নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈশিষ্ট্যহীন একজন মানুষ।

মোটা ফ্রেমের চশমা

বলার মতো কিছু হতে পারিনি এখনো

মোটা ফ্রেমের চশমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই রিভিউঃ দ্য গ্রেভইয়ার্ড বুক- নিল গেইম্যান

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮



গল্পটা বডের। পুরো নাম- নোবডি ওয়েন্স। এক অন্ধকার রাতে ‘দ্য ম্যান জ্যাক’ এর ছুরির নিষ্ঠুর শিকার হয় তার বাবা-মা আর পরিবারের বড় ছেলে।

মৃতদেহ গুলোকে ফেলে রেখে রক্তে ভেজা অস্ত্রটা নিয়ে সিঁড়ি বেয়ে দোতলায় উঠে জ্যাক। পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্যকে শেষ করার উদ্দেশ্যে। নিজের কাজে পুরোপুরি প্রফেশনাল সে। মায়াদয়ার কোন বালাই নেই- হোক সে দুধের শিশু কিংবা বৃদ্ধ। অন্ধকার ঘরটায় প্রবেশ করার পরে সে আবিস্কার করে কেউ নেই সেখানে। খেলনার পাহাড় জমে আছে কিন্তু যার জন্য ঘরে ঢোকা, সেই-ই নেই। শূন্য ঘর।

নিচতলায় হুটোপুটির শব্দে ঘুম ভেঙে গিয়েছিলো শিশুটির। কট বেয়ে নিচে নামে সে। দোতলা থেকে নামার সিঁড়িটাও ভাঙে সে বুদ্ধিমত্তার সাথেই। বাসার দরজাটা খোলাই ছিলো, একটু দ্বিধার সাথেই হামাগুড়ি দিয়ে কুয়াশায় ঢাকা রাস্তায় নেমে পড়ে।

বড টলমল পায়ে হামাগুড়ি দিতে দিতে উপস্থিত হয় শহরের পাহাড়ে অবস্থিত কবরস্থানের দোরগোড়ায়। সেখানে তাকে দেখতে পান মিস্টার ওয়েন্স। তাকে দেখা মাত্রই মিস্টার ওয়েন্স তার স্ত্রী মিসেস ওয়েন্সকে ডেকে আনেন। মিসেস ওয়েন্স এসে দেখতে পান শিশুটির ছোট আঙ্গুলগুলো পরম নির্ভরতায় ধরে আছে মিস্টার ওয়েন্সের স্বচ্ছ হাত। মিস্টার আর মিসেসের কোন সন্তান ছিলো না জীবিত থাকতে।
হ্যাঁ! এই মিস্টার অ্যান্ড মিসেস ওয়েন্স কোন স্বাভাবিক মানুষ নন। তারা কবরস্থানে বাস করা মৃত আত্মা। সহজ ভাবে বললে- ভূত! তাদের সাথে কবরস্থানেই বাস করে তাদের মত আরো অনেকেই। যারা জীবিতদের সাথে লেনদেনের পাট চুকিয়েছে বহু আগেই।

শিশুটিকে দেখা মাত্র মিসেস ওয়েন্সের ভেতরে বাস করা মাতৃত্ববোধ জেগে উঠে। তিনি মৃত বাসিন্দাদের আকুতি জানান শিশুটিকে রেখে দেয়ার জন্য। এসময় শিশুটির সদ্য মৃত মার অবয়ব দেখা যায়- ‘আমার বাচ্চাকে বাঁচাও! দয়া করো! তাকে একজন খুন করতে আসছে!’ ধীরে ধীরে অবয়বটি কোথায় যেন মিলিয়ে যায় কেউ কিছু বলার আগেই। তর্ক জমে যায় কবরস্থানেই। জীবন্ত কোন শিশু কি করে মৃতদের সাথে থাকবে? মিসেস ওয়েন্সের দৃঢ়তার সামনে হার মানতে বাধ্য হয় সবাই। জীবিত থাকতে নিঃসন্তান ওয়েন্স দম্পতির পঞ্চাশ বছরের বিবাহিত জীবনে সন্তানের আগমন ঘটেনি। আজ ঘটল। কিন্তু তাও মৃতদের পৃথিবীতে প্রবেশের পরের জীবনে।

