নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দাদার বাড়ী চন্দনা, নানার বাড়ি ফকিরহাট (বরদৈন), চৌদ্দগ্রাম।
আমার জীবনে প্রথম বিদেশের বন্দর ভিয়েতনামের Hôn Gáy যার উচ্চারণ হোন গাইয়ি (স্থানীয়, হন গাই)। টেকনিক্লি এটাকে ‘জীবনে প্রথম’ বিদেশে আসা বলা যাবেনা। আমাদের বাসা ফেনী শহরের জিরো পয়েন্টে। আমার দাদার বাপের বাড়ি আর নানুর বাড়ি ইণ্ডিয়ার ত্রিপুরা বর্ডারের কাছে। দাদার বাড়ি ফেণী জেলার উত্তরে পরশুরাম উপজেলার পশ্চিম দিকে চন্দনা গ্রাম, ইণ্ডিয়ার রাজ নগর আর নিহার নগরের পাশে (ম্যাপ দেখুন)। ছেলেবেলায় দাদুর বাড়ি যেতাম বিলোনিয়ার ট্রেনে করে। চিথোলিয়া ষ্টেশনে নেমে রিকশায় করে পশ্চিম দিকে ধনীকুণ্ডা, সেখান থেকে হেঁটে চন্দনা গ্রাম (এখন খালেদা জিয়ার বাপের বাড়ি ফুলগাজী হয়ে সরাসরি গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়)। দাদুর বাড়ি থেকে পশ্চিম দিকে কয়েক মিনিট হেঁটে এগিয়ে গেলে ইণ্ডিয়া, পুর্ব আনন্দপুর।
অন্যদিকে নানুর বাড়ি বরদৈন গ্রামে। ফেণী থেকে ঢাকা যাবার পথে হাইওয়েতে ‘ফকির হাট’ নামের একটা ষ্টপেজ আছে, বেতিয়ারা আর জগন্নাথ দিঘীর মাঝামাঝি। সেখান থেকে নেমে পশ্চিম দিকে মিনিটখানেক হাঁটলেই ফকির হাট বা ফকির বাজারের প্রথম বাড়ীটি। নানুর বাড়ী থেকেও পুর্ব দিকে মিনিট দশেক হেঁটে এগিয়ে গেলে ইণ্ডিয়া, ভৈরবনগর। দাদুর বাড়ি বা নানুর বাড়ি, বর্ডার পেরিয়েছি বহুবার, কখনো কোন বর্ডার কন্ট্রোল দেখিনি (এখনকার কথা জানিনা)। আধা মাইল পর পর কোমর সমান ইট-সুরকির সাদা স্তম্ভ, ভূমি থেকে ক্রমশঃ সরু হয়ে উপরে উঠাতে ত্রিভূজের মত দেখায়। আমাদের দিকে উপরে নীচে বাংলা আর ইংরেজীতে লেখা, ‘বাংলাদেশ’ এবং ‘BANGLADESH’ - ওদের দিকে একই ভাবে লেখা ‘ভারত’ এবং INDIA (সংষ্কৃত ভাষায় লেখা “भारत” কে যাহন পড়তাম)।
নানু আর দাদুর বাড়ি থেকে কয়েকটা ধানক্ষেত আর পুকুর পেরিয়ে ওপারে গেলে সেটাকে বিদেশ বলা যাবেনা। সতুরাং আমার প্রথম বিদেশ হবে ভিয়েতনামের ছোট্ট বন্দর হোন গাইয়ি (Hôn Gáy), কোয়াং নিনহ্ প্রভিন্সের রাজধানী। কিন্তু সত্যিকারের নাম যাই হোক না কেন, বিদেশীরা কখনো একে হোন গাইয়ি বলেনা, বলে হন গে (Hon Gay)।‘গে’ হচ্ছে শরমের কথা, সেজন্য ভিয়েতনাম সরকার ‘গাই’ এর ইংরেজি বানান Gay পাল্টে Gai করে এখন হয়েছে Hôn Gái, - ১৯৯৩ সালে হোন গাইয়ী (Hôn Gáy) আর পাশ্ববর্তী পর্যটন এলাকা বাই চাইয়ী (Bãi Cháy)-কে একিভূত করা হয়। হা লং উপসাগরের তীরে হওয়ায় এর নামকরন হয় ‘হা লং’ (The city of Hạ Long)। এই হা লং বর্তমানে কোয়াং নিন (Quảng Ninh) প্রভিন্সের রাজধানী।
