নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তন্দ্রাবিলাসে আপনাদের স্বাগতম

তন্দ্রা বিলাস

আমি একজন কৃষকের ছেলে, এই হাতে হাল চালাই, এই হাতেই কলম চালাই আবার এই হাতেই কীবোর্ড চালাই। সবকিছুই করার প্রচেষ্টা আমার মধ্যে রয়েছে।

তন্দ্রা বিলাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার খুব খুব প্রিয় কিছু কবিতা; ভাল লাগবেই।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

আমার খুব প্রিয় কবিতা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম; আশাকরি আপনাদেরও ভাল লাগবে, গ্যারেন্টি! :P

ঝর্ণা

সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত




ঝর্ণা! ঝর্ণা! সুন্দরী ঝর্ণা!

তরলিত চন্দ্রিকা! চন্দন-বর্ণা!

অঞ্চল সিঞ্চিত গৈরিকে স্বর্ণে,

গিরি-মল্লিকা দোলে কুন্তলে কর্ণে,

তনু ভরি ‘যৌবন’ তাপসী অর্পণা!

ঝর্ণা!



পাষাণের স্নেহধারা! তুষারের বিন্দু!

ডাকে তোরে চিত-লোল উতরোল সিন্ধু।

মেঘ হানে জুঁইফুলী বৃষ্টি ও-অঙ্গে,

চুমা-চুম্‌কির হারে চাঁদ ঘেরে রঙ্গে,

ধূলা-ভরা দ্যায় ধরা তোর লাগি ধর্না!

ঝর্ণা!



এস তৃষ্ণার দেশে এস কলহাস্যে-

গিরি-দরী-বিহারিণী হরিণীর লাস্যে,

ধূসরের উষরের কর তুমি অন্ত,

শ্যামলীয়া ও-পরশে কর গো শ্রীমন্ত;

ভরা ঘট এস নিয়ে ভরসায় ভরণা;

ঝর্ণা!



শৈলের পৈঠায় এস তনুগাত্রী!

পাহাড়ের বুক-চেরা এস প্রেমদাত্রী!

পান্নার অঞ্জলি দিতে দিতে আয় গো,

হরিচরণ-চ্যুতা গঙ্গার প্রায় গো,

স্বর্গের সুধা আনো মর্ত্যে সুপর্ণা!

ঝর্ণা!



মঞ্জুল ও-হাসির বেলোয়ারি আওয়াজে

ওলো চঞ্চলা! তোর পথ হল ছাওয়া যে!

মোতিয়া মতির কুঁড়ি মূরছে ও-অলকে,

মেখলায়, মরি মরি, রামধনু, ঝলকে!

তুমি সপ্নের সখি বিদ্যুৎপর্ণা!

ঝর্ণা!





দুর্মর

সুকান্ত ভট্টাচার্য




হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ

কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছ্বাসে,

সে কোলাহলের রুদ্ধস্বরের আমি পাই উদ্দেশ।

জলে ও মাটিতে ভাঙনের বেগ আসে।



হঠাৎ নিরীহ মাটিতে কখন

জন্ম নিয়েছে সচেতনতার ধান,

গত অকালের মৃত্যুকে মুছে

আবার এসেছে বাংলাদেশের প্রান।



হয় ধান নয় প্রাণ – এ শব্দে

সারা দেশ দিশেহারা

একবার মরে ভুলে গেছে আজ

মৃত্যুর ভয় তারা।

শাবাশ বাংলাদেশ, এ পৃথিবী

অবাক তাকিয়ে রয়;

জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার

তবু মাথা নোয়াবার নয়।



এবার লোকের ঘরে ঘরে যাবে

সোনালি নয়কো, রক্ত রঙিন ধান

দেখবে সকলে সেখানে জ্বলছে

দাউ দাউ করে বাংলাদেশের প্রাণ।





বিদ্রোহী

কাজী নজরুল ইসলাম




বল বীর -

বল উন্নত মম শির!

শির নেহারি আমারি, নত-শির ওই শিখর হিমাদ্রীর!

বল বীর -

বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি'

চন্দ্র সূর্য্য গ্রহ তারা ছাড়ি'

ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া,

খোদার আসন "আরশ" ছেদিয়া

উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ব-বিধাত্রীর!

মম ললাটে রুদ্র-ভগবান জ্বলে রাজ-রাজটীকা দীপ্ত জয়শ্রীর!

বল বীর -

আমি চির-উন্নত শির!



আমি চিরদুর্দ্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস,

মহা- প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস,

আমি মহাভয়, আমি অভিশাপ পৃথ্বীর!

আমি দুর্ব্বার,

আমি ভেঙে করি সব চুরমার!

আমি অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল,

আমি দ'লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃংখল!

