নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আনফ্লিঞ্চিং

আমি অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল, আমি দ’লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল! আমি মানি না কো কোন আইন, আমি ভরা-তরী করি ভরা-ডুবি, আমি টর্পেডো, আমি ভীম ভাসমান মাইন! আমি ধূর্জটি, আমি এলোকেশে ঝড় অকাল-বৈশাখীর আমি বিদ্রোহী,আমি বিদ্রোহী-সুত বিশ্ব-বিধাতৃর!

আনফ্লিঞ্চিং › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালোবাসা এবং আমাদের ব্রেইন : বিজ্ঞান কি বলে !!? ২য় পর্ব :

০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ২:৫১

(১ম পর্বের পর :) :) )
ভিজুয়াল ইনপুট: মনের আয়নায়
বেশীরভাগ সময়ে রোমান্টিক ভালোবাসার সুচনা হয় ভিজুয়াল বা কোন দৃশ্য সংকেত বা ইনপুটের মাধ্যমে ( সহজ করে বললে কারো চেহারা), তার মানে অবশ্যই এটা না যে,অন্য ফ্যাক্টরগুলো যেমন, গলার আওয়াজ, বুদ্ধিমত্ত্বা, আকর্ষন করার ক্ষমতা বা সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থান ইত্যাদি নানা বৈশিষ্টগুলো আমাদের কারো প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রে কোন ভুমিকা পালন করে না। একারনেই নিউরোবায়োলজিষ্টরা রোমান্টিক ভালোবাসার নিউরাল কোরিলেট ( অর্থাৎ আমাদের ব্রেনের এই অনুভুতির সাথে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলগুলো) খোজার প্রথম গবেষনাগুলো শুরু করেছিলেন ভিজুয়াল ইনপুট দিয়ে। এই গবেষনাগুলোয় দেখা গেছে যখন আমরা এমন কারো চেহারা দেখি, যাদের আমরা খুব গভীর এবং তীব্র আবেগের সাথে ভালোবাসি, যাদের প্রেমে আমরা হাবুডুবু খাচ্ছি, আমাদের ব্রেনের কিছু নির্দিষ্ট জায়গা বিশেষভাবে সক্রিয় হয়ে ওঠে। এবং ব্যপারটা ঘটে নারী পুরুষ সবার ক্ষেত্রেই। এরকমই তিনটি এলাকার অবস্থান, আমাদের সেরেব্রাল কর্টেক্স এবং ব্রেনে কর্টেক্সের (উপরিভাগ) নীচের কিছু জায়গায় ( বা সাব কর্টিক্যাল) এলাকায়। এই সব জায়গাগুলো নিয়ে গড়ে উঠেছে আমাদের ইমোশনাল ব্রেন, কিন্তু এর অর্থ এই না যে এরা ব্রেনের বাকী অংশ থেকে বিচ্ছিন্নভাবে কাজ করে। রোমান্টিক ভালোবাসা অবশ্যই জটিল একটা অনুভুতি, যার থেকে খুব সহজে এরই অংশ এবং আরো কিছু ইমপালস বা আবেগ, যেমন শারীরিক কামনা এবং যৌনকামনা, পৃথক করা সম্ভব না। যদিও যৌনকামনা ভালোবাসাহীন হতে পারে এবং একে রোমান্টিক ভালোবাসার আবেগ থেকে থেকে পৃথক করা সম্ভব। এই বিষয়টিকে স্বাভাবিক নিউরোবায়োজিক্যাল নিয়মের মাধ্যমেই ব্যাখ্যা দেয়া সম্ভব, কারন কেউ যদি এদের আবেগ পর্যায়ে পার্থক্য করতে পারে, তার কারন ব্রেনের ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় বা নিউরোন এই সেন্টিমেন্টগুলোর সাথে জড়িত। এই নিয়ম মাফিক, রোমান্টিক ভালোবাসা এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সব জটিলতাগুলোর সাথে জড়িত ব্রেনের অংশগুলো খুবই সুনির্দিষ্ট, এমনকি যখন তারা কাছাকাছি ধরনের বা সম্পর্কযুক্ত অন্য কোন আবেগের সাথে ব্রেনের একই অংশ ব্যবহার করে।

আমাদের ব্রেনের একটি ডায়াগ্রাম, এই আলোচনায় যে অংশগুলোর কথা বলা হয়েছে, তার কয়েকটি অংশ। সুত্র: (FEBS) Letters 581 (2007)