আগেই বলেছি জাহাজে তিনজন ভাবী আছেন, সাথে তাদের বাচ্চারা। চীফ অফিসারের ছেলে, চীফ ইঞ্জিনিয়ারের মেয়ে এবং সেকেণ্ড ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে, কারো বয়স তখনো তিন হয় নি। এ্যাংকরেজে আসার পর থেকেই ভাবীরা অস্থির হয়ে গেলেন বের হবার জন্য। ভেতরে ভেতরে আমার অবস্থা আরো খারাপ কিন্তু প্রকাশ করা যাচ্ছেনা। জীবনে প্রথম বিদেশে এসে হা লং উপসাগরে নোঙ্গর করা জাহাজ থেকে পাহাড়ের উপর ঝিকিমিকি শহর দেখি আর দীর্ঘশ্বাস ফেলি।
হা লং বে (ছবি: http://Holidify.com)
তৃতীয় দিন পর দুপুরবেলা একটা সার্ভিস বোট এলো। দল বেঁধে সবাই সেই বোটে চেপে পাড়ে এলাম। জাহাজ থেকে ঘাট বেশী দুরে নয়। তিন ভাবী, তিন বাচ্চা সহ অনেক অফিসার, ক্রু মিলে বেড়াতে এসেছি। সবাই তো আর জাহাজ খালি ফেলে চলে আসতে পারেনা। বোট আমাদেরকে একটা পন্টুন ডকে (ভাসমান জেটি) নামিয়ে দিলো। সেখান থেকে খানিকটা উঁচু হয়ে ওঠা রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় নিজের হার্টবিট খুব জোরে জোরে শুনতে পাচ্ছি। দেশ থেকে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কিলোমিটার দুরে, কোনো এক ভিনদেশে এলাম। সব কিছু অলীক, অবাস্তব মনে হচ্ছে। হয়তো ঘুম ভেঙ্গে দেখবো দেশে আমার ঘরে শুয়ে আছি, এতক্ষন স্বপ্ন দেখছিলাম।
হোন গাই পোর্টে বড় জাহাজের জেটি নেই, সাগরের বুকেই কার্গো অপারেশন।
সাতটায় বোট ফেরত যাবে তখন সবাই আবার এখানে ফিরে আসবে কনফার্ম করে যে যার যার মত গ্রুপে গ্রুপে ঘুরতে চলে গেলো। আমাদের গ্রুপে আমরা চারজন, বাংলাদেশী আমি, মঞ্জু, পাকিস্তানি রেডিও অফিসার খালিদ জাভেদ আর সেকেণ্ড মেট মাসুদ জাভেদ। ঘাটের আশেপাশের পরিবেশ দেখে মনে হল ছোটখাট বাজার। যদিও গাদাগাদি ভীড় নেই, চারপাশে মানুষের ব্যাস্ত চলাফেরা। ভিয়েতনামও আমাদের বাংলাদেশের মত, গরীব। মানুষের লাইফষ্টাইল সাদামাটা (এখন অনেক অনেক উন্নতি করেছে)। চার চাকার গাড়ীতে মেয়েরা নানান রকম ফল ফেরী করছে। দোকানগুলোর চেহারা আমাদের দেশের মত, সামনের দিকে বয়ুম বা