নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব... নচেত চুপ থাকিব...

সত্য তখনই দাম পায়, যখন তার পাশে মিথ্যা নামক অদৃশ্য বস্তুটি স্থান পায়......

নহে মিথ্যা

নহে মিথ্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০টি উদ্ভট অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া (১ম পর্ব)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৩

প্রকৃতির নিয়মেই মানুষের মৃত্যু হবে আর মৃত্যু হলে তার মৃত্যু দেহের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া করা হয়। কিন্তু এই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া কিন্তু স্থান এবং জাতী ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়। আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব ১০টি উদ্ভট অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া প্রথার সাথে। চলুন তাহলে পরিচিত হয়ে নেওয়া যাক ১০টি উদ্ভট অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সাথে,







১০) ফামাদিয়েনাঃ

ফামাদিয়েনা (Famadihana) প্রথা চালু মাদাগাস্কার মালাগাছি জাতি গোষ্টির মধ্যে। নিকট আত্মীয় মৃত্যবরন করার পরে সাধারন নিয়মেই কফিনে কবর দেওয়া হয়। আর কফিনের মধ্যে থাকায় দেহ মাটির সংগে না মিষে তা শুকিয়ে অনেকটা মমির আঁকার ধারন করে। কয়েক বছর পরে এই মৃত দেহ পুনঃরায় কবর থেকে বের করে তাকে গোছল করিয়ে নতুন জামাকাপড় পরিয়ে দেওয়া হয়। এসময় মৃতদেহকে ঘিরে জাকজমক পূর্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। নাচানাচি এবং গান গাওয়া হয় মৃতদেহর কাছে। এর পরে তাকে পুনঃরায় কবর দেওয়া হয়, তবে কবর দেওয়ার আগে মৃত ব্যাক্তির দেহকে নিয়ে সম্পূর্ন গ্রাম একবার চক্কর দেওয়া হয়। মালাগাছি এই ভাবে মৃত আত্মীয়দের কথা স্বরন করে। আর এটা তাদের কাছে যেমন পবিত্র তেমনি অনেক আনন্দের। কেননা বহু বছর পরে তাদের ছেড়ে যাওয়া আত্মীয় আবার তাদের কাছে ফিরে আসে। যদিও মৃত অবস্থায়।







০৯) বৃক্ষ আবদ্ধঃ

বৃক্ষ আবদ্ধ (Tree Bound) পদ্ধতিতে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনেকটাই সোজা ব্যাবস্থা। এই পদ্ধতিতে মৃত ব্যাক্তির দেহকে চটের ঝুড়ির মধ্যে ভরে, গ্রামের সব থেকে পুরাতন বৃক্ষের উপরের ডালে বেঁধে রাখা হয়। এই পদ্ধতি সাধারনত অনীশ্বরবাদীদের মধ্যে প্রচলিত। যেহেতু তারা কোন সৃষ্টি কর্তায় বিশ্বাস করে না তাই তারা মৃত দেহকে মাটিতে কবর দিতে বা পোড়ানোতে বিশ্বাস করে না। তারা নিজেদের মনের মধ্যেই আপন জনকে মনে রাখে। এছাড়াও এই ভাবে বেঁধে রাখার অন্য আরেকটি কারন আছে। এভাবে মৃত দেহ বেঁধে রাখার ফলে যেহেতু সকলে দেখতে পারে তাই সকলকে মনে করিয়ে দেয় যে মৃত্যু আসছে আর যতটুকু পার নিজের জীবনকে বেঁচে নেও। কেননা মৃত্যু পরে আর কিছু নেই!!







০৮) ঝুলন্ত কফিনঃ

এই পদ্ধতিতে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার প্রক্রিয়া চালু ছিল প্রাচীন চায়নাতে। এভাবে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া করা হত সাধারনত উঁচু বংশ বা রাজ বংশের লোকদের। আর এই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পক্ষে তাদের যুক্তি ছিল কিন্তু বেশ সুন্দর। এভাবে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ফলে যেহেতু মৃতদেহ আকাশের ধারে কাছে থাকত, তাই খুব সহজেই মৃত ব্যাক্তির আত্মা স্বর্গে যেত পারত, আর অন্যান্য অর্থাৎ নিম্নবিত্ত লোকেদের থেকে তাদের দেহ যেহেতু উপরে থাকত তাই মৃত্যুর পরেও তাদের মর্জাদা টিকে থাকত। আর যেহেতু এই কফিন গুলি অনেক দুরে জংগলে ঘেরা কোন পাহাড়ে ঝুলিয়ে রাখা হত তাই মৃত ব্যাক্তির আত্মারা অনেক পাহাড়, জঙ্গল আর মাঠ পেত ঘুড়ে বেড়ানোর জন্য। কি বলেছিলাম না এই ভাবে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পক্ষের যুক্তি গুলি সুন্দর ছিল।







