নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ, আমার প্রাণ, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা\nসাংবাদিকতা পেশা এবং নেশা!

আহমাদ ইশতিয়াক

কুয়াশা ভেজা কোনো এক রাত শেষের ভোরে প্রান্তর ভেজানো শিশিরে, আমি জন্মেছি, কারো স্বপ্নে বিভোর ঘুম জড়ানো কন্ঠে জল পেতেছি দৃষ্টির আড়ালে। জোসনা ভেজা রাতে চন্দনের ঘ্রাণে ভোরের শিউলিও থমকে ছিলো খানিকটা। মৃদু হাওয়ার স্পন্দনে বকুল ফুলের নেশা আমায় গ্রাস করেছিলো শুভ্র আবহে। ঘরের এককোনে অনাদরে মলিন হওয়া তারপুরার বেদনার সাথে কেনো যেনো বন্ধুত্ব ছিলো শতাব্দী ধরে। চিঠির কালি শুকিয়ে পড়তো জলেশ্বরীর জলপদে। শ্রাবণের সন্ধ্যার বর্ষণের পানে আমি কতোকাল চেয়েছি। তরুণীর ভেজা চুল আকাশের স্বপ্নের শরৎের বিকেল কাশফুলের শুভ্রতা লুটতো আমাকে সঙ্গী রেখে। কারো স্বপ্নে, এক ফোঁটা নিঃশ্বাসে, হয়তো একটুখানি তৃপ্তিতে আমি দিনশেষে ফুরিয়ে যাবো মহাকালের বুকে। হয়তো স্বপ্ন ভিড়বে কুয়াশায়, বকুলের ঘ্রাণে, শ্রাবণের বর্ষনে!

আহমাদ ইশতিয়াক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্র্যাক প্লাটুন! মুক্তিযুদ্ধে জয় বাংলার স্বপ্ন সারথি!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৬





মেজর খালেদ মোশাররফ এর অধীনে ও মেজর হায়দার এর প্রত্যক্ষ তত্বাবধানে গঠিত হয় ঢাকা শহরের একদল মুক্তিপাগল তরুণদের নিয়ে গঠিত এক বিশেষ গেরিলা প্লাটুন, যা পরে ক্র্যাক প্লাটুন নামে পরিচিত হয়। এই দুর্ধর্ষ এবং মুক্তিপাগল গেরিলা দলটি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে “হিট এন্ড রান” অর্থাৎ ঝটিকা আক্রমণের পদ্ধতিতে ঢাকা শহরে মোট ৮২টির মত অপারেশন পরিচালনা করেন। যা পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর মধ্যে ব্যাপক ত্রাসের সঞ্চার করে এবং জনমনে আগ্রহের সঞ্চার করে।

ক্র্যাক প্লাটুনে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ঠিক কনভেনশনাল আর্মির প্ল্যাটুনের মত ছিল না। তারা এতটা ক্র্যাক কিংবা মুক্তির প্রশ্নে অবিচল এবং দৃঢ়চেতা ছিলেন যে ঢাকায় পাকিস্তানী আর্মিদের শক্ত ঘাটি থাকা সত্বেও, নাড়িয়ে দিয়েছিল তাদের আত্মবিশ্বাস। তাও একবার দুবার নয় ৯ জুনের প্রথম অপেরেশন থেকে শুরু করে স্বাধীনতার আগের দিনটি পর্যন্ত শ’খানেক সফল আক্রমণে। ঢাকায় অনেকগুলো সফল অপারেশনের নায়ক ছিল আমাদের বর্তমান প্রজন্মের রোমান্টিসিজমে ভরা ক্র্যাক প্লাটুনের বীর সদস্যরা। কিন্তু আজ পর্যন্ত রহস্যেঘেরা আর তরুণ প্রজন্মের প্রবল আগ্রহের এই দুর্ধর্ষ যোদ্ধাদের কোন পূর্ণাঙ্গ তালিকা করা সম্ভব হয় নি। প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শেষে জুনে ১৭ জন যে তরুণ এবং দৃঢ়চেতা মুক্তিযোদ্ধা ঢাকায় এসেছিলেন তারা হলেন -

