নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একদিন অনেক বড় হব আমার সীমানা ছাড়িয়ে [email protected]
ইংরেজিতে একটা কথা প্রচলিত "If it ain't broke, don't fix it," কিন্তু তাই বলে কি এটাকে ঘষামাজা করে আরও সুন্দর করা যায়না। অবশ্যই যায়। কোন কিছু সম্পর্কে বলতে গেলে আমরা প্রথমেই চিন্তা করি এর ভাল দিক কি বা কোন কাজে লাগবে, যদি এর কমতি দেখা যায় তাহলে আমরা সেটা থেকে দূরে থাকি। কিন্তু এমনটা কি ঠিক? অবশ্যই না। এর জন্য আপনাকে মহা পণ্ডিত বা বিজ্ঞজন হবার কোন দরকার নেই। আমরা সবাই কোন না কোন বিষয় সম্পর্কে ভালভাবে জানি মোটামুটি সে বিষয় সম্পর্কে ভাল জ্ঞ্যান ও রাখি, কিন্তু এ বিষয়ে কারো ভুল ত্রুটি দেখলে নিজেকে নিরাপদে দূরে সরিয়ে রাখি।
আমাদের উচিত নিজের চেনা জগতের ভুল ফাঁক ফোঁকর বা তথ্যগত ত্রুটি গুলো শোধরাতে সাহায্য করা, ভুল ব্যাখ্যা থাকলে সেটাকে খণ্ডানো। নইলে একদিন আপনার নিরবতা হাজারটা ভুল কে শক্ত খুঁটি বানিয়ে দেবে আপনার ই সমাজে, আপনি না হয় বের হয়ে গেলেন কোন মতে দিন পার করে গেলেন, কিন্তু আপনার দায় এড়াবেন কি করে, পরবর্তী প্রজন্ম তো এই ভুলের, জং ধরা বিষয় গুলোর স্তুপের মধ্য থেকে বের হবার রাস্তা পাবে? পাবে না।
সমালোচকঃ
এরা স্মার্ট ব্যাক্তি যারা আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জানে। এবং অনেক গভীর ভাবে তা দেখে এবং সেটা পছন্দ করেনা। এবং আপনি সম্ভবত সেটা শুনতে চান যে তারা কি বলতে চায় এবং তাদের চিন্তাশীল মন্তব্য উপর ভিত্তি করে আপনার কাজের কিছু সমন্বয় করেন। এটা অবশ্যই আপনার কাজকে আরও উন্নত করবে। পছন্দকারীঃ
এরা আরেক শ্রেণী যাদের কথা আপনি শুনতে চান। তারা আপনার কাজকে অনেক মুল্যায়ন করে তাদের সময়টা আপনার কাজের উপর আলোকপাত করতে ব্যয় করে। তারা আনুপাতিক একটা নেতিবাচক মন্তব্য করে কারন তারা চায় যে আপনি আরও উন্নতি করতে পারেন তাদের ধ্যান ধারণা কে সমন্বয় করে।
বন্ধু কিন্তু শত্রুঃ
সবচেয়ে বেশি চতুর গ্রুপ হচ্ছে এরা, যাদের পরিচিতি বোঝা মুশকিল। ভাব করবে আপনার বন্ধু কিন্তু আপনার প্রতি এদের একটা শত্রু ভাবাপন্ন মনোভাব দেখা যায়। এরা খুব ভাল মতই জানে কিভাবে আপনাকে আঘাত করা যায় এবং তারা আপনার কাজ সম্পর্কে মোটামুটি বেশ ভাল ধারণা রাখে। কিন্তু দিন শেষে দেখা যায় যে এদের সমালোচনা আপনার কাজের প্রতি না, এটা পুরোটাই ব্যাক্তিক আক্রমণ। তারা কখনোই গঠনমূলক আলোচনায় আগ্রহী না যা আপনাকে আরও ভাল কিছু করতে সাহায্য করবে। তারা শুধু মাত্র আপনাকে নিচু দেখতে পছন্দ করে।
নিন্দাকারীঃ
এদের কোন সীমানা নেই, এবং সর্বাবস্থায় এদের এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এরা অকারনেই আপনার বিরুদ্ধে যাবে এবং হেয় প্রতিপন্ন করবে। তবে এটা অবশ্যই প্রমান করে যে যত বেশি নিন্দাকারী পাবেন তার মানে আপনার কাজের পরিধি ও ততধিক মাত্রায় প্রসারিত। *১
সমালোচনা সৃজনশীলতার আধারঃ
সৃজনশীলতা প্রায়ই একটি প্রেমময় সাজানোর জিনিস মনে হয়। চিন্তাভাবনার মধ্যে, সমস্ত ধারণাগুলি কেই স্বাগত জানানো হয় । আইডিয়া ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রায়ই মানের চেয়ে ধারণা পরিমানের উপর বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
সমালোচনা সৃজনশীলতা কে শ্বাসরুদ্ধ করে দেয় বলা হয় যে সম্ভবত ক্যান্সারের কারন এবং আমদের তাই বিশ্বাস করায়। কিন্তু সত্য এটাই যে আমরা যদি সৃজনশীল হতে চাই তবে অবশ্যই আমাদের সমালোচনামূলক হতে হবে।
