নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লাল নীল দীপাবলী

সামুর মডারেশন টিমের নোংরামি, এবং সামুর বর্তমান মেধাহীন রেসিডেন্ট গং এর কদাচারে দূষিত মুহূর্ত হতে আপাতত বিদায় :)

শামীম আরা সনি

আবেগী,মনভোলা আমার লেখার কোন অংশ কপি/কাট/পেস্ট করে কোন ব্লগ বা অন্য কোন মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবেননা।ধন্যবাদ।। আমাকে মেইল করতে পারেন[email protected]

শামীম আরা সনি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েদের সিরিয়ালম্যানিয়া, বাচ্চাদের ডরিমনম্যানিয়া, ছেলেদের?ছেলেদের পর্নোম্যানিয়া

১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫০

ব্লগ অথবা ম্যাগাজিন বা বন্ধুদের আড্ডায় প্রায়ই শুনি আজকালকার মহিলারা হিন্দি সিরিয়ালে চরম আসক্ত মানে ম্যানিয়াটিক বা নেশাগ্রস্ত। আসক্তি মানে হচ্ছে কোন জিনিসের প্রতি প্রয়োজনের তুলনায় অনেক অনেক বেশী অনুরাগ, একই জিনিস নিয়ে বারবার ভাবা, এবং নির্দিষ্ট সেই জিনিসের প্রতি অতিরিক্ত অনুরাগের কারনে প্রয়োজনীয় কাজ কে হেলা করার মানসিকতা সৃষ্টি। এবং সেটার ফলাফল অবশ্যই নেগেটিভ।

ইদানিং শুনছি বা দেখছি চোখের সামনে অনেক কে যে এই হিন্দি সোপ অপেরাগুলোর কারনে মহিলারা কোনরকমে দৌড় দিয়ে সংসারের কাজ করে বসে যাচ্ছে টিভির সামনে, এমনকি অনেক শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত মহিলারা যাঁরা কিনা একসময় অবসরে হাতে নিয়েছেন রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্প বা বঙ্কিমের উপন্যাস তাঁরা এখন হাতে নেন শুধু টিভির রিমোট, আর তাঁদের প্রিয় চ্যানেল স্টার প্লাস, স্টার জলসা,লাইফ ওকে বা জিটিভি।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা সবাই এককথায় বলে দেই যে হিন্দি সিরিয়াল খারাপ। কেনো বলি সেটাও আমরা জানি, তারপরো সংক্ষেপে বলি একটু।



কেনো এই হিন্দি সিরিয়াল খারাপ?



হিন্দি সিরিয়ালগুলোর বিষয়বস্তু ঘুরে ফিরে একই শাশুড়ী বউ দ্বন্দ্ব, ননদ ভাবী ঝগড়া, পরকীয়া, কয়েকটা বিয়ে, কোটি কোটি টাকার গল্প, লক্ষ টাকার শাড়ী, গহনা ভাবখানা এমন যেনো ভারতের সব ব্যক্তি কম করে কয়েক কোটি টাকার মালিক! এককথায় ঘুরেফিরে একই টপিক সব চ্যানেলের সব সিরিয়ালে ঘুরে আসে যা থেকে শেখার কিছু নেই কারন গল্পগুলো আপাদমস্তক অবাস্তবতায় ঘেরা, সস্তা কাহিনী। এবং সিরিয়ালম্যানিয়ায় যে আসক্ত হবে তার চিন্তার জগত অবশ্যই অবাস্তবতায় আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা থেকে যায়।

আর সিরিয়াল নির্মাতারাও এমন চকচকে লেবাস দিয়ে সিরিয়ালগুলো বানায় যে মেয়েরা সহজেই আকৃষ্ট হয়, আর মাত্র দুই তিনটা পর্ব দেখেই টোপ গিলে ফেলে মানে ম্যানিয়ায় আক্রান্ত হয়।



এখন কথা হচ্ছে যে আমরা তো শুধু বলেই চলেছি সিরিয়াল খারাপ বা চ্যানেল বন্ধ করো বা এই করো বা সেই করো, আবার এটাও সাথে সাথে বলা হচ্ছে যে মহিলারা চ্যানেল বন্ধ করলে ঝাড়ুযুদ্ধ শুরু করবে!!



কিন্তু কার্যকর কোন প্রতিকার নিয়ে কি ভাবা যায় না?



এই নিয়ে আমার কিছু মতামত দিবো, আপনারা অবশ্যই আমার মতের পিঠে পালটা মত বা পক্ষে বিপক্ষে যেকোন রায় দিতে পারেন।



আমার মতে শুধু চেঁচিয়েও কোন লাভ নেই। সিরিয়াল নামের খারাপ খেলনাটি ভেঙ্গেও কোন লাভ নেই ( মানে চ্যানেল বন্ধ) বরং পরিস্হিতিটা এমন হওয়া উচিত যিনি এই সিরিয়াল দেখছেন তিনি নিজেই এটার আর দেখবেন না!



আমাদের দেশের অনেক মেয়ে ডিগ্রী বা অনার্স বা মাস্টার্স পাশ করে বিয়ের পর শুধুমাত্র গৃহিনী হয়ে আছেন। যে মেয়ের ৪/৫ বছর থেকে ২৪/২৫ বছর পর্যন্ত স্কুল, কলেজ বা ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে অভ্যস্ত সে হঠাৎ করে একদিন শুধুমাত্র গৃহবধু হয়ে সারাটা দিন হয়ত বাড়িতে বসে আছে। এখণকার দিনে আগেকার মতো ১০/১২ বা ৭/৮ টা কেনো ৩/৪ টা বাচ্চাও অধিকাংশ পরিবার নিতে চায় না। সন্তানসংখ্যাও যেমন কম তেমনি ছোটখাট গেজেট থেকে শুরু করে ফ্রিজ,ওভেন বা ওয়াশিং মেশিন উচ্চবিত্ত তো বটেই মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর গৃহিনীদের কাজের ঝামেলা কমিয়ে দিয়েছে।

অবসরে টিভি সিরিয়াল গুলোর ৮০/৯০ ভাগ দর্শক গৃহবধুরা। ওয়ার্কিং উইমেনদের পক্ষে সিরিয়ালের জন্য সময় বের করা অসম্ভব প্রায়।



১। অনেক মেয়েরই স্বপ্ন থাকে শিক্ষাজীবন সেরে এই হবো বা সেই হবো কিন্তু বাস্তবে বিয়ের পর অধিকাংশ মেয়ের শ্বশুর বাড়ী থেকে মেয়েদের লেখাপড়া বা কিছু একটা কাজের সাথে যুক্ত থাকার জন্য কোন অনুপ্রেরনা দেয়া হয়না। এমনকি স্বামীরাও প্রায়ই মেয়েদের ভোগের বস্তু বা সাংসারিক কাজের ইনসট্রুমেন্ট ভাবে মাত্র।



২। ছেলেরা কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে আপনার স্ত্রীকে আপনি দিনশেষে কতটুকু সময় দেন বা সেই যতটুকু সময় দেন তা আপনার স্ত্রীকে কতটা মানসিক পরিতৃপ্তি দেয়? অধিকাংশ ছেলেই কাজের অজুহাতে শুধুমাত্র জৈবিক সংসর্গ ছাড়া স্ত্রীদের সময় দেন না। তাহলে এই মেয়েদের কেনো রুপালি পর্দার ঝিলমিল সিরিয়াল টা বেশী টানবে না?



৩। আমাদের দেশে ইউরোপ বা আমেরিকার মত ভলান্টিয়ার জব করার সুযোগ অনেক কম, যাদের কাছে টাকা মূখ্য বিষয় নয় কিনতু বাড়তি সময় কাজ করে কাটাতে চান তাদের জন্য আমাদের দেশে কোন ক্রিয়েটিভ জব নেই।



৪। অনেক মহিলাই ভালো গল্প বা কবিতা বা রম্য লিখতেন হয়ত একসময় কিন্তু এই সিরিয়ালের কল্যানে আজকের মহিলারা সবই ভূলে গেছেন।



৫।আমি মনে করি যৌথ পরিবার আবার ফিরে আসা উচিত যাতে করে একজন মেয়ে তার ছোট বাচ্চা কে নানী বা দাদীর কাছে রেখে অনায়াসে এবং নিশ্চিন্ত চাকরিতে যেতে পারেন।



দুঃখজনক হলেও সত্যি আমাদের দেশের ম্যাক্সিমাম ছেলে চায়না বউ যেকোন আউটডোর ইভেন্টে যাক, চারদেয়ালের মাঝখানে বসে শহুরে সংসারের কাজগুলো সেরে আপনারাই বলুন আমাদের মেয়েদের কি করার থাকে যে এই সিরিয়ালগুলো গিলতে বসবে না?



আর একটা ব্যাপার ১০০ টা বা ৯০ টা মেয়ে আউটডোর কাজে যুক্ত না হোক , নাহয় টিভিই দেখুক কিন্তু সাথ নিভানা সাথিয়া বা টাপুর টুপুর বা ভালোবাসা ডটকম না দেখে বাংলা ভালো প্রোগ্রাম দেখুক এটা আমাদের সবার কামনা। কিন্তু সিরিয়াল খারাপ সিরিয়াল খারাপ বললেই কি শুধু কাজ হয়ে যাবে?



আমাদের নির্মাতারা যদি দর্শকদের আকৃষ্ট করতে পারে তাহলেও অনেকেই এইসব হিন্দি সিরিয়াল দেখা বন্ধ করে দিবে হয়ত।

আর পরিবারের সকলেরই রুচিশীল অনুষ্ঠান দেখার জন্য মনোভাব থাকা উচিত। এবং পরিবারে ছোট সদস্যদেরও ভালো অনুষ্ঠান দেখার জন্য অনুপ্রেরনা দেয়া উচিত।



বাচ্চাদের ডরিমনম্যানিয়া



আমরা ছোট থাকতে মিনা বা জাংগল বুক দেখতাম, যেখানে মজার বা শিক্ষামূলক বিষয় থাকতো। কিন্তু ইদানিং বাচ্চারা এই হিন্দি ভাষায় ডাবিং করা ডরিমন ছাড়া কোন কার্টুন আর বোঝেনা ! অধিকাংশ অভিভাবকই এই ডরিমনের বিরুদ্ধে? কারন? ডরিমন কার্টুনের ফাঁকিবাজ নোবিতা বাচ্চাদের জন্য আইডল হয়ে গেছে।কি আছে ডরিমনে জানতে কয়েকটা পর্ব আমি দেখেছি। বাচ্চারা ডরিমনে নোবিতার সব পরীক্ষায় ০০ পাওয়া এবং ফাকিবাজি করাকে পজিটিভলি উপস্হাপনের জন্য ভীষন মজা পায় , আফসোস বোধ করে নিজে নোবিতার মত না হতে পারার জন্য।

আর ডরিমন বের করে একটা করে অদ্ভূত গেজেট, যা দিয়ে সব অদ্ভূত কান্ড করে নোবিতা। যেমন ৩ ঘন্টার হোমওর্য়াক ৫ মিনিটে তৈরি করা। পরীক্ষায় ফেল করে বাবা মাকে বোকা বানানো। একপর্বে দেখি নোবিতা ডরিমনের এক গেজেট এ ওর ০০ পাওয়া টেস্ট পেপার লুকিয়ে রাখে,পরে সেটা ওর মা খুজে পায় এবং এর মা মাটির নিচে আটকা পড়ে। ডরিমন যখন মাকে উদ্ধার করতে যায় তখন নোবিতা চেচিয়ে কেঁদে বলে মাকে মাটির নিচে থাকতে দাও, বাইরে আসলে আমাকে বকবে!!!

সম্পূর্ন একটা বাচ্চার মনের মাধুরী মিশানো কাহিনী বলে বাচ্চারা এটার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েছে।

আবারো আমার প্রশ্ন আমাদের দেশের নির্মাতারা কি করছেন?

আপনারা কি এমন কোন পজিটিভ,ক্রিয়েটিভ কার্টুন বানাতে পারেন না যা ডরিমনম্যানিয়ার জন্য চ্যালেন্জ হয়ে দাড়ায়?



ছেলেদের পর্নোম্যানিয়া



আচ্ছা মেয়েরা সিরিয়ালম্যানিয়াক, বাচ্চারা ডরিমনম্যানিয়াক, তাহলে কি ছেলেরা ম্যানিয়াশুন্য?



অনেকেই ছেলেদের পাশাপাশি পর্নো শব্দটা দেখে ঘোর বিরোধিতা করবেন এবং বলবেন যে পর্নো কি শুধু ছেলেরাই দেখে?

হয়ত শুধু ছেলেরা দেখেনা, তবে আমাদের রক্ষনশীল সমাজে একটা সিংহভাগ দর্শক ই ছেলে এটা অনায়াসে বলা যায়।

আমাদের পচে যাওয়া সমাজের অনেক নোংরামীর জন্য আমি পর্নোগ্রাফিকে দায়ী করি।

অনেক স্বামীরা বউদের পর্নো দেখতে বাধ্য করে প্রায়সময়, আজকের যুগের ছেলেদের চাহিদা পর্নোসুপারস্টারদের দেহভঙ্গিমাগুলো। এমনকি পর্নো এখন ১২/১৩ বছরের ছেলের মোবাইলে পর্যন্ত শোভা পায় । ভয় কি?

ঔ ক্লিলপস গুলো লক ও করে রাখার যদি ব্যবস্হা থাকে। এখন থেকে ২০/৩০/৪০ বছর আগে একমাত্র ম্যাগাজিন এ পড়া বা কিছু ইংলিস মুভিতে কিস সিন ছাড়া ৩এক্স এর মত অভিশাপ দেখার সুযোগই ছিলোনা। এখন প্রতিটা ছেলের কাছে মোবাইল, সবার পার্সোনাল পিসি বা ল্যাপটপ। এইরকম ছেলে খুঁজে পাওয়া মুশকিল যারা পিসি বা মোবাইলে কিছু রগরগে ক্লিপস রাখেনা। কোন মেয়েই রাখেনা বা দেখেনা এই কথা আমি বলবনা, এই কথা এই চলমান সমাজে বলার সুযোগ নেই।

যে ছেলেটা বা মেয়েটা ১২/১৩ বছর বয়সে নরনারীর জৈবিক সম্পর্কের সূক্ষ সুক্ষ জিনিসগুলো নিয়ে পর্যন্ত জানছে তারা একটা সমাজের জন্য কতটা ভয়ংকর হয়ে দাড়াতে পারে?

তার প্রমান আজকের পাড়ায় পাড়ায় গজানো হাজার হাজার ইভটিজার, যার প্রমান ইন্টারনেটের ওয়েবসাইটে পাওয়া বাচ্চা ছেলেমেয়েদের স্কুলের বাথরুমে করা নানা কুকর্মের চিত্র।

টাইটেল টা ছেলেদের নিয়ে দিয়েছি কারন এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সমাজে হিংস্র কান্ড গুলো ৯৯ ভাগ ছেলেরাই ঘটিয়ে আসছে।

১২ বছর বয়সে যে ছেলে ৩ এক্স দেখে ফেলেছে সেই ছেলের কাছে আমরা কি আশা করতে পারি?

আমি বলবনা এক্স মুভি দেখেই শুধু আজ কে রেপ বা ইভটিজিং হচ্ছে। তবে আমি এক্স মুভি তৈরি, বিক্রয়, সংরক্ষন কে ঘৃনা করি মনেপ্রানে, এর মাঝে কোন পজিটিভ বিষয় খুজে পাইনা।

অনেক ছেলেকে রাস্তায় বলতে শুনি হায় ক্যআ মাল হ্যআয়!!!

আজা সেক্সি!!!

যাতা যেখানে সেখানে বলার বিকৃত মানসিকতা কি আমরা তাহলে পর্নো মুভি দেখেই পেলাম?

অনেকের কাছে এক্স মুভি না দেখা মানে গাঁইয়া, সেকেলে, আনস্মার্টনেস!!!


অনেক দম্পতি বাসায় এক্স মুভির সিডি রাখেন, কেউ কেউ রাখেন বাসার যেখানে, সেখানে!

একবার কি ভেবে দেখবেন যে এই মুভির ম্যাক্সিমাম অগ্রহনযোগ্য ভঙ্গিমাগুলো না দেখলে আপনার কি খুবই ক্ষতি হতো?

কয়বার আপনার বাচ্চা লুকিয়ে সিডিটা দেখলো?

আপনার ১২/১৩/১৪ বছরের ছেলে বা মেয়ে স্কুলে গিয়ে যদি নেটের যে লিংক এ গিয়ে আপনি দেখে মজা পাচ্ছেন সেরকম করে আপনার কেমন লাগবে?

যিনি হিন্দি সিরিয়ালে ব্যস্ত তার কাছে প্রশ্ন, আপনি কি কখনো বাংলা কোন প্রোগ্রাম দেখেন?

না দেখলে আপনার এটা ভেবে কি একটুও লজ্জা লাগেনা যে আপনার ভাষায় তৈরি কিছুই দেখেন না আপনি?

আর এই গরীব দেশের টাকায় হিন্দি সিরিয়াল কে প্রমোট করছেন?


বাচ্চারা তো বাচ্চাই। আপনিই যখন অলীক কাহীনির সিরিয়াল দেখা কন্ট্রোল করতে পারেন না, আপনার বাচ্চা কেনো পারবে?

একদিন বাচ্চা আপনাকে নোবিতার মত ০০ পেয়ে দেখাবে।



আর দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার জন্য পারস্পরিক বোঝাপাড়া আর ভালোবাসা, আস্হা টা খুব জরুরী, সেটাই যদি না থাকে তাহলে অখাদ্য পর্নো আপনার জীবনে সুখ এনে দিতে পারবেনা।




আপনি যদি আজ থেকে শুধরাতে পারেন আজকের বাংলাদেশের পথভ্রষ্ট বাচ্চারা এবং কিশোর কিশোরীরাও কোনদিন ভুল পথে যাবেনা, এইটা আমার আশা। এইটা আমার বিশ্বাস।

একটা বিষয় কখনোই ভূলে গেলে চলবেনা যে বাচ্চারা আমাদের দেখেই শিখে বা শিখবে। আমাদের মাঝে যদি একটা বিশাল শূন্যতা থেকে যায় সেটা আমাদের ছেলেমেয়েদের উপরই প্রভাব ফেলবে, আর আমাদের আচরনই আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের নিরাপত্তা বা অনিরাপত্তা নির্ধারন করে।






মন্তব্য ২৮৮ টি রেটিং +৭৯/-০

মন্তব্য (২৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৪

মাটির পিঞ্জিরা বলেছেন: সুপার প্লাস +++++++++++ ...........

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: সুপার থ্যাংকইউ:)

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: এই লেখাটা কয়েকদিন আগে লিখার পর ব্লগ এ প্রকাশ করার আগেই ভ্যানিস হয়ে যায়। তখন লেখাটা অনেকটা অন্যরকম হয়েছিল আজ আবার আরেকরকম হয়েছে। লেখা শেষে একবারো রিভিসন দেয়া হয়না কোন সময়ই আমার।ভুলত্রুটি থেকে গেছে, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।
আর গঠনমুলক আলোচনাটা কাম্য। সেটা অবশ্যই আমার মতের বিরুদ্ধে যেতে পারে। তবে কোন আক্রমন কে ইন্টেরটেইন করা হবেনা।

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এই পোস্টট স্টিকি হবার যোগ্যতা রাখে

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: নির্বাচিত পোস্টেও এটা আসেনি আর বলেন স্টিকি!

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৭

ক্ষুরধার বলেছেন: আপনি কোন দলের????????

