নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Polash Roy

ok

পবন রায়

ok

পবন রায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

তরল খনিজ ভান্ড পরিহার, চালিকা শক্তির ব্যবহার ও পরিত্রান।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৪

ওঁ তৎ সৎ

তরল খনিজ ভান্ড পরিহার, চালিকা শক্তির ব্যবহার ও পরিত্রান।

মূলত গবেষকদের ধারনা পত্র অগাধভাবে পর্যালোচনা পূর্বক বিজ্ঞানীরা রিচার্জ করে আবিস্কার করে চলছেন। যাহা সেকাল থেকে একাল পর্যন্ত উৎপাদন করে মানব জাতি সাদরে গ্রহন করে নিয়েছেন। কিন্তু উন্নয়ন যাত্রার উৎস এখান থেকে সবকিছু নেওয়া সর্বজীব কোন না কোন কাজে আসক্ত হয়ে উন্নয়ন করতে গিয়ে অউন্নয়ন পথের শিকার। বিশ্বের বিভিন্ন প্রকার উদ্ভাবক খনিজ, জীব ও উদ্ভিদ জগতকে শিকার করে চলছেন। কিন্তু তাদের মাহাতœ কতটুকু স্থিতিশীল তাহাই সুক্ষè ভাবে রিচার্জ এর জন্য বিশ্ব গবেষক বিজ্ঞানীদের উত্তর পত্র পরিবেশন প্রযুক্তি নির্ভর। কিন্তু উত্তর পত্র আবিষ্কার প্রভুর চেয়ে বড় কিছু নয়। প্রভুর সৃষ্টিতে যেমন কোন কমতি ছিলনা তেমনি বেশিও ছিল না। কিন্তু শ্রেষ্ঠ জীব হয়ে নিজেদের সর্বনাশকারী পথে চলছি। যাহার বহিঃপ্রকাশ পেয়েও অজ্ঞতার মত বিশ্বাসহীন। মহাব্রক্ষèান্ডের ক্ষুদ্রাংশ পৃথ ভান্ড, কান্ড, উনান দ্বারা নিঃশ্ব করে উৎপাদনে হোচট খেয়েও কান্ড জ্ঞান মালুম না করায় বার বার ভান্ড, কান্ডজ্ঞান ঝাকুনী দিয়েও ঘুম ভাঙ্গাতে না পারায়, বৃহৎ ভান্ড, কান্ডজ্ঞান প্রকাশ যাহা, আমাদের গবেষনাগারে সুক্ষèভাবে নিরিক্ষা করে জ্ঞাত হওয়াই এক মাত্র প্রদর্শক। পৃথিবী ভান্ডে নির্গত কার্বন শোধন করার জন্য উদ্ভিদ বৃক্ষই যদি যথেষ্ট হয় তাহলে চাহিদা মত রোপন করে কয়েক যুগের মধ্যে স্থলভাগের সম্পুর্ন অংশ ছাউনি দেওয়া সম্ভব। কিন্তু বিজ্ঞানের আবিষ্কার তো বন্ধ থাকবে না। উৎপাদন যাত্রায় কার্বন বেড়ে যেতে থাকলে ফলাফল আশানুরূপ সম্ভব নহে। উৎপাদনের উন্নয়ন বিকল্প পন্থায় সম্ভব, একমাত্র চালিকা শক্তি দ্বারা। কিন্তু আসক্ত থাকা অবস্থায় বিপত্তির আঘাত করিবে ভান্ডের গরিষ্টরা অথাৎ ঘনত্ব ঢেকে যাবে চাহিদা বৃদ্ধিপাবে বিভিন্ন ভাবে। কার্বন অব্যহত থাকবে। প্রভু প্রদত্ত ধন বিশ্বভান্ড নির্দিষ্ট একটা হিসাব দ্বারা যাত্রা। যাত্রা প্রাক্কালে যে পরিমান ধন নিয়ে খেলা তাহার একাংশ অস্থিত্ব বিলিন নিঃশ্ব। কোনদিন একবিন্দু পূরণ করার ক্ষমতা নেই বলে এক পক্ষে পাতানো খেলায় হার মানতেই হবে। কারণ বিশ্বাস জ্ঞান না থাকায় উন্নয়ন খেলায় মত্ত হয়ে ধন ফুরিয়ে দিয়ে প্রকৃতিকে দোষারপ করে চলছি। প্রকৃতি অর্থ কি? যাহা ভাবো তাহা নয় । প্রকৃতিকে ভালভাবে বিজ্ঞ জ্ঞান দিয়ে ভাবুন এবং নিরিক্ষায় বিশ্বজ্ঞাত স্রষ্টার শ্রেষ্টত্ব রূপ-যৌবন এক শক্তি দুই পক্ষের ক্রিয়া খাঁটি। প্রকৃতি ভান্ড জ্যান্তরূপে মাটি। শক্তিই স্রষ্টা যা বিশ্বাস করার মতো না। মানুষের গর্ভে যেমন উদ্ভিদ জম্মে না তেমনি উদ্ভিদের গর্ভে মানুষ হয় না তবে পশু গর্ভে পশুই, মাটি গর্ভে উদ্ভিদ-বৃক্ষ, জল গর্ভে মৎস্য কীট জম্মান্তর হয়। যাহা উদ্ভিদ ও জীবের একমাত্র উৎস স্থল। স্রষ্টার শক্তিই জম্মান্তর বিচিত্র রূপান্তর ভান্ড। যে ভান্ডে প্রভুর কান্ড প্রাণের অস্তিত্ব ভিতর বাহিরে বিরাজমান। গবেষকরা যে মন্তব্য প্রচারে বিশ্বাসী সে ধারনা মিথ্যে, কারন পৃথ নামের ভান্ডে লক্ষ কোটি যুগে সাগর ভান্ডে যে এ্যামিবা আজও সেই এ্যামিবা এক কোষীই আছে, প্রকৃতির ভান্ডও তেমনি আছে। তবে এত কোটি যুগ পরে সাগরে তো একটি এ্যামিবাও বহুকোষী জীবে রূপ নেয়নি বা রুপান্তর হয় নাই। কোন উদ্ভিদ বৃক্ষ মানুষে রুপান্তর হয় নাই, যা তাই আছে। তবে কেন নিশ্বাষের মতো বিশ্বাষ জন্মে না যে, জন্মান্তরের পিছনে এক শক্তি সত্যিই বহুরুপে রুপান্তর। এক শক্তি দ্বারা যেমন দেহ ভান্ডে ডি এন এ ক্রিয়া উৎপন্ন, তেমনি জীব উদ্ভিদ একই নিয়মে ডি এন এ সঞ্চালন ক্রিয়ায় নির্যাস রস একমাত্র নিরাময় শক্তি প্রয়োগে নিরিক্ষায় কাঁচামাল। পৃথ ভান্ডে যা কিছু সবই একই প্রবাহ ধারায় রুপান্তর। উদ্ভিদ জীবের বীজ বিনাশ হয় না, দেহ পরিবর্তন করে ডি এন এ ধারন ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে ক্রিয়া শক্তি লোপ পায় এবং ডি এন এ এর গুনাগুন ভান্ড ক্রিয়ায় মিশে যায়। তাপ, বায়ু যেমন বিভিন্ন শক্তিতে বিভিন্ন রুপে প্রকাশ পায়, তেমনি ভান্ড বিভিন্ন রুপ ধারন করে। মাটি গর্ভে উদ্ভিদ বৃক্ষ, জলভান্ডে মৎস কীট, পরাগায়নে পুষ্ট বীজ ও মৈথুনে জ্যান্ত জীব। কাজেই মাটি ভান্ডে উদ্ভিদ কান্ড ক্রিয়ায় বিদ্যমান। প্রাণের অস্তিত্ব প্রাণ থেকে, উদ্ভিদ বৃক্ষের অস্তিত্ব বীজ থেকে ও কীটের অস্তিত্ব বিষ্টা স্তুপ থেকে। তবে জীব মৈথূন ক্রিয়া ও উদ্ভিদ বৃক্ষের পরাগায়ন ক্রিয়া যেমন সত্য, তেমনি বৃহৎ পৃথ ভান্ডের ভিতর পাথরদেহে জলের ক্রিয়ায় ও বায়ু সঞ্চালনে জ্বালানী শক্তি নির্গত হয়। সমুদ্র লোনা জলে বিট লবণ, বরফ হিমালয় ঝর্না প্রকাশ। পৃথ ভান্ড থেকেই সবকিছু নেয়া, বৃহৎ পৃথ ভান্ডে গত যত বিশ্ব যুদ্ধ হয়েছে, শুধুমাত্র ক্ষমতা প্রয়োগ শাসন করা। গোড়া থেকেই শাসন শুধু শোষন করে উন্নয়ন-ইঞ্জিন উনান বৃহৎ রুপ যুদ্ধ, বিশ্ববাসী মাতাল কান্ডে ফাইনাল বিশ্ব যুদ্ধ কোন রাস্ট্রের সঙ্গে নয় নিরস্ত্র একমাত্র ব্রক্ষ্মা সৌর ভান্ডের সঙ্গে। কার্বো-হাইড্রোজেন কলঙ্ক যুদ্ধ যে কলঙ্ক পৃথ ভান্ডে উৎস। বিশ্বাস থেকে বিশ্বরূপ যেমন নিজ জম্মান্তর রূপ বিশ্বাস করে চলতে হয়, অবিশ্বাসে ডি এন এ পরীক্ষা হয়। তেমনি প্রকৃতি ভান্ডে যা কিছু সৃষ্টি তাহার মূলে একশক্তি দ্বারা বহুরূপী বিশ্বরূপ। ব্রক্ষ্মা দ্বারা রান্না রুপান্তর খাদ্য দেহভান্ডে জ্বালানী ক্রিয়ার উৎস। দেহভাগে লিভারের ভিতর যেমন জ্বালানী পুষ্টির উৎস তেমনি মহাসৌর জগতে উষ্ণ গ্যাস বায়ু ড্রায়ু ক্যামিক মিথানল মৈথনে জ্বালানী। ব্রক্ষ্মা ভান্ড জ্বালানী সপ্তরূপ কৃষ্ণ গহব্বর তেত্রিশ হাজার লক্ষ কোটি নক্ষত্র। বায়ু চক্র গ্যাসে সূর্যের বিকিরন লাভার জ্বালা মুখ ব্রক্ষ্মার অষ্টস্তরে বাঁধা। আলো, তাপ ও বায়ু শক্তি অষ্টস্তর ভেদ করে উৎপাদনে ধাঁধাঁ। দেহভান্ডের অঙ্গপ্রতঙ্গে ভেইন যদি কর্তন বা আবদ্ধ হয় তাহলে ভেইনে সার্কুলার বন্ধ হয়ে দেহরে অঙ্গপ্রতঙ্গ শুস্ক হয়ে যায়। তেমনি বৃহৎ পৃথ ভান্ডে সিলিকন লেয়ার উত্তোলন পূর্বক স্থল ভাগের র্নিগত পলি দ্বারা লেয়ার নিষ্কাশন ক্রিয়ায় আবদ্ধ হয়ে রস ভান্ডারের রস নিষ্কাশন না হওয়ায় জলের চাহিদায় ভুল ব্যখ্যা হয়। আবহাওয়া বলতে যেমন আব শব্দের অর্থ জল, হাওয়া শব্দের অর্থ বাযূ।

