নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আমাদের শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দেখার পর, আমরা কি কোনভাবে আমাদের দেশে ভারতীয়, শ্রীলংকান, আমেরিকান ও ইউরোপের লোকদের বড় বড় পোষ্টে দেখতে চাই? আমরা চাহিনা, কিন্তু এরা আছে, বড় বড় পদে বিশাল বেতনে চাকুরী করে আমাদের দেশ থেকে হার্ড-কারেন্সী নিয়ে যাচ্ছে! এরা শুধু বড় বড় পদে চাকুরী করছে, নাকি সাথে কৌশলে আমাদের গ্রেজুয়েটদের তাদের প্রাপ্য সুযোগ থেকে বন্চিত করে, নিজ দেশের লোক আনছে?
ঢাকায় কি পরিমাণ ভারতীয় কাজ করছে, উহার সঠিক ডাটা আমার কাছে নেই; ব্লগ থেকে যতটুকু জেনেছি, উহা ২/৩ লাখের কাছাকাছি হবে; এবং তারা খুবই বড় বেতনে চাকুরী করে ও বছরে নাকি ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশী রেমিট্যান্স নিচ্ছে আমাদের দেশ থেকে। মনে হয়, বাংলাদেশে অবস্হিত সব বিদেশী এনজিও, এক্সপোর্ট ওরিএন্টেড সব প্রাইভেট কোম্পানী, বিদেশী কোম্পানী, জয়েন্ট ভ্যানচার, ভারতীয় কোম্পানীদের সেলস ও সার্ভিস এরা আছে।
ভারতীয়রা আমাদের গ্রেজুয়েটদের চেয়ে ইংরেজীতে, কম্প্যুটারে ও ব্যবসায়িক কম্যুনিকেশনে ভালো হওয়ার খুবই সম্ভাবনা, একই সাথে এরা কোন কাজ শেষ না'হওয়া অবধি কাজ করে, কাজটিকে নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে চেষ্টা করে বলে আমার মনে হয়। এখন ইংরেজীতে ঢাকার খবর কি আমি ঠিক জানি না; তবে, ১০ বছর আগে ভয়ংকর অবস্হা ছিলো। ভারতীয়রা স্কুল জীবনে, ৮ম শ্রেণী থেকে ইংরেজীতে কথা বলতে পারে। আমেরিকায় আমি দেখেছি, ওরা দীর্ঘ সময় কাজ করে।
নিউইয়র্ক শহরে একটি ব্যাপার সবার চোখে পড়তো এক সময়, সেটা হলো, শহরের "ইয়েলো ক্যাব" ট্যাক্সি চালনায় বাংগালী ও শিখদের প্রাধান্যতা; কিন্তু এই ২ জাতির মাঝে, শিখেরা সব সময় ছিলো বেশী অমায়িক; বাংগালীদেরও সুনাম ছিলো, তবে শিখদের আলাদা নাম ছিলো। ট্যাক্সীতে শিখেরা ভালো করার কারণ ছিলো, তারা জানতো, সার্ভিসে মানুষ অমায়িক ব্যবহার চায়।
ব্লগের অনেকেই হয়তো ভারতীয় প্রফেশানেলদের সাথে চাকুরী করছেন ঢাকায়; কিংবা ওদের সম্পর্কে জানেন; আপনারা বলুন, যেখানে আমাদের গ্রেজুয়েটদের চাকুরী নেই ঢাকায়, সেখানে এত ভারতীয় কেন?
০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যবসায়ের মালিকেরা যোগ্যতা ও কাজ দেখতে চায়।
২| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩২
রায়হান চৌঃ বলেছেন:
সামুতে এ বিষয়ে অনেক বার আলোচনা হয়েছে, ফলাফল শুন্য।
গলির চা দোকানে কুলি, মজুর, রিক্সাওয়ালার রাজনীতি আর সামুতে আলোচনা এক ই পর্যয়ের, এ আলোচনার দুরত্ব সর্বচ্চ সামুর পাতায়। এখানকার আলোচনায় কোন পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়।
মূুলকথা হলো, আমাদের নেতারা ভারতীয় দের অন্ডকোষের বিচি না চাটলে এদের জিব্বায় টেষ্টি হরমোন এর জন্ম হয় না, এরা খেতে পারে না, তাই এরা দেশ প্রেমের চেয়ে, ভারত প্রেমে বিভের থাকে সব সময়। ছ্বলে, কৌশলে আমদের কে সব কিছুতে ভারত নির্ভর করা হয়ছে।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
নেতারা ভারতীয় আনছে না, ব্যবসায়িক কারণে/প্রয়োজনে ভারতীয়রা আসছে; সরকার চাইলে, আসাটাকে ঠিন করতে পারে।
৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই বিষয়ে বেশ কয়েকটি পোষ্ট এসেছে। কোন লাভ হবেনা। বাঙালি ছাগু ও ছাগীর পরিমাণ দিন দিন বংশবৃদ্ধিকরণের ফলে দেশে মেধাবী জন্ম নিচ্ছেনা। এরা ওয়াজ মাহফিল করে দেশে গায়েবি সাহায্য আনতে চায়।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
নিউইয়র্কে সমকক্ষ বাংগালীর ইংরেজী কম্যুনিকেশন মোটামুটিভাবে ভারতীয়দের চেয়ে ভালো; ঢাকার বাংগালীদের অবস্হা ছিলো ভয়ংকর।
৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনার কি মনে হয়? কি এর কারণ?
আমাদের এতো জনবল থাকার পরেও শুধু ইংরেজিতে দূবলতার কারণে এই ভারতীয় চাকুরেদের আনা হচ্ছে?
০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
ইংরেজী, কম্প্যুটারে ও কম্যুনিকেশনে বেশী দক্ষতা, ম্যানেজমেন্টে যত্নশীল, অধিক ঘন্টা কাজ, নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করার চেষ্টা।
৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪৬
বাংলার এয়ানা বলেছেন: এই ভারতীয়রা বিভিন্ন উপায়ে আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিপদগ্রস্থ করছে।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
"আমাদের কোন প্রতিষ্ঠান"এর কথা বলছেন? ওদের কেহ নিয়োগ না'দিলে, ওরা কি এসেই চাকুরী পেয়ে যাচ্ছে?
৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশে যে ভারতীয়রা কাজ করছে তাদের সমকক্ষ বাংলাদেশি অনেক আছে তারপরও প্রীতির ঠ্যালায় তাদের নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। ম্যাক্সিমাম টূরিস্ট ভিসায় এসে কাজ করছে টাকা হুন্ডি করে পাঠাচ্ছে। সরকার সবই জানে কিন্তু প্রীতির ঠ্যালায় কিছুই করবেনা।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি যদি ভার-প্রীতি না'দেখান, অন্য বাংগালী কি আপনার থেকে কোনভাবে কম বাংগালী নাকি? মনে হয়, আন্দাজী ধারণা চালায়ে দিয়েছেন আপনি।
৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০২
রায়হান চৌঃ বলেছেন:
হতে পারে আমার বুঝার ভুল আছে, তবে অনুরোধ থাকলো একটু গভীরে গিয়ে সার্ভে করে দেখুন.........
ও হাঁ.... ইদানিং কিছু বেয়াদপ এর অনাগোনা দেখাযায় আপনার আশেপাশে, মতের মিল না হলেই এরা শুয়রের মতো কুঁই কুঁই শুরু করে দেয়, এদের কন্ট্রোল করুন, তা না হলে এরা পুরো ব্লগ টা কে শুয়রের আস্থানা বানিয়ে ফেলবে,
ভাই আমি অবসর সময় কাটানোর জন্য ব্লগ এ আসি, লিখার জন্য বা কোন বেয়াদপ এর সাথে তর্কে জড়ানোর জন্য নয়।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আজকাল অনেকেই আমাকে অকারণ গালি দিচ্ছে, কটু কথা বলছে; ইহাতে ব্লগে বেশ অসৌজন্যমুলক পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে; মনে হয়, ব্লগটিমের পরোক্ষ সায় আছে। স্যরি, আপনি মন খারাপ করবেন না, ঠিক হয়ে যাবে।
৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: ব্যাবসায়িক কারনে অনেক কর্পোরেট অফিসের বড় কর্মকর্তাদের সাথে( ভারতীয়-শ্রীলঙ্কান) মেশার সুযোগ হয়েছে।
এর পেছনে যে কারণগুলো আমার মনে হয়েছে (ধারনাগত-বিষয়গুলো নিয়ে বিতর্ক হতে পারে);
১। আন্তর্জাতিক কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর রিজিওনাল হেড অফিসগুলোর বেশীরভাগ ভারতে অবস্থিত( মারিকো, ইউনিলিভার, নিউজিল্যান্ড ডেইরি, পারফেত্তি থেকে শুরু করে অনেক)। তারা তাদের পছন্দমত লোক এখানে রিক্রুট করে।
২। বাংলাদেশী টপ কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর কর্নধারের একটা বড় অংশ নন বেঙ্গলি। তারা ভারতীয়দের পছন্দ করে। এরাতো বটেই দেশীয় কিছু কোম্পানি ভারতের সেভেন সিস্টার সহ অন্য অঞ্চলে পণ্য রফতানীর জন্য( যোগাযোগ ও বিশেষ সুবিধার জন্য) ভারতীয়দের প্রধান্য দেয়।
৩। কৃপনতার জন্য ভারতীয়দের বেশ সুনাম আছে। কোম্পানীর টাকা পয়সা কম খরচ দেখানোর জন্য বাংলাদেশীদের তেল চিপে বের করে। ( আদিত্য বিড়লার সেলুলয়েজ তৈরির একটা প্রতিষ্ঠানের এখানকার অফিসে মোট তিনজন কর্মকর্তা। তাদের বাৎসরিক টার্নোভার নাকি ৩০০ কোটি টাকার বেশী)।
৪। এদের একটা বড় অংশ এখানে একা থাকে। সেজন্য কাজকর্মের কোন মা-বাপ( টাইম টেবিল) নাই। সময়জ্ঞান তুলনামুলক ভাল ও কর্মঠ!
৫। সারা বিশ্বে বাংলাদেশীদের তুলনায় ভারতীয়রা অনেক ভাল অবস্থানে আছে- এদের কম্যুনিকেশোন স্কিলও ভাল। এক্সপোর্ট অরিয়েন্টেড কোম্পানীগুলো( বেশীরভাগ নতুন) এজন্য ওদের সুযোগ দেয় বলে ধারনা।
আজকের মত এইটুকুই থাক।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি মুল কারণগুলো তুলে ধরেছেন।
৪ নং কারণের জন্য এরা আমেরিকা ও ইউরোপে ভালো করছে।
৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৫
পদ্মপুকুর বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, ভারতীয়রা কাজের যায়গায় সম্পর্কের বিষয়ে খুবই পেশাদার, নিরাবেগী এবং নিজের দায়িত্বের বিষয়ে খুবই ডেডিকেটেড। অন্যদিকে আমরা বাংলাদেশীরা আবেগী এবং কাজের সম্পর্ককেও শেষ পর্যন্ত একটা ব্যক্তিগত পর্যায়ে এনে ফেলি, যেটা পেশাদারিত্বকে নষ্ট করে।
ইংরেজি জানা বা প্রয়োজনীয় অ্যাকাডেমিক যোগ্যতায় পিছিয়ে না থাকা সত্বেও বাংলাদেশীরা এই যায়গাতে দুর্বল বলে আমার মনে হয়।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংগালীদের কাজের সময়-জ্ঞান ও আচরণ নিয়েও আমার সন্দেহ আছে।
