![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনার একটা সুহৃদয় আছে অনেক দামী, সেটাকে পচতে দিবেন না কেননা পচে গেলে সেটাকে নোঙর ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে দিতে হবে।তাই আপনার হৃদয় কে মানবের জন্য ব্যবহার করুন
স্বাধীনতার পর দীর্ঘদিবস অতিবাহিত হয়েছে।একটি প্রজন্ম অতিবাহিত হয়ে আরেকটি প্রজন্মের সূচনা ঘটেছে।
কিন্তু স্বাধীনতা শব্দটির সংগে যে স্বপ্ন প্রিয় একটা দেশবাসী দেখেছিলেন আজো তা বাস্তবে রূপায়িত করা প্রায় সম্ভব হয়নি।স্বাধীনতার পর থেকে সরকার পরিবর্তনের একটি ধারা ক্রম আমরা লক্ষ করতে পারি।আমাদের প্রতিটি সরকার ক্ষমতায় এসেই ঘোষণা করেন যে, ' আমাদের সরকার উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাসী, আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করি, দেশকে উন্নয়ন করাই আমাদের লক্ষ্য,সর্বোপরি উন্নয়নমুখী যত প্রকারের বিশেষণ রয়েছে তার প্রায় সবকটিই তারা ব্যবহার করেছেন, দেশের উন্নয়ন করেছেন, দেশকে উন্নতির দিকে নিয়ে গেছেন...... ইত্যাদি।
কিন্তু বাস্তবতা হলো → বাঙলার দুঃখী মানুষের ভাগ্য রয়েছে অপরিবর্তনীয়। সমাজ ব্যবস্থা আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে।সম্প্রতি আমাদের জাতীয় জীবনে নানা কারণেঅকারণে চূড়ান্ত বিশৃঙখলা মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। কল-কারখানায়, অফিস-আদালত, স্কুলকলেজ -বিশ্ববিদ্যালয়, খেলার মাঠেঘাটে, ঘরেবাইরে সর্বত্রই শৃঙখলতার অভাব প্রকট। অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে স্বার্থান্বেষী মানুষ মাত্রই মেতে উঠেছে ক্ষমতাধর হওয়ার প্রতিযোগিতায়। কল্যাণমুখী রাজনীতি হয়ে পড়েছে কলুষিত।
সমাজজীবন রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির থাবা বিস্তৃত হচ্ছে। তার ফল হয়েছে খুব ভয়াবহ। শিক্ষার ক্ষেত্রে, সমাজ জীবনের অলিতেগলিতে উচছৃঙখলতার ভয়াবহ কলঙ্ক -স্বাক্ষর। সামান্য কারণে চলে ভাঙচুর।
চলে খুন খারাপি, জঙ্গি, রাহাজানি, সন্ত্রাস, চলে অতিরিক্ত শ্লীলতাহানি। সামাজিক স্বার্থ ভূলে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জঘন্য প্রবণতার ফলে সমাজকে নিত্যকাল গ্রাস করেছে আজ চরম বিশৃঙখলা ও নৈরাজ্য।এ এক জাতীয় জীবনের ঘণ্টাধ্বনি।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: একদিন এসব থাকবে না।
ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
বর্ণিল হিমু বলেছেন: এমতাবস্থায় কি করা যায়......?