সৌরজগতের ভতির যে বায়ূ চলাচল করে সে বায়ূর উৎপত্তি কোথায়? কিভাবে বায়ূ সৃষ্টি হয়? কিভাবে প্রকাশ পায়? পৃথিবী ঘৃর্নায়মান হওয়াতে সাগরের তলদেশে প্রবেশ ক্রিয়া দ্বার প্রতি বার ঘন্টায় যে জলের সমাগম প্রবেশ করে ভিতর তলদেশ দিয়ে বিশাল শ্রোত বেগে ধাওয়া করে পৃথিবীর অন্য প্রান্ত দিয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আকারে ঝর্না সরূপ বাহির হয় এবং দিবা রাত্রী অর্ধেক সময় সেই প্রবেশ ক্রিয়া পথ ফাঁকা থাকায় যে বায়ূ অবস্থান করে তাহাই বার ঘন্টা পর পর পৃথিবীর উপরীভাগে বেরিয়ে আসে। এই প্রক্রিয়াতে সৌরজগতে বায়ূর উৎপত্তি হিমালয় প্রকাশ। যাহা আমরা অনুভব করি না । যে সময় জল মাটি সমান হবে, ভারসাম্য হারিয়ে শ্রোত বন্ধ হয়ে যাবে, সে সময় বায়ূ উষ্ণ হবে এবং জীবন ধারণে বিঘœ ঘটবে। জলবায়ূ অর্থ কি? জলবায়ূ কিভাবে তৈরী হয়? কিভাবে প্রকাশ পায় তাহার কোন গবেষনা না করে গ্রীন হাউস কোপেন হাউসে বসে বিভিন্ন ভাবনার মূল বিষয় সবার মাঝে। জলবায়ূর প্রধান সন্ধি স্থল বৃহৎ ভান্ড প্রভুূ প্রদত্ত ক্রিয়া ভান্ড বিশ্বরূপান্তর পরিধান মাত্র। প্রভু এক প্রকৃতি এক। প্রকৃতি বলতে যাহা ভাবো তাহা উদয়। প্রকৃতি হচ্ছে প্রকৃত কৃতি, প্রকৃত রূপ, বাস্তব ভান্ড কান্ড রূপান্তর। প্রকান্ড আলো বায়ূ শক্তি সৌর ভান্ড মহা প্রলায়নকারী কান্ড জ্বালানী ভান্ড চক্র কান্ড র্ঘৃনায়মান। বায়ূ ক্রিয়া তেত্রিশ হাজার লক্ষ কোটি নক্ষত্র অষ্টস্তর সপ্ত রূপ এক চক্র দেহ গ্রহে রূপান্তর। প্রকান্ড বায়ূ গ্যাসে জ্বালানী নির্জাসে রূপান্তর প্রকৃত চালিকা শক্তি। উত্তাপ গ্যাস ক্রিয়া ভান্ড পরশ পাথর বালু মাটি জল। প্রকৃতি রূপে বৃহৎ ভান্ড ব্রক্ষ্মান্ড। ক্ষুদ্র ভান্ড ক্রিয়া রূপে প্রকাশ। প্রভূ এক প্রকৃতি এক, ক্রিয়া এক প্রকৃত রূপ, যৌবন এক, স্রোষ্ঠার স্রেষ্ঠত্ব দেহভান্ডে রূপান্তর। মৌলিক রূপে জীব ও উদ্ভিদের জ্বালানী উৎস খাদ্য ও জল, তেমনি প্রকৃত মৌলিক শক্তি পৃথ ভান্ডে জ্বালানী উৎস রস ভান্ডার। এক থেকে দুই পক্ষ আলো-আধাঁর, মাটি- জল, জীব-উদ্ভিদ ও বৃহৎ আলোতাপ ক্ষুদ্র পৃথভান্ড। বৃহৎ জল ক্ষুদ্র মাটি দুই পক্ষের ক্রিয়া খাঁটি। ক্ষুদ্র মাটি বৃহৎ রূপ, বৃহৎ জল ক্ষুদ্র রূপ। অথাৎ বৃহৎ পৃথভান্ডে বিভিন্ন ক্রিয়ায় মাটি রূপান্তর এবং খনিজ ভান্ডে জল নির্জাসে ক্রিয়ায় জ্বালানী রূপান্তর। প্রভুর শ্রেষ্ট জীব শ্রেষ্ট জ্ঞান বিজ্ঞ জ্ঞান বিজ্ঞান, প্রযুক্তির রূপান্তর। প্রকৃত যুক্ত ক্রিয়া খন্ড প্রকাশ এবং চালিকা শক্তির ব্যবহার ও কার্বন অর্থনীতি পরিহার। ভান্ডের সভ্য বিজ্ঞ কান্ড বিষদভাবে নিরিক্ষায় পরিত্রান শ্রেষ্টত্ব। প্রকৃতি নিয়ে পৃথ ভান্ডে যে আলোড়ন চলছে, কান্ড জ্ঞান দিয়ে তা অগাধ ভাবে গবেষনায় ব্রক্ষ্মান্ডের বৃহৎ ভান্ড জ্ঞান প্রকাশ পাবে। প্রভুর পৃথভান্ডে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান দিয়ে যাহা আবিস্কার তাহার শ্রেষ্টত্ব কত ভয়ংকর রূপ কার্বন জলবায়ূ প্রকাশ। জল বায়ূ না বলে, জ্বালানী রূপান্তর উৎস কার্বন বায়ু। প্রকৃতি বলতে যাহা ভাবি তাহার প্রকৃত কৃতি বাস্তব রূপ যৌবন ক্রিয়া কিভাবে সাজানো মালূম না হওয়ায় অজ্ঞান পথে আমরা রসভান্ডার নিঃশ্ব করে চলছি। প্রকৃত ভান্ড কান্ড জ্ঞান বলতে বাস্তবেই দেহ ভান্ডে যেমন কঙ্কাল বডি ছাড়া ক্রিয়া সম্ভব