নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈশিষ্ট্যহীন একজন মানুষ।

মোটা ফ্রেমের চশমা

বলার মতো কিছু হতে পারিনি এখনো

মোটা ফ্রেমের চশমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আফটারশকঃ বাস্তবের উদাহরণ

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৪



কালকে রাতের ঝাঁকুনিতে তো যথারীতি দৌড়াদৌড়ি করে নেমে গেলাম বিল্ডিং থেকে। পরে সিঁড়ি বেয়ে উঠার সময় হঠাত এই কিছুটা পুরানো মুভির কথা মনে পড়ে গেল। আহামরি কিছুই না। দেখার পরে ভাল্লাগেনি। আইএমডিবি রেটিং সেটারই সাক্ষ্য দেয়, ৪.৮/১০। লেখার উদ্দেশ্য মুভির রিভিউ না। মুভিটা যে আমাদের দেশের জন্য ভাল একটা প্রিভিউ যে সত্যিই যদি ভূমিকম্পে ঢাকা ধসে পড়ত তাহলে কি হত, সেটার।

যারা দেখেছেন তাদের জন্য না, যারা দেখেননি এখনো সাজেস্ট করব না দেখতে; কিন্তু লেখায় স্পয়লারের ছড়াছড়ি। পড়া না পড়া আপনার ইচ্ছে কারন হাল্কা উপর ঝাপসা করে মুভির কাহিনী তুলে দিচ্ছি।

মুভির পটভূমি চিলিতে। গ্রিংগো, অ্যারিয়েল আর পোলো- তিন পর্যটকের সাথে পরিচয় হয় তিন সুন্দরী ললনা- মনিকা, কাইলি আর রাশিয়ান ইরিনার সাথে এক পার্টিতে। ভ্যালপারাইসোতে এক ক্লাবে কাহিনীর সূত্রপাত। ভূমিকম্পে ধ্বসে পড়ে গোটা বিল্ডিং পার্টির উম্মাদনায় মেতে ওঠা নারী-পুরুষের উপর, হাত কাটা পড়ে অ্যারিয়েলের। প্রাণে বেঁচে বের হয় ছয় তরুণ-তরুণী কিন্তু পথিমদ্ধে মারা পড়ে অ্যারিয়েল। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘায়ের মত শহরে ছড়িয়ে পড়ে জেল পালানো কয়েদীরা। লুট-তরাজ, অগ্নি সংযোগ, খুন-ধর্ষনে কেঁপে উঠে গোটা শহর আরো একবার ভূমিকম্প ছাড়াই। দুর্ভাগ্য ক্রমে পালানোর সময় মেয়েরা চোখে পড়ে যায় কয়েদীদের। ধ্বংসস্তূপের মধ্যেও আদিম চাহিদা মেটানোর জন্য তাড়া করে মেয়েদের। ভাঙা ইট-পাথরে চাপা পড়ে গ্রিংগো, পরিণত হয় গলায় রশি বাঁধা ছাগলে। বাকিটুকু অনুমান করাই যায়। পশুপ্রবৃত্তির শিকার হয় হয় ইরিনা। ইরিনার যন্ত্রনা দেখে অসহায় গ্রিংগো কাঁপা হাতে ইট ছুঁড়ে মারে। যার মূল্য দিতে হয় অ্যালকোহলে ভিজে আগুনে পুড়ে। পালায় বাকিরা প্রাণ হাতে নিয়ে। শেষ পর্যন্ত কেউ বাঁচে কিনা সেটা জানতে হলে দেখে ফেলুন টাইম পাসিং মুভিটা (সাজেশন দিলাম না কিন্তু :P )

যে জন্য এত কিছু লিখলাম সে কথায় আসি।

ফেবুতে অনেক কিছু দেখলাম 'খুল ডুড জেনারেশন' পাব্লিশ করেছে। আতঙ্কের চোটে নেমে আসা অনেক মেয়েরই নাকি গলায় ওড়না ছিলনা। খুল ডুডেরা ওড়না ছাড়া অংশ দেখে খুবই মজা পেয়েছেন। আবার তাদের মেকাপ ছাড়া চেহারায় নাকি প্রতিবেশী মেয়েকেও চেনেননি। 'শিট ম্যান! কি দেখলাম!' মার্কা স্ট্যাটাস-মেমেতে ভরপুর আমার ফেবু ওয়াল। আফটারশকের জেলপালানো কয়েদীগুলোও আমার মতে এইসব ডিজিটাল পার্ভাটদের চাইতে বরং ভাল আমার মতে। কারন তারা সরকারী সীল দেয়া অপরাধী। ভদ্রতার মুখোশ পড়ে নীরব ধর্ষকদের চাইতে অনেক গুনে সৎ। অপরাধ প্রকাশ্যে করে বুঝিয়ে দেয় কে ভাল, কে খারাপ। আর আমাদের ডুডেরা তো সেটা করেন না।

