নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
complement component 4 (C4) নামক প্রোটিনের সাথে স্কিটজোফ্রেনিয়ার সম্পর্ক দেখা গেছে। এমনিতে C4 এর কাজ হল শ্বেতরক্তকণিকাদের আক্রমণ করার কোষ চিনিয়ে দেয়া। এছাড়াও সিন্যাপটিক প্রুনিং বা সিন্যাপস ছাঁটাইয়ে C4 এর ভূমিকা থাকে। বয়ঃসন্ধিকালে শরীর যেসব সিন্যাপসকে অপ্রয়োজনীয় মনে করে তাদের বন্ধ করে দেয়ার প্রক্রিয়ার নাম সিন্যাপটিক প্রুনিং।
C4 উৎপাদনকারী জিনের বিশেষ আণবিক গঠনের সাথে স্কিটজোফ্রেনিয়ার সম্পর্ক পাওয়া গেছে, অর্থাৎ যাদের জিনোমে C4 উৎপাদনকারী জিনের বিশেষ ভ্যারিয়্যান্টটি উপস্থিত তাদের স্কিটজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এজন্যই ধারণা করা হচ্ছে, স্কিটজোফ্রেনিয়াকদের মস্তিষ্কের কর্টেক্স পাতলা হয় এবং স্কিটজোফ্রেনিয়া সাধারণত বয়ঃসন্ধির পর থেকেই শুরু হতে দেখা যায়।
এই আবিষ্কারের ফলে স্কিটজোফ্রেনিয়ার চিকিৎসায় নতুন নতুন থেরাপিউটিক অ্যাপ্রোচ নিয়ে চিন্তা-ভাবনার সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন এন্টি-কমপ্লিমেন্ট ওষুধ ডিজাইন করা হচ্ছে অন্যান্য রোগের জন্য। স্কিটজোফ্রেনিয়ার চিকিৎসায় সেগুলোর উপযোগিতা পরীক্ষারও সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
view this link
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪
দ্যা বান্দর বলেছেন: একটা মানসিক রোগ। সাধারণত যাদেরকে পাগল বলে থাকি তাদের অসুখ। এই রোগে মানুষ বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, ভিন্ন একটা ভ্রান্ত জগতে বসবাস করতে শুরু করে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: স্কিটজোফ্রেনিয়া কী?