ভালোবাসার নিউরোকেমিষ্ট্রির একটি সংক্ষিপ্ত রুপরেখা:
কর্টেক্সের যে অংশগুলো জড়িত যেমন: মিডিয়াল ইনসুলা (insula), অ্যান্টেরিয়র সিঙ্গুলেট (anterior cingulate) এবং সাবকর্টিক্যাল এলাকার হিপপোক্যাম্পাস, স্ট্রায়াটামের কিছু অংশ এবং নিউক্লিয়াস অ্যাক্যুমবেন্স, যারা আমাদের ব্রেনের রিওয়ার্ড সিস্টেমের কেন্দ্রীয় অংশটা তৈরী করে। ভালোবাসার আবেগ যে তীব্র ‍আনন্দ, সুখানুভুতি বা ইউফোরিয়া, বা প্রশান্তির অনুভুতি সৃষ্টি করে তা বর্ণনাতীত। এবং ব্রেনের যে জায়গাগুলো এ ধরনের রোমান্টিক অনুভুতির সাথে সংশ্লিষ্ট সেখানে মুলতঃ অতি উচ্চ মাত্রায় ব্রেনের রিওয়ার্ড মেকানিজমের, কামনা, আসক্তি, ইউফোরিক অবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট নিউরোমড্যুলেটর, ডোপামিন (dopamin) থাকে। এবং অন্য দুটি মডুলেটর যারা রোমান্টিক ভালোবাসার সাথে জড়িত, অক্সিটোসিন এবং ভেসোপ্রেসিন (নীচে বর্ণনা) এর মত ডোপামিন নিঃসরন করে, হাইপোথ্যালামাস, এটি ব্রেনের ভিতরের দিকে থাকে, এবং এর গুরুত্বপুর্ন কাজটি হলো স্নায়ুতন্ত্র এবং আমাদের এন্ডোক্রাইন (অন্তক্ষরা গ্রন্হিদের যে তন্ত্রটি আমাদের শরীরের নানা ধরনের হরমোন তৈরী করে) সিস্টেমের মধ্যে যোগসুত্র তৈরী করা। যেহেতু এটি সেই বিবর্তিত ব্রেনের রিওয়ার্ড সিস্টেমের অন্তর্গত অঞ্চল, এই অংশগুলো কিন্ত‍ু সক্রিয় হতে পারে যদি কেউ মাদক, যেমন কোকেইন ( যা নিজেই এধরনের উৎফুল্ল মানসিক অবস্থা তৈরী করতে পারে) গ্রহন করে। ডোপামিন আমাদের ব্রেনে নি:সরিত হলে আমরা একটা ভালো লাগার (Feel good) অনুভুতি অনুভব করি। আর ডোপামিন শুধুমাত্র সম্পর্ক গড়ার স্নায়বিক প্রক্রিয়ার সাথে অন্তরঙ্গ ভাবে জড়িত তা কিন্ত‍ু না, এটি যৌনতা বা সেক্স এর সাথেও জড়িত; যা কোন রোমান্টিক সম্পর্কের পরিনতির একটি সন্তুষ্ঠিকর এবং ভালো লাগার অনুশীলন বা কাজ হিসাবে গন্য করা হয়। ডোপামিন বেড়ে গেলে ব্রেনে যুগপৎ আরেকটি রাসায়নিক পদার্থর পরিমান কমে যায়, সেটি হলো আরেকটি নিউরোমডুলেটর সেরোটোনিন (5-HT বা 5-Hydroxytryptamine), যা জড়িত আমাদের মুড (মেজাজ বা মানসিক অবস্থা) এবং অ্যাপেটাইটের (ক্ষুধা) সাথে। বিভিন্ন স্টাডিতে দেখা গেছে রোমান্টিক ভালোবাসার শুরুর দিকে সেরোটনিনের পরিমান যে পর্যায়ে কমে যায়, সেরকম দেখা যায় অবসেসিস কমপালসিভ ডিসওর্ডার (Obsessisve Compulsive Disorder) এর আক্রান্ত রোগীদের যেমনটা সাধারণত দেখা যায়। ভালোবাসা, সর্বোপরি একটি অবসেশনতো বটেই, এবং এর প্রথম স্টেজগুলো সাধারনতঃ এটি সমস্ত চিন্তাকে প্যারালাইজ করে শুধু একজন ব্যাক্তি বিশেষের দিকেই চিন্তাকে প্রবাহিত করে, সেই বিশেষ একজনই আমাদের সব ভাবনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়; রোমান্টিক ভালোবাসার শুরুর দিকে আরো একটি রাসায়নিক পদার্থের সাথে সংশ্লিষ্টতা লক্ষ্য করা যায়, সেটা হলো, Nerve Growth Factor; দেখা গেছে এই রাসায়নিক পদার্থটির পরিমান যারা সম্প্রতি প্রেমে পড়েছেন তাদের ক্ষেত্রে বেড়ে যায়, যারা প্রেমে পড়েননি বা যারা দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীল কোন সম্পর্কে আছেন, এমন ব্যক্তিদের তুলনায়। উপরন্তু নার্ভ গ্রোথ ফ্যাক্টরের মাত্রার পরিমান কোরিলেট করে রোমান্টিক অনুভুতির তীব্রতার সাথে, যত তীব্র ভালোবাসা, নার্ভ গ্রোথ ফ্যাক্টরের এর মাত্রাও তত বেশী।

