নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আদ্যন্ত গৃহী। বইপোকা। লেখালিখিটা প্যাশন; তেমন বাছবিচার না থাকলেও থ্রিলার আর হরর জনরাতে স্বাচ্ছন্দ্য বেশি। অল্প বিস্তর ছবিয়ালও। ইন্সটাতে shajus shot হিসেবে পাবেন। মুভি দেখতে ভালো লাগে, ভালো লাগে খোলা আকাশ, সাগরের পাড়ে চুপ করে বসে থাকা আর নিস্তব্ধতা। প্রিয়

মন থেকে বলি

জীবনের স্থায়িত্বকাল কত অল্প। কিন্তু কত কিছু যে ইচ্ছে করে করতে। তাই পারি আর না-ই পারি, ইচ্ছেগুলোর ডানা মেলে দিয়ে যাই - এই আমার আকাশের জানালায়।

মন থেকে বলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিষ্যুদবারের বার বেলায়- ওরে তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৮



ইচ্ছা ছিল না। তা-ও যাইতেই হইলো।

গৃহিনী সপ্তাহভর বুকডন দিতেছিলেনঃ এই উইকএন্ড নাইটে লাস্ট শো মারিবেন। ফাঁক গলাইয়া যেন সটকাতে না পারি, এজন্য অনলাইনে টিকিটও রেডি রাখিয়াছেন। অবশ্য 'সাপ্লিমেন্ট কার্ড' নামক আমারই কর্মফল দায়ী।

সুতরাং...! যাইতেই হইলো।

ভেন্যু ছিল যমুনা ফিউচার পার্কের ব্লকবাস্টারে।

নামেই পার্ক, আসলে ভুলভুলাইতে ঘুরাইয়া মারিবার কল। কোনদিক দিয়ে ঢুকিলাম আর বাহিরই বা হইবো কোনদিক দিয়া - চিহ্ন দিয়ে না রাখলে আজীবন চক্কর কাটিতে হইবে। না হয় মরিয়া যক্ষ হইয়া বেসমেন্টে আগলাইতে হইবে।

সুতরাং...

বিষ্যুদবারের জ্যাম ঠেলয়া যতক্ষনে কাউন্টারে দাঁড়াইয়াছি, তখন ছবি শুরু হইতে বেশি বাকি নাই। কেন্নোর মত লম্বা লাইন আঁকিয়া বাঁকিয়া গিয়াছে। কোমর দুলাইয়া আগাইতে হয়। লাইনে দাঁড়াইয়া ভাবিতেছিলাম, ইহার নাম 'ফিউচার পার্ক' হইলো কেন? 'ফিউচারে' মার্কেট ভাঙিয়া 'পার্ক' বানাইবে? হইতেও পারে। দিনে দিনে যে হারে গরম বাড়িয়া যাইতেছে।

কুনুইয়ের মোলায়েম গুঁতা খাইয়ে ধ্যান ভাঙিল। কাউন্টারের পথ আটকাইয়ে গাড়লের মত দাঁড়িয়েছিলাম। পেছনের হাট্টাকাট্টা যুবক 'হালকা টাচ' দিয়া টাল খাওয়াইয়ে ইশারা দিলেন - আগাও বাছাধন।

আহা...! চতুর্দিকে অপ্সরাগন নানাবিধ মনোহরা পোষাক পরিয়া কটাক্ষ মারিতেছেন। না...এই ভোম্বলকে নহে, তাঁদের সঙি তরুনদের প্রতি। ভুষ করিয়া একটি নিঃশ্বাস উড়িয়া গেল। আমাদের যৌবনে কোথায় ছিল এইসব ব্লকবাস্টার? ছিল শুধু চক আর ডাস্টার। মাস্টাররা যখন তখন যা পরিচালিত করিতেন পৃষ্ঠদেশে। উফ...!

থাক সে দুঃখের কথা...! বরং ছিনেমার কথা বলি।

সারাদিন জোয়াল ঠেলিয়া গোয়ালে ফিরিয়াই আবার দৌড়াইয়াছিলাম। জাবনা জোটে নাই। তাই এখন ক্ষুধায় নাড়ি গুটাইয়া এপেন্ডিক্স হইয়া যাইতেছিল।

ফলস্রুতিতে মেঘ ডাকিয়া উঠিল। আওয়াজটা মনে হইলো তলপেটের কাছ হইতে আসিল। পাকস্থলি নামিয়া গেল না কি? গৃহিনী হিসহিসাইয়া উঠিলেনঃ

"অসভ্য নোংরা কোথাকার! নিঃশব্দে ছাড়িতে পার না?"

বুঝিলাম, তাঁর শব্দভ্রম হইয়াছে। ক্ষুধার ডাক কে 'পাদ' ভাবিয়াছেন। বেজার মুখে জানাইলামঃ খাইবো।

তাঁর দৃষ্টিই বলিয়া দিল - এ নালায়েক গোরে শুইয়া মুনকার-নকীর আসিলেও বলিবেঃ কি...এত দেরী কেন? খাওয়ার কিছু আনিয়াছেন?

তাই, আমরা খাদ্য অনুসন্ধানে বাহির হইলাম। মুভি শুরু হতে তখন মাত্র ২০ মিনিট বাকি।

সামনেই শর্মা হাউজ।
ঢুকতেই বাচ্চাগোছের একজন ওয়েটার চেয়ার টানিয়া আমাদের একটা টেবিলে পাড়িয়া ফেলিতে চাহিতেছিল। আমি স্লিপ কাটিয়া ধাইয়া গেলাম সরাসরি কাউন্টারে।

"কি আছে?" রূদ্ধশ্বাসে প্রশ্ন করিলাম।

গম্ভীর পালটা প্রশ্ন এলোঃ " আছে তো অনেককিছুই। কিন্তু কি চাই?"

"১৫ মিনিটে কোনটা খাওয়া যাইবে, সেইটা বলেন।" সীমা টানিয়া বলিলাম।

"অর্ডার লইতেই আমাদের ২০ মিনিট লাগে।" নির্মিলীত চক্ষে তাকিয়ে হেড- ওয়েটার জবাব দিলেন। বাচ্চা ওয়েটার চেয়ার আবার ভেতরে ঢুকাইয়া দিল। ইশারায় বোঝাইলো - ভাগিয়া যা পাগলা। এ তোদের জন্য নয় রে।

এরাবিয়ান নাইটস শেষে জান বাঁচাইলো।

ততক্ষনে হলে ঢোকার লাইন আমাদের রেস্টুরেন্টের দরজা ছাড়াইয়াছে। ভালই হইলো। ধীরে সুস্থে খাওয়া শেষ করিয়া যখন হলে ঢুকিতেছি, তখন বিড়ি-সিগ্রেট খাওয়া যে ঠিক না, সে বিষয়ে জ্ঞানদান হইতেছিল। হল অন্ধকার। সিটের দিকে আগাইতেছি গুটি গুটি পায়। যেন দু'টি শিশু হাঁটা শিখিতেছে। হঠাৎ চাপা স্বর - "অসভ্য, জানোয়ার কোথাকার!" গলাটা বামাকন্ঠের। বুঝলাম, কোন এক তরুনীর কোমল একখানা পা আমার গোদা পায়ের পাড়া খাইয়াছে। সিটে বসলাম।

সিনেমা শুরু হইলো।

আমার বাম পার্শে এক জোড়া তরুন-তরুনী বসিয়াছে। পর্দার সিনেমার আগে হইতেই তাহাদের 'দুষ্টু সংলাপ' টুকরো-টাকরা কানে আসিতেছিল। ইনিই সেই তরুনী, যাঁর পা প্রায় থ্যাঁতলাইয়া দিয়াছিলাম। কিছুক্ষন পর লক্ষ্য করিলাম, তাঁহারা পর্দার 'চঞ্চলকে' না লক্ষ্য করিয়া নিজেরাই বেশ চঞ্চল হইয়া উঠিতেছেন। তা বেশ...! তা বেশ....! এই তো রসের বয়েস। উহারা করিবে না তো কি আমি বুড়া ভাম করিব?

মন আমার সুদূর অতীতে ফিরিয়া গেল। আহা...!এতো সেই 'এক টিকিটে দুই ছবি' চলিতেছে। পার্থক্য কেবল পর্দারটা টু-ডি আর আমার পাশেরটি থ্রি-ডি। উফ....! গায়ের রোঁয়া দাঁড়াইয়া গেল শিহরণে।

হঠাৎ গৃহিনীর কুনুইএর খোঁচায় সম্বিত ফিরিল। কানে মধুবর্ষণ হইলোঃ " সিনেমা পাশে নয়, ওই সামনে চলিতেছে।"

বামে ক্যাতরাইয়া গিয়াছিলাম। গুঁতায় সোজা হইয়া বসিলাম। তবে মনে একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খাইতে লাগিল। এই ঘোর অন্ধকারে উনি বুঝিলেন কিভাবে? উনিও কি সারাক্ষন পর্দার দিকে না তাকাইয়া আমার মস্তিকের গতিবিধি পর্যবেক্ষন করিতেছিলেন? ধুত্তোর ছাই! গেল আমার এক টিকিটে দুই ছবি।

তবে আস্তে আস্তে ছবি জমিয়া গেল। বেড়ে অভিনয় করিয়াছে তো! চঞ্চল চৌধুরী তো ক্ষনে ক্ষনে ক্ল্যাপ পাইতেছে। এমনকি ওই হাবলা মেয়েটা যে নায়িকা হইয়াছে, তাহারও দুই চারটি ক্ল্যাপ জুটিয়া গেল। তবে
পার্থ ব্যাটা মনে হয় গানের বাজার হারাইয়াছে। নয় তো অভিনয়ের করিতে আসিত না। একদম পাঁড় মাতালের চেহারাছবি।

কিন্তু একি...!!

কমেডির মধ্যে সানাইয়ের পোঁ কেন? তা-ও আবার গ্যাপ দিয়া হইতেছে। নতুন ধরনের আবহসঙীত...? কিন্তু দর্শক তো হাসিতেছে। পরমুহূর্তেই সব ক্লিয়ার হইল - "চুপ কর, হতভাগা। চুপ কর" - এই চাপা অথচ ক্রুদ্ধ গর্জন শুনিয়া। আমাদের সামনের সারিতেই এক পরিবার বসিয়াছিল। তাহাদেরই কনিষ্ঠতম সদস্য এই সানাইবাদক। মাঝে হিক্কা তুলিতে গিয়া বাজনায় গ্যাপ মারিতেছিল। আশপাশ হইতে গলা খাঁকারি হইল কয়েকবার। মাতা মনে হয় সেই ইশারাতেই পুত্রধনের মুখ চাপিয়া 'গান' থামাইলেন। শান্তি...!

এরই মধ্যে ইন্টারমিশন এর আলো জ্বলিয়া উঠিয়াছে। পাশের নায়ক নায়িকা ইত্যবসরে রোম্যান্টিক সিন ছাড়িয়া ইন্টিমেট সিনে যাওয়ার মতলব ভাঁজিতেছিল। তাহারা ছিটকাইয়া গেল। যাচ্চলে..! ইদিকে গায়েবি নির্দেশ জারি হইলো, "পাপন লইয়া আসো।" এঁ...পাপন মানে? পাপন কে? প্রশ্ন করিতে গিয়াই সামলাইললাম নিজেকে। বুঝিয়াছি। মাঝে মাঝে উত্তেজনায় গৃহিনীর কথা জড়াইয়া যায়। পাপন নয়, পপকর্ণ...। কানের খোল আর না পরিষ্কার করিলেই নয়।

আলো জ্বলিবার পর হইতে ১৫ সেকেন্ডও পার হয় নাই। উঠিবার উপক্রম করিতেছি। দেখি পাবলিক হল হইতে কোথায় যেন ছিটকাইয়া গেল। বাহিরে আআসিয়া দেখি, একদল গিয়াছে জল ছাড়িতে। অপর দল জলযোগ করিতে। যে গতিতে তাহারা ধাবমান হইতেছিল, মনে হইতেই পারে যে র‍্যাব রেইড মারিতে আসিতেছে আর উহারা আগাম খবর পাইয়া পলাইলো।

আচ্ছা, ইহারা কি সবাই ডায়বেটিক রুগী? এমনি হুড়মুড়াইয়া প্রস্রাবখানার দিকে ছুটিয়া যে গেল? আর শিল্পচর্চা করিলে ক্ষুধাবোধ বাড়ে - ইহা কি স্বত্বসিদ্ধ?

কথা বাড়াইয়া লাভ কি? পাপন নিয়া আসিগে যাই।

পাপনের কাউন্টারে বিকটাকার লাইন। বিকট বলিলাম, কারন আছে। একজন দাড়িয়ালাকে দেখিলাম দাঁতমুখ খিঁচাইয়া পেট চাপিয়া ধরিয়া দাঁড়াইয়া আছে। পাশে দুই বাচ্চা লইয়া....উমমম...বউই হইবে। অনুমান করিলাম, অভাগা ত্যাগের লাইনে জায়গা তো পায়ই নাই, বরং সংসারের চাপে বাধ্য হইয়াই ভোগের লাইনে আসিয়াছে। এখন কেলেংকারি না হইলেই বাঁচোয়া।

ধস্তাধস্তি করিয়া সমস্ত মালামাল কিনিয়া যখন আপন সিটে বসিলাম, ততক্ষনে সিনেমা শুরু হইবো হইবো করিতেছে। ঠিক এই মাহেন্দ্রক্ষনে আমার 'উনি' বিশেষ স্থানে গমনের ইচ্ছা প্রকাশ করিলেন। এই হয় প্রত্যেকবার। ইন্ট্যারভ্যালের পরের ১০ - ১৫ মিনিট বরাতে জোটে না। উনি ঢোকেন আর আমি বাহিরে দাঁড়াইয়া পাহারা দেই। কি যে পাহারা দেই, এই প্রশ্ন কোনদিনও এই পাপমুখে উচ্চারণ করিতে পারি নাই।

যাক সে কথা। ট্র‍্যাডিশন বজায় রাখিয়া বলিলাম, "চল...এসকর্ট করি।"

ফিরিলাম। ততক্ষনে ঘুড়ির সুতা ফস্কাইয়া গিয়াছে। মানে কাহিনী আর ধরিতে পারিতেছি না। একবার আড়চোখে পাশের থ্রি-ডি টা দেখিবার চেষ্টা করিলাম। উঁহু...! সে গুড়ে গোবর। আমার অবর্তমানে তাহারা জায়গা বদল করিয়াছে। এখন আমার বামে সেই তরুন। বাঁকিয়া আর কাজ নাই বাবা। লোকে আবার মিথ্যা অপবাদ দিবে।

নাটক হইলেই যে সবসময় নাটকীয়তা থাকিবে, তা নয়। তাই সিনেমার বাকিটুকু শেষ হইলো নতুন কোন ক্যারিকেচার ছাড়াই। হাঁপ ছাড়িলাম। একদিনের পক্ষে যথেষ্ঠ হইয়াছে। এইবার বাড়ি ফিরিতে পারিলে বাঁচি।

কিন্তু মানুষ ভাবে এক, আর হয় আরেক।

হলের গর্ভগৃহ হইতে বাহির হইলাম। লিফটে করিয়া বেজমেন্টেও নামিয়া আসিলাম। মাগার গাড়ি কই? যে লিফট বাহিয়া উঠিয়াছিলাম, নামিয়াছি অন্যটা বাহিয়া। দ্রুত মোবাইল বাহির করিলাম জোনের ছবি মিলাইবো বলিয়া। ছবি তো আর মিলে না। এক্ষন গাড়ির হদিস দিবে কে?

গৃহিনী অবশ্য তখনও সিনেমার আবেশে বুঁদ হইয়া আছেন। তাই এইসব বালখিল্য অগ্রাহ্য করিয়া দেখিতেছিলেন কখন আমি গাড়ি উদ্ধার করিব। উদ্ভ্রান্তের মত এদিক ওদিক চাহিতেছি। শালার গাড়িটা কি উড়িয়া গেল? নাহ...ওই যে।

কাহিনী আর অধিক ফেনাইয়া লাভ নাই।

গাড়িও পাইয়াছিলাম। গৃহিনীকে লইয়া বাড়িও ফিরিয়াছিলাম।

কিন্তু তারপর....? সে আরেক কাহিনী।

সে না হয় আরেকদিন হইবে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৪

কোয়েজার বলেছেন: পাঠপূর্বক অতিশয় আনন্দ পাইয়াছি । পাশের সিটের তরুণ তরুনী কি করিয়াছিল জানিতে পারিলে খুব হইত। ভবিষ্যতে নিনজার ন্যায় আড়চোখে তাকাইবেন যেন ভাবি বুঝিতে না পারেন ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৪

মন থেকে বলি বলেছেন: করিয়াছিলেন তো অনেক কিছুই। সে গল্প আরেকদিন কহিব।
পাঠে আনন্দ পাইয়াছেন জানিয়া বিমলানন্দ উপভোগ করিলাম।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৯

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: ভালো লিখেছেন। উপভোগ করলাম আপ্নার গোবেচারা দাম্পত্য রম্য :)!

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫

মন থেকে বলি বলেছেন:
পাঠে আনন্দ পাইয়াছেন জানিয়া বিমলানন্দ উপভোগ করিলাম।

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৫

মুচি বলেছেন: ভালো ছিল অভিজ্ঞতাটা। B-))

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৬

মন থেকে বলি বলেছেন: সত্যই ভাল ছিল।
খালি গৃহিনী পার্শে না থাকিলা আরও ভাল হইত।

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হাসছি।। পড়া শেষ করার পরও।।
করুনা জাগছে আপনার দুবস্থায়!! আমি কিন্তু পুরো স্বাধীনতাই দিয়ে রেখেছি, নিজে না পেলেও।। পুরুষ বলে কথা!!

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৩৭

মন থেকে বলি বলেছেন: @সচেতনহ্যাপী আপাঃ স্বাধীনতা পাওয়া এক জিনিস, আর তার পরিপূর্ণ ব্যবহার সম্পূর্ণ অন্য জিনিস।
কি আর করা? লিখেই শান্তি। :D

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

মানবী বলেছেন: প্রচন্ড যন্ত্রণা নিয়ে ইমারজেন্সীতে বসে এটা পড়েছি, খুব ভালো লেগেছে মজার লেখাটি।

অনেক ধন্যবাদ মন থেকে বলি।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩১

মন থেকে বলি বলেছেন: ইমারজেন্সিতে কেন? কি হলো আপনার?
ধন্যবাদ তো দেব, কিন্তু চিন্তাও হচ্ছে যে!
এখন কেমন আছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.