আর অনেকেই ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমিয়েছে। শাবাশ! ভালো কাজ করেছেন। ভূমিকম্প আল্লাহ আর যাতে না ঘটান তার ঘুষ হিসেবে নামাজী হয়ে গিয়েছিল দেশের একটা অংশ। ফরজ কাজ হিসেবে না- এই মতামত দিয়েছেন অনেকেই ইনডিরেক্টলি।

নামাজ পড়া, সেটা হোক এক ওয়াক্ত আর পাঁচ ওয়াক্তই; পড়া ফরজ। আর ভূমিকম্পের ভয়ে অ-নামাজীও যদি নামাজ আদায় করে তাহলে সমস্যা কি? আল্লাহ বান্দাকে পরীক্ষায় ফেলে তার ঈমানের শক্তি পরীক্ষা করেন। সেই পরীক্ষা চরম অধার্মিক লোকও আল্লাহর নাম মুখে নেয় তাতেও উপরওয়ালা খুশি হবেন বলে আমার ধারনা। এখানে সেটা নিয়ে রসিকতা করার কি আছে? আমার ক্ষুদ্র মাথায় ঢুকে না।

কোনকিছুই একদিনে তৈরি হয় না। ছিঁচকে মাস্তান, হেরোইনখোর ধীরে ধীরে পরিণত হয় ধর্ষক-খুনীতে। বাইকে করে আজকে যে টান দিয়ে ব্যাগ নিয়ে গেল, কালকে সে ঘরে ঢুকে জবাই করে যাবে টাকার বিনিময়ে। আজকে যে মানুষটা শিশুর পায়ুপথে গ্যাস ঢুকিয়ে খুন করছে, ভূমিকম্পের তৈরি করা ধ্বংসস্তূপের ফাকে আপনার বুকে সে ছুরি ঢুকাবে না- এমন ভাবাটা বাহুল্যতা। ভিডিও দেখেছি আমরা তাই জানি কি করেছে সে, যারা ভিডিও ছাড়াই এমন করছে তারা যে আফটারশকের কয়েদীর দলে পরিণত হবে সেটা কেউ বলতে পারবে?

যাইহোক অনেক ত্যানা পেঁচাইলাম। মোদ্দা কথা হলঃ নতুন প্রজন্মের (আমি নিজেও যার অংশ) সবাই খারাপ না, বিপদ মোকাবেলা করার উদ্দেশ্য নিয়ে ঝাঁপিয়ে পরা রক্তগরম পাগল অনেক আছে, অগুনিত। যেটা দেখা যায় যে কোন দুর্যোগেই। কিন্তু লুকানো পশুগুলোকে নিয়েই আমার ভয়। আমার পরিবারকে নিয়ে ভয়, আপনজনের নিরাপত্তা নিয়ে ভয়, মেয়েদের নিয়ে ভয়; সেটা হোক বোন-সহপাঠী-অচেনা কোন লাস্যময়ী সপ্তদশী।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। সময়ের দাবী। আসলে মাঝে মাঝে রসিকতা এমন একটা পর্যায়ে চলে যায়, যারা করছেন তারা নিজেরাও জানেন না ব্যাপারটা অর্থ কি। তবে আমি বিশ্বাস করি, আমাদের তরুনরা হয়ত বড় জোড় এই ধরনের টুকটাক টোন করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবেন, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে- বাংলাদেশে ছাগল উৎপাদনে এখন শীর্ষে। তাই কিছু মানুষ এই সব দেখে অবশ্যই উত্তেজিত হতে পারে।

আশা করি আপনার পোস্টটি সকলের মানসিকতা বিকাশে ভুমিকা রাখবে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

