নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আদ্যন্ত গৃহী। বইপোকা। লেখালিখিটা প্যাশন; তেমন বাছবিচার না থাকলেও থ্রিলার আর হরর জনরাতে স্বাচ্ছন্দ্য বেশি। অল্প বিস্তর ছবিয়ালও। ইন্সটাতে shajus shot হিসেবে পাবেন। মুভি দেখতে ভালো লাগে, ভালো লাগে খোলা আকাশ, সাগরের পাড়ে চুপ করে বসে থাকা আর নিস্তব্ধতা। প্রিয়

মন থেকে বলি

জীবনের স্থায়িত্বকাল কত অল্প। কিন্তু কত কিছু যে ইচ্ছে করে করতে। তাই পারি আর না-ই পারি, ইচ্ছেগুলোর ডানা মেলে দিয়ে যাই - এই আমার আকাশের জানালায়।

মন থেকে বলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্ব-২ঃ ১৮- রম্যঃ নিমন্ত্রন বিভ্রাট

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

বিস্মিত আমি জিজ্ঞাসিলামঃ

"বলি ও ছোঁড়ারা; কী হইয়াছে বল না ছাই। আমাকে তো সেই উলটা প্রান্তে যাইতে হইবে। এখন উপায়?"

কাবেল 'ছোঁড়ার' দল অনুকম্পার দৃষ্টিতে হাসিল। আমি স্পষ্ট পড়িলাম, তাহাদের দৃষ্টি কহিতেছেঃ

"রে অর্বাচীন!

অদ্যবধি তুই বসিয়া কালক্ষেপন করিতেছিস।
তোর মোবাইল ফোনে কি অন্তরজাল সংযোগ নাই? পত্রিকা পড়ার অভ্যাস কি একবারেই নাই? Go-Traffic দেখিতে জানিস না?

রে মূঢ়!

আজি সারা দিবস চৈনিকরাজ শহরের রাস্থায় রাস্তায় রোঁদ মারিয়া বেড়াইতেছে। তাই এই যানজট...জটাও কহিতে পারিস। আর তুমি অলম্বুষ এক্ষনে কালক্ষেপন করতঃ হা-হুতাশ করিতেছ?"

সুতরাং অবিলম্বে তাহাদের পরামর্শ গ্রহণকরতঃ ফিরিলাম গৃহে। ঘন্টা দেড়েক ইতোঃমধ্যে অতিক্রান্ত হইয়াছে। ওই যে, রিলেটিভলি 'অল্প সময়'। গৃহিনীর সজ্জা অদ্যবধি চলমান। এই অধর রাঙাইতেছেন, তো পরক্ষনেই কপোল লালিমারঞ্জিত করিতেছেন। কিছুক্ষন কাটিল উপর্যুক্ত বটুয়ার সন্ধানে।

আমি এলাইয়া পড়িলাম। পরনে প্যান্টালুন ছিল বলিয়া রক্ষা। বঙিয় লুঙি হইলে কষি খুলিয়া যাইত।

ঈশ্বর না কি ৬ দিনে পুরা জগৎ সাজাইয়া ফেলিয়াছিলেন। হইতেও পারে। তবে কিনা তখনও নারী সৃষ্টি করেন নাই তো। তাই সারিতে পারিয়াছিলেন। অন্যথায় ছয় লক্ষ বছরেও হইতো কি না সন্দেহ।

অবুঝ মন ভাবিতেছিলোঃ এর কি তবে শেষ নাই? বুঝ মন দেখিতেছিল - শেষ হইলেও হইতে পারে।

----------------
পর্ব-২ সমাপ্ত
----------------

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.