![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিজাব পড়ার অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রতিবাদে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমানের গাড়ী আটকিয়ে অভিযোগ দেয় নার্সিং কলেজের বিক্ষুব্ধ ছাত্রীরা
চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজে হিজাব পড়তে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে আজ ছাত্রীরা জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান চমেক হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে চলে যাওয়ার সময় তাঁর গাড়ী আটকিয়ে অভিযোগ দেয়.................... তারা বলেন, কিছুদিন আগে হাইকোট রায় দিয়েছে কোন মহিলাকে নেকাব পরতে বাধ্য করতে পারবে না। এখন হাইকোট কে এটাই রায় দিতে হবে, নেকাব বা হিজাব পড়লে বাধা দেওয়া যাবে না। আজই সরকারের প্রতি রুল জারি করা হোক.................
নামাজ ঘরে তালা ও হিজাব নিষিদ্ধের প্রতিবাদে চট্টগ্রাম নার্সিং হোমের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন।
নার্সিং কলেজে হিজাব পরিধানের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষাসহ বেশ কিছু শিক্ষিকা। তাদের সাথে যোগ দিয়েছেন কিছু গোঁড়া হিন্দু শিক্ষকও। নার্সিং অধিদফতরের ড্রেস কোডের অজুহাত তুলে ৪ বছর মেয়াদী বি.এস.সি-ইন নার্সিং কোর্সের বিভিন্ন বর্ষের ছাত্রীদের হিজাব পরতে বাধা দেয়ায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ইনস্টিটিউটের চতুর্থ ব্যাচের একজন ছাত্রী বলেন, 'আমরা হিজাব পরে ক্লাস করতে চাই। কিন্তু কর্তৃপক্ষ বলছে ড্রেস কোড অনুযায়ী পোশাক পরতে হবে।' তিনি আরো বলেন, 'হিজাব পরে ক্লাস করতে না পারলে আমরা ভর্তি বাতিল করে চলে যাবো। কিন্তু প্রতিষ্ঠান থেকে সার্টিফিকেট দেওয়া হচ্ছে না।' প্রতিষ্ঠানটির আরো কিছু ছাত্র-ছাত্রীর সাথে কথে বলে জানা যায়, গতকাল (০২/০৭/১২) হিজাব পরে ২য় বর্ষের ৩য় ব্যাচের কিছু ছাত্রী ক্লাসে আসলে তাদেরকে অপমান করে ক্লাস থেকে বের করে দেয়া হয়। এরপর কয়েকজন ছাত্রীকে দুপুর ২টা পর্যন্ত একটি রুমে আটকে রাখা হয় এবং তাদের গতিবিধির দিকে বিশেষভাবে নজর রাখা হয়।
দুপুরের দিকে ছাত্রীদের হোস্টেলের নামাজের কক্ষে কয়েকজন অমুসলিম শিক্ষিকা জুতা নিয়ে প্রবেশ করেন এবং পরবর্তীতে হোস্টেল সুপারের তত্ত্বাবধানে অমুসলিম সুইপারের মাধ্যমে কুরআন শরীফগুলো আবর্জনার মত একপাশে ছুঁড়ে ফেলে নামাজের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। এ ব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষা হোসনে আরা বলেছেন, 'নার্সিং করলে নামাজ পড়া লাগে না। নামাজ কে দেখে? নার্সিং করলে সবাই দেখে।'
তার ভাষায় নার্সিং অনেক বড় সেবার কাজ, তাই যারা নার্সিং করে তাদের নামাজ না পড়লেও চলে।
এর আগে নার্সিং কলেজের ২৮ নং ওয়ার্ডে তিন ছাত্রী নির্ধারিত ড্রেসের সঙ্গে মাথায় হিজাব পরে ডিউটি করতে গেলে ড্রেস কোডের অজুহাত তুলে রোগীদের সামনেই তাদের অপমান করে ওয়ার্ড থেকে বের করে দেয়া হয়।
