নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পজেটিভ কিছু ভাবনা সব সময় থেকেই যাই মনে । ভাবনা গুলোর যেন ডানা মেলা শেষ হয় না ।
পাখি দের ভিতর ঈগল পাখির জীবন যাত্রাটা একটু ভিন্ন অন্য পাখিদের তুলোনায়। প্রতিটা ঈগল পাখি গড়ে প্রায় ৭০ বছর করে বাঁচে। কিন্তু ঈগল পাখির বয়স যখন ৪০ এ আসে তখন জিবনটা একটু কষ্টের হয়ে দাঁড়ায়। ৪০ বছরে এসে অনেক ঈগল পাখি মারা যায় জীবন সগ্রামে হেরে।কিছু ঈগল থাকে খারাপ ঐ সময়টাকে কাটীয়ে উঠতে পারে।
৪০ বছরে যখন একটা ঈগল পাখি পোঁছাই তখন ঈগল পাখি ঠীক মত শিকার করতে পারে না। কারণঃ ঐ সময়টাতে ঈগলের ঠোঁটটা অনেক ভারি, মোটা আর ভোঁতা হয়ে যায়। পাখা গুলো ভারি ও পালক পুরোতন হয়ে যায়। পায়ের নখ গুলো অনেক বড় হয়ে বাঁকিয়ে যায়। কিছুটা গোল আকৃতি ধারণ করে।
যার যন্য ঠোঁট দিয়ে ঠীক মত শিকারকে আক্রমন করতে পারে না। নখ দিয়ে শিকারকে ধরতে পারে না। আর পাখা ভারির জন্য উড়তেও পারে না। যে কারণে ঐ অবস্থাই বেঁচে থাকাটা অনেক কষ্টের হয়ে যায়।
এই অবস্থাতে কিছু ঈগল মারা যায়।
কিছু ঈগল উচু পাহাড়ের চুঁড়াতে অবস্থান করে। নিজের ঠোঁটকে শক্ত পাথরে সাথে বাড়ি মেরে মেরে ঠোঁটটাকে ভেঙে ফেলে।
অপেক্ষা করে নতুন ঠোঁট কবে আবার গজাবে। একটা নতুন ঠোঁট আবার নতুন করে গজাতে ৩ মাস সময় নেয় প্রায়। এর ভিতরে ঈগল পাখিটি কনো খাবার গ্রহন করে না। ইভেন পানি র্পযন্ত খায় না।
অপেক্ষার পর যখন নতুন ঠোঁটের র্পুনাবৃত্তি হয় , নতুন ধারালো ঠোঁট দিয়ে পায়ের নখ গুলো কেটে ফেলে। পাখার পালক গুলো ছিড়ে ফেলে। অপেক্ষা করে আরো ১ মাস নতুন পাখা আর নখের জন্য।
আবার যখন নতুন পাখা , নখ ফিরে পায় তখন আবার ঈগল শিকারে বের হয়।
এই প্রক্রিয়াটা প্রায় ৪ মাস ধরে চলতে থাকে।যে ঈগলটী র্পুণ চক্র ধরে রাখতে পারে সেটা ৭০ বছর র্পযন্ত বাঁচে। প্রায় সব ঈগল কে এই পরির্বতন বা লাইফ প্লাটর্ফমটা মেনে নিতে হয়।
মোরালঃ মানুষের লাইফেও কিছু প্লাটর্ফম থাকে, যে প্লাটর্ফম গুলোতে নিজেকে চেঞ্জ হতে হয়। অনেকে ভেঙে পড়েন।কিছুটা হতাশায় ভুগে। ভাবতে থাকে কি করবো কোনটা করলে আমার ভালো হবে।
যে অবস্থাতেই থাকুন না কেনো, সময়ের পরির্বতনতো আপনাকে মেনে নিতেই হবে।
নিজেকে কিছুটা ঐ অসহায় ঈগলের সাথে একটু তুলোনা করুন।সামান্য একটা পাখি যদি সব জড়তা প্রতিকুল,অনুকুল কাটিয়ে যদি পুরতনকে ভেঙে নতুনের সন্ধান পায়, আমরা মানুষ জাতি কেনো পারবোনা ?