রসিকতা আমরা সবাই করি। কিন্তু অবস্থা-সময়-প্রয়োজন বুঝে করাই হচ্ছে স্মার্টনেস। অল্প থেকেই বড় কিছু হয় বলেই তো ভয়টা বেশি লাগে।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৫

আজমান আন্দালিব বলেছেন: অনেকের কাছেই লেখার মেসেজটি পৌঁছে নি।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: মেসেজটি আমি সরাসরি বলিনি আন্দালিব ভাইয়া। প্রথমতঃ ভূমিকম্পের মত সিরিয়াস একটা বিষয়ে আমরা রসিকতার বহিঃপ্রকাশ ঘটাই যেটা কখনো কখনো মাত্রার বাইরে চলে যায় অনেক বেশি যা আমাদের পশুত্বের প্রমাণ দিয়ে দেয়। আর দ্বিতীয়তঃ আল্লাহ না করুক সত্যিই যদি এমন কোন দুর্যোগ ঘটে, এই পশুত্ব যে সুযোগ নিয়ে ফেসবুকের ওয়ালে থেকে নেমে আমাদের ভাঙা ঘরে চলে আসবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: পড়ে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ রইল। নিরাপদে থাকুন।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

শরীফুজজামন বলেছেন: dada movie tar name email korben plz....
[email protected]

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: করে দিয়েছি দাদা। মেইল চেক করে দেখুন।

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আমি নিজেও অনেক রসিকতা করি, কিন্তু অনেক সময় সেই আমিই অন্যের রসিকতাতে অফেন্ডেড হই! রসিকতা জিনিষটাই এমন, এখানে এক পক্ষ মজা পাবে, আরক পক্ষ অফেন্ডেড হবে। সে দিক দিয়ে বিবেচনা করলে প্রতিটা কৌতুকই অফেন্সিভ। তাই এটা নিয়ে কিছু বলতে চাই না। শুধু এটা বলতে চাই, এই ধরণের কৌতুক স্থান-কাল-পাত্র ভেদে করতে হয়।
সিনেমার নাম ও কাহীনি দিয়ে শুরু, সেটার সাথে সাথে মিল রেখে বর্তমান প্রেক্ষপটে তুলনা সুন্দর হয়েছে। আমি নিজেও উদাহরণ দেবার জন্য মাঝে মাঝে এই ধরণের সিনেমা কাহীনি রূপক অর্থে ব্যবহার করি।
আনেকটা ব্যাপার। যারা কমিডি বা সব কিছুতে কৌতুক করে, তাদের ভিতরে একটা সমস্যা দেখা যায়, তারা সবকিছুতেই কৌতুক করার জন্য ডেসপারেট হয়ে থাকে। তারা মনে করে এই ধরণের পরিস্থিতে সে যদি এই কারণেই মাঝে মাঝে কিছু না পেয়ে এই ধরণের অফেন্সিভ কৌতুক প্রকাশ করে।
আবার ভলগার কথা বা অফেন্সিভ কৌতুক করা মানেই সে মন থেকে পারভার্ট সেটাও সবসময় সঠিক নয়। আমার জীবনে অনেক ভদ্র মানুষ দেখেছি, বাইরে অনেক ভদ্র, ভিতরে পারভার্ট।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আমিও সেটাই বলতে চেয়েছি। রসিকতা তো আমিও করি। বন্ধুদের সাথে তো অফেন্সিভ রসিকতাই বেশি হয়। কিন্তু সেটা পাবলিকলি প্রকাশ না করাটাই উচিত। কারন গ্রহনযোগ্যতা সব জায়গায় এক না। ফেসবুকের মত একটা প্লাটফর্মে রসিকতা অবশ্যই হবে কিন্তু সময়-অবস্থা বুঝে।

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভূমিকম্পের পর ফেসবুকে নানা উদ্ভট যুক্তি, কথার ডালপালা ছড়ায়। রসিকতা, ছড়া, গান ইত্যাদি সহ চেকইন স্ট্যাটাস।
সবকিছু নিয়ে রসিকতা করা ঠিক না -- এটা কবে বুঝার সময় হবে জানি না!
ভালো লাগলো আপনার পোস্ট