এদিকে জ্যাক তার শিকারের পিছু পিছু নিয়ে ততক্ষনে কবরস্থান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। তার শিকারী কানে যেন ভেসে আসছে শিশুর আওয়াজ। দেয়াল টপকে ভেতরে ঢুকে এদিক ওদিক খুঁজতে লাগলো সে।
কুয়াশা ঢাকা, অন্ধকার, নিশ্চুপ করবস্থান- যেন জায়গাটাই লুকিয়ে রেখেছে শিশুটিকে। ‘আপনাকে সাহায্য করতে পারি?’ মসৃণ কন্ঠে কে যেন জিজ্ঞেস করলো। হঠাত অন্ধকার থেকে উদয় হয় ঘন কালো রঙের পোশাক পড়া লম্বা এক ব্যক্তির। যেন অন্ধকারের রঙ মিশিয়ে বানানো কাপড়টা। ‘আমি একজনকে খুঁজছিলাম’- উত্তর দেয় জ্যাক। চট করে পকেটে ছুরিটা ঢুকিয়ে ফেলে সে। ‘এই রাতে? তাও কবরস্থানে?’ প্রশ্ন করে আগন্তুক। ‘সম্ভবত একটা বাচ্চা ছিলো, আমি পাশ দিয়ে হেটে যাচ্ছিলাম এমন সময় কান্না শুনতে পেলাম। গেট দিয়ে উঁকি দিতেই বাচ্চাটাকে দেখতে পেলাম। কি করবো বলুন?’
- আপনি সম্ভবত ভুল দেখেছেন। বিড়াল হতে পারে কিংবা নাইটবার্ড। শেয়াল হওয়াও বিচিত্র না। এদিকে প্রচুর আছে। ওরাই নানা রকম শব্দ করতে ওস্তাদ।
আগন্তুক জ্যাককে গেটের দিকে নিয়ে যায়। চাবি বের করে গেট খুলে সৌজন্যের সাথে বিদায় জানায়। বিফল হয়ে জ্যাক বাধ্য হয়েই বিদায় নেয়।
জ্যাক আড়াল হওয়া মাত্রই কালো অবয়ব ধারী শূন্যে ভেসে পাহাড়ের প্রান্তের দিকে ধাবমান হয়।

অবয়বধারীর নাম সাইলাস। বডের ভবিষ্যত অভিভাবক, পথপ্রদর্শক আর শিক্ষক। আর শিশুটির নাম রাখা হলো- নোবডি ওয়েন্স।

মৃতদের মাঝে স্থান পেল এক দুগ্ধপোষ্য শিশু আর গ্রেভইয়ার্ডটা হলো তার বিচরণক্ষেত্র; তার বাড়ি।

আর ম্যান জ্যাক? তার কাজে সে কখনো বিফল হয়নি। এবারও হবে না। যতসময়ই লাগুক, যেভাবেই হোক সেই শিশুটিকে খুঁজে বের করবেই। আর তা করলেই......

উপরের কাহিনীর স্রেফ বইয়ের প্রথম কয়েক পৃষ্ঠার। যা পাঠক হিসেবে আমাকে চুম্বকের মত টেনে ধরেছিলো। এরপর ধীরে ধীরে বয়স বাড়তে লাগলো বডের, শৈশব থেকে কৈশরে পা দেয় বড; আর এর মাঝেই ঘটে নানা বিচিত্র ঘটনা। সেই সাথে পায় সে কবরবাসীদের থেকে ক্ষমতা। কখনো দুষ্ট প্রেতাত্মার কবলে পড়ে কিংবা খুঁজে পায় স্কারলেট নামের মিষ্টি এক খেলার সাথী; আবার পড়ালেখা শেখার জন্য স্কুলে গিয়ে মিশতে বিড়ম্বনায় পড়ে স্বাভাবিক ছেলে-মেয়েদের সাথে।

কিন্তু......তার বিপদ এখনো কাটেনি। কি হবে বডের? কেন খুন হয়েছিলো তার বাবা-মা আর ভাই? কারা ছিলো এর পেছনে? সেও কি ম্যান জ্যাকের ছুরির শিকার হবে তার পরিবারের মতই? নাকি তাকে রক্ষা করে রাখবে তার সঙ্গীরা?

নিল গেইম্যানের অসাধারণ হাতের লেখনীর ছোঁয়ার প্রতি মুহূর্তেই মনে হচ্ছিল কোন অ্যানিমেশন মুভি দেখছি। প্রতিটা দৃশ্য চোখের সামনে ভাসছে। অসম্ভব লাইট হার্টেড একটা গল্প। মন ভালো করে দেয়ার মত। চিল্ড্রেন ফ্যান্টাসি নভেল হিসেবে লেখা হলেও বড়রাও উপভোগ করবেন কোন সন্দেহ ছাড়াই। আর বইয়ের পরিব্যপ্তিও ছোট, মাত্র ১৭২ পৃষ্ঠা। একবসাতেই শেষ করে ফেলা যায় তবে আমার মতে সময় নিয়ে পড়লে বরং বেশিক্ষন উপভোগ করা যায়। ইলাস্ট্রেশন গুলোর কোয়ালিটি বেশ খারাপ- প্রায় বাজে জেরক্স কপির মত, আর ছবিগুলোও ভুল পৃষ্ঠায় দেয়া। খুঁতখুঁতানি ছিলো এনিয়ে কিছুটা। নীলক্ষেত প্রিন্ট হলে যা হয় আরকি!

গেইম্যানের নর্স মিথলজি পড়ার পরেই তার লেখার উপর চোখ পড়ে। এখন টার্গেটে আছে কোরালাইন, অলরেডি কেনা হয়েছে। এছাড়া আমেরিকান গডস, ওশান অ্যাট দি এন্ড অফ দি লেন বাকি। সাথে আরো দুয়েকটা ভিন্ন বই টার্গেটে থাকায় দেরি হচ্ছে ধরতে।

হ্যাপি রিডিং!

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বুক রিভিউ ভাল লেগেছে।
বইটি পড়তে ইচ্ছে করছে।এটির কি বাংলায় অনুবাদ পাওয়া যাবে?

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই প্রশংসার জন্য।

দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে- না। বাংলা অনুবাদ নেই। নিল গেইম্যানের 'নর্স মিথলজি, আমেরিকান গডস, ওশান অ্যাট দি এন্ড অফ দ্য লেন' - এই তিনটারই অনুবাদ বের হয়েছে কেবল। তবে ইংরেজিটা পড়তেই বরং বেশি ভালো লাগবে। অনুবাদে লেখনী তার শ্রুতি হারায় অনেক সময়।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমি ইংরেজী তেমন পারি না ভাই।
সময় পেলে আপনি নিজেই ধারাবাহিক ভাবে অনুবাদ করে সামুতে দিতে পারেন।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ভাই আমার নিজেরই ইংরেজি বই পড়ার অভ্যাস ছিলো না আগে। বই পড়ি, কিন্তু ইংরেজিকে কেন যেন এড়িয়ে যেতাম অনুবাদের অপেক্ষায় থেকে। আপনিও টুকটাক পড়তে পারেন। কোন ওয়ার্ড না বুঝলে মোবাইলে ডিকশনারি তো আছেই। আমিও কিছু না বুঝলে গুগল করি বা ডিকশনারি অ্যাপে ঢুঁ মারি। আর এই বইটা খুবই সহজ ভাবে লেখা।

মান বজায় রেখে অনুবাদ করাটা খুবই কঠিন। ভবিষ্যতে হয়তো দিতে পারি সময় করতে পারলে।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই, এই বইটা কোথায় পাবো?! নীলক্ষেত বা বাংলা বাজার পাওয়া যাবে কি?!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: নীলক্ষেতেই পাবেন। ১০০-১২০টাকা নিবে। আমি ১৩০ দিয়ে কিনেছি :|

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: রিভিউ পড়ে মনে হল পুরো গল্পটাই পড়ে ফেলেছি।

দারুণ গল্প


দারুণ রিভিউ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: রিভিউতে দেয়া অংশটুকু বলতে গেলে পুরো বইয়ের ৫% ও না। উপভোগ করার জন্য বহু মুহূর্ত রয়েই গেছে। সময় করে পড়ে ফেলুন।

মনখোলা প্রশংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

ভালো থাকুন।

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভালো লেগেছে, সেটা ভালো খবর; কবর টবর থাকলে আমার উৎসাহ কমে যায়

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: হাহ হাহ হাহ হা! কবরস্থান জায়গাটাকে এমনভাবে উপস্থাপন করেছে লেখক, কিছুদুর পড়ার পরে মনে স্বাভাবিক জায়গা বলেই মনে হয়! :P

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আর বইয়ের পরিব্যপ্তিও ছোট, মাত্র ১৭২ পৃষ্ঠা। একবসাতেই শেষ করে ফেলা যায় তবে আমার মতে সময় নিয়ে পড়লে বরং বেশিক্ষন উপভোগ করা যায়।
বেশ সুন্দর কথা বলেছেন।

যেই ইংলিশ বইগুলো পড়ছেন, তার নাম দিয়ে একটা পোষ্ট আশা করছি। আর না হলে ভাই এই কমেন্টে দিন, যেগুলো খুব ভালো লেগেছে আপনার এবং ৱ্যাটিং ভালো এমন বইয়ের নাম দিন।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো।

আমার পড়া ইংরেজি বইয়ের ব্যাপ্তি বেশ ছোটই। তবুও উপভোগ্য কিছু বইয়ের তালিকা এই পোস্টের কমেন্ট সেকশনেই দিয়ে দেবো আপনাকে খুবই শিগ্রই। একটু পারিবারিক ব্যস্ততার মাঝে আছি ভাই।

