নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈশিষ্ট্যহীন একজন মানুষ।

মোটা ফ্রেমের চশমা

বলার মতো কিছু হতে পারিনি এখনো

মোটা ফ্রেমের চশমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০১৭ এ পড়া সেরা কিছু বই

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

গত বছর বেশকিছু বই পড়া হয়েছে যার মধ্যে অনেকগুলোই ছিলো মনে রাখার মত। সেখান থেকে সেরা পাঁচটা বাছাই করা একটু কঠিনই ছিলো। দেশি লেখকদের চাইতে পড়া বেশি হয়েছে বিদেশি লেখকদেরটা।
২০১৭ সালে আমার পড়া সেরা পাঁচ বইঃ



৫। দ্য লাস্ট টেম্পলার – রেমন্ড খাওরি

কাহিনী সংক্ষেপঃ আলো ঝলমলে সন্ধ্যায় নিউইয়র্ক শহরের বুকে ভ্যাটিকানের ট্রেজার শোতে ঘটে যায় এক ভয়ঙ্কর আর বীভৎস ডাকাতি। নাইট টেম্পলারের পোশাক পরা ডাকাতেরা মূল্যবান সব জিনিসের সাথে নিয়ে যায় বহু প্রাচীন এক এনকোডার। ঘটনার তদন্ত করতে এগিয়ে আসে এফবআই স্পেশাল এজেন্ট শন রায়লি, ঘটনাচক্রে এতে জড়িয়ে পড়ে আর্কিওলজিস্ট টেস চৌকনি। দু’জনে মিলে রহস্য উদঘাটন করতে গেলে কেঁচো খুড়তে বেরিয়ে আসে সাপ। উন্মুক্ত হয়ে হয়ে পড়ে এমন এক রহস্য যা প্রকাশিত হলে থমকে যাবে মানব সভ্যতা। ধ্বংসরে মুখে পড়ে যাবে সমগ্র খ্রিস্টান জাতি। হাজার বছরের লুকানো সেই সত্যের সন্ধানে নামে একসাথে বেশ কয়েকটি দল। এসব দলরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে লড়াই করে টেস আর রায়লি কি পারবে ইতিহাসের বুকের গভীরে লুকিয়ে থাকা সেই সত্যের সন্ধান বের করে মানব সভ্যতাকে ধ্বংসরে হাত থেকে রক্ষা করতে? যারা ড্যান ব্রাউনের সারা জাগানো থৃলার দ্য দা ভিঞ্চি কোড পড়ে আলোড়িত হয়েছেন তাদের জন্য বইটি খ্রিস্টিয় ইতিহাসের অলিগলিতে লুকিয়ে থাকা সত্যের সন্ধান করার আরেকটি সুযোগ।

রিভিউঃ টেম্পলারদের নিয়ে আগ্রহ ছিলো আগে থেকেই। এই বইটার প্লট নজর কেড়েছে সে জন্যই। আড়াল করে রাখা ইতিহাস, বর্তমান যুগের আধুনিক সময়ের উত্তেজনা, অ্যাকশন আর রোমান্স- কোন কিছুরই অভাব ছিলো না। বইটার কলেবরও অন্যান্য থ্রিলারের চাইতে ছোট- ২৪০ পেজের হলেও কাহিনীতে উত্তেজনার ঘাটতি পাইনি কোথাও। রবিন জামান খানের অনুবাদও ছিলো ঝরঝরে। একবসাতেই শেষ করে ফেলার মত একটা বই।



৪। ব্রিজ টু টেরাবিথিয়া – ক্যাথেরিন প্যাটারসন

কাহিনী সংক্ষেপঃ ক্লাসের সবচেয়ে দ্রুততম বালক হতে চায় জেস অ্যারন, সেই লক্ষ্যে পুরো গ্রীষ্মের ছুটিতে ঘাম ঝরিয়েছে। কিন্তু স্কুলের প্রথম দিনেই ক্লাসের নতুন মেয়েটা দৌড়ে হারিয়ে দেয় সব ছেলেকে, এমনকি জেসকেও। কি মনে হচ্ছে? এর চেয়ে খারাপ সূচনা নিশ্চয়ই হতে পারতো না কোন বন্ধুত্বের? কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে গলায় গলায় ভাব হয়ে যায় জেস এবং লেসলির। দু’জনে মিলে পাশের বনে গড়ে তোলে টেরাবিথিয়া - এক মায়ানগরী, যেখানে উপস্থিত জাদুকরী সব সত্ত্বার। আর এই কল্পনার রাজ্যের রাজা এবং রাণীর আসন গ্রহণ করে ওরা, কিন্তু হঠাৎই এক ঝড় বয়ে যায় ওদের জীবনে... এরপর?