নয়, তেমনি পৃথ ভান্ডে রসভান্ডার ছাড়া জ্বালানী রুপান্তর সম্ভব নহে। ভান্ডে যাহা কিছু তাহাই ক্রিয়ায় রুপান্তর সত্য। উদ্ভিদ জীব ভান্ড যেমন ক্রিয়ায় সত্য তেমনি ভাবে পৃথ ভান্ডের উপর থেকে ভিতর চক্র ক্রিয়ায় বিরাজমান। ক্রিয়ায় শক্তিতে খাদ্য যেমন শরীরের জালানি উৎস ঠিক একই নিয়মে জালানী উৎস রস ভান্ডার। ভান্ডের নির্দিষ্ট একটা হিসাব দ্বারা যাত্রা আবিস্কার জ্ঞান হওয়ার পর থেকে কোটি কোটি ঘন মিটার খনিজ রস ইঞ্জিনে জালানী করে কার্বনে রুপান্তর যাহা রস ভান্ডারকে ক্ষয় নিঃশ্ব করে চলছি। প্রযুক্তি জ্ঞান হওয়ার পর থেকে কার্বনের কাল পরিবর্তন উষ্ণতাবৃদ্ধি বাস্প ক্রিয়াকর্ষন। বাযূ কে কার্বন করে এবং বায়ুর উষ্ণতায় বরফ পাহাড় গলে জলে রুপান্তর যা আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। বরফ পাহাড় ভৌগলিক অংশ ক্ষুদ্র, জলাংশ বৃহৎ হওয়ায় বরফ খন্ড স্ব-রুপ। মহাসাগরে রসভান্ডার সমুদ্র পৃষ্ট স্থল ভাগের নির্গত পলি গুপ্ত চরের মত ভেসে ওঠে ভৌগলিক দেশের মত করে। যাহা ক্ষয় পূরণে বরফ পাহাড় গলছে মাত্র। বরফ পাহাড় মহাসাগর তো নয়, যে গোটা ভান্ড ভেসে যাবে। এক পক্ষে লক্ষ কোটি কোটি মেঃ টন উদ্ভিদ জড় জীব খাদ্য শস্য ক্রিয়ায় স্তর যাহা রস ভান্ডারে প্রলেপ স্তর জৈব পুষ্টি শাক্তি রুপান্তর বৈচিত্রধারী। আলো, তাপ, বায়ু ক্রিয়ায় উৎপাদন উৎস। উৎপাদনের রস ভান্ডার নিঃশ্ব করে কার্বনে রুপান্তর পরিহার করে এক মাত্র চালিকা শক্তি ব্যবহার হলে উৎপাদনে জলবায়ুর পরিবর্তন লাগাম ধরা সম্ভব হবে। জলবায়ুর প্রধান উৎস কি? জলবায়ুর পরিবর্তন রহস্য উদঘাটন না করে বিভিন্ন মতবাদ ব্যক্ত যাহা প্রয়োগে সম্ভব নহে। কারণ প্রভুর সৃষ্টি দুইটা পক্ষকে নিয়ে। যাহার এক পক্ষ প্রতি মূর্হত্ব নিঃশ্ব হচ্ছে। মহাসাগরের গরিষ্টতা হ্রাস অব্যহত। বিন্দু বিন্দু লঘু স্তর নিয়ে গরিষ্টতা বৃদ্ধি, লঘুর ঘৃর্নায়মান চক্রে গরিষ্টতায় জলবায়ু বন্ধ হওয়ার ফলে বায়ু উষ্ণ হবে। রস ভান্ডার ফুরিয়ে দিয়ে কার্বন নির্ভর অর্থনীতি অব্যহত থাকিলে বৈষিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়ে অল্প সময়ে অসাভাবিক উষ্ণতায় ভূ-পৃষ্টের রস ভান্ডার দ্রুত গতিতে বাস্প হয়ে মহা সৌর জগতের অন্য গ্রহে অবস্থান করবে ফলে পৃথ ভান্ড মরুভূমিতে পরিনত হবে। যাহা বিশ্বের কয়েকটি রাষ্ট্র মরুভুমির বহি প্রকাশ। পর্যাক্রমে পরিনতির শিকার। গরিষ্ট ভান্ডের ক্রিয়ায় যে কান্ড তাহাই জলবায়ু। যে বাযূ ছাড়া সবকিছু বৃথা দেহ ভান্ডে বাযূ বন্ধ হলে যেমন মৃত তেমনি প্রভুর প্রকৃত ভান্ডের রস নিঃশ্ব হলে, উষ্ণতায় অব্যহত ভাবে রস ভান্ডার কর্ষন করে নিঃশ্ব হবে। তপ্ত ভান্ডারে কোটি কোটি উদ্ভিদ জীবের শলীল সমাধি হবে লন্ড ভন্ড পৃথ ভান্ডে। ব্রক্ষ্মা অগ্নীদাহে মাটি বালু ধুলোয় রূপান্তর হয়ে প্রলয় চক্র গ্যাসে ফুরিয়ে যাবে, পৃথ নামের পৃথিবী মঙ্গল ভান্ডের মত অমঙ্গল ভান্ড হয়ে। শ্রোষ্ঠার শ্রেষ্টত্ব বিশ্ব জ্ঞাত বীজ প্রভাব শিকার রুপান্তর শুণ্যগ্রহে। মঙ্গল ভান্ড পৃথিবীর মত স্ব-রুপ চক্র শিকার। বিশ্ব জগত ছেড়ে সৌর ভান্ড জ্ঞাত হওয়ার জন্য কিউরিসিটিজান মঙ্গলে অবস্থান যাহা কার্ব-হাইড্রোজেন ড্রাই গ্যাসে টান টান বিরাজ মান। পরশ পাথর গ্যাস তাহার প্রমান। বিষদ গবেষনায় পাবে প্রকৃত সন্ধান। বিশ্বাস বিশ্ব কর্মকান্ড নিশ্বাস।

