![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নাতুর আহসান। আমার লেখাগুলোই আমার পরিচয়।
কোথায় যাব শুনে নিয়ে চালক বিন্দু মাত্র অপেক্ষা না করে ঝড়ের বেগে টানতে লাগলেন। অবশ্য এতে তাঁর কোন দোষ নেই। কেবলমাত্র রিকশায় উঠলেই আমাদের সময় স্বল্পতা দেখা দেয়।
- মামা আস্তে চালান, সামনে পুলিশ ফাঁড়ি আছে।
- দাঁত বের করে বললেন, কি বলেন মামা, আপনি ছাত্র না? ছাত্রদের পুলিশ আটকায় না।
তার কথা শেষ হতে না হতেই একজন পুলিশ রিকশার গতি রোধ করল।
পরিচয় দিয়ে যাতে দেরি না হয় সেজন্য আইডি কার্ড বাড়িয়ে দিলাম। তিনি সেটা হাতে নিয়ে একপলক দেখলেন। তবে আইডি কার্ডের প্রতি তাঁর তেমন আগ্রহ নেই। তিনি চোখ একবার সরু একবার বড় করে গভীর দৃষ্টিতে আমাকে পরিমাপ করছেন।
- ব্যাগে কি?
- অপরিষ্কার কাপড় চোপড়
আরেকজন পান খেয়ে পিক ফেলতে ফেলতে বেড়িয়ে এলেন।
- কি হয়েছে সগীর?
- ওস্তাদ কাছে আসেন।
তিনি যে ওস্তাদ তা তাঁর ভুঁড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছিল। যেন ভুঁড়ি দেখে র্যাঙ্কিং করা হয়েছে।
তিনি আসা মাত্রই কোন কিছু না শুনেই বললেন
- ব্যাগ চেক কর।
সাগরেদ যেন বুকে সাহস ফিরে পেলেন। এতক্ষণ কি করবেন সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না। তালা দেয়া ব্যাগ টিপেটুপে দেখতে লাগলেন। কিছুক্ষণ হাতড়ে বললেন
- ওস্তাদ!!! বোতল!!!
বুঝলাম শেভিং ফোম কিংবা আফটার শেভ জেল এর কন্টেইনার এ হাত লেগেছে। বিরক্ত হলেও কিছুই করার নেই। ইনারা আবার স্বপ্রনোদিত হয়ে মাদক সাপ্লাই করেন। বেশি কথা বললে মাদক সহ গ্রেপ্তার। দেখা গেল পরদিন সংবাদপত্রে ছবি দেখে মা-বাবাও ভাবছেন ছেলে বোধহয় এসব করে। আর ডলা খেয়ে আমি নিজেই সাক্ষ্য দিচ্ছি।
তারপরও শেষ চেষ্টা করলাম।
- দেখুন ব্যাগ খুললে আপনার কি লাভ হবে জানি না। তবে আমার একটা উপকার হবে আমার আর রেলস্টেশনে যেতে হবে না। রিকশা নিয়ে হলে ফিরতে হবে।
আমার কণ্ঠস্বরে কিংবা বলার ভঙ্গীতে হয়তবা কিছু একটা ছিল, আমাকে আর কোন প্রশ্ন করা হল না। বিনা বাক্য ব্যয়ে যেতে দেয়া হল।
আমার মনে হল এখন থেকে আইডি কার্ড না দিয়ে কণ্ঠস্বরের তীব্রতার উপর ভিত্তি করে সার্টিফিকেট দেয়া উচিৎ।
৭০-৮০ ডেসিবল, রাজনৈতিক নেতা। দেখা মাত্র পুলিশ গার্ড অব অনার দেবে।
৬০-৭০ ডেসিবল,ছাত্র নেতা। এদের দেখলে হাতে বেনসন এন্ড হেজেস তুলে দেয়া হবে। প্রতিটি পুলিশ ফাঁড়িতে সুদৃশ্য লাইটার থাকবে। প্রয়োজন হলে সিগারেটে আগুন ধরিয়ে দেয়া হবে।
৫০-৬০ ডেসিবল, সাধারণ মানুষ। অপমান করা যাবে। যে কোন ধরণের প্রশ্ন করে কালক্ষেপণ করা যাবে। বেশি তেড়িবেড়ি করলে মাদক সহ গ্রেপ্তার। তবে গ্রেপ্তার করলে কতটুকু সমস্যা হতে পারে সেটা চোখ বুলিয়ে পরখ করে নিতে হবে।