সর্বোপরি, যদি আমরা বিশ্বাস করি যে একটি খারাপ চিন্তা ধারণা ইতিমধ্যে সত্যিই অসাধারণ, তবে কেন আমরা এটি আরও সামনের দিকে ঠেলতে সাহায্য করব? যেমন প্রচলিত একটি ধারণা যদি ভালই হয়ে থাকে তাহলে কেন আমরা শুধু শুধু নতুন ধারনা নিয়ে এটাকে বদলাতে যাব।
প্রতি মুহূর্তেই কিছু না কিছু আমাদের চোখ এড়িয়ে যায়, যৌক্তিক সমালোচনাকারীরা আপনার সে এড়ানো ভাবনা বা বিষয় সম্পর্কে আপনাকে মনে করিয়ে দেয়। পরিপূর্ণ একটা লেখা, কাজ বা কোন বস্তুর গুনাগুন সমালোচনা ব্যাতিত সম্পূর্ণতা লাভ করতে পারেনা। কারণ মানুষের মন তার কোন কিছু সৃষ্টির ক্ষেত্রে শুধু পজিটিভ ভাবনাই ভেবে থাকে সৃজনশীল কাজের ক্ষেত্র টাই এমন। এ ক্ষেত্রে আপনার এড়িয়ে যাওয়া নেগেটিভ ব্যাপার গুলো সমালোচকরাই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে। যে কোন কাজের ক্ষেত্রেই এই সমালোচনা গ্রহণ করার মানসিকতা থাকা অনেক জরুরী।
Compliments Encourage Complacency.
সংক্ষেপে বলা যায়, আমরা যদি ধারনা, প্রক্রিয়া এবং পণ্যের সমালোচনা না করি তারমানে আমরা সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা কে উৎসাহিত করছিনা। এর পরিবর্তে আমরা উৎসাহিত করছি আত্মবিশ্বাসী চিন্তা কে যা কিনা সৃজনশীল চিন্তার চেয়ে কম ভয়ংকর ও বিরক্তিকর।
এটা সত্য যে সৃজনশীলতা সমালোচনাকে উৎসাহিত করে এবং শক্তি যোগায়। যদি একদি ধারনা ভাল না হয় তাহলে সেটাকে আমাদের আরও ভাল করা প্রয়োজন। যদি কোন ধারনা বিরক্তিকর হয় তাহলে সেটাকে আরও উদ্দীপক করা উচিত।
সবসময়ই যদি কোন প্রক্রিয়া পুরনো হয় যা আপনার কাজের বা প্রতিষ্ঠানের জন্য ভাল না সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে এর কারণ খুজে বের করতে হবে, দুর্বল পয়েন্ট গুলো নির্ণয় করে আরও ভাল ধারনা এবং প্রক্রিয়ার মধ্যে নিয়ে যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে অ আপনার জন্য আপনার কর্মীদের বা আশেপাশের বন্ধুদের চিন্তা ভাবনা এবং সমালোচনা গ্রহণ করতে হবে।
Criticism Must Be Respectful
সমালোচনা অবশ্যই বিনয়ের সহিত হওয়া উচিত। Anticonventional Thinking (ACT) যা কিনা অন্য সকল চিন্তা পদ্ধতির মতই মতামত সমালোচনার জন্য তিনটি নিয়মকে কার্যকর ভাবে উৎসাহিত করে থাকে।
১। সর্বদা বিরক্তিকর ধারণাগুলোর সমালোচনা করা।
২। ধারণা বা মতামতের সমালোচনা করুন, ব্যাক্তির নয়। It's okay to say, "Your idea is boring." It is not okay to say, "You are boring."
৩। কোন লেখা বা মতামতের সমালোচনা করার পরে আপনাকে চুপ থাকতে হবে এবং লেখক/সত্ত্বাধিকারীর বা সমগোত্রীয় অন্য যে কাউকে এই ধারণা রক্ষার জন্য অনুমতি দিতে হবে।
Anti-conventional thinking (ACT) is a new approach to creativity that I have been developing since 2010 and which I first presented at the European Conference for Creativity and Innovation in September 2011. ACT was developed in response to the poor creative performance of brainstorming
ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি যে সবচেয়ে ভাল পন্থা হচ্ছে প্রশংসা দিয়ে সমালোচনা শুরু করা। সবাই প্রশংসশিত হতে পছন্দ করে। এরপর সমালচনামুলক হওয়া উচিত যতটা রক্ষণাত্মক ভাবে সম্ভব এবং সর্বশেষ হচ্ছে উৎসাহ প্রদান করা। নিজেকে আরও ভালভাবে উন্মোচিত করুনঃ Think about it. You are creative. I know you can come up with even more creative ideas if you try!" কেন নয়?
