| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পোষ্টটি সৌদি আরব প্রবাসী ভাইদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ:
প্রিয় প্রবাসীরা,
আমার ছালাম নিবেন আশ করি প্রবাসে সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি তবুও বলে যাই পরবাসে মানুষ কিছুটা হলেও সংর্কিন্তা থাকে বিভিন্ন দিক থেকে এটা আমার নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
অনিওয়ে ভাইরা, আমি আপনাদেরকে কিছু গুরুত্বপূর্ন ইনফর্মেশন দিতে চাই যাতে আপনি পরবাসীদের সাথে শেয়ার করে যদি তাদের কোন সহযোগিতায় আসতে পারি আমার জীবনা কিছুটা হলেও ধন্য মনে করব।
আমি আপনাদেরকে যে কারনে তথ্য গুলো সরবরাহ করতে চাই তার প্রধান কারন হল । আমরা পরবাসে যে সব কারনে অবহেলিত, ঘৃনিত তার একটি কারন হল আমাদের দেশের কিছু চরম অসাধু লোক............
এই অসাধু লোকের জন্য আমাদের দেশের ভাব মুর্তি যেমন নস্ট হয় তেমনি আমাদের দেশের লোকেরও চরম মুল্য দিতে হয় সময়ে অসময়ে যেমনঃ একজন লোক তার সহায় সম্বল বিক্রি করে বিদেশে জান আর সেখানে গিয়ে হার ভাংগা পরিশ্রম করে, উচ্চ তাপমাত্রায় মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রোজগারের টাকা যদি অন্য একজ ন মানুষ যাকে বলে সোকল্ড দালাল, সাপ্লাইয়ার, লেবার বিজনেস ম্যান নামে সহজ সরল মানুষের রক্ত চুষে দেশের ভাব মুর্তি নস্ট করে ঐ দালাল নামের নর পিচাষ টাকার পাহার করে যায় তার আপন ইচ্ছায়। ওরাই আমাদের সমাজের, দেশের বড় কিট। আমদের মত আবাল যতই বাড়বে তাদের মত নর্দমার কিটের ফলনও বাড়তে থাকবে।
যাই হোক যদি একজন মানুষকে উপকার করতে পারি আমি নিজেকে মানুষ বলে পরীচিত করতে সাহস পাই।
আসল তথ্য যা......... আমাদের এলাকার একটি ছেলে সৌদি আরব থেকে প্রায় ১ কোটি রিয়াল চুরি করেছ। এবং চুরি করার পর পুলিসের হাতে ধরা খেয়ে অনেক রিয়াল খরচ করে বাংলাদেশে এসেছেন।
এখন আপনার প্রশ্ন কি ভাবে সে এত টাকা চুরি করল। ??
ঐ ছেলেটা সাপ্লাইয়ারের বিজনেস করত সৌদিতে।
সৌদি আর,এম,কো (তেল কোঃ) বড় একটি কাজ নেয় এবং সেখানে ২০০০ থেকে ২৫০০ লেবার/ওয়ারকার নিয়োগ দেন তার মাধমে। সেখান তিন মাস কাজ করেন কিন্তু কাজ করানোর পরে সে টাকা তুলে পালিয়ে বাংলাদেশে আসেন।।
এই ২ হাজার আরাই হাজার লেবারের মধ্যে বাংলাদেশের ১ হাজারের ও বেশি লেবার ছিল।।
আমিও ৬ বছর দেশের বাইরে ছিলাম আমি জানি দেশের বাইরে কত কস্ট করে টাকা রোজগার করতে হয় আর সেই রোজগারের টাকা যদি না পাই তা হলে খোদার আরস পযন্ত কেপে যায় বুকের চাপা কস্টে।
যেহেতু প্রবাসীরা বাংলা ব্লোগ পড়ে থাকেন তাই আমি ব্লোগ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বেছে নিয়ে
বিভিন্ন ভাবে সেই বঞ্চিত মানূষের সাথে যোগাযোগ করে সহযোগিতা করা চেস্টা করেতিছি।
উক্ত ইতরের নাম মোঃ সাইদুর ইসলাম (পাসপোর্ট)ডাক নাম কামাল। এখন সে বাংলাদেশে বাসকরেন।
*** প্রয়োজনে ঐ ইতরের ফটোগ্রাপ আমি আপনাদেরকে প্রোভাইড করব।
***কোন লোক যদি তার টাকার পরিমান, স্থান, সময় (কত দিনের) টাকা , তার সঠিক নাম বলতে পারে এবং তার চেহারর বর্ননা দিতে পারে তা হলে আমি আমার নিজ দ্বয়িত্বে টাকা তুলে দেওয়ার ব্যবস্তা করব!!
কেহ যদি আরো ডিটেইল জানতে চান দয়া করে কল করুন ঃ ০১৮৩০৪৯১৪১৩
মোঃ শফিকুল ইসলাম সাগর।
পোষ্টটি পড়ে অন্যদের জানিয়ে দিলে হয়ত কেউ না কেউ এর দ্বারা উপকৃত হতে পারে৷
©somewhere in net ltd.