কাঁচের কেইজে পসরা সাজানো, উপর থেকে নীচে ঝুলছে রং বেরংয়ের প্লাষ্টিকের ঠোঙ্গা, চিপস্, ক্র্যাকার্স বিস্কুট বা অন্য কিছু। বাজার পেরিয়ে রাস্তায় উঠে দেখি দুপাশে দোকানপাটের সারি। রাস্তায় ইতিউতি গাড়ি চলছে তবে Honda-50’র মত আর Vespa’র মত স্কুটার প্রচুর। মুদি দোকান, মনোহারীর দোকান, সিগারেটের দোকান আর প্রচুর ভিয়েতনামীজ হুক্কার দোকান।
ভিয়েতনামি হুক্কা বা ‘থূ লাও’ (thuốc lào) ছবিঃ VnExpress.com
দোকানগুলোর সামনে জায়গা করে হকার টাইপের ছোট ছোট দোকানীরা বসে আছে জলচৌকির মত প্লাষ্টিক টুলে সামনে আরেকটা টুলে সিগারেট, খোলা তামাক (ভিয়েতনামীজ খোলা টোবাকো) ইত্যাদি সাজানো। রাস্তায় ইতস্ততঃ ঘুরে বেড়ানো ফলের ফেরীওয়ালা ছাড়াও আছে শুকনো মাছ আর শামুক-ঝিনুকের ফেরীওয়ালা। লোকজন শুকনো মাছ বিশেষকরে পানপাতার মত স্কুইড কিনে এমনভাবে কামড় দিয়ে খাচ্ছিলো যেন পাপরভাজা খাচ্ছে। এখানেও রাস্তায় রিকশা চলে, তিন চাকার রিকশা। রিকশাওয়ালা বসে পেছনে।
এখানে রিকশাচালক বসে পেছনে।
ছোট পথ, বড় পথ, রাজপথ এসব ধরে হাঁটছি। আছে খোলামেলা পার্ক, তবে বড় কোন শপিং মল চোখে পড়েনি। এত সিগারেটের দোকান অথচ কোথাও ফাইভ-ফাইভ-ফাইভ (State Express 555) বেনসন এণ্ড হেজেস (B&H) বা মার্লবোরো পেলাম না। বাধ্য হয়ে এক প্যাকেট সালেম (Salem) মেনথল সিগারেট কিনলাম। ওরে বাপ্ রে! এক প্যাকেট সিগারেটের দাম বায়ান্ন হাজার ভিয়েতনামিজ ‘ডং’? এ কি কাণ্ড? এক ডলার সমান এগারো হাজার পাঁচ শত পঁচাত্তর ডং!!! (US$1.00 = VN₫ 11,575.00)। তখন বাংলাদেশে এক ডলারের দাম ছিলো ৳৩২.৩৮। এটা আমার জীবনর অন্যতম শিক্ষা, সারাজীবন মুদ্রাস্ফীতির কথা শুনে এসেছি, নিজের চোখে এই প্রথম দেখলাম। পকেটে অল্পস্বল্প যা খুচরো ডলার ছিলো সেগুলো ভাংগিয়ে সিগারেট কেনার পর আরো কিছু বাকি ছিলো, একটা কল-শপ থেকে দেশে ফোন দিলাম। আম্মা, আব্বু, ভাই-বোন কারো বিশ্বাস হচ্ছেনা পরিবারের সবার ছোট ছেলেটি তার জন্মদিনের দিন টেলিফোন করেছে সেই ভিয়েতনাম থেকে। আব্বুর কৌতুহলের শেষ নেই,
“ওখান থেকে হাই ফং যাবি? হাই ফং কে ওরা (আমেরিকানরা) জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিলো, উপকুল ধ্বংস করেছিলো, হাই ফংয়ে দশ লাখেরও বেশী নীরিহ মানুষ মেরেছে ওরা। ঘর বাড়ির অবস্থা কি? ইনফ্রাষ্ট্রাকচারাল অবস্থা কেমন দেখলি?”
