নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাইফ সামির (Saif Samir), প্রাগৈতিহাসিক যুগের ব্লগার। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। পড়ে দেখুন পুরনো দিনের লেখা! যোগাযোগের ঠিকানা: www.facebook.com/saifsamir

সাইফ সামির

মুভি ক্রিটিক ব্লগ

সাইফ সামির › বিস্তারিত পোস্টঃ

★ফেসবুক অ্যাডিকশনের লক্ষণ ও উত্তরণের উপায়, ফেসবুকে কি করা উচিত ও কি করা উচিত না★ (ফেসবুক ইউজারদের জন্য অবশ্যপাঠ্য)

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৬





আপনি কি ফেসবুকে খুব আসক্ত? ফেসবুকে একদিন না বসলে দুনিয়াদারির কিছু ভালো লাগে না? পেটের ভাত হজম হয় না? পরিচয় সংকটে ভোগেন?

কেমন কেমন যেন লাগে? তবে জেনে নিন, আপনি ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডারে ভুগছেন! আপনার মানসিক স্বাস্থ্য হুমকির মুখে! এক্ষুণি এ বিষয়ে সতর্ক না হলে আপনি অদূর ভবিষ্যৎতে বিভিন্ন মানসিক জটিলতায় ভুগবেন। এমনকি বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গও দেখা দিতে পারে। বলা যায় না, এখনই হয়তো এমন কোন জটিলতায় আছেন যা নিজেই বুঝতে পারছেন না যে ফেসবুকের কারণেই হচ্ছে! তাই আপনার জন্য এবং যাদের ফেসবুক প্রীতি এখনও সীমা অতিক্রম করেনি তাদের জন্য এই শখের মনোবিদ কিছু পরামর্শ নিয়ে হাজির হয়েছে।



ফেসবুক অ্যাডিকশন থেকে মুক্ত হতে হলে প্রথমেই স্বীকার করে নিন আপনি একজন ফেসবুক অ্যাডিক্ট। সমস্যা হল, ফেসবুক অ্যাডিক্টরা তাদের এই অ্যাডিকশনের কথা স্বীকার করতে চায় না, যেমনটা চায় না ড্রাগ অ্যাডিক্টরা। ফেসবুক অ্যাডিক্টদের যে সব আচরণের কথা এখানে উল্লেখ করছি, তারা আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে সেসবের মনগড়া ব্যাখ্যা দিতে চায়। নিজে যে ফেসবুক অ্যাডিক্ট না, সাধারণ একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী সেটা প্রমাণ করতে উঠে-পড়ে লাগে। কিন্তু এখানে যে সব ফেসবুক অ্যাডিকশনের লক্ষণ উঠে আসছে সেসব যদি আপনার মধ্যে বিদ্যমান থাকে তবে নিজেকে ফেসবুক অ্যাডিক্টেড বলে স্বীকার করে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। রোগমুক্ত হতে হলে আগে রোগটা চিহ্নিত করে নিতে হয়, তারপর চিকিৎসা। যদি মনে করেন আপনি এখনও ফেসবুক অ্যাডিকশনের শিকার হননি তবে এই অভাজনের পরামর্শগুলো আপনাকে নিরাপদ ফেসবুক ব্যবহারে সহায়তা করবে।







ফেসবুক অ্যাডিকশনের লক্ষণ ও উত্তরণের উপায় ছাড়াও ফেসবুকে কি করা উচিত ও কি করা উচিত না সে বিষয়েও আলোকপাত করা হল:



১। ফেসবুককে আপনার জীবনের সমস্ত ধ্যানজ্ঞান মনে করবেন না। ফেসবুকের সাফল্য আপনার জীবনের প্রকৃত সাফল্য নয়। ফেসবুকের চেয়েও জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে যা আপনি এখন হয়তো অবহেলা করছেন, সেসব বিষয়ে নজর দিন। মনে রাখবেন, আপনার মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য ফেসবুকের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।



২। ফেসবুকের অতি ব্যবহার হিংসা, বিদ্বেষ, দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ, ইত্যাদি ক্ষতিকারক মানসিক অনুভূতি সৃষ্টি করে। এমনকি আপনাকে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত করতে পারে, প্রকৃত কর্মক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। অতএব, এসব থেকে বাঁচতে হলে এখনই সাবধান হতে হবে। নতুবা পরে শুধু আফসোসই করতে হবে।



৩। যখন-তখন পিসিতে বিশেষত মোবাইলে ফেসবুক চেকিং আপনার স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাপকভাবে ব্যাহত করবে। আপনাকে বাস্তব জীবনের প্রতি উদাসীন ও অমনোযোগী করে তুলবে। অন্য কিছুতে সহজে মন বসাতে পারবেন না। ফেসবুক বন্ধুদের সাথে কানেক্টেড থাকতে গিয়ে বাস্তব সম্পর্কগুলো থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবেন। তাই চিন্তা করে দেখুন যা করছেন তা কতটুকু ভালো করছেন।







