নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রাঙ্গনেমোর

তৌহিদ আলম

Manush prithibite ashe moribar jonno,kintu se tar sristy kormer dara bachiya thake aajibon.

তৌহিদ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররম, পল্টন ও কাঁটাবন এলাকায় পুলিশের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছে বিভিন্ন ইসলামপন্থী সংগঠনের কর্মীরা। হামলা হয়েছে সংবাদ কর্মীদের ওপরও।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

পুলিশ রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। সংঘাতের খবর পাওয়া গেছে চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতেও।



পল্টন থেকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রতিনিধি কামাল তালুকদার জানান, দুপুর পৌনে ১টার উত্তর গেইটের দিকে মসজিদের ভেতর থেকে রাস্তায় অবস্থান নেয়া পুলিশের দিকে ঢিল ছোড়া হয়।



এ সময় মাছরাঙা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার আব্দুল্লাহ তুহিন ও এটিএন বাংলার ক্যামেরাম্যান ইমরান তুহিন ছবি তুলতে তুলতে মসজিদের দিকে এগোলে কয়েকজন তাদের মারধর করে।



পরে জুমার নামাজ শেষে ইসলামী সংগঠনগুলোর কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের দিকে এগোনোর সময় তোপখানা রোডে ওয়ার্কার্স পার্টির কার্যালয়ের সামনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে তৈরি তোরণ ভাংচুর করে।



এক পর্যায়ে তারা পুলিশের ওপর হামলা চালালে শুরু হয় সংঘর্ষ। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়তে থাকে। অন্যদিকে হামলাকারীরা বৃষ্টির মতো ঢিল ছুড়তে থাকে। এ সময় বেশ কিছু হাতবোমা বিস্ফোরণেরও শব্দ পাওয়া যায়।



সহিংসতা ঠেকাতে পুলিশ শটগানের ছররা গুলি ব্যবহার করে। এ সময় দুই সাংবাদিক, দুই পুলিশসহ অন্তত সাতজন আহত হন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।



এদের মধ্যে একাত্তর টিভির ক্যামেরাম্যান আরিফুজ্জামান পিয়াস, গাজীটিভির মাসুদুর রহমান এবং আরিফুর রহমান হীরা, আল-আমিন ও হাসান নামের পাঁচজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে নেয়া হয়েছে।



নামাজের পর কাঁটাবন মসজিদ থেকেও ইসলামী সংগঠনগুলোর কর্মীরা মিছিল নিয়ে বের হয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। পুলিশকে লক্ষ্য করে বৃষ্টির মতো ঢিল ছুঁড়তে শুরু করে তারা। পরে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।



এ সময় লালবাগ পুলিশের সহকারী কমিশনার (পেট্রোল) রেজাউল করিম আহত হন বলে একজন পুলিশ কনস্টেবল জানান।



সংঘর্ষের পর কাঁটাবন মসজিদ এলাকা থেকে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের দিকে যাওয়ার সময় একটি মাইক্রোবাস থেকে দুজনসহ মোট চারজনকে আটক করে শাহবাগ থানা পুলিশ।



যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগের আন্দোলনকারীরা শুক্রবার সব ধর্মের উপাসনালয়ে প্রার্থনা ও দোয়ার কর্মসূচি দেয়ার পর ‘ধর্ম অবমাননাকারী’ ব্লগারদের শাস্তি এবং ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করার ‘ষড়যন্ত্রে’র প্রতিবাদে কয়েকটি ইসলামপন্থী দলের ব্যানারেও সারাদেশে জুমার পর বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি দেয়া হয়।



ইসলামী ও সমমনা ১২ দল,চরমোনাই পীরের সংগঠন ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি সংগঠন আলাদা বিবৃতিতে এই কর্মসূচি দেয়।



যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি এবং জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধের দাবিতে দেশব্যাপী আন্দোলনের মধ্যেই বৃহস্পতিবার বিভিন্ন বাহিনীকে একটি গোয়েন্দা বার্তা পাঠানো হয়, যাতে শাহবাগ, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, সচিবালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আত্মঘাতী হামলার মতো নাশকতার আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।



গোয়েন্দা সংস্থার পাঠানো বার্তায় বলা হয়েছে, “আমাদের সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে, রাষ্ট্রবিরোধী চক্র দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক করে তুলতে আত্মঘাতী হামলাসহ বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছে।”



২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই শঙ্কা থাকার কথা জানিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোকে সতর্ক থাকতে বলা হয় ওই বার্তায়

সুত্র: বিডি নিউজ

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

সাবু ছেেল বলেছেন: ব্রেকিং নিউজঃসাংবাদিক ও ক্যামেরাম্যানদের উপড় জামাত-শিবিরের অচিন্তনীয় হামলা!স্মরণকালের সেরা শক্তি দিয়ে এই জানোয়ারদের প্রতিহত করুন!!!
Click This Link