এককথায় জল থেকে যে বায়ু তাহাই জালানী কার্বন বায়ু। জলকে পরিশুদ্ধি করতে পারলে দেহের শুদ্ধি। বায়ুর শুদ্ধি জীবের মুক্তি।





নিবেদক

শ্রী বাবলু চন্দ্র বর্মন

শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ বিশ্ব আশ্রম

ঘোড়াবান্ধা(পূর্বপাড়া), হালিমনগর

পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।





































জলবায়ু পরর্বিতন:-

১। পৃথবিী থকেে প্রতমিূহত্ব যাহা ফুরয়িে যায় ফরিে এসে এক বন্দিু র্পূন হয় না। যাহার উত্তর নম্নি রুপ:

পৃথবিীর বুকে দুটি পক্ষ নয়িে যাত্রা। যাহার এক পক্ষ সংখ্যা লঘু এবং ২য় পক্ষ সংখ্যা গরষ্টি। সংখ্যা গরষ্টি তনি ভাগ হওয়ায় তরল খনজি ভান্ডে নর্গিত র্পদাথ অফুরন্ত মনকের। কন্তিু গরষ্টিতা হ্রাস প্রতি মুহত্ব।কোটি কোটি ঘনফুট তরল পর্দাথ ইঞ্জনিে জ্বালানী শক্তি বক্রিয়িায় র্কাবনে রুপান্তর। এই র্কাবন ফরিে এসে কোন দনি এক বন্দিু তরলে পরনিত হবে না। তরল জ্বালানী ক্রয়িা বক্রিয়িায় একমাত্র ধোয়াই হয়।তরল জ্বালানীর ধোয়া কোন দনি এক বন্দিু তরলে পরনিত হতে পারে না । বরং ধোয়া বায়ুমন্ডলে মশিে র্কাব হাইড্রো বষি গ্যাসে রুপান্তর হয়। গোড়া থকেে যে মন্তব্য কোটি কোটি যুগে বভিন্নি উপাদান বা জীব চাপা পরায় পচন ক্রয়িায় তরল খনজি পর্দাথ। কন্তিু তাই যদি হয় তবে সে তরল ভান্ড তো ফুরয়িে যাওয়ার কথা বা উত্তলোন ভান্ড তো ফাকা হওয়ার কথা এবং ফাকা হয়ে উপর থকেে ভংেগে নচিে ডাবয়িে যতে কয়লা খনরি মত। কয়লা উত্তলোন স্থান যমেন ফাকা হয়ে যায় তমেনি ফাকা হওয়ার কথা। কন্তিু তা না হয়ে তরল জ্বালানী ভান্ডে একগতি প্রবাহ বরিাজমান সইে উত্তলোন আবস্কিার থকে।ে উত্তলোন শুরু থকেে এ র্পযন্ত অন্তত কয়কেটি নদীর মত বা ভৌগলকি কয়কেটি দশেরে মত খনজি ভান্ড ফাকা হওয়ার কথা। তা না হয়ে কয়কেটি দশে উপর থকেে রস ভান্ডার ফাকা বা নঃিশ্ব হয়ে যাচ্ছ।ে বশ্বিাস জ্ঞান অপব্যাখ্যায় ভরপুর। হয়ত প্রমান চাইবে মরুভূমি তাহার সাক্ষ্য প্রমান।





২। বশ্বিাসী সাক্ষ্য দবিে না ক?ি র্অথলোভে কোটি কোটি জীবকে বধ করব?ে যুদ্ধরে জন্য প্রস্তুত এবং জয়রে মাল্য কোথায় পরাব?ে

