![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জোয়ান ছেলে একটু আধটু রঙঢঙ এর সখই রাখতেই পারে। দুষ্টামির ছলে কিছু দুষ্টামি তারা করতেই পারে। এটা ব্যাপার না। টাকা থাকলে এমন হতেই পারে। এই হচ্ছে এখন কিছু পরিবারের শিক্ষা। এদের এই শিক্ষার সাথে আরো একটা শিক্ষা যোগ করা উচিত আর তা হচ্ছে এই ছোটখাটো দুষ্টামি লোকের সামনে আসার পর জুতার মালা পরে ঘোরার শিক্ষাটাও। তখন কি রকম ভণিতা ধরতে হবে এটাও তো একটা দরকারী পার্ট। বিপদে এটাও কাজে দিবে। এখন থেকে যারা যাদের সন্তানদের রঙঢঙ মাখা জীবনের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবেন তারা এই পার্ট- এর কথায় মনে করিয়ে দেওয়া উচিত তাদের সন্তানদের।
টাকার গরমে যখন যার তার সাথে শোয়ার অভ্যাস পরিবারের থেকে পেয়েই তারা আসছেন তখন এই কথাটা মাথায় তাদের পরিবার থেকে ঢুকানো উচিত যে সম্মতি নিয়ে শোয়ার অভ্যাস করাটা। জোর করে করলে যেটা হবে সেটা হচ্ছে তাদের এই ছোট খাটো দুষ্টামি গুলো সবার সামনে চলে আসবে। তখন সবাই হয়তো জোয়ান ছেলের দুষ্টামি হিসাবে না দেখে ধর্ষণ এর রূপ দিয়েও দিতে পারে, তখন কেঁচো খুরতে সাপ বেরিয়ে আসতে পারে। আলীসান জীবনের প্রতিদিনের দুই লাখ টাকার হিসাব চাওয়াও হতে পারে। তখন এতো সাদা টাকার ব্যবসার হিসাব নিয়ে এই বিশাল সম্মানিত পরিবার বিপদে পরতে পারে। তখন এই জোয়ান ছেলে দুষ্টামি চাপা দেবার জন্য যেমন পানির মতোন টাকা যেমন যাবে তেমন আমার মতোন কিছু মানুষের অসম্ভব ভালোবাসা সমেত জুতার মালাও উপহার পেতে পারে।
টাকার বহর পেলে মানুষ খারাপ হয়ে যায় এটা আমি মানি না। এটা হবার না। সব কিছু নিজের মানসিকতা আর পারিবারিক শিক্ষার উপর। টাকা থাকলেই আপনি যে কোন মেয়ের শরীরে হাত রেখে বড় গলায় নিজের বাবার ব্যবসার মূলমন্ত্র তুলে ধরবেন , এটা কেমন না। সময় থাকতে শুদ্ধ হন, যারা এই পথে হেঁটে যাচ্ছেন তাদের বলছি।
টাকার গরম নিজের পকেটেই রাখুন। টাকা দিয়ে সব কিছু কেনা যায় ,এই ধারণা থেকে বের হন। মানুষকে মানুষ ভাবুন, ভালোবাসতে শিখুন সম্মানের সাথে।
১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪
আনিসা নাসরীন বলেছেন: টাকার খেলায় এই শিক্ষা হারিয়ে যাচ্ছে আপু। যে যার মতোন যা খুশি করে যাচ্ছে কেউ বলার নেই কিছু। এইবার ভেবেছিলো যে টাকার জোরে পার পেয়ে যাবে তারা। এর আগেও এদের এমন ঘটনা ছিলো কিন্তু মেয়ে গুলা সাহসী ছিলো দেখে এটা ওরা জানাতে পেরেছে। আরো যাদের সাথে এমন হয়েছে তারা বলতে পারিনি। বললে হয়তো তাদেরও এই বেশ্যা গালি শুনতে হতো। এই মেয়ে দুটির এগিয়ে আসার সাহসের জন্য শ্রদ্ধা জানাই।
ভালো থাকুন আপু।
২| ১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ২:৪২
মাসুদ কামাল বলেছেন:
লেখাটি ভালো লাগলো।
আপনি ঠিকই বলেছেন- পারিবারিক শিক্ষাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
২২ শে মে, ২০১৭ রাত ২:০০
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
পারিবারিক শিক্ষাই হচ্ছে একজন মানুষের জন্য সেই শিক্ষা যেখানে সে ভালো মন্দের ফারাক বুঝতে শিখে একদম প্রথমে। এটাই হচ্ছে একজন মানুষের প্রথম স্কুলিং।
৩| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
খুবই গুরুত্ববহ কথন!
০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
আনিসা নাসরীন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৪| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: আনিসা নাসরীন ,
বলেছেন, পরিবার থেকে সন্তানেরা শিক্ষা নেবে । কোন পরিবারের কাছ থেকে ? যে পরিবার নিজেরাই নীতি-নৈতিকতা জানেনা , তেমন পরিবেশে বড়ও হয়নি কিম্বা চোখেও দেখেনি, শিক্ষা নেই যে পরিবারে, যে পরিবার দু'দিনেই আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে তেমন পরিবারের কাছ থেকে ??????
ভালো লিখেছেন ।
০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১১:০১
আনিসা নাসরীন বলেছেন: ঐ সব বিখ্যাত পরিবারের শিক্ষার নমুনা তো দেখলামই। খুব ভালো বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১:১০
কানিজ রিনা বলেছেন: আমরা পরিবার থেকে এক মেয়ের বেলায়।
যে বিধি নিষেধ দিয়ে বড় করি ছেলের
বেলায় কোনও বিধি নিষেধ খুব একটা
অর্পন করি বলে মনে হয়না। বাবা মায়ের
ধারনা ছেলেরা একটু আধটু অন্যায় করবে
এইটাই নিয়ম। যুগ ধরে এই নিয়ম চলে
আসছে। ছোট ছোট একটু আধটু অন্যায়
করতে করতে আপনার আদরের ধন বখাটে
হয়ে গেছে। সেদিকে কয়টা বাবা মা খেয়াল
রাখে। পরিবারের আশ্রয় প্রশ্রয়ে এমন
ছেলেরা বাবার টাকার গরমে সর্বনাসা হয়ে
উঠে। তারপর ধর্মীয় অনুসাশন তো নেইই
কি বলব আমাদের সমাজে বিবাহীত পুরুষ
টাকা থাকলে বাসা ভারা করে কর্লগার্ল
রেখে আনন্দ করে বেড়ায়।
কর্লগার্লরা এসব সুচতুর পুরুষের শিকারী
হয়ে বেঁচে থাকে। ধন্যবাদ,