নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আধুনিক আরবী ভাষার একজন প্রশিক্ষক। আমি আবরী ভাষা নিয়ে চিন্তা করি। চিন্তা করি আরবী ভাষার নানা পদ্ধতীকে নিয়ে। আমি বিশ্বাস করি, একদিন বাঙ্গালীরা আরবী শিখে আমার দেশের রেমিটেন্সকে বাড়াবেই। এগিয়ে যাবে দেশ ও জাতি।

মকছুদুল করিম চৌধূরী

আরবী শিখুন। আরবী শেখান। নিজেকে, সমাজকে এবং জাতিকে এগিয়ে নিন।

মকছুদুল করিম চৌধূরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরবী ভাষার গুরুত্বঃ ধর্মীয় প্রয়োজন

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৬

বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। দেশের আনাচে-কানাচে মসজিদ, মাদরাসা, মকতব আর খানকা। যেখানে রাত্রি পোহায় মুত্তাকিদের তাসবিহ, তালিল আর তাহাজ্জুদের সারাতে। যেখানে রবি আজানের স্বরে ঊঠে। যেখানে জন্মের পর শিশুকে আজান-ইকামাত শুনানো হয়। সেখানে দৈনন্দিন জীবনে আরবী ভাষাশিক্ষার গুরুত্ত্ব অপরিশীম। একজন মুসলিমের সালাত, সালাম, মুসাফাহা, মুয়ানাকা আর অন্যান্য ইবাদাতই আরবী। তিলাওয়াত ও দোয়া-দূরুদ সবকিছুরই মাধ্যম আরবীআরবী মুসলিম জিবনের আবশ্যক অংশ। আরবীর ব্যাপারে আল-কুরআনে একাধিক আয়াত নাজিল হয়েছে। বলাহয় জান্নাতের আরবী। আল-কুরআনের ভাষা আরবী। মহানবী (সা) আরবী ভাষাভাষী ছিলেন। তাছাড়া তাফসির (কুরআনের ব্যাখ্যা), হাদীসের শরাহ ও ফিকাহর (ইসলামি আইন) বিধিবিধান সঠিকভাবে জানার জন্য আরবীর বিকল্প নেই। ইসলামের মৌলিক জ্ঞান সবই আরবীতে রচিত। এ ছাড়া সভ্যতা-সংস্কৃতির বিকাশ, অত্যাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির যুগের গবেষণার সিংহভাগ আরবী। আধুনিক মারকাজুল ফিকহগুলো আরব দেশগুলোতে অবস্থিত। ইসলামের ঐতিহ্যবাহী স্থানসমূহ আরবে। আরবে হজ্জ আর ওমরা সংশ্লিষ্ট সকল মিকাত আর ক্ষেত্র। এককথায় আরবী ছাড়া কেউ ইসলামকে জানা-মানা অসম্ভব। তাই, হযরত উমার (রা) বলতেন-তোমরা আরবী শিক্ষা নেও; কেননা আরবী তোমাদের ধর্মের অংশ। অতএব একজন মুসলিমের ধর্মীয় প্রয়োজনে আরবী ভাষা চর্চা একান্তই জরুরি।
আরো পড়ুন

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.