নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাজিবাবা ৩ পর্ব

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৬



গল্পকার মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

আত্মসাধকের সার্থক ভালোবাসার গল্প

হাসার চেষ্টা করে হৃদয় বললো, "তোমাকে দেখার জন্য এসেছি। আমি জানতাম আজ তুমি পলাশতলে আসবে।"
"নিজের অজান্তে যান্ত্রিক পুতুলের মতন এসেছি।"
"স্বেচ্ছায় সব ত্যাগ করে গৃহত্যাগী হয়েছি। মন্তা হতে চেয়ে জেনেছি, কুমন্ত্রণায় অন্তর আমাকে বিভ্রান্ত করতে চায়। উপবাসে সত্যাসত্য জেনেছি, সত্তাকে নিয়ন্ত্রণ করে জীবনীশক্তি। আজ সকালে মৌসুমের অর্থ জেনেছি, দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে প্রবাহিত বায়ুস্রোতে ভেসে বর্ষার আবির্ভাব হয়।" বলে হৃদয় গাছে হেলান দিয়ে বসে। তার মুখের দিকে তাকিয়ে নদী বললো, "কয়দিন হয় পাতে ভাত পড়েনি?"
"কম হলেও অন্তত দুই তিন দিন হবে।"
"ইয়া আল্লাহ!” বলে নদী দ্রুত যেয়ে ফাস্ট ফুড রেস্তোঁরা থেকে ফ্রাইড চিকেন, চিপস, পিজ্জা এবং পানীয় হাতে ফিরে তার হাতে দিয়ে বিচলিত হয়ে বললো, “এমন হয়েছ কনে, তোমার কী হয়েছে?”
দু হাতে খাবার গ্রহণ করে হাইবেঞ্চে বসে হাত ধোয়ে খেতে শুরু করে হৃদয় বললো, "কাঁসা দিয়ে কুষি বানিয়ে ঋষি হতে চাই। মনকষাকষি করে কোনো লাভ হবে না।"
“বিশ্বাস করো সেদিন তোমার সাথে ফস্টিনস্টি করেছিলাম।"
"তোমার রূপজেল্লার ঝলকে ফসফরাসের মত আমার মনে প্রেমাগুন জ্বলেছিল।"
"মারামারি করেছিলে কেন?"
"ঋষি হওয়ার ব্রত করেছি।"
"ঋষিরা নিষ্পাপ।"
"পাপমোচনের জন্য সাধ্যসাধনা করব।"
"কর্তব্যকর্মে ব্যর্থ হলে নিজের অজান্তে দুর্দশাগ্রস্ত হবে।”
“ধর্মকর্মে ব্রতী হলে আমার মত ব্যর্থরাও সার্থক হয়। আত্মশুদ্ধির জন্য আমাদের জন্ম এবং মৃত্যুর পর আমরা গন্তব্যে প্রত্যাবর্তন করব, তা স্বর্গ অথবা নরক হবে। কৃতকর্মের জন্য আমি অনুতপ্ত। কার্যকলাপে তোমার মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে আমাকে ক্ষমা করো।”
“ক্ষমা করলে কী করবে?”
“অনুমতি দিলে আমি তোমাকে সরসী ডাকব।”
“চাইল ডাকতে পারবে। এতদিন কোথায় ছিলে?"
"তোমাকে দেখার জন্য মন আনচান আনচান করছিল।” বলে হৃদয় নদীর দিকে খাবার এগিয়ে দেয়। পিজ্জা এবং চিপস হাতে নিয়ে অপলকদৃষ্টে তাকিয়ে নদী বললো, "বাসায় যাওনি কেন?”
মুখের খাবার গিলে পানীয় পান করে বুক ভরে শ্বাস টেনে হৃদয় বলল, "হীরের টুকরো ছেলে হতে চেয়ে বংশের নাম ডুবিয়ে মা বাবার লজ্জার কারণ হয়েছি। অসভ্য হওয়ার জন্য বনবাসে যেয়ে দেখি, গায়ের জোরে বানররা বাগান দখল করেছে, কমলাগুঁড়ির রঙে কস্তাপেড়ে শাড়ি রাঙিয়ে মালীরা অবহেলিত হয়েছে। তাদের সাথে সবসব করে জেনেছি, কষ্টেসৃষ্টে কসবায় বাঁচতে হয়, নিরহংকারীরা স্বর্গে যাবে এবং মৃত্যু একমাত্র সত্য যা সবাই বিশ্বাস করে। পানিতে রাখলে উবরা ভাতে পান্তা হয়, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করলে হয় মাটি।”
