![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখক,সাংবাদিক,গবেষক,অনুবাদক,দার্শনিক,তাত্ত্বিক,সমাজ সংস্কারক,শিক্ষক ও সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী যোদ্ধা
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা।
দেশপ্রেমিকরা যুদ্ধ করেছিলেন একটা স্বাধীন দেশের জন্য, যেখানে তারা সন্মান মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারবেন।
অভাব, দারিদ্র-বেকারত্ব-দুর্নীতি, শোষণ-বঞ্চনা বলে কিছুই থাকবে না।
কিন্ত বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পরই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট চোর -ঘুষখোর –দুর্নীতিবাজ-সন্ত্রাসী- মদ- মাদকখোর ও ব্যবসায়ী ঋণ-খেলাপি- বিদেশে টাকা পাচারকারী এবং রাজনৈতিক দলগুলির নেতা-কর্মী নামধারী অপরাধীদের খপ্পরে ।
এজন্য কোনো নেতা বা রাজনৈতিক দল যতোটা দায়ী তার চেয়ে লক্ষ-গুণ বেশী দায়ী এদেশের জনগণ কারণ তাদের সমর্থন ছাড়া কেউই এসব অপরাধ অপকর্ম করতে পারেনা।
নষ্টামির এই ধারাতে আক্রান্ত হয়েছে শান্তিনগরে মতো অভিজাত এলাকাও।
২০০৫ সালে নজরুল ইসলাম কিরণ এবং শিবু সাহা নামে দুই ব্যাক্তি ঢাকার পল্টন থানা এলাকার ৬৪/১ হোল্ডিংয়ে ১ কাঠা জমি কেনে।
কিরণ নিজেকে ঢাকার তৎকালীণ মেয়র সাদেক হোসেন খোকার পিএস-এর মিথ্যা পরিচয় দিয়ে পুরো এলাকায় আতংক সৃষ্টি করে এবং রাজউকের কোনো অনুমোদন ছাড়াই এই সামান্য জায়গার উপরে ১০ম তলার ফাউন্ডেশন দিয়ে ৬ তলা বাড়ি নির্মাণ করে।
পরে তারা সিটি কর্পোরেশণের সরকারী রাস্তা দখল করে এবং রাস্তার উপরে বাড়ির প্রধান দরজা নির্মাণ করে।
২০২১ এর ফেব্রুয়ারী মাসে এলাকার কাউন্সিলরও তার বাড়ির অবৈধ অংশ ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ প্রদান করলে তারা সেটাও অমান্য করে।
তারা বাড়িতে কোনো নামফলক ছাড়াই সম্পূর্ণ বে-আইনীভাবে একটা পোষাক নির্মাণ কারখানাও পরিচালনা করছে। এই কারখানা এলাকায় বসবাসকারীদের জন্য অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ কারণ এধরনের কারখানা থেকে আগুন লেগে চকবাজার ও কেরানীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
কিরণ এবং শিবু অব্যাহতভাবে দেশে প্রচলিত আইনকে অবজ্ঞা করে আসছে। তারা আইনবিরোধী কর্মকান্ড এবং আচরণের মাধ্যম পুরো এলাকার পরিবেশ নষ্ট এবং সরকারী জায়গা দখলের মাধ্যমে জনগণের চলাচলে দূর্ভোগ সৃষ্টি করছে ।
বিগত ২৬/৯/২০২ তারিখে রাজউক-দুদক যৌথ অভিযান চালিয়ে সরকারী রাস্তা দখলের প্রমাণ পায় এবং উক্ত কিরণকে বাড়ির অবৈধ অংশ ভেঙ্গে ফেলার ব্যাপারে নোটিশ দেয়, যা দেশের সব জাতীয় দৈনিক প্রকাশিত হয়। কিন্ত তারপরও সে তাদের নির্দেশ অমান্য করে।
এরপর বারবার অভিযোগ জানানোর পরও দুদক বা রাজউক- সম্পূর্ণ অবৈধ এই বাড়ির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এভাবে শান্তিনগরের মতো ঢাকার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটা এলাকায় সম্পূর্ণ অবৈধ এই বাড়িটা এলাকাবাসীর গলার কাটা হয়ে টিকে আছে।
তারা অবৈধ বাড়ি নির্মাণ করার পরও তাদের কোনো শাস্তি না হওয়ায় তাদের সাহস এতোটাই বেড়েছে যে তারা এখন তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা জিডি করার মতো ধৃষ্টতাও দেখিয়েছে।