০৭) Mass Scavenging:

Mass Scavenging পদ্ধতিতে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া করার প্রথা চালু ছিল উত্তর আমেরিকার আদিবাসিদের মধ্যে। এই পদ্ধতিতে মৃত ব্যাক্তির দেহকে গ্রাম বা শহরের কোন একটি নির্দিষ্ট বন্য স্থানে রেখে আসা হত, আর বনের মধ্যে থাকা বন্য মাংসাশী প্রানীরা এই মৃত দেহ খেয়ে ফেলত। আর এই কারনে কবর দেওয়া বা পোড়ানোর কোন ঝামেলা ছিল না তাদের। শুধু রেখে আসলেই শেষ। এই সকল আদিবাসিরা বিশ্বাস করত যেহেতু মৃত ব্যাক্তির দেহ থাকে না তাই মৃত ব্যাক্তির আত্মার আর কোন পিছুটান থাকে না, ফলে সে শান্তিতে এবং বিনা বাঁধায় স্বর্গে প্রবেশ করতে পারে।







০৬) শকুনের কাছে মৃতদেহ সমার্পনঃ

এটা এক অদ্ভুত প্রথা। এই প্রথা কিন্তু আমাদের পাশের দেশ ভারতে প্রচলিত। মুম্বাইয়ের পার্শি সম্প্রদায় এই প্রথায় মৃত দেহের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করে। যদিও এই প্রথার প্রচলন প্রথম শুরু করে জরথুস্ট্রীয় (Zoroastrian) ধর্মালম্বীরা। এই প্রথায় মৃত ব্যাক্তিকে প্রথমে সুন্দর ভাবে গোছল করিয়ে পরিস্কার করা হয়, এর পরে তার মৃত দেহ নিয়ে যাওয়া হয় তাদের ধর্মিয় মন্দিরে। মন্দিরের গম্বুজের উপরে মৃতদেহকে রাখা হয় যাতে মন্দিরে থাকা শকুনরা এই মৃতদেহ ভক্ষন করতে পারে। পার্শি সম্প্রদায় বিশ্বাস করে যে, মৃত ব্যাক্তির দেহ থেকে পরিত্রান পাওয়াই এক মাত্র উপায়, যে উপায়ে মৃত ব্যাক্তির আত্মা আধ্যাত্মিক রূপ ধারন করতে পারে। আর এই উপায়েই তাকে থাকতে হবে অনন্ত সময়ের জন্য।



পরের পর্বঃ ১০টি উদ্ভট অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া (শেষ পর্ব)



বিঃদ্রঃ জ্ঞান কারো ধরা বাঁধা জিনিষ না। আপনি যদি নিজের মনে করে লেখাটি কপি মারতে চান, তা করার অনুমতি রইল। শুধু লেখকের নাম উল্লেখ করবেন। কেননা লেখক তার অক্লান্ত পরিশ্রম দিয়ে এরকম লিখেন। লেখাটির লেখকঃ "জানা অজানার পথিক"

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম.. দেখি ইউটিউবে কোন ভিডিও আছে নাকি..

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

নহে মিথ্যা বলেছেন: প্রথমটার ভিডিও আছে... আমার কাছেও মনে হয় ডাউনলোড করা আছে কিন্তু ৫০০+ ক্লিপেস এর মধ্যে থেকে খুঁজে বের করা প্রায় অসম্ভব এর পর্যায়ে পরেছে তাই দিতে পারলাম না :(

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনি কি এর মূল লেখক নন?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩২

নহে মিথ্যা বলেছেন: আমিই মূল লেখক... কিন্তু এখানে আমি যে নামে লিখি সাধারনত সেই নামে আইডি পাইনাই... আর দু'বছর "জানা অজানার পথিক" নামেই লিখে আসছি এই কারনে নিচে নামটি উল্লেখ করে দিছি... :)
আপাতত আর নতুন নামে লেখার ইচ্ছা নাই... :)

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ বেশতো।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

হেডস্যার বলেছেন:
জানলাম।
ভালো পোষ্ট। ++

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: এর পরে তার মৃত দেহ নিয়ে যাওয়া হয় তাদের ধর্মিয় শুকুন মন্দিরে

পার্সিরা অগ্নি উপাসক ।পার্সি দের ক্ষেত্রে যেটা হয় ওরা ওদের মৃতদেহ একটা একটা টাওয়ার এর উপর নিয়ে যায় ।যাকে বলে সাইলেন্ট টাওয়ার।ওদের কোনো শকুন মন্দির নেই ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

নহে মিথ্যা বলেছেন: আমার ভূল হতে পারে, হয়তবা আমার পড়ার ভুল হতে পারে... আবার খুঁজে দেখতে হবে... ভুল হলে ঠিক করে দিব :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

নহে মিথ্যা বলেছেন: না ভাই আমার ভুল হয় নি...

