নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Polash Roy

ok

পবন রায়

ok

পবন রায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রকৃতি অর্থ কি? তাহাই গবেষকরা বোঝেন না

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

১। প্রকৃতি অর্থ কি? তাহাই গবেষকরা বোঝেন না। পর্দাথবিদরা ভালভাবেই জানেন ক্রিয়াত্ব ছাড়া পদার্থ পরিনত হতে পারে না। আলো, তাপ ও জলবায়ু ছাড়া পৃথিবী বাস যোগ্য হতে পারে না তেমনি মাটির রস ও জল ব্যতিত উদ্ভিদ বৃক্ষ হতে পারে না।ফুলের পরাগায়নে পুষ্টবীজ ক্রিয়ায় ভোজ্য পদার্থ। উদ্ভিদ বৃক্ষের ক্রিয়াত্ব বীজ প্রাণী জীবের দেহে ক্রিয়ায় জ্বালানী শক্তি। প্রাণী ও জীবের নির্গত পদার্থ জৈব শক্তি মাটি বৃদ্ধি। জীবের জৈবীক মৈথুন ক্রিয়াত্ব জীব বৃদ্ধি।বিশাল বৃক্ষ ক্ষুদ্র প্রাণী রস জল ছাড়া যেমন ক্রিয়াত্ব পদার্থে পরিনত হয় না তেমনি কংকাল বডি ছাড়া অঙ্গ প্রতঙ্গ ক্রিয়াত্ব সাজে না।পাথর কংকাল ছাড়া ম্যাগনেট বডি ঘূর্ণায়মান মটির ঘরে আটকান যায় না।সিলিকন বাধে সাগরের স্রোত রক্ষা হয় না। মহাসাগরের জল ছাড়া সিলিকন লেয়ার পাথর কংকাল ম্যাগনেট বলের ঘূর্নায়মান তপ্ত বডি শীতল ক্রিয়া হয় না। তপ্ত বডির ঘূর্ণায়মান ক্রিয়ান্তে লেহন পদার্থ দেহের লেয়ার পথে বিক্রিয়া হয়। দীর্ঘ সময় ধরে গ্যাস তপ্ত দেহের স্তরভেদ করে ভৌগলিক এলাকা জুড়ে দাবানল আগ্নিগিরি ফলে কয়লা রুপ ধারন করে। গবেষকরা তাহা খনিজ পদার্থ বলে।ইঞ্জিনে তাহা ক্ষয় নিঃশ্ব করে বায়ুমন্ডল বিষ ও গ্রীন হাউস ইফেক্ট করে। উদ্ভিদ জীব শিকার করে প্রকৃতি বাস্তব ক্রিয়াত্ব পর্দাথ প্রভু প্রদত্ত বলে।খাদ্য ক্রিয়ায় মাটি, বায়ু তাপে দুই পক্ষের ক্রিয়া খাটি। গোটা পৃথিবীর বুকে যে, পরিমান মাটির ভাগ প্রতি মুহত্ব বৃদ্ধিই পাচ্ছে। জলের ক্ষয় নাই, কিন্তু জ্বালানীর ক্ষয় আছে। ক্ষুদ্র বীজ থেকে যেমন বিশাল বৃক্ষ হয় তেমানি বিশাল মহাসাগর ও নদী হয়। অথাৎ জল প্রাকৃতিক পৃথ জ্বালায় ক্রিয়ায় পদার্থ হয়ে জ্বালানী ক্রিয়ায় নিঃশ্ব ক্ষয় হয়ে বিশাল মহাসাগরের গরিষ্টতা হ্রাস অব্যাহত। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জৈব পদার্থ মাটির প্রলেপ স্তর বিশাল হয়ে ভাংগা গড়া মহাসাগরের ভাগকে নদী রুপে পরিনত হচ্ছে। এবং রসহীন পৃথ জ্বালা ম্যাগনেট ঘূর্নায়মান তপ্ত হয়ে ভূমিকম্প করে। পাথর কংকাল গলে ভূপৃষ্টের ভাগকে পাউডার করে মহা প্রলয় চক্রে ফুরিয়ে যাবে, মহাজাগতিক জগতের টানে। অস্তিত্বহীন পৃথ জ্বালা ম্যাগনেট বল মঙ্গল গ্রহের মত মহাজাগতিক জগতের কলংক গ্রহ হবে। কাজেই পৃথিবীর বুকে জল থেকে ক্রিয়ায় যে তরল পদার্থ জ্বালানী ব্যবহার ইতি টেনে। কঠিন জ্বালানী ধোয়া রিফাইন করে। মূল চালিকা শক্তি জল/বায়ু অর্থনীতি নির্ভর হলে, এখনও যা আছে, মহাসাগরের জল তবেই রক্ষা পাবে।