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: কোন দলের না।

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৬

সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: আপনার সৎ সাহস আছে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!১১



শিরোনাম পড়েই মন্তব্য করলামা,,,,,, এখন বিস্তারিত পড়ব।



তবে___________________________________--

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: হুম

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৩

মামুণ বলেছেন: ভালো পোষ্ট ।

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকস।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৫

আমি ও যাযাবর বলেছেন: বাস্তব অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ লেখা মনে হচ্ছে ।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেকটাই।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৬

নাফীস কাজী বলেছেন: ১। "পর্নোগ্রাফি" কখনোই "ইভটিজিং" এর জন্য দায়ি না। "ইভটিজিং" এর কোন কৌশলটা পর্ন মুভিতে শেখানো হয় ??? ( এর বিপক্ষে কোন যুক্তি থাকলে জানান )

২। কোন সুস্থ মস্তিস্কের বিবাহিত পুরুষ কখনো পর্ন দেখে না। যারা দেখে তাদের বিকৃত মস্তিস্কের অধিকারী।

৩। এটা ঠিক না যে, ওয়ারকিং মহিলারা সিরিয়াল দেখেনা।এমন যে কোন যেখানে ৩ জন বা তার বেশি মহিলা চাকরি করে , দেখবেন তারা কি কি নিয়ে আলোচনা করে। সবগুলো চ্যানেলে রাত ৮:৩০-১১:৩০ পর্যন্ত সব হিট সিরিয়াল হয় । এগুলাই পর দিন সাড়া বেলা রিক্যাপ দেখায়।


৪। বাচ্চারা ঠিকই আছে। 'ডোরেমন' এর সমান কোয়ালিটির কোন কার্টুন অন্য কোন চ্যানেলে দেখায় না। তাই তাদের কোন বিকল্প নাই।

সুন্দর পোস্ট ++ :)

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: ১। "পর্নোগ্রাফি" কখনোই "ইভটিজিং" এর জন্য দায়ি না। "ইভটিজিং" এর কোন কৌশলটা পর্ন মুভিতে শেখানো হয় ???
আপনি এতোটাই সিউর যে খখনোই দায়ী না?
ইভটিজিং কেউ কৌশল শিখে করে না । পারিপার্শ্বিক অবস্হা মানুষের মানসিক বিকাশে প্রভাব রাখে সবসময়। ইভটিজিং করার পেছনে যদি ১০০ টা কারন থাকে আমি বলবো তার মধ্যে একটা পর্নোগ্রাফি। ইভটিজিং যৌন সুড়সুড়ির সাথে জড়িত। আর এখনকার সহজপ্রাপ্য পর্নো যৌন কুকর্মের মন্ত্রনার বাক্স।
২। কোন সুস্থ মস্তিস্কের বিবাহিত পুরুষ কখনো পর্ন দেখে না। যারা দেখে তাদের বিকৃত মস্তিস্কের অধিকারী।
এইবারো আপনি কিভাবে বলতে পারেন যে কোনই বিবাহিত পুরুষ দেখেনা?
এতো পর্নোগ্রাফির বিক্রয়,বিপপন হয় কিভাবে তাহলে?
বিবাহিত পুরুষ কেনো যেই দেখুক সেই বিকৃত মজার জন্যই দেখে।
বাচ্চারা ঠিকই আছে। 'ডোরেমন' এর সমান কোয়ালিটির কোন কার্টুন অন্য কোন চ্যানেলে দেখায় না। তাই তাদের কোন বিকল্প নাই।
আপনি ব্লগে বা বাস্তবে এমন অভিভাবক খুঁজে পেতে কষ্ট হবে যে ডোরেমন কে সমর্থন করে। হিন্দি ভাষার ডাবিং করা এই কার্টুন দেখার জন্য সমর্থন করার কোন মানুষ আমি আজও পাইনি কোথাও!
আপনার মতামতের জন্য পরিশেষে ধন্যবাদ।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০২

শামীম আরা সনি বলেছেন: ৩। এটা ঠিক না যে, ওয়ারকিং মহিলারা সিরিয়াল দেখেনা।এমন যে কোন যেখানে ৩ জন বা তার বেশি মহিলা চাকরি করে , দেখবেন তারা কি কি নিয়ে আলোচনা করে। সবগুলো চ্যানেলে রাত ৮:৩০-১১:৩০ পর্যন্ত সব হিট সিরিয়াল হয়
টিচিং প্রফেশনে ভালো একটা অবসর হয়ত পাওয়া যায়। কিন্তু আমাদের দেশে যেখানে ঘর, অফিস সবই মেয়েদের সামলাতে হয় সেখানে ৯ টা ৫টা অফিস করে এসে একমাত্র ফেরেশতা আর শয়তান না হলে তো সিরিয়াল কেনো টিভির সুইচে হাত দেয়ার মতো পরিস্হিতি থাকেনা প্রায়ই। আর দু একদিন হঠাৎ করে দেখা আর রোজ রোজ ম্যানিয়াটিকের মত দেখা কিন্তু এক নয়। সিরিয়াল রোজ যেসব মহিলারা রুটিন মেনে দেখছেন তাঁরা আসলেই ডেন্জার জোনে আছেন!

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৭

তাশা বলেছেন: সবাই যদি আপনের মত ব্লগ লেখবার পারতো তাইলে তারা আর এইসব বস্তাপচা সিরিয়াল দেখতে বসতো না............

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩২

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: তাশা বলেছেন: সবাই যদি আপনের মত ব্লগ লেখবার পারতো তাইলে তারা আর এইসব বস্তাপচা সিরিয়াল দেখতে বসতো না............

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৯

রুদ্রাক্ষী বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন।আসলে এসব নিয়ে আপনার তিক্ততা পোস্টে ফুটে উঠেছে।আপনার পোস্ট নতুন করা ভাবার অবকাশ দেয়।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: তিক্ত বিরক্ত তো আমরা সবাই। কিন্তু আমাদের এইসব কে ঝেড়ে ফেলার মানসিকতা নাই।
ভাববেন। কাছের মানুষদের কাছেও শেয়ার করবেন প্লিজ।

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪২

কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: +++++++++++++++++++++++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩০

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেকগুলো প্লাসের জন্য থ্যাংকস:)

১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৫১

সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: (১)ছেলেরা কি খখনো ভেবে দেখেছেন যে আপনার স্ত্রীকে আপনি দিনশেষে কতটুকু সময় দেন বা সেই যতটুকু সময় দেন তা আপনার স্ত্রীকে কতটা মানসিক পরিতৃপ্তি দেয়? অধিকাংশ ছেলেই কাজের অজুহাতে শুধুমাত্র জৈবিক সংসর্গ ছাড়া স্ত্রীদের সময় দেন না। তাহলে এই মেয়েদের কেনো রুপালি পর্দার ঝিলমিল সিরিয়াল টা বেশী টানবে না?



এর উল্লোটাও আছে!! খোজ নিয়ে দেখেন অনেক স্বামী সারাদিন কাজ শেষে বাসায় এসে দেখেন স্ত্রী সিরিয়ালে মগ্ন!!!!

স্বামীকে দেয়ার মত সময় নেই।








(২)যে ছেলেটা বা মেয়েটা ১২/১৩ বছর বয়সে নরনারীর জৈবিক সম্পর্কের সূক্ষ সুক্ষ জিনিসগুলো নিয়ে পর্যন্ত জানছে তারা একটা সমাজের জন্য কতটা ভয়ংকর হয়ে দাড়াতে পারে?
তার প্রমান আজকের পাড়ায় পাড়ায় গজানো হাজার হাজার ইভটিজার, যার প্রমান ইন্টারনেটের ওয়েবসাইটে পাওয়া বাচ্চা ছেলেমেয়েদের স্কুলের বাথরুমে করা নানা কুকর্মের চিত্র।


এখানে আমি দ্বিমত পোষণ করছি । আমাদের মূল সমস্যা আমরা আমাদের সমাজে জৈবিক ব্যাপারটাকে অতি গোপনীয়/ নিষিদ্ধ হিসেবে বাচ্চাদের কাছে উপস্থাপন করি । ফলে “অতি গোপনীয়/ নিষিদ্ধ” ব্যাপার টা সম্পর্কে টিনএজারদের প্রচন্ড আকর্ষন কাজ করে। ইন্টরনেটের এই যুগে তারা “অতি গোপনীয়/ নিষিদ্ধ” বিষয় গুলো খুব সহজেই হাতে পেয়ে যায়।এব্যপারে অভিভাবক ও স্কূল-কলেজের শিক্ষকদের সচেতন হতে হবে।

আর একটা ব্যাপার হল আইন প্রয়োগের অভাব!!!! আপনি ভেবে দেখুন, পথে চলতে গেলে সব মেয়েরাই ইভটিজিং এর শিকার হয়। কিন্তু কয়টা ইভটিজারের বিচার হয়?

আবার এক্স মুভি প্রস্তুত ও বাজারজাতকারীদের কেউ কখনও বড় ধরনের শাম্তি পেয়েছে????? দু-একজন কে ধরতে পারলেও পুলিশ বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কে ঘুষ দিয়ে বের হয়ে আবার আগের ব্যবসায় ফিরে যায়।।।।।




মূল কথা (১)সচেতনতা/নৈতিক শিক্ষা (২) আইন প্রয়োগ এর মাধ্যমে এগুলো বন্ধ করা যায় !!!

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: একজন পোস্ট লেখক তখনই পরিপূর্ন আস্হা, সাহস, তৃপ্তি পায় যখন তার পাঠক মনোযোগ দিয়ে লেখাটা পড়ে আর একটা ভালো মন্তব্য করে।
এর উল্লোটাও আছে!! খোজ নিয়ে দেখেন অনেক স্বামী সারাদিন কাজ শেষে বাসায় এসে দেখেন স্ত্রী সিরিয়ালে মগ্ন!!!!

স্বামীকে দেয়ার মত সময় নেই।

জি আছে এমন।
আর এইসবই তো বিরক্তিকর লাগে। এক হাতে তালি বাজে না। দুই পক্ষেরই দোষ আছে । কিন্তু এর কি কোন সুরাহা নেই?
আর হ্যাঁ আপনার পরবর্তী পয়েন্টগুলোও গোছানো।

১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৫৩

বেকার মানুষ বলেছেন: +

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকস।

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২২

কান্টি টুটুল বলেছেন:

ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ান কান্ট্রি গুলা আর আমেরিকা হল পর্নোগ্রাফির স্বর্গরাজ্য,যারা মান সম্পন্ন (?) পর্নোগ্রাফি মেটেরিয়াল তৈরি করে থাকে,
সৌদি আরবেও ২৪ ঘন্টা ডিসের মাধ্যমে ঐসব মুভি দেখা যায়,
সেই তুলনায় বাংলাদেশে পর্নোগ্রাফির প্রসার কম হলেও ক্ষতির মাত্রা বেশী,এর একটি কারণ সম্ভবত নিয়ন্ত্রণহীন আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি

ছেলেদের জন্য সবচাইতে ভয়ংকর সম্ভবত ড্রাগ এডিকশন এটা আপনার লেখায় বাদ পরেছে,

সাহসী লেখায় প্লাস।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমার লেখাটা মিডিয়ার প্রভাব নিয়ে লেখা।
ড্রাগ এডিনশন নিয়ে আপাতত কোন লেখা মাথায় নেই।
আপনারা কেউ একজন লিখে ফেলেন। ছেলেদের এই ব্যাপারে অভিঙ্গতা টা ফুটে উঠবে বেশী ভালোভাবে। ড্রাগ নিয়ে আমার জানাশোনাটা কম:(

১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৪

সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: ছেলেদের জন্য সবচাইতে ভয়ংকর সম্ভবত ড্রাগ এডিকশন। ১০০% একমত ।

এট নিয়ে একটা পোস্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে!!

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪০

শামীম আরা সনি বলেছেন: লিখে ফেলেন:)

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪০

নাফীস কাজী বলেছেন: ১। ইভটিজিং যৌন সুড়সুড়ির সাথে জড়িত ১০০ টা কারনের ১টা ।:D:D তাইলে আমিও আরেকটা বলি "বাংলাদেশের আবহাওয়া গরম"। কি বলেন? :);)

২।আমি আবারো জোর দিয়ে বলতে পারি, যারা ঘরে বৌ থাকা সত্বেও পর্ন দেখে তাদের মস্তিস্ক অবশ্যই বিকৃত।

৩। আপনি যদি আজ ৫-৬ বছরের বাচ্চা হতেন তবে কি ডোরেমন দেখা বন্ধ করতেন? বাচ্চাদের দৃষ্টি কোন থেকে দেখুন।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি কোথায় বাচ্চাদের দোষ দিচ্ছি?
পোস্ট আপনি পুরোপুরি পড়েছেন?
আমি বলেছি বাচ্চারা তো বাচ্চাই। আপনিই যখন অলীক কাহীনির সিরিয়াল দেখা কন্ট্রোল করতে পারেন না, আপনার বাচ্চা কেনো পারবে?
আর আমি আমাদের দেশীয় নির্মাতাদের কাছে ভালো মুভি, বাচ্চাদের জন্য ভালো কিছু চেয়েছি।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: বাঙালী সামনে সত্য কথা বলার সাহস সামনাসামনি রাখেনা। প্রমান চাইবেন না আবার।
এইটুকু আমিও বলতে পারি যে বিবাহিত, অবিবাহিত নির্বিশেষে গোটা বিশ্বে সেক্স মুভি দেখে মানুষ।
অবিবাহিতরা দেখলে কি সুস্হতার আওতায় পড়ে নাকি?

১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:৩৭

তুষার কাব্য বলেছেন: রুদ্রাক্ষী বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন।আসলে এসব নিয়ে আপনার তিক্ততা পোস্টে ফুটে উঠেছে।আপনার পোস্ট নতুন করা ভাবার অবকাশ দেয়।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ:)

১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫২

ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ভালো একটি লেখা। +

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগের রাজা কে আমার ব্লগে পেয়ে খুবই ভালো লাগছে।
আমার লেখাটা আপনি পড়েছেন, এবং প্লাস রেটিং করেছেন , আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ:)

২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:০৬

যাযাবর৮১ বলেছেন:


বিনম্র শ্রদ্ধা সতত তব ত্বরে
থাকুন সর্বদা হ্নদয়ের গভীরে,
লেখার মাঝে আছে সত্যি প্রাণ
সেই লেখা আনে মনেতে বান।
++++++++++++++++++++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনার কমেন্টে প্লাস:)

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:০৭

মতিঝিল বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট পড়লাম।

হিন্দি সিরিয়ালম্যানিয়া আমাদের নষ্ট করে ফেলছে।

ভালো থাকবেন।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫০

শামীম আরা সনি বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:১১

মতিঝিল বলেছেন: হিন্দি নষ্ট সিরিয়ালগুলোর 'নষ্টচক্র' থেকে কিভাবে বের হওয়া যায় সে সম্পর্কে আমাদের ভাবতে হবে।
চরম অবাস্তব এসব সিরিয়াল আমাদের রুচি, সংস্কৃতিকে ধ্বংস করছে।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫২

শামীম আরা সনি বলেছেন: সিরিয়াল নিয়ে আপনারা চাইলে বাষ্তব অভিজ্ঞতা থেকে একটা পোস্ট দিবো।
আর আমার পোস্টে বিষয় আছে মোট তিনটা, বাকি দুইটা বিষয় নিয়ে বললেন না?

২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:২১

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ভালো লাগা জমা দিলাম !++++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ তিতির আপু:)

২৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৩৩

শ।মসীর বলেছেন: ভাল লাগল ।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ:)

২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৩৪

সাদাসিধা মানুষ বলেছেন: এই পোস্ট নির্বাচিত পাতায় আসেনি ? B:-)

১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: নারে ভাই

২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:৩৪

এস আর সজল বলেছেন: পোস্টটা স্টিকি হলে খুব বেশি সমস্যা হওয়ার কথা না। বরং কিছুটা উপকারই হত।

পোস্টে ++++++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৪১

শামীম আরা সনি বলেছেন: স্টিকি না হলেও অনেকেই পোস্ট টা পড়েছে।

২৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১১

ঠানডুমিঞা বলেছেন: সবগুলোর সাথেই সহমত.... তবে আরো কিছু এ্যাড করতে পারেন.... যেমন:: ড্রাগস.... আর ইভটিজিং এর কারন শুধু পর্নগ্রাফিই নয়...... ইনটারনেট, টেলিভিশন, চুলকানি মার্কা নাটক/সিনেমা, ধর্ম শিক্ষার অভাব, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধার অভাব.. আরো আছে.... তবে জানি আর একটা কারন এর কথা বললে অনকেই মেনে নিবেন না আড় তা হচ্ছে মেয়েদের শরীর দেখানো ড্রেসআপ(অশালীন ড্রেস), আর আছে মোবাইল ফোন..... ১২/১৩ বছর বয়স থেকেই প্রেম করা শুরু করে..... ফেবু আর মোবাইল এ.....
রাতের বেলা কল রেট কম কথা বলো সমানে.... প্রেমভালোবাসা বাদ দিয়া সেখানে চুলকানি মার্কা কথাই বেশি হওয়ার কথা.....।
মা/বাবার কেয়ারলেস মনোভাব আরো খারাপ করে দিচ্ছে পোলাপানদের....
আমাদের দেশ টা ইউরোপ/আমেরিকার মতো ফ্রি সেক্স এর দেশ নয়..... তবে লুকাইয়া সেক্স ভালই চলে..... অনেকে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর জন্যে ইভটিজিং এ নামে......।
সলুস্যান:: হয় ফ্রি সেক্স চালু করেন..... না হয় ধর্মিয় আচারে অভ্যস্ত হন....

(কিছু কথা খারাপ ভাষায় হ্য়ে থাকলে ইডিট করতে পারেন)...।

২৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:২২

রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট।

আমি ১০০% এর বেশি নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি, আমার পিসিতে আর ল্যাপটপে কোনদিন পর্নোগ্রাফি জাতীয় কোন কিছু ছিলনা।


১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৪৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক থ্যাংকস।
আমার মানসিকতা ভালো লাগলো। আপনি কেনো পর্নোগ্রাফি দেখেন না তা বন্ধুদেরও বলুন, পৃথিবীতে দেখার মত অনেক ভালো সিনেমা আছে, প্রোগ্রাম আছে যেগুলো সুস্হ মানষিক পরিতৃপ্তি দেয় সেগুলো দেখতে উৎসাহিত করুন।

২৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:৪৫

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আসলে ম্যানিয়া কথাটা অনেক কিছুর খাতিরে ই বলা যায়। যেমন ধরেন কেউ যদি সারাদিন ক্যারাম/ লুডু খেলে, বা সারাদিন খেলা দেখে, বা সারাদিন রান্না করে তাও ম্যানিয়া। যেকোন কিছুর প্রতি ই আসক্তি খারাপ। অনেকে আবার শুধুমাত্র ব্লগ নিয়ে পড়ে থাকে। সেটা হয়ত ব্লগ ম্যানিয়া।

তবে আপনার পোস্ট অনেক চিন্তার অবকাশ রাখে।

তবে আপনার যুক্তিগুলার বিপরীতে কিছু যুক্তি দেই।

১) আপনি ই বলেছেন, আমাদের দেশে ক্রিয়েটিভ কোন কাজ নেই। কথাটা যেমন ঠিক, একিসাথে কিন্তু আমাদের দেশে সুস্থ বিনোদনের অভাব খুব বেশি। বাচ্চাদের খেলার জায়গা ই নেই। টেলিভিশন ই তার একমাত্র বিনোদনের মাধ্যম। সুতরাং সে কার্টুন দেখবে । যেহেতু বাংলায় খালি আলোচনা অনুষ্ঠান হয়, সুতরাং সে বিদেশি ভাষার কার্টুন দেখবে এটাও স্বাভাবিক। বরং ডোরিমন বন্ধ করার আগে নিশ্চিত হতে হবে আমি তাকে নিয়ে পার্কে ( পার্ক কোথায় আমাদের দেশে ? )যাব, বা তাকে নিয়মিত ভাবে সুন্দর সুন্দর কার্টুন যেমন লিটল মারমেইড, বা টম এন্ড জেরী নিয়ে এসে দেখাব।

২) হিন্দী সিরিয়াল, বা কলকাতার সিরিয়াল বন্ধ করার আগে ভাবতে হবে আমাদের বোন/ স্ত্রীদের উপযোগী বিনোদন আসলেই আছে কিনা ! থাকলে সেটা কি ? সেটা আমরা কেন তৈরি করতেছি না !