অথাৎ বশ্বিগবষেকরা নশ্চিয় জাননে রসভান্ডাররে নর্গিত রসইে তরল খনজি র্পদাথ।কন্তিু প্রমান জনেওে র্অথরে লোভে বশ্বিদরবারে অফুরন্ত খনি ব্যাখ্যা দয়িে পৃথভান্ডকে মরুভূমি এবং বায়ুকে র্কাব হাইড্রো গ্যাসে পরনিত করে ধ্বংশ লীলায় মাতাল।অফুরন্ত ভান্ড নঃিশ্ব হয়ে সৌর ব্রক্ষ্মান্ডে প্রলয় চক্র গ্যাসে ফুরয়িে যাবে পৃথ ভান্ড ধুলোয় রুপান্তর হব।ে যুদ্ধ জয়রে হাতয়িার বজ্ঞি বশ্বিগবষেকরা।বশ্বিাসী সাক্ষ্য হয়ে দাড়াবে প্রমান বশ্বি মাল্য পাব।ে বশ্বিরে চারভাগরে একভাগ স্থল। তনিভাগ জল। প্রতটিি দশেে যে নদনদী খাল-বলি কানায় কানায় পরপর্িূন ছলি উদাহরন সরুপ বলা যায়, বাংলাদশে নদী মাতৃক দশে। বাংলাদশেে কয়কেশত বছর র্পূবে প্রচুর পরমিান নদ নদী, খাল-বলি ছলি। সে সব নদ-নদী খালথ বলি র্বতমানে সমতল বা সামান্য কছিু নদ নদী রুপে রয়ছে।ে কন্তিু তখন কার তুলনায় শুশ্ক মরা নদী রুপে সময় যাচ্ছ।েএত সব নদ নদীর জল মহাসাগরে গয়িে কয়কে ফুট উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা তা না হয়ে সইে র্পূবরে ন্যায় জল নইে মহাসাগর।ে বরং সমুদ্র পৃষ্ট পলদ্বিারা গুপ্তচররে/দ্বীপরে মত ভসেে ওঠে জলরে ক্ষয় পূরণরে জন্য যমেন নাব্যতা। আগামী শতাব্দীর মধ্যে পৃথবিী র্অধকেভাগ রসভান্ডার নঃিশ্ব হয়ে উৎপাদন বন্ধ হয়ে ক্ষুধায় রাষ্ট্র প্রধানরাও অভুক্ত যন্ত্রনায় কাতরাব।ে উন্নয়নরে র্অথনীতি থকেে প্রসাশন শূণ্য।আজকরে রাজত্ব আগামীতে ফাকা। এর ফাকে অনকেইে অন্যগ্রহে অবস্থান নবি।ে অসহায় কয়কে হাজার কোটি মানুষ ও জীব অকালে ক্ষুধায় প্রাণ হারাব।েযাহা গবষেকরো ভালভাবইে জ্ঞাত। কন্তিু রাষ্ট্র প্রধানরা র্অথনীতি চাঙ্গা করার জন্য যে মূলমন্ত্র, গনতন্ত্র সে আর বশেী দূরে নয়। আমাদরে প্রজম্ম তাহার শকিার হব।ে সোমালয়িা রাষ্ট্র প্রমান। এত উন্নয়ন কি কাজ?ে একমাত্র মানব জাতী সমৃদ্ধ রাষ্ট্র ক্ষমতা প্রর্দশন মাত্র।মূলত বশ্বি রসহীন মরুভূমী হলে বশ্বিই থাকবে না। সখোনে সামান্য রাস্ট্র কি করব।ে এখনতো সৎকার/ জানাজা করার লোকজন পাওয়া যায়। সে সময় ককোর সৎকার করব।েখা খা উষ্ণতা অভূক্ত দহে নয়িে বরিান ভস্ম প্রলয়কারী চক্রে ফুরয়িে যাব।েপৃথ ভান্ডরে ধুলোমাটি বালু অন্য গ্রহে স্তরে স্তরে অবস্থান নবি।ে যাহা পৃথবিীর জম্মলগ্নে মঙ্গলগ্রহরে অমঙ্গল সাধনে চাদ ও পৃথ ভান্ডরে রুপ নয়ে। যে পৃথ ভান্ড আরও লক্ষ কোটি যুগ পরেয়িওে শষে হত না, সামান্য জ্ঞান প্রর্দশন করে পরর্বিতন হতে যাচ্ছ।ে যে কোন ব্যক্তি প্রভূর প্রয়ি ভক্ত হয়, নজিরে র্স্বাথে নজি র্কম।ে সে তার র্কমরে ফল কাউকে ভাগ দতিে চায় না বা কউে ভাগ নতিে পারনো। কন্তিু বশিষে জ্ঞানে গবষেকরা কোন দনিইে নজি র্স্বাথে বা জ্ঞান একাই ভোগ করতে চায় না। বায়ু, র্সূয, তাপ দবিা রাত্রী যমেন সমান ভাবে সবাইকে প্রদক্ষনি কর,ে তমেনি গবষেকদরে অনুভব প্রকাশ র্সব প্রদক্ষনি কর।ে সে কোন র্ধামকি র্স্বাথ পাত্ররে তুল্য নহ।ে কাজইে বশ্বিগবষেকরো বশ্বিাষ জ্ঞান দয়িে বশ্বিকে সমান ভাবইে দখেতে চায়। কন্তিু কছিু র্স্বাথ পর শক্তি ধারন বা ক্ষমতা প্রয়োগরে যন্ত্র বধিান এক হাতে প্রয়োগরে জন্য কোথাও কোন রাষ্ট্রে উদ্ভাবন মাত্রই নজিরে র্স্বাথে টানে তারা।প্রয়োগে ক্ষমতাবান তারা উদ্ভাবন রাষ্ট্র ভূমকিা অজ্ঞ তারা।