পিজ্জা খেয়ে শেষ করে নদী বললো, "কানি দিয়ে বেঁধে কানুটি দিলে কানুনগোই কান্দে, কান্তমণির মালা কান্তার গলে দিলে কান্তি বাড়ে। আমার হাঁড়িতে আছে গরম ভাত, শিকে আছে সদ্য তৈরি ঘি। এক চিমটি নুন দিলে আমি তোমাকে ঘি ভাত রেঁধে বেড়ে দেব।”
"বাড়াবাড়ি করলে মাথায় বাড়ি পড়ে।" বলে হৃদয় খাবার খেয়ে পানি পান করে হাত ধোয়ে নদীর মুখে দিকে তাকিয়ে বললো, "তোমার সাথে গপসপ করতে চাই।"
"তুমি নিশ্চয় বিশেষ উদ্দেশ্যে এসেছ?” বলে নদী চিপস খেয়ে পানি পান করে। মাথা দুলিয়ে হৃদয় বললো, "হ্যাঁ, তোমাকে ভালোবেসে নিরুদ্দেশ হয়েছিলাম বিধায় আজ আমি বিশেষ উদ্দেশ্যে এসেছি।"
“তোমাকে নিরাশ করে আমি প্রায় হতাশ্বাস হয়েছিলাম।" বলে নদী বুক কাঁপিয়ে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে নিজের হাতের দিকে তাকিয়ে বললো, “সুখের আল্পনা আঁকার জন্য আমি আজো হাতে মেহেন্দি মাখিনি।”
"গপসপ করে পথের ক্লান্তি দূর করার জন্য গাছতলে বসেছিলাম। তুমি আমাকে জটিল পথে নিয়ে যাচ্ছ। এই পথে আমি আর হাঁটতে চাই না। খামোখা মন ক্লান্ত হয়। দ্বীনের পথে হাঁটলে আল্লাহ আমাদের সাথে থাকেন।"
"কতমতো চেষ্টা করেছি, কতমতো মনকে বুঝিয়েছি আমি তোমাকে ভুলতে পারিনি।"
"হয়তো লোকারণ্যে হারাবার সময় হয়েছে। আমি হারাতে পারি। আমার কষ্ট হয় না।"
"চন্দনের ফোঁটা দেখেছি, দেখেছি ভাইফোঁটা, বৃষ্টির ফোঁটা নাকের ডগায় পড়েছে, কিন্তু এখনো আমি রক্তের ফোঁটা দেখিনি।”
“পরিবেশে শব্দের বলয় ফাটলে অদৃশ্য ঢেউে মানুষ সংজ্ঞা পর্যন্ত হারায়। বিষফোড়ার তাড়সে জ্বর উঠলে হাঁটাহাঁটি করে মনেমনে বলি, মাস্টারমশাইর তাড়া খেয়ে এখন আর পড়ার টেবিলে বসতে হবে না।"
"মনের কথা খাতার পাতায় লিখে কবি হতে চেয়েছিলাম। কলমে কালি ভরে লিখতে বসলে কলিজা খালি মুচড়ায় আর মুখ থেকে আপসে বার হয়, আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। কবিতারা এত কষ্টদায়ক হয় কেন?"
"আজ পর্যন্ত অনেক ভুল করেছি। সব ভুলের নাম আমি জানি না। যত ভুল করি আমি তত আলাভোলা হই। কাক অনেক গুণী পাখি, ওরা গানও গায়, বোকা বক অণ্ডপ্রত্যাশে একবারই লাথি খায়।”
"সুন্দরীদের ভিড়ে আমি এখন অনাদৃত এবং এটাই তিক্ত সত্য।”
"কিছু লেখক এখনো আদিম ব্যাবসায়িদেরকে নিয়ে লিখেন, উনাদের লেখায় সব জায়েজ। উনারা মানবতার নামে হারামকে হালাল করেন। উনাদের আবেগের সাগরে ইয়া মোটা ঢেউ। কিছু কবি খেঁউড় পছন্দ করেন, কবিতায় নাকি মনের কথা খুলামেলা ভাবে লিখতে হয়। মানে কী আর খুলে বলব, উনারা সব খুলে লিখেন। আর কিছু আঁকিয়ে নেংটামি পছন্দ করেন। উনারা সগর্বে বলেন নেংটামি হলো চিত্রকলা। হায়রে কলা অবশেষে তোমার গলায় দা লেগেছে।” বলে হৃদয় মাথা নাড়ে। বুক ভরে শ্বাস টেনে নদী বললো, "ধীরে ধীরে জীবন দ্রুত হচ্ছে, ধীরে চললে নির্বাক হতে হয়। গতির সাথে তাল মিলাতে চেয়ে আমি বেগতিক হয়েছি, গতিশীল হতে পারিনি।”