৩) পর্নো ঃ হমম, এটা আসলেই একটা বিরাট সমস্যা। আমি ও একসময় দেখছি। আমাদের হোস্টেল এ, নীলক্ষেতে র দোকানে যে কত পাওয়া যেত, তার ইয়ত্তা নেই। আর এখন তো খালি ইন্টারনেট একটু খুঁজলেই হল।

একটা জিনিস কি জানেন, ছোটবেলায় সামাজিক বিজ্ঞান বই এ পড়তাম যে , আমাদের দেশে গরম আবহাওয়া বলে এবং বিনোদনের অভাব বলে জন্মহার অনেক বেশি। এখন দেখুন সুস্থ বিনোদনের অভাব এখন আরো প্রকট। আবার ছেলেরা বিশেষ করে শহরের ছেলেরা এখন ৩০-৩২ এর আগে বিয়েতে বসে না। পরিবার থেকেও বলা হয় চাকরী বাকরী করুক, এর পর না হয় বিয়ে করবে। কিন্তু ছেলের আয়ু তো আর বাড়ে না। তার বয়স একিভাবে বাড়তে থাকে। যে আগে বিয়ে করত ২১ বছরে এখন করে ৩০ এর পর। বা কাছাকাছি সময়ে। সে তার অবদমিত ্যৌনাকাংক্ষা কিভাবে পূরণ করবে । সে বেশ্যালয়ে ও যেতে চায় না। পরকীয়াও করতে চায় না। যৌন নির্যাতন এর মত অপরাধ করতে চায় না। তখনি তার জন্য সহজ বিকল্প হয়ে উঠে পর্নোগ্রাফি।সুতরাং এটা বন্ধ করলে কেন জানি আমার মনে হয় আমাদের দেশে সেক্সুয়াল এসল্ট আরো বাড়বে। যদিও জানি পর্নোগ্রাফি একটা এডিকশনের মত। একবার এতে এডিক্টেড হয়ে গেলে দাম্পত্য জীবনেও সুখ পাওয়া কঠিন ।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনার কমেন্ট যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত, উত্তরগুলোও তাই ভালভাবে ভেবে দেয়ার চেষ্টা থাকলো..
দেখুন কার্টুন আমারাও দেখেছি, আর খেলার পরিসর আমরাও কিনতু তেমন পাইনি। কার্টুনের তো অভাব নেই টম জেরী, মিনা, স্কুবিডু, জাংগল বুক আরো হাজার হাজার।
আমরা কেউ চাইনা বাচ্চারা ডরিমন কেনো হিন্দি ভাষায় ডাব করা কোন কার্টুন দেখুক।
আমি ভাষা বর্নবাদী নই। কিন্তু ডরিমন কার্টুনের ভয়াব হ ফলাফলা আমরা অনেকেই জানিনা।
বাস্তব একটা অভিজ্ঞতা বলি। আমার এক আন্টির ছেলে এক বছর বয়স থেকে ওর বড় দুই ভাইয়ের সাথে কিছু না বুঝলেও ডরিমন কার্টুনের দিকে তাকিয়ে থাকতো। ডরিমন কার্টুন একটা চ্যানেলে সারাদিন চলে কিনা জানিনা, বাচ্চাটা দিনে কয়েক ঘন্টা দেখা শুরু করলো।
ঔ বাচ্চা যখন কথা বলা শুরু করে তখন যতগুলো বাংলা শব্দ শিখেছিল তার চেয়ে বেশী দেখা গেলো হিন্দি শব্দ বুঝে হোক না বুঝে হোক বলা শুরু করলো।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে চাঁদকে বলে ইয়ে লো চান্দা মামা, খা লো!!
এই বাচ্চাই মেয়ে হলে আমারতো মনে হয় চোখ বন্ধ করে বলা যায় সিরিয়াল দেখা শুরু করবে, আর ছেলে হলে শুধু হিন্দি সিনেমা!!
এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের জীবনে হিন্দির দরকার কতটুকু?
আমি নিজে ভালো হিন্দি বুঝি হিন্দি কে আমি অস্পৃশ্য বলতে চাচ্ছিনা। কিন্তু যেভাবে আমাদের সমাজ এটাকে নিয়েছে সেটাতো ম্যানিয়া!!
মেয়েদের কথা বলবো একদিন সন্ধ্যায় টিভির সামনে বসেন, একেকটা চ্যানেলে ব হুত প্রোগ্রাম থাকা স্বত্তেও মেয়েরা টিভি খুলেই এই চ্যানেল গুলোতে যায়। অন্য চ্যানেলগুলোতে কি আছে তা জানতেও চায়না, দেখতেও চায়না। চকচকে শাড়ি, কাপড় গ হনা ছাড়াও যে জীবন আছে এটা যে আমাদের সমাজের মেয়েরা জানেনা তার জন্য কিন্তু পুরুষরাও দায়ী। সংক্ষিপ্ত পোস্টে বিষয়গুলো কিছুটা এসেছে। ব্লগে তো সংক্ষিপ্ত লেখাই দেয়া হয় সাধারনত, পাঠক ও বড় পোস্ট গুলো পড়তে চায়না। কিন্তু আমার ১ ২ ৩ করে দেয়া পয়েন্টগুলো পড়ে দেখবেন।
আর পর্নোগ্রাফি বন্ধ হলে এসল্ট বাড়বে এটা আমি মানিনা। বরং রগরগে পর্নোগ্রাফি দেখে নিজেকে সংবরন করা কঠিন।
বিয়ে সম্পর্কিত কিছু কথা নিয়ে আমার একটা পোস্ট আছে যেখানে বিয়ে বিষয়ক কিছু কথা আছে। দেখেন
আপনার কমেন্ট যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত, উত্তরগুলোও তাই ভালভাবে ভেবে দেয়ার চেষ্টা থাকলো..
দেখুন কার্টুন আমারাও দেখেছি, আর খেলার পরিসর আমরাও কিনতু তেমন পাইনি। কার্টুনের তো অভাব নেই টম জেরী, মিনা, স্কুবিডু, জাংগল বুক আরো হাজার হাজার।
আমরা কেউ চাইনা বাচ্চারা ডরিমন কেনো হিন্দি ভাষায় ডাব করা কোন কার্টুন দেখুক।
আমি ভাষা বর্নবাদী নই। কিন্তু ডরিমন কার্টুনের ভয়াব হ ফলাফলা আমরা অনেকেই জানিনা।
বাস্তব একটা অভিজ্ঞতা বলি। আমার এক আন্টির ছেলে এক বছর বয়স থেকে ওর বড় দুই ভাইয়ের সাথে কিছু না বুঝলেও ডরিমন কার্টুনের দিকে তাকিয়ে থাকতো। ডরিমন কার্টুন একটা চ্যানেলে সারাদিন চলে কিনা জানিনা, বাচ্চাটা দিনে কয়েক ঘন্টা দেখা শুরু করলো।
ঔ বাচ্চা যখন কথা বলা শুরু করে তখন যতগুলো বাংলা শব্দ শিখেছিল তার চেয়ে বেশী দেখা গেলো হিন্দি শব্দ বুঝে হোক না বুঝে হোক বলা শুরু করলো।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে চাঁদকে বলে ইয়ে লো চান্দা মামা, খা লো!!
এই বাচ্চাই মেয়ে হলে আমারতো মনে হয় চোখ বন্ধ করে বলা যায় সিরিয়াল দেখা শুরু করবে, আর ছেলে হলে শুধু হিন্দি সিনেমা!!
এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের জীবনে হিন্দির দরকার কতটুকু?
আমি নিজে ভালো হিন্দি বুঝি হিন্দি কে আমি অস্পৃশ্য বলতে চাচ্ছিনা। কিন্তু যেভাবে আমাদের সমাজ এটাকে নিয়েছে সেটাতো ম্যানিয়া!!
মেয়েদের কথা বলবো একদিন সন্ধ্যায় টিভির সামনে বসেন, একেকটা চ্যানেলে ব হুত প্রোগ্রাম থাকা স্বত্তেও মেয়েরা টিভি খুলেই এই চ্যানেল গুলোতে যায়। অন্য চ্যানেলগুলোতে কি আছে তা জানতেও চায়না, দেখতেও চায়না। চকচকে শাড়ি, কাপড় গ হনা ছাড়াও যে জীবন আছে এটা যে আমাদের সমাজের মেয়েরা জানেনা তার জন্য কিন্তু পুরুষরাও দায়ী। সংক্ষিপ্ত পোস্টে বিষয়গুলো কিছুটা এসেছে। ব্লগে তো সংক্ষিপ্ত লেখাই দেয়া হয় সাধারনত, পাঠক ও বড় পোস্ট গুলো পড়তে চায়না। কিন্তু আমার ১ ২ ৩ করে দেয়া পয়েন্টগুলো পড়ে দেখবেন।
আর পর্নোগ্রাফি বন্ধ হলে এসল্ট বাড়বে এটা আমি মানিনা। বরং রগরগে পর্নোগ্রাফি দেখে নিজেকে সংবরন করা কঠিন।
বিয়ে সম্পর্কিত কিছু কথা নিয়ে আমার একটা পোস্ট আছে যেখানে বিয়ে বিষয়ক কিছু কথা আছে। দেখেন

৩০| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:১২

লুব্ধক০১ বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার এই পোস্টের জন্য :)

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১০

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩১| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

একাকি উনমন বলেছেন: সময় উপযোগী লেখা পোস্ট করবার জন্য অনেক ধন্যবাদ. ভালো লাগলো, আমরা সবাই যদি এইভাবে আমাদের সমাজটাকে নিয়া একটু চিন্তা করতাম তাহলে মনে হয় আমরা একটা সুস্থ সমাজ তৈরী করতে পারতাম, আমরা সেটা না করে বরং প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছি যে কে কত বেশি খারাপ জিন্সের শো আপ করতে পারি. চমত্কার লেখার জন্য আরেকবার ধন্যবাদ |

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১১

শামীম আরা সনি বলেছেন: শুধু চিন্তা না, চিন্তাটাকে কাজে ও লাগাতে হবে। অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

যান্ত্রিক বলেছেন: এই সবগুলো সমস্যার মূলোৎপাটন করা সম্ভব একমাত্র ধর্মীয় নৈতিক শিক্ষার প্রচার ও প্রসার ঘটিয়ে।

"যা ইচ্ছা তাই করো"- এই বুলিই আমাদের সমাজের ধ্বংসের মূল কারণ।

আমরা আমাদের সন্তানদের স্বাধীন হতে দেই কিন্তু স্বাধীনতার সীমানা বুঝিয়ে দেইনা।

যারা আইন প্রয়োগের দিকে বেশি জোর দিচ্ছেন তাদের বলি, পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি যৌন নীপিড়নের ঘটনা ঘটে যুক্তরাষ্ট্রে, তাদের আইন কিন্তু এই সমস্যার কোন সমাধান দিতে পারেনি। বরং ওই দেশের মানুষগুলো এই পরিস্থিতিকে মেনে নিয়েছে। কারণ তাদের সমাজ হয়ে পড়েছে নৈতিকতাশুন্য কিছু আইনের বেড়ায় বদ্ধ উশৃঙ্খল মানুষের গোষ্ঠী। তাদের মাঝেও আবার কেউ কেউ নিজের সমাজের সমস্যা বুঝতে পেরে নৈতিক শিক্ষার প্রচারের জন্য আন্দোলন করছেন।

পুরুষ-নারী-শিশু, যে যাই হোক না কেন, নৈতিক শিক্ষা ছাড়া সবাই একই পথের পথিক।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: নিজের বিবেক টাই নেই আজ আমাদের। আর আমরা বাংগালীরা যথেষ্ট অসংযত আচরন করে থাকি প্রায়।

৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩৮

নীলঞ্জন বলেছেন: যুগান্তকারী ও সময়োপযোগী পোস্ট। +++++++++++++++

তিনটি ব্যাখ্যাই যুক্তিযুক্ত।

অসাধারণ পোস্ট ও তার বিষয়বস্তু।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীলঞ্জন সবসময় উৎসাহ দেয়ার জন্য।

৩৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৫৯

ঝটিকা বলেছেন: আপনি যে তিনটা পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করেছেন, তা সত্যিই বর্তমান সময়ের জন্য যথেষ্ঠ মাথা ব্যাথার কারন। তাই, গুরুত্ব বিচারে

পোস্টটিকে স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।

৩৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:০৬

মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: ঐ মিয়া, পর্নোগ্রাফি থেইকা 'হিন্দি সিরিয়াল' বেশি ডেঞ্জারাস। কারন একটা, ব্যাক্তির ক্ষতি করে আর দ্বিতীয়টা পুরো সমাজকেই ডুবিয়ে ছাড়ে।


তয়, বহুত বালা একখান পুষ্ট।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: পর্নোগ্রাফি তরুন সমাজের জন্য একটা অভিশাপ।

৩৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১০

জাহিদ হাসান বলেছেন: হিন্দি খুবই খারাপ , এই পোষ্টটা দেখেন

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি দেখছি।
তবে ব্যাপারটা আমার কাছে এমন না যে হিন্দি ভাষাটা খারাপ । ভাষা তো একটা ন্যাচারাল জিনিস। কিন্তু নিজের ভাষা বাদ দিয়ে দিনরাত ভীনদেশী এক ভাষা নিয়ে মাতামাতি অসুস্হতা, এবং কারো কাম্য নয়।

৩৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৮

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: হয়ত এই জিনিসগুলো ব্লগেই থেকে যাবে কখনই পরিবর্তন হবে না......।দেখা হবে না আর সুন্দর বাংলাদেশ...। :( :( :(

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২০

শামীম আরা সনি বলেছেন: অবশ্যই দেখা হবে। আশা হারান কেনো?
আশাবাদী হোন, সেই অনুযায়ী কাজ করুন:)

৩৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৯

হাসান যোবায়ের বলেছেন: চমৎকার লিখা।
:)

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২১

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ:)

৩৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৩৫

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: চমৎকার বলেছেন।সবাই জানলেও মুখ ফুটে কেউ বলতে চায়না।পোস্ট +++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২২

শামীম আরা সনি বলেছেন: সবাই জানলেও মুখ ফুটে কেউ বলতে চায়না
ঠিক।

৪০| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৪৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। প্রথম দিকের অনুচ্ছেদ ৫ এখন আর কার্যকর করা সম্ভব কিনা ভেবে দেখার আছে। পোষ্টে ++++++++++++++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি ভুল বলেননি ৫ নম্বর পয়েন্টে অনেকেই সমর্থন করলেও মেনে নিবে না বাস্তবে। বাস্তবতাটা আসলেই জটিল।
আপনাকে আমার পোষ্টে আবার পেয়ে বরাবরের মতই খুব ভালো লাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪১| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫৬

শার্লক বলেছেন: আগের টিভিগুলিতে ১২ টা চ্যানেল খাকতো ঐ টিভি গুলি দরকার এখন। আমার বাসার টিভিতে ৪০ টা চ্যানেল সব বাংলা চ্যানেল, নিউজ ২ টা, কার্টুন ১টা, আমার জন্য মুভি চ্যানেল ২ টা, হিন্দি কম রাখছি আবার কিছু বাংলা ডাবল রাখছি। তাও আমি টিভি দেখতে পারি না হিন্দি সিরিয়াল চলে খালি। কিছু কইতে পারি না। :( :( :(

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: :(

৪২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫৭

মুরাদ আহমদ (আসাদ) বলেছেন: +++++ দিলাম বুইঝা লইয়েন.....

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: বুইঝা লইলাম:)

৪৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১২

জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: বিকৃত ম্যানিয়ামুক্ত সুস্থ সমাজ চাই... :-/

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি:)

৪৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৩

েতজপাতা বলেছেন: পোষ্টটি ষ্টিকি করা হোক।। শুধু এ কথা বলার জন্যেই লগ ইন করলাম।।

খুবই ভাল লেগেছে।। পুরো একমত আপনার সাথে।।


আমি মনে করি বাসায় ইন্টারনেট থাকলে টিভির কোন প্রয়োজন আছে কিনা সেটা ভাবার সময় এসেছে!!! ছোট/বড়/শিক্ষিত/অশিক্ষিত সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার শিখে টিভি বর্জন করুক এই আশা করি!!

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: ইন্টারনেটের ও ভালো মন্দ দিক আছে, এটা কিন্তু ভুলে গেলে চলবেনা। টিভি বাদ দিতে পারবনা আমরা কেউই আসলে । টিভি বা ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্ক হওয়া উচিত।

৪৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৯

জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: সময়োপযুক্ত লেখা। সমর্থন করি।



+++++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। তবে বিষয়গুলো আপনার জীবনেও আমলে নিবেন আশা করি।

৪৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২২

মদন বলেছেন: +++++++++++++++++++

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেকগুলো প্লাস !!
অনেক ধন্যবাদ:)

৪৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

জুল ভার্ন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!

আপনার পোস্টের আন্ডার লাইন করা লেখাটুকু যদি আমরা আন্তরিকতার সাথে গ্রহন করি-তা ব্যাক্তি, পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্যও মংগলময় হবে।


শুভ কামনা এবং ২৮তম ভাল লাগা।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৩৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: আবারও আমার প্রিয় একজন ব্লগারের মূল্যবান মতামত পেলাম।
ভালো লাগছে।
আপনার শুভ কামনা আমাকে সবসময় উৎসাহ দেয়।

৪৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:১৪

ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: লেখাটা ভাল লেগেছে।+++ কিন্তু আমার কিছু অন্য রকম মতামত ছিল।

১। বিনোদনের জন্য অবশ্যই একজন মেয়ে সিরিয়াল দেখবে। এটা শুধু মেয়ে বলে নয়। আমি যদি আমার বিনোদনের জন্য মুভি দেখতে পারি তাহলে কেন আমার বউ সিরিয়াল দেখতে পারবে না। তার অবশ্যই তা করা উচিত। এখন কথা হচ্ছে ভাষাটা হিন্দি বা সিরিয়ালটা ভিনদেশী কিংবা এটার বিষয়বস্তু একঘেয়েমি বলে বা এটার প্রতি আসক্তি বলে আমরা এটাকে মানতে চাই না বা পারি না। আগে আমাদের দেশে টিভি চ্যানেল ছিল হাতে গোনা কিছু সংখ্যক। যদি আমি ভুল না করি, রুপনগর বলে একটা বাংলা সিরিয়ালের কথা আমি এখনও মনে করতে পারি কারন সেটার গল্প তখনকার হিসাবে অনেক দুর্দ্ধান্ত ছিল। আমাদের চ্যানেল বেডেছে কিন্তু আমাদের নির্মাতারা, কাহিনীলেখকরা কিংবা আমাদের অভিনেতারা এখনো সেকেলে রয়ে গেছে। আপনি শত দেশপ্রেম নিয়ে দেশীয় সিরিয়াল দেখতে বসলে আপনি আপনার বিনোদন সত্তাকে ধর্ষন ছাডা আর কিছুই করতে পারবেন না।

আপনি বলতে পারেন মুভি/সিরিয়াল না দেখলেইতো পারেন। মানতে পারলাম না। আমাকে যদি তা বলা হয় আমি বলবো আপনিও মোবাইল ব্যাবহার করা ছেডে দিন, ফেসবুক ব্যাবহার বাদ দিন, ব্লগেই বা লেখার কি দরকার। কারন আমাদেরও বুঝতে হবে আমাদের জগত এখন অনেক ছোট। এখন আপনি ইচ্ছা করলেই নিজেকে একা রাখতে পারবেন না।

২। অনেকে ডোরেমন নিয়ে অনেক কথা বলে। আমার ডোরেমন নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। আমি চাইব না আমার বাচ্চা ফেরেশতা হোক। তাই বলে ভাববেন না আমি নাস্তিক মানুষ। ডোরেমন কার্টুনটা আমাদের দেশীয় না এটা জাপানিজ একটা কার্টুন। কেউ যদি বলে এটাতে শিক্ষনীয় কিছু নেই তবে তাদের আর একবার ভেবে দেখা উচিত যে আমাদের ছেলে মেয়েরা নিশ্চয়ই জাপানিজ ছেলে মেয়েদের থেকে বেশী বুদ্ধিমান না। জাপানে ডোরেমন দেখানো হয়। হ্যা ভাষা সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে আমারও আপত্তি আছে।

একজন বাচ্চাকে শিখাতে হবে তার জগতে ঢুকে। তার জগতটা আমাদের জগত থেকে অনেক ভিন্ন এটাও আমাদের বুঝতে হবে। সে যদি ডোরেমন দেখে তাকে ডোরেমনের মত করেই বুঝাতে হবে কোনটা ঠিক আর কোনটা ঠিক না।

৩। কিছুদিন আগে সময় টিভিতে একটা রির্পোট দেখছিলাম। যেটার মুল উপপাদ্য ছিল আমাদের দেশের শতকরা ৬৫-৭০% ছেলে মেয়ে ক্লাসে অশ্লীল ভিডিও দেখে, শেয়ার করে। শতকরার হারটা একটু এদিক ওদিক হতে পারে। প্রশ্ন হচ্ছে কেন দেখে। দেখে কারন তারা মনে করে এটা নিশ্চয়ই এমনকিছু যা ভাল/খারাপ বলে আমাদের কাছে লুকানো হয়। হ্যা শব্দটা হচ্ছে যৌন শিক্ষা যার অভাবে এটা হচ্ছে। আমার দাদার আমলে বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম ছিল তাদের বউ। আমার বাবার আমলে তা ছিল প্রেম, সুন্দরি মেয়ের দিকে উকি দেয়া, রেকর্ডারে গান শোনা। আমাদের আমালে এখন তা মোবাইল, গেমস, চ্যাটিং বা গার্লফ্রেন্ডের সাথে PS মধ্যে এসে ঠেকেছে। আমাদের তিন জেনেরাশানের কোথাও আমাদের বলা হয়নি সঠিক যৌন শিক্ষা কি? আমাদের পরের প্রজন্ম অবশ্যই জানতে চাইবে বিষয়টা কি? সেটা দোষের কিছু না। কিন্তু তাকে শিখাতে হবে এটার জন্য বয়সটা ভিন্ন। নুন্যতম ১৮ হতে হবে। আর একটা জিনিস আমাদের আমাদের পরের প্রজন্মকে শিখানো দরকার তা হল Dignity. এব্যাপারে আমার একটা আনুবাদ আমি শেয়ার করে ছিলাম আশাকরি দেখে নিবেন লিংকটা হচ্ছেঃ

Dignity

ভাল থাকবেন।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

শামীম আরা সনি বলেছেন: হিন্দি সিরিয়ালের বিরোধিতা এতো এতো মানুষ হিন্দি ভাষার জন্য শুধু করেনা। হিন্দি সিরিয়ালের যা বিষয়বস্তু এবং এর যা উপস্হাপন ভঙ্গিমা তা এতোটাই হাস্যকর, অবাস্তব আর একটা শব্দ বলতে বাধ্য হচ্ছি ফাউল যে এটাকে সমর্থন করার মত মানসিকতা আমি কেনো অনেকেই রাখে না।
তারপরো যে যে দেখে বা হিন্দি সিরিয়ালের মধ্যে পজিটিভ বিষয় খুঁজে পায় সেটা তার তার একান্তই ব্যক্তিগত অভিরুচি।
কোন দেশের বাচ্চারা বেশী বুদ্ধি বা কম বুদ্ধি নিয়ে জন্মায় না। একটা দেশের সার্বিক পরিস্হিতি একটা শিশুর ভবিষ্যত নির্ধারন করে দেয়। বাংলাদেশী ছাত্রদের বিদেশে কৃতিত্বের কিন্তু কমতি নেই
কিন্তু আমরা একটা দুর্ভাগা জাতি যে আমাদের সরকার গুলোর দেশের ব্যাপারে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নেই।
আর আমরাও কম না। বাংগালী নিজ বুদ্ধি কাটিয়ে কিছু করতে চায়না।অমুক জিনিসটা বিদেশী, তাই নিশ্চয়ই খুব উচ্চমানের এই আমাদের ধারনা। এটাই তো আফসোস আমাদের কোন নিজস্বতা নেই। নিজস্বতা আনার লোকজন কই? বিদেশী জিনিসের গুনগান করতেই বাংগালীর সব শেষ!!!

৪৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:০২

বিদ্রোহী ভাস্কর বলেছেন: pornography na dekhe thakar jonno kono sugetion din........ Ami to chesta korchi na dekhe thakte..... Kin2 koydin por ki jno hoye jay mathar moddhe.

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:১৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: B:-)
এইটা সম্পূর্ন আপনার ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল, আপনি যদি মনে করেন আপনি না দেখে থাকতে পারবেন না, তাহলে কোনদিনি দেখা ছাড়তে পারবেন না। আপনি চাইলে ব্লগ লিখে সময় সময় কাটাতে পারেন। টিভিতে কি প্রোগ্রামের শেষ আছে?
সবচেয়ে বড় কথা আপনার বন্ধুমহল কে ভালো হতে হবে। আপনার এসোসিয়েশন বলে দিবে আপনি কেমন মানুষ।
আপনি জানেন ভালো আপনার আর কি কি ভালো লাগে, সেগুলোতে বেশী মন দেন

৫০| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৩১

েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: ভালো সাহসী লেখা.