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

আমি ইহতিব বলেছেন: ভাইরে কাওরান বাজারের ব্যস্ত সিগনাল পার হওয়ার সময় এমন কিছু পারভার্টের দেখা পাওয়া যায় যারা চান্সে থাকে মেয়েদের গায়ে কিভাবে ধাক্কা দেয়া যায়। এই দুই তিন সেকেন্ডের ধাক্কায় এরা কি মজা পায় জানিনা কিন্তু যে মেয়েটি এই বাজে অভিজ্ঞতার স্বীকার হয় তার কিন্তু বাকী দিনটা মাটি হয়ে যায়। এই বদমাইশগুলা সব সময়ই একরকম থাকে। কষ্ট হয় এদের জন্মদাত্রীর কথা ভেবে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আমার লেখাটি মূলতঃ ফেসবুকের এক পুলিশ অফিসার ভাইয়ের লেখা পড়ে অনুপ্রাণিত। সেখানে তিনি বলেছিলেন যে এক দুর্ঘটনা স্থলে গিয়ে তিনি দেখেন যে দুজন তরুণ আহত দুই নারীর হাত থেকে অলঙ্কার খুলে নিচ্ছে আর একজন আহত মেয়েটির স্তনে হাত দিচ্ছে খুলে নেয়ার ফাঁকে।

এখন আপনিই দেখুন, আর কি বলতে পারি?

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আফটারশকের জেলপালানো কয়েদীগুলোও আমার মতে এইসব ডিজিটাল পার্ভাটদের চাইতে বরং ভাল আমার মতে। কারন তারা সরকারী সীল দেয়া অপরাধী। ভদ্রতার মুখোশ পড়ে নীরব ধর্ষকদের চাইতে অনেক গুনে সৎ। অপরাধ প্রকাশ্যে করে বুঝিয়ে দেয় কে ভাল, কে খারাপ। আর আমাদের ডুডেরা তো সেটা করেন না।

ভাল বলেছেন।
আসলে পারিবার থেকে মৌলিক শিক্ষাটা যাদের থাকেনা তারাই এইরকম হয়ে বলে ধারনা। আর এটাতো বড় শক, আফটার শক!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। গোড়া থেকে গলদ থাকায় শাখা-প্রশাখা গুলো যেভাবে ইচ্ছে নিয়ম-নীতিহীন হয়ে বেড়ে উঠে সমাজে।

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

অপেক্ষায় নাজির বলেছেন: ভালো লাগলো..

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো :D ভালো থাকুন সবসময়।

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

সুমন কর বলেছেন: আজকালের ছেলেমেয়েদের কথাবার্তা শুনলে এবং দেখলে অবাক হয়ে যাই !!

আপনার লেখা ভালো লেগেছে। +।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল আপনার জন্য। আপনাদের ভালো লাগা আমাকে ভালো লাগায় :)

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মাত্রা থাকে সব কিছুর। কমন সেন্স দিয়ে নির্ণয় করতে হয়।

মুভিটা দেখেছিলাম মনে হয়। কাহিনী চেনা চেনা লাগে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: দেখতে পারেন। ট্রেইলারটা বেশ ভালোই লেগেছিল। চিজী।

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: মুভিটা দেখিনি। যতদূর জানি চিলির ভয়াবহ ভূমিকম্পের উপর ভিত্তি করেই এইটা নির্মিত।

দেখার ইচ্ছা আছে। সময় পেলেই দেখব।

তবে, ভূমিকম্পে বাংলাদেশ ধ্বসে পড়ুক। এইটাতে কারো চিন্তা নেই। ভূমিকম্পটা মনে ভীতি সৃষ্টি করার স্থলে আমাদেরকে ইস্যু দিয়েছে একটা।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনি যদি চিলির ১৯৬০ সালের ভূমিকম্পের কথা বলে থাকেন তাহলে না। এইটা কাল্পনিক একটা আর্থকোয়েক-সুনামি নিয়ে বানানো লো-বাজেটেড মুভি।

চিন্তা আছে। কিন্তু সেটার মেয়াদ ভূমিকম্প হওয়ার পরের দু-তিন দিন পর্যন্তই। তারপরে কারো কিছু মনে থাকে না।

১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এভাবে ভাবি নি কখনও। কিন্তু অত্যন্ত সম্ভাব্য একটি অপরাধ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: কোন অপরাধই এখন দেশে অসম্ভব না :(

১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ঠিক

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ঠিক ঠিক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.