“গতানুগতিক নিয়মে সর্বজনীন বিষয় সম্বন্ধে জানতে চাইলে অনেকে চোখ পাকায়, বয়সে ভাটি ধরে বৈশিষ্ট্যবিহীন হওয়ার দরুন রূপসিরা রূপের বহর দেখায়।”
নদী মাথা দুলিয়ে বললো, “বোঝেছি, এই জ্যৈষ্ঠে গোঁজ গুঁজে দড়কাঁচা কাঁঠাল পাকাতে হবে।”
হাসার চেষ্টা করে হৃদয় বললো, “খবরের শিরোনাম ছিলো, বদ্ধপাগলরা বদ্ধদ্বারের আশেপাশে যায় না। অপরিবর্তনীয় ভাগ্যকে পরিবর্তন করে হতভাগারা ভাগ্যবান হতে চায়। লাবণিক ঠকাবার জন্য রূপলাবণ্যবতীরা দ্রাবিত লবণে পানি মিশিয়েছে এবং ক্রমোন্নতির জন্য উন্নতিকামীরা গণ্ডমূর্খের দেহরক্ষী হয়েছে।”
“আশকারা পেয়ে আশঙ্কা আজ আশঙ্কনীয় হয়েছে জেনে আমি নিশ্চিত হয়েছি, কৈশোরের কৃতকর্মের জন্য যৌবনে আক্ষিপ্ত হলে প্রৌঢ়ত্ব বিপর্যস্ত হবে।”
“চেষ্টায় নিরস্ত হওয়া যায় জেনে তোমার সাথে দেখা করার জন্য বরাবার ভরদুপুরে বেরিয়েছিলাম। মাঝপথে কোকিলের কু ডাক শুনে আলাইর সাথে গলাগলি করে বলেছিলাম, শান্তিপাঠে অশান্তি দূর হয়।” বলে হৃদয় বুক ভরে শ্বাস টানে।
মাথা দিয়ে ইশারা করে নদী বললো, "আতিপাতি করে বিবরণের সাথে প্রতিবেদন শব্দের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে বলো, সরল সমীরকণে সমবেদনার অর্থ বুঝতে চাই।”
মৃদু হেসে হৃদয় বললো, "অদ্য বর্বরনীতি চর্চা হচ্ছে। আনন্দোৎসবের জন্য অসহায় হত্যা করে। আহ, কলিজা কামড়ে ধরে কষ্টরা বলে, আমি কি মানুষের বুকের ভিতর? তুমি হয়তো জানো, নিরুপায় হলে নিষ্ঠুর হতে হয়। সুষ্ঠতার জন্য আমি নির্বিরোধ থাকতে চাই।”
"বর্বরতা বন্ধ হয়ে মানুষ ভদ্র হলে ভাদ্রমাসে ভোটাভুটি জিততে পারব। বুদ্ধিমানরা বর্বরকে ভোট দেবে না। ঠাটবাট বজায় রাখার জন্য ভটভট চালাতে হবে। হাঁটুজলে ডুবে গোসল করা তো আর মুখের কথা নয়। অনেক ছলাকলা শিখতে হবে।” বলে নদী চুল এবং শাড়ির আঁল ঠিক করে।
নিজের ছায়ার দিকে তাকিয়ে হৃদয় বললো, "সম্পদ এবং ক্ষমতার লোভে বিবেক বিকৃত হয়। সত্যাসত্য জানতে চেয়ে জেনেছি, প্রবঞ্চকরা জন্মাধিকার নিয়ে চিনিমিনি খেলে এবং যারা সত্যের পথে চলতে চায় করে ওরাই ক্ষমতার জাঁতায় নিষ্পেষিত হয়। ধর্মাচারীরা অভিচার করে না। জন্ম মৃত্যুর সময় এবং স্থান নির্ধারিত। শেষবিচারের পর নষ্ট নরনারী নরকের জ্বালানি হবে আর সত্যনিষ্ঠরা স্বর্গে আমোদপ্রমোদ করবে।"
"তুমি হয়তো জানো, সলতে রদবদল করে আলোকিত হওয়া যায় না, আলোকিত হওয়ার জন্য লণ্ঠন বদলাতে হয়। আমরা এখনো ভেজালি তেলে সলতে ভিজাই।” বলে নদী বিদ্রূপ হাসে।
আকাশের দিকে তাকিয়ে হাত দিয়ে সূর্যকে আড়াল করে হৃদয় বললো, "চাইলে সূর্যকে স্পর্শ করতে পারব কিন্তু বোকার মত আমি তা করব না।"