১০| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য হলো- ভারতীয়দের জ্ঞান বুদ্ধি বাঙ্গালীদের চেয়ে উন্নত।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের লোকজন পশ্চিম বংগের লোকজনের মতো, "কেরানীগিরির" জন্য ভালো।
১১| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯
আরাফাত৫২৯ বলেছেন: ঢাকাতে তিন লক্ষ ভারতীয় আছে এটা একটা হাইপ। যদি ঢাকার জনসংখ্যা দেড় কোটি ধরি তাহলে প্রতি ৫০ জনে একজন ভারতীয়। এটা হলে ঢাকার প্রতি বিল্ডিং-এ গড়ে অন্তত একজন ভারতীয় থাকত । আর ঢাকার অনুন্নত এলাকার হিসাব বাদ দিলে প্রতি বিল্ডিং-এ আরো বেশি ভারতীয় থাকার কথা।
আর তিন বিলিয়ন যে রেমিট্যান্স বললেন সেটা হয়ত ভারতীয়দের বেতন পুরাটা না । আমরা নিজেরাই এটা ভারতকে দিয়ে থাকি ডিস, ব্যবসায়িক পণ্য, ভ্রমণ, চিকিৎসা খাতে।
এইবার শেষকথা হইল একটা কোম্পনি চলে ব্রেক ইভেন পয়েন্ট মিট করে, আর-ও-আই এইসবের উপর ভিত্তি করে । মানে যাকে দিয়ে প্রফিট হবে (সেটা তার কর্র্মদক্ষতাই হতে হবে এমন না, তার কানেকশন, এপিয়ারেন্স, পাবলিক এক্সেপ্টেন্স সহ অনেক কিছুই হতে পারে), কোম্পানি তাকেই নিয়োগ দিবে। দু:খজনক যে বাংলাদেশিরা এই লাইনে অনেক পিছানো। কর্পোরেট লাইন অনেক আলাদা, এখানে বাঙালিরা সবার সাথে তাল মেলাতে পারে না। উপরে অনেকেই অনেক কারণ বলছেন যার সবগুলাই ঠিক। সাথে আমার তিনটা দেশে (বাংলাদেশ, মালয়শিয়া ও ইংল্যান্ডে) চাকরির অভিজ্ঞতা থেকে আরো কিছু যোগ করলে এমন হবে:
১/ বাঙালি মিশতে পারে না। এক অফিসে সবাই একসাথে কোম্পানির ফাংশনে পরিবার সহ এটেন্ড করলেও বাংগালীরা পারে না। বা এটেন্ড করলেও সবার থেকে আলাদা থাকে। দুপুরে সবাই একসাথে কোন ক্যাফেতে লাঞ্চে গেলে দেখা যাবে বাংগালী সেখানে উপস্থিত নাই। উনি পকেটের টাকা খরচ হবে বা ধর্র্মীয় কারণে এসব এড়িয়ে যান। বলতেছিনা এটা খারাপ, কিন্তু এটা উনার কলিগদের মনে বিরূপ ধারণা তৈরী করে। দেখা যাবে লাঞ্চের সময় সবাই উনাকে নিয়ে হাসি-তামাশা করতেছে যেহেতু উনি আসেনা নাই। কোন কোম্পানি মুখচোরাদের ম্যানেজম্যান্টের বড় পদে রাখে না। আর বিদেশিরা (বিশেষ করে সাদারা) প্রচুর গসিপ করে।
২/ বাংগালীর নিজের চিন্তার গন্ডির বাহিরে চিন্তা করার ক্ষমতা কম। ভিন্ন মত হেসে এড়িয়ে যেতে পারে না, বরং কথা ঘুরাতে শুরু করে। নিজের ধর্র্মবোধ, বিশ্বাস এসব সম্পূর্র্ণ ব্যক্তিগত লেভেলে না রাখতে পারা ও পাশ না কাটাতে পারা আরো একটা কারণ।
৩/ বাংগালীর ম্যানেজমেন্ট বরাবরই খারাপ। সবকিছু এদের ব্যক্তিগত লেভেলে থাকে। বিদেশে বড় প্রফেসর হইলে নিজের বাংগালী ছাত্রকে দিয়ে ব্যক্তিগত কাজ করানো, বেশি ভাব নেয়া, গালাগালি করা (নিজ দেশের লোকদের), পার্সোনাল লেভেলে ইন্টারফেয়ার করা খুব কমন। ভারতীয়রা বেশি খাটালেও সেটা প্রফেশনার গন্ডির ভিতরে থাকে যাতে কোম্পানির লাভ হয়।
তবে এটা খুব সাধারন আলোচনা করলাম । বিদেশে ও দেশে অনেক ভালো বাংলাদেশী বড় বড় পদে আছে । সংখ্যাটা খালি একটু কম।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রবাসে, কর্পোরেট নিয়মকানুন মেনে বাংগালীরা মোটামুটি ভালো করছে। আপনার চোখে বেশ কিছু সঠিক কারণ ধরা পড়েছে; এগুলো শোধরানোর জন্য সরকারের কোন সংস্হা দায়িত্ব নিচ্ছে না।
১২| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সারভাইভ্যাল অফ দি ফিটেষ্ট।
যোগ্যতা তাদেরকে এই পদে
আসীন করেছে!
