নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আদ্যন্ত গৃহী। বইপোকা। লেখালিখিটা প্যাশন; তেমন বাছবিচার না থাকলেও থ্রিলার আর হরর জনরাতে স্বাচ্ছন্দ্য বেশি। অল্প বিস্তর ছবিয়ালও। ইন্সটাতে shajus shot হিসেবে পাবেন। মুভি দেখতে ভালো লাগে, ভালো লাগে খোলা আকাশ, সাগরের পাড়ে চুপ করে বসে থাকা আর নিস্তব্ধতা। প্রিয়

মন থেকে বলি

জীবনের স্থায়িত্বকাল কত অল্প। কিন্তু কত কিছু যে ইচ্ছে করে করতে। তাই পারি আর না-ই পারি, ইচ্ছেগুলোর ডানা মেলে দিয়ে যাই - এই আমার আকাশের জানালায়।

মন থেকে বলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ উবার

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৪

টুং টাং শব্দ তোলে মোবাইল ফোন। না দেখেই আজিম বুঝতে পারে উবারের নোটিফিকেশন এটা। তারমানে আরেকটা যাত্রী। আজ সারাদিন বেশ ব্যস্ত কাটছে আজিমের। একটা যাত্রী নামাতে না নামাতেই আরেকটার ডাক। আর কি ভাগ্য। প্রতিবারই বেশিদূর তাকে যেতে হয়নি। এবারের ডাকটা কোত্থেকে এলো একবার দেখে নেয় সে। আরে...এটাও তো কাছেই। আজিম ভাবছিল আজকের মত গাড়ি বন্ধ করে দেবে। যথেষ্ঠ ট্রিপ হয়েছে আজকে। কিন্তু কি মনে করে সে একসেপ্ট করে সে রিকোয়েস্টটা। আদনান শরীফ - যাত্রীর নামটা তার পছন্দ হয়েছে। ছবিটাও। কল দিল আজিম।

- স্লামালেকুম স্যার। আজিম বলছি উবার থেকে।

- আপনি এখন কোথায়? প্রশ্ন আসে অপরপ্রান্ত হতে।

- আমি গুলশান একে শুটিং ক্লাবের সামনে।

- আমি আছি ১০৩ নম্বর রোডে। কতক্ষন লাগবে আসতে আপনার?

- অল্প সময় লাগার কথা স্যার। এসময় জ্যাম নেই তো তেমন। আমি আসছি।

এ কথা বলে আজিম ফোন কেটে দেয়। রাত প্রায় সাড়ে দশটা বাজে। এই যাত্রী যাবে মিরপুর সাড়ে দশে। ভালই হলো। ওর বাসাও একই জায়গায়। ভাগ্যই বলতে হবে। খালি গাড়ি নিয়ে বাসায় ফিরতে হচ্ছে না। আজিম গাড়ি স্টার্ট দিয়ে স্টিয়ারিং ঘুরায়।


আজ দশ মাস হলো আজিম উবার চালাচ্ছে। না চালিয়ে আর উপায়ও হচ্ছিল না। তিতুমির কলেজ থেকে বি.কম. করা একজনের জন্য চাকরি জোটানোর থেকে ব্যাংক লুট করা অনেক সহজ কাজ মনে হয় ওর কাছে। আজ দু'বছর হলো বেরিয়েছে। কতগুলো জায়গায় যে ট্রাই করেছে সেটার হিস্ট্রি রাখতে গেলে মোটা ফাইল হয়ে যেত। গোটা চার টিউশনি করে ছাত্রজীবনটা চালিয়েছে সে এই সেদিন পর্যন্তও। সেই সাথে সংসারও। ছোট ভাই নাজিম এখনও স্কুলের নিচের দিকে পড়ছে। ক্লাস সিক্স। আর একমাত্র বোন মিতু কলেজে উঠেছে মাস ছয়েক হলো। বাবা নেই আজ পাঁচ বছর। সংসারের ঘানি তাকেই টানতে হয়। এই টাকা দিয়ে মা কি করে যে সংসার চালায় আল্লাহই জানেন। হাতখরচ বাবদ সামান্য টাকা বাদে বাকি পুরোটাই আজিম তুলে দেয় সংসারের জন্য। কিন্তু তাতেও চলে না ভাঙ্গা সংসার। মিতু বড় হচ্ছে। পড়াশোনার খরচও বাড়ছে। বাড়ছে অন্যান্য খরচও। অদ্ভুত ব্যাপার এই খরচ। শুধু বেড়েই যায়। কিন্তু উপার্জন যেন ফেভিকলের আঠা লাগানো। বাড়তেই চায় না।


