নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\'আমাদের চাওয়া আর পাওয়ার মাঝখানে একটা দেয়াল আছে, এর একদিকে থাকে চাওয়া,আর একদিকে পাওয়া। মুখ্য সমস্যা হল দেয়ালটা স্বচ্ছ কাঁচের\'

যাযাবর জোনাকি

‘আমাদের চাওয়া আর পাওয়ার মাঝখানে একটা দেয়াল আছে, এর একদিকে থাকে চাওয়া,আর একদিকে পাওয়া। মুখ্য সমস্যা হল দেয়ালটা স্বচ্ছ কাঁচের’

যাযাবর জোনাকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোট# লাল ইয়াবা, কালো র‍্যাব এবং নীল ফেসবুক।

০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আমার ফেসবুকের নিউজ ফীড এখন অনেকটা পাব্লিক টয়লেটের মত হয়ে গিয়েছে। এক কথায় বলতে গেলে “যত্রতত্র মলমূত্র” টাইপ। ব্যাক্তিগত স্বার্থে সবাইকে গনহারে বন্ধু বানিয়ে এই অবস্থা! তবে গর্ব করে বলতে পারি বাংলাদেশের নানান স্তরের নানান পেশার মানুষ এখন আমার বন্ধু। আমরা বন্ধুত্বের হাত সবার দিকে বাড়িয়ে দেয়া আছে। সবাই এসে হাত ধরছে। বহুবছর পেপার পত্রিকা পড়িনা। তাই দেশে কোথায় কি হচ্ছে আর সেই সম্পর্কে কার ব্যক্তিগত বা দলীয় মতামত কি এর স্বচ্ছ কোন ধারনা না পেলেও, অস্বচ্ছ একটা প্রতিবিম্ব ভেসে উঠতে দেখি এই ফেসবুকের নিউজ ফীডে। সবার সামান মত প্রকাশের স্বাধীনতা! কিছু পয়সার বিনিময়ে ফেসবুকে কানেক্ট হলেই হল(ইন্টারনেটও লাগেনা)। মানছি এটা আসল না, কিন্তু আসলেরই একটা প্রতিবিম্ব তো। যেমন বাংলাদেশ ক্রিকেট টীম আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে নাকি ৮ উইকেটে হেরেছে। এটা খবর, আসল খবর। এটা পেপার পত্রিকায় পাওয়া যাবে। কিন্তু ছেলেরা যে সেই ম্যাচ হারার পর ড্রেসিংরুমে একসাথে গলা মিলিয়ে “অপরাধী” গান গেয়েছে , এটা ফেসবুকের নিউজ ফীডে পাওয়া যাবে, আর কোথাও পাওয়া যাবেনা। আমার ফেসবুক নিউজ ফীডে যেমন ভিডিও পাওয়া যায়, ইন্ডিয়ার কোন এক গ্রামে সবাই ইসলাম গ্রহন করে, দলে দলে প্রতিমা ভাঙছে। আবার এই ছবিও দেখা যায়, মধ্যপ্রাচ্যের কোন এক দেশের মসজিদে নামাজ শেষে একদল মধ্যবয়সী লোক টুপি মাথায় দিয়ে বসে বসে মসজিদের টিভিতে বিকিনি সুন্দরীদের দেখছে। কিছু কিছু ভুঁইফোঁড় সাংবাদিক আছেন, যাঁরা নিজেরাই একটা পত্রিকার নাম দিয়ে পেজ খুলে সেখানে পরম নিষ্ঠার সাথে খবর প্রকাশ করে চলেছেন। মজা পাই, দেখতে ভালো লাগে।কিন্তু মাঝমাঝে ভয়ও লাগে।যখন দেখি আমার কোন এক অপরিচিত ফেসবুক বন্ধু ছবিসহ স্ট্যাটাস দেয়, “ড.অমুক বিন তমুকের”(নাম বললে চাকরি থাকবেনা) সাথে মিটিং শেষে একসাথে ইফতার করে ফিরলাম!