হিংসা করে লাভ নাই!
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদেরকে তো জাতিগতভাবে সারভাইভয়াল করতে হবে।
১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:০২
রায়হান চৌঃ বলেছেন: শুধু "কেরানীগিরির জন্য" এ কথা টা পুরোপুরি ভুল, আমি মানতে পারি না।
বাংলাদেশীদের মত এত তিক্ষ্মবুদ্বি সম্পন্ন মানুষ আমি খুব কম দেখেছি। এখানে আসার পর দেখি, একজন বাংলাদেশী- সে ইলেক্ট্রক এর কাজ করে, সে কার্পেন্টার এর কাজ করে, সে পাইপ ফিটার এর কাজ করে, সে প্লাম্বার এর কাজ করে, সে বিল্ডিং কনষ্ট্রশন এর কাজ করে, সে কাঠের কাজ করে, সে ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি এর কাজ করে....... হেন কোন কাজ নেই সে করতে পারে না, ডে লেবার এর বাজারে সৌদি এসে প্রথমে একজন বাংলাদেশী খুজে বাহির করার চেষ্টা করে, না পেলে সে ফেরত ও যায়। কারণ সে জানে একজন বাংলাদেশী হলে তার সব কাজ এর একটা সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
এ তো গেল একে বারে ডে লেবার শ্রেনির মানুষ গুলোর কথা।
বহু বাংলাদেশী ইন্জিনিয়র আছে Halliburton, Baker & Hughes এর মত কম্পানিতে কাজ করছে।
ভাই, মূল কথা হলো আপনি কি ভাবে দেখছেন ?, দেখুন ১ কেজি স্বর্ণ আহরন করতে হাজার হাজার টন মাটি তুলতে হয় কিন্তু টার্গেট হল ১ কেজি স্বর্ণ।
সত্যি কথা হলো, আমরা মানুষ স্বাভাব গত ভাবে নিজের সাথে তুলনা করে ভাবতে পছন্দ করি বলে ই মানুষের মুল্যায়ন করতে পারি না।
এনি ওয়ে ভালো থাকবেন
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রবাসে বাংগালীরা ভালো করে; কারণ, ওখানে তারা টাকা আয় করতে যায় এবং তাদেরকে স্হানীয় রীতিনীতি মেনে চলতে হয়; বাংলাদেশ বাংগালীরা ভালো করছেনা তেমন।
১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৩
বিটপি বলেছেন: আমাদের অফিসের কাজের জন্য একটা ইআরপি সফটওয়্যার নেব। একটা কোম্পানি থেকে লোক এসেছে ডেমো দেখানোর জন্য। যা প্রশ্ন করি, বেশিরভাগেরই উত্তর সে সরাসরি দিতে পারেনা - বুঝাই যাচ্ছিল সফটওয়্যারের বিস্তারিত না জেনেই সে মার্কেটিং করতে এসেছে। সেদিনের মত বিদায় দিলাম। এরপর তাদের বস ফোন দিল যে কিনা কোল্কাতান। আরেকদিন ডেমো দেখিয়ে আমাদের এমডিকে কথা দিয়ে সহজেই ইম্প্রেস করে দিল। আমাকে বলে দিল ওদের সাথে ডিলের ড্রাফট করতে।
এবার বলুন তো, ভারতীয় লোকটি কেন বিক্রি করতে পারল, আর বাংলাদেশী কেন পারলনা?
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
দক্ষতা ও এক্সপার্টিজই মুলধন, সঠিকভাবে কাজ করতে হলে, কাজের উপর সম্যক জ্ঞান দরকার।
১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আউজু বিল্লাহি মিনাশ শায়তুয়ানির রজিম বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
ভারত থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত সি ই ও রা বাংলাদেশী এমপ্লয়ী দের পেন দেয়। পুয়ারা মিডল ইন্ট ভারতীয় মেনেজমেন্টের দখলে।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের প্রাইভেট ও জাতীয় ইউনিভার্সিটিতে পড়ালেখা হয় না।
১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এক পত্রিকায় দেখেছিলাম, ভারতের রেমিটেন্স যায় যেসব দেশ থেকে সেসব দেশের মধ্যে ৫ম স্থান হল বাংলাদেশ। আর ভারতে মেডিক্যাল খাতে সবচেয়ে বেশী আয় হয় বাংলাদেশী রোগীদের থেকে। আমার কাছে লক্ষ লক্ষ ভারতীয় কাজ করার ডাটা টা একটা মিথ মনে হয়। এত ভারতীয় কোম্পানী না থাকলে তাদের চাকুরি দেয় কে? ইপিজেড-এ থাকতে পারে। এর বাইরে তাদের চাকুরির সুযোগ কই?
০৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
২/৩ লাখ ভারতীয় দেশে নেই, মনে হয়।
বাংগালীদের খাদ্য বিষাক্ত, ডাক্তারদের দেয়া অকারণ ঔষধ, ও ডাক্তারদের দায়িত্বহীনতা ও কমদক্ষতা ভারতকে বাংলাদেশীদের হাসপাতালে পরিণত করেছে।
১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩১
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের প্রফেসনালীজমে সমস্যা আছে।
ভারতীয়দের নেটওয়াকিং অনেক শক্তিশালী বাইরের দেশে। তারা মোটামুটি সব জায়গাতেই আছে।
আমাদের দেশে অনেকেই আছে নিজে ভালো পজিসনে চলে গেলে অন্যদের জন্য কিছুই করতে চায় না।
উপরে শরপা তপন ভাই অনেক পয়েন্ট বলেছেন।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের মানুষ নিজের পরিবারের বাহিরে কিছুই ভাবতে পারে না; অন্য পরিবারের যে রুটির দরকার আছে, ইহা বাংগালীর মাথায় প্রবেশ করে না।
১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের মেধাবীরা বিদেশ চলে যায়। ফলে দেশ শূন্য।
সরকার মেধাবীদের ধরে রাখে না। সেই চেষ্টাও করে না।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা একাই সব জানে, উনার দলে দরকার মাসলম্যান।
১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কিছু গার্মেন্টস এবং বাইং হাউজে ভারতীয় আছে। ২ বা ৩ লাখ সংখ্যাটা আমার কাছে বিশ্বাস হয় না। কোন সঠিক পরিসংখ্যান নাই। তবে ওরা অনেক পরিশ্রমী।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের ইন্জিনিয়ার সাহেবের মেজাজ খারাপ, উনি অফিসে সামুতে গেলে মেয়েদের ছবি দেখে বিব্রত হন, আর ভারতীয়রা শ্রম দিয়ে আমাদের হার্ড কারেন্সী নিচ্ছে।
২০| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১০
কামাল৮০ বলেছেন: তারা যেখান থেকে পাশ করে সেই বিদ্যালয় গুলোর মান আমাদের থেকে অনেক উপরে।বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে তারা অনেক এগিয়ে।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
এমন প্রশ্নফাঁস জেনারেশন জন্মেছে যে, ভারতীয়দের থেকেও নীচু মানের!!!
২১| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভারতীয়রা বিসিএস পরিক্ষা দিতে আসে?
এজাবৎ সরকারি চাকুরিতে কয়টা ভারতীয় ঢুকলো?
০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
বিসিএস দিতে আসে না, কিন্তু অনেক বড় পদের চাকুরীতে ওরা আছে।
২২| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:০৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রশ্নফাঁস জেনারেশন কে বানালো?
শুধু উচ্চপদ নয়, লেবার ও ভারতীয়। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মানেই ৩০০০ ভারতীয় শ্রমিক কাজ করে। এই সুযোগ কি নেতারা দেন নি?
