নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৈয়দ মামুনূর রশীদ

সৈয়দ মামুনূর রশীদ

কাঙাল মানুষ, কাঙাল মন / আগা-গোড়া কাঙালী জীবন/ দুঃখ করি না, দুঃখ দিই না/ জোৎস্নার দিঘীতে স্নান দিয়ে/ সুখে ভাসতে চাই।

সৈয়দ মামুনূর রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিলুপ্তপ্রায় দেশীয় প্রজাতির মোরগ ইয়াছিন কুরা: সংরক্ষণে বিশেষ উদ্যোগ প্রয়োজন

২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে ব্রয়লার মুরগি চাষাবাদের পূর্বে গ্রামাঞ্চলে প্রায় প্রতিটি ঘরে মুরগীপালন ছিল নিত্যনৈমত্তিক বিষয়। ঘরে ঘরে অতিথি অ্যাপায়নে প্রধান আকর্ষণ ছিল ঘরের মুরগী জবাই করা। এধরণের দেশীয় মুরগী মাংস ছিল অত্যন্ত সুস্বাদু, স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ। এছাড়াও গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠির আয় রোজগারের অন্যতম উপায়ও ছিল গরু-ছাগল ও হাঁস-মুরগী পালন। নব্বইয়ের দশকে দেশে পোলট্রিশিল্প বিকাশের পর বাণ্যিজ্যিক ভিত্তিতে মুরগী চাষাবাদ শুরু হলে সাশ্রয়ী মূল্য ও দ্রুত বর্ধনশীলতার কারণে মানুষ ধীরে ধীরে ব্রয়লার মুরগীর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। এধরণের আরো বহুবিধ কারণে গ্রামীণ জনপদে ঘরোয়া পর্যায়ে দেশীয় মুরগী চাষাবাদে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে থাকে। এভাবে ধীরে ধীরে একসময় হারিয়ে যেতে বসে বৈচিত্রময় দেশীয় প্রজাতির মুরগীর বীজ। “ইয়াছিন কুরা” বা ইয়াছিন মোরগ চট্টগ্রামাঞ্চলের হারিয়ে যাওয়া তেমনি এক বিশেষ প্রজাতির মুরগী। এখানে উল্লেখ্য, চাটগাঁইয়া ভাষায় মোরগকে 'কুরা' বলা হয়ে থাকে। কুরা শব্দটি ঠিক লেখার মতো না হয়ে উচ্চারণের সঙ্গে স্থানীয় টান দিয়ে শব্দটি উচ্চারিত হয়। একটু ভিন্ন রকমের। আশংকাজনক হলেও সত্য বর্তমানে চট্টগ্রামের কোথাও আর “ইয়াছিন কুরা” দেখা যায় না। কক্সবাজার জেলার রামু নামক স্থানে কদাচিৎ চোখে পড়ে-এরকম মাঝে মাঝে শুনা যায়। এমন একটি চমৎকার সুস্বাদু মুরগীর বীজ পৃথিবী থেকে চিরতরে হারিয়ে যাবে এটি অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয়। সরকারের দাপ্তরিকভাবে কোনধরণের ঘোষণা না থাকলেও ইয়াছিন কুরা নামক প্রজাতিটি বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায় বলা যায়। 'ইয়াছিন কুরা' প্রসঙ্গে চট্টগ্রামের ইতিহাস গবেষক জামাল উদ্দিন এক সংবাদমাধ্যমকে ১ জানান, শতশত বছর আগে সাদা মোরগ নামে পরিচিত বৃহদকায় একশ্রেণীর পক্ষিকুলের পালন হতো দেয়াঙ পাহাড়ে এবং তার পাদদেশে। দেয়াঙ পাহাড়ের মুরগীগুলো ছিল সাধারণত: দেশীয় মোরগ-মুরগির চেয়ে ৫-৭ গুণ বড়ো, মোরগের দীর্ঘ পা ও গলা দেখতে অনেকটা ময়ূর আকৃতির ছিল। চট্টগ্রাম আনোয়ার উপজেলাধীন কর্ণফুলীর তীরে অবস্থিত দেয়াঙ পাহাড় হলো এক ইতিহাস সমৃদ্ধ স্থান। এতদাঞ্চলে পর্তুগীজ শাসনামল, প্রাচীনযুগের মহাকবি আলাওলসহ বিভিন্ন ঘটনার সাথে এ পাহাড়ের নাম জড়িত। ধারণা করা হয়, দশম শতাব্দীর দিকে প্রাচীন দেয়াঙ বন্দরের সাথে আরব্য ব্যবসায়ীদের সাগর পথে ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল। এসব আরব্য ব্যবসায়ীর সঙ্গে অনেক পীর আউলিয়া ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে দেয়াঙে আসেন। হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রাঃ) তাদের অন্যতম। এখনো আনোয়ারা বটতলী গ্রামে তাঁর মাজার রয়েছে।
তিনি বলেন, হয়তো ওইসময় আরব্য বণিকেরাই ‘সাদা মোরগ’ নামের এই বৃহৎ আকারের পাখিটি দেয়াঙে আনেন এবং প্রজনন করান। এভাবে ধবধবে সাদা অপূর্ব সুন্দর এই সাদা মোরগ দেয়াঙবাসী লালন পালন শুরু করলে ক্রমশ তার বংশবৃদ্ধি ঘটে সমগ্র চট্টগ্রামে ছড়িয়ে যায়। কালের পরিক্রমায় বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহে এই সাদা মোরগই চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষায় ‘ইয়াছিন কুরা' নামে খ্যাত হয়।
'ইয়াছিন কুরা' নামকরণের ব্যাখ্যা করে জামাল উদ্দিন বলেন, মুঘল শাসনামল থেকে এই মোরগটি ‘ইয়াছিন কুরা' নামেই পরিচিতি লাভ করে। তার কারণ হিসেবে জানা যায়, নবাবী আমলে চট্টগ্রামের শাসনকর্তা ছিলেন নবাব ইয়াছিন খাঁ (১৭১৯-১৭২৬)। তাঁরই উদ্যোগে দেয়াঙ পাহাড়ে সরকারিভাবে বিশাল আকারের একটি পাখির খামার প্রতিষ্ঠা লাভ করে। খামারে অন্যান্য পাখির সাথে ব্যাপকভাবে ‘সাদা মোরগের’ প্রজনন শুরু হয় সরকারিভাবেই। নবাব ইয়াছিন খাঁ’র বেশ প্রিয় ছিল খামারের ঐ সাদা মোরগটি। এক পর্যায়ে নবাব ইয়াছিন খাঁ’র নামেই মোরগটির নামকরণ হয়ে যায় ‘ইয়াছিন কুরা। শুধুমাত্র নবাব ইয়াছিন খাঁ নন, বিভিন্ন দেশ থেকে আগত পর্যটক ও ব্যবসায়ীদের কাছেও ‘ইয়াছিন কুরা' নামক এই পাখিটি বেশ আকর্ষণীয় ছিল। এ প্রজাতির মোরগ প্রায় ৪/৫ কেজি ওজনের হয় এবং মাংস নরম ও অত্যন্ত সুস্বাদু হয়ে থাকে। মোটকথা 'ইয়াছিন কুরা’ নামক মোরগের কদর ছিল সর্বমহলে। এলাকায় জনশ্রুতি রয়েছে, এই মোরগটির বিশেষ গুরুত্ব¡ ছিল হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রাঃ)’র মাজারে মানত করা। পূর্বে উরশ উপলক্ষে এই মোরগটি অতিমাত্রায় মানত করা হতো এবং জবাই করে মুসলিমদের খাওয়ানো হতো। মাঝে মাঝে প্রবীণদের স্মৃতিচারণে জানা যায় এই বিচিত্র প্রজাতির মোরগের নানা রূপকথা। বিংশ শতাব্দীর ষাটের দশকে নাকি কোনো এক অজানা মহামারিতে ‘ইয়াছিন কুরার’ বংশ ধ্বংসের মুখে পড়ে। মহামারি পরবর্তী সময়ে এ প্রজাতির মোরগ সংখ্যাগতভাবে কমে আসে। তারপর বিচ্ছিন্নভাবে চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে গেরস্থের ঘরে ইয়াছিন মোরগের দেখা মিললেও বর্তমানে আর কোথাও দেখা যাচ্ছে না। জানা যায় বর্তমানে ককসবাজার জেলার রামু অঞ্চলে কদাচিৎ এ মোরগের দেখা মেলে। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ঘাসফুল এর সিইও জনাব আফতাবুর রহমান জাফরী জানান, আজ থেকে ২০/২৫ বছর পূর্বে ককসবাজার থেকে ইয়াছিন মোরগ আনা হতো। তিনি মনে করেন এ প্রজাতির মোরগ চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ক্রমশ; হৃাস পেয়ে তখন হয়তো ককসবাজার জেলায় কিছু কিছু এলাকার গেরস্থের ঘরে পাওয়া যেতো। তিনি আরো জানান, শতশত বছরের পুরানো ইয়াছিন মোরগ আগের মতো ধবধবে সাদা হয় না, এটি বিভিন্ন প্রজাতির সাথে মিশে বর্তমানে নানাবর্ণের রূপ ধারন করেছে। এক্ষেত্রে সাধারণত: লাল, ব্রাউন অথবা মিশ্রণসহ বিভিন্ন রংয়ের হয়ে থাকে। এটি সাইজে অনেক বড় হয়। মাংস খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু, নরম। জানা যায় এ মোরগ প্রাকৃতিক পরিবেশে দ্রুত বর্ধনশীল হয় এবং কম খরচে বেশী মোরগ পালন করা সম্ভব।
ইয়াছিন মোরগের বর্তমান অবস্থান বিষয়ে আমরা চট্টগ্রাম ও ককসবাজার জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে যোগাযোগ করি এবং শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ লাইভস্টক রিচার্স ইনষ্টিটিউট (বিএলআরআই) এর সিনিয়র সাইন্টিফিক অফিসার ড. সাজেদুল ইসলাম এর সাথে টেলিফোনে ইয়াছিন মোরগ সম্পর্কে প্রাথমিক কিছু তথ্য জানতে পারি। তিনি জানান, রিচার্স ইনষ্টিটিউটে রক্ষিত ইয়াছিন মোরগের শেষ সদস্যটি গত ১০/১২ বছর আগেই মারা যায়। তিনি আরো জানান এ প্রজাতির মোরগের মাংস অত্যন্ত সূস্বাদু এবং এটি আমাদেও দেশীয় ঐতিহ্য। পরবর্তীতে তার পরামর্শে আমরা বাংলাদেশ লাইভস্টক রিচার্স ইনষ্টিটিউট (বিএলআরআই) অপর সিনিয়র সাইন্টিফিক অফিসার এবং দেশীয় মুরগী সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক ড. শাকিলা ফারুকের শরণাপন্ন হই। তিনি আমাদের কাছে লিখিত যে তথ্য প্রেরণ করেন তা হলো; এ জাতের মোরগ বর্তমানে পার্বত্য এলাকায় বিশেষ করে বান্দরবন এবং টেকনাফে পাওয়া যায়। এ জাতের বৈশিষ্ট হলো; হালকা সোনালী লালচে রঙের মুরগি সচারচর দেখা যায়। মোরগগুলো লড়াইয়ের জন্য বেশ উপযুক্ত। গলাছিলা ও হিলির তুলনায় অনেক কম ডিম পাড়ে। প্রতিটা ডিমের গড় ওজন ৪৪ গ্রাম। ডিমের রঙ হালকা বাদামী। মুরগী ডিম পাড়া শেষে ডিমে তা দিতে বসে। প্রাপ্ত বয়স্ক একটি মোরগের গড় ওজন ২ - ৩.