মারমুখী ব্যাটসম্যান স্ট্রাইকে আসলে যেমন বোলারের পায়ের গতি কিছুটা কমে যায়, তেমনি আমার বেগতিক অবস্থা দেখে রিকশাওয়ালার গতিও মনে হয় কমে গেছে।
স্টেশনে নেমে শুনলাম ট্রেন লেট হবে। একটা চেয়ারে শরীর এলিয়ে দিলাম। চোখ বন্ধ করলাম। আশেপাশের পরিবেশ যেন আমাকে জাগিয়ে রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
আমি যেখানে মাথা রেখেছি ঠিক তার অপর পাশে একজন মহিলা কথা বলছেন। তাঁর সুযোগ্য কণ্যা কোন এক প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পেয়েছে সেটা আনতে সৈয়দপুর যেতে হবে তাঁর। সাথে রয়েছেন তাঁর স্বামী, কণ্যা এবং স্বামীর কলিগ। আমি তাদের দেখতে পাচ্ছি না তবে কথা শুনতে পাচ্ছি। স্বামী সম্ভবত কিছু কিনতে গেছেন সেই সময় তিনি কলিগ এর সাথে গল্প করছেন। কথোপকথন নিম্নরূপ।
- ভাই আপনি কি কখনও সৈয়দপুর গেছেন?
- না যাই নি তবে এটা ফরিদপুর, চাঁদপুর ঐ দিকেই হবে।
- ঠিকই বলেছেন, নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে।
আমি লোকটির উপস্থিত বুদ্ধি দেখে মুগ্ধ। সেই সাথে তাঁদের ভূগোল জ্ঞান দেখে যারপর নাই বিস্মিত।
চোখ মেলে তাকালাম। পাখিদের কলকাকলি কিছুটা কমে গেছে। যেন তারাও স্টেশনের লোকজনের মত নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত, কোন দিকে তাকানোর সময় নেই।
আমার সামনে জনা তিনেক তরুণ তরুণী। দেখে মনে হচ্ছে একজন তরুণের গার্লফ্রেন্ড, আরেকজন কোন একজনের বান্ধবী। এ ধরণের পরিস্থিতিতে তরুণদের সর্বজ্ঞ হয়ে ওঠাটাই নিয়ম। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম দেখছি না।
- আমি জানি ট্রেন ২ ঘন্টা লেট হবে
- কি করে জান?
- দেখ হয় কিনা, এসব ট্রেনের নাড়ি-নক্ষত্র আমার জানা
তবে তরুণ মনে হয় নারী ছাড়া কারও প্রশ্নের উত্তর দেয় না। কারণ একজন বয়স্ক ব্যক্তি তার কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দেখলাম বিরক্ত মুখে অন্য দিকে তাকিয়ে রইল। তবে তাকে হতাশ করে আধা ঘন্টার মধ্যে ট্রেন চলে এল। দ্রুত ট্রেনে উঠতে গিয়ে তার মুখের অবস্থা কি হয়েছিল তা দেখার সুযোগ হল না।
টিকিট দেখে সিট খুঁজে পাওয়ার পর দেখি সেখানে একজন মধ্যবয়স্ক নারী বসে আছেন। আমাকে দেখা মাত্রই জানালেন তাঁর গতিজনিত অসুস্থতা আছে তাই যদি কোন সমস্যা না থাকে আমি যেন পাশের সিটে বসি। আমার কোন সমস্যা নেই, তবে নারীদের পাশে ভ্রমণ খুব একটা সুখকর নয়। একবার বাসে পাশে একজন বসেছিলেন, যিনি কিছুক্ষণ পরপর মেহজাবিন কন্ঠে
- ভাইয়া, জানালার গ্লাসটা একটু টেনে দিন না, এত্ত শক্ত!!!
- পর্দাটা একটু ঠিক করে দিন না, বাইরে কি রোদ দেখেছেন!!!
- ভাইয়া, কাইন্ডলি একটা চিপস এর প্যাকেট এনে দিন না!!!