তার হাবভাবে রেগে কশকশ করে নদী বললো, "ভাঁড়ামি করে যথেষ্ট নাম ভাঁড়িয়েছ, আর বাড়াবাড়ি করলে ভাঁড়ার ঘরে কাজ করাব।”
হাই তুলে আড়মোড়া দিয়ে হৃদয় বললো, "আসার সময় খবর শোনেছিলাম। খবরের সারমর্ম হলো, বিদেশ যেয়ে লোকজন দালালকে গালাগালি করে। ভেবেচিন্তে দেখলাম সকল দোষ দালালের নয়। গরিবকে না ঠকে কেউ ধনী হতে পারেনি। গরিবরা ধনী হতে চেয়ে ধনীর মানত পুরা করে নিজের গলায় দা লাগায়। বিষাক্ত সাপের খোলসে বিষ থাকে না। নির্বিষ সাপের খোলস বিষ আছে না নেই তা আমি জানি না। ভুল হয়েছে, ময়ালের খোলস আছে আমি দেখেছি।"
নদী বিচলিত হয়ে অধীরকণ্ঠে বললো, "হৃদয়! তোমার কী হয়েছে?”
"নিরালায় একলা বসলে খামোখা আজেবাজে চিন্তা করি। ছোট্ট একটা পৃথিবী কিন্তু ক্ষমতা এবং সম্পদের লোভে কত টুকরা করা হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। আমরা মাত্র ষাট সত্তর বছর পর্যন্ত সক্ষম থাকলেও ত্রিশ অথবা চল্লিশে অনেক নিষ্কাম হয়। হে মৃত্যু, আমি বিশ্বাস করি তুমিও মৃত্যুবরণ করবে। তোমাকে বরণ করার আগে আমি পরিশুদ্ধ হতে চাই। ইয়া আল্লাহ, সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান আপনি শক্তিমত্তার একমাত্র মালিক। পাপের সাগরে ডুবে আমি পাপিষ্ঠ হয়েছি। ক্ষমা করে আমাকে নিষ্পাপ করো।” বলে হৃদয় চোখ বুজে বুক ভরে শ্বাস টানে।
তার দিকে তাকিয়ে মাথা দুলিয়ে নদী বললো, "অবিশ্বাস্য হলেও অস্বাভাবিকভাবে তোমার ভাবব্যক্তির পরিবর্তন হয়েছে।”
"রূপে মজে প্রেমে পড়লে কলিজার ফোসকা কেউ দেখে না। কষ্টে-সৃষ্টে দিন কাটবে, দিনে দিনে বিদায়ের দিনে ঘানাবে। অন্তরকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রতিরাতে মৃত্যুকে বরণ করি কিন্তু ঘুম থেকে উঠেই অন্তর আমাকে বিভ্রান্ত করে।”
"কৃতকর্মে আমরা বেঁচে থাকব এবং স্বর্গ অথবা নরকে কর্মফল ভোগ করব। দোয়া করি স্বর্গ যেন আমাদের গন্তব্য হয়।”
"বোবারা কথা বলতে না পারলেও শ্বাস টানে। আমি কথা বলতে পারি এবং শ্বাস টানি। বোবারা চিন্তা করতে পারে, লিখতেও পারে। হাবারা মনের ভাব ভাষায় প্রকাশ করতে পারে না, আমি পারি। তাই আমি মাঝে মাঝে কেঁদে বলি, আমি এত অকৃতজ্ঞ কেন? প্রভু, আমাকে ক্ষমা করো, আমি তোমাকে অনুভব করতে চাই।”
“কেউ মূল্যনির্ধারণ করতে চায় না কিন্তু নীতিনির্ধারক হয়ে কর্তব্যনির্ধারণ করতে চায়। বাক এবং ব্যক্তি স্বাধীনতা পেয়ে মানুষ নির্বাক হয়েছে। কূটকচালে লুটে-পুটে খেয়ে একদল ঠিকই পটু হয়েছে। মাসে মাসে বছর ফুরায়, ভাষার শুদ্ধ চর্চা হয় না। আশ্বস্ত হওয়ার জন্য হতাশ্বাসরা সান্ত্বনা পায় না। শান্তি স্বস্তির নিশ্চয়তা জনসাধারণ এখনো পায়নি। নিরাপত্তা হয়েছে প্রতিপত্তিহীন, বিধায় বেশির ভাগ শব্দের আগে এখন অপ্রত্যয় যোগ হয়।”

