![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অভ্র । বড্ড অগোছালো একজন । বড়ই বিশৃংখল, বেসামাল । মানসিক রোগী বলেও খ্যাতি আছে । ফেসবুকে আমি : www.facebook.com/badboykishor
-ভদ্রতা শেখানো হয়নি তোমাকে ?
-অবশ্যই শেখানো হয়েছে । কিন্তু সেটা ব্যবহার করতে ইচ্ছা করে না ।
-কি ? মুখে মুখে তর্ক করছ আবার বদমায়েশ ছোকরা । আমার ভাতিজা পুলিশে চাকরি করে । বেশি তেড়িবেড়ি করলে জেলের ভাত খাওয়াব ।
-পুলিশে কি ? হাবিলদার ?
-কি বললি তুই ? দাঁড়া তোকে আমি.....
হাতে থাকা মোবাইলটাতে কি একটা নাম্বার ডায়াল করা শুরু করলেন তিনি । হয়ত তার সেই ভাতিজাকে কল দিচ্ছেন । আজকেই হয়ত জেলের ভাত খাওয়া হয়ে যাবে আমার । আমিও প্রস্তুত । সব রকমের অভিজ্ঞতা থাকা দরকার ।।
-আম্মু বাদ দাও । চলে আসো...
এতক্ষণ পর সে কথা বলল । সে, যাকে ভালো করে দেখবো বলে তার মায়ের সাথে এত পেঁচাল করতেছি । যার জন্য জেলের ভাত খাওয়ার অফার পর্যন্ত পেয়ে গেছি ।।
বিশাল বড় গাড়ির জানালা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে আমাকে আর তার মাকে দেখছিল । কালো সূর্যচশমার জন্য চোখদুটো দেখা যাচ্ছে না । চেহারায় বিরক্তির ভাব স্পষ্ট । হয়ত আমার এমন ব্যবহারে বিরক্ত, নয়ত আমার মত একটা ফালতু ছেলের সাথে তার মায়ের শুধু শুধু তর্কে ।।
-বাদ দেব মানে ? দেখছিস না এই ছোকরা কত বড় বেয়াদব ? একটা ঠিকানা জানতে চাইলাম । মুখের উপর বলে দিল নিজে যেন খুঁজে নিই...
-থাক ওই ছেলে । এদের সাথে কথা বলাটাও ভুল । ঠিকমত কথাও বলতে পারে না । চলে আস তুমি ।
-নাহ আজকে এই ছেলেকে ভদ্রতা শিখিয়ে ছাড়ব আমি । তোর হিরু ভাইয়ের মোবাইল নাম্বারটা দে তো । আমার মনে পড়ছে না...
-বললাম তো বাদ দাও । খামাখা ভাইয়াকে এসবের মধ্যে জড়ানোর দরকার নেই ।
-তোরে দিতে বলছি দে...
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মা-মেয়ের কথা শুনছিলাম । তারা এখন হিরু ভাইয়ের নাম্বার নিয়ে ব্যস্ত । বুঝতে পারতেছি তাদের কাজ শেষ হতে বেশ টাইম লাগবে ।
-আমি কি এক কাপ চা খেয়ে আসতে পারি ? হিরু ভাই আসলে জানাবেন ।
মা-মেয়ের কথা থেমে গেল । মা রক্তচক্ষু করে বললেন
-ফাইজলামি করছ বেয়াদব ?
-না আন্টি কি বলছেন ? আমি ফাইজলামি করব কেন ? আপনাকে যথেষ্ট সম্মান করি আমি । আফটার অল আপনি আমার মায়ের মত । আমার মায়ের কয়েকটা বোন আছে আপনার বয়সী । জানেন আমার মায়ের একটা বিশেষ গুণ আছে । যে কাউকে চোখের পলকে ভাই বোন বানিয়ে ফেলতে পারে । আপনাকেও পারবে । দেখা করবেন আমার মায়ের সাথে ?
-কোন ইচ্ছা নাই । আর তুই জানিস তুই বেশি কথা বলিস ?
-নাহ । জানতাম না তো । আচ্ছা হিরু ভাই দেখতে কেমন ?
-কেন ?