৪। আপনি আসলে যা না ফেসবুকে তা সাজার ভাণ করবে না। বিভিন্ন ভাণ ধরে আপনি হয়তো আপাতত মজা পাচ্ছেন। কিন্তু এই ভাণ ধরে থাকার ফলে আপনাকে পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার রোগে ধরবে। কিংবা ইতিমধ্যে হয়তো আপনি দ্বৈত ব্যক্তিত্বজনিত সমস্যায় আক্রান্ত। ফেসবুকে নিজেকে অতি আকর্ষণীয়, বুদ্ধিমান, এন্টারটেইনিং, মহাজ্ঞানী হিসেবে প্রমাণ করতে গিয়ে আপনি বিভিন্ন ছলচাতুরীর আশ্রয় নিচ্ছেন, যা আপনার ব্যক্তিত্বকে সঙ্কটে ফেলছে।



৫। ফেসবুকে যারা ঘনঘন ঢু মারে তারা একটা ঘোরের মধ্যে থাকে। ঘনঘন ফেসবুকে ঢু মারবেন না। বারবার নোটিফিকেশন চেক করবেন না। দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট সময়সীমার জন্য ফেসবুক ব্যবহার করুন। তা না হলে আপনার মানসিক ধৈর্য ও স্থিতি হ্রাস পাবে। দিনে এক ঘণ্টার বেশি সময় ফেসবুকে ব্যয় না করাটা সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর।



৬। প্রতিদিন একবার অবধারিতভাবে বা একদিনে অনেক বার স্ট্যাটাস আপডেট করতেই হবে তা না হলে অনলাইনে আপনার অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়বে- এমন অস্বাস্থ্যকর সংকীর্ণ চিন্তা এক্ষুণি মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। লোকজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করার যে স্বাভাবিক প্রবৃত্তি মানুষের আছে সেটা লাগাম ছাড়া হতে দিবেন না। নয়তো এক সময় আবিষ্কার করবেন একা থাকার যে স্বাভাবিক ক্ষমতা আছে সেটা হারিয়ে ফেলছেন। নির্জনতা আপনার কাছে নিদারুণ অসহ্য লাগবে।







৭। ফেসবুকে মিথ্যা বা অসত্য বা বানোয়াট বা অর্ধসত্য বা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে কথা বলার চর্চাটা বেশি হয়। নিজেকে জাহির করার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। এসব হয়তো আপনাকে অন্যের কাছে তথাকথিত জনপ্রিয় করছে, কিন্তু আসলে আপনি নিজের কাছে নিজেই ছোট হচ্ছেন। নিজের প্রতি সৎ থাকুন। আত্মসম্মান বজায় রাখুন।



৮। এমন কোন ছবিতে কাউকে ট্যাগ করবেন না, যে ছবিটি তার নয়। অযথা লোকজনকে ট্যাগ করা বন্ধ করুন।



৯। ফেসবুকে নিজেকে ওভার শেয়ার করবেন না। আপনার ঘনঘন স্ট্যাটাস আপডেটিং, ফটো শেয়ারিং, বিভিন্ন পোস্ট শেয়ারিংয়ের ফলে বন্ধু তালিকার

বন্ধুদের নিউজ ফিড যদি জ্যাম হয়ে যায় তবে আপনি তাদের কাছে একজন বিরক্তিকর ফেসবুক ইউজার হিসেবে চিহ্নিত হবেন। সো সেইভ ইউর ইমেজ।







১০। কারও স্ট্যাটাস কপি পেস্ট করবেন না। দয়া করে শেয়ার বাটনটি চাপুন।



১১। কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত বিষয়ে কথাবার্তা ওয়ালে না বলে ম্যাসেজে বলুন।



১২। ফেসবুকের জনপ্রিয়তা অনুসারে মানুষ বিচার করবেন না। অনেক বিখ্যাত মানুষ আছেন যারা স্রেফ ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক ব্যবহার করছেন। বন্ধু/ফলোয়ার সংখ্যা, লাইক/কমেন্ট/শেয়ার এসব কারও কর্মজীবন বিচারের মানদণ্ড না। অনেক বিখ্যাত লেখক ও ব্লগারও আছেন যারা ফেসবুকে একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে থাকেন। পাবলিক রিলেশনের চেয়ে তারা হয়তো প্রাইভেট রিলেশনে অধিক গুরুত্ব দেন। ফেসবুকে আপনার অবস্থানটা হয়তো বড়, তাই বলে বাকিদেরকে ছোট ভাবার কোন কারণ নেই। অন্যদের প্রতি সম্মান বজায় রাখুন।







