![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নাতুর আহসান। আমার লেখাগুলোই আমার পরিচয়।
ঐশ্বরিয়ার প্রিয় রঙ কি?
চমকে উঠলাম। মনে হল প্রশ্নটা খুব কঠিন, এর উত্তর আমি জানি না। বুক ধড়ফড় করতে লাগল। কোথায় যেন পড়েছিলাম তার প্রিয় রঙ সাদা, নীল এবং লাল। আর প্রিয় খাবার আইসক্রিম না চকলেট কি একটা যেন। অনেক আগে কোন একটা বিনোদন পাতায় পড়েছি, ভাল মনে নেই। কিন্তু এসব প্রশ্ন আমাকে করা হচ্ছে কেন? আর জানা থাকা সত্ত্বেও উত্তর দিতে পারছি না কেন? মনে হচ্ছে বোবায় ধরেছে। ঠিকমত নিঃশ্বাস নিতে পারছি না, দম বন্ধ হয়ে আসছে ।
হাতে মোবাইল লেগে ঘুম ভেঙ্গে গেল, বুঝতে পারলাম দুঃস্বপ্ন দেখছিলাম। ঘন ঘন নিঃশ্বাস নিতে লাগলাম, সমস্ত শরীর ঘেমে গেছে। মোবাইলে ভাইব্রেশন হচ্ছে, কিন্তু রিসিভ করার মত শক্তি অবশিষ্ট নেই। ২য় বার ভাইব্রেশন হওয়ার পর কোনরকম রিসিভ করলাম। সায়না ফোন করেছে, তার দীর্ঘ নিঃশ্বাসের শব্দ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি। ভয়ের একটা ঠান্ডা স্রোত নেমে এল শিরদাঁড়া বেয়ে।
সায়নাঃ কি চাকরিবাকরির কিছু হল? [কণ্ঠে হতাশা]
আমিঃ হ্যাঁ, আর মাত্র কয়েকটা দিন। কার্ড পেয়েছি। যোগাযোগ করছি, টাকা রেডি।
সায়নাঃ কিছুদিন আগেওতো একটা ইন্টারভিউ দিয়ে এলে, কিছু ত হল না।
আমিঃ এবার হয়ে যাবে আশা করি।
কি বলব গুছিয়ে নিচ্ছি এসময় খট করে একটা শব্দ হল, সায়না ফোন রেখে দিয়েছে। কিছুদিন হল সায়না বিরূপ আচরণ করছে। সে নিজেও জানে ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েটদের চাকরি পাওয়াটা টাফ। সব জায়গায় চায় মাস্টার্স / এম,বি,এ সেই সাথে ৩-৫ বছরের অভিজ্ঞতা। কিন্তু বিয়ে বিয়ে করে মাথাটা খারাপ করে ফেলছে তার ফ্যামিলি মেম্বাররা।
গত সপ্তাহে একটি প্রজেক্ট এর ইন্টারভিউ দিয়েছিলাম। মাত্র ৬ মাসের প্রজেক্ট। এ নিয়ে আর যাই হোক কোন পাণিপ্রার্থী মেয়ের বাবার সামনে দাঁড়ানো যাবে না। তারপরও মুকিত ভাইয়ের অনুরোধে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলাম। অন্তত হাত খরচটা চালাতে পারলে পরবর্তীতে ভাল চাকরির জন্য ট্রাই করা যাবে। মনে করেছিলাম ভাই সব বলে রেখেছেন, অ্যাটেন্ড করলেই চাকরি হয়ে যাবে। কিন্তু গিয়ে দেখি পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বেশ পরিপাটি একটি রুম। দরজা জানালা বন্ধ। এসি চলছে। আমার আবার ঠান্ডার ধাত আছে, এসি রুম স্যুট করে না। ঠাণ্ডা লাগলেই কোল্ড এলারজি মাথা চাড়া দেয়। ইতিমধ্যেই হাত পা চুলকানো শুরু করেছে। প্রচন্ড গরমেও ঠান্ডা লাগছে। মনে হচ্ছে জ্বর চলে আসবে। টেনশনটা এখানে একটা বড় কারণ হতে পারে। এসিটা কমাতে বলতে পারলে ভাল হত। কিন্তু তা সম্ভব না। দেখা গেল এসি কমাতে বললাম কোন এক ভদ্রলোক গম্ভীর মুখে বললেন; এটা ইন্টারভিউ বোর্ড, মামার বাড়ি না! তাই চুপচাপ নিজেকে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করতে লাগলাম।
পাঁচজন গম্ভীর মুখে বসে আছেন। মাঝের ভদ্রলোক, বয়স পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই। নিবিড় মনযোগ দিয়ে আমার বায়োডাটা দেখছেন। বাকিরা আমাকে অবজারভ করছেন। আমার পালপিটেশন শুরু হয়ে গেল।
আপনার নাম?
