নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পজেটিভ কিছু ভাবনা সব সময় থেকেই যাই মনে । ভাবনা গুলোর যেন ডানা মেলা শেষ হয় না ।
আমাদের দেশে রেডিমেট ফানুস পাওয়া যায় কিন্তু সেগুলো আমাদের নাগালের বাইরে কিছুটা। তাই চাইলেও সহজে ফানুস ওড়ানো সাধ্যের ভিতরে পড়ে না।
অনেকে নিজের মনের ইচ্ছা লিখে উড়িয়ে দেন ফানুসে । কোন উৎসবকে আলাদা পর্যায়ে নিয়ে যেতে ফানুসের বিকল্প নেই। তাছাড়া ফটোগ্রাফির একটা চমৎকার সাবজেক্ট হলো ফানুস।
এবছরের প্রথম দিনটা ফানুস উড়িয়ে শুরু করেছিলাম। তাই ভাবছিলাম ফানুস তৈরির টেকনিকটা সামুতে দিবো অনেকের কাজে লাগতে পারে। আমার মতো কেঊ যদি আবার ফানুস প্রেমি হয়
তো চলুন দেখেনি কিভাবে তৈরি করবো ফানুস।
মোঠামুটি মাঝারি আকারের একটি ফানুস তৈরি করতে আমাদের লাগবে মাত্র ১২ টাকা। আর বড় ফানুস তৈরি করতে কয়েকটি কাগজ বেশি লাগতে পারে। কিন্তু একটি ফানুস তৈরি করতে ২০ টাকার বেশি খরচ হবেনা বললেই চলে। জায়গা ভেদে জিনিসপত্রের দাম কিছুটা কম বা বেশি হতে পারে।
তৈরির প্রয়োজনীয় সামগ্রিঃ
* - টিস্যু বা খুব পাতলা পেপার ঃ ফানুস তৈরির জন্য আপনার প্রথমেই প্রয়োজন হবে খুব পাতলা কাগজ। আপনি বড় কোন কাগজের দোকানে গিয়ে ঘুড়ির কাগজের কথা বললেই পেয়ে যাবেন। একটি ফানুস বানাতে সাধারনত কমপক্ষে চারটি কাগজ প্রয়োজন হয়।
* - আঠা
* - পেইন্ট ব্রাশ
* - পাতলা তার
* - বাঁশের পাতলা কঞ্চি
* - কেঁচি
* - ছুরি
* - প্লাস বা তার কাটার যন্ত্র
কার্যপ্রণালীঃ
মাপঃ
উপরের চিত্রে ফানুসের প্রকৃত আকার দেখানো হলো। আমাদের দেশে খুচরা বাজারে সাধারণত এতো বড় মাপের কাগজ পাওয়া যায় না। আপনি প্রয়োজনে আপনার কাগজ জোড়া দিয়েও এই আকারের ফানুস তৈরি করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কাগজগুলোর আকার দৈর্ঘ্যে কমপক্ষে ৪০ ইঞ্চি আর প্রস্থে ২২ ইঞ্চি হওয়া প্রয়োজন।
অথবা,
আমাদের দেশে সাধারনত দিস্তা হিসেবে যেগুলো কাগজ পাওয়া যায় সেগুলোর আকার হয় সাধারণত দৈর্ঘ্যে ৩০ ইঞ্চি আর প্রস্থে ১৮ ইঞ্চি। এগুলো দিয়েও তৈরি করতে পারবেন।
১/ কাগজ কাটার নিয়মঃ
- প্রথমে চারটি বড় টিস্যু পেপার একটি আরেকটির উপর একসাথে রাখুন
- এরপর এটি লাম্বালম্বি দুই ভাজ করুন
- এরপর এটি কেঁচি দিয়ে ঘণ্টার মত করে চিত্র অনুযায়ি কাটুন
একটু বিস্তারিতই বুঝিয়ে দেই
এভাবে সব গুলো কাগজ মাঝ বরাবর ভাজ করুন।
-
ছোট আকারের কাগজ হলে কাগজগুলো দৈর্ঘ্য ৩০ ইঞ্চি, মাঝখানে (১৮/২)= ৯ ইঞ্চি এবং শেষে (১২/২)= ৬ ইঞ্চি আকারে কেটে নিন।
বড় আকারের কাগজে করতে হলে ভাজ করা কাগজগুলো দৈর্ঘ্য ৪০ ইঞ্চি, মাঝখানে (২২/২)= ১১ ইঞ্চি এবং শেষে (১২/২)= ৬ ইঞ্চি আকারে কেটে নিন।
কাগজ গুলো কাটার পর দেখতে এমনি হবে
- আপনার কাছে চারটি বড় আকারের ঘণ্টা আকৃতির কাগজ থাকবে ।
বডি তৈরিঃ
এবার একটি কাগজ আলাদা করে নিয়ে চিত্রের মত কাগজটির এক পাশে আঠা লাগান।
কাগজটি ভালোভাবে বসিয়ে উপরের কাগজটির আর এক পাশ উল্টিয়ে নিন। এবং র্পুরের ন্যায় আবার আঠা লাগান ।