রিভিউঃ টানটান উত্তেজনা থেকে হুট করে চলে আসলাম শিশুদের জন্য লেখা একটি অসাধারণ বই নিয়ে। বইটি শেষ করে কিছুক্ষন বসে ছিলাম। প্রচন্ড একটা মন খারাপ লাগা ঘিরে ছিলো। সেইসাথে মনের কুঠুরিতে জায়গা করে নেয়া একটা বই পড়ার আনন্দও কাজ করছিলো। আবেগের এই মোহনাতে ছিলাম বেশ কিছুক্ষন। নির্মল-বিশুদ্ধ, ভালোলাগার একটা বই। বড়রাও উপভোগ করবে নিঃসন্দেহে।



৩। আমাজনিয়া – জেমস রোলিন্স

কাহিনী সংক্ষেপঃ কাহিনীর শুরু হয় ইয়ানোমামো আদিবাসীদের একটি গ্রামে, যেখানে আবির্ভাব ঘটে সিআইএ-এর এক প্রাক্তন এজেন্ট- জেরাল্ড ক্লার্কের। তাঁকে উদ্ধার করে একজন পাদ্রি। উদ্ধারের কিছুক্ষন পরই মারা যায় সে। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর খবর শুনে আলোড়ন সৃষ্টি হয় উঁচু মহলে। কারণ প্রধানত তিনটি- প্রথমত, সে চার বছর আগে হারিয়ে যাওয়া এক অভিযাত্রী দলের সদস্য। দ্বিতীয়ত, চার বছর আগে তাঁর হাত ছিল একটি, কিন্তু এখন তাঁর দুটি হাত দেখা যাচ্ছে। তৃতীয়ত, তাঁর সারা শরীরে গিজগিজ করছে ক্যান্সার এবং সারা আমেরিকায় মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ছে এক অজানা ঘাতক ব্যাধি, যার বাহক জেরাল্ড ক্লার্ক নিজে। সবাই প্রায় নিশ্চিত- জেরাল্ড ক্লার্কের দ্বিতীয় হাতের রহস্যের চাবিকাঠি এবং এই অজানা রোগের প্রতিষেধকের সম্পর্ক রয়েছে চার বছর আগে হারিয়ে যাওয়া দলটির সাথে। প্রতিষেধক অনুসন্ধান এবং রহস্যভেদের জন্য নতুন একটি অভিযাত্রী দল গঠন করা হয়। তাতে রয়েছে ১০ জন রেঞ্জার এবং প্রায় ৭-৮ জন সিভিলিয়ান। সিভিলিয়ানদের মাঝে রয়েছে- নাথান, যার বাবা ছিল হারিয়ে যাওয়া দলটির নেতা, প্রফেসর কাউই, ইন্ডিয়ান শামান; কেলি ও ফ্রাঙ্ক, সি আই এ-এর সদস্য, জমজ ভাই-বোন কেলি আর ফ্রাংক, ম্যানুয়েল ও তাঁর পোষা জাগুয়ার টর টর। কিন্তু তাদের পিছু পিছু রওনা হয় আরও একটি দল, নাথান ও তাঁর বাবা কার্ল রেন্ডের শত্রু- ড. লুই ফ্যাভ্রি । এদের উদ্দেশ্য- নতুন দলটির অভিযান পন্ড করা ও তাদের আবিষ্কার হাতিয়ে নেয়া। এভাবেই শুরু হয় রুদ্ধশ্বাস এক কাহিনীর...

রিভিউঃ সেরা অ্যাকশন-থ্রিলার বইয়ের তালিকায় নাম করে নেয়ার মত একটা বই আমাজনিয়া। আমার মতে জেমস রোলিন্সের সেরা উপন্যাস আমাজনিয়া। এর পরে আরও বই পড়া হলেও আমাজনিয়াকে টপকাতে পারেনি। এক দমে শেষ করেছি বইটা নাওয়া-খাওয়া ভুলে। আমাজনের গহীন অরণ্যের ভয়ঙ্কর প্রাণী আর মারণঘাতী উদ্ভিদ আর প্রতিকূল পরিবেশ সবসময়ই আমাকে টানে; সেখানে যোগ হয়েছে চলমান দুনিয়ার চলে আসা মানুষের লোভ আর হিংসা আর ক্ষমতার দখলের লড়াই- কোন কিছুরই অভাব নেই।



২। মন্টেজুমার মেয়ে – হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড

কাহিনী সংক্ষেপঃ ইংল্যান্ডের নরফোক কাউন্টির ডিচিংহ্যাম ডিস্ট্রিকে সুখে শান্তিতে বাস করতো থমাস উইংফিল্ডের পরিবার। একদিন যেন ঝড় এসে সবকিছু তছনচ করে দিলো। স্পেন থেকে আগত এক লোক, খুন করলো তার মাকে। খুনিকে হাতের কাছে পেয়েও ছেড়ে দিয়েছিলো থমাস, সেটার প্রায়শ্চিত্ত করতেই পিছু নিলো সে খুনির। তার প্রেমিকাকে উপেক্ষা করে। ঘটনাক্রমে গিয়ে সে উপস্থিত হয় অ্যাজটেকদের মাঝে। অ্যাজটেকরা তাকে দেবতা জ্ঞান করে রাখে এক বছর। এরই মাঝে দুই বার নরবলির হাত থেকে বেঁচে ফিরে আসে সে। শুধুই কি এই? থমাসকে যেতে হয় যুদ্ধে-বারে বারে, প্রতিহিংসার মাঝে, দেখা পায় ভালোবাসারও শত বিপদেও- বিলাসী জীবন যাপন করা থমাস পরিবর্তিত হয়ে পরিণত হয়ে অন্য এক মানুষে। কিন্তু আদৌ কি সে পেরেছিলো খুনের বদলা নিতে? কি হয়েছিলো শেষ পর্যন্ত তার ভাগ্যের?

রিভিউঃ বইটা বেশ পুরনো হলেও আমার পড়া হয়েছে এই বছরেই। অনেক পাঠক ইতিমধ্যেই শেষ করে রেখেছেন বইটা। আমার মতে হ্যাগার্ডের সেরা রচনা মন্টেজুমার মেয়ে। রাজা মন্টেরজুমার কন্যায় বুঁদ হয়ে একে একে শেষ করেছি আরো ১০-১২টা হ্যাগার্ড রচিত বই কিন্তু এটাকে ছাপিয়ে যেতে পারেনি কোনটাই।



১। Six of Crows – Leigh Bardugo

কাহিনী সংক্ষেপঃ গল্পের প্রধান চরিত্র Kaz Brekker । সে কি নায়ক? না। সে কি ভিলেন? না। তাহলে সে কি? প্রতিনায়ক? না । সে হচ্ছে "ডেমন"। Kaz Brekker কেটারডাম এর স্বঘোষিত অপরাধ সম্রাট। টাকার বিনিময়ে এহেন কোন কাজ নেই যা সে করতে পারে না। তাঁর কাছে টাকাই সব। খোঁড়া এই অরপাধ সম্রাটের কুখ্যাতির জন্য অপরাধ জগতে তাঁর ডাক নাম " Dirtyhands" । তাঁর কোন বন্ধু নেই। কিন্তু শত্রুত অভাব নেই । তাঁর কোন অনুভূতি নেই । তাঁর কোন পাপ তাপ নেই । সুখ নেই । আহ্লাদ নেই। তাঁকে কেউ কোনদিন হাঁসতে দেখেনি। কেউ কোনদিন কাঁদতে দেখেনি ।তাঁর কোন দুর্বলতা নেই। একটা লাঠি আর কালো গ্লাভস পরে সে পুরো কেটারডাম রাজত্ব করে বেড়ায় । সারা কেটারডাম এর সব লোকের খবর সে জানে। কেটারডাম এর সব লোকের সব গোপন তথ্য তাঁর হাতের মুঠোয়। লোকে বলে সে একটা পিশাচ এবং সত্যিই সে মানুষ নামের পিশাচ। এহেন Kaz Brekker এর কাছে একটা প্রস্তাব আসে। এক কয়েদীকে ছাড়িয়ে আনতে হবে। যে কিনা আবার বন্দী পৃথিবীর সেরা জেলখানায় । যাকে মুক্ত না করলে পৃথিবী জুড়ে জাদুর ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে । কথিত "আইস কোর্ট " থেকে কাউকে মুক্ত করে আনা রীতিমত অসম্ভব। কিন্তু Kaz Brekker এর কাছে সব সম্ভব যদি টাকা দেওয়া হয় । সঙ্গী হিসেবে সাথে গেলো তাঁর ডান হাত Inej Ghafa । যাকে কিনা যাকা হয় অশরিরী নামে। সেই সাথে নিলো তাঁর মত আরো চার ক্রিমিনালকে । লেখিকার ভাষায় বলতে হয় -
A convict with a thirst for revenge
A sharpshooter who can’t walk away from a wager
A runaway with a privileged past
A spy known as the Wraith
A Heartrender using her magic to survive the slums
A thief with a gift for unlikely escapes
তারা কি পারবে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্ধর্ষ কাজটা করতে?

রিভিউঃ প্রথম জায়গাটা আমাজনিয়াই নিয়ে নিচ্ছিল প্রায়। কিন্তু ডিসেম্বরের ২০-২২ তারিখের দিকে পড়া শুরু করে কিছুদূর যাওয়ার পরেই টের পেলাম সিক্স অফ ক্রোজকে টপকাতে পারে এমন কোন বই নেই এই মুহূর্তে। নায়কের প্রতিটা ডায়লগ ছুরির মত ধারালো, প্রতিটা চরিত্র যেন চোখের সামনে ধরা দিচ্ছে, রঙিন কিন্তু নোংরা একটা দুনিয়া যেখানে অর্থই সব আর দিন শেষে টিকে থাকাই মুখ্য, জাদুর মায়া আর অস্ত্রের ঝনঝনানিতে ভরপুর অন্ধকারাচ্ছন্ন কেটারডাম মুহূর্তেই গ্রাস করে নেবে পাঠককে। এটা শেষ করার পরপরই বুভুক্ষের মত একটানে শেষ করেছি এর সিকুয়েল Crooked Kingdom; সেটাও সেরা বইয়ের তালিকাতেই থাকবে নিশ্চিন্তে। তবে সেটার গল্প হবে আরেকদিন।

হ্যাপি রিডিং!

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: হ্যাগার্ডের শী আর রিটার্ন অভ শী পড়েছেন? শী এর সাথে তাঁর আর কোন বইয়ের তুলনা চলে না।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: পড়েছি ভাই সম্রাট ভাই। শী প্রথমটাই অসাধারণ ছিলো। রিটার্ন অফ শী ও দারুন ছিলো।
শী অ্যান্ড অ্যালানও পড়া হয়েছে। সাথে লাভ স্টোরি অফ শী'ও কেনা আছে। তবে মন্টেজুমার মেয়েই আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে।

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কিং সলোমনস মাইনস? অ্যালান অ্যান্ড হলি ফ্লাওয়ার?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: জ্বী ভাই। আমার পড়া রাইডারের বইগুলো হলো-

সলোমনের গুপ্তধন
শী
রিটার্ন অফ শী
লাভ স্টোরি অফ শী
অ্যালান & দি হলি ফ্লাওয়ার
হিউ হিউ অর দ্য মনস্টার
শী অ্যান্ড অ্যালান
এ টেল অফ থ্রী লায়ন্স
মাইওয়ার প্রতিশোধ
ক্লিওপেট্রা
নাডা দি লিলি
মন্টেজুমার মেয়ে
পিপল অফ দি মিস্ট
ব্রেদরেন
রানি শেবার আংটি

এছাড়া আরো কয়েকটা আছে। তবে পিডিএফ আকারে। সেগুলো পড়া হয়নি।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনি তো প্রায় সবগুলোই পড়ে ফেলেছেন! আমার সংগ্রহে আরও বেশ কয়েকটা আছে। অবশ্য সফট কপি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: হ্যাগার্ডের আরো বেশ কিছু বই বাকি আছে তবে সেগুলো পড়ার আগ্রহ নেই। তার লেখার ধরন গুলো কেমন যেন এক মনে হয়। সম্প্রতি দ্য ওয়ান্ডারারস নেকলেস নামে একটা বের হয়েছে।

আর সেবার বইগুলো সফটকপিতে পড়তে ইচ্ছে করে না দেখে হাতের কাছের গুলো পড়ে আছে।
এখন পড়ছি Sarah J Mass এর A Court of Thorns & Roses সফটকপি তবে এটার পেপারব্যাক কিনবো।

আপনার সম্প্রতি পড়া হয়েছে কোন বই?

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমদের নতুন জেনারেশন বই পড়া ভুলতে বসেছে।
আমরা ছোটকালে বই পেলে হুমরি খেয়ে পড়তাম।

তবে একটা জিনিস ভাবায়।
খ্রিস্টান জাতির বা জিসুখ্রীষ্টের অন্ধকার দিক নিয়ে অহরহ উপন্যাস গল্প লেখা যাচ্ছে, এসব নিয়ে মুভিও হচ্ছে।
কিন্তু ইসলাম নিয়ে কিছুই লেখা বা বলা যায় না।
ইসলাম ধর্মের বা হজরত মোহম্মদ (স) অন্ধকার দিকগুলো হাদিসেই প্রচুর দেখা যায়।
পর্যাপ্ত রেফারেন্স থাকা সত্তেও এসব নিয়ে কিছু লেখা যায় না। উপন্যাস গল্প লেখা তো আরো দুরের ব্যাপার।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: নতুন জেনারেশন কম বই পড়ছে তুলনামূলক ভাবে, তবে বইয়ের গ্রুপগুলোতে ঢুঁ মারলে এখনো প্রচুর বই পড়ুয়ার দেখা পাবেন।

আর খুব ভালো একটা পয়েন্ট বলেছেন। দুঃখের বিষয় হলো, ইসলামিক পটভূমি নিয়ে লেখার আগ্রহ আমাদের দেশের লেখকের নেই। তাতে কাটতি কম পড়বে। আর এখন মুসলিম উম্মাহর যে ইমেজ, ইসলামিক কোন টপিক হলেও সেটা ঘুরে ফিরে জঙ্গিতে গিয়ে ঠেকবে। আর বিদেশি রাইটারদের তো কোন প্রয়োজনই নেই ইসলামের ভালো কিছু তুলে ধরার।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৭

আটলান্টিক বলেছেন: ভাইয়াও আমিও এখন ব্যাপকভাবে বিদেশি লেখকদের বই পড়ছি।উপরের পাঁচটা বই নোট করে রাখলাম।সিগমা সিরিজের বইগুলো পড়েছেন ভাইয়া???ডিরেক্টর পেইন্টার ক্রো কে মনে আছে?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: রোলিন্সের এক্সক্যাভেশন পড়েছি তবে সিগমা ফোর্সের উপর এখনো হাত দেইনি। বইগুলো দাম বেশ অনেক। সেজন্য পিডিএফ কালেক্ট করে রেখেছি। সবগুলো পাইনি যদিও। সম্প্রতি আরেকটা বেরুচ্ছে সিগমা ফোর্সের বারো নাম্বার বই - দ্য সেভেন্থ প্লেগ।
আমার সংগ্রহে থাকা সিগমা ফোর্সের বইগুলো হলো-

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

আটলান্টিক বলেছেন: ভাইয়া Six of Crows এর কাহিনী পড়ে খুব ইন্টারেস্টিং লাগছে।অনুবাদ পাওয়া যাবে বইটার?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: এটার অনুবাদ আসার কথা বুকস্ট্রিট প্রকাশনী থেকে। তবে সেটা কবে তা অনির্ধারিত। দুটি বইয়ের পৃষ্ঠার সংখ্যা প্রায় ১০০০+ (৪৮৯্+৫৩৬) হওয়াতে বেশ সময় লাগতে পারে। তবে ইংরেজিটা পড়তে কোন সমস্যা হবে না। আমি নিজেও ইংরেজি বইয়ের ঘোর পাঠক নই তবুও আমার কোন অসুবিধা হয়নি। প্রথম কয়েক পৃষ্ঠায় হয়তো খটমট লাগবে বুঝতে যে কি হচ্ছে, কিন্তু ধরে ফেলতে মোটেও সময় লাগবে না। মিস করা মোটেই উচিত হবে না। আমার ব্যক্তিগত রিকমেন্ডেশনে এই বই থাকবেই।

এই রাইটারের আরো বই আছে। সেগুলোও চমৎকার।

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৬

সুমন কর বলেছেন: সব দেখি বিদেশি বই।

কেমন আছেন?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: জ্বী সুমন ভাই। এবছর বিদেশি বই-ই বেশি পড়া হয়েছে। অল্প কয়েকটাই পড়েছি দেশি। এর আলাদা কোন কারন নেই অবশ্য। তবে এ বছরে অর্ডার করেছি কয়েকটা বাঙালি লেখকদের বই। এ মাসের শেষের দিকে পাবো।

ভালো আছি ভাই। আপনি কেমন আছেন? আপনার নতুন কোন পোস্ট পাই না কেন মাস দুয়েক ধরে?

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

সুমন কর বলেছেন: এই তো, ভালো আছি। ধন্যবাদ।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: দা লাস্ট টেম্পলার আমি অনেক আগে পড়তাছিলাম। অর্ধেকের বেশি পড়ার পর খুব বিরক্ত লাগছিল। ধাম করে ডিলিট করে দিছি।
রবিনের "২৬ শে মার্চ" বেশ ভালো লাগছে।

আমাজনিয়া সেই ১৫ থেকে পড়ব পড়ব করতে করতে আজও পড়া হয় নাই। :P

হ্যাগার্ডের বই কয়েকটা পড়া আছে। ভালোও লেগেছে। তবে মন্টেজুমার মেয়ে পড়ার কোন আগ্রহ জাগছে না কেন জানি। পার্ল মেইডেন পড়েছেন? অনেকখানি পড়েছি। তারপর আর পড়া হয় নাই।

বাকি দুইটা বইয়ের নাম প্রথম শুনলাম।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: অ্যা? লাস্ট টেম্পলার বিরক্ত লেগেছে? আমার তো খুবই ভালো লেগেছে। বরং ডা ভিঞ্চি কোড পড়া শুরু করে রেখে দিয়েছিলাম! আমি দেশি রাইটারদের থ্রিলার পড়িনি তেমন। অনেক আগে 'রবীন্দ্রনাথ কখনো এখানে খেতে আসেননি' আর 'ভেন্ট্রিলোকুইস্ট' নামিয়ে রেখে দিয়েছি।
আমাজনিয়াটা পড়ে ফেলেন ভাই। মিস করা উচিত না। আর পার্ল মেইডেন পড়িনি। কাহিনীটা আকর্ষণীয় লাগেনি :( হ্যাগার্ডের আর কোন বই ধরবো বলে মনে হয় না। একটানা অনেকগুলো পড়ে ফেলে অভক্তি চলে এসেছে!

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এগুলা এখন বিরক্ত লাগে! এই কাল্ট, প্রাচীন কিছু পাইল, পৃথিবী ধ্বংস হয়ে গেল, এইটা-সেইটা। আর কত! ড্যান ব্রাউনের অরিজিন পড়েছেন? তার বই ১৫ সালের পর আর পড়া হয় নাই। ভিঞ্চি কোড, এঞ্জেলস এন্ড ডেমন্স এই দুইটা ভালো লেগেছে। আর লস্ট সিম্বল নীলক্ষেত প্রিন্ট কিনেছিলাম। ইংলিশ। ১৮ চ্যাপ্টার পড়া হইছিল। সেই ১৫ সালেই।
হ্যা, হ্যাগার্ডের বই এখন আর ভালো লাগেনা। আহ! কতদিন ওয়েস্টার্ণ পড়িনা! :((