স্বপ্নাতুর
অর্থ?
যে স্বপ্ন দেখে
ইন্টারভিউ বোর্ডের সবাই হাসাহাসি শুরু করল। যেন এরকম হাসির কথা তাঁরা জীবনে কোনদিন শোনেননি।
তা কি স্বপ্ন দেখেন আপনি?
আমি বেশ দ্বিধায় পড়ে গেলাম। কি বলব বুঝতে পারছি না। ডিপ্লোম্যাটিক অ্যানসার দিতে হবে। কিছু কিছু লোকের সবসময় মন জুগিয়ে চলতে হয়, প্রেমিকা আর ইন্টারভিউ বোর্ডের প্রশ্নকর্তা। প্রশ্নের উত্তর সবসময় প্রশ্নকর্তার অনুকূলে চালনা করতে হয়।
আমি কিছু বলার আগেই মাঝের ভদ্রলোক বললেন (যিনি সিভি দেখছিলেন, দেখছিলেন বললে ভুল হবে, নিরীক্ষণ করছিলেন) “সিভি দেখলাম, আপনার কোন কো কারিকুলার এক্টিভিটিজ নেই”। বুঝলাম তাঁর কালচারাল ব্যাকগ্রাউন্ড স্ট্রং, ছাত্রাবস্থায় হয়তবা স্টেজ পারফর্মও করতেন। ভাইভা বোর্ডে স্টুডেন্টের নয় বরং প্রশ্নকর্তার স্ট্রং পয়েন্ট থেকে বেশির ভাগ প্রশ্ন করা হয়। না পারলে প্রশ্নকর্তা মধুর ভঙ্গিতে হাসবেন। হাসি দিয়ে বুঝিয়ে দিবেন আজকালকার ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করে না। প্রজেক্ট রান করার ক্ষেত্রে কো কারিকুলার এক্টিভিটিজ এর ভূমিকা কি তা আমার বোধগম্য নয়। মাঝে মাঝে গান শুনিয়ে কিংবা নাচ দেখিয়ে সকলকে চাঙ্গা রাখতে হবে নাকি কে জানে! এরকম হলে আমাকে বাদ দিতে হবে না, আমি নিজেই চলে যাব। গান/নাচ এর কোনটাই আমি পাড়ি না।
আমাকে পরবর্তীবার দেখা করতে বলা হল। বুঝতে পারলাম ভদ্র ভাষায় রিজেক্টেড। রিজেক্টেড হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমার কোন প্রতিভা নেই, আমি যা পারি তা হল বুদ্ধি খাটাতে, আর পরিশ্রম করতে। আর পারি স্বপ্ন দেখতে, ক্রিয়েটিভ কিছু করার স্বপ্ন।
রিটেনে কোয়ালিফাই করে আজ আবার ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছি রিজ-এ মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির। আমার লিঙ্ক হিসেবে যিনি কাজ করছেন তাঁর নাম রঞ্জু। আমার বড় ভাই এর পরিচিত, এই লাইনে অর্ধ যুগ ধরে আছেন। তিনি যা বললেন তা অনেকটা এরকম। “তদবির করে কোন লাভ হবে না, তবে কিছু মালপানি ছাড়লে কাজ হতে পারে।’’ বা হাতের কাজটা ইনারা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। বিফলে নাকি আবার মানি ব্যাক, পুরাই ইউনিক ব্যাপার। দেখি এই স্রোতধারা আমাকে কোথায় নিয়ে যায়!