জলবায়ূর প্রধান রহস্যঃ ইঞ্জনিরে শকিার।

আদকিাল থকেে গরষ্টি ভান্ডরে ক্রয়িায় জল থকেে যে বায়ু তাহাই জল বায়ু। যে বায়ুতে উদ্ভদি বৃক্ষ জীব নরিোগ সুস্থ পরপিুষ্ট। জ্ঞান র্চচায় আবস্কিার হসিাব শুরু থকেে কাঠ কয়লা তরল বভিন্নি ভাবে জ্বালানী। আবস্কিার শুরু থকেে লক্ষ কোটি কোটি ইঞ্জনি কয়কে টি দশেরে নদনদীর মত খনজি পর্দাখ ক্রয়িা বক্রিয়িায় ধোয়া জলীয় বাস্প পর্দাখরে সংমশ্রিনে বায়ু মন্ডল এ ভলোয় কালো রং তুষার বৃষ্টি র্বষনে উদ্ভদি জীব মহাসাগর স্থল গ্রীন হাউস ইফক্টে। গ্রীন হাইস উদ্ভদি জীব নর্বিরি র্সম্পকে উভয়রে রফিাইন মাত্র। একমাত্র মহাসাগররে জলই পৃথবিীর ক্রয়িা বায়ু। সে জলও বভিন্নিভাবে বষিক্ত করে জলীয় গ্যাস নর্গিত দূষন ধোয়া। ধোয়া যে ভাবে প্রবৃদ্ধি তাতে বায়ু মন্ডলে মশিে সব সময় ধ্বংশ লীলায় মত্য। যে বষিক্ত ধোয়ার একমাত্র উৎস তরল ও কঠনি খনজি জ্বালানী। উদ্ভদি মাটি থকেে রস, উপরে থকেে বায়ু তাপ ক্রয়িায় পুষ্ট হয়। ক্রয়িায় জীবরে ভজ্য পর্দাখ। সইে রস বায়ু যদি তরল ও কঠনি খনজি জ্বালানী দ্বারা দূষতি হয় তা হল,ে উদ্ভদি বচেে থাকতে পারবনো। আর উদ্ভদি যদি বচেে না থাকে তাহলে জলবায়ুর পরর্বিতন আনা সম্ভব নহ।ে জলবায়ূর পরর্বিতন অনতে হলে অবশ্যই আমাদরে তরল খনজিরে ব্যবহার পরহিার করে চালকিা শক্তরি ব্যবহার করতে হব,ে তবইে জলবায়ুর পরর্বিতন আনা সম্ভব। যতদনি আমরা তরল খনজি জ্বালানী ব্যবহার করব ততদনিে সম্ভব নহ।ে তরল খানজি ব্যবহারে ফলে যমেন আমাদরে জীব ও উদ্ভদিরে জীবন ধারন অসম্ভব হয়ে পরছেে অপরদকিে আমাদরে রসভান্ডার নঃিশ্ব হয়ে যাচ্ছ।ে জলরে গরষ্টিতায় জল, বায়ু ও তাপ গ্যাস পাথর দহেরে ভতির ম্যাগনটে বল র্কষনে র্ঘূনীয়মান লহেন পর্দাথ বক্রিয়িা পথে ক্রয়িা চাপে বরেয়িে আসে উপরভিাগে (ম্যাগনটে বল যাতা কলরে মত কাজ)। পাথর দহে পৃথবিী ওজনরে র্অধকেভাগ বক্র চক্র স্তরে স্তরে সুরঙ্গ উচু নচিু বাংকার ভইেন লক্ষ কোটি কোটি ক:ি মাইল চক্রাকার শরিা উপশরিা পাথর ক্রয়িা প্রবশে পথ। জল, বায়ু ও তাপ, বালু পলি নুড়পিাথর জলজ প্রাণী বাছাই হয়ে জল পথ ম্যাগনটে..............................















প্রভুর প্রকৃত ক্রয়িাই প্রকৃতি সৃষ্টি মহাজাগতকি বশ্বিরুপ। মহাজাগতকি এর অংশ পৃথবিী ভান্ড। জাগতকি ক্রয়িা যমেন সত্য, তমেনি পৃথবিী এর প্রকৃত ক্রয়িার ভতির বাহরিে সত্য। সৃষ্টতিে দুই পক্ষরে কোন কমতি ছলি না। মত সমভাবইে পৃথভান্ডরে ম্যাগনটে বলরে উপর পাখর, কংকাল লয়োর গলতি মাটি ছলি। কন্তি বভিন্নি উপাদান পচন ক্রয়িায় মাটি রুপান্তর বৃদ্ধি পলে। জলরে উচ্চতা বৃদ্ধি পায় এবং স্থাল ভাগরে একভাগ ভসেে থাক।ে তনিভাগ জলরে প্রক্ষোপ দখো যায়। তখন থকেইে











































































১। প্রকৃতি র্অথ ক?ি তাহাই গবষেকরা বোঝনে না। র্পদাথবদিরা ভালভাবইে জাননে ক্রয়িাত্ব ছাড়া পর্দাথ পরনিত হতে পারে না। আলো, তাপ ও জলবায়ু ছাড়া পৃথবিী বাস যোগ্য হতে পারে না তমেনি মাটরি রস ও জল ব্যততি উদ্ভদি বৃক্ষ হতে পারে না।ফুলরে পরাগায়নে পুষ্টবীজ ক্রয়িায় ভোজ্য পর্দাথ। উদ্ভদি বৃক্ষরে ক্রয়িাত্ব বীজ প্রাণী জীবরে দহেে ক্রয়িায় জ্বালানী শক্ত।ি প্রাণী ও জীবরে নর্গিত পর্দাথ জবৈ শক্তি মাটি বৃদ্ধ।ি জীবরে জবৈীক মথৈুন ক্রয়িাত্ব জীব বৃদ্ধ।িবশিাল বৃক্ষ ক্ষুদ্র প্রাণী রস জল ছাড়া যমেন ক্রয়িাত্ব পর্দাথে পরনিত হয় না তমেনি কংকাল বডি ছাড়া অঙ্গ প্রতঙ্গ ক্রয়িাত্ব সাজে না।পাথর কংকাল ছাড়া ম্যাগনটে বডি র্ঘূণায়মান মটরি ঘরে আটকান যায় না।সলিকিন বাধে সাগররে স্রোত রক্ষা হয় না। মহাসাগররে জল ছাড়া সলিকিন লয়োর পাথর কংকাল ম্যাগনটে বলরে র্ঘূনায়মান তপ্ত বডি শীতল ক্রয়িা হয় না। তপ্ত বডরি র্ঘূণায়মান ক্রয়িান্তে লহেন পর্দাথ দহেরে লয়োর পথে বক্রিয়িা হয়। র্দীঘ সময় ধরে গ্যাস তপ্ত দহেরে স্তরভদে করে ভৌগলকি এলাকা জুড়ে দাবানল আগ্নগিরিি ফলে কয়লা রুপ ধারন কর।েপ্রকৃতি বাস্তব ক্রয়িাত্ব র্পদাথ প্রভু প্রদত্ত বল।ে গবষেকরা তাহা খনজি পর্দাথ বল।েইঞ্জনিে তাহা ক্ষয় নঃিশ্ব করে বায়ুমন্ডল বষি ও গ্রীন হাউস ইফক্টে কর।েখাদ্য ক্রয়িায় মাট,ি বায়ু তাপে দুই পক্ষরে ক্রয়িা খাট।ি গোটা পৃথবিীর বুকে য,ে পরমিান মাটরি ভাগ প্রতি মূর্হুত বৃদ্ধইি পাচ্ছ।ে জলরে ক্ষয় নাই, কন্তিু জ্বালানীর ক্ষয় আছ।ে ক্ষুদ্র বীজ থকেে যমেন বশিাল বৃক্ষ হয় তমেনি বশিাল মহাসাগর ও নদী হয়। অথাৎ জল প্রাকৃতকি পৃথ জ্বালায় ক্রয়িায় পর্দাথ হয়ে জ্বালানী ক্রয়িায় নঃিশ্ব হয়ে বশিাল মহাসাগররে গরষ্টিতা হ্রাস অব্যাহত। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জবৈ পর্দাথ মাটরি প্রলপে স্তর বশিাল হয়ে ভাংগা গড়া মহাসাগররে ভাগ নদী রুপে পরনিত হচ্ছে এবং রসহীন পৃথ জ্বালা ম্যাগনটে র্ঘূনায়মান তপ্ত হয়ে ভূমকিম্প কর।ে পাথর কংকাল গলে ভূপৃষ্টরে ভাগকে পাউডার করে মহা প্রলয় চক্রে ফুরয়িে যাব,ে মহাজাগতকি জগতরে টান।েপৃথ জ্বালা ম্যাগনটে বল মঙ্গল গ্রহরে মত মহাজাগতকি জগতরে প্রাণহীন গ্রহ হব।ে কাজইে পৃথবিীর বুকে জল থকেে ক্রয়িায় যে তরল পর্দাথ জ্বালানী ব্যবহার ইতি টনে।ে কঠনি জ্বালানী ধোয়া রফিাইন কর।ে মূল চালকিা শক্তি জল/বায়ু র্অথনীতি নর্ভির হল,ে এখনও যা আছ,ে মহাসাগররে জল তবইে রক্ষা পাব।ে

গবষেকরা বলছেনে লক্ষ কোটি যুগে কোটি কোটি উদ্ভদি, জীব মাটরি নচিে চাপা পড়ে ক্রয়িায় কয়লা ও তরল খনজি জ্বালানী প্রস্তুত হয়ছে।ে কথা হল হাস্যকর, সৃষ্টরি মূলে একমাত্র স্রোষ্ঠা ছাড়া গোটা মহাজাগতকি ভান্ডে কোথাও কোন প্রাণরে অস্থত্বিই ছলি না, তনিি ছাড়া। গবষেকরা কোথায় পলেনে এত কোটি কোটি উদ্ভদি ও জীবরে দহে।যা থকেে কঠনি ও তরল খনজি প্রস্তুত হইয়াছ।েবজ্ঞি গবষেকদরে আদি ধারনা গোড়া থকেইে মথ্যিা।তারা ভাল করইে জাননে ক্রয়িাত্ব ছাড়া পর্দাথে পরনিত হয় না। তাদরে আবষ্কিার প্রভুর জগতে প্রকৃতরি উপর ভত্তিি করইে বাস্তব সবকছিুই রুপান্তর।প্রকৃতি নওেয়া ছাড়া দতিে পারনে না। দতিে পারনে অপবাদ বষি। প্রকৃতি প্রকৃত র্অথইে ক্রয়িাত্বশীল। অন্ধকার জগতে আলো ছাড়া যমেন মূল্যহীন তমেনি আলোর জগতে অন্ধকার ক্রয়িাশীল।গবষেকরা প্রকৃতি থকেে খয়েে পরে তীর বদ্ধি দোষারপ করে চলছনে। আলোহীন বশ্বিবাসী অন্ধকারে ডুবে ঝমিাচ্ছনে।গবষেকরা যাহা কর,ে তাহাই হয়ত মঙ্গল। অন্ধবশ্বিাষে পথ ধরে চলছ।ি কন্তিু অন্ধ ব্যক্তওি প্রকৃতরি বাস্তব নর্জিাস ক্রয়িায় বজ্ঞিচকিৎিসায় আলো ফরিে পায়। তমেনি বজ্ঞিগবষেকদরে বশিষে চকিৎিসার প্রয়োজন। জম্মান্তর প্রজম্মরে প্রয়োজন। আজ বশ্বিবাসীকে প্রযুক্তরি জ্ঞান র্চচায় প্রকৃত যুক্ত ক্রয়িা সমন্ধে সকেন্ডেইে বনিমিয়। অল্প সময়ে প্রকৃতরি পর্দাথ আমদানী রপ্তানী ও জ্বালানী তনি পথইে ব্যস্ত।ক্ষমতা প্রয়োগে পরীক্ষা নীরক্ষিা করতে ক্ষপেনাস্ত্র ড্রোন থকেে ছুরে মরেে ঘায়লে করে শাষন করতে পার বাস্তব সত্য। প্রকৃতি ধ্বংশ করে সৃজন করতে পার। কন্তিু প্রকৃতরি শক্তি ক্রয়িাত্ব শাষন করতে পারবে না। ক্ষুদ্র ভান্ডরে ক্রয়িাত্ব শক্তি যমেন ফরিে দতিে বা ঠকোতে পারবে না। তমেনি প্রকৃতরি ক্ষয় নঃিশ্ব কমতি পূরণ করতে পারবনো। সৃজন করতে পারবে র্কাবহাইড্রো বষি উৎপাদন করে বায়ুমন্ডলে জলে ছরেে বা মশিে দয়িে ঋতুচক্র ব্যাধি ধরয়ি,ে প্রকৃতরি উদ্ভদি জীবরে উপর ক্যামকি প্রয়োগে প্রতরিোধ না হয়ে প্রতযিোগে বজ্ঞি জ্ঞানে ব্যস্ত, গ্রীন হাউস ইফক্টে। উদ্ভদি বৃক্ষ যাহা ছারে তাহা জীব গ্রহন কর।ে জীব যাহা ছার,ে উদ্ভদি বৃক্ষ তাহা গ্রহন কর।ে উভয়ে নবিীর সর্ম্পকে রফিাইন কারখানা প্রকৃতি জম্মান্তর।ে কন্তিু সকোলরে তুলনায় র্বতমান সময়ে জীবরে চয়েে উদ্ভদি বৃক্ষ কয়কে গুন বশেি থাকার পরওে গ্রীন হাউজ ইফক্টে। গবষেকরা তাহা ভাল করইে মালুম করনে। সত্য বাক্য শকিার না করে গাছ লাগাতে বলছণে। গোটা পৃথবিীর স্থলভাগে গাছরে গোড়ায় গাছ রোপন করে মাটি ছাউনি দলিইে কি গ্রীন হাউজ ইফক্টে বন্ধ হব।ে বায়ুমন্ডল রফিাইন হব।ে কোন ভাবইে তাহা সম্ভব নহে বরং গ্রীনহাউজ মাটি থকেে যে রস ও জল ক্রয়িায় বায়ুমন্ডলে ছড়েে দচ্ছিে তাহা আরও কয়কেগুন বৃদ্ধি পয়েে বায়ুমন্ডলে ঋতুচক্র শীতকালে শুন্য ডগ্রিি মাত্রায় তুষার বরফে ঢকেে যাব।ে উত্তর গোর্লাধরে র্অধকে ভাগ যাহা প্রাচীন কালে জীবরে চয়েে উদ্ভদি বৃক্ষ বশেি থাকায় বরফরে যুগে পরনিত হয়ছেলি।বলাবাহুল্য পৃথবিীর বুকে যে পরমিান জল তাহার মধ্য থকেইে ক্রয়িাত্ব বায়ু প্রবাহে হমিালয় পাহাড় ও তার মত পাহাড় থকেইে বায়ু প্রবাহ হমিাঙ্করে মাত্রা বারয়িে দয়ে প্রকৃতি ঋতু চক্র ভাবইে।যাহা বায়ুর ঊষ্ণতা রফিাইন সন্টোর রুপে বদ্যিমান। উদ্ভদি বৃক্ষ জীবরে বায়ু মন্ডলরে শীতল ষ্টক কারখানা মাত্র। বজ্ঞি গবষেকরা বলছেনে বরফ পাহাড় গলছ।ে পৃথবিী র্ঘূণায়মান চক্রে উষ্ণ বায়ুমন্ডলরে ছোয়ায় বরফ পাহাড় তো গলবইে। কারণ বরফ পাহাড় না গললে সাগর ও মহাসাগর কোথায় পাবে ক্রয়িাত্বরে জল। মহাসাগররে জলইেত ক্রয়িায় বায়ু প্রবাহে বরফ পাহাড়।বরফ পাহাড় গলবে জমবে এটাই তার প্রকৃত খলো সৃষ্টি থকেে । প্রকৃতরি প্রকৃত খলো বাস্তব চলবইে যতদনি মহাসাগরে জল থাকব।ে মাটরি ধারন শক্তি কয়কে গুন আছে বলইে ভতির বাহরিে জল নয়িে ঘুরছে এবং জড় ও জীবরে ক্রয়িায় স্থল এর পূরত্ব প্রতি মূহত্ব বৃদ্ধইি পাচ্ছ।ে তবে কনে বলছনে বরফ পাহাড় গললে পৃথবিী ভসেে যাব।ে সকোল থকেে এ পযন্ত গলছইে তো, বরফ পাহাড় মহাসাগরতো নয়, আর সৌর শক্তি পাগলা ঘোড়া নয় য,ে পৃথবিীর গতি চক্র বন্ধ করে প্রখর তাপে বায়ুমন্ডল উষ্ণ করে বরফ পাহাড় গলে ভসেে দবিে বরং আবষ্কিার করে বায়ুমন্ডল কে পাগলা ঘোড়া বানয়িে দয়িছেো।ঋতু চক্র ইফক্টে করে ফরিে দয়িে উৎপাদন চক্র ব্যহত করে চলছো। উন্নয়ন করতে গয়িে অউন্নয়ন পথে চলছো শকিারী সজে।ে পৃথীবরি ঋতুচক্র, বায়ুমন্ডল, গ্রীন হাউজ ইফক্টে একমাত্র আবষ্কিারক দায়ী।তাদরে কছিু অপব্যখ্যা আবস্কিার করার কারনে যমেন, সুফল তার চয়েে কয়কেগুন কুফল জলে ও বায়ুমন্ডল।ে প্রাচীন কালে আবস্কিার না থাকায় শুদ্ধ পৃথবিীতে ঋতু চক্র বান্ধব সজেে আসা যাওয়া করত।

