![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নাতুর আহসান। আমার লেখাগুলোই আমার পরিচয়।
পড়ন্ত বিকেল। হোটেলে দু’একজন কাস্টমারের আসা যাওয়া শুরু হয়েছে। একটি মেয়ে দরজা ঠেলে প্রবেশ করল। বয়স ১৮-২০ এর মাঝেই হবে। সস্তা লিপস্টিক দিয়ে ঠোঁট দুটি রাঙ্গানো। চোখে কাজল। পাউডারের ব্যবহারটা মাত্রাতিরিক্ত। চুলে তেল দেয়া। অবাধ্য চুলগুলো লাল ফিতা দিয়ে কষে পিছনে বাঁধা। পোশাক অসংলগ্ন। সে হোটেলে ঢুকতেই পারফিউমের তীব্র গন্ধটা সকলের নাকে এসে লাগল। দেখে মনে হল এখানে তার যাতায়াত নিয়মিত। কোন কথা না বলে এক কোণে একটি ফাঁকা বেঞ্চে বসে পড়ল।
কাস্টমাররা আড়চোখে তাকাতে লাগল। এখানে যারা আসে তারা বেশিরভাগই খেটে খাওয়া মানুষ। তাদের আলোচনার বিষয়বস্তু পরিবর্তিত হল। আলোচনার মধ্যমণি হয়ে উঠল মেয়েটি। কণ্ঠস্বর খাদে নেমে এল তাদের।
একটি শুকনো কাপড় নিয়ে টেবিলটা মুছে দিল মিজান। যদিও টেবিলটা পরিষ্কারই ছিল। যে কোন কাস্টমার এলেই এই কাজটা করে সে। তবে এখানে অভ্যাসের পাশাপাশি মেয়েটির দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা। মেয়েটি পাত্তা দিল না। মিজানের কাঁধ পেরিয়ে তার দৃষ্টি রাস্তার দিকে। অথচ তাদের অনেক দিনের পরিচয়। ইতিমধ্যে পরস্পরের মধ্যে ঘনিষ্ঠতাও সৃষ্টি হয়েছে।
যে যাই বলুক বেশি কিছু বুঝতে চায় না মিজান। তার চোখে মেয়েটি সুন্দরী। পোশাক, ঢালু কাঁধের মসৃণতা, চিবুক সব কিছুই ভাল লাগে তার। দেখলেই বুক ধুকধুক করতে থাকে। ধুকধুকানির শব্দে মাঝে মাঝে কন্ঠ থেকে কোন কথা বের হয় না।
তবে এটা ভাল চোখে দেখে না মালিক। একদিন তাকে ডাকল।
- দেখ মিজান, আমি তো তোর বাবার মতই তাই না? আমি তোকে মহব্বত করি বলেই কথাটা বলছি। এই মেয়েটিকে তুই ভুলে যা। চরিত্র ভাল না। বাজারে মেয়েছেলে। এর চেয়ে কত ভাল ঘরের মেয়ে পাবি তুই।
প্রচন্ড ঘৃণা নিয়ে মালিকের দিকে তাকালো মিজান। চোখে যেন অগ্নিস্ফুলিঙ্গ খেলা করতে লাগল। ভয় পেয়ে গেল মালিক, আজগর।
-এই বিষয় ছাড়া অন্য কিছু থাকলে বলেন। না পোষালে বলেন কাজ ছেড়ে দিব।
আর কিছু বলল না আজগর। কাজে মন দিতে বলল। এই বাজারে মিজানের মত কর্মী পাওয়া দুষ্কর।
মেয়েটির কাছে গিয়ে দাঁড়ালো মিজান।
-তোকে আজ বেশ সুন্দর লাগছে।
-ফাজলামো রাখ। এসব বলে কোন লাভ হবে না।
রাস্তার দিকে তাকিয়ে রইল মেয়েটি। মুখে বিষণ্ণতার ছাপ। সেই বিষণ্ণতার মাঝে কেমন যেন একটা অমার্জিত ক্লান্তির ছোঁয়া।