শেভ করে, ক্লিঞ্জার ইউজ করে চেহারা কিছুটা ভদ্রস্থ করার চেষ্টা করলাম। তবে চোখের নিচ থেকে কালি দূর করতে পারছি না। রাত জেগে পড়াশুনা আর টেনশন এই দুরবস্থার মুল কারণ। আর্টিস্টদের কাছে সাঙ্কেন আই এর আলাদা কদর থাকলেও ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নকর্তাদের কাছে এর বিন্দুমাত্র মুল্য নেই।
রিকশা তিন রাস্তার মোড় পেড়িয়ে যাচ্ছে। ওই তো কর্পোরেট বিল্ডিংগুলো দেখা যাচ্ছে। কিন্তু সবকিছু এরকম ঝাপসা লাগছে কেন? আমি কেমন যেন আন-ইজি ফিল করছি। কেন যেন মনে হচ্ছে আমার চাকরিটা হবে না। হয় টাকা ঠিক জায়গায় পৌছাবে না কিংবা রঞ্জু ভাই কিছু করতে পারবে না। আমার মন বলছে কোন না কোন সমস্যা হবেই। হয়ত রঞ্জু ভাই হাসতে হাসতে বলবেন “ভাই অনেক চেষ্টা করছি, ৪/৫ হাজার টাকাও এদিক ওদিক দিছি। কিন্তু নাহ! শেষ পর্যন্ত কিছু করতে পারলাম না”।
হঠাৎ আমার কি হল বুঝতে পারলাম না। সাব কনশাস মাইন্ড অ্যাক্টিভ হয়ে উঠল। বিবেক নামক ঘুমন্ত সত্ত্বাটি জেগে উঠল। বিবেক নামক বস্তুটা কোন কাজের না, খামোখাই অসময়ে ঝামেলা করে। আমার মনে চিন্তার ঝড় বইতে লাগল। চায়ের দোকানে, বটতলায় যে আমি এতদিন দুর্নীতির বিপক্ষে ঝড় তুলেছি; সেই আমি আজ কি করতে যাচ্ছি? এভাবেই তাহলে আমার দুর্নীতির শুরু! আমিও একদিন হব বিষধর সাপের মত বিষাক্ত! আমার তীক্ষ্ণ দাঁত কেটে দেবে জীবনের জটিল বন্ধন, বহু মেধাবির স্বপ্ন! নিজের উপর তীব্র ঘৃণা হতে লাগল।
ডিসিশন চেঞ্জ করলাম। এভাবে কাপুরুষের মত বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভাল। রিকশাওয়ালাকে বললাম “মামা রিকশা ঘুরাও”। রিকশাওয়ালা বেশ বিরক্ত হল, বলল “এইভাবে বিজি রোডে হুট হাট রিকশা ঘুরাইতে কইবেন না, ওইদিকে এখন জামু না”। কিছু টাকা বেশি দেয়ার কথা বলে রাজি করালাম। জীবনের কি জটিল মেলবন্ধন! একটু আগেও আমি ছিলাম চাকরি প্রার্থী এক যুবক, এখন পুরোদস্তর বেকার! জগত সংসারে আমার মূল্য রিকশাওয়ালাও বোঝে। তাই তো এই অবহেলা। নীরবে সহ্য করে গেলাম।
এখন আমার প্রথম কাজ হল সায়নাকে জানানো। সায়নার বাবা ফোন রিসিভ করলে তাঁকেও কিছু কঠিন কথা শুনিয়ে দিতে হবে আজ। মোবাইল থেকেই কল করলাম ল্যান্ডফোনে। কিন্তু আজ আর অন্য কেউ ধরল না। সায়নাই রিসিভ করল, যেন আমার কলের জন্য ফোনের পাশেই বসে ছিল। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে, পানি পিপাসা পাচ্ছে। বুকে সামান্য ব্যথা অনুভব করছি।
সায়নাঃ তোমার না ইন্টারভিউ?
আমিঃ ইন্টারভিউ দিচ্ছি না।
সায়নাঃ ও! কেন জানতে পারি?
আমিঃ আচ্ছা, তুমি কি চাও আমি অবৈধভাবে পাওয়া কোন চাকরিতে জয়েন করি?
সায়নাঃ নাহ!
সায়নার কন্ঠ রুদ্ধ হয়ে আসছে। ফুঁপিয়ে কাঁদছে সে। তার চোখ বেয়ে অশ্রুধারা নেমে আসছে যার ১% অ্যাকুয়াস হিউমার আর ৯৯% ইমোশন।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আমি যেটা গল্পে লিখেছি আপনি সেটা করে দেখিয়েছেন। আপনিই তো ভাই রিয়াল হিরো, আমি আর কি!