তার চোখে মুখে সন্দেহ । আমার এই কথা জিজ্ঞেসের কারণ খুঁজতেছেন মনে মনে । হঠাত এইরকম প্রশ্ন তিনি আশা করেন নাই ।
-এটা দেখার জন্য যে উনি আসলেই দেখতে হিরোর মত কিনা ।
আন্টি হয়ত আর নিজেকে আটকে রাখতে পারলেন না । আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে এক পা সামনে বাড়লেন তিনি । তাকে দেখে মনে হচ্ছে এখনি এসে শার্টের কলার চেপে ধরবেন ।
এমন সময় মেয়েটা নামল গাড়ি থেকে । বেশ লম্বা । মনে মনে তুলনা করলাম আমার সাথে । নাহ আমার চেয়ে লম্বা না । বাঁচলাম, লম্বা হলে লজ্জা পেতাম ।
মেয়েটা আমার বয়সীই হবে । বেশ রূপবতী । পোশাক যেটা পড়ে আছে, সেটার নাম জানিনা । মেয়েদের এইসব ব্যাপারে আমার জ্ঞান খুবই কম । আমার তুলনায় আমার বন্ধুদেরকে পিএইচডি ডিগ্রীধারী মনে হয় ।
মেয়েটা প্রায় দৌড়ে এসে তার মাকে জড়িয়ে ধরে আটকাল । একপ্রকার টেনে গাড়িতে নিয়ে বসাল ।
আন্টি বেশ জোরাজুরি করছেন । এত সহজে আমাকে ছেড়ে দেওয়ার পক্ষপাতি নন তিনি ।।
মাকে গাড়িতে বসিয়ে নিজে ঢুকতে যাচ্ছিল মেয়েটা, এমন সময় ডাকলাম আমি ।
-একটু শুনবেন ?
-না, শুনব না ।
মেয়েটা আমার উপর বেশ বিরক্ত । আমার কথা শোনার জন্য দাঁড়াবে, এটা আশা করাটা বোকামি ।
-আচ্ছা তুমি করেই বলি । তুমি অনেক সুন্দর ।
মেয়েটা থমকে গেল । অবাক হয়েছে বোঝা যাচ্ছে । খুশিও হয়েছে । কিন্তু সেটা প্রকাশ না করার অনেক চেষ্টা করছে । বিরক্ত ভাবটাকে মুখোশ হিসেবে ব্যবহার করছে ।
কিছু একটা বলতে গিয়েও বলল না মেয়েটা । গাড়িতে মায়ের পাশে উঠে বসল । তার মা তখনও আমাকে হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছেন ।
গাড়ি স্টার্ট হল । চলে যাচ্ছে ওটা । আমি হাসলাম মনে মনে । যাক, সময়টা ভালোই কাটল ।।
কয়টা বাজে দেখা দরকার । হাতে ঘড়ি নেই । একটা ছিল, এখন নাই ।
একটা দোকানে বেশ ভিড় দেখা যাচ্ছে । অনেক জোরেসোরে বেচাকেনা চলছে । সেলসম্যানগুলোর দম ফেলার সুযোগ নাই । তারা অনেকটা হম্বিতম্বি ভাব নিয়ে কাজ করছেন । যতটা ব্যস্ত নন, তার চেয়েও বেশি ব্যস্ততা দেখাচ্ছেন ।
আমি এগিয়ে গেলাম । উদ্দেশ্য সময় জানতে চাওয়া । আশেপাশে দোকান আছে অনেক । দোকানে ঘড়িও আছে । কিন্তু আমার কাউকে অনেক বিরক্তি দিতে ভালো লাগে ।।
বেশ ধাক্কাধাক্কি করে একজন সেলসম্যানের সামনে পৌঁছলাম । আমাকে দেখে তিনি হাতে প্যাকেট নিয়ে প্রস্তুত হয়ে গেলেন কি লাগবে দেওয়ার জন্য । কিন্তু তাকে একসাথে হতাশ আর চরম বিরক্ত করলাম আমি ।
-আপনাদের দোকানে ঘড়িটা কোনদিকে ?
প্রশ্নটা করে আমি এমনভাবে তাকিয়ে থাকলাম যেন এইসময় এইভাবে এটা জিজ্ঞেস করা খুব স্বাভাবিক । যে কেউই জিজ্ঞেস করে ।
দুয়েক সেকেন্ড পর ঘড়িটা চোখে পড়েছে এমন ভাব করে বললাম
-ও আচ্ছা ওইতো । হুম । ৩টা ১৫ । ধন্যবাদ...