হাই ফং অপেরা হাউস - http://www.lotussia.com
সত্যি কথা বলতে, যে কয়েক ঘন্টা হন গাইয়ীতে ছিলাম শুধু দুচোখ ভরে দেখেছি। কোন ধ্বংসাবশেষ বা জ্বলেপুড়ে যাওয়া কিছু চোখে পড়েনি। সাধারন মানুষের মধ্যেও এসব বিষয় নিয়ে কোন হা হুতাশ দেখিনি বা বুঝতে পারিনি। অনেকগুলো দ্বীপ নিয়ে অপরূপ প্রাকৃতিক শোভায় ভরা এই ছোট্ট শহরটিকে আর মানুষগুলোকে দেখছিলাম, দেখতে ভালো লাগছিলো। চোখে পড়ছিলো পুলিশ ষ্টেশন বা সরকারী অফিসগুলোর উপর উড়তে থাকা টকটকে লাল ভিয়েতনামি পতাকা যার মাঝখানে সোনালী তারা। দখলদার ফ্রেঞ্চদের হটিয়ে, তারপর আমেরিকানদের বিতাড়িত করে, অতীতের অশান্ত বিক্ষুব্ধ জাতিকে একত্রিত করে জাতীয় ঐক্যের বিপ্লবী সোশালিষ্ট কমিউনিষ্ট ভিয়েতনামের পরিচয়ের ধারক ও বাহক এই গর্বিত লাল পতাকা। স্থানীয় জনসাধারনের চাল চলন, সরল জীবন যাপনের ধারা দেখে বোঝা যায় আমেরিকার সাথে দীর্ঘ যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত বিজয় পেলেও ওরা হারিয়ে বহু কিছু। যদিও ঘুরে দাঁড়িয়েছে, শক্ত হতে সময় লাগবে। লোকজন শান্তিপ্রিয়, রাস্তাঘাটে পুরুষদের চেয়ে নারী বেশী। দোকানপাট, ফেরীওয়ালা, রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ সব মেয়ে। পুরুষ কম। খাবারদাবার কেমন হবে, হালাল হবে কি না, ভক্তি আসে কি না এতসব চিন্তা করে কোন রেষ্ট্যূরেন্টে বসিনি, তবে তৃষ্ণা মেটাতে সফ্ট ড্রিংকস খেয়েছি। সোশালিষ্ট রাষ্ট্রের ছোট শহর হওয়ায় এখানে কোন বিদেশী ফার্ষ্ট ফুড চেইনশপ বা আমেরিকান ফার্ষ্টফুড চেইন যেমন ম্যাকডোনাল্ডস, কে এফ সি বা ষ্টারবাকস এখানে নেই। ভিয়েতনামিজরা তখনও আমেরিকানদের ব্যাবসা-বানিজ্য করার অনুমতি দেয় নি।
সন্ধ্যা সাতটার বোট ধরে জাহাজে ফিরে এলাম একরাশ ভালোলাগা অনুভূতি নিয়ে। জীবনের প্রথম বিদেশী বন্দরে আজকের এই ঘোরাফেরা বড় মধুর লেগেছে। এই অনুভূতি আমার এ বছরের শ্রেষ্ঠ উপহার।
আজ আমার শুভ জন্মদিন।
(© সাগরের গল্প - অনন্যা প্রকাশনী)
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৪
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইলো।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার তো ভারি মজার জীবন।
সমুদ্রে ঘুরতে মন চায় ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৩
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: মজার জীবন সেটা অস্বীকার করবো না। তবে কঠোর এবং কঠিন জীবন ভাই।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শুভ জন্মদিন।
Happy birthday to you.
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৯
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আমার কাছে জন্ম দিন মানেই কোক বার্গার আর কেক।
কারো জন্ম শুনলেই আমার কেক, কোক আর বার্গার খেতে ইচ্ছা করে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। বার্গার খাইনি তবে কেক খেয়েছি
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: প্রথমেই জন্মদিনের শুভেচ্ছা সুপ্রিয় ব্লগার আফলাতুন হায়দার চৌধুরী!