অন্য এক কাস্টমারের ডাকে সাড়া দিতে ফ্রিজের দিকে গেল মিজান। মেয়েটি দু’তিন মিনিট অনিমেষ চোখে মিজানকে খুঁটিয়ে দেখল। তারপর দেয়ালে টাঙ্গানো পুরনো আমলের ঘড়িটার দিকে তাকালো। জানালা দিয়ে বাইরের পরিবেশটাও একবার চোখ বুলিয়ে নিল। পাখির ডানায় ভর করে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। দিনের আলো পরিপূর্ণ নিভে এলেই সে বের হবে। দিনের আলোর সাথে কোন সম্পর্ক নেই তার। রক্তচোষাদের(ভ্যাম্পায়ার) মতই নিশুতি রাতের সাথেই তার আলিঙ্গন, সব বোঝাপড়া ।
মেয়েটির সাথে কথা বলার পাশাপাশি সে অন্য কাস্টমারদের খাবারও পরিবেশন করতে লাগল। কখনো গ্লাস এগিয়ে দিচ্ছিল। সেই সাথে বোতল, জগ ভর্তি করতেও দেরি করছিল না। কাউন্টারের সামনের রুটি, কলাগুলো এদিক ওদিক করে সাজিয়ে রাখছিল। দেখাতে চাইছিল সে কত কাজে ব্যস্ত। কিন্তু মেয়েটির সেদিকে কোন ভ্রুক্ষেপ নেই।
- আমি যে তোকে ভীষণ ভালবাসি সেকথা কি তুই জানিস?
স্থির দৃষ্টিতে তাকালো মেয়েটি।
-তা-ই-না? কি চমৎকার! কথার ঢং দেখে আর বাঁচি না! আমি মালিক হলে তোকে কবেই বের করে দিতাম।
মিজানের আশার প্রদীপ মৃদু জ্বলে উঠে আবার দপ করে নিভে গেল, মাটির প্রদীপে হাওয়া লাগলে যেমন করে নিভে যায় ঠিক তেমনি করে। মুখটা বিবর্ণ, পান্ডুর দেখাতে লাগল। চোখের দৃষ্টি নিচে নামিয়ে কথা খুঁজতে লাগল। কিন্তু এর উপযুক্ত জবাব তার সঙ্কুচিত ভান্ডার হাতড়ে পাচ্ছিল না। তাই নীরব থাকল।
-তুই আমার কথা বুঝতে পারছিস না মিজান।
পেটে দানাপানি পড়ে কন্ঠের ক্লান্তি আর বিরক্তিভাব অনেকটাই কমে এসেছে বলে মনে হল।
-তুই আমার জন্য কি করতে পারবি? পারবি সমাজের বেড়াজাল ছিন্ন করে আমার হাত ধরে পালিয়ে যেতে?
-পারব
-কচু পারবি। যখন আমি দিনের পর দিন না খেয়ে ছিলাম তখন তুই কোথায় ছিলি? কোথায় ছিল তোর ভালবাসা? কেন আজ আমি এ পথে? তুই নিশ্চয়ই আমার জন্য তখন না খেয়ে ছিলি না। তখন ছিলি না ভবিষ্যতেও থাকবি না। অনৈতিক সম্পর্কের দায়ে সালিশ হলে সমাজের মাথামোটারা তোর পাশেই দাঁড়াবে। আমি খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকার অধিকারটুকু হারাব।
মিজান অপমানিত বোধ করতে লাগল।
-আজ কি হয়েছে তোর?
-আমার আবার কি হবে?
-কিছু বললেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠছিস! আর কিছু খাবি?
-খিদে নেই।
রাস্তার দিকে লোকজনের চলাচল দেখতে লাগল। অন্ধকার ধীরে ধীরে ঘনিয়ে আসছিল। হঠাত কেমন যেন অস্বাভাবিক নীরবতা নেমে এল। গ্লাস, বাটি, প্লেট নাড়াচাড়ার শব্দ; প্লেট পরিস্কাররত মহিলার চুড়ির টুংটাং আওয়াজ ছাড়া নিস্তব্ধতা বিরাজ করতে লাগল।
হঠাত রাস্তা থেকে চোখ ফিরিয়ে মৃদু অথচ অসংলগ্ন কন্ঠে বলল-
-আচ্ছা তুই কি সত্যিই আমাকে ভালবাসিস?