আমাদের ব্রেনের রিওয়ার্ড পাথওয়ে ( Modified from: Scientific American 298, 88 – 95 (2008)
অক্সিটোসিন (Oxytocin) এবং অন্য আরেকটি রাসায়নিকভাবে সম্পর্কযুক্ত নিউরোমডুলেটর ভেসোপ্রেসিন (Vasopressin), এই ‍দুটি হরমোন আমাদে ব্রেনে বিশেষভাবে যুক্ত সম্পর্ক স্থাপন ( বা অ্যাটাচমেন্ট, বিশেষ করে মেটিং এর কনটেক্সট এ) এবং পেয়ার বন্ডিং ( মেটিং এর জন্য জুটি বাধা) এর সাথে। ‌এই হরমোন দুটো তৈরী করে হাইপোথ্যালামাস, এবং এটা জমা থাকে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী রক্তে নি:সরন হয় পিটুইটারী গ্ল্যান্ড থেকে; বিশেষ করে দুই লিঙ্গের চরম যৌনউত্তেজনার সময় ( ওরগাজম), এবং নারীদের ক্ষেত্রে সন্তান প্রসব এবং বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ার সময়। পুরুষদের ক্ষেত্রে ভেসোপ্রেসিন কিছু সামাজিক কিছু আচরনকে প্রভাবিত করতে পারে; বিশেষ করে অন্য পুরুষদের প্রতি আগ্রাসী আচরন। এই দুটি নিউরোমডুলেটরের মাত্রা বিশেষভাবে বৃদ্ধি পায় গভীর রোমান্টিক অ্যাটাচমেন্ট এবং জুটি বাধার সমসাময়িক পর্যায়ে। এদের রিসেপ্টর (কোষের উপর যে অনুটির সাথে যুক্ত হয়ে এরা নিউরোনের এর উপর কাজ করে) গুলো ছড়িয়ে আছে ব্রেন স্টেমের নানা অঞ্চলে, যারা রোমান্টিক এবং মাতৃত্বের ভালোবাসার সময় সক্রিয় হয়ে ওঠে।
লক্ষ্য করার মত বিষয় হচ্ছে, যৌন উত্তেজনা বা সেক্সুয়াল অ্যারাউজাল ব্রেনের যে অংশটাকে সক্রিয় করে তার অবস্থান রোমান্টিক ভালোবাসায় সক্রিয় জায়গাগুলো কাছাকাছিএবং হাইপোথ্যালামাসের ক্ষেত্রে অবশ্য ওভারল্যাপিং হয় (একই অংশ সক্রিয় করে), এছাড়া অ্যান্টেরিয়র সিংগুলেট কর্টেক্স এবং ইতিপুর্বে উল্লেখিত আরো কিছু সাবকর্টিক্যাল এলাকা সক্রিয় হয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং ব্যাপারটা হচ্ছে, রোমান্টিক ভালোবাসা এবং যৌন উত্তেজনা উভয় ক্ষেত্রেই হাইপোথ্যালামাসটা সক্রিয় হয়, কিন্তু মায়ের ভালোবাসা কিংবা অ্যাটাচমেন্টের ক্ষেত্রে সেটা হয় না। সেকারনের বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এর সক্রিয়তা রোমান্টিক ভালোবাসার মধ্যে বিদ্যমান যৌন কামনা সংশ্লিষ্ট অনুভুতিগুলোর কারন, মাতৃত্বের ঘনিষ্ঠতায় যেটা অনুপস্থিত। এছাড়া যৌন উত্তেজনা (এবং ওরগাজম) আমাদের ফ্রন্টাল কর্টেক্স ( আমাদের কগনিটিভ ক্ষমতার কেন্দ্র) একটি জায়গাকে ডি অ্যাক্টিভেট বা নিষ্ক্রিয় করে, এই জায়গাটি রোমান্টিক ভালোবাসার সময় পরিলক্ষিত ফ্রন্টাল কর্টেক্স এর নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া জায়গাগুলোর সাথেও ওভারল্যাপ করে। নিউরোবায়োলজিষ্টদেরকে বিষয়টা খুব একটা অবাক করেনি কারন যৌন উত্তেজনার সময় মানুষ মাঝে মাঝে তার নিজের উপর নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলে (leave of their senses) এবং এমন আচরন করে ফেলে, যার জন্য হয়তো পরে অনুশোচনা হতে পারে। আসলেই, ব্রেনের ভৌগলিক অবস্থানের বিবেচনায় এই কাছাকাছি অবস্থানের বিষয়টি, একদিকে যে অংশগুলো রোমান্টিক ভালোবাসার সাথে সংশ্লিষ্ট, অন্যদিকে ব্রেন অঞ্চলগুলো যারা যৌনকামনার সাথে সংশ্লিষ্ট, কিন্তু বেশ কিছু আচরনের ব্যাখ্যা দেয়। ভালোবাসা সংক্রান্ত কোন বিশ্বসাহিত্য পড়লেই বোঝা যায় রোমান্টিক ভালোবাসার কেন্দ্রে আছে একটি কনসেপ্ট –সেটা হচ্ছে দুজনের ঐক্য বা ইউনিটি, যে অবস্থাটা হলো এমন যেখানে, তীব্রতম আবেগের শিখরে, ভালোবাসায় কোন যুগলের কামনা একে অপরে সাথে মিশে যায় মধ্যবর্তী সব দুরত্বকে সরিয়ে। মানুষের ক্ষেত্রে ভালোবাসার মধ্যে এই ঐক্যকে পাবার মোটামুটি সবচে কাছাকাছি প্রক্রিয়াটি যেটি আছে সেটি হলো ভালোবাসার মানুষদের মধ্যে যৌনমিলন। সুতারাং গবেষনার ফলাফলটা খুব আশ্চর্যজনক নয় যে, দুটি পৃথক অথচ খুবই সংশ্লিষ্ট আচরন ব্রেনের যে অংশগুলোকে ব্যস্ত রাখে তাদের অবস্থান পাশাপাশি। আসলেই যৌনমিলনের মাধ্যমে ভালোবাসার মানুষদের এই ঐক্যকে খোজার প্রচেষ্টারা কারনও হয়তো এটি।