আমার পিছনে যারা দাঁড়িয়ে ছিলেন তাদের মধ্যে দুয়েকজন আংকেলের দিকে চোখ পড়ল আমার । তাদের চেহারা দেখে বোঝা যাচ্ছে তারা আমার এইরকম কাজে মোটেই সন্তুষ্ট নন ।
আবার ধাক্কাধাক্কি করে বের হলাম । এবার হাসপাতালের দিকে রওনা দেয়া দরকার । সময় হয়েছে । সাড়ে ৩টায় উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে ।।
পনের মিনিটে পৌঁছতে পারব । কাছেই । হাঁটা শুরু করলাম । পা দুটো টেনে টেনে হাঁটছি । বেশ শব্দ হচ্ছে । ভালো লাগছে । ইচ্ছা করে হাঁটছি । এইভাবে যদি এখন জামিল স্যারের সামনে হাঁটতাম , তাহলে এক থাপ্পড়ে গালে তিন আঙ্গুলের ছাপ বসিয়ে দিতেন । স্যারের থাপ্পড়ে সবসময় তিন আঙ্গুলের ছাপ বসত । বেশিও না, কমও না । আগে এইভাবে পা টেনে হাঁটার কারণে স্যারের অনেক থাপ্পড় খেয়েছি । স্যার কিন্তু অতটা রাগী না । আবার তেমন কমও না ।
স্যার আমাকে পছন্দ করতেন খুব । পড়ালেখায় যে ভালো ছিলাম তা না । তারপরও জানি না কেন, অন্যান্য ছেলেদের চাইতে আমাকেই বেশি পছন্দ করতেন । ওই স্কুলে তাঁর একটা ভাতিজা পড়ত । এমনকি ভাতিজার চেয়েও আমার বেশি খেয়াল রাখতেন । স্যার যেমন শাসন করতেন, তেমনি আদরও করতেন ।
অনেকদিন হল স্যারকে দেখেছি । জানিনা স্যার এখন কোথায় আছেন । এস.এস.সি. র পর আর কখনো স্কুলে যাইনি । একটা দিনের জন্যও না, একটা ঘন্টার জন্যও না ।।
সবসময়ের মত একদিন আমাকে এইভাবে পা টেনে হাঁটার জন্য থাপ্পড় দিয়েছিলেন জামিল স্যার । ব্যাপারটা আমার কাছে সাধারণ ছিল । সবসময়ই তো হয় । তাই তেমন চিন্তা হয়নি এটা নিয়ে । কিন্তু আমি সত্যিই প্রচন্ড অবাক হয়েছিলাম যখন স্যার আমাকে ডেকে নিয়ে কেঁদে দিয়েছিলেন । আমি আজও ভুলতে পারি নাই সেটা । কখনো পারবোও না ।।
হাসপাতাল এসে গেছে । গেটেই দেখা হল লোকটার সাথে । আমার জন্যই অপেক্ষা করছিলেন । বয়স তেমন বেশি না । এখনো পড়াশোনা করেন হয়তো ।
-ভাই আমি তো চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম আপনি আসবেন কিনা সেটা নিয়ে ।
-এত চিন্তার কি আছে ? আমি তো ঠিক টাইমেই আসছি ।
-আধা ঘন্টা লেট হল না ?
-আপনি তো সাড়ে ৩টায় আসতে বলছিলেন ।
-সাড়ে.... ও হ্যাঁ ভাই সরি । তাড়তাড়ি চলেন । আসলে বাবার জন্য টেনশনে অন্য সব কিছু গুলিয়ে ফেলতেছি । কিছু মনে করিয়েন না ।
-আরে না । আমি বুঝতে পারছি । চলুন তাড়াতাড়ি ।
সরাসরি হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকে গিয়ে ঢুকলাম । একজন নার্স এগিয়ে এল । লোকটাকে বললাম
-আপনি আপনার বাবার কাছে গিয়ে বসুন । এখানে আপনার থাকার দরকার নেই । রক্ত দেয়া শেষ হলে আসতে পারেন চাইলে । না আসলেও সমস্যা নেই ।
লোকটা চলে গেল । নার্স ব্লাড স্যাম্পল নিল টেস্ট করার জন্য যে ম্যাচ করে কিনা । একটু অপেক্ষা করতে বলল । আমি বসে আছি ব্লাড ব্যাংকের এক কোণায় একটা চেয়ারে ।।
যেই নার্সটা সবসময় আমার রক্ত নিত, আজকে সেটাকে দেখতে পাচ্ছি না । আমাকে খুব ভালো করে চেনে নার্সটা । হেসে কথা বলে সবসময় আমার সাথে । আজকে কোথায় গেল কে জানে ।।
-আসুন । ম্যাচ করেছে ।
গিয়ে শুয়ে পড়লাম । রক্ত দেয়া আমার জন্য তেমন কোনো ব্যাপার না এখন । আগেও কয়েকবার দিয়েছি ।
হাতে সুঁচ । সেখান থেকে নল বেয়ে রক্ত জমা হচ্ছে ব্যাগে । রক্তের ব্যাগটা হাতের অবস্থান থেকে নিচে রাখা হয়েছে । মাঝে মাঝে ব্যাগে রক্ত নাড়াচাড়া করা হচ্ছে । যাতে রক্ত জমাট না বাঁধে ।।
রক্ত নেওয়া শেষ হওয়ার পর উঠে বসলাম । মাথাটা একটু একটু ঘুরাচ্ছে । বেশি না । নার্সটা একটা সেভেন আপ এর বোতল এনে দিল । সবসময়ই দেওয়া হয় । শরীর থেকে ফ্লুয়িড যাওয়ার কারণে এটা খেতে হয় । ভালোর জন্য ।।
যার বাবার জন্য রক্ত দিলাম, সে লোকটা এল একটু পর ।
-আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
-ভাইয়া আমি আপনার অনেক ছোট । আমাকে তুমি করে বলেন । চাইলে তুই করেও বলতে পারেন ।
-আচ্ছা তুমি করেই বলি ।
-আচ্ছা । আপনি চিন্তা করিয়েন না । আপনার বাবা সুস্থ হয়ে যাবেন ।
-তোমাকে আবারও ধন্যবাদ ভাই ।
-ব্যাপার না ।
-তুমি কি আগেও রক্ত দিয়েছো ?
