নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈশিষ্ট্যহীন একজন মানুষ।

মোটা ফ্রেমের চশমা

বলার মতো কিছু হতে পারিনি এখনো

মোটা ফ্রেমের চশমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডাউনলোড করুন ১২টি অনবদ্য বই এক ক্লিকেই!

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১:১৪

পোস্টটিতে ভিন্ন রুচির বারোটি বই সম্পর্কে রিভিউ ডাউনলোড লিঙ্ক সহ দেয়া হলো। হালের জেমস প্যাটারসন-রোলিন্স থেকে নিয়ে ম্যাক্সিম গোর্কি-মার্কেজ আর হ্যাগার্ডঃ সবাই আছে।

অ্যালং কেইম অ্যা স্পাইডার- জেমস প্যাটারসন

ওয়াশিংটন ডিসি পুলিশের সাইকোলজিস্ট ডিটেকটিভ অ্যালেক্স ক্রশকে সিরিয়াল কিলিঙের কেস থেকে সরিয়ে নিয়োগ দেয়া হয় ইতিহাসের সবচেয়ে দুর্ধর্ষ অপহরণের কেস সমাধানে। কাজে নেমেই অ্যালেক্স ক্রুশ আবিষ্কার করে এক অসাধারণ ‘ক্রিমিনাল জিনিয়াস’ যে পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অপরাধী হিসেবে স্থান পেতে চায়। একদিকে প্রতিপদে প্রশাসনের বিঘ্নতা আর অন্যদিকে অসাধারণ বুদ্ধিমান এবং চতুর এই অপরাধীকে পাকড়াও করতে গিয়ে অ্যালেক্স ক্রুশ সম্মুখীন হয় তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের। চতুরতা, নিষ্ঠুরতা আর ষড়যন্ত্রের মায়াজালে বিস্তৃত এক উপাখ্যান জেমস প্যাটারসনের সর্বাধিক জনপ্রিয় সিরিজ অ্যালেক্স ক্রশের অ্যালং কেইম অ্যা স্পাইডার।

আমাজনিয়া – জেমস রোলিন্স

এক অভিযাত্রি দল আমাজন জঙ্গলের গভীরে অনুসন্ধান চালাতে গিয়ে আর ফিরে আসে না। অনেক বছর পর হারিয়ে যাওয়া সেই দলের একজন গভীর জঙ্গল থেকে বের হয়ে আসে বিস্ময়কর দৈহিক পরিবর্তন নিয়ে! এই রহস্য উন্মেচন করা, পাশাপাশি অজ্ঞাত এক রোগের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করার জন্যে মার্কিন সরকার আরেকটি দল পাঠায় আমাজনের গভীরে, যেখানে প্রবেশ করার দুঃসাহস অনেক আমাজনবাসীই দেখায় না। অনুসন্ধান দলটি বনের ভেতরে প্রবেশ করতেই নেমে আসে অভাবনীয় সব বিপদ। অদ্ভুত সব পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হয় তাদেরকে। অবশেষে সমস্ত বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে তারা যখন পৌছে যায় অজ্ঞাত আর কল্পনাতীত এক জগতে তখন সেখান থেকে জীবিত অবস্থায় ফিরে যাওয়াটাই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। অনুসন্ধানী দলটি কি সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারবে, নাকি অন্য অনেকের মতোই হারিয়ে যাবে আমাজনের অব্যাখ্যাত রহস্যের মধ্যে?

লিগেসি অফ অ্যাশেজ – টিম ওয়েইনার

ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সেন্টার ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি বা সি আই এ । অত্যান্ত পরিচিত একটি নাম সকলের কাছেই । বইটি তে সেই সি আই এ এর ৬০ বছরের অনিয়ম ও অপততপরতা এর কথা লিখেছেন লেখক । স্বয়ং একজন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট সি আই এ কে অরুচিকর তবে প্রয়োজনীয় বলেছিলেন । মুখে মুখে সি আই এ সম্বন্ধে নানা কথা শোনা যায় তবে বাস্তবে তারা আসলেই কোনো ইন্টিলিজেন্স কি না, লেখক তা বলেছেন বইটি তে । ইন্টিলিজেন্স সার্ভিস এর কাজই কোথায় কি হচ্ছে তার তথ্য সংগ্রহ করা । এই ব্যপারে সি আই এ সবসমই ব্যর্থ হয়েছে, যার ফলাফল ভোগ করতে হয়েছে আমেরিকা সরকার কে । বইটি পাঠক দের বুঝাতে সাহায্য করবে সিআইএ এর কাজ এর জন্য কি রকম ইন্টেলিজেন্স এর অভাব রয়েছে । সি আই এ এর বিভিন্ন কাজের ডকুমেন্ট নিয়ে লেখক বইটি লিখেছেন যা অনেক তথবহুল । সি আই এ এর বিভিন্ন ছোট ভুল এর জন্য পুরো পৃথিবী কিভাবে অশান্ত হয়ে গিয়েছিল, এরপর কিভাবে সেই ভুল গুলো কে চাপা দেওয়া হয়েছিল সবকিছুই পাওয়া যাবে বইটি তে , যা পাঠক রা একবার পড়া শুরু করলে শেষ না করা পর্যন্ত উঠতে পারবেন না

হিট ওয়েভ – রিচার্ড ক্যাসেল

ঘটনার সূত্রপাত ঘটে এক ধনাঢ্য রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীর সাততলা থেকে পতনের মাধ্যমে। এখন দেখার বিষয় মৃত্যুটা ব্যবসায়ীর নিজ ইচ্ছায় ঘটেছে নাকি কেউ দয়াপরবশ হয়ে তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিয়েছে। তদন্তের ভার দেয়া হল ডিটেক্টিভ নিকি হিটের উপর। এদিকে সেলিব্রিটি সাংবাদিক রুক হিটের পিছু ছাড়ছেই না। অন্যদিকে একের পর এক সন্দেহভাজনকে পাকড়াও করা হচ্ছে। ঘটনা নতুন বাকে চলে যাচ্ছে প্রতি মুহুর্তে। তদন্তের শেষপ্রান্তের দেখা মিলছে না কোনভাবেই। এরই মধ্যে নিকি হিট আর সাংবাদিক রুকের সম্পর্কে এল নাটকীয় পরিবর্তন। খুব কাছে পিঠেই খুনীর অস্তিত্ব অনুভব করা যাচ্ছে। একের পরে এক গ্রেফতার আর জেরা চলছেই। অথচ আসামী ধরা পড়ছে না কোনভাবেই। নিউ ইয়র্কের হিট ওয়েভ পেরিয়ে নিকি হিট কি পারবে শেষ পর্যন্ত খুনীকে পাকড়াও করতে?

দ্য হান্ট ফর রেড অক্টোবর – টম ক্ল্যান্সি

আটলান্টিকে হিমশীতল পানির নিচ দিয়ে নিঃশব্দে এগিয়ে চলেছে বিশাল এক সাবমেরিন- রাশিয়ান সাবমেরিন। একেবারে নতুন প্রযুক্তিতে তৈরি এই সাবমেরিন যেকোন দেশের সামরিক নিরাপত্তার জন্যে হুমকি। এই সাবমেরিনটিকে নিয়েই পালাতে চাইছেন সাবমেরিন ক্যাপ্টেন মার্কো রেসিয়াস। বিষয়টি টের পেয়ে গেছে রাশিয়া; আমেরিকাও জেনে গেছে ঘটনা। আটলান্টিকের বুকে দুই পরাশক্তি সর্বশক্তি দিয়ে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। মাঝখানে সেই সাবমেরিন ‘রেড অক্টোবর’। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ প্রায় শুরু হয় হয়। মাঝখানে ছোট্ট একটি কারণে ঘটনা হয়ে উঠলো আরো জটিল। তারপর……বাকিটুকু নিজেই পড়ে নিন।

নো ইজি ডে – মার্ক ওয়েন

আলোচিত একটি বই নো ইজি ডে। সাবেক নেভি সিল কমান্ডো ম্যাট বিসোনেট (এই বইয়ের জন্য মাক ওয়েন ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন) সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন ওসামা বিন লাদেনের কিলিং মিশনে। সেই অভিযানের একমাত্র নির্ভরযোগ্য বর্ণনার পাশাপাশি এই বইতে উঠে এসেছে আমেরিকান স্পেশাল ফোর্সের অভ্যন্তরের বিশদ চিত্র আর অসংখ্য মিলিটারি অপারেশনের নিখুঁত বিবরণ, সেইসাথে বিন লাদেনকে খুঁজেবের করার সত্যিকারের গল্প। পাঠক মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে এর আস্বাদ নেবেন।

