নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যদি কিছু মনে না করেন

আমি একজন কর্মী

নজের সনি

আমি একজন কর্মী

নজের সনি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্যবেক্ষণ নষ্ট কমিউনিস্টদের ভারে নৌকা ডুবু ডুবু!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

পীর হাবিবুর রহমান



এককালের দেউলিয়া উগ্রপন্থি ও আদর্শহারা বামেরা মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার সরকারের তরীকে এতটাই ভারী করেছেন যে একের পর এক ভুল পরামর্শ দিয়ে তাতে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে মনে হচ্ছে নৌকা যেন ডুবুডুবু করছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সরকার কখনোই বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে আলাপ-আলোচনার পথে না হেঁটে দমনের নীতি নিয়েছে। অথচ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অনুভূতি বিবেচনায় রেখে শেষ মুহূর্তে হলেও হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করছে। বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করলে আজ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এত বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতো না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে চেহারা নিয়ে যে ভাষায় কথা বলেন তাতে টিভির সামনে বসা অন্ধজনেরাও বলতে পারবেন সমঝোতা নয় সংঘাতের পরিণতি খারাপের দিকেই যাচ্ছে। দেশ পাকিস্তান বা আফগানিস্তানের দিকে হাঁটুক একটি মানুষও চায় না। দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হলেও বাংলাদেশের মানুষ কখনোই ধর্মের রাজনীতিকে ব্যালটবিপ্লবে অভিষিক্ত করেনি। তেমনি উগ্রপন্থি বা বামপন্থিদেরও জনরায় দেয়নি। জনমত আদায়ে ব্যর্থ ক্ষমতালোভী আশ্রিত বামদের ভারে ও পরামর্শে আওয়ামী লীগ সরকার আজ একদিকে বিএনপি জোটের এক দফা, জামায়াতের সহিংসতা, হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ আন্দোলন ও শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের চোখ রাঙানির মুখোমুখি। চতুর্মুখী রাজনৈতিক আক্রমণ ও সমালোচনার মুখে পতিত সরকারের জোটে দূরে থাক দলের মধ্যেই অভিন্ন অবস্থান নেই। আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটিতে যেদিন শাহবাগ নিয়ে খোলামেলা কথা হয় তার পর দিন শাহবাগের শহীদ রুমি স্কোয়াডে গিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার পরিষ্কার বলেছেন, জামায়াত নিষিদ্ধ না হলে তিনি মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবেন। জোট শরিক রাশেদ খান মেনন বলেছেন আম ছালা দুটোই যাবে। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, দুই নৌকায় পা দিলে সব দিকেই মরার সম্ভাবনা। আমরা গোল ঠিক করতে পারিনি। রাজনীতির মঞ্চে দ্রুত একের পর এক দৃশ্যপট বদলে যাচ্ছে। তাই যত ভয়, যত শঙ্কা।এককালের দেউলিয়া উগ্রপন্থি ও আদর্শহারা বামেরা মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার সরকারের তরীকে এতটাই ভারী করেছেন যে একের পর এক ভুল পরামর্শ দিয়ে তাতে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে মনে হচ্ছে নৌকা যেন ডুবুডুবু করছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সরকার কখনোই বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে আলাপ-আলোচনার পথে না হেঁটে দমনের নীতি নিয়েছে। অথচ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অনুভূতি বিবেচনায় রেখে শেষ মুহূর্তে হলেও হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করছে। বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করলে আজ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এত বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতো না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে চেহারা নিয়ে যে ভাষায় কথা বলেন তাতে টিভির সামনে বসা অন্ধজনেরাও বলতে পারবেন সমঝোতা নয় সংঘাতের পরিণতি খারাপের দিকেই যাচ্ছে। দেশ পাকিস্তান বা আফগানিস্তানের দিকে হাঁটুক একটি মানুষও চায় না। দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হলেও বাংলাদেশের মানুষ কখনোই ধর্মের রাজনীতিকে ব্যালটবিপ্লবে অভিষিক্ত করেনি। তেমনি উগ্রপন্থি বা বামপন্থিদেরও জনরায় দেয়নি। জনমত আদায়ে ব্যর্থ ক্ষমতালোভী আশ্রিত বামদের ভারে ও পরামর্শে আওয়ামী লীগ সরকার আজ একদিকে বিএনপি জোটের এক দফা, জামায়াতের সহিংসতা, হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ আন্দোলন ও শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের চোখ রাঙানির মুখোমুখি। চতুর্মুখী রাজনৈতিক আক্রমণ ও সমালোচনার মুখে পতিত সরকারের জোটে দূরে থাক দলের মধ্যেই অভিন্ন অবস্থান নেই। আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটিতে যেদিন শাহবাগ নিয়ে খোলামেলা কথা হয় তার পর দিন শাহবাগের শহীদ রুমি স্কোয়াডে গিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার পরিষ্কার বলেছেন, জামায়াত নিষিদ্ধ না হলে তিনি মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবেন। জোট শরিক রাশেদ খান মেনন বলেছেন আম ছালা দুটোই যাবে। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, দুই নৌকায় পা দিলে সব দিকেই মরার সম্ভাবনা। আমরা গোল ঠিক করতে পারিনি। রাজনীতির মঞ্চে দ্রুত একের পর এক দৃশ্যপট বদলে যাচ্ছে। তাই যত ভয়, যত শঙ্কা। বাংলাদেশ প্রতিদিন থেকে সংগৃহীত

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.