-বাসি
-এই যে এত কিছু বললাম তার পরও। তাছাড়া তুই তো আমার সব কিছুই জানিস।
-হ্যাঁ। নিঃস্পৃহ কণ্ঠস্বর। গলায় আর সেই জোর নেই।
স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে মিজান বলল,
-আমি তোকে এতটাই ভালবাসি যে ওইসবে আমার কিছু যায় আসে না।
মেয়েটি শুনে প্রথমে হতভম্ব হয়ে গেল। মিজানের দিকে তাকালো। দৃষ্টিতে যুগপৎ সহানুভূতি আর উপহাস খেলা করছিল।
মিজান লজ্জায় রক্তিম হয়ে উঠল। ঘামতে লাগল।
-অসৎ জীবন তোকে অনেক পালটে দিয়েছে।
মেয়েটির চেহারা হঠাত বদলে গেল। কিছুটা ক্রুদ্ধ হয়ে উঠল। চড়া গলায় কথা বলতে লাগল।
-মানে কি?
-মানে খুব সোজা, আমি তোকে ভালবাসি কিন্তু তোর অসৎ জীবন পছন্দ করি না।
মেয়েটি প্রচন্ড হাসিতে ভেঙ্গে পড়ল। হাসিতে বিদ্রুপের সুর।
-যে আমার বিল সবসময় কম বলে, অন্য কাস্টমার না ডাকা পর্যন্ত নাকি আমার সাথে কথা বলতে পছন্দ করে, তার মুখে এসব ভারিক্কি কথা মানায় না।
হঠাত হাসি বন্ধ করে দিল। সিরিয়াস হয়ে গেল। চোখে মুখে গভীর চিন্তার আভাস।
-আমি চলে যাচ্ছি। আর ফিরে আসব না। তোকে আর জ্বালাব না। কথা দিচ্ছি কোনদিন কারও সাথে রাত কাটাবো না।
-কি ব্যাপার তোর রুপ হঠাত এত বদলে গেল কেন?
-অনেকদিন ধরেই মনের ভিতর কথাটা দোলা দিচ্ছিল, কাজটি ভাল না। কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
-এত দিনে বুঝলি? কিন্তু কোথায় যাবি তা তো বললি না
-যেখানে আর কোনদিন নোংরা পুরুষদের সংস্পর্শে আসব না। তুই খুশি তো?
বোকার মত তাকিয়ে রইল মিজান। কিছু না বুঝলেও মাথা নেড়ে সম্মতি জানালো।
বেরিয়ে পড়ল মেয়েটি। রেলষ্টেশন ছেড়ে বেশ কিছুটা পথ হেঁটে আসল। এখানটা বেশ নির্জন। আশেপাশে তেমন বাড়িঘর নেই। বিচ্ছিন্নভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে দু’চার খানা বাড়ি। ল্যাম্পপোস্টের আলো টিমটিম করে জ্বলছে। মৃদু আলো অন্ধকার দূর করতে পারছে না। আলো আধারিতে সবকিছু কেমন যেন ভুতুড়ে বলে মনে হচ্ছে। পথচারীর আনাগোনা তেমন একটা নেই বললেই চলে। থাকলেই বা নিশি কন্যাদের কি? তারা তো আর মানুষ না। তাদের কেউ নেই, না ভালবাসার, না মমতায় মাখা হাত দিয়ে আঁকড়ে ধরার। অভিমানে দু চোখ ভেঙ্গে কান্না আসতে লাগল তার।
ক্ষোভে, দুঃখে, অভিমানে রেললাইনে নেমে আসল মেয়েটি। রেললাইনের মাঝ দিয়ে হাঁটতে লাগল। পিছনে খুব পরিচিত একটি শব্দ শুনতে পাচ্ছিল, ট্রেন আসছে হুইসেল বাজিয়ে। কিন্তু সে লাইনচ্যুত হল না। কিছুক্ষনের মধ্যেই সমস্ত শরীর একটি ঝাঁকুনি খেয়ে দুমড়ে মুচড়ে গেল। যে ঠোঁট দুটি ভালবাসা নিয়ে মিজানকে স্পর্শ করতে পারে নি কোনদিন, আজ তা রক্তাক্ত হাসি হেসে উঠল।
হৃদয়ে তোমার ছবিটা নিয়ে চলেছি দূরে আমি বহুদূরে
আমি বিদায়ী রক্তে যে কবিতা লিখেছি
কখনো তুমি যদি জানতে।
[বিদেশী গল্প অবলম্বনে]
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। প্রথমেই এত সুন্দর একটি মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল।
বাস্তব চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। তাই পরাজিত সমাপ্তি।
সমাজ বদলের পজিটিভ সমাপ্তি চাই। কথাটি খুব ই ভাল লেগেছে। নেক্সট কোন লেখায় ট্রাই করব ইনশা-আল্লাহ।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: ভালোই তো লেখেন! চলুক লেখা জোকা।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ভাল থাকুন।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
কাউসার রানা বলেছেন: হুম বেশ ভাল। চলুক আছি সাথেই ..........