গবেষকরা বলেছেন কোটি কোটি যুগে লক্ষ কোটি উদ্ভিদ, জীব মাটির নিচে চাপা পড়ে ক্রিয়ায় কয়লা ও তরল খনিজ জ্বালানী প্রস্তুত হয়েছে। কথা হল হাস্যকর, সৃষ্টির মূলে একমাত্র স্রোষ্ঠা ছাড়া গোটা মহাজাগতিক ভান্ডে কোথাও কোন প্রাণের অস্থিত্বই ছিল না, তিনি ছাড়া। গবেষকরা কোথায় পেলেন এত কোটি কোটি উদ্ভিদ ও জীবের দেহ।যে থেকে কঠিন ও তরল খনিজ প্রস্তুত হইয়াছে।বিজ্ঞ গবেষকদের আদি ধারনা গোড়া থেকেই মিথ্যা।তারা ভাল করেই জানেন ক্রিয়াত্ব ছাড়া পদার্থে পরিনত হয় না। তাদের আবিষ্কার প্রভুর জগতে প্রকৃতির উপর ভিত্তি করেই বাস্তব সবকিছুই রুপান্তর।প্রকৃতির নেওয়া ছাড়া দিতে পারেন না। দিতে পারেন অপবাদ বিষ। প্রকৃতি প্রকৃত অর্থেই ক্রিয়াত্বশীল। অন্ধকার জগতে আলো ছাড়া যেমন মূল্যহীন তেমনি আলোর জগতে অন্ধকার ক্রিয়াহীন।গবেষকরা প্রকৃতি থেকে খেয়ে পরে তীর বিদ্ধ দোষারপ করে চলছেন। আলোহীন বিশ্ববাসী অন্ধকারে ডুবে ঝিমাচ্ছেন।গবেষকরা যাহা করে, তাহাই হয়ত মঙ্গল। অন্ধবিশ্বাষে পথ ধরে চলছি। কিন্তু অন্ধ ব্যক্তিও প্রকৃতির বাস্তব নির্জাস ক্রিয়ায় বিজ্ঞচিকিৎসায় আলো ফিরে পায়। তেমনি বিজ্ঞগবেষকদের বিশেষ চিকিৎসার প্রয়োজন। জম্মান্তর প্রজম্মের প্রয়োজন। আজ বিশ্ববাসীকে প্রযুক্তির জ্ঞান চর্চায় প্রকৃত যুক্ত ক্রিয়া সমন্ধে সেকেন্ডেই বিনিময়। অল্প সময়ে প্রকৃতির পদার্থ আমদানী রপ্তানী তিন পথেই ব্যস্ত।ক্ষমতা প্রয়োগে পরীক্ষা নীরিক্ষা করতে ক্ষেপনাস্ত্র ড্রোন থেকে ছুরে মেরে ঘায়েল করে শাষন করতে পার বাস্তব সত্য। প্রকৃতি ধ্বংশ করে সৃজন করতে পার। কিন্তু প্রাকৃতির শক্তি ক্রিয়াত্ব শাষন করতে পারবে না। ক্ষুদ্র ভান্ডের ক্রিয়াত্ব শক্তি যেমন ফিরে দিতে বা ঠেকাতে পারবে না। তেমনি প্রকৃতির ক্ষয় নিঃশ্ব কমতি পূরণ করতে পারবেনা। সৃজন করতে পারবে কার্বহাইড্রো বিষ উৎপাদন করে বায়ুমন্ডলে জলে ছেরে বা মিশে দিয়ে ঋতুচক্র ব্যাধি ধরিয়ে, প্রকৃতির উদ্ভিদ জীবের উপর ক্যামিক প্রয়োগে প্রতিরোধ না হয়ে প্রতিযোগে বিজ্ঞ জ্ঞানে ব্যস্ত, গ্রীন হাউস ইফেক্ট। উদ্ভিদ বৃক্ষ যাহা ছারে তাহা জীব গ্রহন করে। জীব যাহা ছারে, উদ্ভিদ বৃক্ষ তাহা গ্রহন করে। উভয়ে নিবীর সম্পর্কে রিফাইন কারখানা প্রকৃতি জম্মান্তরে। কিন্তু সেকালের তুলনায় বর্তমান সময়ে জীবের চেয়ে উদ্ভিদ বৃক্ষ কয়েক গুন বেশি থাকার পরেও গ্রীন হাউজ ইফেক্ট। গবেষকরা তাহ ভাল করেই মালুম করেন। সত্য বাক্য শিকার না করে গাছ লাগাতে বলছেণ। গোটা পৃথিবীর স্থলভাগে গাছের গোড়ায় গাছ রোপন করে মাটি ছাউনি দিলেই কি গ্রীন হাউজ ইফেক্ট বন্ধ হবে। বায়ুমন্ডল রিফাইন হবে। কোন ভাবেই তাহা সম্ভব নহে বরং গ্রীনহাউজ মাটি থেকে যে রস ও জল ক্রিয়ায় বায়ুমন্ডলে ছেড়ে দিচ্ছে তাহা আরও কয়েকগুন বৃদ্ধি পেয়ে বায়ুমন্ডলে ঋতুচক্র শীতকালে শুন্য ডিগ্রি মাত্রায় তুষার বরফে ঢেকে যাবে। উত্তর গোলার্ধের অর্ধেক ভাগ যাহা প্রাচীন কালে জীবের চেয়ে উদ্ভিদ বৃক্ষ বেশি থাকায় বরফের যুগে পরিনত হয়েছিল।বলাবাহুল্য পৃথিবীর বুকে যে পরিমান জল তাহার মধ্য থেকেই ক্রিয়াত্ব বায়ু প্রবাহে হিমালয় পাহাড় ও তার মত পাহাড় থেকেই বায়ু প্রবাহ হিমাঙ্কের মাত্রা বারিয়ে দেয় প্রকৃতি ঋতু চক্র ভাবেই।যাহা বায়ুর ঊষ্ণতা রিফাইন সেন্টার রুপে বিদ্যমান। উদ্ভিদ বৃক্ষ জীবের বায়ু মন্ডলের শীতল ষ্টক কারখানা মাত্র। বিজ্ঞ গবেষকরা বলেছেন বরফ পাহাড় গলছে। পৃথিবী ঘূর্ণায়মান চক্রে উষ্ণ বায়ুমন্ডলের ছোয়ায় বরফ পাহাড় তো গলবেই। কারণ বরফ পাহাড় না গললে সাগর ও মহাসাগর কোথায় পাবে ক্রিয়াত্বের জল। মহাসাগরের জলেইত ক্রিয়ায় বায়ু প্রবাহে বরফ পাহাড়।বরফ পাহাড় গলবে জমবে এটাই তার প্রকৃত খেলা সৃষ্টি থেকে । প্রকৃতির পৃকৃত খেলা বাস্তব চলবেই যতদিন মহাসাগরে জল থাকবে। মাটির ধারন শক্তি কয়েক গুন আছে বলেই ভিতর বাহিরে জল নিয়ে ঘুরছে এবং জড় এ জীবের ক্রিয়ায় স্থল এর পূরত্ব প্রতি মূহত্ব বৃদ্ধিই পাচ্ছে। তবে কেন বলছেন বরফ পাহাড় গললে পৃথিবী ভেসে যাবে। সেকাল থেকে এ পযন্ত গলছেই তো, বরফ পাহাড় মহাসাগরতো নয়, আর সৌর শক্তি পাগলা ঘোড়া নয় যে, পৃথিবীর গতি চক্র বন্ধ করে প্রখর তাপে বায়ুমন্ডল উষ্ণ করে বরফ পাহাড় গলে ভেসে দিবে বরং আবিষ্কার করে বায়ুমন্ডল কে পাগলা ঘোড়া বানিয়ে দিয়েছো।ঋতু চক্র ইফেক্ট করে ফিরে দিয়ে উৎপাদন চক্র ব্যহত করে চলছো। উন্নয়ন করতে গিয়ে অউন্নয়ন পথে চলছো শিকারী সেজে। পৃথীবির ঋতুচক্র, বায়ুমন্ডল, গ্রীন হাউজ ইফেক্ট একমাত্র আবিষ্কারক দায়ী।তাদের কিছু অপব্যখ্যা আবিস্কার করার কারনে যেমন, সুফল তার চেয়ে কয়েকগুন কুফল জলে ও বায়ুমন্ডলে। প্রাচীন কালে আবিস্কার না থাকায় শুদ্ধ পৃথিবীতে ঋতু চক্র বান্ধব সেজে আসা যাওয়া করত। আবিস্কার করার পর আসা যাওয়া করে ইঞ্জিন কল তিন পথেই ব্যস্ত।