Funerals:
The pollution that is associated with death has to be handled carefully. A separate part of the home is designated to house the corpse for funeral proceedings before being taken away. The priest comes to say prayers that are for the cleansing of sins and to affirm the faith of the deceased. Fire is brought to the room and prayers are begun. The body is washed and placed in clean in a sudre and kusti. The ceremony then begins, and a circle is drawn around the body into which only the bearers may enter. As they proceed to the cemetery they walk in pairs and are connected by white fabric. A dog is essential in the funeral process because it is able to see death. The body is taken to the tower of death where the vultures take care of it. Once the bones are bleached by the sun the bones are pushed into the circular opening in the center. The mourning process is four days long, and rather than creating graves for the dead, charities are established in honor of the person.

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

আছিফুর রহমান বলেছেন: believe খুব শক্তিশালি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

নহে মিথ্যা বলেছেন: অনেক অনেক বেশি শক্তিশালি... :(

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: ভাই ...আপনি যে ইংরাজি অংশটি তুলে দিলেন ,তাতে কোথায় লেখা আছে "শকুন মন্দির "?

আপনি লিখেছেন

"এর পরে তার মৃত দেহ নিয়ে যাওয়া হয় তাদের ধর্মীয় শুকুন মন্দিরে। "

ওটা ধর্মীয় শকুন মন্দির না হয়ে টাওয়ার হবে ।পার্সীদের কোনো শকুন মন্দির নেই ।এরা আগুন কে উপাসনা করে ।আগুন কেই ইশ্বর জ্ঞান করে ,আর কিছুকে নয় ।
আপনার দেওয়া অংশ থেকেই তুলে ধরলাম

The body is taken to the tower of death where the vultures take care of it.

ধন্যবাদ ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: হুম বুঝলাম...

কিন্তু ভাই এই টাওয়ার কিন্তু সেই লম্বা টাওয়ার না... উঁচু পাহাড়ের উপর মন্দির থাকে... আর একারনে এখানে উল্লেখ করা হয়েছে Tower শব্দটি...

বুঝলাম শকুন মন্দির নেই, কিন্তু মন্দিরে মৃত দেহ সাবার করে দেবার মত শকুন আছে? :)

আচ্ছা দেখি আগে এদের মন্দিরে নাম Tower বাদে আর কিছু পাই কিনা... পেলে ঠিক করে দিব... :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

নহে মিথ্যা বলেছেন: বুদ্ধি পাইছি যেহেতু মন্দিরের নাম Tower দেওয়া সম্ভব না আর নামটিও খুঁজে পেলাম না তাই শকুন মন্দির না দিয়ে লিখব শকুনে পরিপূর্ন মন্দির... তাহলে শকুনের মন্দিরও হল না আবার মন্দিরে শকুনও থাকল :P

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং পোষ্ট! মানুষের যে কত হাজারো কালচার থাকে!!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০

নহে মিথ্যা বলেছেন: হুম ঠিক বলেছেন... ধন্যবাদ... :)

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: উফ কি ক্যাচাল কি ক্যাচাল ...... |-)


আপনি লিখেছেন -যাতে মন্দিরে থাকা শকুনরা এই মৃতদেহ ভক্ষন করতে পারে।

মন্দিরে কোনো শকুন থাকে না ।মন্দিরে শুধু আগুন থাকে ।যেকোনো শকুন ই মৃতদেহ খেতে পারে ।


আপনার লাইন টা শুদ্ধ ভাবে আমি লিখে দিচ্ছি -

"গম্বুজের উপরে মৃতদেহকে রাখা হয় যাতে শকুনরা এই মৃতদেহ ভক্ষন করতে পারে। "

গম্বুজ টা যে মন্দিরেরই হতে হবে এমন কোনো মানে নেই । :D

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০

নহে মিথ্যা বলেছেন: কিন্তু ভাই গম্বুজটাতো মন্দিরের উপরেই থাকে... আর গম্বুজের উপরে আর আশে পাশে থাকে শকুন... :( আর মন্দিরের উপরে না থাকলেও মন্দিরের জন্য বানানো গম্বুজে শকুন থাকে... গম্বুজ যেখানেই থাক তা মন্দিরের অংশ... যা হোক বর্তমানে লাইনটি এরকম হয়েছে...