অনেকেই বলেন ঢাকা শহরে “পাঠাও” একটা বিপ্লব। আমিও তাই মনেকরি। একদিন হঠাৎ সকালবেলা দেখি ফেসবুকের নিউজ ফীড গরম! কি হয়েছে সেটা আমি কোন পক্ষ না নিয়ে আবছা ঘটনাটা বলার চেষ্টা করছি। একজন মহিলা ইংলিশ, বাংলা মিশিয়ে ইংরেজি হরফে “পাঠাও” ব্যবহারকারীদের গ্রুপে একটা হেল্প পোষ্ট দিয়েছেন। যেটার সামারি হল, তিনি তাঁর পরিবারসহ তাদের নিজেস্ব গাড়িতে কোথাও যাচ্ছিলেন। এমন সময় একটি বাইকার (পাঠাওয়ের রাইডার কিনা তা কেউ নিশ্চিত না) ওভার টেক করতে চাইলে, তাঁদের গাড়ির ড্রাইভার সেটা করতে দেয় না। যার কারনে বাইকার মৃত্যুর মুখে পতিত হয়েও তাঁর স্কিলের জোড়ে বেঁচে যায়(বাইকারের সমর্থকদের বক্তব্য)। পরে বাইকার গাড়ি থামিয়ে,তার হেলমেট দিয়ে গাড়ির জানালার কাঁচ ভাঙে এবং মহিলার সাথে তুইতুকারি করে। মহিলা বাইকারের ছবি, নাম্বার প্লেটের ছবি তুলে ফেসবুকে হেল্প পোষ্ট দেয়। এই ক্ষেত্রে দোষ যারই হোক, কোনপক্ষই পুলিশে না গিয়ে ফেসবুকের মাধ্যমে সমাধান খুঁজছেন । আর এই একটি পোষ্টে সারাদিন লক্ষ লক্ষ লোক কমেন্ট করছে। কেউ বিনা অনুমিতে ছবি তোলার জন্য মহিলার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে বলছেন,তো কেউ বাইকারের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত সম্পত্তির ক্ষতিসাধন করার জন্য মামলা করতে বলছেন। কেউ বাইকার কে মেরে রাস্তার মধ্যেই প্যান্ট ভরে পেশাব করাতে চাইছেন, তো কেউ মহিলাকে গর্ভবতী করতে চাইছেন।তবে একটু আশ্চর্য হলাম, বেশীরভাগই বাইকারকে বাহবা দিয়েছেন। সত্যিকারে যাই হয়ে থাক, আমজনতার একটা প্রতিচ্ছবি সারা সকালে নিউজ ফীডে ভেসে উঠলো।

এই বছরের শুরুতে ফেসবুকের এই নিউজ ফীডেই বিজ্ঞাপন দেখালাম। একজন ব্যাক্তি প্রকাশ্যে বিলেতি মদ বিক্রি করছেন, হোমডেলিভারি সার্ভিস! বিকাশের মাধ্যমে এডভান্স পেমেন্ট করে নিতে হবে। একটু আশ্চর্য হলাম! অন্তর্বাস থেকে শুরু করে উটপাখি পর্যন্ত সবই ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি করতে দেখেছি। কিন্তু বিলেতি মদ এই প্রথম। কিঞ্চিৎ আগ্রহ ভরে পোষ্টিকে অনুসরণ করলাম। মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে কয়েক রকমের বিলেতি মদ বিক্রি হয়ে গেল। বিক্রেতা তাঁর পোষ্টি সোল্ড আউট লিখে সরিয়ে ফেললেন। কথায় আছে গোয়ালা প্রতিদিন ভোরবেলা সবার বাড়ির দরজায় দরজায় গিয়ে দুধ বিক্রি করে। কিন্তু মদ ওয়ালাকে কোথাও যেতে হয় না। সে শুধু সন্ধ্যার পর তার আখড়া খুলে বসে। কিন্তু এখন মদওয়ালাও অগ্রিম টাকা নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মদ বিক্রি করছে!