বিবেক জেগে থাকুক।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১০
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
ছিটি ব্যাংকে চাকরি হইছিলো , পোশাক নিয়া কথা কইছে দেইখা চাকরির মুথে পিছা মাইরা আইসা পরছি । আমার যেমন সামর্থ তেমনই তো পোশাক পরুম , ধার করা সুট টাই পইরা বাবু সাজার অভ্যেস নাই।
আপ্নে কামডা ঠিকই করছেন । পিছা মারেন চাকরির মুথে আরও যার যার মুখে লাগে মাইরা দেন ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনের পোস্ট দেইখাই বুঝি এই কাজটা আপনে করতে পারেন।
ধন্যবাদ।
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২০
টাইটান ১ বলেছেন: দারুণ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আমি তো ভাবছিলাম "গল্প", কিন্তু ঘুড্ডি ভাইয়ের কমেন্টে পইড়্যা ধাধায় পইরা গেলাম! ভাবছিলাম কমেন্ট করমুঃ "চ্রম লিখেছেন"।
কাহিনী কি সত্যি?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আমারটা গল্প। তবে পাইলট ভাইয়ের জীবনের সাথে মিল খাইল ক্যামনে তা কৈতারিনা।
কমেন্ট চেঞ্জ করতে পারেন। হা হা হা
ভাল থাকবেন।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: অনেক ভাল হয়েছে।জীবনানন্দ দাসের সে কবিতাটা পড়েছেন ---------অদ্ভুত আধার এক এসেছে......।তারপরও বলি এখনও সৎ মানুষের সংখ্যাই বেশী।অসৎ দের সম্পর্কে যতটুকু লোকে জানে সৎদের সম্পর্কে ততটুকু জানেনা।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে বেশ ভাল লাগল।
এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক বলে মনে হয়
মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা
শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়।
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১
নেকড়ে বলেছেন:
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: মন খারাপ কইরা দিলাম নাকি??
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মাক্স বলেছেন: কালকে থেকেই শুধু মন খারাপ করা লেখা চোখে পড়তেছে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: মন খারাপ করিয়ে দেয়ার জন্য দুঃখিত।
আপনার পোস্ট পড়েই বুঝেছি আপনার মন খারাপ।
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬
৮ই ফাল্গুন বলেছেন: নুসরাতসুলতানা বলেছেন: অনেক ভাল হয়েছে।জীবনানন্দ দাসের সে কবিতাটা পড়েছেন ---------অদ্ভুত আধার এক এসেছে......।তারপরও বলি এখনও সৎ মানুষের সংখ্যাই বেশী।অসৎ দের সম্পর্কে যতটুকু লোকে জানে সৎদের সম্পর্কে ততটুকু জানেনা। [/si
মাক্স ভাইয়ের জন্য
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনার কেমন লেগেছে তা তো জানতে পারলাম না!
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
ডানাহীন বলেছেন: চমৎকার .. যদিও এই পৃথিবীটা তা নয় ..
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
যদিও এই পৃথিবীটা তা নয় ..এই অংশটুকু ক্লিয়ার না।
১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
ফারজানা শিরিন বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/bidrohy সালাম ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখে আসি কোথায় নিয়ে যায় আপনার লিঙ্ক।
১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
মৃন্ময় বলেছেন: অদ্ভুত আধার এক এসেছে......।তারপরও বলি এখনও সৎ মানুষের সংখ্যাই বেশী।অসৎ দের সম্পর্কে যতটুকু লোকে জানে সৎদের সম্পর্কে ততটুকু জানেনা
তবুও আজ দুরে কোথাও
বাতিঘর দেখতে পাই..............।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬
রাতজাগাপাখি বলেছেন: nij joggotay ekta bhalo chakri jogar kore felechilam... bhishon naam kora ekta beshorkari biswabiddhalay... join kore dekhi rajjer durnitite thasha... chere ashte iccha korche na bacchagulor bhobisshot chinta kore... kintu, ami jader bhobisshoter chintay besto, tader manush howar iccha nai.... bibeker kotha shune ki korbo shetai upolobdhi korte parchi na....
ei deshe durniti amader haate kolome shikkha deya hoy... bhaggo lekhon, r kichui na.... mone hoy upore jara khub dushtu thake allah tader bangladesher kono baap maayer ghore pathiye den, shasti deyar jonno.
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্য যুগপৎ বেদনাময় (১ম অংশ) ও মজার (২য় অংশ)
১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
৮ই ফাল্গুন বলেছেন: বাস্তবতা বড়ই কঠিন একটা জিনিস । আপনি বরাবরই ভালো লিখেন। সায়নার পরিণতি নিয়ে চিন্তিত।
ভালো থাকবেন।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ঠিক ই বলেছেন ভাই বাস্তব জীবন বড়ই কঠিন।
আপনার উৎসাহ পেয়ে ভাল লাগল, আশা করি ভবিষ্যতে ভাল লেখা উপহার দিতে পারব।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
বিকেল বলেছেন: িবেক জেগে আছে বলেই তো এখনো বেঁচে আছি মানুষ হয়ে । নচেৎ বেঁচে থাকতাম তবে মানুষ নয় জীবন্মৃত- তেলাপকা হয়ে ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: স হ ম ত।
বিবেক জেগে থাকুক।
ধন্যবাদ।
১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
বিদ্রোহপ্রজা বলেছেন: হায়রে বিবেক?