আমি মানি নাকো কোনো আইন,

আমি ভরা-তরী করি ভরা-ডুবি, আমি টর্পেডো, আমি ভীম,

ভাসমান মাইন!

আমি ধূর্জ্জটী, আমি এলোকেশে ঝড় অকাল-বৈশাখীর!

আমি বিদ্রোহী আমি বিদ্রোহী-সূত বিশ্ব-বিধাত্রীর!

বল বীর -

চির উন্নত মম শির!



আমি ঝঞ্ঝা, আমি ঘূর্ণী,

আমি পথ-সম্মুখে যাহা পাই যাই চূর্ণী!

আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ,

আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ।

আমি হাম্বীর, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল,

আমি চল-চঞ্চল, ঠুমকি' ছমকি'

পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি'

ফিং দিয়া দিই তিন দোল্!

আমি চপলা-চপল হিন্দোল!



আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা',

করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা,

আমি উদ্দাম, আমি ঝঞ্ঝা!

আমি মহামারী, আমি ভীতি এ ধরিত্রীর।

আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ণ চির-অধীর।

বল বীর -

আমি চির-উন্নত শির!



আমি চির-দুরন্ত-দুর্ম্মদ,

আমি দুর্দ্দম, মম প্রাণের পেয়ালা হর্দ্দম্ হ্যায়্ হর্দ্দম্

ভরপুর মদ।

আমি হোম-শিখা, আমি সাগ্নিক, জমদগ্নি,

আমি যজ্ঞ, আমি পুরোহিত, আমি অগ্নি!

আমি সৃষ্টি, আমি ধ্বংস, আমি লোকালয়, আমি শ্মশান,

আমি অবসান, নিশাবসান।

আমি ইন্দ্রাণি-সূত হাতে চাঁদ ভালে সূর্য্য,

মম এক হাতে-বাঁকা বাঁশের বাঁশরী, আর হাতে রণ-তূর্য্য।

আমি কৃষ্ণ-কন্ঠ, মন্থন-বিষ পিয়া ব্যথা বারিধির।

আমি ব্যোমকেশ, ধরি বন্ধন-হারা ধারা গঙ্গোত্রীর।

বল বীর -

চির উন্নত মম শির।



আমি সন্ন্যাসী, সুর-সৈনিক

আমি যুবরাজ, মম রাজবেশ ম্লান গৈরিক!

আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস,

আমি আপনা ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ!

আমি বজ্র, আমি ঈশান-বিষাণে ওঙ্কার,

আমি ইস্ত্রাফিলের শিঙ্গার মহা-হুঙ্কার,

আমি পিনাক-পাণির ডমরু-ত্রিশূল, ধর্ম্মরাজের দন্ড,

আমি চক্র ও মহাশঙ্খ, আমি প্রণব-নাদ-প্রচন্ড!

আমি ক্ষ্যাপা দুর্বাসা-বিশ্বামিত্র-শিষ্য,

আমি দাবানল-দাহ, দাহন করিব বিশ্ব!

আমি প্রাণ-খোলা-হাসি উল্লাস, - আমি সৃষ্টি-বৈরী মহাত্রাস,

আমি মহা-প্রলয়ের দ্বাদশ রবির রাহু-গ্রাস!

আমি কভু প্রশান্ত, - কভু অশান্ত দারুণ স্বেচ্ছাচারী,

আমি অরুণ খুনের তরুণ, আমি বিধির দর্প-হারী!

আমি প্রভঞ্জনের উচ্ছাস, আমি বারিধির মহাকল্লোল,

আমি উজ্জ্বল আমি প্রোজ্জ্বল,

আমি উচ্ছল জল-ছল-ছল, চল-ঊর্মির হিন্দোল্ দোল!



আমি বন্ধন-হারা কুমারীর বেণী, তন্বী-নয়নে বহ্নি,

আমি ষোড়শীর হৃদি-সরসিজ প্রেম-উদ্দাম, আমি ধন্যি।

আমি উন্মন মন উদাসীর,

আমি বিধাতার বুকে ক্রন্দন-শ্বাস, হা-হুতাশ আমি হুতাশীর!

আমি বঞ্চিত ব্যথা পথবাসী চির-গৃহহারা যত পথিকের,

আমি অবমানিতের মরম-বেদনা, বিষ-জ্বালা, প্রিয়-লাঞ্ছিত

বুকে গতি ফের!

আমি অভিমানী চির-ক্ষুব্ধ হিয়ার কাতরতা, ব্যথা সুনিবিড়,

চিত- চুম্বন-চোর-কম্পন আমি থর-থর-থর প্রথম পরশ কুমারীর!

আমি গোপন প্রিয়ার চকিত চাহনি, ছল ক'রে দেখা অনুখন,

আমি চপল মেয়ের ভালোবাসা, তা'র কাঁকন-চুড়ির কন্-কন্।

আমি চির-শিশু, চির-কিশোর,

আমি যৌবন-ভীতু পল্লীবালার আঁচর কাঁচলি নিচোর!

আমি উত্তর-বায়ু, মলয়-অনিল, উদাসী পূরবী হাওয়া,

আমি পথিক-কবির গভীর রাগিণী, বেণু-বীনে গান গাওয়া!

আমি আকুল নিদাঘ-তিয়াসা, আমি রৌদ্র রবি,

আমি মরু-নির্ঝর ঝর-ঝর, আমি শ্যামলিমা ছায়া-ছবি! -

আমি তুরিয়ানন্দে ছুটে চলি এ কি উন্মাদ, আমি উন্মাদ!

আমি সহসা আমারে চিনেছি, আমার খুলিয়া গিয়াছে

সব বাঁধ!



আমি উত্থান, আমি পতন, আমি অচেতন-চিতে চেতন,

আমি বিশ্ব-তোরণে বৈজয়ন্তী, মানব বিজয় কেতন!

ছুটি ঝড়ের মতন করতালি দিয়া

স্বর্গ-মর্ত্ত্য করতলে,

তাজি বোরবাক্ আর উচ্চৈস্রবা বাহন আমার

হিম্মত-হ্রেস্বা হেঁকে চলে!

আমি বসুধা-বক্ষে আগ্নেয়াদ্রি, বাড়ব-বহ্নি, কালানল,

আমি পাতালে মাতাল অগ্নি-পাথর-কলরোল-কল-কোলাহল!

আমি তড়িতে চড়িয়া উড়ে চলি জোর তুড়ি দিয়া, দিয়া লম্ফ,

আণি ত্রাস সঞ্চারি ভুবনে সহসা, সঞ্চরি' ভূমি-কম্প!

ধরি বাসুকির ফনা জাপটি', -

ধরি স্বর্গীয় দূত জিব্রাইলের আগুনের পাখা সাপটি'!

আমি দেব-শিশু, আমি চঞ্চল,

আমি ধৃষ্ট আমি দাঁত দিয়া ছিঁড়ি বিশ্ব-মায়ের অঞ্চল!



আমি অর্ফিয়াসের বাঁশরী,

মহা- সিন্ধু উতলা ঘুম্-ঘুম্

ঘুম্ চুমু দিয়ে করি নিখিল বিশ্বে নিঝ্ঝুম্

মম বাঁশরী তানে পাশরি'

আমি শ্যামের হাতের বাঁশরী।

আমি রুষে উঠে' যবে ছুটি মহাকাশ ছাপিয়া,

ভয়ে সপ্ত নরক হারিয়া দোজখ নিভে নিভে যায় কাঁপিয়া!

আমি বিদ্রোহ-বাহী নিখিল অখিল ব্যাপিয়া!



আমি প্লাবন-বন্যা,

কভু ধরণীরে করি বরণিয়া, কভু বিপুল ধ্বংস-ধন্যা -

আমি ছিনিয়া আনিব বিষ্ণু-বক্ষ হইতে যুগল কন্যা!

আমি অন্যায়, আমি উল্কা, আমি শনি,

আমি ধূমকেতু-জ্বালা, বিষধর কাল-ফণি!

আমি ছিন্নমস্তা চন্ডী, আমি রণদা সর্বনাশী,

আমি জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি!



আমি মৃণ্ময়, আমি চিন্ময়,

আমি অজর অমর অক্ষয়, আমি অব্যয়!

আমি মানব দানব দেবতার ভয়,

বিশ্বের আমি চির দুর্জ্জয়,

জগদীশ্বর-ঈশ্বর আমি পুরুষোত্তম সত্য,

আমি তাথিয়া তাথিয়া মথিয়া ফিরি এ স্বর্গ-পাতাল-মর্ত্ত্য

আমি উন্মাদ, আমি উন্মাদ!!

আমি চিনেছি আমারে, আজিকে আমার খুলিয়া গিয়াছে

সব বাঁধ!!

আমি পরশুরামের কঠোর কুঠার,

নিঃক্ষত্রিয় করিব বিশ্ব, আনিব শান্তি শান্ত উদার!

আমি হল বলরাম স্কন্ধে,

আমি উপাড়ি' ফেলিব অধীন বিশ্ব অবহেলে নব সৃষ্টির মহানন্দে।



মহা- বিদ্রোহী রণ-ক্লান্ত

আমি সেই দিন হব শান্ত,

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল, আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না,

অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না -

বিদ্রোহী রণ-ক্লান্ত

আমি আমি সেই দিন হব শান্ত!

আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদ-চিহ্ন,

আমি স্রষ্টা-সূদন, শোক-তাপ-হানা খেয়ালী বিধির বক্ষ করিব-ভিন্ন!

আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দেবো পদ-চিহ্ন!

আমি খেয়ালী বিধির বক্ষ করিব ভিন্ন!



আমি চির-বিদ্রোহী বীর -

আমি বিশ্ব ছাড়ায়ে উঠিয়াছি একা চির-উন্নত শির!



নোলক

আল মাহমুদ




আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে

হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে।

নদীর কাছে গিয়েছিলাম, আছে তোমার কাছে?

- হাত দিও না আমার শরীর ভরা বোয়াল মাছে।

বলল কেঁদে তিতাস নদী হরিনবেড়ের বাঁকে-

শাদা পালক বকরা যেথায় পাখ ছড়িয়ে থাকে।

জল ছাড়িয়ে দল হারিয়ে গেলাম বনের দিক

সবুজ বনের হরিৎ টিয়ে করে রে ঝিকমিক

বনের কাছে এই মিনতি, ফিরিয়ে দেবে ভাই,

আমার মায়ের গয়না নিয়ে ঘরকে যেতে চাই।



কোথায় পাব তোমার মায়ের হারিয়ে যাওয়া ধন

আমরা তো সব পাখপাখালি বনের সাধারণ।

সবুজ চুলে ফুল পিন্দেছি নোলক পরি না তো।

ফুলের গন্ধ চাও যদি নাও, হাত পাতো হাত পাতো-

বলে পাহার দেখায় তাহার আহার –ভরা বুক

হাজার হরিণ পাতার ফাঁকে বাঁকিয়ে রাখে মুখ।

এলিয়ে খোপা রাত্রি এলেন, ফের বাড়ালাম পা

আমার মায়ের গয়না ছাড়া ঘরকে যাব না।





শুধু বিদ্রোহী কবিতাটি এখান থেকে সংগ্রহ করা।



পরিশেষে ধন্যবাদ। কোন ভুল হয়ে গেলে ধরিয়ে দিতে দ্বিধা করবেন না ।



আমার কবিতা সংক্রান্ত আরও কিছু পোস্টঃ

প্রথম শ্রেণী হতে মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠ্য সকল ছড়া ও কবিতার সংকলন। (১ম পর্ব)

প্রথম শ্রেণী হতে মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠ্য সকল ছড়া ও কবিতার সংকলন। (২য় পর্ব)

প্রথম শ্রেণী হতে মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠ্য সকল ছড়া ও কবিতার সংকলন। (৩য় পর্ব)

প্রথম শ্রেণী হতে মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠ্য সকল ছড়া ও কবিতার সংকলন। (৪র্থ পর্ব)

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

ভোরের রোদ বলেছেন: অসাধারন!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৩

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৪

কাজের পুলা বলেছেন: ভাল লগল, দুর্মর কবিতা টি আমারও খুব ভাল লাগে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪০

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: আমার ভাবতে অবাক লাগে "সুকান্ত" এই কবিতাটি কিভাবে লিখেছে?

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৮

ইচ্ছেপাখি বলেছেন: ভালো লাগলো । "দুর্মর"টা নতুন পড়লাম ।বাকি তিনটা আগে থেকেই প্রিয়'র তালিকায় ছিলো ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য আমার প্রিয় একজন কবি। তাঁর কবিতা গুলা খুব ভাল লাগে।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

shfikul বলেছেন: +++

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৬

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৭

মাক্স বলেছেন: নাইস পোস্ট+++++

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৯

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: মাক্স ভাই আপ্ননাকে অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৪

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: +++++

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: থ্যাঙ্কস

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২১

আদম_ বলেছেন: কখনো আকাশ যেখানে অনেক
হাসি-খুশি ভরা তারা।

কখনো সাগর যেখানে স্রোতের তরঙ্গ দিশেহারা।
কখনো পাহাড়, যেখানে পাথর চিরদিন জেগে থাকে।
কখনো বা মাঠ যেখানে ফসল সবুজের ঢেউ আকে।

আহসান হাবীব
দেশের জন্য

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: :) :) :) :)

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: সুন্দর। ঝর্না আমার খুব বেশি পছন্দের একটি কবিতা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৫

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ঝর্ণা! ঝর্ণা! সুন্দরী ঝর্ণা!
তরলিত চন্দ্রিকা! চন্দন-বর্ণা!
অঞ্চল সিঞ্চিত গৈরিকে স্বর্ণে,
গিরি-মল্লিকা দোলে কুন্তলে কর্ণে,
তনু ভরি ‘যৌবন’ তাপসী অর্পণা!
ঝর্ণা!
ইস যদি এমন একটা কিছু করতে পারতাম :(

৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

জাতির মামু বলেছেন: ভালও লাগল।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.