১৩। আপনি যত বড় আদমি হোন না কেন, কেউ আপনাকে ম্যাসেজ করলে দেরিতে হলেও সেটার রিপ্লাই দিন। এটা নূন্যতম ভদ্রতা জ্ঞানের পরিচয়।



১৪। ফেসবুকে আপনি কি 'লাইক' করছেন সেটা খুব খেয়াল করে করুন। আপনার এই 'লাইক' কিন্তু আপনার ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে। আপনি কোন চটি পেজে বা পর্ণো ছবির পেজে লাইক দিয়ে বসে আছেন, ভুলে যাবেন না সেটা অন্যদের নিউজ ফিডেও চলে আসছে, আপনার প্রোফাইল ঘাঁটলেও যা পাওয়া যাবে। নিজে বিব্রত হতে না চাইলে বা অন্যদেরকে বিব্রত করতে না চাইলে সাবধানে 'পছন্দ' করুন।



১৫। ফেসবুকে কি স্ট্যাটাস দিবেন সেটা নিয়ে যদি দীর্ঘক্ষণ বসে বসে চিন্তা করেন, নিজেকে একজন ফেসবুক অ্যাডিক্ট বলে চিনে নিন। আপনি চিন্তা করছেন এটা দিলে লোকজন পছন্দ করবে কিনা, লাইক কি আগের স্ট্যাটাসের চেয়ে বেশি হবে না কম, কমেন্ট কেমন আসতে পারে, শেয়ার কেমন আসবে এসব চিন্তা করে একটা স্ট্যাটাস আপডেট করার মানে দাঁড়ায় আপনি নিজেকে অন্যদের কাঠগড়ায় বিচারের মুখে ফেলছেন। ফলাফল যা হচ্ছে সেটাকে আপনি রায় হিসেবে নিচ্ছেন। অর্থাৎ আপনার নিজের গ্রহণযোগ্যতা বিচারে আপনার নিজের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। আপনি চরম ব্যক্তিত্ব সংকটে ভুগছেন। জাস্ট বি ইওরসেল্ফ। নিজেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রকাশ করাটাই আপনার আসল 'স্ট্যাটাস'। পারফেক্ট স্ট্যাটাস বলে কিছু নেই, যেমন নেই পারফেক্ট মানুষ।







১৬। আপনি অনলাইন সোশাল লাইফে যতো বেশি সক্রিয় হবেন অফলাইনের সামাজিক জীবনে ততো বেশি নিষ্ক্রয় হবেন। তার মানে আপনি যতোটা না মানুষ থাকছেন তার চেয়ে বেশি যন্ত্রে পরিণত হচ্ছেন। অফলাইনের চেয়ে অনলাইন হয়ে যাচ্ছে আপনার সবচেয়ে কমফোর্ট জোন। প্রকৃত সামাজিক জীবনে আপনি স্বস্তি বোধ করছেন না। অধঃপতন হচ্ছে আপনার বাস্তব জীবনের। তাই সপ্তাহে অন্তত টানা দুইদিন ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ রাখুন। বাস্তব জীবনটা পূর্ণমাত্রায় উপভোগ করুন। সাতদিনে দুদিন ফেসবুক ব্যবহার না করলে আপনার জীবনহানি হবে না। বরঞ্চ ফেসবুকের কারণে জীবন, সম্পর্ক ও মাথা গোল্লায় যাওয়ার রেকর্ড আছে।







এই লেখাটির উদ্দেশ্য আপনাকে ফেসবুক বিমুখ বা ফেসবুক বিদ্বেষী করে তোলা না। ফেসবুকের ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে সচেতন করে তোলা। অবশ্যই আপনি যোগাযোগ, আনন্দ লাভ, তথ্য জানার মাধ্যম ও নানাবিধ গঠনমূলক কাজের জন্য ফেসবুক সুবিধা ব্যবহার করবেন। কিন্তু ফেসবুক যেন কোনভাবে আপনার ক্ষতি করতে না পারে। ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার সম্পর্কে নিজেকে সচেতন হতে হবে অন্যদেরকেও সচেতন করতে হবে। এই লেখাটি একবার পড়লেই যে আপনি ফেসবুক অ্যাডিকশন থেকে মুক্ত থাকবেন বা মুক্ত হয়ে যাবেন তা কিন্তু না। লেখাটি আবার পড়ুন, কিছু দিন পরপর বারবার পড়ে মগজে গেঁথে নিন। কথাগুলোকে কাজে পরিণত করুন। আপনার ফেসবুক ব্যবহার আসক্তিমুক্ত সুস্থ ও আনন্দময় সুন্দর হোক! :)