অনেক মানুষ আপনাকে বলবে যে সমালোচনা সৃজনশীলতার জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু তারা ভুল। তারা আপনাকে মিথ্যা বলে। আসলে, সমালোচনা হচ্ছে সৃজনশীলতার খোরাক। *২
কিভাবে গ্রহণ করবেন সমালোচনা সেটা হোক ভাল কিংবা খারাপঃ
১। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করবেন নাঃ
At the first sign of criticism, before you do anything—stop. Really. Try not to react at all! আপ্নাত নিশ্চই এক সেকেন্ড সময় হবে প্রতিক্রিয়া থামিয়ে রাখতে। যদিও এক সেকেন্ড খুবই তাৎপর্যহীন বাস্তবিক জীবনে। কিন্তু বিষয়টা প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে আপনার ব্রেনের জন্য এটা একটা স্বাভাবিক সময়। এবং সে সময়ে আপনি আপনার মুখের অভিব্যাক্তি চেপে রাখতে পারবেন এবং নিজেকে মনে করিয়ে দিতে পারবেন শান্ত থাকো। তাই প্রথমেই একটু সময় নিবেন এবং পরে প্রতিক্রিয়া জানাবেন।
২। মনে করুন প্রতিক্রিয়া গ্রহনের সুবিধা কি?
এখন আপনার কাছে কিছু সময় আছে যে যৌক্তিক ও গঠনমূলক সমালোচনার কি সুবিধা সেটা ভাবার। প্রধানত এটি আপনাকে সাহায্য করবে আপনার দক্ষতা বাড়াতে, আপনার পন্য বা পারস্পরিক সম্পর্ক এবং মানুষ আপনার কাছে থেকে যা আশা করে সেসব আপনি তাদের চাহিদা মত দিতে পারছেন কিনা।
এবং যিনি আপনাকে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন তার প্রতি অবশ্যই সদয় থাকার চেষ্টা করবেন।
৩। বোঝার জন্য হলেও শুনুনঃ
যখন কেউ আপনার কোন কাজের বা লেখার বা অন্য কোন কিছুর ব্যাপারে তার মতামত শেয়ার করবে তখন সেটা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। এবং তার কথাগুলো শেষ না হওয়া পর্যন্ত মাঝখানে কোন বাধা না দিয়ে মন দিয়ে শুনুন।
কথা শেষ হলে তার কথাটাই তাকে পুনরাবৃত্তি করে বলেন যে এটাই কিনা। এবার আপনি কোন মন্তব্য না করে নিজেকে যাচাই করুন তার মন্তব্য ও তার ভিত্তি।
৪। ধন্যবাদঃ
এরপর যিনি আপনার কাজের সমালোচনা করলেন তাকে তার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ জানান।
Feedback’s not easy to give and it’s certainly not easy to receive, but it’ll help us now and in the long run.
কিভাবে যৌক্তিক সমালোচনা করবেন?
কখনোই ব্যাক্তিগত সম্পর্কের ভিত্তি টানবেন নাঃ
সমালোচনার ক্ষেত্রে এটা একটা বিশাল সমস্যা। আমরা প্রায়শই সমালোচনার ক্ষেত্রে পক্ষপাতগ্রস্থ হই, যা কিনা কোন ভাবেই গ্রহন যোগ্য নয়।
ভিত্তিহীন মিথ্যাঃ
মুল বিষয় দূরে রেখে বা এর সাথে কোন মিল না রেখে কোন মন্তব্য করবেন না। অনেক সময় দেখা যায় আমরা কোন কিছু বিচার বিবেচনা না করেই একটা মন্তব্য করে ফেলি।
সময় নিনঃ
মন্তব্য করার জন্য ও সময় নেয়া উচিত। কোন কিছু দেখেই সাথে সাথে একটা সমালোচনামুলক মনোভাব করলে তা কখনোই ভাল প্রতিক্রিয়া হয় না। বিষয় সম্পর্কে জানুন ২/৪ জনের সাথে কথা বলুন তার পর মতামত জানান। তাই ধৈর্য ধরে সময় নিলে আপনার প্রতিক্রিয়া টা হবে খুবই ভদ্র ও সুন্দর ভাবে, যার একটা গ্রহণযোগ্যতা থাকবে।
গঠনমূলক সমালোচনা টা কি সত্যিই জরুরিঃ
হ্যা জরুরী, যদি কেউ আপনাকে অনুরোধ করে কোন প্রতিক্রিয়ার জন্য তখন অবশ্যই সেটা গঠনমুলক হওয়া উচিত। কারণ যিনি আপনার মতামত চাচ্ছেন তিনি অবশ্যই সেটাকে মুল্যায়ন করে কিছু সমন্বয় করতে চাচ্ছেন।
আপনিই প্রকৃত ব্যাক্তি কিনাঃ
মন্তব্য বা সমালোচনার আগে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন আপনি এটার উপযুক্ত কিনা।
সময় এবং স্থানঃ
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে অন্য কারো সামনে সমালোচনা গ্রহণ করা তাই একটা শান্তিপূর্ণ সময় ও স্থান বিবেচনা করা খুব জরুরী। যদি সেটা সরাসরি সাক্ষাতের ব্যাপার হয়ে থাকে।
আবেগ দূরে রাখুনঃ
কোন ব্যাক্তিগত বিষয়ের উপর মতামত দিতে গেলে অবশ্যই আবেগতাড়িত হওয়া চলবে না। এতে আপনার শারীরিক ভাসা ও স্বরে একটা নেতিবাচক রাগ অথবা উদ্বিগ্নতা নিয়ে আসবে। যার ফলে আপনার সমালোচনা গ্রহণযোগ্যতা না ও পেতে পারে।
হাসিঃ
পৃথিবী জয় করা যায় এই হাসি দিয়ে। তাই মুখে হাসি রাখবেন হোক সেটা মিথ্যা তারপরেও আপনার সামনের ব্যাক্তিকে এটা একটা আত্মবিশ্বাস যোগাবে। এবং হাসি একটা পরিস্থিতিকে অনেক বেশি প্রাণবন্ত ও মসৃণ রাখে।
Smiling will motivate the other person to moderate their approach.
পরিশেষে বলা যায়, সব কিছুর ই কোন না কোন ভাবে সমালোচনা থাকবেই। আমদের সমালোচনার ক্ষেত্রে অবশ্যই গঠনমূলক এবং বন্ধুভাবাপন্ন মনোভাব নিয়ে করা উচিত।
তথ্যসূত্রঃ
*১; Ann Friedman https://www.annfriedman.com/disapprovalmatrix
*২; Jeffrey Baumgartner https://www.creativejeffrey.com
*৩; Nicole Lindsy Click This Link
*৪; Click This Link
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আসলেই আপু,
অধিকাংশ মানুষ ই সমালোচনা সহ্য করতে পারেনা, বলে যে ও আমার কাজ বা অমুক তমুক তোমার সহ্য হচ্ছেনা আসলে সমালোচনা যে গ্রহণ করবে, সে ই সেটাকে ব্যাক্তিগত ভাবে নিয়ে নেয়। সমস্যার শেষ নেই।
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
বিজন রয় বলেছেন: ভাল পোস্ট, কিন্তু কবিতা রেখে এসব পোস্ট??
শায়মা বাইরে যাচ্ছে তা শোনানোর দরকার কি?
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: হঠাত মন চাইল তাই ভাবলাম একটু অন্য কিছু লিখি।
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। সমালোচক হতে হলে ঘিলুতে কিছু থাকতে হবে। কিন্তু ফাঁকা ঘিলু নিয়ে এই কাজ করতে গেলেই লটঘট হয়ে যাবে।
যদিও সুবিধাভুগী গোষ্ঠী সমালোচকদের ত্যাঁড়া চোখে দেখে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ,
মাথায় আসলেই যাদের কিছু নাই তারাই বেশি মন্তব্য করে। আর এমন সব মন্তব্য করবে যে শুনলে আপনি হাইপার হতে বাধ্য। অধিকাংশই আক্রমণাত্মক হয়ে থাকে।
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
রেইড ইন স্কাই বলেছেন: অনেক সময় লাগল মন দিয়ে পড়তে হল। সমালোচনা অবশ্যই হওয়া উচিত, নইলে একটা কাজ কখনোই পরিপূর্ণতা পায়না। তবে প্রধান সমস্যা হল আমাদের বেশিরভাগ মানুষ ই সমালোচনা নিতে পারেনা সহজভাবে। আর যারা করেন তারাও গতানুগতিক একটা মতামত দিয়েই ক্ষান্ত।
বেশ ভাল লিখেছেন।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আমাদের দেশে মানুষ বুদ্ধিভিত্তিক কাজে খুবই কম সময় ব্যয় করে থাকে।
এটা একটা সমস্যা।
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্কুলে গরুর রচনা লিখে অনেক নম্বর পেতেন?
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: হা হা হা হা
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার এ আর্টিকেলটি লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি গঠনমূলক সমালোচনার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক এখানে তুলে ধরেছেন। লেখাটি সমালোচকদের জন্য দিকনির্দেশনা মূলক। অনেক ক্ষেত্রে সমালোচনা সবচেয়ে বিনয়ী মানুষটির জন্যও মোকাবেলা করা কঠিন হয়ে যায়, যদি এটা হয় অন্যায়ভাবে কিংবা ভুল পদ্ধতিতে। এমন সমালোচনা অনেকাংশেই উপকারের বদলে অপকার বয়ে আনে। গভীর সম্পর্কে বিষাক্ত ক্ষত সৃষ্টি করে, ঘনিষ্ঠতম বন্ধুদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করে।
যারা সমালোচক, তাদের বুঝতে পারাও গুরুত্বপূর্ণ বৈকি। সমালোচনার বক্তব্যকে এর বহিঃপ্রকাশের মাধ্যম থেকে আলাদা করার জন্যই তা দরকার। এমনকি বিষয় মূল্যায়ন করতে হবে যুক্তির ভিত্তিতে। যদি সমালোচনা ন্যায্য হয়ে থাকে, সমালোচিত বিষয়ে লেখকের সুরাহা করতে যথাসাধ্য প্রয়াসী হওয়া কর্তব্য। অন্তত শান্তভাবে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। তখন নিজের উপলব্ধি প্রকাশ করার সঙ্গে সমালোচকদের উদ্বেগের হেতুও অনুভব করা চাই।
গঠনমূলক সমালোচনার প্রয়োজন আছে। এটি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নিজেদের মধ্যে আস্থা অর্জন করতে এবং তাদের কর্মক্ষমতাকে সর্বোত্তম করার জন্য সঠিক উপায়গুলি খুঁজে পেতে সাহায্য করে। যদি আপনি গঠনমূলক সমালোচনা পান তবে আপনাকে অবশ্যই এটি গ্রহণ করতে শিখতে হবে। অন্যের গঠনমূলক মন্তব্য শুনতে এবং তার বিশ্লেষণ করা আবশ্যক। লেখায় ত্রুটির ক্ষেত্রে সেগুলি গ্রহণ করতে এবং এটি এমন একটি গুণ যা আপনাকে শক্তিশালী করবে।