০১) জিয়াউদ্দিন আলী আহমেদ,

০২) মাহবুব আহমেদ শহীদ,

০৩) শ্যামল,

০৪) আহমেদ মুনীর ভাষণ,

০৫) আনোয়ার রহমান (আনু),

০৬) মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া,

০৭) ফতেহ আলী চৌধুরী,

০৮) আবু সায়ীদ খান,

০৯) প্রকৌশলী সিরাজ,

১০) গাজী গোলাম দস্তগীর,

১১) তারেক এম আর চৌধুরী,

১২) শাহাদাৎ চৌধুরী,

১৩) রেজা,

১৪) আবদুস সামাদ,

১৫) জব্বার

১৬) নাজিবুল হক ও

১৭) ইফতেখার।

২৯ অগাস্ট ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ক্র্যাক প্লাটুনের সদস্যরা ছিলেন প্রথম পর্যায়ের প্রশিক্ষিত এই আরবান গেরিলারা। পরবর্তীতে ঢাকার আশপাশ থেকে এই গণবাহিনীতে আরও অনেক গেরিলা যোগ দেয়। দুই পর্যায়ে সর্বমোট প্রায় শখানেকের মত বীর গেরিলার নাম সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে এই পর্যন্ত। ক্র্যাক প্লাটুনের অন্যতম সংগঠক ও কয়কজনের সাক্ষাৎকারের তথ্য থেকে বা দেয়া তথ্যানুযায়ী এই তালিকা সম্পন্ন করা হয়েছে। এইটি এখনো অসম্পূর্ণ এবং বলা যায় ত্রুটিপূর্ণ। উইকিপিডিয়ায় এই তালিকা মাত্র ৩৩ জনের। সেখানে প্রথম পর্যায়ের ক্র্যাকের (অসম্পূর্ণ) তালিকা করা অনেক কষ্টসাধ্য একটি ব্যাপার। তবুও তালিকার কাজটি এই পর্যায়ে প্রকাশ করার মূল কারণ সবার তথ্যে এটি পূর্ণাঙ্গ রূপ দেয়া। ২৯ অগাস্টের আটক এবং পরবর্তীতে শহীদ হন যারা তাঁদের একটা তালিকা করেছি-

০১) শহীদ শফি ইমাম রুমি, বীর বিক্রম

০২) শহীদ আব্দুল হালিম চৌধুরী জুয়েল, বীর বিক্রম

০৩) শহীদ বাকের, বীর প্রতীক

০৪) শহীদ আলতাফ মাহমুদ

০৫) শহীদ বদিউল আলম বদী, বীরবিক্রম

০৬) শহীদ সেকান্দর হায়াত

০৭) শহীদ হাফিজ

০৮) শহীদ মাগফার আহমেদ চৌধুরী আজাদ

০৯) শহীদ আবদুল্লাহও-হেল-বাকী

২৯ অগাস্ট ১৯৭১ সালে যখন বেশীরভাগ গেরিলার আরভি’তে (RV) অভিযান (রেইড) চালিয়ে পাকিস্তানী হানাদারবাহিনী প্রায় ১৫ জন গেরিলাকে ধরে নিয়ে যায়। আব্দুস সামাদ ’৭১ সালের ২৯ আগস্ট ধরা পড়েন। ধরা পড়া গেরিলাদের মধ্যে আবদুস সামাদ ছিলেন দ্বিতীয় ব্যক্তি। এর আগে সকাল ১১টায় ধরা পড়েন গেরিলা সদস্য বদিউল আলম বদি (বীর বিক্রম), এক পর্যায়ে নিয়ন সাইনের ব্যবসায়ী তার ইস্কাটনের বাসা থেকে স্ত্রী এবং তাঁর এক ছোট্ট কন্যাশিশুকে ধরে নিয়ে আসে পাকিস্তান আর্মি। যার ফলশ্রুতিতে আজাদ এবং রুমির বাসা সহ বাকী আরভি থেকে ১৫ জনকে আটক করা হয়। যার মাঝে উপরোক্ত ৯ জন শহীদ হন। এছাড়াও প্রথম পর্যায়ের বাকি গেরিলারা হলেনঃ

১০) হাবিবুল আলম, বীর প্রতীক

১১) শাহাদাৎ চৌধুরী, [শাঃচৌঃ নামে পরিচিত]

১২) মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীর বিক্রম

১৩) জিয়াউদ্দিন আলী আহমদ

১৪) কাজি কামাল উদ্দিন, বীর বিক্রম

১৫) কামরুল হক স্বপন, বীর বিক্রম

১৬) ফতে আলী চৌধুরী (১ম ও ২য় পর্যায়)

১৭) মাসুদ সাদেক চুল্লু

১৮) ইশতিয়াক আজিজ উলফাত

১৯) সাদেক হোসেন খোকা

২০) আব্দুস সামাদ, বীর প্রতীক

২১) তৈয়ব আলী, বীর প্রতীক

২২) আবু সাইয়িদ খান

২৩) গাজি গোলাম দস্তগির

২৪) খালেদ আহমেদ (১ম ও ২য় পর্যায়)

২৫) মোঃ হানিফ (১ম ও ২য় পর্যায়)

২৬) নিলু– ১ (১ম ও ২য় পর্যায়)

২৭) নিলু- ২ (১ম ও ২য় পর্যায়)

