নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পারতেই হবে !

সুপ্ত আহমেদ

পজেটিভ কিছু ভাবনা সব সময় থেকেই যাই মনে । ভাবনা গুলোর যেন ডানা মেলা শেষ হয় না ।

সুপ্ত আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

খুচরা ১/২/৫ টাকার কয়েন এখন সাধারণ মানুষের গলার কাটা ! বাংলাদেশ সরকারের কাছে ছোট্ট আবেদন- দ্রুত একটি পদক্ষেপ নিন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৭

মন্ত্রি বাঁ রাজনৈতিক নেতাদের কিছু হালকা মস্তিষ্কের কথার্বাতায় সাধারণ জনগনের কিছু চরম র্দুভোগের ভিতরে ফেলে দেয়।
র্বতমান তেমন একটা সমস্যা হলো খুচরা ২ টাকার নোট ও ১/২/৫ টাকার কয়েন চালানো ।
১/২/৫ কয়েন টাকা কেউ নিতেই চায় না। এক কথা বাতিল টাকা এটা চলে না / কেউ নিতে চায় না ।

এটার এক মাত্র কারণ বাংলাদেশের অর্থ-মন্ত্রি আবুল মাল মুহিত। তিনি সম্প্রতি কিছুদিন আগে ঘোষণা দিয়েছিলেন ,
- " ১/২ টাকার কয়েন ও নোট টাকা উঠিয়ে দেওয়া হবে, এগুলোর প্রয়োজন এখন আর নেই। এগুলো ধ্বংস করতে ৪০০ কোটি টাকা লাগবে,

মনে আছে নিশ্চয় এই নিউজটার কথা ?

আর এরপর থেকে আজ পর্যন্ত একটাই সমস্যা কয়েন টাকা বাতিল টাকা। ( যদিও পরে এই ঘোষণা বাতিল করা হয় , যখন আবুল মাল মুহিত বুঝতে পারেন যে না এটা রঙ ডিসিশন।)

যাইহোক মুল সমস্যাটা হলো আমাদের সব ব্যাংক গুলাতে।
ব্যাংক গুলা কয়েন টাকা নেয় না ইভেন ১০ টাকার একটা বান্ডিল দিলেও কেচাল করে।
বিশ্বাস না হলে একদিন ব্যাংকে গিয়ে ট্রাই করতে পারেন।



এই ১/২/৫ টাকার কয়েন গুলো দিয়ে কিছু কেনা কাটা করতে গেলে জনসাধারণের পড়তে হয় বিপাকে।
আর কুচক্রিয় দালাল বাহিনি তো আছেই। এরা টাকা গুলো নিয়ে এক্ষণ কমিশনে ব্যাবসা করে।

ধরুন ১০০০ টাকা ২ টাকার নোট এক্ষণ বিক্রি হয় মাত্র ৮৮০ টাকা, যে দালাল গুলো এটা কিনে তাঁরা এটা চালায় ১০০০ টাকায়। এরা বিভিন্ন দোকানে বাঁ
ফ্যকটারিতে কন্টাক্ট করে টাকাটা চালানোর জন্য।
কোন ফ্যাক্টারির মালিকেরা শ্রমিকদের কে দিন-মুজুরি দেয় এই কয়েন টাকা গুলো দিয়ে। ফ্যাক্টারীর মালিক ও দালাল চক্রটা ঠিকি কাচা টাকার ব্যবসা করে রাতারাতি কামিয়ে নিচ্ছে।
কিন্তু বিপাকে পড়ছে ঐ সমস্ত সাধারণ জনগণ/ শ্রমিকেরা, এরা দিন-মুজুর হিসাবে পাই ২০০-২৫০ টাকা তাও আবার সেটা পুরোটা কয়েন টাকা অথবা ২ টাকার বান্ডিল।
এরা যখন হাটে-বাজারে এগুলো দিয়ে দৈনন্দিন ব্যবহারের পণ্য কিনতে যায় এরা তখন বুঝে কয়েন টাকা চলানোর জ্বালা টা।
নোট প্লিজ - যেহুতু ব্যাংক গুলো খুচরা টাকা জমা নিতে চায় না , আর এ কারণেই দালাল দের ব্যাবসা টা রমরমা।

একটা সুত্র মনে পড়ে গেলো বাস্তুসংথানের- ঘাস -----< কীটপতঙ্গ ----< ব্যাঙ -----< সাপ -----< চিল -----< আবার জৈবিক পধার্থ হিসাবে মাটিতে ফিরে যাওয়া মৃত্যুর পর ----< আবারো ঘাস চক্র আকারে।
তেমনি কয়েন টাকার হিসাব টাও এভাবেই- , সাধারণ জনগণ -----< ছোট দোকান-------< বড় দোকান -----< প্রোডাক্ট কম্পানি------< ব্যাংক -------< জনগণ ( চক্রাকারে)

সমাধান হতে পারে এভাবে-

ব্যাংক গুলোকে সরকার পক্ষ্য থেকে নির্দেষ দেওয়া- সব ধরণের কয়েন টাকা গ্রহন করা।
প্রশ্ন উঠতে পারে এগুলো ব্যাংক এতো জমা করে কি করবে?
আরে ভাই কেউ যখন এক লক্ষ্য টাকা লেনদেন করবে তখন ১০০০ টাকা কয়েন অথবা ২ টাকার নোট নিতে হবে এটা বাধতা করা।
যেহুতু ১/২/৫ টাকার কয়েন বাঁ নোট টাকা আমাদের দেশেরই সম্পদ সেহুতু আপনার নিতে আপত্তি কোথায়?

একমাত্র ব্যাংক গুলোই পারে এই খুচরা টাকা গুলো কে সচল করতে। সরকার দ্রুত পদক্ষেপ নিলে অন্তত্য জনসাধারণের র্দুভোগ কমতো।
জানি যদিও সরকার মাথা ব্যাথা নেই যে জনগনের কি হলো বাঁ না হলো।
তবুও.....................

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৬

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: হায় হায়, কয় কি? আমার মাটির ব্যাংকে ৩০০০ টাকার বেশি হবে ১ টাকা, ২টাকা আর ৫টাকার কয়েন। ৩ বছর ধরে এগুলো আমি, আমার বউ আর আমার মেয়ে--তিনজনে জমিয়েছি। আমার ভাগনে ভিক্টোরিয়া বাসস্টানে ৮টা এক টাকার কয়েন ১০ টাকায় বিক্রি করত। ২ টাকা ৫ টাকার টা অবশ্য সমান দামেই ছাড়তে হত। এখন কি হবে?

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

সুমন কর বলেছেন: ভালো প্রস্তাপ।
কিন্তু, কেউ এসব নিয়ে চিন্তা করবে না।

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২

থিওরি বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংক সকল ব্যাংকে এসব খুচরা টাকা নেওয়ার জন্য আদেশ দিয়েছে। এখন দেখার বিষয় সেটি মানা হচ্ছে কিনা?

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: জরুরী লেখা।ভাল লাগলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.