তবে ব্লগের ক্ষেত্রে "গঠনমূলক সমালোচনা" না বলে "গঠনমূলক মন্তব্য" বলা অধিক যুক্তিসঙ্গত।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক সুন্দর কথাগুলো বলেছেন আপনি।
সমস্যা হচ্ছে উভয়পক্ষের ই কমতি থেকে যাচ্ছে, নয়তো ভারসাম্য হচ্ছেনা ।
যাইহোক আপনার সুচিন্তিত মতামত যথেষ্ট অনুপ্রেরণা দায়ক।
৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
রাকু হাসান বলেছেন:
বাহ ,সমালোচনার ব্যাপারে ভাবছিলাম গুগল করবো । এটা সেটা করতে গিয়ে ভুলে যাচ্ছিলাম । আপনি মনে হয় আমার জন্যই পোস্ট লিখলেন । ভিষণ ভালোলাগার পোস্ট ,প্রিয়তে । প্রত্যাশা করছি এই পোস্টের মাধ্যমে ব্লগে সমালোচনা বাড়বে । বাড়ুক ।
আপনারা খুব ভালো লিখেন সব সময় । তাই যা লিখতে মন চাই লিখুন ,আমরা পড়ে শিখি কিছু ।
ভালোলাগা রেখে গেলাম । ভালো থাকুন ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন:
হা হা হা ভাল বলেছেন, হুম এটা আপনাকেই দিলাম
আমি সেদিন রিক্সায় বাসায় আসার সময় হঠাত মনে হল সমালোচনা ব্যাপারটা, দুই দিন আগে এক বন্ধুর সাথে এটা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে, তাই ভাবলাম একটু বিষদ ভাবে ঘেঁটে দেখি। সেই সুত্রপাত থেকেই এই লেখা।
সব সময় সাথে থাকার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
সনেট কবি বলেছেন: ভাল পোষ্ট।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অসংখ্য ভাল লাগা জানবেন।
এগিয়ে চলুক আপনার সনেট।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: যারা ঠাণ্ডা মাথায় সমালোচনা করতে এবং নিতে পারে ব্যক্তিত্বে তারাই এগিয়ে।
আপনার আর্টিকেল'টি ভালো লেগেছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ,
কথা ঠিক যারা আসলেই ঠাণ্ডা মাথায় সমালোচনা নিতে পারে ও করতে পারে তারা আসলেই ব্যক্তিত্বে সামনের সারির।
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৫
করুণাধারা বলেছেন: উপকারী পোস্ট। আমাদের সবারই জানা উচিত কিভাবে অন্যকে আঘাত না দিয়ে সমালোচনা করা যায়, যাতে তার উন্নতি হয়।
কিছুক্ষণ আগেই একটা মন্তব্যর অংশবিশেষ এরকম: ".......প্রতিটি লাইনে একাধিক বানাণ ভুল, টাইপিং দেখে মনে হচ্ছে পাড়ার মোড়ে কম্পিউটারের দোকান চালান । নিজের পরিবার ও আদবকায়দার দীনতা প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।.......
শুধু এটুকু বলি, আপনাদের মতো হতভাগা ছাগলদের জন্মদাত্রী মায়েদের থেকে বাজারের সস্তা পতিতার মর্যাদা শিক্ষিত সমাজের কাছে বেশী।"
এই মন্তব্য টা পড়ার পর আপনার পোস্ট এবং ৬ নম্বর মন্তব্য নিয়ে আরেকবার ভাবলাম।
চমৎকার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন:
আঘাত করেই যদি সব কিছু পাওয়া যেত বা বদলানো যেত তাহলে সবাই তাই করত। আপনার বিচক্ষণতা আপনার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে আপনি সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন ও পরিমার্জন করতে পারবেন।
আঘাত করার ব্যাপারটা শুধুমাত্র আক্রমণাত্মক মনোভাব থেকে আসে এবং হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই আর এটা কখনোই সমালোচনার অংশ হতে পারে না।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা রইল।
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি আমার খুব পছন্দ হয়েছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৩
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, সব সময় আপনাকে পাশে পাওয়া যায়।
ভাল থাকুন সবসময়।
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫০
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। সমালোচনাকারিদের আমাদের উচিৎ গুল্লি মারা! তবে মাঝে মাঝে এই সমালোচনার মাধ্যমেই কিন্তু আমরা আমাদের করা ভুল বুঝতে পারি। তাদের জন্য এক রাস সমবেদনা এবং ধন্যবাদ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আয়হায় কি বলেন গুল্লি মারবেন!!!!!
সমালোচনার প্রয়োজন আছে অবশ্যই। যা আপনার চোখ এড়িয়ে যাবে সেটা তারা দেখিয়ে দেবে। সমালোচনার গ্রহণ ও করার ক্ষেত্রে উভয়পক্ষেরই উচিত পজিটিভ মনোভাব নিয়ে করা।
১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫২
সৈকত জোহা বলেছেন: গত বছর এক সামরিক ইতিহাসবিদের সমালোচনা করেছিলাম তার বইয়ের প্রচারণার ধরণ দেখে। এর কয়েকদিন পর থেকে তার সাথে সম্পর্কে চিরতরে শেষ হয়ে গেল। অথচ তাকে আমি খুব শ্রদ্ধা করতাম। তিনি আমাকে ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক পরামর্শ দিতেন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৭
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ব্যাপারটা অনেক দুঃখজনক । সবাই সমালোচনা সহ্য করতে পারেনা।
এটা ঘুরেফিরে তার জন্যই ভাল কিছু থেকে তাকে বঞ্চিত করে।
১৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বেশ ভালো পোস্ট এবং দৃষ্টি আর্কষণ যোগ্য।
ভালো করে পড়ে নেয়ার জন্য প্রিয়তে গেল।
শুভকামনা।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৯
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় বিলিয়ার ভাই।
আন্তরিক অনুপ্রেরণা দিয়ে গেলেন।
১৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১১
শায়মা বলেছেন:
বন্ধু কিন্তু শত্রুঃ
সবচেয়ে বেশি চতুর গ্রুপ হচ্ছে এরা, যাদের পরিচিতি বোঝা মুশকিল। ভাব করবে আপনার বন্ধু কিন্তু আপনার প্রতি এদের একটা শত্রু ভাবাপন্ন মনোভাব দেখা যায়। এরা খুব ভাল মতই জানে কিভাবে আপনাকে আঘাত করা যায় এবং তারা আপনার কাজ সম্পর্কে মোটামুটি বেশ ভাল ধারণা রাখে। কিন্তু দিন শেষে দেখা যায় যে এদের সমালোচনা আপনার কাজের প্রতি না, এটা পুরোটাই ব্যাক্তিক আক্রমণ। তারা কখনোই গঠনমূলক আলোচনায় আগ্রহী না যা আপনাকে আরও ভাল কিছু করতে সাহায্য করবে। তারা শুধু মাত্র আপনাকে নিচু দেখতে পছন্দ করে।
হা হা বিজনভাইয়ার কমেন্টে আমাকে বলা অংশটুকু দেখে আমার এই অংশটুকু উল্লেখিত হলো ! হা হা হা হা
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: হা হা হা এখানেও সমালোচনা শুরু হয়ে গেল।
বিজন ভাই আরেকটু আন্তরিক হন প্লিজ ।
যাই হোক এটা আমাদের পরিবার একটু আধটু হবেই, নইলে সব কেমন দায়সারা ধুসর মনে হবে।
১৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: পুরা পোস্ট পড়ে সৃজনশীল সমালোচক বলতে আমার আহমেদ জি এস ভাইয়াকেই মনে পড়লো।
আর চাঁদগাজীভাইয়া তো সমালোচক না নিন্দাকারী..... এত সুন্দর পোস্টকেও গরুর রচনা বলে সুন্দর কবিতাকেও ম্যাও প্যাও বলে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: এটা ঠিক বলেছেন,
আহমেদ জি এস ভাই যে সব মন্তব্য করেন আমি ভেবে পাইনা এত সুন্দর করে কিভাবে ভাবনা গুলো গুছিয়ে মন্তব্য করেন। মাঝে মাঝে বড্ড হিংসা লাগে।
আর আপনি ও কম যান না, আপনার মন্তব্য গুলো ও অনেক ভাল লাগার যোগান দেয়। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা আপুনি।
চাঁদগাজী ভাই ব্যাক্তিগত ভাবে আমার অনেক পছন্দ। উনি মোটামুটি সবার ধৈর্য্য পরীক্ষা বেশ ভালভাবেই নেন ।
১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫২
শিখা রহমান বলেছেন: আজাদ আপনার পোষ্টটা খুব ভালো লেগেছে। প্রকৌশলী বলেই হয়তো বা THE DIAAPPROVAL MATRIXটা এক নজরেই ভালো লেগে গেলো। খুব গুছিয়ে লিখেছেন। সমালোচনাকারীদের শ্রেণী বিভাগ পড়ে মনে মনে অনেককেই লেবেল দিয়ে ফেললাম।
ভালো থাকবেন কবি। শুভকামনা নিরন্তর!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ভালই ই বলেছেন আরও কিছু শ্রেণির সমালোচক আছে সেটা খুব একটা প্রকট না, তবে এই তিন টাইপের ই সবচেয়ে বেশি।
আসলে সমালোচনা একটা সাধারন দৈনন্দিন ব্যাপার। জীবনের সাথে একদম মিশে আছে সব কিছুতে।
তাই অনেক সময় আমরা এই ব্যাপারটা খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে দেখিনা।