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: বাস্তবতার নির্মমতার কারণে অনেক স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটে।
আত্মহত্যা টা একটু বেশি আন এক্সপেকটেডলি হয়ে গেল মনে হচ্ছে।
লেখার হাত ভাল আপনার। চালিয়ে যান।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
একটু টাচ দিয়ে এসেছিলাম, আমি চলে যাচ্ছি। আর ফিরে আসব না। তোকে আর জ্বালাব না। কথা দিচ্ছি কোনদিন কারও সাথে রাত কাটাবো না।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
মাক্স বলেছেন: অন্তর্দহনের গল্প খুব সুন্দর ফুটিয়ে তুলেছেন। শেষদিকের বর্ণনা জীবন্ত হয়ে উঠেছিল। ভালো লাগা রেখে গেলাম!
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ মাক্স ভাই।
আপনাদের মত ভাল লেখকরা উৎসাহ দেয় বলেই দু'কলম লেখার সাহস করি।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লিখেছেন অন্তরদহনের গল্প। পড়ে ভালই লাগল। +++++
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই।
ভাল থাকুন।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
সরদার হারুন বলেছেন: তকে বাঁচিয়ে রেখে বিরহ বেদনার মধ্যে বাকি জীবন কাটাতে দিলেও পারতেন ।। আপনিতো শেষ করে দিলেন । তবুও ভাল হয়েছে বিশেষ করে বর্ণার সহজতা। ধন্যবাদ। ভাল করবেন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
বেদনার মধ্যে বাকি জীবন কাটাতে দিলেও পারতেন খুব ভাল বলেছেন। লেখার আগে এটা মাথায় আসে নি।
আনকোরা লেখক তাই লেখা সিম্পল।
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: পরাজয়ের গল্প। খারাপ লাগল মেয়েটার জন্য।
+++
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
বাস্তব জীবনেও এই সমস্ত মেয়েরা সাধারণত জয়ী হতে পারে না। হয় সুইসাইড করে না হলে পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে বেঁচে থাকে। কখনই সুখী হতে পারে না। সামাজিক মর্যাদাও পায় না।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
আমি ইহতিব বলেছেন: এই মেয়েগুলোর কথা ভাবলেই গা কাঁটা দিয়ে উঠে আমার, নিষ্ঠুর বাস্তবতা এদের কি পরিণতি করেছে ভাবতেই ভয় লাগে।
গল্পটার নামকরনের সাথে কাহিনী যথার্থ হয়েছে। তবে মিজানের সাথে সাহস করে ঘর বাঁধলে মনে হয় আরো ভালো লাগতো।
আমার আবার সব কিছুর হ্যাপী এন্ডিং ভালো লাগেতো তাই বললাম। কিছু মনে করবেননা প্লিজ।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সহমত।
কিছু মনে করব কেন? হ্যাপী এন্ডিং দিতে পারলে আমারও ভালো লাগেতো।
ধন্যবাদ ইহতিব ভাই।
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পের লিঙ্কটা ' আমরা ব্লগার ' গ্রুপে দেখেছিলাম আপনাকে শেয়ার করতে। পড়ে ভালো লাগলো আপনার লেখনী।
মিজানের মতো ছেলেরা আরেকটু উদার হলেই এরকম মেয়েদের জীবনটা আলোর মুখ দেখতে পারে , তারাও পারে সংসারের খুনসুটিতে নিজের অতীতকে পিছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যেতে।