২৮) আহমেদ মুনির ভাষণ

২৯) শ্যামল

৩০) নাজিবুল হক

৩১) রুপু

৩২) শহীদুলাহ খান বাদল

৩২) রেজা

৩৩) জব্বার

৩৪) ইফতেখার

৩৫) প্রকৌশলীসিরাজ ভুঁইয়া (১ম ও ২য় পর্যায়)

৩৬) ডঃ তারেক মাহফুজ

৩৭) মুজিবর রহমান

৩৮) পুলু (১ম ও ২য় পর্যায়)

৩৯) মোস্তফা কামাল বকুল

৪০) এএফএমএ হ্যারিস

৪১) হিউবার্ট রোজারিও

৪২) আবুল ফজল সিদ্দিক মনু (১ম ও ২য় পর্যায়)

৪৩) আকরাম হোসেন মল্লিক ভুলু

৪৪) ইশতিয়াক আজিজ

৪৫) আতিক

৪৬) ওয়াসেফ

৪৭) আনোয়ার রহমান আনু

৪৮) মেসবাহ জাগিরদার

৪৯) মোক্তার (১ম ও ২য় পর্যায়) [তাঁতি]

৫০) জিন্নাহ (১ম ও ২য় পর্যায়)

৫১) কুলুরশিদ (১ম ও ২য় পর্যায়) [কমলাপুরের কুলি সর্দার]

৫২) শহীদ (ধলপুর)

৫৩) অপু (গোপীবাগ)

৫৪) এমএ খান (‘ম্যাক’ নামে পরিচিত ছিলেন)

৫৫) ফাজলি [তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম ব্যান্ড ‘Windy Side of Care’ এর লিড গিটারিস্ট]

৫৬) মতিন -১ (১ম ও ২য় পর্যায়)

৫৭) মতিন -২ (১ম ও ২য় পর্যায়)

৫৮) মাহবুব আহমেদ শহীদ (প্লাটুন সেকন্ড ইন কম্যান্ড – 2IC)

৫৯) মোমিনুল হাসান

৬০) প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম

৬১) আবুল বারেক আলভী

৬২) জহিরুল ইসলাম

৬৩) জহির উদ্দিন জালাল

৬৪) মাযহার

৬৫) লিনু বিল্লাহ



পাকিস্তানী হানাদারদের রেইডের পর প্রায় একমাস পর প্রথম পর্যায়ের কিছু গেরিলাসহ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রায় আরও কিছু বীর গেরিলার সমন্বয়ে ক্র্যাক প্লাটুন পুনরায় ঢাকা শহরের পার্শ্ববর্তী মানিক নগর, মাদারটেক, বাসাবো, বাড্ডা, উত্তরখান প্রভৃতি এলাকায় গেরিলা অপারেশন শুরু করে। সেপ্টেম্বরের শেষ দিকেই এই গেরিলারা পুনঃগঠিত হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্র্যাকের তালিকাঃ

৬৬) মোনোয়ার হোসেন মানিক

৬৭) মাহফুজুর রহমান আমান

৬৮) মকবুল-ই-এলাহি চৌধুরী

৬৯) শরিফ

৭০) নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু

৭১) আজম খান

৭২) রাইসুল ইসলাম আসাদ

৭৩) ওয়ালি মোহাম্মদ (অলি নামে পরিচিত ছিলেন)

৭৪) হেলাল উদ্দিন

৭৫) মোঃ ইকবাল (ইকু নামে পরিচিত ছিলেন)

৭৬) আগা হোসেন শরিফ

৭৭) ডঃ মেজবাহ উদ্দিন হাসমি

৭৮) সামসুজ্জামান ফরহাদ

৭৯) আমিনুল ইসলাম নসু

৮০) নুরুল হক বাবুল

৮১) আব্দুল্লাহ আল হেলাল

৮২) ইফতেখার আলম টুটুল

৮৩) মতিন – ৩

৮৪) ক্যাপ্টেন কাসেম আনসারি

৮৫) মাসুদুর রহমান তারেক

৮৬) ইফতিখার ইসলাম ইফতি

৮৭) নাজিবুল হক সরদার

৮৮) বিদ্যুৎ

৮৯) তাহের

৯০) মোহন

৯১) মুকুট

৯২) নাজিম উদ্দিন (নাজিম)

৯৩) কামাল আহমেদ

৯৪) শামসুল আলম খান (রেজভি)

৯৫) মাশুক আহমেদ

৯৬) আব্দুল কুদ্দুস

৯৭) হাফিজুর রহমান হারুন

৯৮) সামসুজ্জামান তৈমুর

৯৯) হুমায়ুন কবির

১০০) টারজান

১০১) কাজি রেজাউল কবির (রিজু)।

[এই অসমাপ্ত লিস্টটির অনেক পূর্ণতা প্রয়োজন। মন্তব্যে তথ্য দিয়ে তালিকাটা সম্পন্ন করতে বিজ্ঞ পাঠকদের অনুরোধ করছি।]