কিন্তু এ গুলো নিয়ে মাঝে মাঝে কথা বা আলোচনা হওয়া উচিত। নইলে আমাদের মাঝেও কিছু কমন জিনিসেও ভুল ভ্রান্তি চলে আসে। নিজেদের দক্ষতা, কথা বলা , আচরন সমালোচনা, পরিকল্পনা গুলো একটু ঝালাই করে নেয়া যায় অন্তত।
১৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সমালোচনা সহ্য ক্ষমতা একএক জনের একেক রকম।
অনেক ক্ষেত্রে মিথ্যা-ভুল তথ্যযুক্ত সমালোচনা সহ্য করা অনেক সময় কঠিন হয়ে যায়।
রাজনিতিকদের মধ্যে পৃথিবীর ভেতর সবচেয়ে বেশী সহ্য ক্ষমতা মনে হয় শেখ হাসিনার।
প্রতি রাতে ৩২ টা টিভি চ্যানেলে ঘন্টার পর ঘন্টা তার মুন্ডুপাত চলে।
সবচেয়ে কম সহ্য ক্ষমতা প্রিন্স সালমানের।
ইয়ামেন আগ্রাসন নিয়ে মামুলি কলাম লেখার কারনে দেশের বাইরে ঘাতক পাঠিয়ে টুকরা টুকরা করে গায়েব করে ফেলা
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: তাতো অবশ্যই সবার সহ্য করার ক্ষমতা এক না।
তবে যেহেতু একটা সাধারন ব্যাপার সবার মাঝেই থাকে সেহেতু সব কিছু চাইলেই আমরা একটু বিবেচনায় নিতে পারি, অন্তত কিছু সময়ের জন্য হলেও নিজেকে থামিয়ে ভাবতে পারি।
হ্যা আমাদের প্রধানমন্ত্রির ও অনেক সহ্য ক্ষমতা।
আমার তো মনে হয় ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থা বেশি খারাপ, ব্যাপক সহ্য ক্ষমতা নইলে এতদিনে হার্ট এট্যাক করে মরে যেত।
১৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:১১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পোস্টটি অসম্ভব ভালো লেগেছে । ব্লগের দৃষ্টি আকর্ষণ পোস্ট হিসাবে সর্বাধিক পাঠকের পড়ার দাবি জানাচ্ছি । +++++
শুভকামনা জানবেন ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, এতটা সহমতের জন্য,
আন্তরিক শুভ কামনা রইল। হাসি আনন্দে ভরে থাকুক সারাটা জীবন।
২০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, সব সময় আপনাকে পাশে পাওয়া যায়।
ভাল থাকুন সবসময়।
দোয়া করবেন যেন সব সময় পাশে থাকতে পারি।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অবশ্যই ভাই । দোয়া থাকবে, সদা সুস্থ থাকুন, আর আমাদের পাশে থাকুন।
২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: হায় টাইপো!!!!
“আকর্ষণ”
১৪ নম্বর মন্তব্য!!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ব্যাপক মজা পাইলাম, আমি আকর্ষণের ঠেলায় দেখিনি যে আকর্ষণ অসুস্থ অবস্থায় আছে।
২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
এ.এস বাশার বলেছেন: আলোচনা বলুন আর সমালোচনা বলুন ইতিবাচক না হলে খবর আছে..........
ভালো থাকবেন...
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: হা হা হা অবশ্যই, একদম সোজা কথা, কোন নড়চড় হবেনা।
আপনি ও ভাল থাকুন।
২৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: আলোচনা নিয়ে সমালোচনা করা ভালো । সমালোচনা করার জন্য নিজের যোগ্যতা দেখার আগে পতিপক্ষের যোগ্যতা দেখা হবে । অযোগ্য লোকের কাছে সমালোচনার কোন দাম নেই। সুন্দর যুক্তিক আলোচনা । সমালোচনা করার জন্য কিছু শিখলাম । ভালো লাগলো ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সেতো খাঁটি সত্য কথা অযোগ্য লোকের কাছে সমালোচনার কোন দাম নেই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধুর ! নিন্দুক হইতে এতো কিছু লাগে নাকি !! নিন্দুকের গালভরা নাম হইলো সমালোচক !!! আমগো বামাতী পলিটিশিয়ানদের চেয়ে বড় সমালোচক আর নাই ! আজ কত বছর ধইরা তাহারা সমালোচনাই কইরা গেল !
আমাদের টক (আসলেই টক) শো গুলোর নিন্দুকেরাও বিরাট সমালোচক ! সমালোচনা করিতে করিতে ইহারা টিভি গরম কইরা ফেলাইতেছে। মাগার ম্যাংগোপিপল গরম হইতাছে না !
ছঙবাদপত্রের কলামিস্টরাও (হজ করিলে হাজি , আর কলম ধরিতে জানিলে কলামিস্ট ! ) বিরাট ছমালোচক ! ইহারা কলম না ধরিলে ছঙবাদপত্রের পাতা ভরিত না। ফাঁকা থাকিলে উহা দিয়া লোকে ইয়ে মুছিতো !