আবস্কিার করার পর আসা যাওয়া করে ইঞ্জনি কল তনি পথইে ব্যস্ত।

মাসুল পাবে ফরিে আয়তো কাল,

উভয় পথরে কালরে কাটা বধিল পৃথবিীর ঋতু চক্ররে গায়,

কমেনে যাব বান্ধব সজে/ে ঋতু চক্র নয়ি,ে

উভয় পথরে কাটা তুলে নওে স্রোষ্টার সৃষ্টি শ্রষ্ঠে জ্ঞান।ে

অকালে যওেনা ঝর,ে ফরিে আসব বান্ধব হয়।ে

সাজাবো প্রকৃতি ভর।ে

শ্রষ্ঠে জীব শ্রষ্ঠেতায় প্রজম্ম জম্মান্তর।ে

অথাৎ, জল ক্রয়িাত্ব লহেন পর্দাথ জ্বালানী নঃিশ্ব ক্ষয়। র্কাবন বষিে প্রভূর জগৎ সৃষ্টি কে ধ্বংশ না কর,ে প্রকৃতকিে ভালবাসো। মহাসাগররে ক্রয়িাত্ব জলকে পরপর্িূণ পরশিুদ্ধ বায়ুমন্ডল র্কাবন মুক্ত কর, উদ্ভদি জীবরে সমতা বজায় রখেে চললইে প্রকৃতরি প্রকৃত ঋতু চক্র বান্ধব হয়ে ফরিে এসে উৎপাদনে ধাধা লাগয়িে লক্ষ কোটি যুগওে পৃথবিীতে উভয়ে জম্মান্তর প্রকৃতরি নয়িমইে রক্ষা পাব।ে শ্রষ্ঠে জীব এক শক্তি আবস্কিারে অকালে ব্যাধতিে মুক্ত হয়ে পরশিুদ্ধ পৃথবিী, শুদ্ধ জলবায়ু, শুদ্ধ উৎপাদন, শুদ্ধ জীবন, প্রভুর আমল বশ্বি আশ্রমে থাকবি।ে শুদ্ধ কথায় গ্রীন হাউজ ফরিে পাবে ঋতু চক্র প্রকৃতি পাবে বচৈত্রি রূপ, যৌবনে করবিে শুধা দান, শ্রষ্ঠে জীবরে শ্রষ্ঠে জ্ঞানে অমৃত পানে সুস্থ বলষ্টি প্রাণ।স্রােষ্টার সৃষ্টি প্রকৃতরি বাস্তব ক্রয়িাত্ব অপব্যখ্যার কবল থকেে রক্ষা পাব।ে তবইে জলরে শুদ্ধ,ি বায়ুর শুদ্ধ,ি প্রকৃতরি শুদ্ধ।ি এক মাত্র স্রোষ্টার সৃষ্টি উদ্ভদি জীবরে র্বাধ্যকরে হাত থকেে র্পূন মুক্ত।ি যুক্ত ক্রয়িাত্ব বাস্তব প্রকৃতি বশ্বিাস।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.