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৫১

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ

৫১| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬

ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: বাংলাদেশী ছাত্রদের বিদেশে কৃতিত্বের কিন্তু কমতি নেই; এটা আপনার কথা। কথা হল আমদের দেশের ভিতরের ছেলেরা কি করবে? আমার মনেহয় যারা তর্ক করে তারা অনেকেই জানে না ডোরেমন টাইপের একটা কার্টুন বানাতে কত খরচ হয়। আমি চাইলেই তা বানাতে পারি কিন্তু আমার টাকাটা কোথাকে আসবে? বিজ্ঞাপন থেকে? তাহলে বলব আপনার বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনের দর জানা নেই।

আমার একটা সহজ প্রশ্নের উত্তর দিন। তা হল আমরা স্পাইডারম্যান বা আয়রন ম্যান কেন দেখি। এগুলো কি বাস্তব। আমি মেয়ে নই কিন্তু একজন মেয়ে সেটাই দেখবে যেটা তার কাছে মনে হয় আকর্ষনীয় মনে হয়। মেয়েরা শাডী গহনা দেখতে পছন্দ করে। উপস্থাপনা যাই হোক গল্পটা পছন্দ করে। শাশুডি বউয়ের রেষারেষি শেষে কে জিতল তা দেখতে পছন্দ করে। যেটা আমাদের আগের বাংলা সিনেমাতে দেখাত। প্রেম দেখতে ভালবাসে। আবেগি প্রেম। সেজন্যই "বেদের মেয়ে জোসনা" এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশী আয় করা বাংলা সিনেমা। কিন্তু আমাদের এখানে এখন যা দেখানো হয় তা হল সুডসুডি, ভাডামি, ইতরামি, আঞ্চলিকতার অপব্যাবহার এবং আতেল হাতের ক্যামেরার কাজ।

আমি Game of Throne, Sherlock (BBC) দেখি। কারন এগুলো আমার কাছে ভাল লাগে। কিন্তু অনেক মেয়ের কাছেই এগুলো বিষয়বস্তু হাস্যকর, উপস্হাপন ভঙ্গিমা হাস্যকর, অবাস্তব আর একটা শব্দ বলতে বাধ্য হচ্ছি "ফাউল" (আপনারটাই বললাম)

আমি হিন্দি সিরিয়াল দেখি না। কিন্তু এটা বুঝি একটা ক্ষুধার্ত কুকুরকে চাল না দিয়ে মাংস দিলে সে মাংসটাই খাবে। আমরা বিনোদনের জন্য ক্ষুধার্ত। সেটা যেকোন ফরমেটেই হোক।

দোয়া করবেন এবছরের মধ্যেই ডোরেমন বাংলায় এদেশে চালাব।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৫০

শামীম আরা সনি বলেছেন: টাকার ঘাটতি থাকলেও বাংলাদেশে সবসময়ই ভালো ভালো নাটক তৈরি হয়েছে।
আগে যখন অখাদ্য স্টার প্লাস ছিলনা তখন সেইসব নাটক মেয়েরা দেখতো। এখন টিভি খুলেই হিন্দি চ্যানেলে চলে যায়।
আপনার আগের কমেন্টেয় আমি যা বলার পরিষ্কার বলেছি।
এর পরেও যদি হিন্দি সিরিয়াল বিষয়ে আপনার অবস্হান অনড় থাকে তাহলে আমার আর কিছু বলার ভাষা জানা নেই।
আপনার কমেন্ট আমাকে শুধু মর্মাহত করেনি বরং অন্ধকার অপেক্ষা কেনো যে বাংলাদেশের জন্য করছে তা বুঝিয়ে দিয়েছে।
আমি চাইছি স হব্লগাররা আপনার কমেন্ট নিয়ে কিছু বলুক, আমিতো যা বলার বলেছি!!

৫২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৫১

নতুন রাজ ২০১০ বলেছেন: বাংলা সিরিয়ালগুলি মোটা-মুটি থারাপ না, কিনতু; বাংলা চ্যানেলে এডভেটাইজের যন্ত্রনায় কোন বাংলা সিরিয়াল/প্রোগ্রাম দেথার যো নাই ।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৫৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় টিভিরুমে মেয়েদের সিরিয়ালের অত্যাচারে কিছু একটা দেখতে পেতাম না:(
নিউমার্কেট থেকে আনতাম নাটক আর সিনেমার ডিভিডি B-)

৫৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: ৪৮ নম্বর আর ৫১ নম্বর কমেন্ট দ্রষ্টব্য

৫৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০

ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: আপনি আমাকে ভুল বুঝলেন। আমি হিন্দি সিরিয়ালের পক্ষে বলিনি, আমি বলেছি আপনি যদি তাদেরকের তাদের দেখার জিনিস দিতে না পারেন তা হলে তারা হিন্দি সিরিয়ালই দেখবে।

আপনি যে সময়ের কথা বলছেন সে সময় চ্যানেল ছিল একটা। বিটিভি।
প্রতিযোগিতায় পডে খেই হারিয়ে ফেললে, আপনি কোনো প্রতিযোগী নন। সেটাই আমাদের বেলায় হেয়েছে। নতুন চ্যানেল হয়েছে কিন্তু আমাদের দর্শকদের দেখার জিনিস দিতে পারেনি।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি তো পোস্ট স্পষ্টই নির্মাতাদের দুষেছি।
আপনি আপনার ৪৮ নম্বর কমেন্ট টা মন দিয়ে আবার পড়েন, তারপর বুঝবেন।

৫৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

ছোট নদী বলেছেন: ভালো লাগলো । চমৎকার লেখনি। আপনার কথাগুলো সবাই জানলেও স্বীকার করতে চায় না সৎসাহসের অভাবে , যেটা আপনার আছে। পোস্টে প্লাস।

১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি কিন্তু রেটিং আগেরটাই দেখি :P
মন্তব্যের জবাবে ধন্যবাদ:)

৫৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪

ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: যদি গননায় ভুল না করি তবে ৪৮ আমারই পোষ্ট :D :D

১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২০

শামীম আরা সনি বলেছেন: বিনোদনের জন্য অবশ্যই একজন মেয়ে সিরিয়াল দেখবে। এটা শুধু মেয়ে বলে নয়। আমি যদি আমার বিনোদনের জন্য মুভি দেখতে পারি তাহলে কেন আমার বউ সিরিয়াল দেখতে পারবে না। তার অবশ্যই তা করা উচিত। এখন কথা হচ্ছে ভাষাটা হিন্দি বা সিরিয়ালটা ভিনদেশী কিংবা এটার বিষয়বস্তু একঘেয়েমি বলে বা এটার প্রতি আসক্তি বলে আমরা এটাকে মানতে চাই না বা পারি না।
বোল্ড করা অশটুকু আপনার ৪৮ নম্বর কমেন্ট থেকে নেয়া।
আপনাকে যদি সামুর ৫ জন পাঠক সাপোর্ট করে যায় তাহলে সিরিয়ালের বিপক্ষে আমার আর একটাও লেখা কোনদিন সামু ব্লগে পোস্ট করবনা!

৫৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০

ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: আগে আমাদের দেশে টিভি চ্যানেল ছিল হাতে গোনা কিছু সংখ্যক। যদি আমি ভুল না করি, রুপনগর বলে একটা বাংলা সিরিয়ালের কথা আমি এখনও মনে করতে পারি কারন সেটার গল্প তখনকার হিসাবে অনেক দুর্দ্ধান্ত ছিল। আমাদের চ্যানেল বেডেছে কিন্তু আমাদের নির্মাতারা, কাহিনীলেখকরা কিংবা আমাদের অভিনেতারা এখনো সেকেলে রয়ে গেছে। আপনি শত দেশপ্রেম নিয়ে দেশীয় সিরিয়াল দেখতে বসলে আপনি আপনার বিনোদন সত্তাকে ধর্ষন ছাডা আর কিছুই করতে পারবেন না।

এটা বাদ দেয়া ঠিক হয়নি :(

১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: যাক তর্কে তর্ক আসবে।
আমার নিজের মাই সিরিয়াল দেখে।
তারপরো আমি বলবো যে সিরিয়াল দেখে আর যে বলে দেখার আর কিছু নেই বলে সিরিয়াল মেয়েরা অবশ্যই দেখবে তাদের আমার কাছে একধরনের অসুস্হ মনে হয়।
হিন্দি সিরিয়ালের ছায়া দেখলেও গা ঘিন ঘিন করে ওঠে আমার!!

৫৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

সেটাই.......

৫৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪২

জেমস বন্ড বলেছেন: বড় লেখা আমি কম পড়ি তয় ;)

কমেন্ট পড়তেই ভাল লাগে :D :D

এক কথায় উত্তর দেন যদি ইচ্ছে হয় - কি বুঝাইতে চাইছেন :P :P

১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: সিরিয়াস পোস্টে সিরিয়াস হওয়া ভালো:)
পারলে একটু পড়ে দেখো।

৬০| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২২

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ছেলেদের পর্নোম্যানিয়া বলে আপনি সব ছেলেদের এক পাল্লায় তুলে দিলেন। একইরকম সুবিধা প্রাপ্ত মেয়েদের মোবাইলেও যে পর্ণ নেই সেটার কি নিশ্চয়তা? আমার মোবাইল কিংবা পিসিতে পর্ন নেই। এমন অনেকেই আছে। মাইনাস শিরোনামে।

১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪০

শামীম আরা সনি বলেছেন: শুধু শিরোনাম পড়েই কমেন্ট করাটা বোকামি। ডিটেইলস এ পড়েন। ছেলেদের মোটেই এক পাল্লায় তোলা হয়নি। সব কথাই এসেছে পোস্টে।

৬১| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫১

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: পড়ছি ডিটেইলস, ওসব নিয়ে আলোচনার করার হাতে সময় নেই। শিরোনামটা মানানসই মনে হয়নি লিখে গেলাম

১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: তাহলে যেখানে যেসব নিয়ে আলোচনা করার সময় আছে সেখানে সেসব নিয়ে আলোচনা করেন :)

১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:৫০

শামীম আরা সনি বলেছেন: ছো্ট একটা উদাহরন জাস্ট দেই আপনাকে, ব্লগে কয়টা ছেলে ১৮+ পোস্ট দেয় আর কয়টা মেয়ে ১৮+ পোস্ট দেয় এখন থেকে খেয়াল করবেন।মেয়েরা এমনকি এইরকম পোস্টে কমেন্টও করেনা।আর মেয়েরা ধোয়া তুলসিপাতা পর্নো দেখেনা এটাও বলা হয়নি।
আর তাছাড়া আমার এই পোস্ট ছেলেমেয়ের পার্থক্য বা কে বেশী ভালো বা মন্দ তা নিয়ে নয়। আপনি যদি বুঝে পড়ে থাকেন তাহলে যেমনটা বলছেন তেমনটা হয়ত বলতেননা। এখন পর্যন্ত অনেক ছেলেই বলে গেছেন তারা কখনো পর্নো দেখেন না, কিন্তু পোস্টের বিষয়বস্তুর গভীরতার সাথে একমতই পোষন করেছে।
এর পরও আপনার ব্যক্তিগত ভাবে ভালো নাই লাগতে পারে।
গোলাপ সবাই পছন্দ করে পৃথিবীর এটা হলফ করে বলা যায়না!!

৬২| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:০৫

শূণ্যতানিম বলেছেন: যতদিন ঐ সিরিয়ালখোর মেয়েদের রুচির কোন পরিবর্তন না করা যাচ্ছে ততদিন আমরা যতই চেঁচাই না কেন লাভ হবে না.. আর এই পরিবর্তনটা ঘটাতে হবে কাছের মানুষদেরই.. মানসম্পন্ন বিকল্প বিনোদন অনেক এসেছে এদেশের চ্যানেলগুলোতে তবুও স্টার প্লাস আর জি-বাংলা থেকে সরানো যায়নি বেকুবদের.. আমার মাতৃদেবী গরীয়সী আর ভগিনী মহাশয়াও এদের দলের অন্তর্ভুক্ত.. /:) /:)

যারা বিদেশী কার্টুনের বিরুদ্ধে কথা বলছেন তাদের মুণ্ডুপাত করার পক্ষে আমি.. বাচ্চাদের বিদেশী কার্টুন বা শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানগুলো দেখার বিরোধিতা কখনোই করি না আমি.. পরিপূর্ণ মানসিক বিকাশের জন্য বিভিন্ন কালচার সম্পর্কে জানাটা জরুরী.. তবে খেয়াল রাখতে হবে যে অনুষ্ঠানগুলো যেন অবশ্যই ইন্টারন্যাশনাল বা মাদার ল্যাঙ্গুয়েজে হয় এবং অবশ্যই শিক্ষামূলক..

এবার আসি পর্নোগ্রাফি প্রসঙ্গে.. পর্নোগ্রাফির মূল ক্ষতিকারক দিকগুলো একটু ভেঙেই বলি যেগুলো আপনি পোস্টে উল্লেখ করেননি.. জেনারেলি পর্নোগ্রাফিক কনটেন্টগুলোকে ২ ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়.. স্ক্যান্ডাল পর্ন আর কমার্শিয়াল পর্ন.. স্ক্যান্ডাল পর্ন সাধারনত শোবিজ তারকা বা টিনেজারদের ব্যাক্তিগত মুহূর্তগুলো তাদের অগোচরে ধারনকৃত ভিডিও বা ছবি.. এধরনের পর্ন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের সামাজিক ও ব্যাক্তিগত লাইফ কিভাবে হেল করতে পারে তার উদাহরন বছরদুয়েক আগে আমাদের এক অভিনেত্রী.. এভাবে আরও কতজনের লাইফ যে হেল হয়েছে তা গোনার উপায় নেই.. কমার্শিয়াল পর্ন হচ্ছে পেশাদার পর্নস্টার নিয়ে নির্মিত বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে তৈরি করা পর্নোগ্রাফিক ফিল্ম.. এধরনের পর্ন মানুষের মাঝে থ্রিসাম, অ্যানাল সেক্স, গ্যাংব্যাং, পার্টনার সুইচিং এর মত ভয়াবহ যৌন বিকৃতির সৃষ্টি করে যা তাদের ব্যাক্তিগত লাইফ বরবাদ করার জন্য যথেষ্ট.. বহুগামিতা কিংবা পার্টনারের সাথে অসততা করিয়ে নিতেও পর্নের জুড়ি নেই.. এছাড়া শিক্ষার অভাব থাকা বাংলাদেশের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে পর্নোগ্রাফি মানুষের মাঝে মেয়েদেরকে পণ্য বা শুধুই রক্ত-মাংসের পিণ্ড ভাবার প্রবনতা বাড়ায় যা ইভটিজিং ঘটাতে বিশেষ সহায়তা করে, আবার কিছু কিছু পর্ন মুভি রেপিস্ট তৈরিতেও বিরাট ভুমিকা রাখে..

পর্নোগ্রাফির প্রভাব রোধে একটি কাজই করনীয় বলে আমি মনে করি.. তা হল যথোপযুক্ত শিক্ষা.. আমাদের সমাজে ছোটবেলা থেকেই একটি বাচ্চার সামনে সেক্স জিনিসটাকে এক নিষিদ্ধ বস্তু হিসেবে উপস্থাপন করা হয়.. আর জানেনই তো যে রাজ্যের যত নিষিদ্ধ বস্তুর দিকে আকর্ষণ হচ্ছে মানুষের জন্মগত স্বভাব, বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের.. তাই একটা সময় ঐ নিষিদ্ধ বস্তুর ব্যাপারে জানতে গিয়ে তারা ঝুকে পড়ে পর্নোগ্রাফির দিকে.. তাই বাবা-মা বা অভিভাবকদের উচিত ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদেরকে কৌশলে সেক্স সম্পর্কে একটা পর্যাপ্ত ধারনা দেয়া যাতে তারা এটা বুঝতে পারে যে এটা অ্যাডাল্ট লাইফের খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানোর মতই একটা সাধারন পার্ট, কোন নিষিদ্ধ বস্তু নয়.. “আমেরিকান পাই” সিরিজের মুভিগুলো দেখেছেন তো?? সেখানে বাবার চরিত্রটি ছিল এরকম.. পর্ন, সেক্স ইত্যাদি নিয়ে নানা কনফিউশনে ভুগতে থাকা ছেলেকে যেভাবে বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারনা দেন তা সত্যিই দেখার মত.. বিশেষ করে তার একটা ডায়ালগ এখনো মনে পরেঃ “ওহ জিম! ইটস পারফেক্টলি ন্যাচারাল অ্যান্ড আ পার্ট অফ অল গ্রোন ম্যান’স লাইফ!”



(কমেন্টের ব্যাপারে আমি বরাবরই ঠোঁটকাটা.. তারপরও অনেক ভাবলাম যে একটা মেয়ের পোস্টে এধরনের খোলাখুলি কমেন্ট করাটা ঠিক হবে কিনা.. তবে যেহেতু সমস্যাটি আপনিই তুলে ধরেছেন সেহেতু ব্যাপারটি নিয়ে খোলাখুলি ডিসকাস করাই যুক্তিসঙ্গত মনে করলাম.. কমেন্ট খারাপ লাগলে ডিলিট করতে দেরি করবেন না যেন..)

১৮ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এতো সুন্দরভাবে এই কমেন্ট টা আমার পোস্টে দেয়ার জন্য।
পর্ন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের সামাজিক ও ব্যাক্তিগত লাইফ কিভাবে হেল করতে পারে তার উদাহরন বছরদুয়েক আগে আমাদের এক অভিনেত্রী.. এভাবে আরও কতজনের লাইফ যে হেল হয়েছে তা গোনার উপায় নেই.. কমার্শিয়াল পর্ন হচ্ছে পেশাদার পর্নস্টার নিয়ে নির্মিত বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে তৈরি করা পর্নোগ্রাফিক ফিল্ম.. এধরনের পর্ন মানুষের মাঝে থ্রিসাম, অ্যানাল সেক্স, গ্যাংব্যাং, পার্টনার সুইচিং এর মত ভয়াবহ যৌন বিকৃতির সৃষ্টি করে যা তাদের ব্যাক্তিগত লাইফ বরবাদ করার জন্য যথেষ্ট.. বহুগামিতা কিংবা পার্টনারের সাথে অসততা করিয়ে নিতেও পর্নের জুড়ি নেই.. এছাড়া শিক্ষার অভাব থাকা বাংলাদেশের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে পর্নোগ্রাফি মানুষের মাঝে মেয়েদেরকে পণ্য বা শুধুই রক্ত-মাংসের পিণ্ড ভাবার প্রবনতা বাড়ায় যা ইভটিজিং ঘটাতে বিশেষ সহায়তা করে, আবার কিছু কিছু পর্ন মুভি রেপিস্ট তৈরিতেও বিরাট ভুমিকা রাখে..
এই কথাগুলো আমার মাথায় ছিলো কিন্তু আমি মেয়ে ব্লগার বলেই লিখার সময়ও সাত পাঁচ করতে করতে পোস্ট টা দিয়েছি।
ব্লগের অবস্হা তো জানেনই। মেয়েরা এই বিষয়গুলো এভাবে বলবে এটা আমাদের সমাজের মানুষ ভাবতে বা হজম ই করতে পারে না এখনো।
আর গোপন ভিডিও এবং প্রতারনার বিষয়টা নিয়ে আরেকটা আলাদা পোস্টের প্রসঙ্গে টানার ইচ্ছা আছে।
এই পোস্টে কমার্শিয়াল পর্নোর খারাপ দিকটা নিয়ে বলতে চেয়েছি ।
আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

৬৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:০৯

শূণ্যতানিম বলেছেন: ১২ বছর বয়সে যে ছেলে ৩ এক্স দেখে ফেলেছে সেই ছেলের কাছে আমরা কি আশা করতে পারি?

আপনার একথাটি ভালো লাগলো না.. আমি সেই ১০ বছর বয়সে প্রথম পর্ন দেখি.. কই কখনো তো উল্টাপাল্টা কোন কিছু করার রেকর্ড নেই আমার.. /:) /:)

১৮ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: হাতের ৫ আংগুল কি সমান?
আপনি না করতে পারেন, আরেকটা মানুষ যে খারাপভাবে প্রভাবিত হবেনা তাতো নয়, তাইনা?

৬৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৪৯

শূণ্যতানিম বলেছেন:
মেয়েরা এই বিষয়গুলো এভাবে বলবে এটা আমাদের সমাজের মানুষ ভাবতে বা হজম ই করতে পারে না এখনো।

একেবারে না ই যদি খাওয়ান তো হজম করা শিখবে ক্যামনে?? আশা করি পরের পোস্টে একেবারে বাঁধ ভাঙার আওয়াজ ছাড়বেন.. /:) /:)

১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০১

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি যতদূর সম্ভব খোলামেলা আলোচনায় বিশ্বাসী। তবে ব্লগ একটা মুক্ত মিডিয়া,এইখানে সমাজের সকল স্তরের মানুষ আছে। এবং অনেক ছেলের উদ্দেশ্যই থাকে শুধুমাত্র ব্যক্তি আক্রমন করা। তাছাড়া আপনি যেরকম কমেন্ট দিয়েছেন সেরকমটা আর কেউ দেয়নি সেটাও খেয়াল করে থাকবেন।
আমি যতই খোলামেলা আলোচনায় বিশ্বাসী বা সচ্ছন্দ হইনা কেনো ব্লগের কিছু ব্যাপার আমাকে মাথায় রাখতেই হয়। আর সেটা মেয়ে ব্লগার বলেই! সবকিছু একদিনে পাল্টায় না, সময় লাগে। সময় আসবে আস্তে আস্তে সকলের অংশগ্রহনে খোলামেলা আলোচনার, চিন্তার কিছু নেই

আর একটা কথা আপনার এই কমেনব্ট শেষে ইমু দুইটা দেয়ার জন্য একটা হেয়ালী ভাব লাগছে!

