নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব... নচেত চুপ থাকিব...

সত্য তখনই দাম পায়, যখন তার পাশে মিথ্যা নামক অদৃশ্য বস্তুটি স্থান পায়......

নহে মিথ্যা

নহে মিথ্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

উদ্ভট দর্শনের ১০টি জলজ প্রানী

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

আমাদের এই প্রিয় পৃথিবীর চার ভাগের মধ্যে তিন ভাগ এলাকা জুড়েই রয়েছে পানি। আর এই পানি যে জীব বিকাশের জন্য অন্যতম উপাদান তা সকলেই জানেন। আমাদের এই বিশাল জলজ এলাকায় রয়েছে হরেক রকমের হরেক ধরনের প্রানী। যার সকল প্রজাতি আমাদের পক্ষে এখন পর্যন্ত আবিস্কার করা সম্ভব হয়নি। তাই নিত্য নতুন দিনে আমরা পাই বিভিন্ন অজানা প্রানীর খোঁজ। আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব এই বিশাল সমুদ্রে বসবাসরত ১০টি উদ্ভট দর্শনের প্রানীর সাথে। এখানে যে সকল প্রানীর কথা বলব সেগুলির কোন প্রচলিত বাংলা নাম না থাকার কারনে এদের ইংরেজি নাম উল্লেখ করব, তবে কারো বাংলা নাম জানা থাকলে অবশ্যই জানাবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।







১০) Pyura Chilensis:

এটি এমন একধরনের প্রানী যা বেড়ে ওঠে এক টুকরা পাথরকে ঘিরে। অনেকটা শৈবালের মত আচ্ছাদন সৃষ্টি করে। এর মাংস পেশি পাথরকে ঘিরে ধরে এবং ধীরে ধীরে পাথর ক্ষয় করে তৈরি করে নিজের দেহ। এটি Pyuridae প্রজাতির প্রানী। পাথরের গায়েই তৈরি করে নলা আকৃইতির ফাফা দেহ। যা অনেকটা বলের মত করে ফুলে থাকে। এর মধ্যে থাকে মাংস। এর মাংস অনেক দেশে সুস্বাদু খাবার হিসেবে বেশ পরিচিত। এদের সন্ধান পাথরের গায়ে বাদেও অনেক সময় অনেক বড় বড় জাহাজের গায়েও পাওয়া যায়। মূলত এরা স্রোতের মধ্যে বেড়ে উঠতে পছন্দ করে, কেননা এরা নড়াচড়া করতে অক্ষম থাকে আর স্রোতের ফলে এদের খাদ্য ছোট ছোট অনুজীব গুলি সহজেই এদের স্পর্শে চলে আসে। তাই আর নড়াচড়া করার প্রয়োজন হয় না।









০৯) Black Swallower:

এই মাছের সন্ধান মেলে মূলত মধ্য সমুদ্রে। এই মাছের প্রিয় খাবের তালিকায় রয়েছে এর নিজের আকৃতির তুলনায় দ্বিগুন বড় এবং অস্থি বিশিষ্ট মাছ। অন্যান্য মাছের থেকে শিকার ধরার বেলায় এরা একদম ভিন্ন। অন্যান্য মাছ সাধারনত শিকারকে কামড় দিয়ে মেড়ে ফেলে তার পর চিবিয়ে চিবিয়ে মজা করে খায়, কিন্তু এই মাছ শিকারের লেজের দিকে অর্থাৎ পিছন থেকে এমন ভাবে হামলা করে যে শিকার সম্পূর্নটাই এর পেটের মধ্যে চলে যায়। আর শিকার জীবিত থাকা অবস্থায় এর পেটের মধ্যে চলে যায়। গিলে ফেলার সময় এরা এমন ভাবে গিলে ফেলে যে শিকার পেটের মধ্যে পেচিয়ে যায়। আর এর পেটের চামড়া অনেকটা পাতলা বলে খুব সহজেই পেটের ভিতর দেখা যায়। যদিও পাতলা বলছি কিন্তু এর পেটের চামড়ার অত্যান্ত স্থিতিস্থাপক। ঐ যে আগেই বলেছিলাম এর প্রিয় শিকার এর থেকে দ্বিগুন বড় হয়, তাই লাফালাফি করলেও তা কিন্তু পেটের চামড়া চিঁড়ে বের হয়ে আসতে পারে না। আর এই মাছের মুখের নিচের চোয়াল কিন্তু উপরের চোয়াল থেকে বেশ বড় হয়।