মাসুল পাবে ফিরে আয়তো কাল,

উভয় পথের কালের কাটা বিধল পৃথিবীর ঋতু চক্রের গায়,

কেমনে যাব বান্ধব সেজে/ ঋতু চক্র নিয়ে,

উভয় পথের কাটা তুলে নেও স্রোষ্টার সৃষ্টি শ্রেষ্ঠ জ্ঞানে।

অকালে যেওনা ঝরে, ফিরে আসব বান্ধব হয়ে।

সাজাবো প্রকৃতি ভরে।

শ্রেষ্ঠ জীব শ্রেষ্ঠতায় প্রজম্ম জম্মান্তরে।

অথাৎ, জল ক্রিয়াত্ব লেহন পদার্থ জ্বালানী নিঃশ্ব ক্ষয়। কার্বন বিষে প্রভূর জগৎ সৃষ্টি কে ধ্বংশ না করে, প্রকৃতিকে ভালবাসো। মহাসাগরের ক্রিয়াত্ব জলকে পরিপূর্ণ পরিশুদ্ধ বায়ুমন্ডল কার্বন মুক্ত কর, উদ্ভিদ জীবের সমতা বজায় রেখে চললেই প্রকৃতির প্রকৃত ঋতু চক্র বান্ধব হয়ে ফিরে এসে উৎপাদনে ধাধা লাগিয়ে লক্ষ কোটি যুগেও পৃথিবীতে উভয়ে জম্মান্তর প্রকৃতির নিয়মেই রক্ষা পাবে। শ্রেষ্ঠ জীব এক শক্তি আবিস্কারে অকালে ব্যাধিতে মুক্ত হয়ে পরিশুদ্ধ পৃথিবী, শুদ্ধ জলবায়ু, শুদ্ধ উৎপাদন, শুদ্ধ জীবন, প্রভুর আমল বিশ্ব আশ্রমে থাকিবে। শুদ্ধ কথায় গ্রীন হাউজ ফিরে পাবে ঋতু চক্র প্রকৃতি পাবে বৈচিত্র রূপ, যৌবনে করিবে শুধা দান, শ্রেষ্ঠ জীবের শ্রেষ্ঠ জ্ঞানে অমৃত পানে সুস্থ বলিষ্ট প্রাণ।স্রোষ্টার সৃষ্টি প্রকৃতির বাস্তব ক্রিয়াত্ব অপব্যখ্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে। তবেই জলের শুদ্ধি, বায়ুর শুদ্ধি, প্রকৃতির শুদ্ধি। এক মাত্র স্রোষ্টার সৃষ্টি উদ্ভিদ জীবের বার্ধ্যকের হাত থেকে পূর্ন মুক্তি। যুক্ত ক্রিয়াত্ব বাস্তব প্রকৃতি বিশ্বাস।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.