_______

মানসিক অসুস্থতা থেকে বাঁচার উপায়

ব্লগে কি করা উচিত, কি করা উচিত না

সাইকোলজি বুঝতে সাইকোলজিকাল মুভি

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৬

মাহবু১৫৪ বলেছেন: হ ম ম। ফেবুতে আসক্ত আমিও। এর থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করছি।

ভাল লাগা

পোস্ট প্রিয়তে

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৬

সাইফ সামির বলেছেন: আপনি যেহেতু স্বীকার করেছেন, তার মানে ফেবু আসক্তি দূর করতে ৫০% এগিয়ে গেছেন। বাকি ৫০ ভাগ এখানের পরামর্শগুলো কাজে লাগালেই হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ! :)

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ফেবুর জন্য
পোস্ট দরকারি ও অনন্য
ভাললাগল
শুভস্ন্ধা

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৯

সাইফ সামির বলেছেন: কথাগুলোকে কাজে লাগান, ফেসবুক আসক্তিতে আক্রান্ত বন্ধুবান্ধবদেরকেও সহায়তা করুন। :)

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

অশান্ত কাব্য বলেছেন: অসাধারণ লিখসেন... ভাল লাগলো । :)

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

সাইফ সামির বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ! :)

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লেখা। ফেসবুকের পরিমিত ব্যবহার করি। ভালো আছি।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০০

সাইফ সামির বলেছেন: হ্যাঁ ভাই, ফেসবুকের ব্যবহার পরিমিত হতে হবে। ইদানিং সবাই ফেসবুকে ব্যস্ত... মহা ব্যস্ত! রিয়াল লাইফে কথা কওনেরও টাইম নাই! এইটা কেমন কথা! বাস্তব জীবন থেকে ফেসবুক জীবন বড় হয়ে গেল!

যদিও আমি এক জীবনে বিশ্বাসী, কিন্তু 'বাস্তব জীবন' আর 'ফেসবুক জীবন' আলাদা কইরা কইলাম এই কারণে যে, লোকজন এই দুই ক্ষেত্রে দুই রকম লাইফ লিড করতাছে। মিল খুঁজতে গেলে টাসকি খাইতে হয়!

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

অচিন.... বলেছেন: amio :(

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১০

সাইফ সামির বলেছেন: বুঝতে যেহেতু পেরেছেন, এক্ষুনি অ্যাডিকশন ছাড়ানোর জন্য পদক্ষেপ নিন!

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: আপাতত ভালোলাগাসহ প্রিয়তে...

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

সাইফ সামির বলেছেন: আমাদের ফেসবুক ব্যবহার আসক্তিমুক্ত সুস্থ ও আনন্দময় সুন্দর হোক!

অসংখ্য ধন্যবাদ!

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

ইমাম হাসান রনি বলেছেন: আমি অ্যাডিকটেড

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২২

সাইফ সামির বলেছেন:

এটা একটা সাহসী উচ্চারণ। এবার সব কিছুকে তুচ্ছ জ্ঞান করে ফেসবুককে বলুন: 'বাবা ফেসবুক, তোমাকে ছাড়াও আমার অস্তিত্ব আছে! তোমাকে ছাড়াও আমার বেশ চলে। তুমি আমাকে ব্যবহার করছো না, আমি তোমাকে ব্যবহার করছি।' :D

৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫২

মাক্স বলেছেন: ফেসবুক ম্যাসেজেডিক্টেড! খালি মেসেজ চালাচালি করি :(

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

সাইফ সামির বলেছেন: মেসেজ কামের হইলে সমস্যা নাই। অনেক সময় হালকা পাতলা গল্পগুজবও করা যায়। তয় অ্যাডিক্টেড হইয়া গেলেই সমস্যা। অ্যাডিকশন বইলা মালুম হইলেই মেসেজ চালাচালি সীমিত কইরা ফেলুন। বেস্ট অফ লাক! :)

৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৮

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
ফেসবুক আমি চালাই, ফেসবুক আমাকে চালায় না।
পোস্টে প্লাস :)

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

সাইফ সামির বলেছেন: ডেফিনেটলি। এটাই হওয়া উচিত! ফেসবুক যেন আপনারে খাইতে না পারে! ড্রাইভিং সিটে সব সময় আপনিই থাকুন। ইচ্ছা হইলে চালাবেন, ইচ্ছা না হইলে থুইয়া রাখবেন! :D

আন্তরিক ধন্যবাদ! :)

১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৭

বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। +++++++ নিন।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সাইফ সামির বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ! + কৃতজ্ঞ চিত্তে গ্রহণ করলাম! :)

