নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পজেটিভ কিছু ভাবনা সব সময় থেকেই যাই মনে । ভাবনা গুলোর যেন ডানা মেলা শেষ হয় না ।
গুঁড় চিনেন না এমন মানুষ খুব কম আছে। শীতকালিন পিঠা তৈরির মুল উপকরন হলো গুঁড়। তাই সবার কাছে এই উপকনটা অনেক প্রিয়।
শিতের সময় খেজুরের গাছ থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় খেজুরের রস সগ্রহ করে , সেই রস পাতিলে জ্বালিয়ে জ্বালিয়ে গুঁড় তৈরি করা হয়। বলা চলে চিনি এর চেয়ে গুঁড় হাজার গুন টেষ্টি। তাই চিনিএর চেয়ে গুঁড়ের দামটাও অনেক বেশি।
কিন্তু র্বতমান বাংলাদেশের কিছু মানুষ আছে যারা অতি লোভি। হ্যাঁ এই লোভি শ্রেণির মানুষ গুলোর জন্য গুঁড়ে এখন চিনির ভেজাল। বুঝলেন না ?
গুঁড়ের দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা আমার এখানে।
আর চিনি কেজি প্রতি ৩৮ টাকা।
গুঁড়ে বিচ মারলে গুড়ের দাম ভালো পাওয়া যায় এবং গুড়ও অনেক উন্নত হয়। কিন্তু বিচ মারতে হলে মানে দানা বসাতে হলে শ্রম দিতে হয় ভালোই। কিছু গাছি ( যারা গুড় উৎপাদন করেন) বেশি মুনাফার জন্য গুঁড়ে চিনি দিয়ে ভেজাল দেই। এতে শ্রমও কিছুটা কম হয়, গুঁড়ে দানাও জমে ভালো। আবার ১ কেজি চিনি মেশালে ১ কেজি চিনি বেড়ে ১ কেজি ১০০ গ্রাম গুড়ে রুপান্তর হয়। যে চিনি ৩৮ টাকা বাজার মুল্য সেই চিনি কেজি প্রতি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যেখানে ২ কেজি গুঁড় হয় প্রতিদিন সেখানে প্রতিদিন ৬ কেজি গুঁড় হয়।
এখন বুঝুন কত লাভ জনক ব্যবসা। আসলে এই ভেজাল চক্রটা বন্ধ করা যাবে না কারোন প্রসাশন প্রতিদিন ভালো টাকা আয় করে একটা গুঁড়ের বাজারে।
তাই নিজেদের সাবধনতা নিজেদের নিতে হবে !!!
আমার কিছু সাজেসনঃ
১- যে গুঁড় সাদা সেই গুঁড় কিনবেন না। আগে মানুষ ভাবতো সাদা গুঁড় এই জন্যেই যে গুঁড়ের বিচ ভালো তাই। কিন্তু এখন কার গুঁড়ে চিনি দেওয়া বলে গুঁড়ের দানা সাদা। যেটা গুড় দেখলেই বুঝবেন।
২ - কিছুটা লাল আর কালো এর মাঝামাঝি য রংটা দাঁড়ায় - বলতে পারেন লালচে কালারের গুঁড়টা হলো আসল গুড়। এতে ভেজাল নাই। গুড় হবে ঘন এবং অনেক আঠালো।
৩ - চিনি মেসানো গুঁড় চ্যাট-চ্যাটে অনেকটা। আর চিনি দেওয়া গুড় রোদে রাখলে গলে যায় খু তাড়াতাড়ি। সো কেনার সময় একটু পরিক্ষা করেও দেখতে পারেন।
# আমার সবচেয়ে ভালো সাজেষ্ট হবে - লালচে কালার দেখে নিবেন মুখ + গুঁড় দেখবেন এর ঘনত্ব কেমন ।
পরে খাঁটি গুড়ের আর নকল গুঁড়ের ছবি তুলে দিবো যদি পারি। কিছুটা বুঝতে পারবেন।
ধন্যবাদ- সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন !!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৩
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: অবশ্যই জানতে হবে এবং মানুষকে জানাতে হবে
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০২
নিলু বলেছেন: শুধু গুড় নয় , অনেক কিছুতেই ভেজাল , ভ্যাজালে ভ্যাজালে ছয়লাব , মুখ সামলাতে হবে , লিখতে থাকুন
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৭
মিউজিক রাসেল বলেছেন: শিখলাম, আপনাকে ধন্যাবাদ
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩০
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ! আপনাকেও ।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গুঁড়েও ভেজাল? বাকী রইলো কী?
আমাদের অধঃপতন সব জায়গায়ই ছেয়ে যাচ্ছে। আপনার জনসচেতনামুলক পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ সুপ্ত। ছবি যোগাড় করতে পারলে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: আর ভাই সে কথা আর কি বলবো !! মানুষ আগে মানুষকে গুঁড় মারতো এখন সেই গুঁড়েও ভেজাল
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: সচেতনতামুলক পোস্ট-এর জন্য ধন্যবাদ
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। বাচতে হলে জানতে হবে।