০৮) Celestial Eye Goldfish:

"Celestial Eye" যার বাংলা মানে "মহাজাগতিক চোখ"। এই নামকরন করা হয়েছে মূলত এই মাছের চোখের কারনে। এই মাছের চোখের মনি উপর দিকে তাক করা। অর্থাৎ অন্যান্য মাছের মত তা দেহের পাশে না। দেখলে মনে হবে যেন এরা আকাশের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে কি যেন খুজে বেড়াচ্ছে, আসেপাশে কেউ আছে কি নেই সে দিকে কোন খেয়ালই নেই। তবে জন্মগত ভাবে কিন্তু এদের চোখ উপর দিকে থাকে না। জন্মের সময় অন্যান্য মাছের মত এর চোখ থাকে মাথার দু'পাশে, কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে তা উপর দিকে উঠে আসতে থাকে, আর পরিনত বয়সে তা চিরস্থায়ী হয়ে যায়।







০৭) Sea pig:

যদিও এর নাম সামদ্রিক শুকর কিন্তু শুকরের কোন গুনাগুন নেই এদের মাঝে, শুধু এদের গায়ের রঙটা কিছুটা শুকরের মত গোলাপি রঙয়ের হয়ে থাকে। এদের দেহ আকৃতি অনেকটা শশার মত হয় আর দেহের দু'পাশ থেকে মাংসল পা বেড় হয় যা চলাচলের কাজে লাগে। এদের সাধারনত ৫-৭ জোড়া এরকম মাংসাল পা থাকে। এদের খোঁজ মিলে গভীর সমুদ্রের তলদেশে, যেখানে এরা হেটে বেড়ায় কেননা সাতার কাটার মত এদের কোন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নেই। এদের মাথার কাছ থেকে যে এন্টিনার মত যে অংশ রয়েছে, মুলত এ গুলাও পা, যা হাটার কাজে ব্যাবহৃত হয়। এছাড়াও এই পা গুলির আরো একটা কাজ আছে। এই পা গুলি খুবই সংবেধনশীল, একেতো বসবাস অন্ধোকার গভীর জলের তলদেশে তারপরে আবার দৃষ্টি শক্তিও খুব একটা ভাল না, এই এই পা গুলির সাহায্যে এরা আশেপাশের এলাকা সম্পর্কে ধারনা পায় যা এদের চলাচলে সহায়তা করে। এদের মুখেও ছোট ছোট শুর আছে যা দিয়ে এরা তলদেশের বালু সরিয়ে ছোট ছোট অনুজীব খেয়ে জীবন ধারন করে।







০৬) Angler fish:

বেশ রাগি রাগি চেহারার এই মাছের চেহারার সাথে এর সভাবের মিল রয়েছে ১০০%। মাংসাশী এই মাছের মাথা বেশ বৃহৎ আকৃতির আর চন্দ্রাকৃতির মুখে রয়েছে ভয়ংকর ধারালো সারিবদ্ধ লম্বা লম্বা লম্বা দাঁত। দাঁত গুলি ভিতর দিকে বাঁকানো থাকার কারনে শিকারকে কামড়ে ধরে রাখতে এবং মাংস ছিড়ে আনতে বেশ সহায়তা করে। এই মাছের সব থেকে বড় বৈশিষ্ট্য হল এর মাথার সামনের উজ্জ্বল এক অঙ্গ। এই অঙ্গের নাম "Esca" যার বাংলা মানে "টোপ"। মিথোজীবি কিছু ব্যাকটেরিয়ার সহায়তায় এই অন্ধোকার গভীর সমুদ্রের পানির মধ্যে এই টোপ জ্বলজ্বল করতে থাকে। এর ফলে অনেক মাছ আকর্ষিত হয় এবং পরবর্তিতে এর খাবারে পরিনত হয়। পুরুষ প্রজাতির মাছের তুলনায় স্ত্রী প্রজাতি আকার আকৃতিতে অনেক বড় হয়, আর একে অপরকে আকর্ষন করে তারা এই টোপ জ্বালিয়ে বিভিন্ন আঙ্গিকে নাড়িয়ে চাড়িয়ে।







০৫) Giant Salamander:

উদ্ভট দর্শনের সামুদ্রিক প্রানীগুলির মধ্যে এটি সব থেকে উদ্ভটদের মধ্যে অন্যতম। উভচর এই প্রানীটি বলা যায় শুধু মাত্র মাংসের সমাহার। এই প্রানীর বিশাল এক স্থুলাকার দেহ আছে আর আছে চারটি পা। সামনের পায়ের আঙ্গুল সংখ্যা চারটি হলেও পিছনের পায়ে আছে পাঁচটি আংগুল। বাংগাচির মত জন্ম হয় এদের ডিম থেকে। কিন্তু এদের শরীর পরিবর্তন ব্যাঙয়ের মত হয় না। ব্যাংগাচির যেমন লেজ মিশে যায় আর ফুলকা পরিবর্তন হয়ে তা পরিনত হয় ফুসফুসে, তেমনি এদের দেহে হয় না। ফলে এদের লেজ থেকে যায় আর সময়ের সাথে সাথে তা বৃদ্ধি পেতে থাকে আর ফুসফুস তৈরি হলেও থেকে যায় ফুলকা। যার ফলে এরা পানির নিচে যেমন শ্বাসপ্রশ্বাস চালাতে পারে তেমনি পানির উপরেও। এদের চোখের কোন পাতা নেই মাছের মত। এদের দেহ অসংখ্য আঁচিল দ্বারা আবৃত থাকে।











০৪) Lamprey:

লম্বা পাইপের মত দেহ, মাথার দিকটা ফানেল আকৃতির আর ভয়ংকর দাঁত সমৃদ্ধ চোয়ালবিহীন বানমাছ প্রজাতির এই প্রানী দেখতে কিন্তু ভীষণ ভয়ঙ্কর। এর কিছু কিছু প্রজাতি আছে যারা শিকারের দেহে এই ভয়ঙ্কর দাঁত বসিয়ে রক্ত পান করে, কিন্তু বেশির ভাগ প্রজাতির প্রাপ্ত বয়স্ক কালে এরকম ভাবে রক্ত খায় না। এরা অনেকটা পরজীবির মত। যদিও প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে গেলে এদের এরকম আর শিকারের দেহ থেকে রক্ত খেতে দেখা যায় না তারপরেও খিদে পেলে আর বিপদের সম্মুখীন হামলা করেও বসতে পারে। প্রাপ্ত বয়স্করা মূলত পানির মধ্যে থাকা ছোট ছোট জীব খেয়ে জীবন ধারন করে।











০৩) Colossal Squid:

আপনারা অনেক গল্পে অথবা সিনেমায় দেখেছেন যে বিশাল অক্টোপাস বিরাট বিরাট জাহাজে হামলা চালিয়ে ডুবিয়ে দেয়। যদি বাস্তবে এমন কোন ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে তার জন্য নির্ঘাত দায়ী এই অক্টোপাস। কারন এর সাধারনা আকার হয় একটা বাসের সমান। আর এরা সাধারনত গভীর সমুদ্রে লুকিয়ে থাকে। একেতো বৃহৎ আকৃতির হয়, এছাড়াও এদের আরেকটি দৈহিক বৈশিষ্ট্য যা এদের অন্যান্য স্কুইড থেকে এদের আলাদা করে রেখেছে আর তা হল এদের শুঁড়। অন্যান্য স্কুইডের শুরে থাকে সাকার যা দিয়ে এরা কোন কিছুর সাথে টিকটিকির মত লেগে থাকে কিন্তু এই প্রজাতির স্কুইডের শুঁড়ের মধ্যে লুকিয়ে থাকে মারাত্মক ধারালো হুক। এই হুক গুলায় আবার তিনটা করে ধারালো মাথা থাকে। অর্থাৎ কোন কিছুর সাথে এরা লেগে থাকতে গেলে এই হুক গুলি গেথে লেগে থাকে। সব থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে এই স্কুইড গুলি নীল তিমির খুব প্রিয় খাবার কিন্তু বেশ ভয়ংকর শিকার। এদের ধরতে যেয়ে অনেক সময় অনেক নীল তিমি নিজেই শিকারে পরিনত হয়। এই স্কুইড গুলার শুঁড়ে এতটাই শক্তি যে এরা খুব সহজেই স্পার্প তিমিকে টেনে ছিড়ে টুকরা টুকরা করে দিতে সক্ষম। এদের ডান পাশের চোখ প্রানী জগতের সকল প্রানীর মধ্যে সব থেকে বড় চোখ আর এছাড়াও এদের মুখে রয়েছে তোতা পাখির মত ঠোট। এখন বোঝেন তাহলে কেমন ভয়ংকর এই স্কুইড।







০২) Goblin Shark:

এই প্রজাতির হাঙ্গর মাছকে বলা হয় জীবন্ত জীবাশ্ম। এটি বিরল প্রজাতির হাঙ্গর মাছ যার বসবাস গভীর সমুদ্রে। এর শারীরিক গঠন অন্যান্য হাঙ্গর মাছের তুলনায় অনেকটাই ভিন্ন। এর শরীরের রঙ গোলাপি আর মুখের আকৃতি একদম ভিন্ন। নাকের দিকটা বেশ লম্বাটে এবং চ্যাপ্টা। এর মুখের আকৃতি কেমন বিদ্ঘুটে। এর দাঁত গুলা অনেকটা বিড়ালের লখের মত সরু কিন্তু মারাত্মক ধারালো। এর কোঁচকানো দেহ আর ছোটখাট পাখা দেখে অনায়াসে বলে দেওয়া যায় যে পানির মধ্যে এর গতি অনেক কম। এরা সাধারনত ৩ থেকে ৪ মিটার লম্বা হয়। এটি এক মাত্র প্রজাতি (Mitsukurinidae) যেটি ১২৫ মিলিয়ন বছর ধরে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে।







০১) Blob Fish:

এটিকে বলা হয় পৃথিবীর সব থেকে উদ্ভট দর্শনের প্রানী। এমনকি স্থলেও এত উদ্ভট প্রানির দেখা মেলা দায়। এর দেহ সম্পূর্নটাই তুলতুলে আর একে দেখলে মনে হবে যে মোটামোটা ঠোট দিয়ে আপনার দিকে তাকিয়ে হাসছে। এর এই তুলতুলে শরীর একে পানিয়ে ভাসিয়ে রাখতে সাহায্য করে। এর দেহে কোন মাংস পেশি নেই অনেকটা অক্টোপাসের শুঁড়ের মত। একে ধরলে মনে হবে যেন শরীর গলে গলে পড়ছে। পানির উপরেও যেমন একে দেখতে উদ্ভট লাগে ঠিক তেমনি পানির মধ্যেও। এক কথায় এটি উদ্ভট দর্শনের প্রানীর গুলির মধ্যে সর্বে সেরা।



লেখকঃ জানা অজানার পথিক:P

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আসলেই উদ্ভট !

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

নহে মিথ্যা বলেছেন: আবার জিজ্ঞায়... :P

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: +

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

নহে মিথ্যা বলেছেন: :D

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: দুনিয়াতে কত যে অদ্ভুত সৃষ্টি আছে!

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২

নহে মিথ্যা বলেছেন: কোটি কোটি আছে... :D

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: udvot !!

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২

নহে মিথ্যা বলেছেন: asolai.... :)

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪০

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সত্যিই কত বিস্ময় লুকিয়ে আছে এই পৃথিবীতে।

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

নহে মিথ্যা বলেছেন: অনেক ধরনের বিস্ময়... :)

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪০

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভটভটে উদ্ভট।

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভটভটে... :D :D

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪১

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৪

কালীদাস বলেছেন: আচানক

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

নহে মিথ্যা বলেছেন: B:-) B:-)

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪১

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খাইছে! কিরাম যেন গা ঘিন ঘিন লাগতেছে!!! :| :|

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: তাইলে আপনাকে স্বচ্ছ মাছ ভাজি খাওয়ানো লাগবে :P
Click This Link

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪১

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৮

আপেক্ষিক বলেছেন: অনেক ইনফো পেলাম। তবে স্কুইড অংশে আপনি অক্টোপাস লিখেছেন ওটা মনে হয় অক্টোপাস হবে শব্দটা। ধন্যবাদ :)

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভাই আপনার কমেন্টের শেষে অক্টোপাসের জায়গায় স্কুইড হবে :P

না না ওখানে ইচ্ছা করে অক্টোপাস লেখছি, কেননা হঠাত করে স্কুইড উল্লেখ করলে বুঝতে একটু সমস্যা হবে তাই অক্টোপাস লেখছি... :)
আর এমনিতেও সিনেমাতে সব সময় দেখায় অক্টোপাস আক্রোমন চালায়ছে... :P

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

আবু শাকিল বলেছেন: পুরাই ভয়ানক ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২

নহে মিথ্যা বলেছেন: গোল্ড ফিস বাদে :D

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভবিষ্যতে আর সামুতে আমাকে পাবেন না... এটা নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম না ব্লগিং এর জন্য... ভাল থাকবেন... বিদায়... :|

তবে আমার লেখা আসতে থাকবে... তবে সেটা অন্যখানে... কোথায় তা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে... :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.