তোমার কবর কোথায় হল বল?
আমি একবার তোমার কবর জেয়ারত করতে চাই?
তারপর জীবন অভিধান থেকে চাকরি নামক শব্দটা তুলে দিতে চাই?
আর যদি তুমি বেঁচে আছ বলে মনে কর
তবে আমারে দাও দর্শন।
নয়তো আমার ধারণাই সঠিক
তুমি মনে গেছ
যদিও তোমার কবর আমি খুঁজে পাইনি আজো।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: বেশ সুন্দর আপনার কবিতা।
বিবেক তুমি দেখা দাও।
১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার লিখা ||
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
কালোপরী বলেছেন: +++++++++++++
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু
১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: যাক!! অবশেষে আপনার লেখার সময় হল!! :-< :-<
ভালো লেগেছে...সায়নার ভবিষ্যত নিয়ে আমিও চিন্তিত...
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন:
আমি তো পোস্ট দিয়ে রেখেছি অনেক আগেই। যাক!! অবশেষে আপনার পড়ার সময় হল!!
১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: যাক!! অবশেষে আপনার লেখার সময় হল!! :-< :-<
ভালো লেগেছে...সায়নার ভবিষ্যত নিয়ে আমিও চিন্তিত...
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ১৮ নং এর জবাব দেখুন
২০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৫
একজন আরমান বলেছেন:
চমৎকারভাবে বাস্তব সমস্যাটা ফুটিয়ে তুলেছেন ভাই।
গল্পে ভালো লাগা।
সব জায়গায় চায় মাস্টার্স / এম,বি,এ সেই সাথে ৩-৫ বছরের অভিজ্ঞতা।
আমার মতো ফ্রেশারদের হতাশার জন্য এই একটি লাইনই যথেষ্ট।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই।
২১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
htusar বলেছেন: ভাল লেখসেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল হয়েছে।সুন্দর লিখেছেন।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই।
২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৩
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন:
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন:
২৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২২
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: মন খারাপ করানো লেখা ভাই.......
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: মন খারাপ করিয়ে দেয়ার জন্য দুঃখিত।
২৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
ইনকগনিটো বলেছেন: ভাই এর জন্য শুভকামনা ।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।
২৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২১
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: সায়নার ভবিষ্যৎ নিয়ে ...( ব্যপুক চিন্তার ইমো হইবেক ...!...... )
শুভেচ্ছা ...
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আর আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে?
২৭| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪০
চৌধুরী সাজু বলেছেন: অসাধারণ লেখা।
মানুষের বিবেকবোধকে জাগ্রত করার জন্যে।
আর গল্পের এই লাইনটা সংশোধন করতে অনুরধ করছি
প্রচন্ড গরমেও ঠান্ডা লাগছে।
প্রচন্ড ঠান্ডাতেও গরম লাগছে না বললে সামঞ্জস্য হয় না।
২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভয় পেলে সাধারণত বিপরীত অনুভূতি কাজ করে। প্রচন্ড গরমে ঠান্ডা, প্রচন্ড ঠান্ডাতে গরম দুটোই হয়। এটা গল্পের সাথে সামঞ্জস্য রেখে লেখা। তা না হলে গল্পে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
২৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
ইখতামিন বলেছেন:
খুব ভালো লেগেছে
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল।
২৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৫
একলা ফড়িং বলেছেন: প্রায় বছর খানেক আগের গল্প, সায়না আর স্বপ্নাতুর এখন কেমন আছে? কি হলো শেষ পর্যন্ত??
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: তারা এখন শীত নিদ্রা যাপন করছে। কি হল জানা যাবে পরবর্তী কোন গল্পে হয়তবা, কিংবা জানা যাবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চোখ বেয়ে অশ্রুধারা নেমে আসছে যার ১% ওয়াটার আর ৯৯% ইমোশন।
মন খারাপ হতে গিয়ে হেসে ফেললাম।
বিবেক জেগে থাকুক।
মাত্র ২০ হাজার টাকা ঘুষ দেইনি বলে রিটেন ভাইবায় ১ম হয়েও চাকুরিটা হয় নি!!!
আজও দিনান্ত খাটুনির বেঁচে থাকায় ব্যস্ত!
ওটা হলে হয়তো নিদেন একটা এপার্টমেন্টতো থাকতই