টিভি সিরিয়ালের পাড়া কুঁদুলি মহিলাদের চেয়ে সমালোচনার বড় প্রফেসর আর কেহ নাই ! সমালোচনা কি , কাহাকে বলে, কত প্রকার , কি কি , কাহার বিরুদ্ধে কাহার সমালোচনা কিভাবে করিয়া ঠান্ডা আবহাওয়া গরম করিতে হইবে তাহার ১৮ কলা ইহারা শিখাইয়া সমাজে বহুল সমালোচক উৎপাদন করিতেছে !
আপনিতো দেখি সমালোচনার রাজ্যে শিশু ! তয় আলুচোনা ভালু হৈছে !
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সমালোচনার রাজ্যে আমি শিশু ইহা অতিশয় সত্য কথা।
তাই যাহা কিছু জানিলাম ভাবলাম একটু সবাইরে জানাই, তাহা হইলে সকলের আলোচনায় আমার কিছু জ্ঞ্যান লাভ হইবে।
আলোচনা ভালু হইছে বলিয়া যথেষ্ট উৎসাহ দিলেন কৃতজ্ঞতা প্রসন্ন চিত্তে।
২৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভাল টপিক। সুন্দর আলোচনা।
++++++++++++++++
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক শুভ কামনা রইল সুপ্রিয় মাইদুল ভাই।
সাথে থাকার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
২৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । প্রিয়তে নিলাম।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় সামিয়া।
২৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৫
কিরমানী লিটন বলেছেন: খুব চমৎকার, গুরুত্বপূর্ণ আর কার্যকর পোষ্টের জন্য সুপ্রিয় মাহবুবুল আজাদ ভাইকে স্পেশাল ধন্যবাদ- অভিবাদন জানবেন। ভালোবাসা আর শুভাশিস জানবেন - অনেক ...
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অসংখ্য ভাল লাগার এক রেশ দিয়ে গেলেন।
আপনার মন্তব্য সবসময় অনেক অনুপ্রেরণা দিয়ে যায়। আন্তরিক শুভ কামনা।
২৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সমালোচনা করলেই কেউ কারো শত্রু হয়ে যায় না। তবে ক্ষেত্রবিশেষে উদ্দেশ্য প্রণোদিত সমালোচনার জবাব দেওয়া উচিৎ।
ধন্যবাদ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ক্ষেত্রবিশেষে অবশ্যই জবাব দেয়া উচিত।
নইলে এক শ্রেণির লোক অনেক বেশি আস্কারা পেয়ে যাবে।
২৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুবই এনসাক্লোপেডিক একটা লেখা I
সাগরে এতো ধারার জল এসে মেশে যে সব ধরণের জিনিসই তার সাথে এসে যায় ওখানে I আপনার লেখাটা আইডিয়ালিস্টিক পয়েন্ট হতে ঠিকই আছে কিন্তু ব্লগে আমরা একেক জন একেকজনের থেকে এতো ভিন্ন প্রকৃতির যে এখানে একটা গাইডিং স্কেল ঠিক করা খুব মুশকিল ব্যবহারের I আপনার অধিকাংশ কথার সাথে আমি একমত হলাম কিন্তু I অনেক সব ব্লগারদেড় থেকেই এর কিছুই আশা করি না I এর কারণটা হলো অনেক বল্গগারের লেখার কন্টেন্ট, ভাষা, লেখাতে দেওয়া ফটো, কমেন্ট এগুলো এতো ভিন্ন ধরণের যে মনে হয় তাদের সাথে আমার চিন্তার, ভাবনার ভিন্নতা অনেক I এই ব্লগারদের সমালোচনা ভাষা ভঙ্গিও হবে ভিন্ন ধরণের I সেজন্য চাওয়া পাওয়াটা সরিয়ে রেখেই ব্লগিং করি | যাক এই ভারী লেখাটার পরে "আমার হাত ছেড়ে গিয়েছে কদম" -এটার মতো একটা কবিতা লিখুন অবশ্যই I লেখায় ভালোলাগা অনেক I
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: হ্যা, আমিও আপনার সাথে সহমত, ব্লগ ও ব্লগার এখানে এত বেশি যে সাধারণ কোন স্কেলের মধ্যে নিয়ে আসাটা কোন ভাবেই সম্ভব না, সবাই যার যার অবস্থান থেকে একটা ইতিবাচক মনোভাব রাখলেই হবে, এর থেকে বেশি কিছু চাওয়ার নেই।
আমি ও চাওয়া পাওয়ার হিসেব থেকে দুরেই আছি, ব্লগিং করি ভাল লাগে, যখন ইচ্ছে হয় লিখি , না হলে আনমনে খালি পড়ি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
শায়মা বলেছেন: একদম প্রিয়তে।
বাইরে যাচ্ছি ফিরে এসে সমালোচনা এবং প্রশংসা হবে লেখাটার ভাইয়া!
অনেক নিন্দুকই আছেন নিন্দা করে হিংসা করে বলেন আপনি সমালোচনা নিতে পারেন না অথচ তারা নিজেরাও জানেন কত বড় শয়তান তারা!