![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট থেকে উদাসীন ভাবে বেড়ে উঠেছি যা আমাকে অনেক বার ভাবুক,কবি,মুডি,অহংকারী,আন-সোসাল,একরোখা ইত্যাদি নানা রকম উপাধীতে ভূসীত করেছে। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে পরিবর্তন হয় অনেক কিছু আমিও এর ব্যতিক্রম রইলাম না । মজার বিষয় হল আমার এই উদাসীনতা পরিবর্তিত হল সচেতনতায়, যার দরুন অন্যের উদাসীনতা দেখলে তা পরিবর্তনের বৃথা চেষ্ঠায় লিপ্ত থাকি। প্রযুক্তি চর্চা করা খু্বই পছন্দ করি কিন্তু প্রযুক্তির ব্যাড টাইম স্পেন্ড আমাকে প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে যেতে প্রায়ই বাধা প্রদান করে। আমি ট্রাভেল করতে খুবই পছন্দ করি কিন্তু এখন ট্রাভেল করার জন্য টাকার চেয়ে সময়ের অভাবটা খুবই অনুভব করি। মুভি দেখা, হেবি সাউন্ডে গান শোন আর ক্রিকেট খেলা দেখার হবি ছিল অনেক দিনের কিন্তু নিষ্ঠুর সময় তা ক্রমশে কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে। জীবনে পড়াশােনা কোন দ্নিই ভাল লাগে নি ,( ইভেন গল্পের বই ও ) আর কোন দিন এই পড়াশোনাকে মনে হয় না ভালোলাগাতে পারবো । এই সব ব্যাসিক কথার বাইরে আর কিছুু লেখা ঠিক হবে না ( পারসোনাল বলে কিছু জমিয়ে রাখতে হবে তো!!!! )। আজ এই পর্যন্তই, এই ব্লগে আমার বিরক্তিকর পোস্ট গুলোর জন্য সবার কাছে ক্ষামা চেয়ে নিচ্ছি।
এক পহেলা বৈশাখের উশৃঙ্খল-কারীদের প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য আমাদের মত সামাজিক ও অতিথি-পরায়ন দেশে ধর্ষনের হার বেড়ে গেছে বহু গুনে । কেন আমরা এই উশৃঙ্খল-কারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছি এতে করে কারা লাভবান হচ্ছে?? কারদের ইশারায় আমাদের দেশের সুষ্ঠ পরিবেশ নষ্ট হতে যাচ্ছে ?? কেন আমারা এই জঘৃন্য উশৃঙ্খল-কারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছি ?? আর আমরা কাদের কাছেই বা এই প্রশ্নের উত্তর-গুলো খুজবো?? আমাদের দেশে স্বাধীনতার পর থেকে ২০১৫ সালের পহেলা বৈশাখের পূর্বে অবশ্য অনেক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বহুবার, কিন্তু সেই ধর্ষণের ঘটনা গুলোর মধ্যে অপরাদের ছাপ ছিল। কিন্তু গত এক-বছর ধর্ষণের ঘটনায় যেন কোন অপরাধের ছাপ ছিলই না। আর থাকবেই বা কেন ? দিনে-দুপুরে শ্লিলতা-হানীর পরও যদি কোন রূপ শাস্তি বা ব্যবস্থা নেওয়া না হয় তাহলে ধর্ষক-গন উৎসাহীন হবেন এটাই স্বাভাবিক । গত ২০১৫ সালের পহেলা বৈশাখের পর যেন ধর্ষনের জন্য ধর্ষক-গন বেশ উৎসাহীত হয়েছেন। আমরা আর কিছু করতে পারি বা নাই পারি অন্তোত ধর্ষকদের ঘৃণা করতে কেউ কার্পন্য করব না । আর অনেকেই বলেন যে , "যে মেয়েটি ধর্ষন হয়ে তা ঠিকই হয়েছে মেয়েটি তো পর্দা না করে ঘুরে বেড়াই এ রকম বেহাইয়া মেয়েদের ধর্ষন করাই উচিৎ " এর দ্বারা আপনি কি বোঝালেন একবার ভেবে দেখেছেন?? এর অর্থ আপনি নিজেও ধর্ষনের জন্য উৎসাহীত আছেন নিতান্তই সমাজের & আইনের বিভিন্ন বাধার জন্য তা করছেন না । এছাড়া আপনি একবার ও কি ভেবে দেখেছেন আপনার মা,বোন সহ পরিবারের সবাই পর্দা করে ঘুরে বেড়াই কি না। যদি পর্দা না করে তবে আজি আপনি তাদের পর্দা করার জন্য বলে দেন কারণ আপনার ঐ কথার দরূন হয় তো বাংলাদেশের বুকে দ্বিতীয় ধর্ষনটি হয়তো আপনার পরিচিত জন হতে যাচ্ছে তাও আবার আপনার করা মন্তব্যকে বাস্তবে রূপদিতে । আসুন সবাই মিলে মেয়েদের ইভটিচিং, স্লেজিং, ব্যাক-টোন, শরীরে হাত দেওয়ার চেষ্ঠা করা,শ্লিলতা হানি, ধর্ষন এগুলোকে প্রতিরোধের চেষ্ঠা করি এবং নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগুলোর প্রতিবাদ করি এবং মনে প্রাণে এদেরকে ঘৃণা করি। আমরা আমাদের দেশকে সেই সুষ্ঠ সুন্দর পরিবেশে দেখতে চাই আমাদের পাশের দেশ ধর্ষনের রেকর্ড করছে বলে আমরা তাদের সাথে প্রতিযোগিতায় নেমে পড়তে পারি না।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮
মাসুদ_খান বলেছেন: আপনার প্রসংঙ্গ টা বুঝতে পারলাম না।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
বিজন রয় বলেছেন: ধর্ষণ অত সহজে দেশ থেকে যাবে না। আমাদের চেষ্টা করে যেতে হবে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
মাসুদ_খান বলেছেন: সকলের একান্ত চেষ্টা আর কত দিনে সম্ভব?? মানুষ যত বেশি শিক্ষিত হচ্ছে তত বেশি ইভটিচিং বেড়ে যাচ্ছে। তাহলে কিভাবে সম্ভব
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: এটা যাস্ট এখানেই থামাতে হবে।।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩
মাসুদ_খান বলেছেন: কিন্তু কিভাবে থামবে এর তো কোন ওয়ে দেখি না। মানুষের মূল্যবোধ দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
বিজন রয় বলেছেন: অত সহজে পার পাবেন না।