তরুণ প্রজন্মের রোমান্টিসিজমের এই বিখ্যাত আরবান গেরিলাদের পরিচলনায় কয়েকটি বিখ্যাত সফল অপারেশন হচ্ছে-

অপারেশন ফ্লায়িং ফ্ল্যাগস
অপারেশন হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টাল
অপারেশন গ্যানিজ পেট্রল পাম্প
অপারেশন দাউদ পেট্রল পাম্প
অপারেশন এলিফ্যান্ট রোড পাওয়ার স্টেশন
অপারেশন যাত্রাবাড়ী পাওয়ার স্টেশন
অপারেশন আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন
অপারেশন সিদ্ধিরগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন
অপারেশন উলন পাওয়ার স্টেশন
অপারেশন ফার্মগেট চেক পয়েন্ট
অপারেশন তোপখানা রোড ইউএস ইনফরমেশন সেন্টার
অ্যাটাক অন দ্য মুভ

এই মৃত্যুঞ্জয়ী গেরিলা দলটি গঠনে প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন খালেদ মোশাররফ, বীর উত্তম এবং এটিএম হায়দার, বীর উত্তম। প্রাথমিক পর্যায়ের ১৭ জনের প্রশিক্ষণের সরাসরি দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন ক্যাপ্টেন এটিএম হায়দার।ভারতের মেলাঘর প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন তাঁরা।এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ২ নং সেক্টরের অধীন একটি স্বতন্ত্র গেরিলা দল যারা মূলত গণবাহিনীর অংশ বলে পরিচিত।

এই প্রশিক্ষনে গ্রেনেড ছোড়া, আত্ম-গোপন করা প্রভৃতি শেখানো হতো।৯ জুন এই ১৭ জন গেরিলা তাঁদের অপারেশন শুরু করলে ৬/৭ জনের গ্রুপ করে বিভিন্ন স্থান থেকে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধাও এই বাহিনীতে যোগ দেন। যা ২৯ অগাস্টের আগে এবং পরে মিলিয়ে প্রায় এই রূপ ধারণ করে।

২২ অক্টোবর ১৯৭১, খালেদ মোশাররফ আহত হলে কে-ফোরসের দায়িত্ব নেন মেজর সালেক। কে-ফোরসের অধীনে সেক্টর-২ এর গণবাহিনীর এই আরবান গেরিলাদের কিছুটা থমকে গেলেও বিজয় অব্দি ছিল তাঁদের মুক্তিসংগ্রাম। কিংবদন্তীতুল্য এই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধারা যুগ যুগ বেঁচে থাকবেন তাঁদের বীরত্ব গাঁথায় এবং তরুণ প্রজন্মের নির্মোহ প্রেমে। স্বাধীনতাকামী বাঙালী জাতির মুক্তি এবং পশ্চিম পাকিস্তানীদের অন্যায়, নিপীড়ন ও নির্মম হত্যাযজ্ঞের প্রতিশোধ নিতে মৃত্যুভয়কে তুচ্ছ করে ঢাকা তথা বাংলাদেশকে হানাদার মুক্ত করা এই বীরদের প্রজন্মের পক্ষ থেকে অনন্ত অসীম বিনম্র শ্রদ্ধা।


(তথ্য কৃতজ্ঞতা- তারেক লিংকন, আনজুম শেখ উচ্ছ্বাস, রাহমান রাআদ)



বিজয়ের পর ক্র্যাক প্লাটুন যোদ্ধাদের উচ্ছ্বাস।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ক্র্যাক প্লাটুন নিয়ে চমৎকার তথ্যবহুল পোস্টের জন্য আহমাদ ইশতিয়াক ভাইকে ধন্যবাদ।
প্রিয়তে থাক।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: স্যালুট তাদের জন্যে।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



টাই দেখছি না, শুধু স্যুট পরা মুক্তিযোদ্ধা দেখার বাকী ছিল এতদিন! এগুলো মুক্তিযোদ্ধারা এই রকম স্যুট কোট পরা ছিলো না; ওরা ছিলো গরীব ঘরের ছেলে, ইপিআর, বেংগল রেজিমেন্ট ও সাধারণ ঘরের ছেলে। এগুলো সিনেমার লোকজন হয়তো।

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শ্রদ্ধা ।

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো লিখা। আমাদের তরুন প্রজন্মকে ওদের বার্তা পৈাছানো উচিত তাহলে তারা উপলব্ধি করতে পারবে যে সকল সুখ সমৃৃদ্ধি ছেড়ে এ সব তরুন দেশের জন্য কি করেছে।

@ গাজী, দয়া করে ইতিহাস না জেনে মন্তব্য করবেন না। এদের মধ্যে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ছেলেরা ও ছিলেন।

শ্রদ্ধা ও বিনম্র ভালোবাসা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.