১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: একটি আনন্দ সংবাদ বাংলাদেশ সহ সব শান্তি কামি মানুষের নিকট
**************************************************
আগামী ২৩ শে মার্চ , ইন্টারন্যাট ফেইজ বুক আরকাবাইজ বাংলাদেশ
ফেইজ বুক অনলাইন অফ্লাইন কমিশন একটি বৃহৎ সামাজিক আন্দোলনের
ঘোষণা দিচ্ছে ।
সহিংস মনোভাব , হত্তা , ভাংচুর , জ্বালাও পুড়াও মার্কা অসভ্য উশ্রিংখল হরতালের
বিরুদ্ধে , রাত ৯ গঠিকা থেকে ১০ টা পর্যন্ত প্রতীকী বিকল্প সুস্থ দ্বারার হরতাল করা হবে ।
সচেতন সামাজিক এ প্রতীকী হরতালে সবারই যোগদান এবং পরিবেশ সৃষ্টি করা দেশ ও
জাতীর শান্তি বার্তা ।
অবশ্যই এতে সকল সামাজিক , সাংস্কৃতিক , ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সহ সবারই
সার্বিক যোগদান এবং নিরাপত্তা বিধান একান্ত কাম্য ।

নহে দল নহে মত
নহে জাত , এক আওয়াজ
শান্তির ও একতায় এস এস সবাই
সাম্য ও ন্যায়ে গড়ি সমাজ

প্রজ্ঞাপনে
ফেবু অনলাইন ,অফ্লাইন কমিশন
বাংলাদেশ , ভায়া গোগল ।
সবার জানা চাই
দ্রুত ।
Like · ·

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সাইফ সামির বলেছেন: :)

১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২০

বল্টু মিয়া বলেছেন: +++++

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সাইফ সামির বলেছেন: ধইন্যা পাতা নিন! :)

১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: well said bro.+

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

সাইফ সামির বলেছেন: থ্যাঙ্কু ব্রো! :)

১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬

যান্ত্রিক দৃক বলেছেন: +++++, প্রিয়তে

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

সাইফ সামির বলেছেন: অতি ধন্যবাদ! :)

১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

সোহানী বলেছেন: সময়পোযগী পোস্ট... সব ফেইসবুক ইউজারদের আপনার লিখাটা পড়া উচিত। ধন্যবাদ...

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫১

সাইফ সামির বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সোহানী! :)

১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

ইনকগনিটো বলেছেন: হ্যা, ভাবতেসি, ফেসবুক ছাইড়া আবার লেখাপড়ার প্রতি এডিক্ট হৈয়া যামু। =p~ =p~ =p~

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

সাইফ সামির বলেছেন: এটাই সবচেয়ে উত্তম কাজ হবে! ফেসবুকের অতি ব্যবহার আমাদেরকে আসল বইপত্তর থেকে অনেক দূরে সরিয়ে নিয়ে গেছে! আবার হয়ে যান লেখাপড়ার প্রতি অ্যাডিক্ট! :)

১৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

পরাগাছা বলেছেন: +++++++++++++++ প্লাসের বন্যা...... B-) B-) B-)

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০২

সাইফ সামির বলেছেন: আপনার থেইকা তো একটাই পাইলাম ব্রো! :P ... হা হা.... ভালো থাকুন সবসময়! :)

১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

মঈনউদ্দিন বলেছেন: ভাল লাগলো +++++++++++++

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২১

সাইফ সামির বলেছেন: ধন্যবাদ মি. মঈনউদ্দিন! শেয়ার করতে পেরে আমারও ভাল লাগলো! :)

১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অফালাইনেই পড়েছি। কাজের জিনিস। প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

সাইফ সামির বলেছেন: আবার অনলাইনে এসে এই কষ্ট স্বীকারের জন্য বেহুদ শুকরিয়া! কাজে লাগলেই সবচেয়ে আনন্দিত হবো! :)

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

মিলটন বলেছেন: খুবই সুন্দর লিখেছেন। আসলে সব জিনিসেরই নিয়মমাফিক এবং পরিমিত ব্যবহার করা উচিত।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২২

সাইফ সামির বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মি. মিলটন! :)

সেটাই। শুধু ফেসবুক না, ব্লগ, ইন্টারনেট থেকে শুরু করে সবকিছুরই নিয়মমাফিক ও পরিমিত ব্যবহার করা উচিত। তবেই আসক্তি মুক্ত থাকা যাবে।

২১| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

বোকামন বলেছেন:






সম্মানিত লেখক,

মগজে গেঁথে নিলাম .... চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন ......
আমি এ বিষয়টি নিয়ে মনোবিজ্ঞানীদের সাথে আলাপ করেছিলাম বছর দু এক আগে .....
আপনার লেখার সাথে তাদের ব্যাখ্যার অনেক মিল খুজে পাচ্ছি .....
আমি ভাই মনে হয় সবচেয়ে কম সময় ফেসবুক ব্যবহার করি। অনেকেই এজন্য আমাকে ব্যাকডেটেড বলে থাকে ! :(

যাই হোক আপনার লেখা পড়ে সবাই আরো বেশী সচেতন হোক সেই কামনায়

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা .....

