নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নেবুলা মোর্শেদ

মেঘ মুক্ত রাতের আকাশ দেখতে ভালবাসি,আর ভালবাসি ছবি তুলতে।

নেবুলা মোর্শেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কালের মহাবিশ্ব।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩





আমরা জানি মহাবিশ্ব বিশাল;বিশাল,অনন্ত,অসীম আর বিশাল বিস্ফোরনের মধ্যে দিয়েই (Big Bang) সৃস্টি এই মহাবিশ্ব।এই ধারাবাহিকতায় বিঞ্জানীদের মনে দানা বাধঁছিল কত বড় এই মহাবিশ্ব?কোথায় এর সীমা,এটি কি অন্তহীন? আর এই মহাবিশ্ব কি চিরকালই এমনিভাবে বিদ্যামান থাকবে?বস্তত এই প্রশ্নগুলো যে গুরুত্বপূর্ন বিষয় ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে তার কেন্দ্রে আছে প্রসারমান বিশ্বের ধারনা (Expanding Universe)।











মহাবিশ্ব প্রসারমান না বদ্ধ তার ধারনা পাওয়া যায়,আইনস্টাইনের সাধারন আপেক্ষিক তত্বে।তার মতে মহাবিশ্ব ছিল বদ্ধ।তবে তার ওই বদ্ধ মহাবিশ্ব কাঠামো প্রস্তাবের কয়েক বছরের মধ্যেই বিঞ্জানীরা আবিস্কার করেন যে সম্প্রসারিত হচ্ছে মহাবিশ্ব।এটা ধরা পড়ে যখন তারা গ্যালাক্সির বেগ ও দূরত্ব নিয়ে গবেষনা শুরু করেন।











1912 সালে ডেষ্টো এম স্নিফার (1875-1969) আবিস্কার করেন যে,আমাদের ছায়াপথ (আকাশ গঙ্গা)এর পাশ্ববর্তী ছায়াপথ আ্যন্ড্রোমিডা-(M-31)নক্ষত্রপুঞ্জটি আমাদের দিকে সেকেন্ডে 170 মাইল বেগে আমাদের ছায়াপথের দিকে ছুটে আসছে।











1928 সালের মধ্যে স্নিফার হিসেব করেন 40 টিরও বেশী নক্ষত্রপুঞ্জের বেগ এবং দেখেন অধিকাংশ নক্ষত্রপুঞ্জই দূরে চলে যাচ্ছে।আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথ থেকে।এর পর 1929 সালে ্বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ এডুইন পি হাবল (1889-1953) মাউন্ট উইলসন মানমন্দিরের বিখ্যাত 100 ইঞ্চি ব্যাসের হুপার দুরবীন দিয়ে দূরবর্তী ছায়াপথ গুলোকে পরিক্ষা করে দেখতে পান যে,এরা সকলেই একে অপরের থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে।











তিনি তখন কয়েকটি বহিঃস্থ ছায়াপথের দূরত্ব নির্নয় করলেন এর আগে স্নিফার ছায়াপথ বর্নালির কম্পাউন্ড সরন নির্ধারন করেছিলেন।হাবল এই তথ্য ব্যাবহার করে রক্তিম সরন (Red Shift) Z এবং দূরত্ব D এর মধ্যে হিসেব করে একটা সর্ম্পক নির্ধারন করলেন।











এই রক্তিম সরনকে সাধারন ডপলার শিফট হিসাবে দেখা যায়,কেননা বহিঃস্থ ছায়াপথগুলো আমাদের ছায়াপথের সাপেক্ষে অবরিত দূরে সরে যায়।এই অপসারন মান স্নিফার পেয়েছিলেন Z=0.006,তাই তিনি ডপলার সরনের একটা অনাপেক্ষিক সুত্র লিখলেন তিনি।V=H.d যেখানে V হলো ছায়াপথ অপসারনের গতিবেগ এবং H একটি ধ্রুবক।



ছবি গুগল.................





মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

সরদার হারুন বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এই সুন্দর লেখা দেয়র জন্য ।

কয়েক দিন আগে " সূূ্র্যের ঋতুচক্র এবং পদা্র্থের জীবন " নামে একটি মৌলীক

লেখা দিয়েছি । সে খানে আমি বিস্তারিত বলেছি ।

সেখানে পাবেন আগামীতে কি হবে ।

দয়া করে পড়ে দেখবেন ।

এমনি লেখা আরো দেয়ার অনুরোধ থাকল ।


২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।আর লেখাটি আমি অবশ্যই পড়বো কারন আমি এই ধরনের লেখা পড়তে কখোনই মিস করি না।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৩

সরদার হারুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৩

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: ভালো থাকুন সর্বদা এই কামনায়।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: েণবুলা েমােশর্দ ,




আপনার মহাবিশ্ব সম্পর্কিত পোষ্টগুলো নিঃসন্দেহে জ্ঞানগর্ভ ।
তবে ছোট করে লিখছেন কেন ?
আমার মনে হয় বিস্তারিত ভাবে লিখলে সাধারন পাঠকদের আকর্ষন করা যেতো আরও বেশী পরিমানে । কারন বিজ্ঞানের এই বিষয়গুলো দারুন জটিল । যেমোন রেড শিফট, ডপলার এফেক্ট এইগুলো কি , এদের থেকে আমরা কি ধারনা পাই তার উল্লেখ থাকলে লেখাটি আরো প্রানবন্ত হতো ।

তবুও এই কঠিন প্রচেষ্টার জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: ঠিক আছে পরবর্তীতে চেস্টা করবো।

৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: কেমন আছেন মোর্শেদ ভাউ শুভ কামনা :)

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: ভাই আপনার মন্তব্য আজকে দেখতে পেলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.