নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবি নজরুলের দুরন্ত পথিক সুকান্তের দুর্মর আমি মহাবিদ্রোহী রণক্লান্ত

অর্ণব আর্ক

জগদ্ধাত্রীর অপরিশোধ্য ঋণে বাঁধাজীবনের তটিনী আজ পড়ে আছে তটে,ঘুম ভাঙানি গান সে কবেই থেমে গেছেএখন আর বাজে না মর্চে ধরা গ্রামোফোন।।ওষ্ঠ-শীর্ষে আকড়ে থাকা পিতৃপ্রদত্ত প্রাণটি সত্যি কেমন এক মূর্তিমান অভিশাপ,এখানে কেবলি বেজে ওঠে ,শ্মশানের সেই খট্টাঙ্গ পুরাণের বিলাপ,মুর্তিমান বিভীষিকায় আচ্ছন্ন এ এক অপলাপ। তবুও স্বপ্ন দেখি আকাশ ভরা জোছনায়,বৈশাখী পূর্ণিমায় এখনো বুক বাধিঁ আশায়। কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম খামে মন আজ চিঠি পাঠায়কোনো অর্বাচীন ঠিকানায়। তাই দৃষ্টি আমার প্রসারিত ঐ নীলিমায়।

অর্ণব আর্ক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গদেশীয় কলম ব্যাবসায়ীদের প্রতি........

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮

বাংলাদেশ তথা তৃতীয় বিশ্বের দেশে কোনো আন্দোলন মানেই বিভিন্ন মতাদর্শিক কলমবাজদের পোয়াবারো। একে একে নিজ অবস্থান অক্ষুন্ন রাখতে বুকচিতিয়ে কলম হাতে ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখা যায় তাঁদের। নিজেদের আঙিনায় দাঁড়িয়ে আন্দোলনের সিকিটাক বোঝেন, বাকিটুকু তাঁদের স্টিরিওটাইপড বিশ্লেষণক্ষমতা আর মুখস্থবিদ্যা থেকে ঝেড়ে বিদ্যার ষোলকলা পূর্ণ করেন। ওদিকে পত্রিকার পাতায় একের পর এক আসতে থাকা বিরক্তিকর পেন ইজাকুলেশানে গলদঘর্ম হয় পাঠক, ইন্টেলেকচ্যুয়াল সিমেনের কটুগন্ধে ঘৃণায় বমি বমি ভাব হয় সবার। তবুও তাঁদের অনন্তযৌবনধারী লিখনদণ্ডের ঐ মাস্টারবেটিং চলতেই থাকে। কারণ এর মাধ্যমেই নিতান্ত লক্ষী-সুলক্ষণা ঘরণীর মতো তাদের বুদ্ধিভিত্ত্বিক হেঁশেল টিকিয়ে রাখতে হয় । আরববসন্তের কোকিলবেশী কিছু কাউয়াকে উত্তাল তাহরীর স্কয়ার আর সিদি বওজিদ নিয়ে কা কা করতে দেখেছি। শেষে মধ্যপ্রাচ্য আর ইউরোপ প্রবাসী কিছু বুদ্ধিনির্ভর ভিক্ষাবৃত্তিকারীর ম্যাৎকার ধ্বনিতে বিরক্ত হয়ে কানে আঙুল দিয়েছি। এবার এল বাংলাদেশ। এবার শাহবাগী আন্দোলনেও তেনারা কম যাচ্ছেন না। বুকের গভীরে তাদের যে চিনচিনে ব্যাথা এথেকে মুক্তিপেতে পেইন কিলার হিসেবে পেন ইজাকুলেশান করতেই হয়। তাইতো তাঁরা ওয়াশরুমের ভেতরে লোকচক্ষুর আড়ালে হয়ে যাওয়া ঘটনার মধ্যেও খুঁজে ফেরেন নাৎসীবাদ, ঐ মার্ক্সিজম, ফেমিনিজম, ডিকন্সট্রাকশান কিংবা হাইপোথেটিক্যাল যেকোনো প্যারাডাইম। বাহরে বাহ। আপনারা পারেন। আপনাদের অনেক হয়। ইন্টেলেকচ্যুয়াল মাস্টারবেটিং কৈরা দেশটার শক্তি-সামর্থ পুরো নাই কৈরা দ্যান দেহি। আমরা নির্বিকার আমজনতা ঐ চিরস্থির বটগাছের মতো স্বাক্ষী হয়ে দেখে যাচ্ছি আপনাদের।



কিন্তু কথা হৈল এভাবে দেশ কদ্দিন চল্বে ?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ওদিকে পত্রিকার পাতায় একের পর এক আসতে থাকা বিরক্তিকর পেন ইজাকুলেশানে গলদঘর্ম হয় পাঠক, ইন্টেলেকচ্যুয়াল সিমেনের কটুগন্ধে ঘৃণায় বমি বমি ভাব হয় সবার। তবুও তাঁদের অনন্তযৌবনধারী লিখনদণ্ডের ঐ মাস্টারবেটিং চলতেই থাকে

ভয়ানক শব্দচয়ন!!!

আসলে একজন দেশপ্রেমিক ডিকটেটরকে দরকার সব অনিয়ম থামানোর জন্যে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.