লেখালেখি চলতে থাকুক মসৃণ গতিতে। শুভকামনা রইলো।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ফেবু লিঙ্ক ধরে কেউ আসবে এটা আশা করি নি। তবে আপনি আসবেন, সুন্দর একটি কমেন্ট করবেন এটা সবসময়ই আশা করি। আপনার কমেন্ট আমার পোস্টের চেয়েও সুন্দর। মাঝে মাঝে মুগ্ধ হয়ে যাই, চেক করে দেখি কমেন্টটা আমার পোস্ট পড়েই করা হয়েছে কি না।
সহমত। তবে মিজান চাইলেও সমাজ তাকে সে পথে হাঁটতে দেবে কি না সেটাও চিন্তার বিষয়।
ধন্যবাদ।
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: বাস্তবতার নির্মমতার কারণে অনেক স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটে।
আত্মহত্যা টা একটু বেশি আন এক্সপেকটেডলি হয়ে গেল মনে হচ্ছে।
লেখার হাত ভাল আপনার। চালিয়ে যান।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
অভি ভাই কি বলেছেন তা কিন্তু আমরা জানতে পারলাম না
১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: চালিয়ে যান ব্রো !
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ব্রো
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: মেয়েটা হয়ত বোকা, হয়ত এই নষ্ট জীবনটা আরো কিছুদিন চালিয়ে নিতে পারতো নষ্ট মানুষের মাঝে থেকে । কিন্তু সুন্দর জীবনের আকুতিও সে বোধ করত বলেই একটা সৎ মানুষ খুঁজেছিলো । পায়নি, সে বুঝেছিলো মিজানও তাকে ধোকা দিচ্ছে । তাই চিরকালীন অন্তর্দহনের পথই সে বেছে নিলো ।
গল্পটা গতানুগতিক, কিন্তু এর শেষটা অসাধারণ । অদ্ভুত সুন্দর এক চিত্রকল্প এঁকেছেন গল্পের শেষটায় ।
গল্পে ভালোলাগা ++
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সহমত। মেয়েটি ভুল বুঝেছিল ''মিজানও তাকে ধোকা দিচ্ছে'' আর সমাজের বাঁধা পেরিয়ে মিজান আসতে পারবে কি না সেই ব্যাপারেও যথেষ্ট সন্দিহান ছিল।
খুঁটিয়ে পড়ার জন্য সেই সাথে চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। হ্যাঁ, গল্পটি গতানুগতিক।
১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৫
সোহাগ সকাল বলেছেন: আপনার গল্প এইটাই প্রথম পড়লাম। অসাধারণ লিখেছেন। গল্পের শব্দগুলো কেমন জীবন্ত।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: যাক অবশেষে আপনার পদধূলি পাওয়া গেল।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার লেখা + আঁকা স্কেচ/ছবি বেশ সুন্দর।
১৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ভাল লাগল। আশাকরি আপনার কাছে এমন আরও অনেক কিছু পাব
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখি এরকম অখাদ্য আরও সাপ্লাই দেয়া যায় কি না।
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৫২
বোকামন বলেছেন:
কাস্টমাররা আড়চোখে তাকাতে লাগল।
লেখক কিন্তু আড়চোখে লিখেন-নি ! স্থির দৃষ্টিতে আলোকেন্দ্র থেকে দুরে সরিয়ে নিয়ে গেছেন একটি মেয়েকে। সমাজ যাদের রুটি, কলা হিসেবে দেখতেই অভ্যস্ত হয়ে উঠছে।
আগন্তুকদের কাছে ক্ষণিকের ভালোবাসা শেষাবধি করুণায় রূপান্তরিত করতে চায়নি মেয়েটি। তাই শীত গ্রীষ্মের খরায় পরিত্যাগে করলো নিজেকে। থেকে গেল শূন্য এবং অপ্রাপ্তি !!