৬৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫১

শামীম আরা সনি বলেছেন: একটা কমেন্ট মুছলাম। কোন রকম ব্যক্তি আক্রমন ইন্টারটেইন করা হবেনা আগেই বলেছি। ২ নম্বর কমেন্ট দ্রষ্টব্য:)

৬৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০০

সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: স্ক্যান্ডাল পর্ন সাধারনত শোবিজ তারকা বা টিনেজারদের ব্যাক্তিগত মুহূর্তগুলো তাদের অগোচরে ধারনকৃত ভিডিও বা ছবি.. এধরনের পর্ন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের সামাজিক ও ব্যাক্তিগত লাইফ কিভাবে হেল করতে পারে তার উদাহরন বছরদুয়েক আগে আমাদের এক অভিনেত্রী.. এভাবে আরও কতজনের লাইফ যে হেল হয়েছে তা গোনার উপায় নেই..




শূণ্যতানিম ভাই, আপনার এই কমেন্টের ব্যপারে আমি ৫০% একমত না । কারন, আপনি যে মডেল/অভিনেত্রীর কথা বলেছেন তার বাড়ি আমাদের এলাকায় ব্যক্তিগতভাবে ছোট বেলা থেকেই তাকে চিনি। এই ব্লগ এ বিস্তারিত বলতে চাচ্ছি না। যদি জানার আগ্রহ থাকে আমাকে মেইল করুন। চেষ্টা করব অনেক কিছু বলতে। [email protected]

১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১০

শামীম আরা সনি বলেছেন: প্রভার একটা ভিডিও আমি দেখেছিলাম, তাতে আমার যা মনে হয়েছে ভিডিও সম্পূর্ন প্রভার জানামতেই হয়েছে। সে ইচ্ছা করেই এটাই অংশগ্রহন করেছিল।
যাইহোক, সে নিজের ইচ্চাই অংশগ্রহন যে করেছিল, আর যে ভিডিও করেছিল তার দুইটাইতো বিকৃত মানসিকতার পরিচয় দেয়।
আর একটা ব্যাপার প্রভার ব্যাপারটা নিয়ে তুলকালাম কান্ড হয়েছিল বলে সবাই জেনেছিল এইরকম ভিডিও খ্যাত, অখ্যাত বহু তারকার এমনকি সাধারন মানুষ স্বচ্ছন্দে করে নেটে দিয়ে রেখেছেন। এবং এইরকমটা তাদের কাছে যেন একটা গর্বের বিষয়!!! তাহলে কি বলবো এটা স্বাভাবিকভাবে মানুষ করছে বলে সুস্হতা?
প্রথমত এসব বন্ধ আইনের প্রয়োগের ব্যাপারটা আসবে। কিন্তু আমার প্রশ্ন প্রথমত কোন মানুষ এইগুলো তৈরি করছে কোন রুচিতে?!!!

১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি এইরকম ও শুনেছি যে বগুড়ার এক ছেলে তার ওয়াইফের সাথে অন্তরঙ্গ মূহুর্তগুলো ভিডিও করে রেখেছিল কখন ওয়াইফ কিছুই জানেন না। একসময় হাজবেন্ড ঐ ক্লিপসগুলো নেটে ছেড়ে দেন!!!!
কোন হাজবেন্ড যদি তার ওয়াইফের সাথে কাটানো অন্তরঙ্গ মুহুর্তগুলো নেটে ছাড়তে পারে তাহলে কোনকিছুর কি বলার অবকাশ রইল?

৬৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০৫

সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: [email protected]


আগের মেইল ঠিকানা ভূর ছিল।

৬৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

তানভীর আহমেদ সজীব বলেছেন: বেশ গোছানো এবং চিন্তাশীল লেখা। ভাল লাগল।

১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

৬৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

জেমস বন্ড বলেছেন: :-& :-& পইড়া ভাষা হারাইয়া গেছে :| :|

লেখা এমন ভাবে লিখছেন যা পড়ে কমেণ্ট করতে লজ্জা লাগছিলো :#> :#>


যাই হউক একটা কথাই বলব - " সত্যের জন্ম কি জন্য হয়েছে জানেন ? কারন মিথ্যা কে নির্মূল করার জন্য । এরা একে অপরকে ছাড়া কিছুই বোঝে না তবে জয় কিন্তু সর্বদা সত্যের ই হয়ে থাকে । একসময় সব ম্যনিয়া রোগেই সবাইরেই আক্রমন করে :P :P কিন্তু বয়স এর একটা পরিধিতে এসে সেটা আবার চলে যায় , তবে বাবা-মার অবশ্যই কর্তব্য তাদের চিন্তাধারা গুলি বাচ্চাদের উপর যেনো না পড়ে ;) ( এর লাইগ্যাই কই বেডরুমের কথা বাইরে গেলো কেমনে ) । অনেক কিছুই আমি আমার এই টুয়েন্টি + বয়সে জানি নাই যে গুলো আপনার লেখা থেকে জানতে পারলাম :P :P


ছুডু মানুষ বড় কথা কইলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন :) ( আর কিছু কইলাম না :-& )

১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: লেখা এমন ভাবে লিখছেন যা পড়ে কমেণ্ট করতে লজ্জা লাগছিলো
B:-)
লজ্জা লাগার মত কি এমন লেখছি!!
যাইহোক, ২০+ মানে তুমি এডাল্ট এনাফ। আমি ২৫। এজ ডিফারেন্স খুব বেশী না। আলোচনায় আসার মত বয়স, বুদ্ধি সবই তোমার আছে। আর নেট যেহেতু ব্যবহার করছ সুতরাং নানারকম বিষয়ে তোমার ধারনা থাকার কথা। তুমি হয়তো খেয়াল করেছ আমি ও অনেক মজা করে, ফান করে কমেন্ট করি। তবে সেটা করার সময় পোস্টের ধরন টা খেয়াল করি। সিরিয়াস পোস্টগুলোতে প্রয়োজনের চেয়ে বেশী মজা করলে বক্তব্যটার মান হালকা হয়ে যায়।
ওকে যেহেতু আমার চেয়ে ছোট তাই একটু বিবেচনা করা হলো:)
তবে কমেন্টে কি বললাম সেটা এরপর মাথায় রেখো।

৭০| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১

চেম্বার জজ বলেছেন: ভাল লাগল।

১৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।

৭১| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৩৭

ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: আপনার এই লেখাটা শেয়ার না করে পারলাম না... ;) ;) ;)

প্লাস টা ও নিয়ে নেবেন সাথে :) :) :)

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: শেয়ার করলেন কোথায়?
প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।

৭২| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৯

অন্ধকার অবচেতন বলেছেন: +++

অনেক ভালো একটা লেখা আপু।

এখন ব্লগ থেকে লেখাগুলো বাস্তবে আনাই আমাদের কাজ।

পর্ণ আর ড্রাগ-এই ২ ম্যানিয়াই আমাদের খেয়ে ফেলছে!!!

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস। শেষের দুই লাইনের কথাই হলো আসল কাজের কথা।
রেটিং কিন্তুক আগেরটাই;)

৭৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:০৭

তুতেন-খামেন বলেছেন: আমার মন্তব্যদুটো মুছে দিয়ে আপনি অতি পাষণ্ডের ন্যায় কাজ করেছেন। আপনাকে আমার ন্যায় সাদা মনের মানুষ ভেবেছিলাম। কিন্তু আপনি অতি কৃষ্ণচিত্তের অধিকারিণী।

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:১১

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি ঠিক ভেবেছেন!!

৭৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৫

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়লাম। সুচিন্তিত আর সুলিখিত পোস্ট।

মেয়েদের সিরিয়াল ম্যানিয়ার পেছনের কারন গুলো সত্যি ভাবার মত। আমি আর কখনোই এ ব্যাপারে এক তরফা দোষ দেব না আমার কাছের মেয়েদের।

কিন্তু, বাকি দুটো বিষয়ের পেছনের কারন গুলো প্রথম বিষয়টার মত ক্লিয়ার করেন নি। অন্তত আমার কাছে পরিষ্কার হয়নি।

অনেক ধন্যবাদ লেখার জন্য।

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩২

শামীম আরা সনি বলেছেন: মেয়েদের সিরিয়াল ম্যানিয়ার পেছনের কারন গুলো সত্যি ভাবার মত। আমি আর কখনোই এ ব্যাপারে এক তরফা দোষ দেব না আমার কাছের মেয়েদের।
আমার দেখামতে এমনও মহিলা আছে যে কিনা গোল্ডমেডেলপ্রাপ্ত কিন্তু এখন হিন্দিসিরিয়াল ম্যানিয়ায় আক্রান্ত। অধিকাংশ মেয়েই বিয়ের পর পর জগতটা পরিবেশগত কারনে অনেক সংক্ষিত্ত হয়ে যায় সে মেয়ে ভূলে যায় যে সে একসময় গোল্ডমেডেলপ্রাপ্ত ছাত্রী ছিল! আমি এটা বলছিনা যে ধরাবাঁধা চাকরিই করতে হবে, নিজেকে শাড়ী, কাপড়, জুয়েলারী, কুৎসা এইসব জিনিসে শুধুমাত্র বন্দি না রেখে আরো অনেক কাজে যুক্ত রাখা যায়। যেমন- কেউ হয়ত খুব পরিপাটি টাইপের, সবকিছু সাজিয়ে রাখতে ভালোবাসেন তিনি ইন্টিরিয়র ডিজাইনিং এর উপর একটা কোর্স করে নেয়া যায়, কিছু বই জোগাড় করা যায়, নেটে সার্চ করা যায়, তারপর বাসাটা সাজিয়ে ফেলা হলো নতুনচআঙ্গিকে, দেখা যাবে আশেপাশের প্রতিবেশী ডিজানিং এ মুগ্ধ হয়ে একটা অফার করছে।
মেডিটেশন করা যায়। চাইলে অনেক অনেক কিছুই করা যায় গৎবাঁধা কোন কিছুতে সীমাবদ্ধ না থেকে।মেয়েদেরই উচিৎ কারো বলার অপেক্ষা না করে কিছু করা বা নিজেকে এনগেজ রাখা কোন ভিন্নধর্মী কাজে।আর হিন্দি দেখতে চাইলে আসলে ভালো প্রোগ্রাম বা মজার প্রোগ্রাম আছে বেশ কিছু। কয়েকঘন্টা করে প্রতিদিন সিরিয়াল না দেখে একদিন ৩০ মিনিট কমেডি সার্কাস বা ক্রাইম পেট্রোল দেখা ভালো। কিন্তু ওদের সিরিয়ালগুলো জাস্ট রাবিশ।
পরিশেষে অনেক ধন্যবাদ আমাকে এতোটা উৎসাহ দেয়ার জন্য:)

৭৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫

জেমস বন্ড বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওকে যেহেতু আমার চেয়ে ছোট তাই একটু বিবেচনা করা হলো:)
তবে কমেন্টে কি বললাম সেটা এরপর মাথায় রেখো।




:(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :((

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: ফাজিল ছেলে !:#P

৭৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২২

রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: shobi thik ase shudhu dorimon er bisleshon ta gadhar moto hoice. Japani ra nishchoy tader bachader fakibaj kore gore tulte chayna. Hindi vashata nia bolte paren otania amaro apotti ase. Aro 1 bar dekhen r dekhar age etar shomalochona korar chinta ta matha theke bad dia dekhen. Apnake ekta shekhar dik dekhay nobita kono fakibaji kore parpay na r or fakibajite or khoti cara lav kisu hoy na. R afsos lagtice ami apnar 3 number ovijoger vitor porte parlam na karon bujtei parcen dorimon dekhi :D dorimon dekhar eita r ekta upokari dik.

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: shobi thik ase shudhu dorimon er bisleshon ta gadhar moto hoice. এটা কেমন কথা হলো?!!
এইটা কি ডরিমন দেখে শেখা?
আপনি যে বুড়া বাবু তাতো বুঝতেই পারছি।
কি জেনো একটা চ্যানেল সারাদিন ডরিমন দেখায়। এখনকার অনেক বাচ্চা টিভি খুলে ডরিমন ছাড়া কিছু বুঝে না। এতো ডরিমন দেখলে পড়বে কখন?
মিস্টার আমার নিজের কানে শুনা, নিজের চোখে দেখা ৩ বছরের বাচ্চা সে কিরকম ডরিমনম্যানিয়ায় আক্রান্ত, আর এই বয়সে ডরিমন দেখে কেমন হিন্দি শিখেছে। নোবিতা চরিত্রটা বাচ্চাদের কাছে হিট হবার অন্যতম কারন নোবিতা পড়া পারেনা!!
আপনার পর্সোনাল পজিটিভ এক্সপেরিয়েন্স থাকতেই পারে সেটা শেয়ার করেন।
আমাকে গাধা বলছেন কিভাবে? আমি কি কাউকে শেয়ার করতে মানা করছি? বা কারো সাথে খারাপ বিহেভ করেছি আমার মতামত মেনে না নিলে?

৭৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৮

যাযাবর৮১ বলেছেন:

আসুন আমার বাড়ি :)
নতুন পোস্টু পড়ি :-B

শুভকামনা সর্বক্ষণ
থাকুক সুস্থ দেহ মন :)

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনার বাড়ি বেড়িয়ে আসলাম, ভাবীকে মিষ্টিও খাইয়েছি:):):)

৭৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৬

গাধা মানব বলেছেন: ভাল লাগল।

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকস:)

৭৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৯

তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: fb এবং ব্লগ আর এক ধরণের আসক্তি।এটা নিয়ে লিখবেন আশা করি।++++++

১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: এখন আপাতত লেখার চিন্তা নাই এ নিয়ে। অন্য একটা বিষয় আছে মাথায় , দেখি। আসলে যারা অলরেডি চাকরিরত বা স্টুডেন্ট তাদের ব্যাপারটা একরকম। আমি আছি মহাঝামেলায় তাই কি লিখবো না লিখবো গ্যারান্টি দিতে পারিনা:(

৮০| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনার ব্লগে এই প্রথম এলাম।সময় করে অন্যান্যগুলিও পড়ার ইচ্ছে রাখি।

আপনার সুচিন্তিত লেখায় সহমত।ধন্যবাদ

২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:২৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: পড়েন । পড়লেই বুঝবেন যে আমি একি সাথে একটা সিরিয়াল আবার একটা ফাজিলের কম্বিনেশন:(

৮১| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৭

চানাচুর বলেছেন: ভালো একটি লেখা :) ধন্যবাদ

২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:২৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: :)

৮২| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৫

হিবিজিবি বলেছেন: বিশ্লেষন গুলো ভালো হয়েছে শুধু ছেলেদের পর্ণম্যানিয়া ছাড়া। শেষ বিষয়টাতে একমত হতে পারলাম না! হিন্দি সিরিয়াল আর ডরেমন ম্যানিয়ার সাথে এটাকে মিলানো ঠিক হয় নি! ম্যানিয়া বলতে যা বুঝায় এটা তার মাঝে পড়ে না! আর ছেলেদের এই সংখ্যাটাও লিমিটেড আর বেশির ভাগের ক্ষেত্রেই হিন্দি সিরিয়ালের মতো প্রতিদিন ঘটে না! তবে এটাও একটা ঘৃন্য বিষয়!

নিচের লিঙ্কটা দেখেন, রিসেন্ট রিপোর্ট ( যদিও রিপোর্ট/গবেষণাটা আমাদের দেশে নয়)।
Click This Link

২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৩১

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি কিন্তু পোস্ট টা এমনি এমনি লেখার সাহস করিনি।
আমিতো অনেকগুলো ঘটনা জেনেই এবং অনেক বুঝেশুনেই লেকার চেষ্টা করেছি।
আপনারা এ ব্যাপারে একমত নাই হতে পারেন।
প্রভার ভিডিও যখন বের হয় ব্লগে কি ছিলেন?
ধারনা কি আছে সেইসময়ের ব্লগের অবস্হা? সারাদিন নাই রাত নাই শুধুমাত্র ব্লগেই ছেলেরা যা করেছে!!!!!!!....এই একটা উদাহরনও অনেক যথেষ্ট।

৮৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪০

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: এই পোস্টে আবার আসব।

৮৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন, অধিকাংশ পর্যবেক্ষণের সাথেই সহমত।

আমার ব্যাক্তিগত মত হল, পুরুষ বাইরে চাকরি করে অর্থ আনে তার পরিবারের জন্য, এটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি একজন মহিলা সারাদিন ঘর সংসার দেখেন, সন্তান লালন-পালন করেন, সেটাও সমপরিমাণ বা তার চেয়েও বেশী গুরুত্বপূর্ণ ! সুতরাং, বাড়ী'র কাজকে খাট করে দেখার উপায় নেই। মেয়েরা যদি দলে দলে বাইরে কাজ করতে যায়, তবে সেটার পরিণতি খুব একটা ভাল হবে না এবং এটার ইফেক্ট লং টার্মে বুঝতে পারা যাবে।

এখন মেয়েরা ঘরে আর কি কি করবে, হিন্দী সিরিয়াল দেখবে না অন্য কিছু? আচ্ছা, আজ যদি টিভিই না থাকত তবে কি করে সময় কাটাত? আরো অনেক প্রেক্ষাপটে যদি বিষয়টাকে দেখা যায়, অনেক ধরণের উপায় থাকত। যদি একটু ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যায়, যদি পরিবারটি ধর্মপ্রাণ হয়, তবে গৃহিনীর হয়ত আরো ভাল উপায়ে সময় কাটানো সম্ভব। যদি পরিবারটি ফজর নামায পড়তে চায়, তাহলে তাদের রাত জেগে সিরিয়াল দেখার সময় কই? তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে সকালে উঠতে হবে। যাহোক, এসব সমস্যার সমাধানের আরো অনেক উপায় আছে, আমরা অনেকেই সেদিকে যেতে চাই না, সেভাবে ভাবতে চাই না।

আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন, মানুষকে চলার ম্যানুয়াল দিয়েছেন, সেই ম্যানুয়াল ছাড়া চলে মানুষ সৃষ্ট ম্যানুয়াল মেনে চললে এসব সমস্যার সমাধান কোন দিনও হবে না।

২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধরাবাধা চাকরিই করতে হবে এমন কোন কথা একবারও আমি বলিনি।
অনেক কথাই পোস্টে আর কমেন্টে বলেছি এনিয়ে , হয়ত আপনি খেয়াল করেননি।
এনিওয়ে এককথা বলতে বলতে একটু একঘেয়েমি লাগছে।
আমাদের ফ্যামিলির উদাহরন দেই আমার আম্মু ল এ অনার্স, মাস্টার্স করে গৃহিনী এনিয়ে তার কমপ্লেইন তেমন নাই।
আমি তো বড় হয়ে গেছি অনেক আগেই। বোনও এখন কলেজে পড়ে। আব্বু নিজের চেম্বার ১৮ ঘন্টা বিজি। আমার ধারনা সে ঘুমের মধ্যেও তার কেস নিয়ে ভাবে!!
আম্মুর অনেকবছর হলো বলার মতো তেমন কাজ সংসারে নাই।
সে প্রতিদিন সন্ধ্যায় পায়ের উপর পা তুলে স্যাংকস খায় আর বিশাল স্ক্রিনে ধামধাম করে চলা ছিরিয়াল দেখে /:)
আমিও ভালভাবে পড়ালেখা শেষ করেছি, আমার বোনও খুব ভালো রেজাল্ট করে যাচ্ছে। আমাদের তো এখন কিছু বলতেও হয়না।
আমার দেখামতে এমনও মহিলা আছে যে কিনা গোল্ডমেডেলপ্রাপ্ত কিন্তু এখন হিন্দিসিরিয়াল ম্যানিয়ায় আক্রান্ত। অধিকাংশ মেয়েই বিয়ের পর পর জগতটা পরিবেশগত কারনে অনেক সংক্ষিত্ত হয়ে যায় সে মেয়ে ভূলে যায় যে সে একসময় গোল্ডমেডেলপ্রাপ্ত ছাত্রী ছিল! আমি এটা বলছিনা যে ধরাবাঁধা চাকরিই করতে হবে, নিজেকে শাড়ী, কাপড়, জুয়েলারী, কুৎসা এইসব জিনিসে শুধুমাত্র বন্দি না রেখে আরো অনেক কাজে যুক্ত রাখা যায়। যেমন- কেউ হয়ত খুব পরিপাটি টাইপের, সবকিছু সাজিয়ে রাখতে ভালোবাসেন তিনি ইন্টিরিয়র ডিজাইনিং এর উপর একটা কোর্স করে নেয়া যায়, কিছু বই জোগাড় করা যায়, নেটে সার্চ করা যায়, তারপর বাসাটা সাজিয়ে ফেলা হলো নতুনচআঙ্গিকে, দেখা যাবে আশেপাশের প্রতিবেশী ডিজানিং এ মুগ্ধ হয়ে একটা অফার করছে।
মেডিটেশন করা যায়। চাইলে অনেক অনেক কিছুই করা যায় গৎবাঁধা কোন কিছুতে সীমাবদ্ধ না থেকে।মেয়েদেরই উচিৎ কারো বলার অপেক্ষা না করে কিছু করা বা নিজেকে এনগেজ রাখা কোন ভিন্নধর্মী কাজে।আর হিন্দি দেখতে চাইলে আসলে ভালো প্রোগ্রাম বা মজার প্রোগ্রাম আছে বেশ কিছু। কয়েকঘন্টা করে প্রতিদিন সিরিয়াল না দেখে একদিন ৩০ মিনিট কমেডি সার্কাস বা ক্রাইম পেট্রোল দেখা ভালো। কিন্তু ওদের সিরিয়ালগুলো জাস্ট রাবিশ।

এটুকু পড়েন।
আম্মু যে পরিমান আননেসেসসারী পয়েন্ট নিয়ে সারাদিন কাটায় ভাবতেও পারা যায় না আর উনি কিনা একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের মেয়ে আর একসময়ের মেধাবী ছাত্রী। কিছু বললে বলে কি আমি আর কি বলবো?
!!!!!!!
এসবই তো আমার জগত!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
/:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:)

৮৫| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৪

তাশা বলেছেন: আপনেরে তো এইখানে পুরা ধুইয়া দিল আপুজান............ B:-) B:-) B:-) :-B :-B :-B

২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫০

শামীম আরা সনি বলেছেন: কি ভাষা X( X(
সমালোচনাকে স্বাগত জানাই। পোস্টেই এটার উল্লেখ আছে।
আর আমার ঐ পোস্টে দেয়া কমেন্টও দেখে আসতে পারেন।

৮৬| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০২

অন্ধকার অবচেতন বলেছেন: আপু আমার প্লাস সামু নেয় না... :(( :((

তখনি দিয়ে গেসিলাম। চেষ্টা করলাম আরও অনেকবার। সরি!!! :( :(

@রাশেদ ভাই__নবিতার ফাঁকিবাজি করে ধরা খাওয়ার মধ্যে পজিটিভ কিছু দেখি না। বাচ্চারা দেখে টিভির একটা চরিত্র সারাদিন ফাঁকিবাজি করে বেড়াচ্ছে। এটাই তাদের মনে ধরে, তার পরিণতি কি হল সেটা চিন্তা করে বের করার মত ধৈর্য বাচ্চাদের নেই।

২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: আরে এতো প্লাস নিয়ে কি করবো?
( আসলে ঢং করে কইলাম এটা) :P =p~
সাপোর্টংয়ের জন্য থ্যাংকস:)

৮৭| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪৩

অন্ধকার অবচেতন বলেছেন: আরে, আপনিও দেখি রাত জাগা জনতা!!!