চলবে....

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার লেখনি বেশ ভালো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

সত্যি আনন্দিত হয়েছি।
(এই বইয়ে অনেক কাজ করতে হয়েছে।)

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৫

সোবুজ বলেছেন: মৃত্যু একমাত্র সত্য নয়।জীবন না থাকলে মৃত্যু থাকতো না।সমস্ত সত্যই শর্ত সাপেক্ষ।চিরন্তন সত্য বলে কিছু নাই।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: যা নেই তা নিয়ে আপনি এত চিন্তিত কেন?

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫৪

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আপনার লেখা শেষ থেকে পড়লে যেমন প্রথম থেকে পড়লেও তেমন ।
দীর্ঘশ্বাস দিলাম ভালবাসা নিলাম ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ঠিক, তবে যথেষ্ট তথ্য আছে।

আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩২

সোবুজ বলেছেন: আপনারা যা নেই তাই নিয়ে এত আবেগ তাড়িত তাই।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:০২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৬

জটিল ভাই বলেছেন:
ভেবেছিলাম চলবে। এখন দেখি দৌড়াচ্ছে!
জটিলবাদ :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:০৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আবার রিরাইট করতে হবে।

আপনি কেমন আছেন?

জটিলবাদ!

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: সরসী। নামটা সুন্দর।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি,


মতামত দিলে লাভবান হব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.