নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেদিন ইউনিভার্সিটিতে এক ব্ল্যাক ভাইয়ের সাথে পরিচিত হলাম। সোমালিয়া থেকে আগমন তাঁর। সোমালিয়া নাম শুনেই আমার প্রথম যেগুলোর কথা মনে হলো- খাদ্যাভাব, দুর্ভিক্ষ ইত্যাদি। কিন্তু তাঁকে এসবের কিছুই জিজ্ঞেস করলাম না। কথাপ্রসঙ্গে সে নিজ দেশ সম্পর্কে জানায়, তার দেশে মুসলিম শিশুরা স্কুলের পাঠ শুরু করার আগে কুরআনের শিক্ষা সম্পন্ন করে।
কোন মানুষ কখনোই তার নিজের কিংবা তার সমাজ,সম্প্রদায় বা জাতিকে প্রেজেন্ট করতে শুরুতেই নেগেটিভ বিষয়গুলো তুলে আনতে চায় না। আমাকে কোন বিদেশী যদি জিজ্ঞেস করে, এ বছর তোমাদের দেশে দুর্যোগে কতজন মানুষ মারা গেল- এ পিছনে তার নিয়ত যতই নেক হোক না কেন, বা তার কথা যতই সহানুভূতি মেশানো হোক না কেন, আমার ঠিকই মন চাবে তার নাকশা বরাবর মারতে।
কোন মানুষ সাক্ষাতের শুরুতেই আপনার কোন দু:খের প্রসঙ্গ তুললে আবেগে গদগদ হবার দরকার নেই। কারণ এর অর্থ দাঁড়ায় তার কাছে আপনার ইম্প্রেশন ভালো না, নাহয় ঐ লোকটিকে কেবল মানুষের নেতিবাচক জিনিসগুলোই বেশী কনসার্ন করে। এমন মানুষের সংস্পর্শ পরিহার্য। আবার এমনও লোক আছে যে কিনা অন্যদের সাথে তাদের দু:খ-দুর্দশার প্রসঙ্গ নিয়ে বেশী কথঅ বলতে চায় আর এর পেছনে একটা অদ্ভুত সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স কাজ করে, যেমন আমি তাকে সান্ত্বনা দিতে পারছি, আমি তার চেয়ে সুপিরিয়র হয়ে গেলাম। তাই এমন মানুষের আশেপাশৈ থাকা যাবে না। পাশাপাশি অন্যদের সাথেও তাদের দু:খ নিয়ে কথা বলটা নিজে ইনিশিয়েট করা যাবে না। কোন পরামর্শ থাকলে অপেক্ষা করতে হবে, কখন সে নিজ থেকে এটা নিয়ে কথা বলে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৪৯
দ্যা বান্দর বলেছেন: হুমম
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪০
মু. সাদ উদ্দিন বলেছেন: সোমালিয়নরা আসলেই খুব ধার্মিক । আমাদের ইউনিভার্সিটিতে ও দেখছি । ওদের মার্জিত আচরন , কথা বলার ভংগী আমায় মুগ্ধ করেছে । আর আমরা...............।