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৫

সাইফ সামির বলেছেন:

প্রিয় বোকামন,

দারুণ এই মন্তব্যটির জন্য অ-নে-ক ধন্যবাদ!

আপনার আলাপ করা মনোবিজ্ঞানীদের সাথে আমার কথার মিল খুঁজে পেয়েছেন জেনে আনন্দিত হলাম। যদিও কথাগুলো কারও কারও কাছে অপ্রিয় ঠেকতে পারে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ভয়ঙ্কর সত্য কথা। ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার বা FAD এখনও ক্লিনিকালি পরিচিত না হলেও ইফেক্টগুলো কিন্তু আমরা সবাই কমবেশি টের পাচ্ছি।

আপনি ফেসবুক কম ব্যবহার করছেন, এটা তো ব্যাকডেটেড ব্যাপার না, বরং আপনি এ বিষয়ে 'এডুকেটেড' দেখেই তেমনটা করছেন। সো, কে কি বলছে থোড়াই কেয়ার করেন।

যতো বেশি সংখ্যক লোকজনকে পারি সচেতন ও সহায়তা করার চেষ্টা করবো। সঙ্গে থাকুন। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।

২২| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

ডি মুন বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম :) :) :)

প্রয়োজনীয় লেখা, অবশ্যপাঠ্য :)

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৬

সাইফ সামির বলেছেন: হাজারটা ধন্যবাদ! :)

২৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন: এককালে খুব ব্যাবহার করতাম......




কিন্তু অভ্যাস চেঞ্জ করে নিয়েছি... :)

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২০

সাইফ সামির বলেছেন: অতি উত্তম কাজ করছেন। একেবারে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত!

সাধুবাদ! :)

২৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

অপরিচিত অতিথি বলেছেন: vai ami purai addicted...dekhi kaj hoy ki na post

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৪

সাইফ সামির বলেছেন: আশা করি হবে! :)

২৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

গেস্টাপো বলেছেন: আম্বিও আসক্ত :(
কয়েকটা ইন্ডিয়া বিরধি পেজ চালাই :(( :((

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

সাইফ সামির বলেছেন: পেজ চালানো বহুত কষ্ট! :(

তবে পেজ চালাতে চালাতে বড় কষ্টের ফাঁদে পড়া থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করাটা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। তাই নয় কি? :)

২৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন:
শুধু ফেসবুক না। আমি নেট এডিক্টেড, ফেসবুক, ব্লগ, ইউটিউব তো আছেই! কাজের খাতিরে মিনিটে মিনিটে গুগল করতে হয়, মেইল দেখতে হয়, ভার্সিটি ডেটাবেজ ঘণ্টায় ঘণ্টায় চেক করতে হয় !! কেমনে কি করি যে!


ফেসবুক-ব্লগ থেকে চাইলেও সরে আসা যায়না। ফেসবুকও পড়াশুনার জন্যে কাজে লাগছে। ক্লাসমেট, গ্রুপ ডিসকাশন গুলোও অনেক দরকারি। এডিক্টেডই মনে করছি, কিন্তু বেরিয়ে আসা কঠিন। যা হোক, কমানোর চেষ্টার উপরে আছি। দেখি! :(

২২ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

সাইফ সামির বলেছেন:

ফেসবুক বলেন আর ব্লগ বলেন- মূল অ্যাডিকশন ইন্টারনেটে। আপনি যদি কাজ/পড়াশোনার প্রয়োজনে তথা প্রডাক্টিভ কাজে নেট ব্যবহার করেন সেটা গ্রহণযোগ্য। তবে মাইন্ডসেট এমন করে নিতে হবে- কোন কারণে যদি কখনও নেট ব্যবহার করতে না পারেন তা যেন মানসিক চাপ সৃষ্টি না করে।

২৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

ইলুসন বলেছেন: শুধু ফেসবুক না। ইন্টারনেটের দরকারি এবং পরিমিত ব্যাবহার জরুরী।

২২ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

সাইফ সামির বলেছেন:

ঠিক, প্রয়োজনীয় ও পরিমিত ব্যবহারই করতে হবে।

২৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

অনিক্স বলেছেন: Bachlam!!
ami febu addict na tahle :) mentioned ekta bad habit o nai amar.
net addict obosso. kintu tana 1mas net chara katiye dekhesi, kharap lagena temon :)