"""""পরে তার মৃত দেহ নিয়ে যাওয়া হয় তাদের ধর্মিয় মন্দিরে। মন্দিরের গম্বুজের উপরে মৃতদেহকে রাখা হয় যাতে মন্দিরে থাকা শকুনরা এই মৃতদেহ ভক্ষন করতে পারে""""

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সুন্দর +++

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: লেখক আমি পার্সি দের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া কেমন ভাবে করে তার একটা ছবি ব্লগ পোস্ট করব ।আপনার আমন্ত্রণ রইলো । B-)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

নহে মিথ্যা বলেছেন: প্লিজ করেন কিন্তু আমি কাল তিব্বতিদের আকাশ সমাধি নিয়ে লিখবে... লেখার পরে সামুতে ব্লক খাব মনে হয়... ছবি গুলি সেইরকম :P

১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

এম মশিউর বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম।
ভালো পোস্ট!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
বাহ

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৪

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বিশ্বাসের উপর কিছুই নেই !
বেশ নতুন নতুন কিছু পদ্ধতি জানলাম !

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

নহে মিথ্যা বলেছেন: নতুন কিছু জানাতে পেরেছি ভেবেই আনন্দ অনুভব করছি :)

১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৭

ড. জেকিল বলেছেন: মইরাও শান্তি নাই, মরার পরেও নাকি কবর থেকে তুলে কাধে নিয়া নাচানাচি করে। আজিব দুনিয়া !!!!!! :-*

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

নহে মিথ্যা বলেছেন: আসলেই আজব দুনিয়া... :P

১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

যুগল শব্দ বলেছেন: ভালো লাগলো........

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট, বেশ লাগলো ||

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

বাঙলি বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম, ধন্যবাদ

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

নহে মিথ্যা বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ... :)

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগলো । ভালো পোস্ট !

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২২

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কি আজব মানুষের বিশ্বাস!!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪০

নহে মিথ্যা বলেছেন: আসলেই... কিন্তু এই বিশ্বাসই মানুষকে নিয়মের মধ্যে এনেছে...

২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

ডট কম ০০৯ বলেছেন: কবর দেয়াই ভাল।

এত কাহিনী করার কি দরকার।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪০

নহে মিথ্যা বলেছেন: মৃত দেহ সৎকারের সব থেকে ভাল উপায় কবর দেওয়া এতে কোন দ্বিমতের অবকাশ নেই... :)

২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এক টানে পরলাম। ভাল লাগল।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

নীল সুমন বলেছেন: চমতকার পোষ্ট।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

২৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩০

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: চমতকার পোষ্ট

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

২৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৮

টুম্পা মনি বলেছেন: প্রিয়তে নিলুম।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

নহে মিথ্যা বলেছেন: প্রিয় নেওয়ার জন্য ডবল ধন্যবাদ... :) :)

২৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১২

নিয়েল হিমু বলেছেন: Tree Bound পধ্যতি টা বেশি ব্যতিক্রম এবং একদম নতুন শুনলাম । তাই গুগোলে সার্স দিলাম ডিটেল জানার জন্য । ফটো সার্স দেয়া ছিল পুরাই ১+ করে দিল আমাকে :-P :-P
এনিওয়ে খুব ভাল লাগল :)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... ২য় পর্বে আরো আজব কিছু দেখবেন :)

২৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৬

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
কত বিচিত্র এই দুনিয়া! বৃক্ষ আবদ্ধ সিস্টেমটা সব চেয়ে অবাক করেছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: হুম... দেখুন মৃত ব্যাক্তিকে আর বুঝে নিন মৃত্যু আসছে... যতটুকু পারেন আনন্দ করে নেন কেননা মৃত্যুর পরে কোন জগত নেই...

এই বিশ্বাসিদের কাছে এটি বেশ গ্রহন যোগ্য... :)

৩০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৮

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: একটাও স্বাস্থ্য সম্মত না। +++

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: কবর দেওয়া বাদে আসলেই কোন পদ্ধতিই স্বাস্থ্য সম্মত না... :)

৩১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৪৩

অন্তরন্তর বলেছেন:


চমৎকার পোস্ট। কত কিছুই জানি না।
শুভ কামনা।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯

নহে মিথ্যা বলেছেন: জানার কোন অন্ত নাই, জানার ইচ্ছা বৃথা তাই, ভেবে যদি জানার ইচ্ছাকে দমন করে রাখা হয় তবে সে জীবনের কোন অর্থ নাই। কিন্তু সব জানতে হবে এমন কোন কথা নাই, তবে জানার ইচ্ছা থাকা চাই। :)

৩২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ :) ভালো লেগেছে

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২১

নহে মিথ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

৩৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

নকীব কম্পিউটার বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম।

১৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: তুন কিছু জানাতে পেরেছি জেনে খুশি হলাম :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.