অন্তত এতটুকু ভাবতে থাকেন, আপনি যে অবস্থাতে আছে হয়তবা অন্য জন এর চেয়ে আরো খারাপ পরিস্থিতিতে আছে।নিজের পুরোতন খলোসটা কে ভেঙে নতুন আমার আমিকে বের করে নিয়ে আসুন। ধরে নিন এটাই আপনার সেই প্লাটর্ফম যেটার আমুল পরির্বতন আপনাকে সাফল্যের দিকে ধাবিত করবে।
মানুষের মস্তিষ্ক অনেকটা ক্রাচ র্কাডের মত, যত ঘষবেন ( র্চচা করবেন ) তত আপনার লাকি কুপন- এটা আমি পার্সোনালি মনে করি। আমরা অলসতার বসে সব হাল ছেড়ে দেই, কিন্তু আগে কখনোই ভাবি না র্ব্যথতার পর কি কষ্টটা পেতে হয় নিজেকে। আর তখনি আমরা হা হা কার করি যখন র্ব্যাথ হই, বলতে থাকি আল্লাহ আমাকে দেই নি। কেনো বারেবারেই আমার সাথে এমন হয়। তবুও বলিনা, আমরা না এটা আমারী কৃত র্কমের ফল ।
সবশেষেঃ নিজেকে আগে নিজেই চিনুন। দোঁড়াতে থাকুন যতক্ষন রেচ না শেষ হয়। হারলেও পরে তো বলতে পারবেন না আমি চেষ্টা করেছিলাম। আর লক্ষ্য এক থাকলে জিত আপনারি হবে। টিভি চ্যনেলে তো দেখেছেন অনেকেই মনে হয়, চিতা জাষ্ট একটা শিকারের পিছু নেই। কখনো ফোকাসটা পাশের শিকারের দিকে দেই না। তেমনি আপনিও ফোকাস করুন আপনি আসলে যেটা চান।এজন্যেই বললাম য, নিজেকে চিনুন কারণঃ আপনার লক্ষ্যটা স্থির করুন, যে কোন একটা কাজে ধ্যান দিন। তারপর নিজেকে পরির্বত্ন করুন সময়ের প্লাটর্ফমে।
ধন্যবাদ !! সবাইকে অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো। আর আজ র্পাসোনালি আমি নিজেই নিজের বড় একটা সাকসেস পেয়েছি। অনেক খুশি আজ আমি তাই আবেগে পোষ্টটা লিখে ফেলছি
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২০
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ শুভ কামনা রইলো ।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: ভাল লাগল।
বানানগুলি একটু কষ্ট করে ঠিক করে দিলে লেখাটা পড়তে সবার জন্য সুবিধা হবে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২২
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: খুব ভালো বাংলা লিখতে পারিনা ভাইয়া তাই প্রব্লেমটা হয়েছে। ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ঈগলের এই জীবনচক্র জানা ছিল না, জেনে ভাল লাগল। এবং এ থেকে অব্শ্যই মানুষের শেখার আছে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
মহাকাল333 বলেছেন: সুপ্ত আহমেদ,চমৎকার, লেখাটি পড়ে ভাল লাগলো প্রিয় তালিকায়তো অবশ্যই রাখলাম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া উৎসাহ দেওয়ার জন্য ।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯
বটের ফল বলেছেন: লেখাটা অনেক সুন্দর হয়েছে। অনুপ্রেরনা মূলক লেখা। ভালো লেগেছে অনেক।
কিছু কিছু বানান যেমন -
স্টরি- ষ্টোরি, তুলোনাই- তুলোনায়, জিবনটা-জীবনটা, সগ্রামে-সংগ্রামে, কাটীয়ে-কাটিয়ে, ঠীক-ঠিক, র্পাসনালি-পার্সোনালি, আমারী-আমারি ইত্যাদি কিছু কিছু বানান ঠিক, আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে দাঁড়ি, কমা ঠিক করে দিলে এটি অসাধারন এক লেখায় পরিনত হবে।
পোষ্টে প্লাস । ++++++++++++++++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। বানান ঠিক করে নিবো ;
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
তৃণ বলেছেন: ভাল লাগলো পোস্ট!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
েনাঙর বলেছেন: প্রিয় তালিকায়তো অবশ্যই রাখলাম। অনেক সুন্দর অনেক। আপনার এই সুন্দর লিখাটির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