বাংলাদেশে অন্তত ১০ লাখ ভারতীয় কাজ করে ৮-১০ বিলিয়ন ডলার নিয়ে যায়।
বাংলাদেশের ভারতের রেমিটেন্সের ৪র্থ বৃহত উৎস এখন।
সব আপার দয়া।
০৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
বাগলাদেশের ব্যবসা হলো, "সস্তা শ্রমিকদের" দাস হিসেবে বিক্রয় করা; লাখের উপরে মিলিওনিয়ার হয়েছেছে আদম বেপারী করে।
২৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬
সাসুম বলেছেন: প্রফেশনালিজম এর কারনে তারা এগিয়ে থাকে। সিম্পল। এর বাইরে কোন কারন নাই, কোন রিজন নাই। আপনি হাজার কোটি টাকার কোম্পানির মালিক- আপনি বাংগু চোর বসাবেন না আপনার হেড অফিসে বড় পদে। বসাবেন প্রফেশনাল কাউকে।
এই ব্যাপার নিয়া এত মাতামাতির কিছু নাই। দেশের লোক প্রফেশনাল হোক, দেখবেন ইন্ডিয়ান আর আসবেনা, সিম্পল
০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রশ্নফাঁস জেনারেশন ও ফেইসবুক জেনারেশন কি প্রফেশানেল হবে কোনদিন?
২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫৫
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: আমি স্পিনিং মিলে চাকুরী করতাম।
ভারতীয় ৩ জনের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে।
২ ভারতীয় পুরাই ভোগাস।
১ ভারতীয় অসাধারন।
৩ জনেরই মালিক পক্ষের সাথে কম্যূনিকেশন স্কিল খুব ভালো। মালিকের মেজাজ বুঝে।
দক্ষ ভারতীয়টি প্রফেলনাল অ্যাটিচুড।
এদের ৩জনেরই কোনো কলিগের সাথে ভার নেই।
এরা কারো সাথে সর্ম্পক রাখে না।
ভয়ংকর ঘুটিবাজ। তাদের কারনে অনেকের চাকরি গেছে। এমন নয় যে, ম্যানেজমেন্টের কাছে রির্পোট করেছে। বরং এমন ভাবে কাজ গছিয়ে দিতো যে বাংলাদেশীরা তা করতে পারতো না। ফলে চাকরি চলে যেতো।
তাদের কারণে কারখানার খরচ অনেক কমে গেছে। নানা কৌশলে তারা এটা করেছে। ফলে মালিক পক্ষের পেয়ারা।
০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংগালী মালিকানা, নাকি জয়েন্ট ভেনচার?
২৫| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই লেখায় অনেক মন্তব্য এসেছে। মনে হচ্ছে অধিকাংশই জানেনা যে বাংলাদেশে একজন বিদেশীর কাজ করার জন্য Bangladesh Investment Development Authority (BIDA) থেকে অনুমুতি (work permit) লাগে।
আমাদের দক্ষতার ঘাটতির কারণে বড় কোম্পানিগুলোতে নেওয়া এক্সিকিউটিভ পদের ভারতীয়দের সম্পর্কে আমার আপত্তি নেই, কিন্তু বহু অবৈধ ভারতীয় work permit ছাড়াই বিভিন্ন গার্মেন্টস ইত্যাদি কোম্পানীতে কাজ করছে। আমাদের সরকারের উচিত এদেরকে খুঁজে বের করে, তাড়িয়ে দেওয়া।
০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
সমস্যা হলো, এসব ব্যবসার মালিকেরা সরকারের অংশ।
২৬| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪১
নতুন বলেছেন: বিদেশী লোককে এনে চাকুরি দিতে এবং তাকে রাখতে অনেক বেশি বেতন দিতে হয়।
দেশের ব্যবসা মালিকরা কেন বেশি বেতন দিয়ে তাদের রাখছে?
কারন তারা যেটা দিতে পারে সেটা দেবার মতন লোক দেশে পাচ্ছেনা। ব্যবসায়ীরা যেনে বুঝে বেশি খরচা করবে না।
বেশি বেতনে বাইরের থেকে লোক এনেও মালিকদের লাভ হচ্ছে বলেই তাদের সংখ্যা বাড়ছে।
যদি আমাদের দেশের মানুষ তাদের চেয়ে ভালো পারর্ফম করতে পারে তখন মালিকরাই তাদের রাখা বন্ধ করবে।
০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি আসল ব্যবসায়িক কারণ দেখায়েছেন, এখানে ভুল নেই; এটা সঠিক যে, আমাদের মানুষকে সঠিক শিক্ষা ও ট্রেনিং থেকেবন্চিত করছে সরকার।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ব্যাপারটা বুঝার দরকার " হয় আমাদের ভারতপ্রিতী বেশি, নাহয় আমাদের যোগ্যহীনতা।