দ্য পিপল অফ দ্য মিস্ট – হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড

ভাগ্যহত যুবক লিওনার্ড অট্রাম আর অনিন্দ্যসুন্দরী জুয়ানা রডের সাথে বেরিয়ে পড়া যাক অভিযানে। হারানো এক সভ্যতা খুঁজে বেড়াচ্ছে ওরা অন্ধকার মহাদেশ আফ্রিকার বুকে, যেখানে কুয়াশা মানব বলে রহস্যময় একদল মানুষ বাস করে। অবিশাস্য এক রত্নভান্ডার আছে তাদের কাছে; আর সেটা পেতে হলে পাড়ি দিতে হবে হাজারো বিপদ, লড়তে হবে দৈত্যাকার এক কুমির দেবতার সাথে, বেঁচে ফিরতে হবে নরবলির হাত থেকে, ছিন্ন করতে হবে রাজা আর পুরোহিতের ষড়যন্ত্রের জাল, তারপর পালাতে হবে হাতে প্রাণ নিয়ে। আরো একবার পাঠক হারিয়ে যাবে হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের সৃষ্ট ভুবনে।

আমার ছেলেবেলা – ম্যাক্সিম গোর্কি

রাশিয়ার নিঝিন নোভেগারদ শহরের এতিম বালক অ্যালেক্সি-ম্যাক্সিমোভিচ পেশকভ ১২ বছর বয়সে ঘর ছেড়ে বের হয়েছিলেন পৃথিবীর পথে। প্রকৃতির পাঠশালায় শিক্ষিত ম্যাক্সিম হয়েছিলেন তিক্ত। ১৬ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। তারপর দীর্ঘ ৫ বছর হেঁটে জারের রাশিয়া সাম্রাজ্য ভ্রমণ করে পরিপূর্ণ লেখক হয়ে নাম নিলেন ম্যাক্সিম গোর্কি। গোর্কি শব্দের অর্থ তিক্ত। আক্ষরিক অর্থে ম্যাক্সিম গোর্কি তা-ই ছিলেন। তার লেখায় সব সময় ফুটে উঠেছে তিক্ত সত্য।রাশিয়ার সমাজের নিম্নতম স্তরের মানুষগুলোর জীবনের প্রতিচ্ছবি এঁকেছেন গোর্কি। রাশিয়ার সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের বাঁকগুলো নিখুঁতভাবে এঁকেছেন তিনি। জারের শাসনামলে বেশ কয়েকবার কারান্তরীণ হয়েছিলেন। শ্রমিকদের সঙ্গে গোর্কির ছিল ঘনিষ্ঠতম সম্পর্ক। পড়ে ফেলুন ম্যাক্সিম গোর্কির আরেকটি অনবদ্য বই।

বিপন্ন জাহাজের গল্প – গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ

১৯৫৫ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি কলম্বিয়া নৌ-বাহিনীর একটি জাহাজ ‘ক্যালডাস’ ক্যারিবিয়ান সমুদ্রে ঝড়ের কবলে পড়ে।জাহাজটি ফিরেছিল, কিন্তু ৮ জন নাবিক সমুদ্রে নিখোঁজ হয়। বেঁচেছিল একজন। কুড়ি বছরের এক নাবিক। সে-ই গল্পের নায়ক। দশদিন দিশাহারা সমুদ্রে যুদ্ধ করে প্রাণ ফিরে পাওয়া সেই বিজয়ী। শুনবেন না সেই কাহিনী?