এর ফলে এলাকার দুর্নীতিবিরোধী এবং আইনের পক্ষের লোকদের চরম হয়রাণির শিকার হতে হয়েছে। যদিও মিথ্যা জিডির প্রমাণ পুলিশ পেয়ে আদালতে প্রতিবেদন দিয়েছে এবং উল্টো তারাই ফেসে গেছে।
এভাবেই দেশে দুর্নীতিবাজরা শাস্তি না পেয়ে আরো শক্তিশালী হয় আর বিপদ পড়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীরা
কিন্ত যেহেতু আমার নাম অনল চৌধুরী এবং আমি এলাকা ও দেশে ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই এবং অপরাধীদের শায়েস্তা করি, তাই এদের বিরুদ্ধেও অবশেষে ব্যাবস্থা নিতে পেরেছি।
যদিও ব্যাপারটা সহজ ছিলোনা কারণ রাজউক, দুদক, সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্বরতদের অনেকেই এদের অপরাধের কথা জানলেও এতোবছরেও কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বরং ঘুষ খেয়ে এদের অপরাধে সহায়তা করেছে।
অবশেষে পুরো বাড়ি ভাঙ্গতে না হলেও আইনগত প্রক্রিয়ায় তাদের বাড়ির রাস্তা দখল করে বানানো অংশ ভেঙ্গে ফেলতে বাধ্য করেছি।
এই ঘটনাটা বাস্তিল দূর্গের পতনের মতো। কারণ এরা শান্তিনগরে সবচেয়ে কুখ্যাত অপরাধী।
এখানে মদ-মাদক ব্যবসা ও পতিতাবৃত্তি সবকিছু চলতো এবং এই বাড়িটা ছিলো শান্তিনগরের একমাত্র সম্পূর্ণ বেআইনী বাড়ি।
এদের পক্ষে আছে এলাকার সব দলের টাকা মদ আর নারীলোভী লম্পট লোকজনের সমর্থন।
এলাকার কেউ এদের কিছু করতে পারেনি।
আমিই কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছি।
আমি একাই লড়াই করে বিজয়ী হয়েছি।
দেশের সব মানুষ যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতো, তাহলে দেশে অন্যায় বলে কিছু থাকতো না।
কিন্ত দেশের বেশীরভাগ লোক নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থে এইসব জঘণ্য অপরাধীদের পদলেহন করে সৎ-নীতিবান ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে গিয়ে নিজেদের এবং পুরো দেশের ক্ষতি করে।
এজন্যই স্বাধীনতার ৫১ বছর পরও বাংলাদেশ দারিদ্র, বেকারত্ব ও অশিক্ষামমুক্ত এবং উন্নত বা আইনের শাসনে পরিচালিত দেশ হতে পারেনি।
আইন অমান্য করে বাড়ি বানানো দুর্নীতিবাজ-পেশাদার অপরাধীদের বাড়ির অংশ ভাঙ্গার এই খবরটা আমাদের শান্তিনগর ফেসবুক দলে দিলাম ।
কিন্ত মাত্র ৪ জন ছাড়া কেউই সেটাতে লাইক দিলো না।
এই অবস্থা শুধু শান্তিনগরের না, সারা দেশের।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে কেউ কথা বলে না বা শুনতেও চায় না।
সবাই দুর্নীতিবাজদের দেবতা বানিয়ে সন্মান করে, তাদেরই নেতা বানায়। আর তুচ্ছ করে সৎ-নীতিবান দেশপ্রেমিকদের, যারা ছাড়া কেউ বাংলাদেশকে পাল্টাতে পারবে না।
আসল সত্য হচ্ছে , ব্যাতিক্রম ছাড়া দেশের প্রতিটা লোকই কোনো না কোনো দুর্নীতির সাথে জড়িত। তাই কেউই দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেনা।
এজন্য দেশেও কোনো পরিবর্তন হয়না শুধু কিছ স্থাপনা নির্মাণ হওয়া ছাড়া।
সৎ-নীতিবান ও দেশপ্রেমিকদের সন্মান করে তাদের নেতৃত্বের আসনে বসানো ছাড়া কোনোদিনও দেশের কোনো পরিবর্তন হবেনা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৫০
অনল চৌধুরী বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কিভাবে লড়লেন, কার পক্ষ হয়ে লড়লেন?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার বয়স আর জ্ঞানবুদ্ধি কি দিন দিন কমছে যে আমার সম্পর্কে সবকিছু জেনেও এধরণের প্রশ্ন করছেন ???