সম্মানিত লেখক,
গল্পের শেষটা হতাশ করেছে, যদিও ঘৃণিত বাস্তবতার প্রায়শ্চিত্ত হয়তো পথভ্রষ্ট করে দিচ্ছে সমাজকে। তবুও আলো দেখতে চাই ......।
আশাকরি পরবর্তী কোন গল্পে আপনি আশার আলো দেখাবেন। অপেক্ষায় রইলাম।ধন্যবাদ।।
ভালো থাকুন সবসময়-এই কামনা করি :-)
[৯+]
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সহমত। এত সুন্দর মন্তব্য পড়ে কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।
বাস্তবতা দেখানোর চেষ্টা করেছি। দেখি এর পর কোন গল্পে আশার আলো দেখানো যায় কি না।
আপনি এমনভাবে ''সম্মানিত লেখক'' কথাটি বলেন নিজেকে অনেক সম্মানিত মনে হয়।
সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:১০
একজন আরমান বলেছেন:
সুন্দর প্লট।
আর আপনার লেখার হাত তীক্ষ্ণ হয়ে উঠছে দিনকে দিন।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: লেখার হাত তীক্ষ্ণ হয়ে উঠছে দিনকে দিন।
আপনার কন্সট্রেইন পড়ে এটা মাথায় এল।
ধন্যবাদ।
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: খুব সুন্দর!!!
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন।
১৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
ভাল লাগলো
১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষণ ভাই। আপনার মত ব্লগারদের উৎসাহ পেয়েই কিন্তু একের পর এক লিখে চলেছি ।
২০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: একটা না একটা পর্যায়ে জীবনের আবেদন খুব গৌণ লাগে, পেট এবং মূল্যবোধ শত্রু হয়ে ওঠে। তখন পরাজিত হওয়াটাই স্বাভাবিক হয়ে যায়, যদি কেউ হাত না বাড়ায়।
আজকাল হাত বাড়ানো মানুষ কমে যাচ্ছে খুব।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সহমত।
আজকাল হাত বাড়ানো মানুষ কমে যাচ্ছে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপ ভালা লাগছে, মেয়োটার জন্য একটু খারাপ লাগছে!
তয় আপনে চাইলে গপটারে বিজয়ের গপ বানাতে পারতেন
১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: এই প্রথম আমার গপ আপনার ভাল লেগেছে, ফিলিং প্রাউড।
বিজয়ের গপ যখন বানাতে চাইলাম তখন আমার মনে হল ব্যাপারটা বাস্তব সম্মত হবে না। তবে কাজটা মনে হচ্ছে ঠিক হয় নাই। পাঠক পরাজিতের গল্প শুনতে শুনতে টায়ার্ড।
আপনার পিচ্চি গপ বেশ ভাল লাগে। সেই সাথে আপনার গল্পকে ''গপ'' বলার ইউনিক স্টাইলটাও ভাল লাগে।
২২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৯
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমার লেখাগুলোই আমার পরিচয়
- হ্যা , পরিচয় পেলাম একজন শক্তিমান লিখকের । আজ হতে আপনাকে
অনুসরণ করলাম ।
গল্প অবয়বের পুরোটাতেই মনোযোগ সেথে ছিল , কারণ আপনার
একহারা মেদহীন যথার্থ শব্দপ্রয়োগ , নিপুণ হাতে প্রয়োগের ফলে প্রতিটি
দৃশ্য হয়েছে জীবন্ত ।
মুখে বিষণ্ণতার ছাপ। সেই বিষণ্ণতার মাঝে কেমন যেন একটা অমার্জিত ক্লান্তির ছোঁয়া।
যে আমার বিল সবসময় কম বলে, অন্য কাস্টমার না ডাকা পর্যন্ত নাকি আমার সাথে কথা বলতে পছন্দ করে, তার মুখে এসব ভারিক্কি কথা মানায় না। -
দারুণ । এ লাইনগুলোর জন্য আলাদা প্রশংসা প্রাপ্য আপনি ।
ক্ষোভে, দুঃখে, অভিমানে রেললাইনে নেমে আসল মেয়েটি। রেললাইনের মাঝ দিয়ে হাঁটতে লাগল। পিছনে খুব পরিচিত একটি শব্দ শুনতে পাচ্ছিল, ট্রেন আসছে হুইসেল বাজিয়ে। কিন্তু সে লাইনচ্যুত হল না। কিছুক্ষনের মধ্যেই সমস্ত শরীর একটি ঝাঁকুনি খেয়ে দুমড়ে মুচড়ে গেল। যে ঠোঁট দুটি ভালবাসা নিয়ে মিজানকে স্পর্শ করতে পারে নি কোনদিন, আজ তা রক্তাক্ত হাসি হেসে উঠল।
- আবেগময় দৃশ্যকল্প ফুটিয়ে না তুলে সাদামাঠা অথচ কাঠঠোকড়ার মত
খুটিয়ে খুটিয়ে নির্মমভাবে বলে গেছেন , বাস্তবতাটাও একই সাথে দেখিয়ে দিলেন ।
আজকে যে কয়টি পোস্ট পড়লাম তার মধ্যে আপনার গল্পটাই সবচেয়ে ভাল লাগল ।
ভাল থাকুন । পরবর্তী গল্পের অপেক্ষায় । ++++++++
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনার মত একজন শক্তিমান লেখকের চোখে অনুসারিত হতে পারাটা সৌভাগ্যের ব্যাপার। একই সাথে বেশ ভয়েরও। কারণ আপনি কাঠঠোকড়ার মত খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েন। সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এ ধরণের মন্তব্য নতুন গল্প লেখার প্রেরণা যোগায়।
আপনার দায়, ম্যাজিক, সাকিন অসাধারণ লেগেছে।
২৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: হৃদয়ে তোমার ছবিটা নিয়ে চলেছি দূরে আমি বহুদূরে
আমি বিদায়ী রক্তে যে কবিতা লিখেছি
কখনো তুমি যদি জানতে।
খুব চমতকার হয়েছে দৃশ্যগুলোর বর্ননা...............
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
অনেক দিন পরে আমার ব্লগে এলেন।
২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
পিনিকবাজ বলেছেন: বাহ! অনেক সুন্দর লেখা। ভাল্লাগলো
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
ব্লগে স্বাগতম।
২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৬
কালোপরী বলেছেন:
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপু, আপনি কি স্ট্রাইক করছেন নাকি? ইমো দেন শুধু, মুখে কিছুই বলেন না। লেখাগুলোও সব ড্রাফটে নিয়ে রাখছেন? এত অভিমান?
ধন্যবাদ।
২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬
তাসজিদ বলেছেন: হৃদয়ে তোমার ছবিটা নিয়ে চলেছি দূরে আমি বহুদূরে
আমি বিদায়ী রক্তে যে কবিতা লিখেছি
কখনো তুমি যদি জানতে।
ভাল লাগল। জীবন কত নিষ্ঠুর।
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: হুম, বাস্তবতা বড়ই কঠিন।
ধন্যবাদ, ব্লগে স্বাগতম।
২৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে, সেই সাথে বর্ণনা।
শুভকামনা রইল। ভালো থাকুন।
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, লেখক।
ভাল থাকুন, সুন্দর পোস্ট দিন।
২৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করা!!
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: স্যরি, আপু। দেখি সামনে হ্যাপি এন্ডিং কিছু দেয়া যায় কিনা।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ব্লগে স্বাগতম।
২৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসা্ধারন বর্ণনা।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩২
খেয়া ঘাট বলেছেন: সুন্দর তাজা, জীবন্ত গল্প। উপস্থাপনাটাও দারুন।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় লেখক। আপনার কাছ থেকে একগুচ্ছ প্লাস পেয়ে ভাল লাগল। শুভ সকাল।
৩১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: সুন্দর গল্পের সাথে সুন্দর শিরোনাম
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। ব্লগে স্বাগতম।
৩২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: View this link
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: দেখলাম, ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হৃদয়ে তোমার ছবিটা নিয়ে চলেছি দূরে আমি বহুদূরে

আমি বিদায়ী রক্তে যে কবিতা লিখেছি
কখনো তুমি যদি জানতে।
++
পরাজিত সমাপ্তি। গল্পের প্রভাবও মনে গভীর দাগ কাটে। সমাজ বদলের পজিটিভ সমাপ্তি চাই।