২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

সাইফ সামির বলেছেন: ভেরি গুড! জয় হোক! :)

২৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

অনিক্স বলেছেন: facebook is a teacher of mine.
ami sudhu jogajog rokkha kori. konokisu valo lagle share kori. kisu rich page like diye rekhesi ogulor post pori, kisu manush k follow kori, oder likha pori. eitow!! :)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

সাইফ সামির বলেছেন:

এমন পরিচ্ছন্ন ও পরিমিত ব্যবহারই তো চাই! :)

৩০| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: বড়ই সইত্য কথা :( :( :(

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

সাইফ সামির বলেছেন:

জি। তাই আমরা সইত্য দিয়া যাচাই করিয়া সঠিক পথে চলিব। :)

৩১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ডানামনি বলেছেন: নির্মম সত্য। কয়জনের মাথায় থাকবে সেটাই দেখার বিষয়।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

সাইফ সামির বলেছেন:

কিছুদিন পরপরই কথাগুলো মাথায় পুশইন করতে হবে।:)

৩২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: ভালা হইসে রে....

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

সাইফ সামির বলেছেন:

'ভালা হইসে' পর্যন্ত নিলাম, 'রে'-টা নিলাম না। :)

৩৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৯

রুদ্র মানব বলেছেন: ভাল লাগলো পড়ে । পোস্টে ভাল লাগা দিয়ে গেলাম ।


ফেসবুক একটা মারাত্বক নেশা , কেউ স্বীকার করুক বা না করুক ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

সাইফ সামির বলেছেন:

ধন্যবাদ রুদ্র মানব।

ফেসবুক নেশা থেকে অনেকের জন্য ব্যাধিতে রূপান্তরিত হয়েছে। বস্তুত নেশার সর্বোচ্চ স্তর হলো ব্যাধি।

৩৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮

অণুষ বলেছেন: উপকারী পোস্ট পিলাচ দিলাম++।

আর আমার ব্লগে ঘুরে আসার দাওয়াত রইল।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

সাইফ সামির বলেছেন:

ধন্যবাদ আপনাকে :)

৩৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১

শ।মসীর বলেছেন: একমত

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩

সাইফ সামির বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

৩৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

সুমন জেবা বলেছেন: "ড্রাইভিং সিটে সব সময় আপনিই থাকুন। ইচ্ছা হইলে চালাবেন, ইচ্ছা না হইলে থুইয়া রাখবেন" ..ভালো লাগলো +++

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০২

সাইফ সামির বলেছেন:

ইয়েস! ড্রাইভিং সিটে একমাত্র আপনিই থাকুন! অল দ্য বেস্ট!

ধন্যবাদ! :)

৩৭| ২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: +++++++++++++++++++++

৩৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

তৌফিক আনজাম বলেছেন: অসাধারন ।সরাসরি প্রিয়তে । সেই সাথে শেয়ার

৩৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

এফ এন এফ বলেছেন: বেশ ভালো।
সুন্দর একটা লেখা।

৪০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

ছিন্ন মূল বলেছেন: আমি একজন ফেসবুক এডিক্টেড । সামনে পরীক্ষা তাই গত ১ সপ্তাহ ধরে আইডি ডিএক্টিভেটেড ......... "ফেসবুক আমি চালাই , ফেসবুক আমাকে চালায় না "... (y)

৪১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১২

জেরিফ বলেছেন: ++++++++

প্রিয় তে

৪২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪১

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: পিসিতে ফেসবুক ইউজ করতেও এখন আর ভালো লাগে না, অবসর সময় ফেসবুকেই কাটিয়ে দেই। গ্রামীণফোন এর জিরো ডট ফেসবুক, ফেসবুকে আরও সহজলভ্য করেছে।

৪৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

অভিমানী স্বপ্ন বলেছেন: লেখাটা অনেক ভালো লেগেছে।
আমি ফেসবুক এডিক্ট না হলেও যখন বুঝতে পারি হওয়ার দাঁড়প্রান্তে পৌছে যাচ্ছি, তখন আইডি ডিএক্টিভেট করে দেই। গত এক সপ্তাহ এভাবেই আছি। ফেসবুক ছাড়া......ভালোই লাগছে ........... :)

৪৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

আসিফ_মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট! ট্রু ফেক্টসগুলোই লিখেছেন।
চিন্তার বিষয় চারিদিকে ফেবু এডিক্টের সংখ্যা বিপদজনক হারে বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষভাবে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থা সত্যি উদ্বেগজনক

৪৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২১

রিয়াসাত মোর্শেদ খান বলেছেন: শখের মনোবিদের অসাধারণ ব্যাখ্যা। একজন অসাধারণ মনোবিদকেই পেতে যাচ্ছি আশা করি!!