তার ওপর কিছুক্ষণ পরপর আয়না বের করে লিপস্টিক ঠিক করেন আর আয়নার মাধ্যমে আমার চোখের গতিবিধি লক্ষ্য করেন!!! বিরক্তিকর!!!
এ ধরণের মেয়ের পাশে বসে যাওয়ার চেয়ে দাঁড়িয়ে যাওয়া অনেক ভাল। দাঁড়িয়ে গেলে অবশ্য একটু সমস্যা আছে। নিজেকে সেকেন্ড ক্লাস যাত্রী মনে হয়। আর কিছু নারী আছেন যারা কোন কারণ ছাড়াই অপমান করার চেষ্টা করেন। যেমন-
- কি ব্যাপার! এত কাছে দাড়িয়েছেন কেন? একটু সরে দাঁড়ান না!
- একেবারে গায়ের উপর উঠে পড়লেন যে! বলি লজ্জা শরমের কি মাথা খেয়েছেন নাকি?
এসব চিন্তা করেই আগে থেকে টিকিট করে রেখেছি। আমার পাশের যাত্রীকে দেখে অবশ্য এরকম মনে হচ্ছে না।
ক্ষুধা আর ক্লান্তিতে চোখ বুজে আসছে। কিছুক্ষণ পরপর চায়ের কাপের টুংটাং আওয়াজ পাচ্ছি। চায়ের নেশাকে দূরে ঠেলে দিতে হচ্ছে। এদের ধারণা দুধ, চিনি বেশি দিলেই চা ভাল হয়। চা তৈরি করে মনে হয় লিকার ধোয়া পানি। আর দাম শুনলে মনে হয় অন্য গ্রহ থেকে নিয়ে আসা। তাই চোখ বন্ধ করে থাকাটাই নিরাপদ। কিন্তু কোথা থেকে যেন ফোঁপানোর আওয়াজ আসছে। বাধ্য হয়ে চোখ খুললাম। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম আমার পাশে যে ভদ্র মহিলা বসেছেন তিনিই ফুঁপিয়ে কাঁদছেন। তাঁর চোখে রিডিং গ্লাস এবং হাতে বেশ সুন্দর একটি ডায়েরি। কিছু কিছু নারী চশমা পড়লে অনেক সুন্দর লাগে, ইনিও তাদের মধ্যে একজন। কিন্তু তিনি কাঁদছেন কেন? জিজ্ঞেস করলাম, কি হয়েছে? তিনি কিছু না বলে ডায়েরিটা আমার হাতে ধরিয়ে দিলেন। কেন দিলেন আমি জানি না। আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে তিনি নিজেও জানেন কি না। ডায়েরিতে যা লেখা তা হুবুহু নিচে তুলে ধরলাম। স্পষ্ট হস্তাক্ষরে লিখা
লোকটার কথাবার্তা সব সময়ই কেমন যেন হেয়ালি মনে হত, কিন্তু ভাল লাগত। ভাল লাগত তার সব কিছুই। অদ্ভুত সেই ভাল লাগা। কেন ভাল লাগত আজও বুঝি নি।
সুন্দর গান করত, মনকাড়া গান। গানের সুরের বৈচিত্রে এক ধরণের শিহরণ অনুভব করতাম। কখনো মৃদু গুঞ্জন কখনো চড়া সুরের মিশেল গান আমাকে যেন সারাক্ষণ মুগ্ধ আর শিহরিত করে রাখত। গানের অপূর্ব সুর ছিল আমার নিত্যদিনের সঙ্গী।
স্বপ্নের বেলাতেও কেমন একটা শিহরণ জাগানো অনুভূতি হত। চোখ বুজলেই আমি মুহূর্তের মাঝে তার কাছে পৌঁছে যেতাম। যতক্ষণ স্বপ্ন দেখতাম ততক্ষণ মনের ভেতর শান্তি অনুভব করতাম। ঘুম ভেঙ্গে গেলে তার স্পর্শ আর নিজের চোখের পানির লবণাক্ত স্বাদ অনুভব করতাম। তাকে কাছে পাওয়ার ব্যকুলতা আমাকে সবসময়ই তাড়া করত।
ডায়েরিটা তাঁর হাতে ফিরিয়ে দিলাম। তিনি ঘোরলাগা চোখে একবার আমার দিকে তাকালেন তারপর মুখ ফিরিয়ে নিলেন। মানুষের জীবনের সকল আশা-আকাঙ্খা, স্বপ্নের যখন মৃত্যু ঘটে তখন শুধু বিগত দিনের স্মৃতিগুলোকে আকড়ে ধরে বেঁচে থাকা কষ্টকর। জানালা দিয়ে বাইরে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলাম। সারি সারি গাছ পিছনে ফেলে ট্রেনটি দুর্বার গতিতে সামনে ছুটে চলেছে। যাত্রীদের কিছু দুঃখ পিছনে ফেলে গেলে কি এমন ক্ষতি? কি দরকার সেগুলো সাথে নিয়ে ছুটে চলার?
১৭ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: হুম, হারিয়ে যাক। কেমন আছেন??
২| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:২২
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া।
তোমার কি খবর?
১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:২৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: যায় যায় দিন। ভাল আছি। অনেক দিন অনুসারিত ব্লগগুলোতে ঢুঁ মারা হয় না। সময় করে ঘুরে আসব আশা করি।
৩| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৪২
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
যথখানি দেখিলেম লাগিল ভালো ___তবে মনে হইল গল্পে আরেকটা স্পিড থাকিলে বেশ ঠেকিত!
যাহা হউক___
আরো লিখা হউক
১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: গতি দেয়ার চেষ্টা করা হবে। আপনার মন্তব্য দেখেই কেন যেন মনে হল কবি। আসলেই তাই। আপনার মন্তব্যে মজা পেলাম।
৪| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগলো ।
১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই।
৫| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩১
বৃতি বলেছেন: সুন্দর, স্বচ্ছন্দ লিখা। ভাল লাগলো
১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভ সকাল।
৬| ১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:২১
আমারে তুমি অশেষ করেছ বলেছেন: সপ্নাতুর আহসান আপনার ব্লগে এসে কিছু বেলুন উড়তে দেখে বিমোহিত হতে হলো, তারপরেই বুঝলাম আজ আপনার জন্মদিন, তাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিবেদন করলাম। শুভেচ্ছা শতত।
১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। ব্লগে স্বাগতম। শুভেচ্ছার ধরণে বিমোহিত।।
৭| ১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল। জন্মদিনের শুভেচ্ছা !!
ডেসিবলে সার্টিফিকেট দেবার বিষয়টি বেশ হয়েছে।
১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।।
৮| ১৮ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: শুভ জন্মদিন ভাইয়া।
অনেক আগে ২০০৫ সালে র্যাব আমার ব্যাগ সার্চ করেছিলো খুলনায়, আর সেদিন কিছু পুলিশ করেছিলো সায়দাবাদে সেই স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেলো। কন্ঠস্বরের তীব্রতা থেকে সার্টিফিকেট দেয়ার ব্যাপারটা দারুণ।
১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
কন্ঠস্বরের তীব্রতা থেকে সার্টিফিকেট দেয়ার ব্যাপারটা দারুণ। - জেনে আনন্দিত হলাম।
৯| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:২৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্প ভালো লাগছে !
শুভ জন্মদিন আহসান ভাই !
১৯ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ অভি ভাই। আশা করি ভাল আছেন।।
১০| ১৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: শুভ জন্মদিন আহসান ভাই !
গল্পে ভাল লাগা ।
১৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই।
১১| ১৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
সঞ্জীবনী বলেছেন: লেট হয়ে গেলো ভাই
জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা
পোষ্টে ভালো লাগা
১৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: দেরি করলে লেট তো হবেই
ধন্যবাদ সেই সাথে ব্লগে স্বাগতম।।
১২| ২০ শে মে, ২০১৪ ভোর ৬:৫৭
আম্মানসুরা বলেছেন: বাহ
২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে এত সকালে কমেন্ট করে ঘুম ভাঙ্গিয়েছেন কাজটা ঠিক করেন নি
১৩| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
চৌধুরী সাজু বলেছেন: sundor khubi sundor hoice
diaryr beparta ki sotto?