-জ্বী ভাইয়া । ৩/৪ বার দিয়েছি ।
-বয়স কত তোমার ?
-সতের । আঠার হতে আর চার মাস বাকি ।
-তুমি এই বয়সেই এভাবে রক্ত দিচ্ছ ? তোমাকে তো মহত্ বলতে হয় ।
-এভাবে মহত্ শব্দটাকে অপমানিত করবেন না ভাইয়া । আমি মোটেই মহত্ নই । আমি অনেক স্বার্থপর । রক্ত দিয়ে আমি নিজের রক্ত শুদ্ধ করি । তার উপর আবার এরকম সেভেন আপও খাওয়া যায় ফ্রি তে । আমি পুরোটাই আমার স্বার্থ দেখি ।
-বুঝেছি ।
মুচকি হাসল লোকটা । মানুষটাকে হাসলে খুব সুন্দর দেখায় । গালে টোল পড়ে ।
-আমার মনে হয় কি জানো ? তুমি অন্য সবার মত না ।
-হয়ত...
-বাবা তোমার সাথে দেখা করতে চান ।
-আজকে না ভাইয়া । অন্য কোনদিন এসে দেখে যাব ।
আমি উঠে দাঁড়ালাম । হঠাত্ মাথাটা একটু ঘুরে উঠল । উনি ধরতে চাইলেন । বাধা দিলাম ।
-না পারব আমি । ঠিক হয়ে যাবে । আসি ভাইয়া । ভালো থাকবেন ।
আস্তে আস্তে হাঁটছি । দরজা পার হয়ে যখন চলে আসছি, তখন ডাক দিলেন তিনি ।
-আচ্ছা তোমার নাম কি ?
আমি দাঁড়ালাম । ফিরে তাকিয়ে একটু হাসার চেষ্টা করলাম ।
-রোদ ।।
(চলবে)
[অনেকে বলতে পারেন এইটা হিমুর মত । স্বাভাবিক । আমি লিখছিই হিমু টাইপের । আমার ইচ্ছা ওরকম লেখার । তাই...]
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
আমি অভ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: অনেক সুন্দর হচ্ছে, সাথে আছি, চলুক
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
আমি অভ্র বলেছেন: আপনারা সাথে থাকলে চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা আছে । ধন্যবাদ ভাইয়া
৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো লাগলো!!!!
পরের পর্বের অপেক্ষায়.......
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
আমি অভ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।।
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দেওয়ার চেষ্টা করব
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
কস্কি বলেছেন: সেকেন্ড গিয়ারে চালায়া যাও ভায়াআআআ ......
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৭
আমি অভ্র বলেছেন: উক্কে সিটবেল্ট বাঁধছেন তো শক্ত কইরা?
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইন্টারেস্টিং! অনুসরণে নিলাম আপনাকে।
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৬
আমি অভ্র বলেছেন: অনুসরণ করছেন জেনে বেশ সম্মানিত বোধ করতেছি ভাইয়া
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৪
কস্কি বলেছেন: এতোসব বাঁধাবাঁধির মধ্যে আমি নাইক্কা!!
তোমার লাগলে, আরো দুই -চাইরটা বাঁইধা লও!!
আর আমারে তুমি কইরা কইলে কি জিহ্বা খইস্সা পইড়া যাইবো??? না পইড়া গেলে, তুমি কইরা কওনা ক্যালা??
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
আমি অভ্র বলেছেন: আপনি অইতেছে আপনি মেলা সাহসী । যখন রাস্তায় চিত হইয়া পইড়া রিক্সার ডলা খাইবেন, তখন বুঝবেন .।
আপনে যদি খসাই দেন, তাই রিস্ক নিই নাই
৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
কস্কি বলেছেন: আমি না এত্তোএত্তো সাহসী!!
আর রিক্সার ডলা ; সেতো অমৃত
!!!
আহালে! আসল কথা কও না কেন? জিহ্বা না থাকলে তো বউও ………………… আর এই কারণেই নু রিস্ক!!
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৫
আমি অভ্র বলেছেন: কি যে কননা ভাই । পাব্লিক পেলেস তো
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
গ্রীনলাভার বলেছেন: থামজ্ আপ। চমৎকার হচ্ছে।