![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আরবী শিখুন। আরবী শেখান। নিজেকে, সমাজকে এবং জাতিকে এগিয়ে নিন।
আরবী ভাষা একটি ঐতিহ্য। এটি একটি ধর্মের অনূভূতি। এটি অধুনিকতার স্পর্শ ভাষা। আটলান্টিক সৈকত থেকে ইরাক সীমা পর্যন্ত আরবীর ধাপট। আরবী মধ্যপ্রাচ্যের ২৬টি দেশের মাতৃভাষা।আরবের বাহিরেও আছে এভাষার ব্যাপ্তী। এটি শুধু মুসলিম কিংবা আরবদের ভাষা নয়। আরবী অনারব ও অমুসলিমদের ভাষাও বটে। বিশ্বজুড়ে ৪২২ মিলিয়ন আরব রয়েছে। রয়েছে দেড় শ’ কোটিরও বেশি মুসলিম। মুসলিমদের ধর্ম-কর্ম, সমাজ-সাস্কৃতিতে রয়েছে আরবীর আবশ্যকতা। আরো আবশ্যকতা রয়েছে-আরবের রস সংগ্রহ করতে। তেল আর খনিজ সম্পদকে হাতিয়ে নিতে আরবীর গুরুত্ত্ব অপরিশীম। তাই তো আজকাল অনারব আর অমুসলিম দেশে চলছে আরবী চর্চা। জাতিসঙ্ঘ, আফ্রিকান ইউনিয়ন, ওআইসিসহ অসংখ্য আন্তর্জাতিক সংস্থায় আরবী ব্যাবহৃত হয়। শুধু তা-ই নয়, ‘ট্রেড ল্যাংগুয়েজ’ হিসেবে এভাষা সারা জাহানে খ্যাত- যেখানে প্রায় পণ্যের মোড়কে আরবী লেখা শোভা পায়। পণ্যের মান নিশ্চিতের বিজ্ঞাপনে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। তাই, দুই টাকার বিস্কুটের প্যাকেটেও আরবী রয়েছে। এতে আরবী ভাষার মর্যাদা, গুরুত্ব এবং এ ভাষাচর্চার প্রয়োজনীয়তা অনুমিত হয়।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২৯
মকছুদুল করিম চৌধূরী বলেছেন: ধন্যবাদ। এবিএম বাকী
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সকলের কাছে মাতৃ ভাষার গুরুত্ব রয়েছে আরবদের কাছে আরবী ভাষাও তাই। মুসলমানদের কাছে এ ভাষার আলাদা একটা মর্যাদা রয়েছে। কারণ কোরআন ও হাদীস আরবী ভাষায় লিখিত।
আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে এর গ্রহন যোগ্যতা আস্তে আস্তে কমতে থাকবে। কারণ, যে জাতি নিজ যোগ্যতা ও মেধা দিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও প্রতিপত্তি লাভ করতে পারে সে জাতির ভাষাও বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায়। সেদিক দিয়ে আরব জাতি তলানীতে আছে। তারা নিজেরা খুন খারাপীতে মেতে উঠে শেষ হয়ে যাচ্ছে। একে অপরকে খুন করছে। আর তাদের বিশ্বব্যাপী লিড দেয়ার মত যোগ্যত বর্তমানে নেই।
আর, আপনি তেলের ভান্ডারের কথা বলেছেন; আরবের এ তেলের ভান্ডার বড়জোড় একশো বছর পর্যন্ত মজুদ থাকবে। তখন তাদের হয় নিজেদের দেশে রাখালগিরী করতে হবে নতুবা অন্যদেশে কৃতদাস হয়ে কাজ করতে হবে।
সে সময় হয়ত আমাদের মত মুসলমানরা হয়ত পবিত্র কোরআন শরীপটা পড়বে নেকির আশায়। নামাজে দাড়িয়ে কিছু সূরা পড়বে মন্ত্রের মত যার মর্মার্থ তারা জানবে না। এখনও অনেক মুসলমান জানে না সূরা ফাতিহার অর্থ।
ধনী আরবরা তখন য়ূরোপে চলে যাবে। তারা সেখানে গিয়ে তাদের সন্তানদের ইংরেজী শিখাবে। শুধু মাত্র গরীব ও বেদুেইন জাতের আরবদের মাঝেই আরবী সীমাবদ্ধ থাকবে।
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
মকছুদুল করিম চৌধূরী বলেছেন: আপনার চিন্তা শক্তিকে সাধুবাদ জানিয়ে বলছি, আরবী কোন এলাকা বা সময়ের ভাষা নয়। এভাষা ততদিন থাকবে যতদিন মুসলমানরা থাকবে। কুরআন এভাষায় নাজিল হওয়াতে এভাষা স্থায়ী ভাষা হয়ে গেছে।বিস্থারিত
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪৭
এবিএম বাকী বলেছেন: এ ভাষার মর্যদা আল্লাহ নিজে দান করেছেন..