![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ যত বড় অপরাধীই হোক না কেন তার মৃত্যুর পর তার সম্পর্কে গালিগালাজ না করাটা আমাদের একটা নৈতিক দায়িত্ব।
কিন্তু কেন যেন দিন দিন আমরা অবিবেচকের মত হয়ে যাচ্ছি। মানবতা বিরোধীদের মতই আমরাও যেন মানবতাহীন হয়ে যাচ্ছি।
হাজার হলেও একজন বয়োবৃদ্ধ মানুষকে ফাসিতে হত্যা করা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ বা বিচারের গুনাগুন বিচারে না গিয়ে বলব তিনি কারো বাবা,কারো স্বামী এবং কারো ভাই। হত্যা বা ফাসি নিয়ে এদেশের মিডিয়ার উচ্ছাস দেখে মনে হয় তাদের ঈদ লেগেছে। কিছু দলকানা সাংবাদিক তো জল্লাদের জন্য অপেক্ষা করতেও প্রস্তুত নয়- পারলে নিজেই দড়িটা টেনে দেয়।
মৃত্যু নিয়ে উৎসবের এমন নারকীয় বর্বরতা দুনিয়ার কোথাও আছে কিনা জানা নেই।
২| ১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তবে মৃত্যুর পর কাউকে ব্যক্তিগতভাবে আমি কটু কথা বলতে সমর্থন করি না।
৩| ১১ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
যোগী বলেছেন:
খা.পো, নিজামীর ফাঁসি শোক না উৎসব সেটা বুঝতা যদি তুমার বাপ ৭১ এ রাজাকার না হয়ে স্বাধীনতাকামী হতো।
৪| ১১ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:১০
আহমেদ মুনির খান বলেছেন: মৃত্যুর পর মানুষের পরিচয় একটাই তা হল লাশ। সুতরাং লাশ নিয়ে নোংরামী করাটা কি ঠিক ?
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কি করবে বলেন, এই দেশের সাংবাদিকদের কোন নূন্যতম সাংবাদিক ইথিকস নাই। তাই তারা এই সব রাজাকারদের ফাঁসির খবর এত গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে। এটা খুবই ডিসটার্বিং।
আর সাধারন মানুষ খুশি হয়, উল্লাস প্রকাশ করে, এদের অতীত কৃতকর্মের কথা ভেবে। এদের প্রকাশ্য মদদে যাদের মারা হয়েছে তারাও কারো ভাই, বাবা, স্বামী ছিলেন। তারা ৪০ বছর ধরে কান্না করেছে। কোন মানবতাবাদীরা তাদেরকে জিজ্ঞেস করে নাই, মানবতার কথা শুনায় নাই। এখন শুনতে হচ্ছে। যাইহোক, আমাদের দেশের জন্য আফসোস, এখানে দলীয় রাজনীতির কাছে দেশ প্রেম দলিত মথিত হয়। ঘৃণ্য অপরাধীরাও হয়ে উঠেন প্রবাদ পুরুষ।