৫ কেজি এবং মুরগীর গড় ওজন ১.৫ - ২.২৫ কেজি। একটি মুরগী গড়ে প্রতিদিন ১২০ - ১২৫ গ্রাম সুষম খাবার খায় এবং প্রথম ডিম পাড়ার বয়স ঋতুভেদে ৭-৮ মাস। ড. শাকিলা টেলিফোনের মাধেমে এক সাক্ষাতকারে বলেন, এ জাতের মোরগ চাষে দ্রুততম সময়ে অধিক ওজন পাওয়া যায়, মাংস সুস্বাদু এবং এটি বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহি একটি প্রজাতি। সবচেয়ে সুবিধা হলো এ জাতের মোরগ পালনে তেমন ঝামেলা নেই, কারণ এরা নিজেরা চরে চরে খায়। তিনি মনে করেন এ প্রজাতির মোরগ/মুরগীর বীজ সংরক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ প্রজাতির মোরগ বর্তমানে বিলুপ্ত প্রায় বলা যায়। তিনি আরো জানান, সরকার এধরণের দেশীয় জাতের মোরগ /মুরগী সংরক্ষণে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। খুব সহসা এ প্রকল্পের অধীনে ইয়াছিন মোরগ সংরক্ষণে দ্রুত এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
ইয়াছিন মোরগ (ইয়াছিন কুরা) সম্পর্কে ভিন্নমতও পাওয়া যায় ২। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. ইরশাদ কামাল খান একই সংবাদমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন, দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রাচীন দেয়াঙ পরগণার আশেপাশে 'লেগ হর্ন' ধরনের এই মোরগ প্রচুর দেখা যেতো। ইংরেজিতে এ গুলোকে 'দেয়াঙ ফাউল' বলা হতো। এদেরকে আঞ্চলিক ভাষায় ডাকা হতো 'আছিল কুরা'। তা নিয়েও চমৎকার ঐতিহাসিক তথ্য জানা যায়। তার মতে কালের বিবর্তনে 'ইয়াছিন' থেকে 'আছিল' শব্দটি মোরগগুলোর সঙ্গে জুড়ে গেছে বলে ধারণা করা হয়।
ইয়াছিন মোরগ ছাড়াও একসময় বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিভিন্ন প্রজাতির মোরগ/মুরগীর চাষ হতো। দেশে ব্রয়লার মুরগীর খামার বিকশিত হওয়ার পর ঘরে ঘরে বৈচিত্রময় এসকল প্রজাতির পালন কমে আসছে। আবার পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জঙ্গল বা বনাঞ্চলে অহরহ যে সকল বনমোরগ দেখা যেতো বন উজাড় হওয়ার কারণে তার সংখ্যাও দ্রুত কমে আসছে। এভাবে একসময় এ প্রজাতিগুলোও ইয়াছিন কুরা’র মতো বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে। ইদানিং বহু দাতাসংস্থা এবং প্রাণীসম্পদ সেক্টরে কর্মরত সরকারি-বেসরকারি বহু প্রতিষ্ঠান বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় কিংবা বিলুপ্তির পথে যে সকল প্রজাতি রয়েছে তাদের সংরক্ষণে কাজ করছে। আমরা দেখেছি চট্টগ্রামের ঐতিহ্য ‘রেড ক্যাটল চিটাগং’ নামের হারিয়ে যাওয়া এক বিশেষ প্রজাতির গরু সংরক্ষণে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) প্রকল্প হাতে নিয়েছে। আমরা এধরণের জনহিতকর প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাদের দৃষ্টি আকর্ষণ পূর্বক প্রত্যাশা করছি, এ চমৎকার ‘ইয়াছিন মোরগ প্রজাতিটি পৃথিবীর বুক থেকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হওয়ার পুর্বেই তা সংরক্ষণে কেউ না কেউ উদ্যোগী হবেন। অন্যথায় এ প্রজাতির মোরগটি পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়াটি সময়ের ব্যাপার মাত্র। সাধারণ মোরগের চেয়ে সাইজে বড় হওয়া এবং তুলনামুলক বেশী সুস্বাদু মাংসের ইয়াছিন কুরা পালনে যদি বাণিজ্যিক সম্ভাবনা যাচাই করে একটি পরীক্ষামুলক প্রকল্প নেয়া যায় তাহলে প্রজাতিটি সংরক্ষণের পাশাপাশি দীর্ঘজীবি (Sustainable) হবে। স্থানীয়দের কর্মসংস্থান তৈরিসহ পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাবারের যোগান দেয়া এবং রূপালী ইলিশের মতো জাতিয় ও আর্ন্তজাতিকভাবে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাও অসম্ভব কিছু নয়।