**** যেহুত ৩ টি কাগজ লাগানো হয়ে গেছে। তাই চিত্রের মত শেষে লাগানো কাগজটির আর প্রথমে লাগানো কাগজটির উভয়টির কিনারে আঠা লাগিয়ে নিন এভাবে--
শেষ ধাপে আগের মত করেই ৪ নং কাগজে শেষ কিনার আর ১ নং কাগজের প্রথম কিনার জুড়ে দিন। আঠা শুকাতে দিন। আঠা শুকিয়ে গেলে খুলে দেখুন ফানুসের প্রায় তৈরি।
বডির ফ্রেম তৈরিঃ
- এরপর বাঁশের পাতলা কঞ্চি নিয়ে সেটা কাগজের যে পাশে খোলা আছে সে পাশের মাপমত করে একটি গোলাকার চাকতি তৈরি করুন।আপনি ইচ্ছা করলে জি আই তাঁর দিয়েও ফ্রেমটি তৈরি করতে পারেন।
এখন জি আই তার নিয়ে চার ফুট আকারে একটুকরা তার কেটে নিন। তারপর তারটি পেচিয়ে গোল করুন। তারের মাথা দুটি একসাথে আটকে দিন। ছোট আকারের আরো দুটি তার কেটে নিন। সেগুলো চিত্রের মত গোল তারটির সাথে আটকে দিন। চিত্রের ন্যায় একটি ফ্রেম আপনি নিজেই এখন তৈরি করে ফেলেছেন
এখন পালা ফানুসের বডির সাথে ফ্রেমের জোড়া দেওয়া
আঠার আস্তরনটা খুব বেশি ভারি করে ফেলবেন না। ফানুসের বডির সাথে ফ্রেমটি ভালো ভাবে জোড়া দিন। খেয়াল রাখবেন, সব সাইডে ভালো ভাবে আঠা লাগে এবং কোন সাইডে যেন লিক না থাকে ফ্রেমের গোঁড়ায় ।
ফানুস ওড়ানোর জন্য প্রয়োজন ফানুসের জ্বালানিঃ
কেউ কেউ ছোট ভালো মোমবাতিও ব্যাবহার করতে পারেন।
সবচেয়ে ভালো হয় নিজে জ্বালানি তৈরি করে নিলে।বাজারে খোলা মোম পেতে পারেন র্হাডওয়্যারের দোকানে।র্ফামেসির দোকার থেকে ব্যান্ডেজ সংগ্রহ করুন।
কিছু মোম (পরিমাণ মত) একটা পাত্রে গরম করুন। মোম গোলে গেলে ৬-৭ ইন্সি ব্যান্ডেজ কেটে নিয়ে গোলিত মোমের ভিতরে ছেড়ে দিন। ভালো ভাবে মোম ব্যান্ডেজে মাখিয়ে নিন। তারপর ব্যান্ডেজটি শুখাতে দিন।
শুখালেই তৈরি হয়ে গেলো আপনার কাংখিত জ্বালানি।
এবার ফানুস উড়াবার পালা।
তৈরি করা ফানুসের মধ্যে যেখানে জি আই তার দুটি পরস্পরকে ক্রস করেছে সেখানে জ্বালানির তারটির সাহায্যে জ্বালানিটি বেধে দিন।
সবইতো শেষ বসে আছেন কেনো ? আগুন ধরিয়ে দিন
এবার জ্বালানিতে আগুন ধরিয়ে দিন। কিছুক্ষণ আগুন জ্বললেই ফানুসটি ফুলে উঠবে। তারপর আস্তে আস্তে উপরের দিকে টান বাড়বে। কিছুক্ষন ধরে থাকুন। টান বেড়ে গেলে আস্তে করে ছেড়ে দিন। ফানুস আস্তে আস্তে উপরে উঠে যাবে।
কিছু সর্তকতাঃ
১ ভালো করে খেয়াল করুন কাগজের কোথাও যেন ছেঁড়া না থাকে বা আঠা কোথাও যেন খোলা না থেকে গরম বাতাস না বের হয়ে যায়। কারন গরম বাতাসই ফানুসকে উপরে টেনে নিয়ে যায়।
২ ফানুস ছাড়ার সময় যাতে এক দিকে কাত না হয়ে যায়। এতে ফানুস এক দিকে হেলে আগুন ধরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর বুঝতেই পারছেন আগুন একবার লাগলে কি অবস্থাটা না হবে। সো সাবধান কাঁথায় যেনো আগুন না লাগে
৩ যখন বাতাস থাকে বা জোরে বাতাস বয় তখন ফানুস উড়াবেন না কারোণ বাতাসে হেলে গিয়ে আগুন লাগতে পারে।
তৈরি করুন উড়ান ফানুস আর উপভোগ করুন ফানুসের আলোকিত আকাশ
ধন্যবাদ সবাইকে, শুভ কামোনা রইলো
আমার ব্লগ থেকে ঘূরে আসতে পারেন - মাইন্ড লোকাষ্ট ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৫
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫
কাহাফ বলেছেন: ধন্যবাদ.......