আমি কিসের জন্য আর কিভাবে লড়াই করি সেটা অনেক লেখায় বলেছি যা সবাই জানে।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:০২
কামাল১৮ বলেছেন: এক কাঠা জায়গা উদ্ধার করতে যদি এতো বছর লাগে,ঢাকায় এমন বাড়ী আছে কয়েক হাজার।সেগুলি উদ্ধার করতে কয় হাজার বছর লাগবে।জনগনকে নিয়ে উদ্ধার করতে পারলে এতো সময় লাগতো না।কিন্তু আপনি আবার ভাবেন জনগনই খারাপ।আপনার চিন্তার আমূল পরিবর্তন দরকার।জনগনকে সাথে নিয়ে জনগনের জন্য কাজ করতে হয়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:১০
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি জায়গা উদ্ধার করতে পারিনি। কিন্তু সরকারী রাস্তা দখলমুক্ত করতে পেরেছি।
বাংলাদেশের জনগণ কেমন বিচিত্র জীব সেটা জানার পরও যদি তাদের নিয়ে মহৎ কিছু করার কথা বলেন, তাহলে এরচেয়ে হাস্যকর আর কিছু হয়না।
পারলে আপনি নিজে জনগণকে নিয়ে ভালো কিছু করে দেখান।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সবাই হাল ছেড়ে দিলেও আপনি শেষ পর্যন্ত হাল ছাড়েন নাই এবং আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই বাস্তিল দুর্গ ভেঙে দিয়েছেন। অনেক অভিনন্দন আপনাকে। এই ধরণের সমাজ কল্যাণমূলক কাজ অনেক মানুষের অনুপ্রেরনার উৎস হবে বলে মনে করি।
আমাদের সমাজের এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা হল অন্যায়ের প্রতিবাদ না করা। সব অন্যায়ের প্রতিবাদ করার পরিস্থিতি অবশ্য দেশে নাই। কিন্তু কিছু অন্যায়ের প্রতিবাদ সামান্য হলেও করা সম্ভব। প্রত্যেকের তার সাধ্যমত অন্যায়ের প্রতিবাদ করা উচিত। তা না হলে অন্যায়কারী আশকারা পেয়ে যায়।
সব শেষে একটা মূল্যবান কথা বলেছেন যে 'সৎ-নীতিবান ও দেশপ্রেমিকদের সন্মান করে তাদের নেতৃত্বের আসনে বসানো ছাড়া কোনোদিনও দেশের কোনো পরিবর্তন হবেনা। '
দিন শেষে ভুল নেতৃত্ব বেছে নেয়ার দায় জনগণের উপরই বর্তায়। জনগণ যেমন নেতাও তেমন হয়। তাই জনগণের মন মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: এরা পেশাদার অপরাধী।
এদের সাথে পারা খুব কঠিন । কারণ এরা সবাইকে ঘুষ দিয়ে বশ করে ফেলে।
রাজউক এমনকি আমাদের এলাকার বিরাট চেতনা ব্যাবসায়ী নেতাদেরও ।
এদের কারণে এরা এখনো কারাগারে না গিয়ে মুক্ত এবং রাস্তা ছাড়লেও অবৈধ বাড়ি ভাঙ্গতে হয়নি।
বাংলাদেশের জনগণের প্রায় সবাই দুর্নীতিবাজ।
এজন্যই দেশ ধেকে দুর্নীতি নির্মূল হয়না।
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শুধু আপনার পোস্টটিতে মন্তব্য করার জন্য লগইন করলাম। আপনাকে অভিনন্দন। তবে কথা একটাই সব ক্ষেত্রে না পারলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা অন্যায়ে প্রতিবাদ করতেই পারি; এবং সেটা না করলে সামনে আরো খারাপ সময় অপেক্ষা করছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০১