-- সৈয়দ মামুনূর রশীদ, নির্বাহী সম্পাদক, ঘাসফুল বার্তা ও ব্যবস্থাপক (প্রশাসন), ঘাসফুল

তথ্যসূত্র: ১ ও ২ - ড. মাহফুজ পারভেজ (কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম) এর লেখা নিবন্ধ, আপডেট: ২০১৭-১১-২৩ ১:৫০:৫৭ এএম

Information Link: Click This Link

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখায় "সুস্বাদু" শব্দটা অনেকবার ব্যবহৃত হয়েছে; ইহাতে প্রমাণিত হলো যে, ইয়াছিন কুরা "সুস্বাদু"। লেখক ড: সাহেব এই শব্দটা ভালোবাসেন।

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

গরল বলেছেন: এটাই কি সেই মোরগ যেটাকে লোকাল লোকজন লম্বা পা-ওয়ালা কুড়া বলে?

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শুধু ইয়াছিন কুরা নয়, দেশি প্রজাতির প্রায় সকল মোরগই এখন অস্তিত্ব হারাতে বসেছে।

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মাহের ইসলাম বলেছেন: ভাই,
কিছু মনে না করলে, লেখাটাকে এডিট করে, প্যারাগ্রাফগুলো আলাদা করে দিবেন?
পড়তে সহজ হতো।

ধন্যবাদ।

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২১

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু মূরগী খাই। আজ জানলাম কাহিনি।

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মুরগিনামা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.