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২১

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: হাহ হাহ হাহ হা! নাহ ভাই, দুনিয়া ধ্বংস হয়নি কোন বইয়েই! ড্যান ব্রাউনের অরিজিনের রিভিউ বেশির ভাগই ভালো আসেনি তাই উৎসাহ নেই। আর উনার প্রতি সবার একটাই অভিযোগ- ঘুরে ফিরে একই প্যাটার্নের লেখা! আমি আপাতত ডুবে আছি গ্রিশা ওয়ার্ল্ডে। লি বারডুগোর লেখা গ্রিশা ট্রিলোজি লিখে গুগল করুন। দারুণ একটা সিরিজ। এই লেখিকা একটা জিনিয়াস!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আর ভাই আপনি কি বেশির ভাগ বই-ই কি ঝুলায়ে রেখে দেন নাকি? :P

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: উহু, এই কয়টা আর কি ঝুলন্ত রয়ে গেছে। ২০১৫ সালে আমি অনেক বই পড়েছি। প্রায় ২২৪ টা হবে। রিসেন্টলি আবারো পড়ার পরিমাণ বেড়েছে। যেমন গত মাসে ২ দিনে দুইটা পিডিএফ পড়লাম। মোট ৬৪০ পেজ। কোড টু জিরো। আঁধারের যাত্রী। এই দুইটা বই। এখন আর বই তেমন কিনাও হয় না। আগে হাজারখানেক টাকা হলেই ছোট একটা ব্যাগ নিয়ে বাংলাবাজার চলে যেতাম। B-)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৬

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ওরে সর্বনাশ! আপনি দেখি খাঁটি বইখোর! :D গত বছর সব মিলিয়ে ৭৬টা বই কিনেছি। টাকা থাকলে আরো কিনতাম। পিডিএফ পড়তে চোখে সমস্যা হয় নইলে পড়ার সংখ্যাটা আরো বাড়তো, ইপাব থাকায় তাও ইংরেজি গুলো পড়তে পারি আরামে। বছর শুরু না হতেই ইতিমধ্যে ১২টা বইয়ের অর্ডার দিয়ে ফেলেছি বাংলা-ইংরেজি মিলিয়ে।

১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপনার একজন নিবেদিত পাখা হয়ে গেলুম।
আমিও লেখালেখি করি , তবে টাইপ করতে বিরক্ত লাগে , সামনে SSC ।কি করা যায় ভাই বলেন তো...

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: হা হা হা! পাখা হয়ে যাওয়ার মতো কিছু লিখেছি বলে মনে হয় না যদিও :D

ভাইয়া, সবার আগে লেখাপড়া। আর এসএসসি-ই জীবনের প্রথম গুরূত্বপূর্ণ পরীক্ষা। আগে প্রিপারেশন নাও। লেখালেখির প্রচুর সময় পাবে।

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার সম্প্রতি পড়া হয়েছে কোন বই?

সম্প্রতি পড়া হয়েছে এমন বইয়ের নাম আপাতত দিতে পারছি না। হ্যাগার্ডের বেনিটা পড়ছিলাম তাও গ্যাপ পড়ে গেল।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: সম্প্রতি শেষ করা বই গুলোর মধ্যে আছে-

গুয়ান্তানামোর ডায়েরি - হোসেইন আব্দুল কাদির
সলোমন কার্স - ক্লাইভ কাসলার
সিক্স অফ ক্রোজ
ক্রুকেড কিংডম
দ্য পার্কস অফ বিইং অ্যা ওয়ালফ্লাওয়ার - স্টিভেন চোবক্সি
গ্রীক বীরদের আখ্যান - রজার ল্যান্সেলিন গ্রিন

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ড্রেসডেন ফাইলস পড়েছেন? এটা নিয়েও খুব মাতামাতি হয়েছিল। আমি বিবলিওফাইল থেকে একটা কিনেছিলাম। মে বি ১৪ বা ১৫ সালে হবে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫২

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: স্টর্ম ফ্রন্ট পড়েছি। আরবান ফ্যান্টাসি কেন জানি টানে না তাই আর পরের কোনটা ধরিনি।

১৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

আটলান্টিক বলেছেন: :(( :(( :(( ভাইয়া অনুবাদ না হওয়ায় অনেক ভাল বই পড়তে পারিনা।সেই এক সপ্তাহ আগে SIX OF CROWS বইটার epub নামিয়ে রেখেছি।পড়া শুরু করতেই সমস্যা শুরু।প্রথম ১০ পৃষ্ঠা পড়তে পড়তে প্রায় ৩০ বার ডিকশনারি দেখেছি।শেষমেশ বিরক্ত হয়ে বইটা ছেড়ে দিসি।আজ ভাবছি মাসুদ রানা ভাইয়ের কোন বই শুরু করবো।সেখানেও ঝামেলা।মাসুদ রানা রানা সিরিজের একটা বইও epub হয়নাই।PDF অনেকক্ষণ পড়লে চোখের ক্ষতি হয়।তাও ভাল হতো যদি সিরিজের বইয়েরর সংখ্যা ১৫-২০ টা হতো।অর্ডার করতে পারতাম।কিন্তু মাসুদ রানা সিরিজে বইয়ের সংখ্যা প্রায় ৪৫০।এতো বই অর্ডার করে পড়া যাবে নাকি।
আজ ইংলিশ ভাল জানিনা বলে এই অবস্থা :( :( :(

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৪

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আহহা! :( শুনে মন খারাপ হয়ে গেলো ভাইয়া! বইটার কিছু অপ্রচলিত/স্বল্প ব্যবহৃত ইংরেজি শব্দ আছে তবে সেটার পরিমাণ কমই। তবে গ্রিশা ওয়ার্ল্ডের খটমটে টার্ম গুলো শুরুতে ধৈর্য্য না ধরলে বিরক্ত লাগার কথা!

যদি ইংরেজি বই পড়ার তেমন অভ্যাস না থাকে তাহলে সহজ কিছু দিয়ে শুরু করাটাই ভালো হবে। যেমন- The Graveyard Book - Neil Gaiman
The Perks of Being A Wallflower - Steven Chbosky
Coraline - Neil Gaiman

এই তিনটার যে কোন একটা দিয়ে শুরু করতে পারেন। খুবই সহজ ইংরেজিতে লেখা। আর পড়ার আগে গুডরিডস ডট কমে ঢুঁ মেরে কাহিনী সম্পর্কে আভাস নিয়ে নিলে গল্পের ট্র্যাক বুঝতে সুবিধা হবে।

মাসুদ রানা কেন, বাংলাদেশি কোন বইয়ের ইপাব পাওয়া যায় না বললেই চলে। এটা একটা আফসোসের ব্যাপার! :(

১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ রিভিউ
নতুন কিছু বই এর নাম পেলাম !
ধন্যবাদ ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু!

পড়ছি এখন আরো দুয়েকটা বই। শেষ হলে জমিয়ে রাখবো তারপর আবার একদিন নাম-ঠিকানা সহ নিয়ে হাজিরা দেবো।

১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

আটলান্টিক বলেছেন: নতুন কোন বই পড়েছেন আজকাল?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: Colleen Hoover এর Ugly Love আর সেবা থেকে সদ্য প্রকাশিত 'থাগস অফ হিন্দুস্তান' পড়ছি। আপনি পড়ছেন কিছু এখন?

১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১২

আটলান্টিক বলেছেন: ভাইয়া মাসুদ রানার বাউন্টি হান্টার্স বইটা পড়ছি।অসাধারণ লাগছে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: অগ্নি পুরুষ, স্নাইপার, আই লাভ ইউ ম্যান, বি ব্যাং, সেই উ সেন, বন্দি গগল, দুঃসাহসিক+মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা+দুর্গম দূর্গ, আমিই রানা- এই কয়েকটা অসাধারণ বই। কোনটা পড়া না থাকলে পড়ে দেখতে পারেন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২১

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: *বিগ ব্যাং

১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৩

হোযায়ফা বলেছেন: "Diary of a Genius by Salvador Dalí" বইটার বাংলা অনুবাদ কি পাওয়া যাবে?

১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: দুঃখিত, এটার অনুবাদ বের হয়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.