নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উননুর

সামাইশি

সময় বয়ে যায়, ক্ষয়ে যায় জীবন, মন, সৃষ্টি, ক্লেদের গ্লানি জমা হোল যত যথাপি ঝরে যায় বৃষ্টি।

সামাইশি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৈশাখ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮


বৈশাখ।

আমার মনে ফাগুনের হাওয়া বয়
আগুন লাগে কি পলাশ শিমুলের রঙে!
হৃদয় বরষণে সিক্ত অবচেতনে সুপ্ত রেনু
তপ্ত হয়ে ফুটে ওঠে প্রীতির কদম ফুল।

মনের সাগরে কত যে কথার নৌকো
বয়ে বেড়ায়, কোকিলের কুহুতানে,
ঝর ঝর বরিষণে কুমারীর সিক্ত বসনে
পদযুগলে গুমড়ে গুমড়ে আকুতি জানায়।

উত্তাল হাওয়ায় অশান্ত ঢেউয়ে জলকেলিতে
আদৃত বালিকার বুকের খাজে ভাষা পায়,
অকস্বাত ত্বরিত স্ফুলিঙ্গে বিদ্যুত মন্থনে
রাগের মোচনে আদিগন্ত নীলে জীবন মন্ত্র।

এতো শানিত নতুন জীবনের আবাহন
থরে থরে সাজানো বৈশাখের বীণা,
সুরে স্বরে রাগ বিলাসে নেচে গেয়ে
ঝাকে ঝাকে বৈশাখ জোনাকি বদ্বীপ মঞ্চে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪৩

সামাইশি বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা। নতুন বছর বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



নববর্ষের শুভেচ্ছা। ভালো থাকুন

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪৩

সামাইশি বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা। নতুন বছর বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪৪

সামাইশি বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা। নতুন বছর বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


সুস্থ ধারার যে কোন সাংস্কৃতিক চর্চাকে আমাদের উৎসাহিত করা প্রয়োজন। এটি বিদেশি বা স্বদেশী যাই হোক না কেন। আমরা যে নীতি ও আদর্শ বিশ্বাস করি তা আমাদের নিজস্ব ব্যাপার, এতে সমাজের কিছু যায় আসে না। সমস্যা দেখা দেয় তখনই যখন আমরা নিজের ইচ্ছাকে জোর করে সমাজে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করি। এটা অন্যায়। এতে সমাজে বিভাজন দেখা দেয়। হিংসা-বিদ্বেষ বেড়ে যায় ফলে সমাজে শান্তি বিনষ্ট হয়। একুশ শতকের বিশ্বায়নের এ যুগে জোর করে নিজের পছন্দ-অপছন্দ অন্যের উপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। মানুষ তা শুনতে বাধ্য নয়।

কালচার/সাংস্কৃতিক চর্চাটা আসে মানুষের ভালবাসা ও দীর্ঘ দিন থেকে সমাজে প্রচলিত অভ্যাস থেকে। এজন্য জোর করে কোন কালচার/সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়া যায় না, আবার জোর করে মানুষের নিজস্ব কালচার/সংস্কৃতি থেকে বের করে আনা যায় না। সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা ও বিনোদন মানুষের বুদ্ধিভিক্তিক জ্ঞানকে বিকশিত করে, পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক দৃঢ় করে। সমাজকে পরিশুদ্ধ করে। পৃথিবীর উন্নত ও সভ্য দেশগুলো এভাবেই আজ এগিয়ে যাচ্ছে আরো উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথে। তারা নিজেদের মতামত কারো উপর চাপিয়ে দেয় না; বরং অন্যের পছন্দ অপছন্দকে সম্মান দেয়, সহযোগিতা করে। এতে সমাজে পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা অটুট থাকে।

.............শুভ নববর্ষ।
......................ব্লগে স্বাগতম।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

সামাইশি বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে আমার পূর্ণ সহমত। আশা করি সমাজের প্রেক্ষিতে আপনার মতামতের প্রতিফলন ঘটবে। আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.