হিজাব পড়ার অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রতিবাদে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমানের গাড়ী আটকিয়ে অভিযোগ দেয় নার্সিং কলেজের বিক্ষুব্ধ ছাত্রীরা চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজে হিজাব পড়তে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে আজ ছাত্রীরা জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান চমেক হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে চলে যাওয়ার সময় তাঁর গাড়ী আটকিয়ে অভিযোগ দেয়.................... তারা বলেন, কিছুদিন আগে হাইকোট রায় দিয়েছে কোন মহিলাকে নেকাব পরতে বাধ্য করতে পারবে না। এখন হাইকোট কে এটাই রায় দিতে হবে, নেকাব বা হিজাব পড়লে বাধা দেওয়া যাবে না। আজই সরকারের প্রতি রুল জারি করা হোক................. নামাজ ঘরে তালা ও হিজাব নিষিদ্ধের প্রতিবাদে চট্টগ্রাম নার্সিং হোমের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন। নার্সিং কলেজে হিজাব পরিধানের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষাসহ বেশ কিছু শিক্ষিকা। তাদের সাথে যোগ দিয়েছেন কিছু গোঁড়া হিন্দু শিক্ষকও। নার্সিং অধিদফতরের ড্রেস কোডের অজুহাত তুলে ৪ বছর মেয়াদী বি.এস.সি-ইন নার্সিং কোর্সের বিভিন্ন বর্ষের ছাত্রীদের হিজাব পরতে বাধা দেয়ায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ইনস্টিটিউটের চতুর্থ ব্যাচের একজন ছাত্রী বলেন, 'আমরা হিজাব পরে ক্লাস করতে চাই। কিন্তু কর্তৃপক্ষ বলছে ড্রেস কোড অনুযায়ী পোশাক পরতে হবে।' তিনি আরো বলেন, 'হিজাব পরে ক্লাস করতে না পারলে আমরা ভর্তি বাতিল করে চলে যাবো। কিন্তু প্রতিষ্ঠান থেকে সার্টিফিকেট দেওয়া হচ্ছে না।' প্রতিষ্ঠানটির আরো কিছু ছাত্র-ছাত্রীর সাথে কথে বলে জানা যায়, গতকাল (০২/০৭/১২) হিজাব পরে ২য় বর্ষের ৩য় ব্যাচের কিছু ছাত্রী ক্লাসে আসলে তাদেরকে অপমান করে ক্লাস থেকে বের করে দেয়া হয়। এরপর কয়েকজন ছাত্রীকে দুপুর ২টা পর্যন্ত একটি রুমে আটকে রাখা হয় এবং তাদের গতিবিধির দিকে বিশেষভাবে নজর রাখা হয়। দুপুরের দিকে ছাত্রীদের হোস্টেলের নামাজের কক্ষে কয়েকজন অমুসলিম শিক্ষিকা জুতা নিয়ে প্রবেশ করেন এবং পরবর্তীতে হোস্টেল সুপারের তত্ত্বাবধানে অমুসলিম সুইপারের মাধ্যমে কুরআন শরীফগুলো আবর্জনার মত একপাশে ছুঁড়ে ফেলে নামাজের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। এ ব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষা হোসনে আরা বলেছেন, 'নার্সিং করলে নামাজ পড়া লাগে না। নামাজ কে দেখে? নার্সিং করলে সবাই দেখে।' তার ভাষায় নার্সিং অনেক বড় সেবার কাজ, তাই যারা নার্সিং করে তাদের নামাজ না পড়লেও চলে। এর আগে নার্সিং কলেজের ২৮ নং ওয়ার্ডে তিন ছাত্রী নির্ধারিত ড্রেসের সঙ্গে মাথায় হিজাব পরে ডিউটি করতে গেলে ড্রেস কোডের অজুহাত তুলে রোগীদের সামনেই তাদের অপমান করে ওয়ার্ড থেকে বের করে দেয়া হয়।
©somewhere in net ltd.