নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নেবুলা মোর্শেদ

মেঘ মুক্ত রাতের আকাশ দেখতে ভালবাসি,আর ভালবাসি ছবি তুলতে।

নেবুলা মোর্শেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জোনাকির আলো।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১





গ্রামে রাতের বেলায় অন্ধকারে জোনাকির আলো যে দেখেছে সে এর সৌন্দর্য্য সর্ম্পকে যানে,এই আলো দেখতে কত সুন্ধর।আসলে জোনাকি এক ধরনের খুবই ছোট পতঙ্গ যার ইংরেজি নাম (Fire Fly)।পুরুষ জোনাকির ডানা থাকে তাই সে উড়তে পারে,মেয়ে জোনাকির কোন ডানা নেই,তাই সে উড়তে পারে না।







আমরা জোনাকির যে আলো দেখে থাকি তা পুরুষ জোনাকির আলো।পুরুষ জোনাকির উদর অংশ কতগুলো ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা।এই ভাগ গুলোর ষস্ট এবং সপ্তম ভাগের মাঝখানে জোনাকির লন্ঠন যন্ত্র বা আলোক যন্ত্রটি আছে।এটা থাকে জোনাকির নীচের দিকে।যে অশং থেকে আলো বের হয় তার ঠিক ওপরেই আছে আরেকটি স্তর।







এই স্তর আলোককে প্রতিফলন করতে সাহায্যে করে।আলোক যন্ত্রের কোষগুলো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় যে আলো তৈরী করে তাতে কোন উওাপ সৄস্টি হয় না।তাই এই ধরনের আলোকে ঠান্ডা আলো বলে।আলোক যন্ত্রের কোষে অবস্থিত লুসিফেরিন নামক এক ধরনের পদার্থ অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে অক্সিডাইজড লুসিফেরিন তৈরী হয়।





এই অক্সিডাইজড লুসিফেরিন থেকেই আলো বেরিয়ে আসে।এই বিক্রিয়া লুসিফেরিনেজ নামের এক ধরনের উৎসেচকদের সাহায্যে ঘটে থাকে।











জোনাকির শরীরে সংকেত পাঠানোর জন্য অন্য কোন রকম ব্যাবস্থা না থাকায় রাত্রিতে আলো জেলে পুরুষ জোনাকি সহচরী জোনাকির সন্ধানে ঘুরে বেড়ায়।অর্থাৎ জোনাকির আলোর সংকেত দেখে সহচরী জোনাকী সহজেই সহচরের খোঁজ পায়।



ছবি গুগল-



মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি আলো জ্বেলে ঘুরি পথে পথে
সখি তুমি কোথায় তুমি কোথায়??? ;)

+++++

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২১

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: বস কবিতা লেখেন না কেন? আপনার ভাষার ছন্দ দারুন।

২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: লুসিফেরেইজ এনজাইমকে (DNA sequence) using genetic engineering is now tagged with many genes (DNA sequence) so that scientists can follow the gene products (proteins) sub-cellular localization within the cell of many organisms. I have used this tag many many times during my graduate studies. Because the enzyme glows when provided with the substrate, it is easier to see the localization of the tagged genes (using a high powered microscope)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২২

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: বস বাংলায় বলুন সবাই জানতে পারবে খুব সহজে৷

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: জোনাকি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জানলাম । শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ । :)

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকুন সর্বদা এই কামনায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.