কততম বসন্ত পেরুলেন সে-তো আর জানার উপায় নেই- তবে বেঁচে থাকুন যুগের পর যুগ সুস্থ সবল দেহে।
আপনার প্রথম বিদেশ ভ্রমনের গল্পটা এক নিঃশ্বাসে পড়লাম- বরাবরের মতই দারুন উপভোগ্য।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩২
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। সব সময় ভালো থাকুন।
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭
শায়মা বলেছেন: শুভ জন্মদিন ভাইয়া।
লেখাটাও খুব সুন্দর হয়েছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১
বিজন রয় বলেছেন: শুভ জন্মদিন।
লেখটি ভাল লেগেছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৭
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৮
ফেনা বলেছেন: থু লাও দেখে বেশ মজা পাইলাম। পুরাই মাথা নষ্ট। ভাল পোষ্ট।
ভাল থাকবেন।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
গানের লিরিকটা কি হায়দারের পছন্দ হয়েছে?
অনেক কিউট নাহ
আমি এটা শুনলে হাসতে হাসতে মরি।
জন্মদিনে বার্থডে বয়, কি কি করলো সেটা নিয়ে লিখবে না?
মজার কোন ঘটনা!
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫২
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আপনি যদি করিন মে'র “হ্যাপী বার্থডে মাই ফ্রেন্ড” গানের লিরিকস্এর কথা বলেন তাহলে বলবো অবশ্যই পছন্দ হয়ছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সারাদিন অফিস করে বাসায় গিয়ে ডায়নিং টেবিলে ঘরে বানানো কেক কেটেছি বৌ, মেয়ে আর ছেলেকে নিয়ে, সাথে দুনিয়ার এটা ওটা. . . খাওয়া দাওয়া এই আর কি।! কত্তো কিছু লিখতে মন চায়, পারিনা।
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:০৫
মিরোরডডল বলেছেন:
ব্লগের পোষ্টে কমেন্ট পাল্টা-কমেন্ট হতেই পারে। সেখানে যদি আড্ডাও হয়, এইটা কোন বিশাল মুলা চুরি না যে তেনাদেরকে ঝুলাইয়া দিতে হবে।
আশা করবো সবাই আমাকে এ্যাটেনশন দিক, ভালোবাসুক, সম্মান করুন (এই আশা উত্তম আশা, সুন্দর চাহিদা) কিন্তু অন্যকে সম্মান করলাম না - কি সুন্দর, সেলুকাস!
You should treat others the way you want to be treated. - সিম্পল।
"আসুন আমরা সবাই মিলে ব্লগ কে সুন্দর রাখি!" - এইসব আজাইররা দাওয়াত জীবনেও কাউরে দিবো না।
যে যার যার মত ভালো থাকুন, আরামে থাকুন এটাই কামনা।
you're my sweetheart.
থ্যাংকস হায়দার।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
রিপ্লাই কি দেবো বুঝতে পারছিনা।
প্লীজ হেল্প।
[email protected]
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুভ জন্মদিন ভাই। তবে সময় মত দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইলো।
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯
মিরোরডডল বলেছেন:
সেদিনের দৃষ্টি আকর্ষণ পোষ্টে হায়দার, নিমো, নীল সাধু এই তিনজনের মন্তব্য আমার ভালো লাগেছে।
অনেক চেনা মানুষদের অচেনা রূপ দেখলাম, সেগুলো নিয়ে আর কিছু না বলি।
ওখানে মন্তব্যের ইচ্ছে হয়নি তাই হায়দারের মন্তব্য এখানে কোট করে গেলাম।
I really appreciate your thoughts.
রিপ্লাই কি দিবে বুঝতে পারছে নাহ? হাসি যেটা দিয়েছে সেটাই এনাফ
ইমেইলটাও যত্ন করে রেখে দিলাম, যদি কখনও প্রয়োজন হয়!
থ্যাংকস হায়দার।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:০৩
মিরোরডডল বলেছেন:
শুভ জন্মদিন মাই ফ্রেন্ড