শেষমেশ অনেক ধন্যবাদ এরকম দরকারি(ইন ফ্যাক্ট উপকারী) পোস্টের জন্য।

৪৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১৫

মেহেরুন বলেছেন: একমত +++++++++

৪৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২০

শাহ আজিজ বলেছেন: পড়লাম । ভালো পয়েন্ট দিয়ে লিখেছেন কিন্তু এই চলতি ১৯/২০ এর প্রজন্ম কি শুনবে আপনার আহবান? না, তারা কে কত লাইক দিতে পারে সেই নেশায় বুদ হয়ে থাকে। একাকীত্ব এদেরকে কুরে কুরে খায় কারন ভারচুয়াল লাইফ আর রিয়ালিটির বিভাজনে ব্যার্থ হয়ে এক বাক্তিত্তহিন ম্লান তারুন্য এদের গ্রাস করে। ফেবুর বন্ধুদের সামনে কথা বলার সাহস হয়না কিন্তু ঘরে ফিরে কীবোর্ডে চে গুএভারার বিপ্লবী ঝড় তোলে। আমি কয়েকদফা শাহবাগে কয়েকটি ইভেন্ট কভার করতে গিয়ে এই জীবনঘাতি ভাইরাসের সন্ধান পেলাম । ক্রমশ সন্ধান চলে শান্তি অন্বেষণের। যে বালিকাকে প্রথম লাইক দিলাম সে এখন ৩০হাজার অনুসারি/বন্ধু মেলায় , আমি হারিয়ে গেছি ব্লকের অতল সমুদ্দুরে, ব্যাস সিগারেটে মুক্তি, আরেক ব্যার্থ ধরিয়ে দিল গাজা , আহ জীবন কি চমৎকার!!

আমরা সবাই কমবেশী আসক্ত ফেবুতে । তিনটি বছর ফেবু ধরিনি । আবার ফিরতে হল আমার আর্ট গ্যালারির অনুরোধে । এবার ফেবুকে সাজালাম ইনফরমেশন হাইওয়ে হিসাবে। শতাধিক পৃথিবীপ্রধান পত্রিকা , ম্যাগ,আরত সাইট, ব্যাক্তিত্ত কে লাইক ও ফলো দিয়ে আমি আপডেট থাকি গোটা পৃথিবীর খবর দিয়ে। দেশি পত্রিকা গুলো বাদ দিলাম শুধুই সানি লিওনের সংবাদের কারনে। মাঝে মধ্যেই দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় থাকি বিদেশিদের দোভাষী হিসাবে । কয়েক মাস ইচ্ছে করেই কোনভাবেই লগিনের সুযোগ রাখিনা। দেখি আমি আসক্ত কিনা। হ্যাঁ আমি ওই সময়টায় লিখি। কবিতা,গল্প ,প্রবন্ধ আর গ্রামে গেলে আমার মাথা খুলে যায় , কেন জানিনা।

উপরের লেখাটুকু এজন্য যে আসক্তিকে বর্জন করা সম্ভব। ব্যাক্তিত্ত গঠনে রিয়াল লাইফের স্বাদ নিতে হবে , কি বোর্ডে একাকী নয়, দলবদ্ধ হয়ে মাঠে বসে। ফেবুতে সময় দিন তবে অর্থবহ যেন হয় এমনভাবে । অমুক ভাইয়ের টাচ পেতে হবে কিন্তু কেন । লিখুন ব্লগে ছাপান এবং দেখুন অনেক কিছুই বদলে গেছে। অনলাইনকে লেখাপড়ার মাধ্যম বানিয়ে ফেলুন , ভালো রেজাল্ট করুন , ভালো জবে ঢুকুন এবং সর্বোপরি নিজেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করুন। অনেক সেলিব্রিটির ভাত নেই ঘরে , দেখবেন তিনি উধাও , কেরানি গোত্রের চাকরিতে ঝিমুচ্ছে। এই মাধ্যমকে ব্যাবহার করুন মিনিংফুল ম্যানার্সে । ফেবুর কারসাজি আছে ,তারা আপনাকে অসংখ্য বন্ধু রিকু পাঠাবে যেমন আমি তেমন কেউ নই তবু শত শত ফলোয়ার আর বন্ধু রিকু কারন যত হিট ফেবুর তত সেনট আয় ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮

সাইফ সামির বলেছেন:

চমৎকার! চমৎকার! চমৎকার!

আপনার অসাধারণ এই মন্তব্যের মূল বক্তব্যটি আমার কথার সাথে খাপে খাপে মিলে গেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

ফেবুকে ইনফরমেশন হাইওয়ে বানিয়ে ভ্রমণ করতে থাকুন বিশ্বনাগরিক হয়ে।
শুভ কামনা। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.