ঐ পোষ্টটা দেখে বিরক্ত। মাইনশের কাজের অভাব আছে।

যাইহোক আপু, ধইন্না পাতা আরেক আঁটি!!!

২১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে:)

৮৮| ২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০০

বৈকুন্ঠ বলেছেন: খাইসে.... এইখানে দেখি ঘুরুগমবির ঘভেসনা চলতাসে......

২১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনার প্রবলেম কি?
এই ধরনের মন্তব্য করার ইচ্ছা থাকলে আমার পোস্টে আর আসবেন না।

৮৯| ২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:০২

আজনবী বলেছেন: মাথার মধ্যে চক্কর দিচ্ছে।

২১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: কেনো?

৯০| ২১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: ছোটখাট কিছু বিষয়ে না হলেও মোটের উপর একমত. ভাবাবার মত ও সুপাঠ্য পোস্ট. তবে কেউ দ্বিমত করলে ধুনে দিচ্ছেন - এটা না করলেই স্বস্থি লাগে.

আরেকটা বিষয়, রেটিং নিয়ে ব্যতিব্যস্ত হওয়ার প্রয়োজন নাই, যা বলার সেটা গুছিয়ে বলতে পেরেছেন এবং তা ব্লগে আলোচিত হচ্ছে, এতেই সার্থকতা. ভাল থাকুন.

২১ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।
তবে আমি ধুনে দিলাম কিভাবে এবং কাকে বলবেন একটু?
আরেকটা বিষয় আমি রেটিং নিয়ে ব্যতিব্যস্ত এটা কেনো মনে হলো আপনার?
আমি মজা করতে ভালোবাসি, কারন আমি ভালো থাকতে চাই,কোন বিষয় নিয়ে তাই আর আপসেট হইনা। আই অ্যাম এ ইজি গোয়িং পার্সন।
আপনি আমার সবগুলো পোস্ট দেখেন তাহলে বুঝবেন।
ভালো থাকুন ভাইয়া:)

৯১| ২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৪

জটিল বলেছেন: সেই ক্লাস ওয়ানে দুই বান্ধবীর সাথে লুকিয়ে পর্ণ দেখসি। এরপর এইটা এতই গবেষণা হইসে যে পুরাই বাতিল বিষয় :(

২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: মানে বুঝলাম না!!!
কি বুঝাইতে চাইলেন?:(

২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১০

শামীম আরা সনি বলেছেন: ক্লাস ওয়ান !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! !!!!!!!!!!!!
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৯২| ২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩০

জটিল বলেছেন: জ্বী, আমরা প্র্যাক্টিকাল করতাম নিজেদের মাঝে। এসব সাধারণ ঘটনা, সবার জীবনেই ঘটে। চটিসাহিত্য ক্লাস এইটেই হজম একটা চটিদোকানের মালিকের সাথে খাতিরের বদৌলতে। এরপর এসব নিয়ে আর জানার বোঝার কিছু থাকেনি। পর্ন সাইটের কন্টেন্ট তুচ্ছ বিধায় আজ থেকে পাঁচ বছর আগেই দু'বার ব্যান খাওয়াও হয়ে গেসে। এর মাঝে কতকিছু হয়ে গেলো, মিস্করী সেইসব দিনরাত্রী।

২২ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: সর্বনাশ!!!!!!!

৯৩| ২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: সনি খালাম্মা মনে হয় আজকে পৃথিবীতে পর্দাপন করিয়াছেন । :)

২২ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩০

শামীম আরা সনি বলেছেন: এই কমেন্টের মানে কি হলো?

৯৪| ২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৭

মতিঝিল বলেছেন: আলোচনা বেশ জমে উঠেছে।

২২ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫১

শামীম আরা সনি বলেছেন: হুম!!

৯৫| ২২ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫২

শামীম আরা সনি বলেছেন: বিষয় অসংশ্লিষ্ট মন্তব্য না করলেই ভালো হয়:)

৯৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪২

সেলিব্রেটি ব্লগার বলেছেন: আমার মোবাইলে কোন ভিডিও ক্লিপ রাখি না :-P

২৭ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি খুব ভালো টম, এখুনি তো মনে হয় জেরী পায়ে কামড় দিবে, সাবধান! :)

৯৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১৬

মাক্স বলেছেন: শিরোনামসহ পুরা পোস্ট পড়ছি। ১০১ থেকে সবগুলো কমেন্টও পড়লাম। সিরিয়াস পোস্ট হিসাবে আমার একটা সিরিয়াস কমেন্ট করা উচিত।
আমার মনে হয়েছে আপনার ছেলেদের প্রতি এক ধরনের নেগেটিভ সেন্স কাজ করছে এবং শুধুমাত্র মেয়েদের একটা ম্যানিয়া আছে বলেই ছেলেদের উপর আরেকটা চাপাইয়া দেয়ার চেষ্টা করেছেন। আর মাঝখানে শিশুদের ব্যাবহার করে ব্যাপারটাকে একটা সিরিয়াস পর্যায়ে নিতে চাইছেন।আমি ১৮+ পোষ্ট দিলাম তো পর্নোম্যানিয়াক হয়ে গেলাম এই বিষয়টা ক্যামন জানি লাগলো।

৩১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১০

শামীম আরা সনি বলেছেন: ১৮ + পোস্ট দিলে পর্নোম্যানিয়াক এই কথা এই পোস্টে বা ১০১ টা কমেন্টের কোথাও বোধহয় নেই।
এডাল্ট মানুষের জীবনে এডাল্ট বিষয়তো থাকবেই, সেটাইতো স্বাভাবিক। কিন্তু সবকিছুর ভিতরেই একটা সুস্হতা থাকা উচিৎ। মেয়েদের সবার ম্যানিয়া আছে এমন কোন কথাও নেই। কিন্তু মেয়েদের একটা বড় অংশ আজ সিরিয়াল দেখে তাই আজ কান টানলে মাথা আসার মত সিরিয়াল নাম আসলেই মেয়েরা মাথায় চলে আসে, বাচ্চাদের বিষয় জোর করে টানবো কেনো?
কে চায় এখন যে বাচ্চারা হিন্দি কার্টুন দেখুক? এই এক ডরিমন আসার পর বাচ্চারা একমাত্র ডরিমন ছাড়া কিছুই দেখতে চায়না।
ডরিমন নিয়ে অনেকগুলো মানুষের সাথে কথা বলে মতামত জানুন,দেখুন কে কি বলে।১০০ এর মধ্যে কম করে ৮০ টা বাবা মা বিরক্ত এই কার্টুনটার উপরে।
বাচ্চারা নানাকরম বিনোদন চাইবে এবং তাদের তা দিতেও হবে কিন্তু একটা বাচ্চা সারাক্ষন কম্পিউটার গেমস বা টিভি খুললেই এক হিন্দি কার্টুন নিয়ে থাকুক এটা কোন বাবা মা চায়না।
অনেকেই বলে গেছেন বাচ্চাদের খেলার জায়গা নেই।
তারপরেও একটা কথা কি জানেন? বাচ্চারা নিজেরাও এখন হাজার মাইল বিস্তীর্নজুড়ে মাঠ দিলেও বোধহয়না খেলতে ভালোবাসে কারন ওদের সে অভ্যাসই নষ্ট হয়ে গেছে।
একটা উদাহরন দেই, আমার দুইটা মামাত ভাই একজনের বয়স ১২ এজকন ১৪। থাকে বারিধারা ডিওএইচএস এ। বিশাল একটা পার্ক আছে ওখানে, খেলার মাঠ আছে আলাদা। এমনকি বাসার সামনে বিশাল জায়গা। কিন্তু ওদেরকে ওদের মা ধাক্কাধাক্কি করেও মাঠে পাঠাতে পারেনা। ওরা বাসার নিচে গিয়ে কয়েকদিন ক্রিকেট খেলেছে মায়ের বকাবকিতে। কারন ওরা চায় হয় টিভি, নাহয় কম্পিউটার নাহয় মায়ের গ্যালাক্সি ট্যাব নিয়ে ব্যস্ত থাকতে। এখনকার বাচ্চাগুলো এমনই হয়ে গেছে যে বাচ্চাগুলো খেলার জায়গা পায় তারাও এখন এইসব নিয়ে ব্যস্ত থাকতে ভালোবাসে। আপনি বাবা মা হলে এইগুলা কখনোই সহ্য করতেন না। এখন কি করা যাবে বলে আপনার মনে হয়?
আর সব মেয়ে যেমন সিরিয়াল দেখেনা তারপরও সিরিয়াল বললে মেয়েরা মাথায় চলে আসে! তেমন সব ছেলে ১০০ ভাগ পর্নো দেখে টা কিন্তু বলা হয়নি। অবশ্যই তা নয়। সেটা পোস্টেও উল্লেখ আছে।
কিন্তু কাইন্ডলি একটু বলে যাবেন পর্নো জিনিসটা দিনদিন এতো রমরমিয়ে ব্যবসা করছে কি করে?
কোন মানুষ যদি প্রতিদিন রাতে ১০/১৫/২০ মিনিট পর্নো না দেখে ঘুমাতে যেতে না পারে সেটাই কিন্তু ম্যানিয়া। অনেকে আবার ভেবেছেন ম্যানিয়া বলতে আমি দিনরাত ২৪ ঘন্টা বুঝিয়েছি!

৯৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৫

মাক্স বলেছেন: না আমি মোটেও ২৪ ঘন্টা মনে করি নাই। রমরমিয়ে পর্নো ব্যাবসা যে আজকে থেকে চলছে তা কিন্তু না। কিন্তু সমস্যা হল এখন যোগাযোগ ব্যবস্থার কারনে আমরা জানতে পারতেছি। স্টার স্ক্রিন এওয়ার্ড বা মেরিল প্রথম আলো এই টাইপ আথবা আরো ক্লিয়ার করে বললে অস্কারের মতই আসর বসে পর্নস্টারদেরকে নিয়ে। আমি এর একটা পর্ব দেখছিলাম। অনেকগুলা ক্যাটাগরিতে পুরুষ্কার দেয়া হয় পর্নস্টারদেরকে। যেমন ২০১১ এর সেরা পর্নস্টার হয়েছিল শাশা গ্রে(shasha grey)। এত্ত সবকিছু আমি বা আমরা জানতাম না।কিন্তু এখন জানি। যখন আমার পিসি ছিল না বা ফোন ছিল না মানে যখন ২০০৪ বা ০৩ এর দিকে দোকান থেকে ভাড়া করে এনেও পর্ন মুভি দেখতাম। কিন্তু এখন দুইটা ফোনে আমি ইচ্ছা করলেই দেখতে পারি পিসিতে সারাদিনই দেখার সুযোগ আছে কিন্তু আমি তো দেখিনা। একটা বয়সে আমার মনে হয় সবারই একটা ক্রেজ থাকে। কিন্তু ১৯ বা ২০ এরপর এগুলো আর চলে না। আমি গত তিনবছরে একবারও পর্ন দেখি নাই আমার মত ছেলেদের সংখ্যাই কিন্তু বেশী। পর্নোর দর্শক কিন্তু ঐ একটা স্টেজ পর্যন্ত আর এই বয়সের পোলাপান দেশে বেশি বলেই কিন্তু মনে হয় পর্নো ব্যবসা এতো রমরমা। আসলে কিন্তু ব্যাপারটা এরকম না। উত্তর পাইছেন?

৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি শুধু আমি না আমার পাশাপাশি সবাই তো উত্তর দেখতে পাচ্ছে!

৯৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৭

মাক্স বলেছেন: বাচ্চাদের নিয়ে আপনা এমন একটা উদাহরন দিছেন যে আমি না হেসে পারলামনা। আপনি বলেছেন ব্যতিক্রমের কথা। ৮০ ভাগের বেশী শিশুরা থাকে ঢাকার বাইরে।যতটা শিশু ডরিমন দেখে এরচেয়ে আরো অনেক বেশী শিশু আছে যারা কোনদিন ডরিম্যানের নামই শোনে নি। অঃটঃ কোন একটা মন্তব্যে আপনি নিজের বয়স প্রকাশ করেছেন। যেটা কিছুটা হলেও অহমিকা প্রকাশ করেছে।

৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২২

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি কারো কারো মন্তব্য পড়ে আমিও অনেক হেসেছি।
এটা বুঝতে অনেকের অসুবিধা হয়নি যে লেকাটার মূল থিম ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রভাব নিয়ে।
কারন ছাড়া একটি কথাও সিরিয়াস টপিকের পোস্ট গুলোতে আমি বলিনা। শুধু শুধু অন্য কারো কমেন্টের জবাবে আমি কি বলেছি তা নিয়ে না টানলে কি হতোনা?
এটা টানাটা কিন্তু আপনার জন্য অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেলো।
যাইহোক জেমস বন্ড নামে একজন সহব্লগারের কমেন্টে বয়স নিয়ে কথা এসেছে, কারন সে বারবার বলছিল আমি ছোটমানুষ এত শত বুঝিনা এই টাইপের কিছু তখন তাকে আমি উল্লেখ করি আমি অনেক বড়মানুষ নই, আমি যদি আলোচনায় আসতে পারি তুমিও পারবে কারন আমরা ম্যাচিউরড ঠিকি হয়েছি।
আপনি আবার এর মাঝে অহমিকা টানলেন!!!
আপনার পুরো কমেন্টে এ্যাটাকিং টোন:)
তারপরেও ধন্যবাদ

১০০| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৪৪

মাক্স বলেছেন: আমার টোন যদি এটাকিং হয়ে থাকে তাহলে এটা অজ্ঞাতসারে হয়েছে। আর আমি বোধহয় অঃটঃ লিখে দিয়েছিলাম সেটা আপনিসহ সকলেই দেখেছে। যদি এটাকিং মনে করে থাকেন তাহলে আমি দুঃখিত।

০১ লা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৪৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে বুঝলাম। আমার অহমিকা নেই, কারন অহমিকা করার মত এমন কিছু আমার নেই, খুব তুচ্ছ একটা মানুষ আমি।
ভালো থাকবেন।

১০১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:০৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পোষ্ট ও কমেন্টসে প্লাস!!! অনেক সিরিয়াস পোষ্ট। তবে ডোরেমন তো একধরনের শিক্ষামুলক কারটুন। তাছাড়া যতদুর শুনেছি জাপানীরা শিশুদের টেককেয়ারে সব থেকে সিরিয়াস। তারা শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হবে এমন সিরিজকে শিক্ষামুলক সিরিজ হিসেবে তাদের দেশে দেখাতে দিবে বলে তো মনেহয় না। টিভি সিরিয়ালের আরেকটা সমস্যা আমার মনে হয়েছে সন্ধ্যার পর বাচ্চাদের পড়ানো বা সময় দেয়ার ব্যাপারে মায়েরা অনেক বেশী অসচেতন হয়ে যাচ্ছে এই সিরিয়াল আসক্তির কারণে। বাচ্চারা প্রয়োজনীয় এটেনশন মা'র কাছ থেকে পাচ্ছেনা। তাছাড়া এমনও অহরহ হচ্ছে যে মা বাচ্চাকে পড়াচ্ছে আর সামনে টিভি চলছে।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: ডরিমন আমার কাছে তেমন একটা শিক্ষামূলক কার্টুন লাগেনি। যাইহোক মতের ভিন্নতা থাকবেই। তাছাড়া কার্টুনটা প্রচারিত হয় হিন্দিতে। হিন্দির আগ্রাসন এভাবে বাচ্চাদের মধ্যেও চলে আসছে...
আর পরের পয়েন্টে যেটা বললেন সেটা ১০০ ভাগ ঘটছে আশেপাশে অনেক ফ্যামিলিতে, ব্যাপারটা বিরক্তিকর চরম।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।

১০২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:২৮

একজন আরমান বলেছেন: আপু আপনার পোস্টটা আমার ভালই লেগেছে। তবে মতের কিছু ভিন্নতা আছে। আর তার সাথে কিছু কথাও আছে। সেইগুলো হলঃ


১. আমি মেয়েদের চাকরি করা টাকে ভাল দিক হিসেবেই দেখি। আমার স্ত্রী যদি চাকরি করতে চায় আমার তাতে কোন আপত্তি নেই, বরং তাকে আরও সাপোর্ট দিব।

২. বিনোদনের প্রতি মেয়েদের আকর্ষণ অনেক। বাসায় থাকার ফলেই যে তারা এই সব সিরিয়ালের প্রতি আকৃষ্ট হয় এটা পুরোপুরি মানতে আমি নারাজ। উদাহরনঃ আমার কয়েকজন কাজিন (বড় আপু) আছেন যারা চাকরি করেন। তারা সিরিয়ালের এতই ভক্ত যে কোন পর্ব যদি মিস হয়ে যায় তবে টা ডাউনলোড করে দেখেন। আর ছোটো ছোট মেয়েরা ওরাও এই সব সিরিয়ালের প্রতি দুর্বল। উদাহরন আমার ছোট কাজিনগুলো (ছোটো বোন গুলো) ওরা নাকি স্কুল/কলেজে গেলেও কোন সিরিয়ালে কে কার সাথে প্রেম করছে, কার মাসাক্কালি টা সুন্দর, কার চুরদারটা জোস, কার মার্ডার ২ এর ড্রেস আছে এই সব নিয়ে গল্পে মত্ত থাকে। কিন্তু ওরা তো চার দেয়ালে বন্দি না, ওদের তো পড়ালেখা আছে।

৩. আজকাল বিটিভি কেউ দেখে না বললেই চলে। আমরা ছোটো বেলায় মিনা কার্টুন দেখতাম, বা বিটিভিতে সিসিমপুর হয়। এইগুলো কিন্তু শিক্ষামুলক কার্টুন। তো এইগুলো বা এর মত কিছু কার্টুন যদি প্রাইভেট চ্যানেলগুলোতে দেখানো হত তাহলে সমস্যা অনেকাংশে হ্রাস পেত।

৪. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে যদি ভালোবাসা না থাকে তবে শুধু জৈবিক চাহিদাটাই বাকি থাকে, যেটা নিছক পশুর মাঝে কাম্য, মানুষ নয়।

৫. আমাদের বাবা-মা'দের তাদের সন্তানদের দিকে নজর রাখা উচিৎ। আজকাল ছেলে-মেয়েদের খারাপ হবার পেছনে তাদেরও অবদান আছে, শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই নির্মম সত্য। কিছু উদাহরন দেইঃ কিছু দিন আগে ১ টা অপরিচিত নম্বর থেকে আমার নম্বরে একটা কল আসে। রিসিভ করতেই একটা মেয়ে কণ্ঠ আমকে বলে সরি ভাইয়া ভুলে আসছে। কিছু পড়ে সে আবার কল করে আমাকে বলে ভাইয়া কিছু মনে না করলে ১ টা কথা বলি? সেটা হল আপনার ভয়েস না অনেক সুইট। আমি বললাম আমি আপনাকে চিনি না সো আমি আপনার সাথে কথা বলতে আগ্রহী নই। তবুও তার কল এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে তার সাথে কথা বলি। পড়ে জানতে পারি সে মা বাবার একমাত্র আদরের মেয়ে। ক্লাস নাইনে পড়ে ! সে আমাকে প্রেমের অফার দেয়। সে আমকে সরাসরি জিজ্ঞেস করে আপনি কি কারো সাথে প্রেম করেন? কারো সাথে আপনার ফিজিক্যাল রিলেশন হয়েছে এই পর্যন্ত? আমি তো শুনেই থ ! তো এই মেয়ের মা বাবা যদি তাদের মেয়েকে ফোন কিনে না দিয়ে তার প্রপার খেয়াল রাখত তাহলে সে এই রকম হত না।

৬. ছেলেদের পর্ণ আকর্ষণের কথা বললেন, মানছি। কিন্তু এখানেও বাবা-মায়ের ভূমিকা অসীম। তাদের উচিৎ সন্তানের সঠিক খেয়াল করা। মা বাবার পাশাপাশি ঘরের অন্যরাও খেয়াল রাখতে পারে। আমি আমার ঘরের একটা উদাহরন এখানে দিচ্ছি। আমার ছোটো ভাই ক্লাস ৯ এ পড়ে। তো সে একদিন বাবাকে বলে আমার সব বন্ধুদের মোবাইল আছে, আমাকেও একটা কিনে দাও। বাবার ১ কথা অন্তত কলেজে না উঠলে তোমাকে ফোন দেওয়া যাবে না। তার অনেক বন্ধু নাকি স্কুলে বাইক নিয়ে যায়। তো তাকে বাবা কয়েক দিন বাইক নিয়ে স্কুলে যেতে দেয়, কিন্তু বাবা পিছনে থাকে, একা ছারে না। সে একদিন আমাকে বলে ভাইয়া ফেবুতে আমাকে একটা একাউনট খুলে দাও। আমার সব বন্ধুদের আছে। আমি বললাম ঠিক আছে। তাকে খুলে দিলাম ঠিক ই কিন্তু তার পাসওয়ার্ড আমি জানি, মাঝে মাঝে ঢুকে দেখি কে কি পোস্ট করল, কার সাথে চ্যাট করল, আর আমার বাসার পিসিতে অ্যানটি-পর্ণ সফট দেওয়া আছে। চাইলেও কিছু সার্চ দিয়ে বের করতে পারবে না।

৭. এবার আসি ইভ-টিসিং এর ব্যাপার টাতে। এটা সাধারনত দেখবেন অশিক্ষিত ছেলেরা বেশী করে, তবে বলছি না যে শিক্ষিত রা দুধে ধোওয়া তুলসি পাতা। আর এখানেও বাবা-মায়ের ভূমিকা থাকা দরকার।

৮. সব শেষে বলতে চাই আমাদের সকলকে ধর্মীও অনুশাসন মেনে চলার চেষ্টা করা উচিৎ, এটাই সব থেকে উত্তম উপাই এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার।

অনেক বেশী বকে ফেলার জন্য দুঃখিত।
এইটাই আমার এই পর্যন্ত সব থেকে বড় মন্তব্য।
কথার মাঝে ভুল থাকলে ছোটো ভাই হিসেবে মাফ করে দিবেন।
ধন্যবাদ। :)

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:১৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনার বিশ্লেষনী কমেন্ট অনেক ভালো লেগেছে।
চাকরির ধরনের উপর অনেককিছু নির্ভর করে।
টিচিং প্রফেসনে অবসর পাওয়া যায়, অবসর বেশ কিছু সরকারি চাকরিতে ও রয়েছে। তবে ব্যাংকিং বা চিকিৎসা বা কর্পোরেট বা ইত্যাদি ইত্যাদি সময় অনেক কম। চাকরি, সংসার এই দুই এর পর টিভি খুলে বসাও হয় না প্রায় ক্ষেত্রে এ ধরনের একটু ব্যস্ত কাজে গেলে।
পর্নোর ব্যাপারে আপনার উপায়টা ভালো, কিন্তু যারা এডাল্ট তারাতো নিজের মর্জিমতোই চলে।
আবারও কমেন্ট আর পাশাপাশি সাজেশন গুলোর জন্য থ্যাংকস।
মাফ করার মত কথা আসতেই পারেনা, খুব ভালো কমেন্ট করেছেন আপনি।

১০৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:০৩

একজন আরমান বলেছেন: টিচিং প্রফেসনে অবসর পাওয়া যায়, অবসর বেশ কিছু সরকারি চাকরিতে ও রয়েছে। তবে ব্যাংকিং বা চিকিৎসা বা কর্পোরেট বা ইত্যাদি ইত্যাদি সময় অনেক কম। চাকরি, সংসার এই দুই এর পর টিভি খুলে বসাও হয় না প্রায় ক্ষেত্রে এ ধরনের একটু ব্যস্ত কাজে গেলে।
পর্নোর ব্যাপারে আপনার উপায়টা ভালো, কিন্তু যারা এডাল্ট তারাতো নিজের মর্জিমতোই চলে।-

(সহমত)

আমার এক আপু টিচার আরেকজন একটা MNC তে জব করছেন। যদিও তারা এখনও অবিবাহিতা। বিয়ের পর হয়তো আরও ব্যস্ত হয়ে পরবেন। আমি এই আপুদের কথাই বলেছি। যে আপু টিচার তিনি সময় পান, কিন্তু যিনি MNC তে আছেন তিনি অনেক ব্যস্ত। অফিস থেকে আসতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। তার মাঝেও তিনি সিরিয়াল ছাড়তে পারেন না। কোন পর্ব মিস হলেই সরাসরি youtube থেকে ডাউনলোড।

যারা এডাল্ট তাদের ব্যাপারে কিছু বলার নেই। মানুষিকতার বিকৃতির জন্য কিন্তু আমাদের চারপাশের পরিবেশই দায়ী।

ধন্যবাদ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: হুমমমমম।
সেটাই ম্যানিয়া একবার ধরলে মানুষ ভাত না খেয়ে গাঁজা টানে সেইরকম অবস্হা!

১০৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ছেলেদের- অনেকেরই নয়।

২১ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: জি অবশ্যই নয়, সেটা আমি পোস্টে বলেছিও।
সব মহিলারাও যে সিরিয়াল দেখেন তাও নয় কিন্তু।
সিংহভাগ দর্শকের (সিরিয়াল, পর্ণো, বা ডরিমন) কথা মাথায় রেখে পোস্টের টাইটেল টা দিয়েছি

১০৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

মহসিন৭১ বলেছেন: হুম।

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: হুম!
এই পোস্টে শুধু হুম বললে হবে?
:-*

১০৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩২

অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: তা কি বলতে হবে শুনি
??

X(( X((

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: কথা কি আপনার সাথে হচ্ছিলো?
কিছু বলতে ইচ্ছা না করলে কিছুই বলতে হবেনা!

১০৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯

অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: রাজশাহী যাইতে মুঞ্চায়..... :P :P :P

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: অসামাজিক/
আমি আমার সিরিয়াস পোস্ট গুলোতে অতিরিক্ত ফাজলামি কখনোই ভালো চোখে নেই না, এটা হয়ত আপনি জানেন না।
টেক ইট ইন মাইন্ড প্লিজ:)

১০৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৫

রফিকুল ইসলাম তনি বলেছেন: //আমার প্রশ্ন আমাদের দেশের নির্মাতারা কি করছেন?
আপনারা কি এমন কোন পজিটিভ,ক্রিয়েটিভ কার্টুন বানাতে পারেন না যা ডরিমনম্যানিয়ার জন্য চ্যালেন্জ হয়ে দাড়ায়?//

ডোরেমন নিয়ে হাজার হাজার লেখা পড়েছি। শুধু লেখালেখিতে কিছু হবে না। কার্টুন বানাতে টাকার প্রয়োজন। আসুন, সবাই মিলে মাঠে নেমে পড়ি। নির্মাতা আছে অনেক, তাঁদের কে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করতে হবে আমাদেরকেই।

৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: যেকোন কাজই করতে গেলে মানুষের একে অপরের সহযোগিতা প্রয়োজন।
তবে কোন কিছু পেতে হলে বা করতে চাইলে সবার আগে আকাঙ্খ্যা বা ইচ্ছা প্রয়োজন ( অর্থনীতির ভাষায়)

১০৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৯

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: সব কিছুর মুলে কর্মহীনতা!!
আমরা বাঙ্গালীরা জাতিগতভাবেই অলস।
আর অলস মস্তৃস্ক শয়তান এর আড্ডা,সেটা তো সবার ই জানা।
সৃষ্টিশীলতার মধ্যে থাকলে খারাপ চিন্তা আসে না, খারাপ কাজের অবসর ও পওয়া যায় না।
আপনার পোষ্ট পড়ে ভাল লাগলো...

৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন!
ভালো লাগা জমা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ:)

১১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: সুধু ছেলেরাই না মেয়েরাও অনেক পরনো মুভি দেখে

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: মেয়েরা কেউ পর্নো মুভি দেখেইনা একথা পোস্টে কোথাও উল্লেখ নাই।
পর্নো মুভি দর্শকদের একটা বড় অংশ ছেলেরা। ছেলেদের এ্যাটাক করা টা পোস্টের উদ্দেশ্য নয়। পোস্টের উদ্দেশ্য পর্নো মুভির ক্ষতিকর প্রভাব টাকে ফোকাস করা।

১১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২০

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: হুম, এসব ম্যানিয়ার ভিড়ে মানুষ এমবিশনটাই হারিয়ে ফেলে। জাতি হিসেবে এমনি এমনি কি আর আমরা এত পিছনে?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: পর্নোর ব্যাপারটা তো সবদেশে আছে কম বেশী।
আর সিরিয়াল ব্যাপারটা আসলেই হুমকি আমাদের জন্য।
নিজের সংস্কৃতিটাকে কাছে টানা উচিৎ আমাদের।

১১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৩

ফাহাদ_িপলু বলেছেন: +++++++

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২১

অচিন্ত্য বলেছেন:
‘সিরিয়াল খারাপ’ এই ধারণাটির সঙ্গে আমি একমত নই। আপনি হিন্দি সিরিয়াল এর দর্শকদের চিন্তাজগৎ অবাস্তবতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কার কথা বলেছেন। বিষয়টি এভাবেও দেখা যেতে পারেঃ যে কারণে শ্রদ্ধেয় হুমায়ূন আহমেদ পাঠকের কাছাকাছি এসেছেন, হুবহু একই না হলেও হিন্দি সিরিয়াল এর জনপ্রিয়তার পেছনে একই ধরণের কারণ বিদ্যমান। এই সিরিয়ালগুলোর বিভিন্ন চরিত্রে দর্শক নিজেকে রিপ্লেস করে, তিনি যা হতে চান কিন্তু পারেন না সেই চাওয়ার ফ্যানটাসিতে কিছুক্ষণ কাটান। আমার ধারণা, বাস্তবতা এবং সিরিয়াল এর অবাস্তব জগৎ সম্পর্কে দর্শক সচেতন। এই প্রোগ্রাম তার বিনোদন, শিক্ষার অঙ্গ নয়। ভারতীয় অনুষ্ঠানের প্রতি (হিন্দি বা বাংলা) দর্শকের এই টান এজন্য নয় যে অনুষ্ঠানগুলো খুব আকর্ষণীয়। বরং আমাদের প্রায় সব চ্যনেল একই ফরম্যাটে অনুষ্ঠান প্রচার কর (ইদানিং চব্বিশ ঘণ্টার নিউজ চ্যানেলগুলোর মধ্যে আমি ইনোভেশন দেখি)। এই বৈচিত্র্যহীনতাই এর প্রধান কারণ। আমাদের এখানে এতগুলো চ্যানেলকে অনুমোদন দেওয়ার আগে কর্তৃপক্ষের বিচার করা উচিত ছিল এতগুলো চ্যানেল চালানোর মত পর্যাপ্ত দক্ষ জনবল এখানে আছে কিনা।

ডোরিমন সত্যিই একটি সমস্যা। এটি শিশুদের নৈতিক শিক্ষায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলবেই ফেলবে। আপনার সাথে একমত যে আমাদের নির্মাতাদের শিশু বিষয়ক প্রোগ্রাম নিয়ে এগিয়ে আসা উচিত। একই সাথে এটিও সত্য যে, আমাদের চ্যানেলগুলোর প্রোগ্রাম তৈরি থেকে শুরু করে স্ক্রিন’এ আসা পর্যন্ত প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত জোরালোভাবে বাণিজ্য-চিন্তা-কেন্দ্রিক। আর আমরা বাংলাদেশের মানুষ মূলত বেনিয়া না হওয়াতে বাণিজ্যে ইনোভেশন এর রিস্ক নিতে আমরা খুব ভয় পাই।

আপনি লিখেছেন, “এখন প্রতিটা ছেলের কাছে মোবাইল, সবার পার্সোনাল পিসি বা ল্যাপটপ।” কিঞ্চিৎ হেসে বলব, মনে হচ্ছে পুরোটা বলা হল না। ইভটিজিং (যদিও আমি ব্যক্তিগতভাবে শব্দটি ব্যবহারের পক্ষপাতী না) এর সাথে পর্নোগ্রাফির সম্পর্ক রয়েছে। তবে সমস্যাটির গোড়া ভিন্নমাত্রিক পটভূমিতে প্রোথিত। এর সাথে পর্নোগ্রাফির সম্পর্ক খুব একটা জোরালো বলে মনে হয় না। আমার বিবেচনায় পর্নোগ্রাফির কিছু ইতিবাচক দিক আছে। পরে কোন এক পোস্টে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার আশা রাখি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫১

শামীম আরা সনি বলেছেন: হিন্দি সিরিয়ালের কোন পিজিটিভ দিক আমি আজ পর্যন্ত খুঁজে পাইনি ব্যক্তিগতভাবে।
হুমায়ূন আহমেদের লেখা খুব মানসম্মত নাও মনে হতে পারে আপনার কাছে, কিন্তু একটাই কথা বলব উনার লেখায় নিজের দেশের পরিবেশ, সংস্কৃতি কেন্দ্রিক আর হিন্দি সিরিয়ালের সাথে এ দেশের সংস্কৃতির কোন সম্পর্ক নেই।
হিন্দি সিরিয়াল আমার কাছে অবশ্যই রাবিশ থিং।
প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড।
আচ্ছা বলবেন।
ধন্যবাদ।

১১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

অচিন্ত্য বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "হুমায়ূন আহমেদের লেখা খুব মানসম্মত নাও মনে হতে পারে আপনার কাছে,"

আসলে আমি এমনটি বোঝাতে চাইনি। আমার লেখায় এমন প্রকাশ পেলে সেটি অনিচ্ছাকৃত।

আর শেষে বলেছেন "প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড"। আমি মতপার্থক্যকে শ্রদ্ধার চোখে দেখি। এবং বিশ্বাস করি মতে মতে পার্থক্য ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে বিরোধ তৈরি করলে সেটা মত নয়। বিবাদ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি রাবিশ থিং কথাটা ব্যবহার করার জন্য বলেছি প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড।

১১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২০

অচিন্ত্য বলেছেন:
ইট'স কোয়াইট ওকে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: :)

১১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

কসমিক রোহান বলেছেন: আই হেইট ইন্ডিয়ান্স। আই হেইট ইন্ডিয়ান অল থিংস।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০০

শামীম আরা সনি বলেছেন: :| :-*

১১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

কসমিক রোহান বলেছেন: আই হেইট ইন্ডিয়ান্স। আই হেইট ইন্ডিয়ান অল এভ্রিথিংস।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: এইরকম কথা ভাই আমি খুব একটা সমর্থন করতে পারলামনা।
এরকম হেট্রেডের কোন মানে হয়না।
নিজের সংস্কৃতি কে গুরুত্ব দিতে বলেছি, বা সবাই হয়ত তাই বলবে।
কাউকে তো ঘৃণা করার কথা বলা হয়নি।
এমনকি হিন্দি ভাষাকেও ঘৃনা করার কোন কারন নেইতো ভাই।সেই ভাষাটাও খোদার সৃষ্টি। কিন্তু মায়ের পেট থেকে পড়েই একটা শিশু বাংলার বদলে হিন্দি দেখবে, হিন্দি বলবে এটা আমরা চাইনা। আর হিন্দি সিরিয়ালগুলো শুধু আমাদের জন্য নয় এগুলো যে ভাষাভাষীর লোকই অন্য ভাষায় ডাবিং করে নিয়ে দেখুক তার জন্য ক্ষতিকর। কারন সিরিয়ালগুলোর অবাস্তব এবং নিম্নমানের বিষয়বস্তু নিয়ে পরিবেশনা।
কুল ম্যান :)

১১৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪৬

আবিদ ফয়সাল বলেছেন: সব ব্যাপারেই সহমত ।

পোষ্টে একটা বড়





+

০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৫৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকস B-)

১১৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:০৯

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: হুমম। ভালো বিশ্লেষণ করে লিখেছেন। পর্ণোগ্রাফী ইভটিজিং এর জন্য ৮০% দায়ী। এছাড়া আরও কিছু ফ্যাক্টস কাজ করে। পর্ণোগ্রাফীর প্রতি তরুণ প্রজন্মের আসক্তি কমবে তখনই যখন দেশে বাস্তববাদী এবং প্রোপার সেক্স এডুকেশন থাকবে। কারণ বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীদের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে যেগুলার সঠিক উত্তর না পেয়ে সবাই পর্ণ দেখতে চায়।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: ইভটিজিং এর পেছনে ৮০ ভাগ বা ৯০ ভাগ বা ৫০ ভাগ কাজ করে এভাব বলতে পারছিনা, তবে এটুকু আমি বিশ্বাস করি উঠতি বয়সে পর্নোগ্রাফী দেখাটা অবশ্যই একজন তরুন বা তরুনীর মাথা নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। মেয়েদের ক্ষেত্রে হয়ত প্রকাশ গুলো হয় একরকম আর ছেলেদের ক্ষেত্রে হয় আরেকরকম। ইভটিজিংয়ের পেছনে অবশ্যই পর্নাগ্রাফী দেখাটা একটা রোল প্লে করে।

আর সেক্স এডুকেশনের ব্যাপারে যা বলেছেন তাতে আমি একমত।

ধন্যবাদ সুন্দর, গোছানো মন্তব্যের জন্য।

১২০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

এস বাসার বলেছেন: সামনের দিন গুলো নিয়ে ভাবলে ভয় হয়, কোথায় যাচ্ছে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম???

আরেকটা অবক্ষয়ের কথা আপনার পোস্টে যোগ করতে পারেন, সেটা হলো সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে মেয়েদেরকে নিয়ে যে ব্যবসা হচ্ছে সেটা নিয়ে।গায়ের রং ফর্সা বা ইন্চি স্কেলে মাপা ফিগার কোন মেয়ের যোগ্যতা হতে পারেনা, কখনোই নয়! অথচ সেদিকেই ধাবিত হচ্ছে আজকের মেয়েগুলো। হয়তো আজকের সুন্দরী প্রতিযোগিতাটাই ভবিষ্যতের একটা প্রসটিটিউট জন্ম দিচ্ছে , সমাজটাকে কলুষিত করছে!!! এগুলোর কি কোন প্রতিকার নেই?

অনেক মা বাবাই এসব প্রতিযোগিতায় মেয়েকে নিয়ে হাজির হচ্ছে, হয়তো সাময়িক খ্যাতি আসে সত্যি, কিন্তু বেশীরভাগেরই পরিনতি খুবই ভয়ংকর......

আপনার পোস্টে অনেক কমেন্টস, তবে ধীরে ধীরে আমরা উপলদ্ধি করতে শুরু করেছি সেটাই আশার কথা।

ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইলো।



০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার ভাবনা।
সত্যি বলতে গত কয়েকদিন ধরে আমার মাথায় একটা বিষয়ে কিছু চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে, পাশাপাশি আপনি আরেকটা বিষয় বললেন...মাথায় রাখছি কিছু লিখবো কখনো...
তবে আপাতত একটা সিরিজে হাত দিয়েছি, সেটা বাদ দিয়ে অন্য কিছুতে হাত হয়ত দেয়া হবেনা, ব্যস্ততাও আছে প্রচুর, তবে আই উইল ট্রাই মাই বেস্ট।
আপনিও ভালো থাকুন, সবসময়।

১২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০১

আজমান আন্দালিব বলেছেন: গভীর ভাবে ভাবনার বিষয়। লেখায় প্লাস।

২০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে!

১২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৮

লেখোয়াড় বলেছেন: ++++++++++

২০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকস:)

১২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৮

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: আমাদের বঙ্গীয় ঐতিহ্য আজ ধ্বংসের মুখে,এর দায়-দ্বায়িত্ব কার?

২০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫০

শামীম আরা সনি বলেছেন: উইথ গ্রেট পাওয়ার কামস গ্রেট রেসপনসিবিলিটিস!!
যাদের গ্রেট পাওয়ার আছে, রেসপনসিবিলিটি আগে বোধহয় তাদের :)

১২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৭

ুঃখবিলাস বলেছেন: সবাই শুধু মহিলারা সিরিয়াল দেখে এটা নিয়ে পড়ে থাকে।
এই প্রথম দেখলাম কেউ এর কারন টা বলছে।
সিরিয়াল, ডরেমন ও পর্ণ - প্রায় সব কারণগুলোই ঠিক বলেছেন।
তবে এখন হিন্দি সিরিয়াল কে টপকে গেছে জি বাংলা আর স্টার জলসা।
এগুলোর সিরিয়াল বলতে গেলে জঘন্ন, বমি আসার মত।
কবে যে এগুলো বন্ধ হবে !!