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

তৌহিদ আলম বলেছেন: শহমত

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

রিমন০০৭ বলেছেন: ১ জন নিহত---ঝিনাইদহে

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

রিমন০০৭ বলেছেন: ধর্ম ব্যাবসায়ী, ভণ্ড, মিথ্যাবাদী পাকিস্তানের জারজ জামাত শিবিরকে প্রতিহত করুন। মিথ্যা বলতে এদের এক সেকেন্ড লাগে না, দাড়ি কাটতে এদের এক সেকেন্ড লাগে না, নিজেদের হীন স্বার্থে ইসলামকে পায়ের নিচে পিষতে এদের বুক কাপে না। এরা যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন এক মুহূর্তের জন্যও ইসলামি আন্দোলনের কথা বলেনি। এদের সৃষ্টি হতে ইসলাম বাস্তবায়ন বা ইসলামি আন্দোলন করার কোন রেকর্ড নেই। রাজাকার মোজাহীদ যখন সমাজ কল্যান মন্ত্রী ছিল, তখন সৌদি আরবের দুম্বার গোস্ত বিতরন হত ইসলামি ব্যাঙ্কের মাধ্যমে। গরিবের হক সেই গোস্ত খেত রাজাকার জামাত শিবিরের দল। আপনাকে সেই গোস্ত দিলে আপনি খাবেন ?? কিন্তু তারা তা নির্দ্বিধায় খেয়েছে। এই শুয়োরের দল আবার ইসলামি ঝাণ্ডা উড়ায়, বেহেস্তের টিকিট বিক্রি করে।ইসলামের সাথে এদের কোন সম্পর্ক নেই। ইসলাম আর জামাত শিবির এক নয়। দেশ বাঁচান, ইসলাম বাঁচান, জামাত শিবিরকে প্রতিহত করুন। লায়ার ভণ্ড জারজদের উৎখাত করুন

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

ৎায়ইাবুর বলেছেন: নাস্তিক কুত্তা গুলোর বিপক্ষে কথা বললেই জামাত শিবির?

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

ShusthoChinta বলেছেন: এই পরিস্থিতির জন্য আসলে দায়ী কারা? একটু চিন্তা করে দেখবেন কি? শুধু জামাতের উপর সব দোষ চাপিয়ে দিচ্ছেন,অথচ রাজিবের মতো জানোয়ারগুলোকে আন্দোলনের লাইম লাইনে এনে আপনারাই ধর্মপ্রাণ মানুষগুলোকে ক্ষেপিয়ে দিয়েছেন! এই মানুষগুলোর কিছু মানুষ যদি হিংস্র হয়ে ওঠে তার দায় জামাতের সাথে সাথে আপনাদেরও! ইচ্ছা করলেই আপনার আন্দোলনকে প্রশ্নহীন রাখতে পারতেন,চিহ্নিত বিতর্কিত লোকগুলোকে নেতৃত্ত্বের মঞ্চ থেকে দূরে রাখলে,বিতর্কিত ইস্যু যেমন ইসলামিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি না তুললে জামাত শিবির কোন ইস্যু পেতো না,আন্দোলনটাও বিতর্কের উর্দ্ধে থেকে সফলতা লাভ করতে পারতো! সুতরাং এই বিশৃংখ্যলা,সহিংসতা আর আন্দোলনের ব্যর্থতার জন্য জামাতের পাশাপাশি আপনারা নিজেরাও অনেকাংশেই দায়ি।

৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

লিন্কল্ন বলেছেন: একুশে টিভিতে দেখলাম পুলিশের গুলিতে সংবাদ কর্মীদের আহত। আর বাকি সব টিভি চ্যানেল বিভিন্ন ইসলামপন্থী সংগঠনের কর্মীরা সংবাদ কর্মীদের লক্ষ করে গুলি করছে।
এই ভিন্নতা কেন।

৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

ShusthoChinta বলেছেন: মিডিয়া পুরাই একচোখা!

৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

ShusthoChinta বলেছেন: ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়ার জন্য ভিন্নমত পোষণকারী মিডিয়াগুলোকে গলা টিপে ধরা হয়েছে!

৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

মোঃ শাব্বির আহমাদ বলেছেন: এখানে যে দল গুলো এসেছে এরা জামাত বিরোধী। কওমি মাদ্রাসা, চরমনাই পীর সাহেবের মুরিদ সহ অনেকগুলো দল। এরা জামাত শিবিরকে দেখতে পারে না।

এদের কারো কাছে পিস্তল বন্দুক নেই। কিন্তু সাত জন সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ।

পত্রিকা প্রত্যক্ষ দর্শীরা বলছে সাধারণ মুসল্লিদের উদ্দেশে করা গুলি সাংবাদিকদের গায়ে লেগেছে। কেউ কেউ বলছেন যে মুসল্লিরা হামলা করেছেন। তাহলে প্রশ্ন হল মুসল্লিরা বন্দুকগুলি কোথায় পেল? পুলিশ সরবরাহ করেছে?

এখানে কার কথা উদ্দেশ্য প্রণোদিত?

১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

মমিত_লিতু বলেছেন: নব্য রাজাকার
তোদের বিচার হবে।
কুত্তার বাচ্চারা আল্লাহ রসুলের নামে অরাজকতা আল্লাহ সহ্য করবেনা।
তোদের বিচার দুনিয়াতেই হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.