নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আধুনিক আরবী ভাষার একজন প্রশিক্ষক। আমি আবরী ভাষা নিয়ে চিন্তা করি। চিন্তা করি আরবী ভাষার নানা পদ্ধতীকে নিয়ে। আমি বিশ্বাস করি, একদিন বাঙ্গালীরা আরবী শিখে আমার দেশের রেমিটেন্সকে বাড়াবেই। এগিয়ে যাবে দেশ ও জাতি।

মকছুদুল করিম চৌধূরী

আরবী শিখুন। আরবী শেখান। নিজেকে, সমাজকে এবং জাতিকে এগিয়ে নিন।

মকছুদুল করিম চৌধূরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পতাকাতত্ত্বঃ সৌদিআরব

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৫


পূর্বের পোস্টের পর:
১৯৭৩ সাল। এবছরে সৌদির ইতিহাসে এলো বিশেষ পরিবর্তন। দেশের জন্য বানানো হলো নতুন পতাকা। পতাকাটি ডিজাইনার -আব্দুল আজীজ আব্দুর রাহমান আল-সাঊদ। হারামাইনের দেশের পতাকার মূল রং সবুজ দেওয়া হলো। তার মাঝে সাদা কালিতে সুস্পষ্ট করে কিছু লেখা। লেখার নিচে নিম্নগামী একটি তরবারী। পতাকায় অাঁকা তরবারী পতাকাকে আরো আকর্ষনীয় করছে। পতাকা দেখলে মনে হয় লিখিত মন্ত্রের কাছে নিচের তরবারী আত্নসমর্পন করেছে। কিন্তু মন্ত্রটি কী? এটি ইসলামের মূল ভিত্তি। এখানে লেখা আছে আল্লাহ ছাড়া কোন মা’বুদ নাই; হজরত মুহাম্মাদ স. আল্লাহর রাসূল। পত্কার রং আর কালি নিয়ে বেশ কিছু ব্যাখ্যা আছে। কারো মতে পতাকার রং হজরত ফাতেমা রা. প্রিয় রং ছিলো। পতাকায় খচিত শুভ্র কালিমা নবী স. এর নবুয়তের সারকথা। লেখার সাদা কালি - লেখার সুস্পষ্টতা বর্ণনা দিচ্ছে। পতাকার কালিমা শুধু মালাভো কিংবা পেরাগুয়ের মতো শুধু একটি লিখিত বাণী না। এ কালিমা মুসলিমদের বিশ্বাস আর মূল্যবোধের প্রতীক। কালিমা খচিত এপতাকা কোন দিবসে অর্ধনমিত হয় না। এটি আল্লাহর নাম খচিত। আল্লাহর নাম সর্বদা উপরেই থাকে; কখনো অর্ধনমিত হয় না।

নবীর দেশের পতাকা এমন হবে এটিই স্বভাবিক। এপতাকা দিন দিন সারা দুনিয়ায় খ্যাতি পেয়েছে। আজ শতভাগ মুসলিমের সেদেশে এ পতাকা বিশ্ব মুসলিমের কেন্দ্র নির্দেশ করছে। এ পতাকা হারামাইনের পতাকা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এপতাকা ইসলাম ধর্মের আদর্শকে কুলজাহানে ছড়িয়ে দিচ্ছে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৪

এ আর ১৫ বলেছেন: তলোয়ারের উপর কলেমা মানি হোল --- আমাদের ঈমাণ তলোয়ারের উপরে ( নাউযুবিল্লাহ) । তলোয়ার একটা মরণাস্ত্র , যদি পিস্তল, বন্দুক , মেসিনগান এই ধরনের অস্ত্রের উপর কলেমা লেখা হয় (নাউযুবিল্লাহ) সেটা কি কলেমার তথা ইসলামের অবমাননা নহে । ইসলাম ধর্মকে যারা সন্ত্রাসের ধর্ম বলে ( নাউযুবিল্লাহ) তারা কি এই দৃষ্টান্ত ব্যবহার করবে না ? এই পতাকা বুঝি ইসলাম ধর্মকে অপমান করে না ? জাহাঙ্গির মিয়া কাবা শরিফের ছবির উপর মুর্তি বসিয়ে রসরাজের নামে দোষ চাপিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের বারোটা বাজালো কিন্তু আসল কালপিট জাহাঙ্গিরের কিছু হোল না , এখন তলোয়ারে উপর কলেমা লিখা থাকলে আপনার আনন্দ প্রকাশ করেন । এই বুঝি আপনাদের ইসলাম প্রীতি ??
সৌদি পতাকার অনুকরনে বাংলাস্থান পতাকা !!! - আপত্তিকর এবং ধর্র্মীয়ভাবে উস্কানী এবং বিদ্ধেষমুলক !!!সৌদি পতাকার অনুকরনে বাংলাস্থান পতাকা !!! - আপত্তিকর এবং ধর্র্মীয়ভাবে উস্কানী এবং বিদ্ধেষমুলক !!![link||view this link]

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

মকছুদুল করিম চৌধূরী বলেছেন: সৌদি আরবের পতাকা কাবার দেশের পতাকা। এখানে জানা দরকার, সেদেশের মানুষ তাদের পরিস্থিতিকে তোলে ধরেছে। এটি সাউদী আরবের মেসেইজ। এখানে আপনি আমি কিংবা অন্যরা কী ভাবলাম তা মনে হয় বিবেচ্য নয়। আর হ্যাঁ, আমি সৌদি অন্যান্য আরবদেশের ব্লগ পড়ি- তাই আমার লেখা অনেক ক্ষেত্রে ভাষান্তর হিসেবে মিলে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। কষ্ট পেলে ক্ষমা করবেন। ধন্যবাদ।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:১৮

মকছুদুল করিম চৌধূরী বলেছেন: এ আর ১৫। সৌদি রাষ্ট্রর জন্ম ও বিস্তার একটি বিশেষ অভিযানের মাধ্যমে। সম্ভবত সেই স্মৃতি থেকে তরবারী চিহ্ন পতাকায় সংযুক্ত। আপনি অভিযানকে জানতে ক্লিক করুন

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৪৯

এ আর ১৫ বলেছেন: হ্যা হ্যা অভিযানের মাধ্যমে হোলে তলোয়ার বন্দুক জুতা সেন্ডেলের ঊপর আল্লাহর কালাম রাখা জায়েজ হয়ে যায় (নাউযুবিল্লাহ) । তখন আর আল্লাহর কালামের অপমান হয় না যদি কিছু বিশেষ অভিযানের মাধ্যমে অর্জিত হয়। তলোয়ারের উপর কলেমা লিখার ধৃস্টতাকে কত রকম ভাবে জাস্টিফাই করা দেখাইবেন!!! এখন আর ইসলাম ধর্মের অপমান হয় না? বিনা কারনে মানুষ ইসলামকে সন্ত্রাসের ধর্ম বলে না, এই ধরনের পতাকাকে যারা পবিত্র মনে করে তারা ইসলামের দুষমন। কাবা ঘরের উপর মুর্তি বসানোর মিথ্যা অভিযোগে আপনারা মানুষ খুন করেন কিন্তু

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৮

মকছুদুল করিম চৌধূরী বলেছেন: জুতা সেন্ডেলের ঊপর আল্লাহর কালাম রাখা জায়েজ হয়ে যায় (নাউযুবিল্লাহ)।
এমন তত্ত্ব আমি মানি না। আমার মনে হয় কোন মুসলিমও মানবে না।
এমনটাই আমি মনে করি...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.