চিলড্রেন অফ নিউ ফরেস্ট- ক্যাপ্টেন ম্যারিয়াট

গৃহযুদ্ধ চলছে ইংল্যান্ডে । রাউন্ডহেডদের হাতে বন্দী রাজা চার্লস পালালেন হ্যাম্পটন দুর্গ থেকে । তার খোজে আশেপাশের এলাকা, বিশেষ করে নিউ ফরেস্ট জঙ্গল, চষে ফেলল সৈনিকরা । আগুন ধরিয়ে দিল রাজার সমর্থক যুদ্ধে নিহত কর্নেল বিভারলির বিশাল বাড়িটায়। একবার ভাবল না ফুলের মত নিষ্পাপ বাচ্চাগুলোর কথা । কি হোল ওদের? জানতে চাইলে পড়ে ফেলুন।

মেটামরফসিস – ফ্রাঞ্জ কাফকা

সেলসম্যান গ্রেগর সামসা একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে নিজেকে আবিষ্কার করে একটি বড় পোকা হিসেবে যার অসংখ্য ছোট ছোট পা। আজ সকালে তো সে আর উঠতেই পারছে না। সবাই ডাকাডাকি করছে গ্রেগর ও উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছে কিন্তু তার মুখ থেকে মানুষের শব্দ আর বের হয়না বেরুচ্ছে পোকার সাউন্ড। পরে সবাই আবিষ্কার করে গ্রেগরের প্রকৃত ভয়ংকর অবস্থা। তারপর তাকে নিয়ে পরিবারের টানাপেড়েন শুরু হয়, শুরু হয় গ্রেগরের দুঃসহ যন্ত্রনা। যেই বোন যেই বাবা যেই পরিবার তাকে আগে এত ভালবাসত সেই তারাই এখন তাকে পচা খাবার দিচ্ছে মাঝে মাঝে তার আবদ্ধ ঘরে খাবার দিচ্ছেও না। তার ঘর থেকে আসবাবপত্র সরিয়ে নেয়া হল। তার ঘরে এখন ময়লা আবর্জনা ফেলা হয় অথচ এখনো এখানে গ্রেগর আছে। মানসিক যন্ত্রনা নিয়ে গ্রেগর মারা যায়। অর্থাৎ এই দুনিয়া চরম স্বার্থপর দুনিয়া। যখন মানুষের প্রোডাক্টিভিটি আছে তখন সবাই দাম দেয় আর যখন তা হারিয়ে যায় তখন কেউ দাম দেয় না, অথবা হয়ত না দিতে বাধ্য হয়। দুনিয়ার নিয়মই এমন কঠিন। কাফকা এখানে পোকা বানানোর মাধ্যমে বুঝিয়েছেন ক্ষমতা হারানো বা প্রয়োজনীয়তা নষ্ট হওয়া । যেটার পরে কেউ দাম দেয় না। কালজয়ী সৃষ্টি এই মেটামরফসিস।

দ্য ব্ল্যাক অবিলিস্ক – এরিখ মারিয়া রেমার্ক

গল্পের শুরু হয় ১৯২৩ সালে, জার্মানিতে। ওয়ারডেনব্রাক নামের একটি ছোট্ট শহরে। সে সময় মুদ্রাস্ফীতির দারুণ অভিশাপে দিশেহারা হয়ে পড়েছে জার্মানির জনগণ। এক ডলারের দাম হয়েছে ছত্রিশ হাজার মার্ক, আর সে দাম বেড়েই চলেছে প্রত্যেক ঘন্টায়! গল্পের প্রধান চরিত্র লাডউইগ বডমার নামের এক তরুণ, সে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে লড়াই করেছে, বয়স তার বিশের কোঠায়। লাডউইগ কাজ করে এক কবরফলক তৈরির দোকানে, দোকানের মালিক তার অভিন্নহৃদয় বন্ধু জর্জ। এ নিয়ে সে হীনমন্যতায়ও ভোগে, সে মনে করে মানুষের মৃত্যুর সুযোগ নেয় তারা। লাডউইগ ব্যবসায়ী হলেও তার মনটা নরম, গোপনে সে কবিতা লেখে, আর গির্জার উন্মাদ আশ্রমে রবিবার অরগান বাজায়, কারণ রবিবার গির্জায় ভালো নাস্তা পাওয়া যায়! এভাবেই শুরু হয় এরিক মারিয়া রেমার্কের উপন্যাস “দ্য ব্ল্যাক অবেলিস্ক”।

ডাউনলোড

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৭ ভোর ৪:৫৬

শাহাদাত হোসাইন সুজন বলেছেন: বেশ কয়েকটি বই আগেই পড়েছি, শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

০১ লা জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আর কয়েকটা আমিই পড়িনি :P

ধন্যবাদ ব্লগে উঁকি দিয়ে যাওয়ার জন্য।

২| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

কল্লোল পথিক বলেছেন:

দেখি করা যায় কিনা!