টিউশনির আয়ে আর তেমন সাহায্য করতে পারছিল না আজিম। এদিক সেদিক ঘুরে এটাও বুঝে গিয়েছে যে ভদ্রস্থ চাকরি পেতে যে এলেম লাগে সেরকম এলেমওয়ালা লাখ লাখ ছেলেমেয়ে তার চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মাঝে কয়েকদিন স্বপ্ন, আগোরা আর কেএফসিতে পার্টটাইম করে দেখেছে। পোষায় নি। বেতন বড্ড কম। আর ওয়ার্কিং আওয়ারটাও বেশি। শেষে এক বন্ধুর সাথে পার্টনারশিপে এই সেকেন্ডহ্যান্ড গাড়িটা পেয়েছে। ব্যাংকলোনও লেগেছে কিছু। কিন্তু উপার্জন ভালই হচ্ছে। পার্টনারকে ভাগ দিয়ে আর লোনের ইন্সটল্মেন্ট শুধেও হাতে থাকছে ভালই।


প্রথমে ওর মা একটি কিন্তু কিন্তু করেছিল। পাশ করল কি ড্রাইভারি করার জন্য? কিন্তু আজিম ওইসব ভাবালুতাকে মোটেও প্রশ্রয় দেয়নি। এই কাজটা যে পেয়েছে সেটাই সাত পুরুষের ভাগ্যি। কেউ বস নেই। নিজেই নিজের চাকরি করছে। এরথেকে ভাল আর কি চাই? ডিগ্রি ধুয়ে তো অনেক পানি খেয়ে দেখল। লাভ হলো কোন? এরচে উবার চালানো অনেক বেশি সন্মানের।


গাড়ি চালাতে চালাতে এসবই ভাবছিল আজিম। হঠাৎ লালবাতির চোখরাঙ্গানিতে ব্রেক কষে। এখন প্রায় সাত আত মিনিটের ধাক্কা। আবার চিন্তার ছেঁড়া জাল জুড়ে যায়। মিতুকে নিয়ে চিন্তা হয়। বেশ আগে থেকেই বোনটা টিউশনি করে হাতখরচ আর পড়ালেখার কিছুটা খরচ টানবার জন্য। কিন্তু ইদানিং যেন বাড়িয়েছে টিউশনির সংখ্যা। কোথায় কোথায় যেন যায় মিতু, আজিম ঠিক জানে না। আসলে তার এই বোনটা বড্ড চাপা স্বভাবের। কখনই মুখ ফুটে কিছু চায়নি। সংসারের অবস্থা তো দেখছে। আজিমেরও টাকা উপার্জনের হাজার ব্যস্ততার মধ্যে এত কিছু দেখার সময় কোথায়? একবার যেন শুনেছিল, মিতুর টিউশনি বাড্ডা, উত্তরা, মোহাম্মাদপুর - এরকম বিভিন্ন জায়গায় ছড়ানো। অনেকদূরে যেতে হয় প্রতিদিন। আজিম মনে করার চেষ্টা করে। ইদানিং দেখছে মিতুর রাত হয় ফিরতে। একদম ক্লান্ত অবসন্ন হয়ে ফেরে। মা চায়নি মেয়ে হয়ে এত দূরে আর রাত পর্যন্ত বাইরে থাকুক। কিন্তু আজিমই তাদের বুঝিয়েছে। সবারই কিছু না কিছু করা দরকার। তাতে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। সংসারের সাহায্যের কথাটা আর বলেনি। কিন্তু সেটা মিতু মনে হয় ঠিকই বুঝেছে। আর অস্বীকার করার উপায়ই বা কই? মিতুর টিউশনিগুলো বেশ ভাল টাকার। মনে হয় ইংলিশ মিডিয়ামের বাচ্চাদের পড়ায়। আজিম কখনও ইংলিশ মিডিয়াম পড়ায়নি। কিন্তু জানে এখানে টাকা পয়সা ভালই দেয়। তাই মিতু মাসান্তে সে যে টাকাটা মা'র হাতে তুলে দেয় তা আজিম কখনও জানতে চায়নি। তবে এটুকু নিশ্চয়ই বুঝেছে, মিতু নিজের খরচটা নিজেই চালিয়ে নিচ্ছে। যাক...এখন ভালয় ভালয় মিতুর বিয়েটা দিয়ে দিতে পারলে আজিমের একটা দ্বায়িত্ব কমে। ভাগ্যিস...উবার এসেছিল। তাতেই না চাকরির মিথ্যা মোহ ছেড়ে আজ দুটো পয়সার মুখ দেখতে পাচ্ছে সে।


মোবাইলের রিনঝিন রিংটোনে চিন্তার জাল ছেঁড়ে আজিমের। কল এসেছে। না তাকিয়েই বুঝতে পারে সেই যাত্রীর কল।

- হ্যালো, স্লামালেকুম।

- ভাই, আর কতক্ষন লাগবে আপনার?

- বেশিক্ষন না স্যার। এই গুলশান একের সিগন্যালে আছি। এখনি ছাড়বে। তারপর আর পাঁচ মিনিট।

কট করে লাইনটা কেটে যায়। এতক্ষন সাত পাঁচ ভাবছিল সে সিগন্যালে বসে। এবার তাকাতেই সিগন্যালে সবুজ বাতি জ্বলতে দেখে। গাড়ি এগিয়ে যায় সামনের দিকে। সময়ের মধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে নির্দিষ্ট জায়গায়। গাড়ির গতি কমিয়ে এদিক ওদিক তাকাতে থাকে আজিম। এরমধ্যেই সে কল করে জেনে নেয় ঠিক কোনখানে আদনান শরীফ, মানে তার যাত্রী দাঁড়ানো। ঠিক তার সামনে গিয়ে গাড়ি দাঁড় করায় আজিম। আদনান শরীফ গাড়ির দরজা খুলে আরেকজনকে আহবান করেঃ উঠে এসো মিথিলা। গাড়ি চলে এসেছে। আজিম গাড়ির এসিটা অন করতে করে বুঝতে পারে দুজন যাত্রী উঠে বসেছে পিছনের সিটে। দরজা খোলার সময় কেবিন লাইটটা জ্বলে উঠেছিল। কিন্তু যতক্ষনে সে রিয়ারভিউ মিররে তাকাবে ততক্ষনে দরজা আবার বন্ধ হয়ে লাইটও নিভে গেছে। তবে বুঝতে পারে ছেলেটার সাথে একজন মেয়েও উঠেছে। চেহারা অবশ্য দেখার সুযোগ হয়নি। আর দেখার দরকারই বা কি? সে ড্রাইভার। যাত্রী জায়গামত পৌঁছে দিতে পারলেই তার দ্বায়িত্ব শেষ। স্টিয়ারিং ঘুরিয়ে গাড়ি চালিয়ে দেয় সে।


গাড়ি চলছে। রাস্তা মোটামুটি ফাঁকাই। পিছন থেকে পুরুষকন্ঠটি রেডিও ছেড়ে দিতে বলে। মৃদুশব্দের গান বাজতে থাকে গাড়ি জুড়ে। আজিমের মন পুরোপুরি গাড়ি চালানোয়। এরমধ্যে টুকরো টাকরা কথা ভেসে আসে পিছন থেকে। কথা বলছে মূলত লোকটাই। মেয়েটা শুধু হুঁ হ্যাঁ করছে। এরপর কিছুটা অদ্ভুত শব্দ আসতে লাগল। আজিমের মনে হলো সে যেন একটা চুমোর শব্দ এবং কিছুক্ষন পর মেয়েটার অস্ফুট প্রতিবাদও কানে আসল। আজিমের মুখটা কঠিন হয়ে ওঠে। কিন্তু পরক্ষনেই নিজেকে শান্ত করে। যা ইচ্ছে করুক। তার কি? মাঝে মাঝে এরকম কিছু যাত্রী তার গাড়িতে ওঠে। গাড়ির পিছনের সিটে এমন অন্তরঙ্গ দৃশ্য অভিনীত হতে থাকে যে বাধ্য হয়ে তাকে রিয়ারভিউ মিরর সরিয়ে নিতে হয়। অথচ সব ভদ্র ঘরের ছেলেমেয়ে। শক্ত হয়ে আজিম গাড়ি চালাতে থাককে পিছনের মৃদু টুকরোটাকরা শব্দ কানে নিতে নিতে।


এতক্ষনে ওরা প্রায় গন্তব্যের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। আজিম শুনতে পায় লোকটা মেয়েটাকে বলছে আগামী পরশু একই জায়গায় থাকতে। আজকের ডবল মজা করবে সেদিন। টাকাটাও স্বাভাবিকভাবে বেশিই দেবে সে। এমনকি অংকটাও বলে দেয় লোকটা - আট হাজার দেবে সেদিন। মেয়েটা উত্তর দেয়না। লোকটা এবার বলে যে সে কাল দুপুরে ফোন করবে। কনফার্ম করার জন্য। সে যেন ভুলে না যায়।


আজিম চমকে ওঠে। মেয়েটা তাহলে এই! হায় রে...! ভেতরটা ঘৃণায় রি রি করে ওঠে। উপার্জনের সেই আদিম পদ্ধতি। কত সহজেই যে মেয়েরা এই পথে পা বাড়ায়। অদ্ভুত ভাবে ঠিক এইসময় ওর মিতুর কথা মনে হয়। বোনটা কত কষ্ট করছে নিজের আর সংসারের জন্য। আর এও আরেকটা মেয়ে। অন্য পুরুষের কাছে শরীর বেচে বেড়াচ্ছে। বাড়িতে কি কেউ জবাবদিহি করার নেই? হয়তো তোয়াক্কাই করে না। এইসব ভাবতে ভাবতেই মিরপুর দশের সিগন্যালে এসে দাঁড়ায় ওরা। এখান থেকে ডানদিকে ঘুরলে আজিম বাড়ির পথ ধরবে।


- "এখানেই সাইড করেন গাড়ি।" লোকটা বলে ওঠে। "একজন নামবে। আর আপনি আমাকে ধানমন্ডি নামিয়ে দেবেন।"

- "স্যরি স্যার। আমি ওইদিকে যাব না।" শক্ত গলায় বলে ওঠে আজিম। আসলে ওদেরকে আর এক মুহূর্তও তার গাড়িতে রাখতে ইচ্ছে করছে না। নিজের বোনের কথা মনে হওয়ার পর থেকেই তার এরকম লাগছে।

"প্লিজ...আমি বেশি দেব। একটানে নামিয়ে দেন না।" অনুরোধ করে লোকটা।

আজিম আবারও তার অপারগতা জানায়। এখন তার গাড়ি বন্ধ করার সময়। লোকটাকে সে আরেকটা ক্যাব বা উবার কল করতে বলে। আজিমের গলার স্বরে কিছু একটা ছিল যে লোকটা আর জোরাজুরি করে না। ভাড়া মিটিয়ে দিয়ে নেমে যেতে যেতে আজিমকে উদ্দেশ্য করে বলে, "আপনি তাহলে আমার বান্ধবীকে আরেকটু এগিয়ে দেন। সাড়ে দশেই ওর বাসা।" লোকটা নেমে ভীড়ে মিলিয়ে যায়। আজিম এবার মেয়েটাকে জিজ্ঞেস করে, "কোথায় নামাবো আপনাকে? বাসা কোথায়?" মেয়েটা চুপ করে থাকে। কোন কথা বলে না। "কি হলো, বলুন। আপনাকে নামিয়ে দিয়ে আমার গাড়ি গ্যারাজ করতে হবে।" কিছুটা অধৈর্য্য গলাতেই এবার বলে ওঠে আজিম। তাও কোন সাড়াশব্দ নেই। তার বদলে দরজা খোলার আওয়াজ পায় সে। "আমার বাড়ি কাছেই। আমি এখানেই নামব।" ক্ষীনগলা এবার শোনা যায়। একটা পুরো বাক্য। আজিমের বুকটা কেমন যেন ধক করে ওঠে। এ গলাটা তার এত চেনা লাগল কেন? মেয়েটাকে দেখার একটা তীব্র ইচ্ছে হয় হঠাৎ। হাত বাড়িয়ে কেবিন লাইটটা জ্বালাতে যায় সে। এবার মেয়েটা কাতর কন্ঠে আর্তনাদ করে ওঠেঃ "আলো জ্বালাবেন না প্লিজ...প্লিজ।" কিন্তু ততক্ষনে বোকার মত আলো জ্বালিয়ে আজিম ঘাড় ঘুরিয়ে তাকিয়েছে।


পিছনের সিটে রক্তশূন্য চেহারা নিয়ে দরজার কাঁচে একহাত রেখে বসে আছে ওরই ছোট বোন - মিতু।


(সমাপ্ত)

#গদ্যতাড়না

২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | রাত ১২:৪৫ মিনিট

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৫

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: Assa-mitu-jantoi-tar-vai
ubar-calaok-jene-sune-
kenoi-ba-ubarer-zatri-holo-se.?

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

মন থেকে বলি বলেছেন: হয়তো ভেবেছিল কোনদিন ধরা পড়বে না। আর গল্পের প্রয়োজনে তো চড়াতেই হয়েছে।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিব্রতকর অবস্থা!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

মন থেকে বলি বলেছেন: বিব্রতকর এবং কষ্টকর দুটোই

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সমাজের বর্তমান অবস্থাটা খুব নিপুণভাবে গল্পে ফুটিয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

মন থেকে বলি বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

করুণাধারা বলেছেন: গল্প ভাল, এমন যেন শুধু গল্পেই হয়।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

মন থেকে বলি বলেছেন: বাস্তবেও হয়। অন্য অনেক ভাবে

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: মন থেকে বলি ,



বাস্তব চিত্রই এঁকেছেন ।

তবে বলে রাখি , আগেই আঁচ করতে পেরেছিলুম এমনটা ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

মন থেকে বলি বলেছেন: কি করব, দক্ষতার ঘাটতি। এরপর থেকে আরও সতর্ক হয়ে লিখব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.