![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ হিসেবে মর্মান্তিক বোকা। বোকা মানুষেরা ভালো হয়। আমিও ভালো। আমি জানি একদিন আমি থাকব না। একজন আরিফ রুমির অনুপস্থিতিতে কারো বিশেষ কিছু যাবে আসবে না। এ শহরে আগের জ্যাম লাগবে, বর্ষায় কদম ফুটবে, লোডশেডিং এর রাতে ফিনিক ফোটা জোছনা আসবে- কি অদ্ভুত প্রকৃতি আমাকে তা দেখতে দিবে না
সাংবাদিক শফিক রেহমানকে গ্রেপ্তারের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম,
টেলিভিশন টকশোতে স্থান পাচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি,
সোহাগী জাহান তনু হত্যাকাণ্ড, বাঁশখালীর হতাহতের ঘটনাসহ বিভিন্ন ইস্যু।
ইস্যু যায় ইস্যু আসে ,
রাজনৈতিক ইস্যুতে চাপা পড়ে যায় সাগর-রুনি হত্যাকান্ড, রিজার্ভ লুট এর ইস্যু, তনু হত্যা কান্ড।
এইসব দেখার কেউ নাই কারন তনুর তো বাবা মা আত্মীয় স্বজন কেউ রাজনীতি করে না।
সাগর-রুনির পক্ষে তো রাজনৈতিক কোনো ব্যাক্তি নেই ।
রিজার্ভ এর টাকা তো জনগনের ।
তাহলে কেনো এইসব নিয়ে সরকার দলয়ী লোকজন ভাববে ।
মাঝখান দিয়া ইস্যু নিয়া ইমরান এর মতো লোকেরা হয়ে যায় সেলিব্রেটি।
তবে ইমরান এইচ এর একটা কথার সমর্থন না দিয়ে পারা যায় না,
" এদেশে প্রধান মন্ত্রীর সন্তান না হলে কি কেউ বিচার পাবে না "
এটা শুধু আমি বলছি না,
এটা সবার কথা।
ইমরান এইচ সরকারের এখন এমন অবস্থা, ছেড়ে দে মা কাইন্দা বাঁচি।
তার একটু খানি মত প্রকাশে সজিব ওয়াজেদ জয় পর্যন্ত নড়ে গেছে।
এতোদিন জামাত-শিবিরের লোকজন ইমরান এইচ কে আওয়ামি এজেন্ট বলতো, আর এখন ছাত্রলীগ তাকে বিএনপির এজেন্ট ভাবে।
ব্যাপারটা কে কি বলবো নিজেই কনফিউজড হয়ে যাই।
এর মধ্যে আবার নারী সাংবাদিক - মাকসুদা সুলতানা ঐক্য তার পর্দা ফাঁস করে দিলো।
এক দিকে ছাত্রলীগ, এক দিকে শিবির, এক দিকে সাংবাদিক ঐক্য।
ব্যাচারি পরেছে দোটানায়।
শফিক রেহমান এর পক্ষে কথা বলে তো পুরা বোম ফাটিয়ে দিয়েছে।
এক ছাত্রলীগ নেতা তো ইমরান সাহেব কে হত্যার হুমকি দিয়ে ফেলেছেন।
তারপর আবার বিএনপির লোকজন এইটাকে আওয়ামির ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দিচ্ছে।
ব্যাপার টা আসলেই সাংঘাতিক!
নেক্সট ইস্যু লোডিং,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
©somewhere in net ltd.