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: কাজ না হলে জানাবেন ভাই। বাই চান্স লিঙ্ক ডেড হয়ে গেলে!

৩| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১১:১২

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!!!!!


ছুটিতে কাজে লাগবে! :)

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ইয়েস! একজন পাওয়া গেল যে ডাউনলোড করবে পোস্ট দেখে !:#P

আমার সাজেশন হলো সবার আগে আমাজনিয়াটা দিয়ে শুরু করো। অ-সা-ধা-র-ণ একটা অ্যাডভেঞ্চার হবে। ভারি দু-একটা পরে পড়ো। আগে গা গরম করে নাও :)

৪| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১:৩০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ভাইয়া, একটা প্রশ্ন।

অসাধারণ এই বইগুলো যখন অনুবাদ হয়, সেগুলো অনুমতি নিয়ে হয় কি?

যদি, অনুমতি নিয়ে অনুবাদ করা হয়ে থাকে, তাহলে, নিশ্চয়ই এর পিছনে অনেক টাকা খরচ হয়েছে প্রকাশনা সংস্থার। বইগুলো এভাবে ডাউনলোড করলে তাদের অনুমতি নেওয়া উচিৎ কি?

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১:৫৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনার প্রশ্নটা খুবই যথাযথ ভাইয়া।

এই বই গুলো সব কয়টিই দেশী ওয়েবসাইটগুলোতে আপলোড করা।আমি সেখান থেকেই ডাউনলোড করে মিডিয়াফায়ারে আপলোড দিয়েছি ব্লগারদের জন্য। যারা স্ক্যান করে আপলোড করেন তারা কতটুকু বৈধ কাজ করছেন তা অবশ্যই প্রশ্ন বিদ্ধ। এমনকি দেশী লেখকদের একেবারে নতুন বই গুলোও আপলোড করা। যেমন বলতে পারেন তানজীম রহমানের অক্টারিন বইটা; সেগুলো থাকা সত্ত্বেও আমি দিইনি। তুলনামূলক ভাবে মোটামুটি পুরানো বই গুলো দিয়েছি যেগুলো বেশিরভাগ মানুষই পড়ে ফেলেছেন।

৫| ০২ রা জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২০

শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তাহাই হইবেক ভাইয়ু!!!!!!

০২ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: রজার দ্যাট। ওভার অ্যান্ড আউট!

৬| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

নীলপরি বলেছেন: এরমধ্যেয়ে কয়েকটা পড়া । তথ্যটা দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লিস্টের কয়েকটাই আছে বেশ পুরানো আর বিখ্যাত। সুতরাং অনেকেই পড়ে থাকবেন, সেটাই স্বাভাবিক। তবুও দিয়েছি কারন যদি কেউ না পড়ে থাকে তাহলে তার মিস করা উচিত হবে না।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করে যাওয়ার জন্য। আপনাদের মতামত লেখার উৎসাহ বাড়িয়ে দেয়।

৭| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবই তো বড় বড় লেখক।
ওকে, চেস্টা করি দেখি!

১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব, আপনার রুচি/পছন্দ সম্পর্কে যতটুকু ধারনা আছে, সে হিসেবে আপনার থ্রিলার গুলো দিয়ে শুরু না করাটাই ভালো। মার্কেজ, কাফকা, গোর্কি আর এরিখ মারিয়া রেমার্ককে দিয়ে শুরু করতে পারেন।

আপনার বই পড়াকে শুভকামনা জানাচ্ছি।

৮| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

বই পড়ার সময় বের করতে পারি না।
এই দুঃখে ছটফট করি সারাবেলা।

তবে ব্লগে বিচিত্র কিছু পড়া হয়।

২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আছি কোনরকম। শরীরটা খারাপ যাচ্ছে, রোজা রাখতে পারছি না বলে খারাপ লাগছে খুব :(

আপনার খবর কি? ব্যস্ততায় কাটছে সময় মনে হয়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.