উপরের ছবিতে আমাদের ব্রেনের সক্রিয় অঞ্চলগুলো দেখা যাচ্ছে (লাল এবং হলুদ রঙ), যখন গবেষনায় অংশগ্রহনকারীদের তাদের ভালোবাসার মানুষের ছবি দেখানো হয় এবং এই প্যাটার্নটির তুলনা করা হয়েছে, যখন তারা তাদের অন্য কোন বন্ধুদের ছবি দেখে সেই সময়ে তাদের ব্রেনের সক্রিয় হবার প্যাটার্নের সাথে। অ্যাক্টিভিটিটা সীমাবদ্ধ অল্প কিছু এলাকায়: ac: anterior cingulate; , cer: cerebellum; I:insula; hi: posterior hippocampus, C: caudate nucleus, P:putamen. ( সুত্র: NeuroReport,Vol 11 No 17 27 November 2000

ভালোবাসা এবং আমাদের ব্রেইন : বিজ্ঞান কি বলে !!? ৩য় পর্ব

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ ভোর ৬:৫৪

মন ময়ূরী বলেছেন: অনেককিছু জানলাম।ধন্যবাদ।

২| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

ঘনায়মান মেঘ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানতে পারলাম।

৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

জেন রসি বলেছেন: সব কিছুর পিছনেই বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে।

চমৎকার পোষ্ট।

৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কত অজানারে!!??

এইসব ব্যাখ্যা দিয়া যদি ভালোবাসার ব্যাখ্যা দেয়া হয়, তাইলে সেই ভালোবাসা ভেজাল ভালোবাসা। সত্যি ভালোবাসা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যারে বৃদ্ধাগুলি দেখাইবে।

তবে পোষ্ট ভালো হইছে। ++

৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

জেন রসি বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কত অজানারে!!??

এইসব ব্যাখ্যা দিয়া যদি ভালোবাসার ব্যাখ্যা দেয়া হয়, তাইলে সেই ভালোবাসা ভেজাল ভালোবাসা। সত্যি ভালোবাসা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যারে বৃদ্ধাগুলি দেখাইবে।

তবে পোষ্ট ভালো হইছে। ++

সত্যি ভালোবাসা কি জিনিস সেইটার ব্যাখ্যা দেন।এই ব্যাপারে আনফ্লিঞ্চিং ভাইয়ের সাথে একটা আলোচনার মধ্যে যাইতে পারেন।

৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ভালো :)

৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

আনফ্লিঞ্চিং বলেছেন: কমেন্ট এর জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ! :)
আর হ্যা . আলোচনায় অবশ্যই আগ্রহী আমি B-) । এই ব্যাপারে নতুন কোন তথ্য পাওয়া গেলে ভালোই হয় !! :-B :((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.