এই রোজার মাস শুরু হওয়ার পর পর। একদিন ফেসবুকের নিউজ ফীডে ভেসে উঠলো,র‍্যাব মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। স্লোগান “ চল যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে”। তার কিছুদিন পর এর ফলাফল, মাদক বিরোধী অভিযানে র‍্যাবের সাথে বন্ধুক যুদ্ধে ১০ দিনে ১১৩ জনের মৃত্যু,কেউ লিখছে ৯২ জন। দিন আর নিহতদের সংখ্যাটা বিভিন্ন, কিন্তু মাদক বিরোধী অভিযানে র‍্যাবের সাথে বন্ধুক যুদ্ধে যে বেশ কিছু মানুষ নিহত হচ্ছে এটা সত্যি। আগে যখন ফেসবুক ছিলো না তখন খবর মানে টিভি চ্যানেলের খবর। খবর গুলিতে ক্রসফায়ার সম্পর্কে আমজনতার অভিব্যক্তি দেখাতো। এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীরা ক্রসফায়ারে নিহত হলে, সেই এলাকাবাসীরা মিষ্টি বিলি করে, আনন্দ মিছিল বের করছে।এটা তখন খুবই স্বাভাবিক একটা ঘটনা।তবে এটা বাঙালীর নতুন কোন অভ্যাস না।ইতিহাস সাক্ষী অবৈধ সেনা অভ্যুত্থানে দেশের প্রেসিডেন্ট(পরবর্তীতে প্রধান মন্ত্রী) মারা যাওয়ার পরও বাঙালী রাস্তায় আনন্দ মিছিল বের করেছে, মিষ্টি বিলিয়েছে, খুনি সেনাদের ট্যাংকের নলে ফুলের মালা পরিয়েছে(ছবি আছে,প্রত্যক্ষদর্শীর কাছে শোনা)।মনে পড়ে প্রিয় কথাসাহিত্যিক হূমায়ুন আহমেদ তাঁর কোন এক বইয়ে এই ক্রসফায়ারের বিরুদ্ধে লিখেছিলেন, কথাগুলি খুবই সন্দর। হুবুহু লিখতে পারছিনা, মনে নেই, কিন্তু তাঁর কথার ভাবানুবাদ করলে আসে, অনেকটা এই রকম : একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীও মানুষ।সে ও কোন না কোন মাতৃগর্ভ জন্ম নিয়েছে। কোন এক মা তাকে ১০ মাস পেটে রেখে জন্ম দিয়েছেন।পরম স্নেহে বড় করে তুলেছেন। এই সমাজে ছোট থেকে বড় হতে গিয়ে সে সন্ত্রাসী হয়েছে। এইজন্য তাকে বিনা বিচারে মেরে ফেললে চলবে না। আমাদের কেও তার কথা শুনতে হবে, কেন সে সন্ত্রাসী হল? এই দায় আমাদের সমাজের। যাইহোক প্রথম দিকে মানবতাবাদীদের সমালোচনার মুখে পড়লেও, পরে এই ক্রসফায়ার কে বাংলার মানুষ স্বাগতম জানিয়েছিল। আগের সেই ক্রসফায়ার এখন বন্দুক যুদ্ধ। এই খবরেও আমজনতার ব্যপক অভিব্যক্তি। তবে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। আমজনতা এখন বলছে, অমুককে কেন বিনা বিচারে মারলেন, অমুককে না মেরে তমুককে মারেন। কিছুদিন হল ফেসবুকের নীল নিউজ ফীড জুড়ে শুধু পিতা হারা দুইটি কন্যার ছবি, আর্তনাদ! কে, কাকে, কেন মেরেছে এটা কম বেশি সবাই জানে। এটা আমার বিবেচনার বিষয় না। দেশ লাল ইয়াবার বিষাক্ত ছোবলে আজকে নীল হয়ে আছে। অমুক মাদক সম্রাট ফেসবুক লাইভে ফেন্সিড্রিল খেয়ে নেশা করে দেখাচ্ছে। মফস্বল এবং গ্রাম অঞ্চলে এর রুপ আরও ভয়াবহ। সবই মানছি। কিন্তু নিজে একজন পিতা হয়ে পিতা হারা ঐ দুই কন্যার আর্তনাদ মানতে পারছি না। দেশের আইন তাদের পিতার কথা শোনেনি, আমরা শুনিনি, কন্যা দুইটিও শোনেনি তাদের পিতার অপরাধ কি? এটা শোনা জরুরী,এটা সকলের অধিকার। ফেসবুকের নিউজ ফীডে একজন লিখছেন ‘এখন দুধ কা দুধ, পানিকা পানি হয়ে যাবে ’ আমি বলছি কিছুই হবে না।মাদক বিরোধী অভিযানে র‍্যাবের সাথে বন্ধুক যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা এখন কত জন সেটা আমি জানিনা, কিন্তু এই সংখ্যা যে আরও বাড়বে সে ব্যাপারে নিশ্চিত। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে বোতলের দৈত্য বের করে আনছে, আবার ঢুকিয়ে ফেলছে,এটা ঠিক না।সরিষার ভিতরের ভূত তাড়াতে বোতলের দৈত্যর প্রয়োজন নেই। বোতলের দৈত্যকে বোতল বন্দী করে রাখতে হবে। ইতিহাস সাক্ষী, তা না হলে এই দৈত্য একদিন সমাজের ঘাড় মটকে দেবেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “ জঙ্গিবাদের মত, মাদকের বিরুদ্ধেও সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে”। তাঁর এই বক্তব্য কে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এই কথাটা আমজনতাকে বুঝাতে হবে, সামাজিক আন্দোলন মানে হত্যা করা না, সে যাকেই হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে একজন মমতাময়ী মা, তাঁকে অনুরোধ করবো, আকাশ জুড়ে ঐ মাংসাশী পাখীগুলির শরীর চেরা কান্না থামান। আমাদেরকে শুনতে দিন একজন দেশদ্রোহীর কথা, একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর কথা, একজন মাদক সম্রাটের কথা। আমরা শুনতে প্রস্তুত। আর যারা শুনতে চায় না, তাদেরকেও শোনার জন্য প্রস্তুতি নিতে দিন।যুদ্ধ কখনো সমস্যার সমাধান হতে পারেনা। এইক্ষেত্রে গণসচেতনতার কোন বিকল্প নেই।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৮

রসায়ন বলেছেন: পোস্টটি পড়লাম । আমি ফেসবুকে বন্ধু বানাই অনেক দেখে শুনে । একদম সরাসরি পরিচয় না থাকলে কাউকে বন্ধু বানাই না । আর ফেসবুক রিউমার ছড়ানোর বেশ ভালো একটা জায়গা ।

ক্রসফায়ার নিয়ে আমার মত হলো,


মাদক সন্ত্রাস ইস্যুতে,
মানবতা মুছে ফেলি টয়লেটের টিস্যুতে !

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৬

যাযাবর জোনাকি বলেছেন: যাদের দিয়ে যে জায়গা মোছাচ্ছেন, তারা আবার সে জায়গা না মেরে দেয়। পড়তে পারা আর বুঝতে পারার মধ্যে পার্থক্য আছে।

২| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: আমাদের সমাজ ব্যবস্থা প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে বোতলের দৈত্য বের করে আনছে, আবার ঢুকিয়ে ফেলছে,এটা ঠিক না।সরিষার ভিতরের ভূত তাড়াতে বোতলের দৈত্যর প্রয়োজন নেই। বোতলের দৈত্যকে বোতল বন্দী করে রাখতে হবে। ইতিহাস সাক্ষী, তা না হলে এই দৈত্য একদিন সমাজের ঘাড় মটকে দেবেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “ জঙ্গিবাদের মত, মাদকের বিরুদ্ধেও সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে”। তাঁর এই বক্তব্য কে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এই কথাটা আমজনতাকে বুঝাতে হবে, সামাজিক আন্দোলন মানে হত্যা করা না, সে যাকেই হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে একজন মমতাময়ী মা, তাঁকে অনুরোধ করবো, আকাশ জুড়ে ঐ মাংসাশী পাখীগুলির শরীর চেরা কান্না থামান। আমাদেরকে শুনতে দিন একজন দেশদ্রোহীর কথা, একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর কথা, একজন মাদক সম্রাটের কথা। আমরা শুনতে প্রস্তুত। আর যারা শুনতে চায় না, তাদেরকেও শোনার জন্য প্রস্তুতি নিতে দিন।যুদ্ধ কখনো সমস্যার সমাধান হতে পারেনা। এইক্ষেত্রে গণসচেতনতার কোন বিকল্প নেই।

৩| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:০২

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ফেসবুকের কল্যাণে কত যে আজগুবী খবর দেখি তা বলে শেষ করা যাবে না। মাদক নির্মূলে শেষ পর্যন্ত সরকার চরম উপায় হিসেবে ক্রসফায়ার বেছে নিয়েছে। অনেক মানুষ মারাও যাচ্ছে। তাতে মাদক নির্মূলের কি উপকার হবে তা এখনো বলা যাচ্ছে না। যারা খারাপ পথে চলে গেছে তাদের কথা শুনে তেমন কোনো লাভ হবে না। তাদের বলার মতো কথা থাকলে তো খারাপ পথে যেতই না। আমাদের দেশে আইনের শাসন নেই। থাকলে এতো কিছু ঘটতো না। কাউকে সন্ত্রাসী বা মাদক সম্রাট হতে হতো না।

৪| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:১৫

নতুন বলেছেন: এখন ফেসবুকের বিভিন্ন পোস্টের কমেন্ট পড়ি বিনেদনের জন্য।

৫| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:০৮

অক্পটে বলেছেন: লেখাটি ভালো লেগেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.