২০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: বন্ধ হওয়া না হওয়াটা এখানে ব্যাপার না আপু। যাদের চ্যানেল তারা চালাবেই, আর চ্যানেলগুলো আমাদের দেশীয় না, সুতরাং আমাদের এখানে বলার কিছু নাই
আমাদের যা করার আছে তা হলো, নিজেদের মানসিকতা পরিবর্তন করা আর মানসম্মত ভালো প্রোগ্রাম, নাটক, সিনেমা তৈরীতে আগ্রহী হওয়া, দেখিয়ে দেয়া যে আমরা কোন অংশে কম নই:)

১২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫

ুঃখবিলাস বলেছেন: আমি অনেকদিন ধরে চেষ্টা করছি বাংলা কোন
সিরিয়াল দেখা শুরু করবো ।
সত্যি বলতে কি, নাটকগুলো হয় ভাঁড়ামি, নয়তো কতগুলো বখাটে পোলাপানের কাণ্ড , নয়তো আগা- মাথা ছাড়া কাহিনী ছাড়া ভাল কিছুই নাই।
আইসি, গেসি , খাইসি আর কতো ভাল লাগে বলেন?
তাঁর উপর টাইমের কোন ঠিক ঠিকানা নাই।
কবে কবে হয় তাঁর কোন নিয়ম নাই।
আর বিজ্ঞাপনের কথা না হয় বাদ ই দিলাম ।।
X( X( X( X(

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০১

শামীম আরা সনি বলেছেন: আপু আমার নিজের আর সেভাবে টিভি দেখা হয়ে ওঠে না :(
সিনেমা দেখি মাঝে মাঝে, কদাচিৎ টিভি প্রোগ্রাম দেখা হয়, তাও খবরটাই বেশী দেখা হয়, দেন ঘুমিয়ে পড়ি, কারন সকালে অফিসের চিন্তা করতে হয় /:) :((

১২৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২০

হিমু্_017 বলেছেন: হুমম সহমত +++

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:২২

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ হিমু :)

১২৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪১

কলম.বিডি বলেছেন: ++++++
১০০% সহমত!

২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকইউ আপু :)

১২৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০১

মেংগো পিপোল বলেছেন: একটা গল্প বলি, আমার এক নানু আছেন উনি কারো সামনে আসেন না মানে (পুরুষ মানুষের) এই নানুই আমার দাই মা। সংগত কারনে ওনার নামটা আমার মুখস্ত ছিল মায়ের মুখে সুনেছি বাবার মুখে সুনেছি। আমাকে ঘিরে যেকোন অকেসনে ওনাকে একটা কাপর দেয়া হতোই। বৃদ্ধার বয়স নব্বইয়ের কোটায়। আমারও ওনার প্রতি এক ধরনের সম্মান মানে অগাধ মাথা অবনত সম্মান ছিল। উনি তাহজ্জুতের নামাজ ও মিস দিতেন না বা এখনও দেন না। এবার যখন নানা বাড়ী গেলাম উনি এলেন আমাকে দেখতে আমি কতবড় হয়েছি? দেখতে কেমন হয়েছি? মা আমাকে ডেকে পাঠালেন আমি নাতি আবার ওনার হাতের উপর হয়েছি বিধায় ওনার সামনে যাবার অনুমতি পেলাম। উনি নানান কথা বললেন। দোয়া করলেন, এক ফাকে আমাকে জিগ্যেস করলেন নানো কয়টা বাজে? আমি সময় বললাম উনি মুখ দিয়ে চুক চুক শব্দ করে বললেন আহারে স্টার জলশার মা নাটকটা শেষ হইয়া গেলো নাকি?
ওনার কথা সুনেতো আমি পুরা "থ" এখানে পর্যন্ত পৌছে গেছে সিরিয়াল।

আপনি হয়তো জানেননা আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অন্চলর আনাচে কানাচে পৌছে গেছে সিরিয়াল। চায়ের দোকানে আগা গান বাজত এখন সিরিয়াল চলে গ্রামের পুরুষেরা আরো আগ্রহ নিয়ে দেখে। সিরিয়ালে মেদের যেভাবে পরির মতন দেখান হয় তাতে না দেখে উপায় কি?! এটা আমার এক গ্রামেরর চাচার উক্তি।

আকাশ সংস্কৃতি থামান সম্ভব না তবে আমাদের সচেতন হতে হবে। আমি বর্জন করেছি আমার ঘরে সিরিয়াল দেখা। আপনিও করুন দেখবেন একসময় সিরিয়াল কোন ঠাসা হয়ে যাবে। আর মুক্তিপাবে সমাজ সংসর ভাংয়ার হাত থেকে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: হাহাহা :P
জি আসলেই এখন অবস্হাটা এরকম..

আসলে বিনোদন বিবর্জিত মানুষ কি আর করবে, ঝুঁকে পড়েছে এসবের প্রতি :(

১২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: আমি হিন্দি, কোলকাতা বাংলা কোন সিরিয়াল দেখিনা, আমার বাসার কাউকে দেখতে দেই না।

আমার বাসার বাচ্চারা অজানা কারনে আমাকে ভয় পায়, ডরিমন চলেনা বাসায়। :P

পর্নোর বেপারটা খুব খারাপ জানি পরিবারের সবাই, পারিবারিক ইসলামি মূল্যবোধের কারনে।

নিজের নিজের ক্ষেত্রে ঠিক হলে মনে হয় এসব অশান্তি দূর করা সম্ভব।

সমকালীন পোষ্ট, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৩

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি হিন্দি ভালো মুভু হলে দেখি আপু, গানও শুনি কিন্তু সিরিয়াল!!

আমার রুচির আশেপাশে যায়না এসব সিরিয়াল :(

আর বাচ্চাদের ওপর আমি খড়গ হস্ত হবার পুরোপুরি পক্ষপাতী নই, আই লাভ কিডসস :)
আপনি বাচ্চার কাছে একটা আক্টিভিটি অফফ করে দিতে চাইলে অবশ্যই বাচ্চার হাতে আরেকটা আক্টিভিটি দিতে হবে:)

আপনাকেও ধন্যবাদ

১৩০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যিনি হিন্দি সিরিয়ালে ব্যস্ত তার কাছে প্রশ্ন, আপনি কি কখনো বাংলা কোন প্রোগ্রাম দেখেন?
না দেখলে আপনার এটা ভেবে কি একটুও লজ্জা লাগেনা যে আপনার ভাষায় তৈরি কিছুই দেখেন না আপনি?
আর এই গরীব দেশের টাকায় হিন্দি সিরিয়াল কে প্রমোট করছেন?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: হমম!
এগুলোতো আমারই লাইনস:(

১৩১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
পোষ্টটা আগে চোখে পড়ে নাই কেন তাই ভাবছি ! যাই হউক কমেন্টের লেজ ধরে পড়ে ফেললাম ;)

বাচ্চাদের কথা কি কমু নিজে সুযোগ ফেলে ডরিমন দেখা শুরু করি B-))

ভালো পোষ্ট পেলাস B-)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনি কি হিমু নাকি? ;)
আপনাকেও প্লাস ;) ;) B-) B-))

১৩২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪০

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
হিমু হইতে যামু কেন /:) আমার ব্লগে ঘর আছে না B-)) হিমুদের ঘর থাকতে নেই জানেন না :-/

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: ধুর আপনি হিমুই X(

১৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৯

সালমাহ্যাপী বলেছেন: এই হিন্দী সিরিয়াল নিয়ে অনেক ঝামেলায় আছি। আই হেইট দিস সিরিয়াল টিরিয়াল।বাসার মানুষ যখন এগুলা দেখে আমি সোজা গিয়া নিজের রুমে চলে যাই। অসহ্য লাগে অসহ্য। কিন্তু না করলেও শুনেনা তাই কিছুই করার নাই। :(

কিন্তু এই ডোরেমন নবিতা এইসব কেও দেখেনা।আমার একটা ভাতিজি দেখতো তারে একবার শুধু না করেছিলাম এরপর থেকে আর দেখেনা।কজ শি লাভস মি অ্যা লট।

যাই হোক পোস্টে অনেক ভালো লাগা।সুন্দর কিছু বিষয় তুলে ধরেছেন :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে আপু....
আমার বাসায় সেম প্রবলেম...কিন্তু আমার বেডরুমে আলাদা টিভি আছে বলেই রক্ষে:)
কিন্তু বিগ মনিটর তো আম্মুর কাছে:(

১৩৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৭

ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: ইন্দু, আপনার দীর্ঘ বিশ্লেষণ ধর্মী লেখাটা পরলাম, তবে একটা ব্যাপারে আমি নিশ্চিন্ত যে আগামী কএক বছরে এই হিন্দি সিরিয়াল দেখার অভ্যাস অনেকটাই কমে আসবে, কারন হিসাবে আমি বলবো এই ব্যাপারে সচেনতা আস্তে আস্তে বারছে। পরিশেষে আবারো ধন্যবাদ এত কষ্ট করে চমৎকার একটা লেখা উপহার দেবার জন্য।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: অংখ্য ধন্যবাদ এবং আমার ব্লগে স্বাগতম ... :)

১৩৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪২

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অনেক দেরিতে হলেও পড়লাম। অনেক ভালো লাগল। ম্যানিয়া তিনটা একদম ঠিক।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩১

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংক ইউ :)
ম্যানিয়া নিয়ে আমার আরো একটা পোস্ট আছে দেখতে পারেন

১৩৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: আমি বহু কষ্টের পর বাসায় সিরিয়াল দেখান বন্ধ করছি কিন্তু ডরেমন দেখা বন্ধ করতে পারতেছিনা

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে...

১৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৪

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আপনি কইলেই হইবো নাকি ? X(

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: :(

১৩৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২০

রায়হান কবীর বলেছেন: excess porn increases sexual urge threshhold- recent medical journal published this opinion.

sorry, bangla type r option nei, english e likhte holo.

post got a plus.

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে:)

প্লাস;)

১৩৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬

রিফাত হাসান০২২৮ বলেছেন: নারীর সহজাত সৌন্দর্য্যের পুরোটাই প্রাকৃতিক এবং সেটার যতটা না শারীরিকভাবে তারচে অনেক বেশী মানসিকভাবে উপভোগ্য। হাল আমলের যে কর্পোরেট রূপ নারীর মাঝে দেখা যায় সেটার প্রায় পুরোটাই 'আরোপিত'। কারন সেখানে ব্যবসা মূখ্য, সৌন্দর্য্য নয়। smile :) :-)

প্রশ্ন আসতে পারে, কর্পোরেট রূপের ব্যাখা কি?
কপোর্রেট রূপ বলতে শুধু অফিস আদালতে পরিধেয় জামা কাপড়কে বুঝায় না। সেগুলো ইউনিফর্ম। এমনকি সাধারন শাড়ী বা সালোয়ার কামিজ বা আটপৌরে পোষাক পরিহিত যে সব নারীরা তাদের কর্মক্ষেত্রে যাতায়াত করেন, সেগুলো তাদের ব্যক্তিগত ফ্যাশনসচেতনতা। এ সচেতনতা তাদের নিজস্ব স্বাচ্ছন্দ্যবোধ এবং রুচির মাধ্যমে গড়ে উঠে। কিন্তু এর বাইরে যদি কোন নারীর পোষাকের অনুষঙ্গ যদি থাকে (যেমন: অফিসিয়াল সুবিধা নেবার এবং/অথবা বস বা কলিগের দৃষ্টি আর্কষন করা ইত্যাদির মানসে) প্ররোক্ষভাবে কর্পোরেট, তাহলে নারীর পোষাকও কর্পোরেট লালসা দিয়ে প্রভাবিত হতে পারে। আর যদি নারীর অফিসিয়াল ইউনিফর্মই হয় তার জাতীয় ঐহিত্য বর্হিভূত এবং নারীর নিজস্ব অভিরুচির সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ, তাহলে সেটা প্রত্যক্ষভাবেই কর্পোরেট লালসার প্রতীক হয়ে দাড়াঁয়। এরজন্য আলাদা করে কোন অন্তনির্হিত তাৎপর্য খুজেঁ বের করতে হয় না। এক্ষেত্রে, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের রুপের সরাসির বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে তাদের অধীনস্ত কর্মী, বিশেষ করে নারী কর্মীদের পরিধেয় পোষাকের মাধ্যমে। সুতরাং, সে রূপটা কর্পোরেট রূপ হতেই বাধ্য।

বিজ্ঞাপন মডেলিং, জোর করে চাপিয়ে দেয়া বিদঘুটে বিদেশী পোষাক, এমনকি বিউটি পার্লার এবং সর্বোপরী গনমাধ্যমে (পত্রিকা, টিভি, সিমেনা এমনকি রেডিওতে) নারীর আপাতঃ রূপটাকে মোটা দাগে কর্পোরেট রূপ বলা যেতে পারে। কারন এখানে নারীর সৌন্দর্যকে পুজিঁ করে কর্পোরেট বেনিয়াদের অর্থ উপার্জনের মানসিকতা নগ্নভাবে পরিলক্ষিত হয়।

প্রকৃতিগতভাবেই, মানুষ সৌন্দর্যের পূজারী। আর প্রকৃতি তার সৌন্দর্যের একটা বিরাট অংশ লালন করে নারীর ভেতর। নৃত্বত্তবিদরা এর কারন উদঘাটন করতে গিয়ে দেখেছেন, একটি দেশের সংস্কৃতির মূল ধারক হন সে দেশের নারীরা, একই কথা খাটে ঐহিত্য এবং জাতীয়তার বেলাতেও। সুতরাং সামগ্রিকভাবে, একটি দেশের প্রকৃতিগত সৌন্দর্য্য, এহিত্যগত সংস্কৃতি এবং জাতীয় আচার যতটা না বেশী পুরুষের উপর নির্ভর করে, তার চেয়ে অনেক বেশী নির্ভর করে নারীর উপর। (হয়তো একারনেই ধর্মগুলোর মাঝে নারীর পোষাক আষাক এবং সেগুলো দিয়ে তাদের মনমানসিকতাকে নিয়ন্ত্রনের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়)

এ পর্যন্ত সব ঠিকই ছিলো। কিন্তু কর্পোরেট ব্যবসায়ীরা সবকিছুকে তাদের অর্থ উপাজর্নের মাধ্যম বানাতে বানাতে গিয়ে তাদের ক্ষমতা এবং দুঃসাহস এই পর্যায়ে গিয়ে ঠেকলো যে, তারা মানুষের সুন্দর পূজার বৈশ্যিষ্ট নিয়েও ব্যবসা করতে আরম্ভ করলো। তেল, চাল-ডাল, নুনের মতই, নারী এবং নারীর ভেতর লুকায়িত সৌন্দর্য্যকে বানালো খোলা বাজারের পণ্য। তখন ধর্ম এসে বাধাঁ দিলো। এরপর সঙ্গতকারনেই, ধর্ম হয়ে গেলো কর্পোরেট বেনিয়াদের দুই চোখের বিষ। সুতরাং, ধর্ম খেদাও। ধর্মের বিরুদ্ধে নারী তথা গনমানুষকে উসকে দিতে কাজে লাগানো হলো নারী স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতা, যৌন আবেদনময়তাসহ ইত্যাদি স্পর্শকাতর মানবিক উপাদানকে। কাজে লাগানো হলো কার্লমার্কস, সক্রেটিস, প্লেটো,এরিস্টটলদের মত প্রতিষ্ঠিত দার্শনিকদের প্রতিষ্ঠিত মতাদর্শকেও। কেউ নারীর সৌন্দর্য্যকে নিয়ে ব্যবসা করার বিপক্ষে কথা বল্ল না। সবাই কর্পোরেট স্বার্থেই কথা বলা শুরু করলো। কেউ সূক্ষভাবে, কেউ খোলাখুলিভাবে। যার ফলে, নারীরা এবং বিপ্লবীরা সবাই এক কাতারে এসে দাড়ালোঁ কর্পোরেট স্বার্থ রক্ষা করতে। কর্পোরেট উদ্দেশ্য সফল হলো। তারা যথারীতি আধিপত্য বিস্তার করতে লাগলো। ধর্ম হয়ে পড়লো কোনঠাসা। ধারনা করা হয়, নারীকে ব্যাবসায়িক পন্য বানাবার বিপক্ষে অবস্থান করার কারনে ধর্মকেই প্রথম আক্রমনের শিকার হতে হয়। নারীর পক্ষে কথা বলার কারনে ইতিহাসে সর্বপ্রথম যে জিনিসটাকে চক্ষূশূল হিসাবে গন্য করা হয়েছিলো, সেটা হচ্ছে ধর্ম। ধর্ম কখনই কর্পোরেট স্বার্থকে সর্মথন দেয়নি। এটাই হচ্ছে ধর্মের বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ। কিন্তু খোলাখুলিভাবে এইসব বলতে গেলে মানুষ সেটা ভাল ভাবে নিতে চাইবে না। সুতরাং, কমিউনিজম, নাস্তিকতা, মুক্তচিন্তা ইত্যাদির মোড়কে নিরীহ ধর্মকে উচ্ছেদের পায়তারা চলতে লাগলো। তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরা এসব কর্পোরেট উদ্দেশ্য বেশ ভাল করেই টের পেলো। কিন্তু তারা এর বিরুদ্ধে কিছু বল্লে সেটা যাবে ধর্মের পক্ষে, শুধুমাত্র এই কারনে অনেকে কপোরের্ট সা্ম্রাজ্যকে প্রশয় দিয়ে গেলো। ফলশ্রুতীতে কর্পোরেট ছুঁচোরা বিরাট এক মহিরুহে পরিনত হয়ে গেলো। যার কারনেই আজ বিশ্বের সব জাগায় ওয়ালস্ট্রিট আন্দোলন চলছে। কপোরের্ট উথ্থানের গোড়া থেকেই এসব নির্মূল করা গেলে, সোচ্চার হলে আজ হয়তো এ আন্দোলন চালাবার কোন প্রয়োজন ছিলো না।

মানুষ যদি কোন কারনে অসুন্দরের পূজারী হতো, কুৎসিততে আবাদ করতো, তাহলে কর্পোরেট ব্যবসায়ীরা সেগুলো নিয়েই ব্যবসা করতো। কাড়ি কাড়ি অর্থ বিনিয়োগ করে তারা অসুন্দরের প্রসার ঘটাতো। কারন ঐ যে বল্লাম, তাদের উদ্দেশ্য সৌন্দয্যচর্চা নয়, অর্থ কামানো। মানুষ নিজের ভেতর নান্দসিকতাকে ধারন করছে নাকি সন্ত্রাসকে, তাতে তাদের কিছু যায় আসে না।



লেখাটি প্রথম কোথায় পড়েছিলাম মনে নেই .....পরে নিজের ব্লগে পুস্ট দিয়েছিলাম

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: আমার এই পোস্ট এর সাথে নারীর পোশাক আশাক কি করে সম্পর্কযুক্ত হলো হঠাৎ?

লেখাটি প্রথম কোথায় পড়েছিলাম মনে নেই .....পরে নিজের ব্লগে পুস্ট দিয়েছিলাম মানে?

১৪০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮

রায়হান কবীর বলেছেন: i think my last comment needs explanation a bit mote:

the more porn a male watches the more hard it is for him to get aroused without porn, which means porn is very bad for healthy and natural sexual life.

i gave plus to your post, not mine!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: ok:)

১৪১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার এই পোষ্টে আমি আগেও কমেন্টস করে গেছি তবে আমার একটা পোষ্টের লিংক দিয়ে যাচ্ছি দেখা আসলে খুশি হই।

View this link

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৬

শামীম আরা সনি বলেছেন: বিস্তারিত মন্তব্য দেয়া হলো :)

১৪২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: পুরাই টাশকি খাইছি । বেশ কিছু গোপন সত্য ফাঁশ করেদিয়েছেন দেখি !!

ভাল লাগছে অনেক ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

শামীম আরা সনি বলেছেন: হাহাহা!!

তাই নাকি হিমু?

:P :P

থ্যাংকইউ।

১৪৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৪

জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: কথা সত্য, +++

ফেসবুকে শেয়ার করতে চাই।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২১

শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকস এ লট জানতে চাই ও জানাতে চাই :)

অ.ট / আপনার ব্লগবাড়ী ঘুরে এলাম, পুরনো ব্লগার আপনি, কিন্তু মনে হয় খুব এখটা নিয়মিত না। আই হোপ আপনাকে নিয়মিতভাবে আমরা পাবো :)

ভালো থাকবেন।

১৪৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: অনেক কষ্টে পর্ন দেখা বাদ দিয়েছি। এখন আর ইচ্ছাই করে না। এবার বিড়ি খাওয়াটা বাদ দিতে পারলেই আমি পুরো ওকে ম্যান হয়ে যাব। আমার বউ ও জবে ঢুকার পর সিরিয়াল দেখা বাদ দিয়েছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

শামীম আরা সনি বলেছেন: হাহা দারুন। আসলে আমরা কেউই এই পৃথিবীতে ওকে ম্যান হয়ে যেতে পারিনা। আমরা সবাই চেষ্টা করি ওকে হতে তাইনা?

সবচেয়ে ভালো লাগলো এটা জেনে যে আপু সিরিয়াল দেখা বাদ দিয়েছে :P

আমার এই পোস্ট টা সম্প্রতি আমার একজন ভার্চুয়াল ভারতীয় ফ্রেন্ড ওনার ওয়ালে শেয়ার করেছেন, আমি খুবই অবাক হয়েছি তাঁর কাছে এটা জেনে যে ভারতীয় সিরিয়ালের সমালোচনা করা স্বত্বেও অনেকেই নাকি এই লেখাটা অনেক পছন্দ করেছে :)

সিরিয়ালের ওপর নাকি স্বয়ং ওদের দেশের ছেলেরাও বিরক্ত :( :P

১৪৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

প্রমিথিয়া নাজ বলেছেন: এবার বাবা কর্তৃক মেয়ে ধর্ষণ
Click This Link

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

শামীম আরা সনি বলেছেন: আচ্ছা!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.