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৬

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার বুক রিভিউ, পড়ার ই্চ্ছা জাগল। ধন্যবাদ

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক সাহেব। প্রবীণ ব্লগারদের মন্তব্য দেখতে সবসময়ই একটূ বেশি ভালো লাগা কাজ করে।

৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০০

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: the ocean at the end of the lane পড়েছেন?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: নারে ভাই :( আরো কতগুলো বই অর্ডার দিয়ে ফেলাতে আমেরিকান গডস আর ওশান অ্যাট দি এন্ড অফ দ্য লেন কিনতে পারছি না। গেইম্যানের এই দুটা বাকি রয়ে গেছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: রিসেন্ট কিনেছি- দ্য পোয়েট,দ্য সলোমন কার্স, দ্য মায়ান কন্সপিরেসি, একাত্তরের কানাগলি, সেরাগ্লিও, ব্লাডলাইন, কিস দ্য গার্লস।
অর্ডার করে রেখেছি কিন্তু হাতে পাইনি- উই হ্যাভ অলওয়েজ লিভড ইন দ্য ক্যাসেল, ব্রিজ টু টেরাবিথিয়া, বিফোর আই গো টু স্লিপ।
এখন পড়ছি হারুকি মুরাকামির নরওয়েজিয়ান উড।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: দ্য মায়ান কন্সপিরেসি যদি জেসি মেরি কুইয়া এর অনুবাদ কিনে থাকেন তাহলে সেটা না পড়াই ভাল। একাত্তরের কানাগলি নিয়া ভালই হইচই হইছিল। পরে কেমন হারায় গেল। নরওয়েজিয়ান উড এর একটা রিভিউ দিয়েন। বাতিঘরের থ্রিলার পড়েন?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: না না! অসীম পিয়াসের অনুবাদটা কিনেছি। জেসি মেরি কুইয়ার যে দুর্নাম দেখেছি!!
একাত্তরের কানাগলি এখনো ধরিনি। নীলক্ষেত-নিউমার্কেটে খুঁজে পাইনি। পরে বুকস্ট্রিট থেকে কিনেছি। একটু চোখ বুলিয়েছিলাম কেনার পরে; আমি লেখকের সমালোচনা করছি না বা তার পরিশ্রমকে ছোট করেও দেখছি না কিন্তু লেখনীটা একটু কাঁচা লেগেছে আমার কাছে। পড়ার পরে হয়তো মত বদলাতে পারে।
নরওয়েজিয়ান উডের রিভিউ দেবো আশা করি। একগুচ্ছ রিভিউ সাজাচ্ছি মনে মনে। আগে শেষ হোক। আর বাতিঘরের থ্রিলারের
মোটামুটি সুনাম শুনলেও কিনিনি। আপনি পড়ে থাকলে সাজেস্ট করতে পারেন কোনটা কেনা উচিত।

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: কন্ট্রাক্ট, ১৯৫২ নিছক কোন সংখ্যা নয়, রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো খেতে আসেন নি, সাম্ভালা, ভেন্ট্রিলোকুইস্ট আপাতত এগুলাই মনে আসছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: থ্যাঙ্কস অ্যা লট! রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো খেতে আসেননি পিডিএফ আছে। ওটা দিয়েই শুরু করবো।

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!

আমার পোস্ট দেখো, পড়ো এবং বলো!!!!!!!! :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আসছি দাঁড়াও।
কিন্তু একটা কথা- তুমি ব্লগে আছো!? #:-S

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভাইয়া একটু কৌতুহল হচ্ছে , আপনি মাসে গড়ে কয়টি বই পড়েন? বই এর পেছনে কেমন খরচ করেন? আর সেদিনের পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ, রিভিউ অনেক ভালো হয়েছে..

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: মাসে গড়ে ধরলে গত বছর পড়া হয়েছে চার-পাঁচটা করে। গত বছর শেষ করেছি ৫৫টা বই। কিনেছি অবশ্য আরো বেশি। ৭০-৭৫টার মত। পেশায় স্টুডেন্ট হওয়াতে মন মতো বই কিনতে পারি না সবসময় :(
আর বইয়ের পেছনে খরচ হিসেব করে করা হয়নি ভাইয়া :| হাতে কিছু টাকা আসলেই কিনে ফেলি।

প্রশংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। তোমার এক্সামের জন্য শুভকামনা রইলো।

১৩| ২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২১

ভেনোমাস কুইন বলেছেন: পিডিএফ???????

২৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লিঙ্ক

এই সাইট থেকে ইপাব বা পিডিএফ নামাতে পারবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.