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের জনগণ যখনই একতাবদ্ধ হয়েছে, তখন ভাষা আন্দোলন আর মুক্তিযুদ্ধে দেশ স্বাধীন হয়েছে।
কিন্ত স্বাধীনতার পর থেকেই নোংরা গ্রাম্য ষড়যন্ত্র, পরশ্রীকারতা আর দলাদলির কারণে দেশ হয়েছে বসবাসের অযোগ্য।
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপনাকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ।
২০০৫ সালে নজরুল ইসলাম কিরণ এবং শিবু সাহা নামে দুই ব্যাক্তি ঢাকার পল্টন থানা এলাকার ৬৪/১ হোল্ডিংয়ে ১ কাঠা জমি কেনে। কিরণ নিজেকে ঢাকার তৎকালীণ মেয়র সাদেক হোসেন খোকার পিএস-এর মিথ্যা পরিচয় দিয়ে পুরো এলাকায় আতংক সৃষ্টি করে এবং রাজউকের কোনো অনুমোদন ছাড়াই এই সামান্য জায়গার উপরে ১০ম তলার ফাউন্ডেশন দিয়ে ৬ তলা বাড়ি নির্মাণ করে।
মিথ্যা পরিচয় দিলেও তারা ছিলেন ক্ষমতাসীন দলের সুবিধাভোগী। তারা যদি আজকে ক্ষমতায় থাকতো তাহলে কি আপনি সফল হতে পারতেন ?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১১
অনল চৌধুরী বলেছেন: তারা যদি আজকে ক্ষমতায় থাকতো তাহলে নভাবেই এটা সম্ভব হতো না বরং তারা ৬ তলা বাড়ি ১০ তলা বানাবে বলে ঘোষণা দিয়েছিলো।
কিন্ত আমাাদর এলাকার মুক্তিযুদ্ধ ব্যাবসায়ী নেতারা নিজেদের দলের প্রকৃত ত্যাগী নেতা-কর্মীদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে টাকার লোভে এইসব বিএনপি-জামাতিদের পা চাটে এবং টাকার বিনিময়ে তাদেরই দলে নেয় ও পদ দেয়।
আর এটা দেখার দায়িত্ব ছিলো রাজউক-দুদক-সিটি কর্পোরেশনের।
তারা সবাই দুর্নীতি করে এতোবছর সরকারী রাস্তা দখলে রাখতে দিয়েছে।
এখন রাস্তা ছাড়তে বললেও সম্পূর্ণ অবৈধ এই ভবন ভাঙ্গার কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাঙালীকে সাইজ করা কঠিন; সবাই সবাইকে মুরগী বানিয়ে সাইজ করতে চায়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: এক ভাষার একটা জাতি যেভাবে নোংরা দলাদলি করে, সেটা পৃথিবীর কোনো একজাতিক রাষ্ট্রে দেখা যায় না।
এর চেয়ে বহুজাতিক রাষ্ট্রগুলি অনেক শান্তিতে আছে।
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি সাহসী কাজ করেছেন।
কিন্তু এই কাজ যদি আওয়ামীলীগের কেউ করতো তাহলে আপনি সফল হতে পারতেন না। কারন তাঁরা এখন ক্ষমতায়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: খবই স্বাভাবিক। কারণ বাংলাদেশ অঅ।ইনরে শাসনে চলে না, চলে ক্ষমতার শাসনে।
ওরা তাদের আমলে সন্ত্রাস করেছে।
আমি দল-নিরপেক্ষ হয়েও এই আমলে অনেক কষ্ট করে কিছুটা শাস্তি দিলাম।
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অভিনন্দন।
১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:৪৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২৯
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: আপনাকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ।