নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনিকেত সৈনিক

নাজিম-উদ-দৌলা

আমি আর দশজন সাধারণ বাঙালি যুবকদের মতো একজন। তবে আমি বিশ্বাস করি প্রত্যেক সাধারণের মাঝে অসাধারণ কিছু একটা লুকিয়ে আছে। আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি নিজের ভেতরের সেই অসাধারন সত্ত্বাটিকে খুঁজে বের করে আনার।

নাজিম-উদ-দৌলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরাজিত পুরুষ (নারী দিবসের বিশেষ গল্প)

১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০১



মেয়েটি উঠে আসতেই যেন আলোকিত হয়ে উঠলো বাসের ভেতরটা! এক কথায়- অপরূপা। একনজর দেখেই আমার বুকের ভেতর হৃদপিন্ডটা ধড়াস করে উঠলো!

বাস থেমে আছে বাড্ডা লিংক রোডের স্টপেজে। লোকজন উঠছে। আমি দ্রুত ক্যালকুলেশন করতে থাকলাম। মেয়েটা কোন সিটে বসতে যাচ্ছে? মেয়েদের জন্য সংরক্ষিত সিটগুলো সব বোরখা পরা আন্টিরা বুক করে রেখেছে। সুতরাং, মেয়েদের সিটে বসার কোনো সুযোগ নেই তার।

আমি বসে আছি বাসের তৃতীয় রো-তে, বাম দিকে দুজনে বসার সিটে। পাশের সিট খালি। সামনের রো-তেও একটা সিট খালি আছে। বসতে হলে এই দুটো সিটের মধ্যে একটিতেই বসতে হবে। আমার সামনের সিটে বসে এক বুড়ো পান চিবাচ্ছে। কোনো রুচিশীল মেয়ের তার পাশে বসার কথা না। তারমানে তাকে বসতে হলে আমার পাশেই বসতে হবে!

দিনের সবচেয়ে বোরিং মুহূর্ত কাটাচ্ছিলাম আমি। অফিস শেষে বাসে করে ফিরছিলাম। ঘুণাক্ষরেও ভাবিনি মুহূর্তটা আজ হঠাৎ অন্যরকম রূপ নেবে! এই আগুন সুন্দরীর পাশে বসে বাকি রাস্তাটা যাবো, ভাবতেই উত্তেজনায় গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যাচ্ছে।

যা ভেবেছিলাম ঠিক তাই, মেয়েটি ঐ বুড়োকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে এলো। আমি যতটা পারলাম জানালার কাছে সরে গেলাম, যাতে তার বসতে কষ্ট না হয়। কিন্তু আমাকে হতবাক করে সে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে গেলো! সম্ভবত আমার পেছনেও কিছু সিট ফাঁকা আছে। আমাকে পাশে বসার যোগ্য মনে করলো না?

আবার চমকে উঠলাম। মেয়েটির ঝট করে আমার পাশেই বসে পড়েছে! এটা কি ছিলো? ও কি আমাকে বাজিয়ে দেখার চেষ্টা করলো নাকি? পাশে না বসলে আমার মন খারাপ হয় কিনা দেখতে চাইলো?আমি মৃদু হাসলাম। দাঁড়াও মেয়ে, তোমাকে দেখাচ্ছি মজা!

বাস চলতে শুরু করলো। মিনিট দুয়েক নীরবে কেটে গেলো। আমি মনে মনে চিন্তা করছি মেয়েটির সাথে কীভাবে কথা বলা যায়। ভালো একটা বুদ্ধি মাথায় এলো। পাশে তাকিয়ে বললাম, “আচ্ছা, মালিবাগ কি চলে এসেছি?"

মনে মনে হাসলাম আমি। এই রাস্তায় আমি রেগুলার বাসে চেপে যাতায়াত করি। খুব ভালো করেই জানা আছে মালিবাগ এখনও অনেক দূর!

মেয়েটি হাসি মুখে বললো, "আরে না না! মালিবাগ এখনও অনেক দেরি।"

মেয়েটি হাসছে কেন? ও কি বুঝে ফেলেছে আমি যে কথা বলার উছিলা খুঁজছিলাম? আমি অভিনয় চালিয়ে গেলাম, "ওহ! আসলে কখনো ওদিকে যাইনি তো।"

মেয়েটি বললো, "সমস্যা নেই। মালিবাগ এলে আমি বলবো আপনাকে।"

"থ্যাংক ইউ! আপনি কই নামবেন?"

"মালিবাগেই।"

লাও ঠ্যালা! আজ আমার কপালই বলতে হবে! বাস থেকে নেমে মেয়েটিকে ফলো করে তার বাসাটাও চিনে নেওয়া যাবে। এমন অনিন্দ্যসুন্দরী একটা মেয়ের সাথে প্রেম না হোক, রেগুলার দেখা-সাক্ষাৎ হলেও খুব ভালো লাগবে। কিন্তু সে জন্য আরও একটু ক্লোজ হতে হবে। কীভাবে হওয়া যায়?

মেয়েটি ফোন বের করলো। ফেসবুকে ঢুকছে। আমি আড়চোখে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে তাকলাম তার ফোনের দিকে। নাম- জেরিন তাসনীম। ফেসবুক প্রোফাইলে শাড়ি পরা ছবি। ফেসবুক আইডিও পেয়ে গেলাম। বাসায় ঢুকেই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবো।

খুব বাতাস বইতে শুরু করলো হঠাৎ। মেয়েটির চুল উড়ে এসে আমার চোখে মুখে লাগতে থাকলো। সে খুব চেষ্টা করছে চুলগুলো বাগে রাখতে। কিন্তু বেয়াড়া চুল তা মানছেই না! আমি আবেশে চোখ বন্ধ করলাম! আহ! এই তো জীবন।

হঠাৎ বাস ব্রেক করলো। হেলপার চিৎকার করে উঠলো, "এই রামপুরা, রামপুরা!"

মনে মনে গালি দিলাম হেলপারকে। শালা শুয়োরের বাচ্চা, বাস থামানোর আর সময় পেলি না?

বাসে লোকজন উঠতে শুরু করলো। সব সিট বুকড। যাত্রীর ভিড় জমে গেলো। একজন পেছন থেকে চিৎকার করলো, “ঐ ব্যাটা, বাস ছাড়! হইছে তো, আর কত লোক নিবি?” তার সাথে সাথে সুর মেলালো আরও কয়েকজন।

বাস ছেড়ে দিলো আবার। আমাদের সিটের পাশে দাঁড়িয়ে আছে এক বয়স্ক লোক। কাশছে অনবরত। মেজাজ খারাপ হচ্ছে আমার। এমন সুন্দর রোম্যান্টিক মুহূর্তটা নষ্ট করে দিচ্ছে বিরক্তিকর কাশির শব্দ! আমি ব্যাপারটাকে গুরুত্ব না দিয়ে মেয়েটির দিকে মনযোগী হলাম। কি সুন্দর মায়াময় চোখদুটো। ঐ চোখে তাকিয়ে পৃথিবীর সব ভুলে যাওয়া যায়!

হঠাৎ মেয়েটা উঠে দাঁড়ালো। ঐ কাশতে থাকা বয়স্ক ব্যক্তির দিকে তাকিয়ে বললো, “আংকেল আপনি এখানে বসেন।”

হোয়াট? এইটা আবার কী হলো?

মেয়েটা সরে গেলো। বয়স্ক লোকটা বসছে আমার পাশে। আমি মুখ ফিরিয়ে জানালার বাইরে তাকালাম।

মেজাজ বিগড়ে গেছে আমার। বাস ভর্তি এতো পুরুষ মানুষ। তারা কেউ উঠছে না, আর তুই মেয়ে মানুষ হয়ে উঠে গেলি? মানবতার অবতার তুই? মাদার তেরেসা? তোর ওঠার দরকার কি ছিলো? কাশি কি হয় না মানুষের?

“তুহিন, আজ অফিস কেমন হলো বাবা?”

আমি চমকে উঠলাম ভীষণভাবে! ঝট করে তাকালাম পাশে বসা বয়স্ক ব্যক্তির দিকে। লোকটা আমার বাবা!

“বা… বাবা তুমি?”

“হ্যাঁ। একটু ডাক্তার দেখাতে আসছিলাম…” বলেই আবার কাশতে শুরু করলেন বাবা।

আমি চোখ তুলে তাকালাম মেয়েটির দিকে। কেমন সহানুভূতির দৃষ্টিতে সে তাকিয়ে আছে বাবার দিকে! অচেনা-অজানা এক বয়স্ক লোকের জন্য তার চোখ দুটোতে রাজ্যের মায়া!

লজ্জায় আমার মাথা নিচু হয়ে গেলো।
আজ এক নারীর মহত্ত্বের কাছে পরাজিত হলো পুরুষ।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: একদম খাঁটি শর্টফিল্ম ম্যাটেরিয়াল। এটা ইউটিউবে দিলে লাখ লাখ ভিউ হবে। গল্পের টুইস্ট এবং টেনশন যথাযথ।

গল্পে ফিরতে দেখে ভালো লাগলো।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৩

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: শর্টফিল্ম হওয়ার সম্ভাবনা আছে এটা নিয়ে। আপনার উৎসাহে লেখালেখি নিয়ে এগিয়ে গিয়েছি। আবার আপনার উৎসাহেই গল্পে ফেরা। ধন্যবাদ গুরু!

২| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আগুন সুন্দরী কি এখনো মনের মধ্যে আলোড়ন তুলছে?

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৩

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: না, ভুত নেমে গেছে বাস্তবতা বুঝতে পেরে!

৩| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২০

শের শায়রী বলেছেন: দারুন। দারুন লিখছেন।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৩

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৪| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার, রোমাঞ্চে ভরপুর,
নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ থ্রিল!
ভালো না লেগে গত্যান্তর নাই।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৪

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনি আসলেই ভালো লেখেন।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৪

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: শেষের ট্যুইস্ট দুর্দান্ত লিখেছেন। গল্প পছন্দ হয়েছে।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৫

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: গল্প পছন্দ করাতে পেরে আমিও খুব আনন্দিত।

৭| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:

অসাধারণ !!! অনেকদিন পর সেই মাপের গল্প পেলাম। ++

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৬

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অনেক দিন পর গল্পে ফিরেছি। ভালো লাগছে আগের মতো লিখতে পেরেছি ভেবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮

ফয়সাল রকি বলেছেন: ভালো ভালো... বিনোদিত
+++

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৬

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৯| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: এটা গল্প নয় বাস্তব।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৬

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অথবা বাস্তব থেকেই অনুপ্রাণিত গল্প!

১০| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
বাহ দারুন তো মানবতার জয় । মনে হচ্ছে নারী দিবসের শ্রেষ্ঠ গল্প পড়লাম++

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আমি কৃতজ্ঞ! অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

ইসিয়াক বলেছেন: খুবই সুন্দর গল্প।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক।

১২| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের অনেক তরুণ নীচু প্রকৃতির, সেটা উঠে এসেছে প্লটে

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: একজ্যাক্টলি! তবে সবার মানসিকতা এক রকম নয়।

১৩| ১০ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+

শুভ প্রত্যাবর্তন ।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি সেলিম ভাই। ভালোবাসা জানবেন।

১৪| ১০ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

নীলসাধু বলেছেন: চমৎকার গল্প।
গল্পে ভালো লাগা রইলো।
শুভেচ্ছা প্রিয় নাজিম।

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৯

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীলদা।

১৫| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: নাজিম-উদ-দৌলা,




চমৎকার উপস্থা্পন বাস-বাস্তবের। টুইষ্ট লা-জওয়াব।
+++++

১৬| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুসভ্য, শ্রুতিমধুর লেখা ।

১৭| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমি একদিন বাসে করে যাচ্ছিলাম।হঠাত একজন বৃদ্ধা বাসে উঠলেন।পুরোবাসে সিট ফিল্ড আপ।বৃদ্ধা একজন তরুণী বয়স্ক মেয়ের পাসে গিয়ে দাঁড়ালেন আর মেয়েটি অন্যদিকে চেয়েছিলো।যেন কিছুই দেখে নি।মেয়েটির ঠিক সামনের সিটে বসে থাকা একজন তরুন সিট ছেড়ে সেই বৃদ্ধাকে বসতে দিলেন।কি উদ্ভুত কান্ড।আবার এমনও দেখি তরুন বসে থাকে আর বৃদ্ধলোক দাঁড়িয়ে থাকে।বয়সে বৃদ্ধ তার বাবার বয়সী হবে নতুবা বড় হবে। ।প্রায়ই চোখের সামনে এই সকল সমস্যা দেখি।আর এই ঘটনাগুলোর সাথে আমি এখন অভ্যস্ত।



খারাপ লাগে খুব।

১৮| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৩০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার গল্প।

১৯| ১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অথবা বাস্তব থেকেই অনুপ্রাণিত গল্প!

সব মিলিয়ে গল্পটা ভালো লেগেছে এটাই বড় কথা।

২০| ১১ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:২১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: +++

২১| ১১ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৯

আমি স্বপ্নদ্রষ্টা বলেছেন: এমন সুন্দর রোম্যান্টিক মুহূর্তটা নষ্ট করে দিচ্ছে বিরক্তিকর কাশির শব্দ! আমি ব্যাপারটাকে গুরুত্ব না দিয়ে মেয়েটির দিকে মনযোগী হলাম। কি সুন্দর মায়াময় চোখদুটো। ঐ চোখে তাকিয়ে পৃথিবীর সব ভুলে যাওয়া যায়!
বাসে কারও পাশে বসে তার চোখ এত সুন্দর ভাবে দেখা যায়? নির্লজ্জের মত মনে হবেনা ?
সুন্দর লেখা ,ধন্যবাদ।

২২| ১২ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০২

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: গল্পের এই আবহনে
মুগ্ধ ব্লগবাসী
নারীর এই জাগরনে
নমী রাসীরাসী

১২ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: বাহ! সুন্দর মন্তব্য। ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.