২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সম্পূর্ন গল্পে এই অংশটুকুই পরিপুর্ন কল্পনা
১৪| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।
২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ হা মা ভাই।
আমি কিন্তু বসে ছিলাম আপনি গল্পের অসংগতি কোথায় সেটা বলবেন আর ঠিক করব সেই আশায়। কিন্তু কিছু না বলেই চলে গেলেন
১৫| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ফেইসবুকে আপনার নিক যে কোন্টা তা মনে রাখতে পারছি না। যাই হোক, ফেইসবুকের এ স্টেটাসটি পড়ার জন্য অনুরোধ করছি। শীঘ্র রিসপন্স করবেন আশা করি।
শুভেচ্ছা।
২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন:
স্বপ্নাতুর মানুষ
স্ট্যাটাসটা পড়লাম। জানানোর সময় কি এখনও আছে? নাকি শেষ হয়ে গেছে
১৬| ০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সুন্দর গল্প
আমি নাকি আপনার পোস্টে আসিনা?
এবার দেখলেন তো!!!!!
১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৫৬
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: দেখলাম
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দৃশ্য থেকে দৃশ্যে স্বচ্ছন্দে হেঁটে চলার একটা অনন্য উদাহরণ হতে পারে এই গল্পটা। আনন্দ পেলাম পড়ে।
তৃতীয় প্লাস।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার কমেন্ট পড়ে অনুপ্রেরণা পেলাম।
১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৭
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৯
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯
একলা ফড়িং বলেছেন: কণ্ঠস্বরের ডেসিবেলের ভিত্তিতে সার্টিফিকেট!!! তাইলে সার্টিফিকেট তো বহুত দূরের জিনিস, আমি তো পাশই করতে পারুম না!!!
কিছু দুঃখ পিছনে ফেলে গেলে কি এমন ক্ষতি? কি দরকার সেগুলো সাথে নিয়ে ছুটে চলার?
চাইলেই কি দুঃখ পিছনে ফেলে যাওয়া যায়???
গল্পে প্লাস!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: - সকালে ঘুম থেকে উঠে হারমোনিয়াম নিয়ে রেওয়াজ করা শুরু কর ঠিক হয়ে যাবে।
- চাইলেই কি দুঃখ পিছনে ফেলে যাওয়া যায়???
যায়, নিজেকে নিঃস্বার্থ ভাবে ভালবাসলেই যায়।
২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮
বটের ফল বলেছেন: প্রথমে নিজের গালে ২টা থাপ্পর লাগালাম কারন এই লেখা আমি এতদিন দেখিনাই, পড়িনাই তাই ।
তারপরে আগে পোষ্টের লাইক বাটনে চাপ দিলাম। ( এইবার আর ভুল করিনাইক্কা )
অনেক দিন পর আপনার লেখা পড়লাম। সেই পুরোনো আবেশ যা এখনো মিশে আছে আপনার লেখায় ।
একটার পর একটা সিকোয়েন্স লেখাটাকে এগিয়ে নিয়ে গেছে সাবলীল ভাবে। খন্ড খন্ড কিছু চিত্র, কিন্তু কি অসাধারন ভাবেই না জোড়া লাগিয়েছেন !!!!!!!
আর লেখার শেষটা করেছেন এত চমৎকার ভাবে !!!!!!! কি করে পারেন আপনি, বলবেন আমায় ।
মাঝখানে অনেক দিন লেখেননি দেখছি।
ফারিয়াকে নিয়ে আপনার লেখাগুলোর কথা মনে পড়ে গেল। কেমন আছে ফারিয়া
ভালো থাকবেন।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ছি, ছি ! এভাবে বলবেন না প্লিজ।
ফারিয়া নামটা চেঞ্জ করে সায়না দিয়ে একই সিরিজের বেশ কয়েকটা গল্প লিখেছি। নেহাত শখের বশে লিখতে বসা সিরিজ যে কখন ট্রেড মার্ক হয়ে দাড়িয়েছে বুঝতে পারি নি। এক ধরনের লেখায় নিজেকে গুটিয়ে না রেখে অন্য কিছুও ট্রাই করলাম।
আপনাদের প্রশংসা পাই বলেই হয়তবা আমার মত ছাইপাশ লেখক আবার কি বোর্ড ধরার সাহস পায়। সময় পেলেই ওই সিরিজে পোস্ট দেব আশা করি।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা নিরন্তর।
২১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
শায়মা বলেছেন: হারিয়ে যাক স্মৃতিরা!