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০০
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন পোষ্ট! খুব ভালো লাগল।
আশা করি বানাতে পারব এমন কিছু ফানুশ!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০১
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৪
চিরতার রস বলেছেন: ব্যতিক্রমধর্মী ও উপকারী পোস্ট। এপ্লাই করতে হবে আগামী কোন উপলক্ষ্যে
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন আপনিও ব্যতিক্রম ভাবে
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
আবু শাকিল বলেছেন: ভাল পোষ্ট ।
নিজেই একটা বানিয়ে উড়াতে হবে।
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
যোগী বলেছেন:
দারুন পোষ্ট, ফানুস উড়াইতে মন চায়।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ যোগি ভাই
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪১
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দারুণ পোস্ট++++
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
সুফিয়া বলেছেন: বেশ মজার এবং উপকারী পোস্ট। ভালো লাগল।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
তূর্য হাসান বলেছেন: তৈরির চেষ্টা করবো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
বটের ফল বলেছেন: এতদিন শুধু দেখেই এসেছি, আর বলেছি - আহা !!!!!!!! এইবার পাইছি, দেখি আমারে ঠেকায় ক্যাডা
পোষ্টে ++++++++++++++++++ । একই সাথে শোকেসে বন্দি করা হলো।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: এখন আর আহ !!!!!!!!! করতে হবে না। এখন আপনার টা দেখেই অন্য জন আহ করবে । শুভ কামনা রইলো ভাই ।
১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: খুব শিগ্রই ট্রাই করছি।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ...............
১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
পলাশ চিত্রী বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
সোহানী বলেছেন: এক্সিলেন্ট........ ৩১ নাইটে ফানুস উড়ানো পোগ্রামে যেয়ে দারুন উপভোগ করেছি......... এখন আপনার কাছ থেকে শিখে বাচ্চাদের নিজেই চমক দেখাবো.................. অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: +++
১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অবশ্যই চেষ্টা মারুম। এতো সুন্দর জিনিস এতো সহজে বানানো যায়, অথচ জীবনে একখানও বানাইতে পারি নাই। এইবার পারুম মনে হয়। ধন্যবাদ সুপ্ত শেয়ার করার জন্য।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ।
১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২১
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার।
১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: শিখতে গিয়ে লাইক এবং প্রিয়তেও নিয়ে গেলুম !!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫০
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে !!
১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
খেপাটে বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে
১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ++++++++
২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৮
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে।
২১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০১
এইচ তালুকদার বলেছেন: বেসম্ভব সুন্দর হইছে
২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
একলা ফড়িং বলেছেন: বাহ! দারুণ একটা জিনিস!!! অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম! সময়ে করে পরে দেখব।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৪
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: হিহিহিহিহিহি আমি জানি তো আআপনি আসবেন আর প্রিয়তেও নিয়ে জাবেন ধন্যবাদ ভালো থাকবেন
২৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
এস.কে নূরমোহাম্মদ বলেছেন: দারুন!! অতিসত্ত্বর উড়ানো হবে ফানুস
২৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৫
সৈকত মিত্র বড়ুয়া বলেছেন: আমরা বৌদ্ধধর্মালম্বীরা প্রতি বছর প্রবারণা পূর্ণিমার দিন সহ কঠিন চীবর দানে মহাসমারোহে ফানুস উড়াই। খুবই আনন্দ আয়োজন করি এই ফানুস নিয়ে। বিশেষ করে বৌদ্ধ সমাজের তরুণদের মধ্যে হিড়িক পড়ে যায় কে কতটা বানাতে পারবে?আমরা কেন ফানুস উড়াই এই বিষয়ে বিস্তারিত একটা লিখা পাবেন। তবে ধন্যবাদ সুন্দর করে ফানুস তৈরী করার নিয়ম শেয়ার করার জন্য
২৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
নীল ভোমরা বলেছেন: জানলুম!
২৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
জহিরুল লাইভ বলেছেন: শুনেছি ও দেখেছি মানুষ আনন্দে অন্যকে কামড়ে দেয়, আমি যদি আপনাকে পেতাম তবে গ্রামের গুলতি দিয়ে আপনাকে গুলি করে দিতাম, এত ভাল ভাল পোস্ট কিভাবে দেন।
২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
আমি উম্মাদ বলেছেন: কাজের জিনিস। কখন উড়ায় নি, এবার নিজের হাতে বানায় উড়াব। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার...এইটাইতো খুঁজছিলাম....
২৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: Dhonnobad....apnakew
৩০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: Hahhaha..... Thankyou xx
৩১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
নাহিদনোমান বলেছেন: এক কথায় ‘অসাধারন’ । প্রিয়তে রেখে দিলাম।
তবে একটি প্রশ্নঃ ফানুসের শেষ পরিনতি কি? যেহেতু আগুন জ্বালিয়ে উড়ানো হয়, তাই এটি কিভাবে নিচে নামানো হবে নাকি জ্বালানী শেষে পরিত্যক্ত অবস্থায় এটি নিচে নেমে আসবে?
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৬
তাশমিন নূর বলেছেন: ভালো একটা জিনিস শেয়ার করেছেন। কাজে লাগবে।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।